নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় হুন্ডির টাকার বিরোধ নিয়ে নিজের সিন্ডিকেটের লোকজনের হাতে মারধরের একপর্যায়ে মারা যান শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কর্মচারী ওসমান সিকদার (৪০)। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে পতেঙ্গা লিংক রোড থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় প্রাথমিক তদন্ত ও তিন আসামিকে গ্রেপ্তারের পর আজ শুক্রবার পুলিশ এ তথ্য জানিয়েছে।
নিহত ওসমান সিকদার চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সিভিল অ্যাভিয়েশন অফিস সহকারী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি চট্টগ্রামের হাটহাজারীর মেঘল ইউনিয়নের রুহুল্লাহ গ্রামের মো. শাহ আলম সিকদারের ছেলে। চট্টগ্রাম নগরীতে তিনি বিমানবন্দরসংলগ্ন সরকারি বাসায় থাকতেন।
পুলিশ বলছে, হত্যার ঘটনায় গতকাল পরিবারের পক্ষ থেকে করা হত্যা মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা হলেন ইব্রাহিম খলিল, বাদল মজুমদার ও নিহত ওসমানের বাসার কাছের বাসিন্দা মো. আরিফ। ইব্রাহিম সিভিল অ্যাভিয়েশনের কর্মচারী। বাদলের বিস্তারিত পরিচয় জানা যায়নি।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্ত, বিমানবন্দর কর্মকর্তা ও আসামিদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে জানা গেছে, ওসমান সিকদার বিমানবন্দরকেন্দ্রিক চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তাঁদের মধ্যে হুন্ডির টাকার বিরোধ নিয়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে বলে ধারণা পুলিশের।
সূত্রগুলো বলেছে, ওসমান সিকদারসহ সিভিল অ্যাভিয়েশনের বেশ কয়েকজন কর্মচারী বৈদেশিক মুদ্রা চোরাচালানের সঙ্গে যুক্ত। সম্প্রতি ওসমানের সঙ্গে ফটিকছড়ির বাসিন্দা এক ব্যক্তির ৩০ লাখ রিয়াল নিয়ে দ্বন্দ্ব হয়। কথা ছিল ওসমান রিয়ালগুলো নিয়ে ইমিগ্রেশন পার হওয়া যাত্রীদের হাতে পৌঁছে দেবেন। কিন্তু ওসমান রিয়ালগুলো সেই যাত্রীদের দেননি। তিনি প্রচার করেন রিয়ালগুলো গোয়েন্দা পুলিশ ছিনিয়ে নিয়েছে।
পরে ওসমানের কাছ থেকে রিয়ালগুলো ফেরত পেতে চাপ দিতে থাকে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে প্রতিপক্ষরা তাঁকে মারধর করে টাকা আদায়ের পরিকল্পনা করে। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী গত বুধবার দিবাগত রাত সোয়া ১টার দিকে নগরের বাসা থেকে ওসমানকে তুলে বিমানবন্দরসংলগ্ন লিংক রোড এলাকার একটি স্থানে নিয়ে মারধর করা হয়। ওই মারধরে অংশ নেন চারজন। এর একপর্যায়ে ওসমান মারা যান। পরদিন গতকাল সকালে পুলিশ লিংক রোড থেকে লাশ উদ্ধার করে।
সূত্র বলেছে, চোরাচালানে জড়িত থাকার আলামত পেয়ে মাসখানেক আগে ওসমানসহ কয়েকজনকে চট্টগ্রাম বিমানবন্দর থেকে সরিয়ে নিতে সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিক চিঠি দিয়েছিল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। তবে ঊর্ধ্বতনদের ‘ম্যানেজ’ করে তাঁরা থেকে যান। সম্প্রতি ওসমানকে শাহ আমানত বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের প্রশাসনিক ভবনে বদলি করার পরও টার্মিনাল ভবনের দিকে তাঁর যাওয়া-আসা ছিল।
এ ঘটনার পর সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষ পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন। পুলিশের সুরতহাল প্রতিবেদনে ওসমানের কপালের ওপর ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহফুজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনার দিন লাশ উদ্ধারের পর প্রাথমিক তদন্তে হত্যাকাণ্ডে সম্পৃক্ততার সন্দেহে দুজনকে আটক করা হয়েছিল। আজ শুক্রবার আরও একজনকে আটক করা হয়। পরে তিনজনকে এই হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় হুন্ডির টাকার বিরোধ নিয়ে নিজের সিন্ডিকেটের লোকজনের হাতে মারধরের একপর্যায়ে মারা যান শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কর্মচারী ওসমান সিকদার (৪০)। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে পতেঙ্গা লিংক রোড থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় প্রাথমিক তদন্ত ও তিন আসামিকে গ্রেপ্তারের পর আজ শুক্রবার পুলিশ এ তথ্য জানিয়েছে।
নিহত ওসমান সিকদার চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সিভিল অ্যাভিয়েশন অফিস সহকারী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি চট্টগ্রামের হাটহাজারীর মেঘল ইউনিয়নের রুহুল্লাহ গ্রামের মো. শাহ আলম সিকদারের ছেলে। চট্টগ্রাম নগরীতে তিনি বিমানবন্দরসংলগ্ন সরকারি বাসায় থাকতেন।
পুলিশ বলছে, হত্যার ঘটনায় গতকাল পরিবারের পক্ষ থেকে করা হত্যা মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা হলেন ইব্রাহিম খলিল, বাদল মজুমদার ও নিহত ওসমানের বাসার কাছের বাসিন্দা মো. আরিফ। ইব্রাহিম সিভিল অ্যাভিয়েশনের কর্মচারী। বাদলের বিস্তারিত পরিচয় জানা যায়নি।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্ত, বিমানবন্দর কর্মকর্তা ও আসামিদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে জানা গেছে, ওসমান সিকদার বিমানবন্দরকেন্দ্রিক চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তাঁদের মধ্যে হুন্ডির টাকার বিরোধ নিয়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে বলে ধারণা পুলিশের।
সূত্রগুলো বলেছে, ওসমান সিকদারসহ সিভিল অ্যাভিয়েশনের বেশ কয়েকজন কর্মচারী বৈদেশিক মুদ্রা চোরাচালানের সঙ্গে যুক্ত। সম্প্রতি ওসমানের সঙ্গে ফটিকছড়ির বাসিন্দা এক ব্যক্তির ৩০ লাখ রিয়াল নিয়ে দ্বন্দ্ব হয়। কথা ছিল ওসমান রিয়ালগুলো নিয়ে ইমিগ্রেশন পার হওয়া যাত্রীদের হাতে পৌঁছে দেবেন। কিন্তু ওসমান রিয়ালগুলো সেই যাত্রীদের দেননি। তিনি প্রচার করেন রিয়ালগুলো গোয়েন্দা পুলিশ ছিনিয়ে নিয়েছে।
পরে ওসমানের কাছ থেকে রিয়ালগুলো ফেরত পেতে চাপ দিতে থাকে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে প্রতিপক্ষরা তাঁকে মারধর করে টাকা আদায়ের পরিকল্পনা করে। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী গত বুধবার দিবাগত রাত সোয়া ১টার দিকে নগরের বাসা থেকে ওসমানকে তুলে বিমানবন্দরসংলগ্ন লিংক রোড এলাকার একটি স্থানে নিয়ে মারধর করা হয়। ওই মারধরে অংশ নেন চারজন। এর একপর্যায়ে ওসমান মারা যান। পরদিন গতকাল সকালে পুলিশ লিংক রোড থেকে লাশ উদ্ধার করে।
সূত্র বলেছে, চোরাচালানে জড়িত থাকার আলামত পেয়ে মাসখানেক আগে ওসমানসহ কয়েকজনকে চট্টগ্রাম বিমানবন্দর থেকে সরিয়ে নিতে সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিক চিঠি দিয়েছিল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। তবে ঊর্ধ্বতনদের ‘ম্যানেজ’ করে তাঁরা থেকে যান। সম্প্রতি ওসমানকে শাহ আমানত বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের প্রশাসনিক ভবনে বদলি করার পরও টার্মিনাল ভবনের দিকে তাঁর যাওয়া-আসা ছিল।
এ ঘটনার পর সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষ পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন। পুলিশের সুরতহাল প্রতিবেদনে ওসমানের কপালের ওপর ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহফুজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনার দিন লাশ উদ্ধারের পর প্রাথমিক তদন্তে হত্যাকাণ্ডে সম্পৃক্ততার সন্দেহে দুজনকে আটক করা হয়েছিল। আজ শুক্রবার আরও একজনকে আটক করা হয়। পরে তিনজনকে এই হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় হুন্ডির টাকার বিরোধ নিয়ে নিজের সিন্ডিকেটের লোকজনের হাতে মারধরের একপর্যায়ে মারা যান শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কর্মচারী ওসমান সিকদার (৪০)। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে পতেঙ্গা লিংক রোড থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় প্রাথমিক তদন্ত ও তিন আসামিকে গ্রেপ্তারের পর আজ শুক্রবার পুলিশ এ তথ্য জানিয়েছে।
নিহত ওসমান সিকদার চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সিভিল অ্যাভিয়েশন অফিস সহকারী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি চট্টগ্রামের হাটহাজারীর মেঘল ইউনিয়নের রুহুল্লাহ গ্রামের মো. শাহ আলম সিকদারের ছেলে। চট্টগ্রাম নগরীতে তিনি বিমানবন্দরসংলগ্ন সরকারি বাসায় থাকতেন।
পুলিশ বলছে, হত্যার ঘটনায় গতকাল পরিবারের পক্ষ থেকে করা হত্যা মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা হলেন ইব্রাহিম খলিল, বাদল মজুমদার ও নিহত ওসমানের বাসার কাছের বাসিন্দা মো. আরিফ। ইব্রাহিম সিভিল অ্যাভিয়েশনের কর্মচারী। বাদলের বিস্তারিত পরিচয় জানা যায়নি।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্ত, বিমানবন্দর কর্মকর্তা ও আসামিদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে জানা গেছে, ওসমান সিকদার বিমানবন্দরকেন্দ্রিক চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তাঁদের মধ্যে হুন্ডির টাকার বিরোধ নিয়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে বলে ধারণা পুলিশের।
সূত্রগুলো বলেছে, ওসমান সিকদারসহ সিভিল অ্যাভিয়েশনের বেশ কয়েকজন কর্মচারী বৈদেশিক মুদ্রা চোরাচালানের সঙ্গে যুক্ত। সম্প্রতি ওসমানের সঙ্গে ফটিকছড়ির বাসিন্দা এক ব্যক্তির ৩০ লাখ রিয়াল নিয়ে দ্বন্দ্ব হয়। কথা ছিল ওসমান রিয়ালগুলো নিয়ে ইমিগ্রেশন পার হওয়া যাত্রীদের হাতে পৌঁছে দেবেন। কিন্তু ওসমান রিয়ালগুলো সেই যাত্রীদের দেননি। তিনি প্রচার করেন রিয়ালগুলো গোয়েন্দা পুলিশ ছিনিয়ে নিয়েছে।
পরে ওসমানের কাছ থেকে রিয়ালগুলো ফেরত পেতে চাপ দিতে থাকে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে প্রতিপক্ষরা তাঁকে মারধর করে টাকা আদায়ের পরিকল্পনা করে। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী গত বুধবার দিবাগত রাত সোয়া ১টার দিকে নগরের বাসা থেকে ওসমানকে তুলে বিমানবন্দরসংলগ্ন লিংক রোড এলাকার একটি স্থানে নিয়ে মারধর করা হয়। ওই মারধরে অংশ নেন চারজন। এর একপর্যায়ে ওসমান মারা যান। পরদিন গতকাল সকালে পুলিশ লিংক রোড থেকে লাশ উদ্ধার করে।
সূত্র বলেছে, চোরাচালানে জড়িত থাকার আলামত পেয়ে মাসখানেক আগে ওসমানসহ কয়েকজনকে চট্টগ্রাম বিমানবন্দর থেকে সরিয়ে নিতে সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিক চিঠি দিয়েছিল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। তবে ঊর্ধ্বতনদের ‘ম্যানেজ’ করে তাঁরা থেকে যান। সম্প্রতি ওসমানকে শাহ আমানত বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের প্রশাসনিক ভবনে বদলি করার পরও টার্মিনাল ভবনের দিকে তাঁর যাওয়া-আসা ছিল।
এ ঘটনার পর সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষ পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন। পুলিশের সুরতহাল প্রতিবেদনে ওসমানের কপালের ওপর ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহফুজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনার দিন লাশ উদ্ধারের পর প্রাথমিক তদন্তে হত্যাকাণ্ডে সম্পৃক্ততার সন্দেহে দুজনকে আটক করা হয়েছিল। আজ শুক্রবার আরও একজনকে আটক করা হয়। পরে তিনজনকে এই হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় হুন্ডির টাকার বিরোধ নিয়ে নিজের সিন্ডিকেটের লোকজনের হাতে মারধরের একপর্যায়ে মারা যান শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কর্মচারী ওসমান সিকদার (৪০)। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে পতেঙ্গা লিংক রোড থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় প্রাথমিক তদন্ত ও তিন আসামিকে গ্রেপ্তারের পর আজ শুক্রবার পুলিশ এ তথ্য জানিয়েছে।
নিহত ওসমান সিকদার চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সিভিল অ্যাভিয়েশন অফিস সহকারী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি চট্টগ্রামের হাটহাজারীর মেঘল ইউনিয়নের রুহুল্লাহ গ্রামের মো. শাহ আলম সিকদারের ছেলে। চট্টগ্রাম নগরীতে তিনি বিমানবন্দরসংলগ্ন সরকারি বাসায় থাকতেন।
পুলিশ বলছে, হত্যার ঘটনায় গতকাল পরিবারের পক্ষ থেকে করা হত্যা মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা হলেন ইব্রাহিম খলিল, বাদল মজুমদার ও নিহত ওসমানের বাসার কাছের বাসিন্দা মো. আরিফ। ইব্রাহিম সিভিল অ্যাভিয়েশনের কর্মচারী। বাদলের বিস্তারিত পরিচয় জানা যায়নি।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্ত, বিমানবন্দর কর্মকর্তা ও আসামিদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে জানা গেছে, ওসমান সিকদার বিমানবন্দরকেন্দ্রিক চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তাঁদের মধ্যে হুন্ডির টাকার বিরোধ নিয়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে বলে ধারণা পুলিশের।
সূত্রগুলো বলেছে, ওসমান সিকদারসহ সিভিল অ্যাভিয়েশনের বেশ কয়েকজন কর্মচারী বৈদেশিক মুদ্রা চোরাচালানের সঙ্গে যুক্ত। সম্প্রতি ওসমানের সঙ্গে ফটিকছড়ির বাসিন্দা এক ব্যক্তির ৩০ লাখ রিয়াল নিয়ে দ্বন্দ্ব হয়। কথা ছিল ওসমান রিয়ালগুলো নিয়ে ইমিগ্রেশন পার হওয়া যাত্রীদের হাতে পৌঁছে দেবেন। কিন্তু ওসমান রিয়ালগুলো সেই যাত্রীদের দেননি। তিনি প্রচার করেন রিয়ালগুলো গোয়েন্দা পুলিশ ছিনিয়ে নিয়েছে।
পরে ওসমানের কাছ থেকে রিয়ালগুলো ফেরত পেতে চাপ দিতে থাকে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে প্রতিপক্ষরা তাঁকে মারধর করে টাকা আদায়ের পরিকল্পনা করে। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী গত বুধবার দিবাগত রাত সোয়া ১টার দিকে নগরের বাসা থেকে ওসমানকে তুলে বিমানবন্দরসংলগ্ন লিংক রোড এলাকার একটি স্থানে নিয়ে মারধর করা হয়। ওই মারধরে অংশ নেন চারজন। এর একপর্যায়ে ওসমান মারা যান। পরদিন গতকাল সকালে পুলিশ লিংক রোড থেকে লাশ উদ্ধার করে।
সূত্র বলেছে, চোরাচালানে জড়িত থাকার আলামত পেয়ে মাসখানেক আগে ওসমানসহ কয়েকজনকে চট্টগ্রাম বিমানবন্দর থেকে সরিয়ে নিতে সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিক চিঠি দিয়েছিল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। তবে ঊর্ধ্বতনদের ‘ম্যানেজ’ করে তাঁরা থেকে যান। সম্প্রতি ওসমানকে শাহ আমানত বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের প্রশাসনিক ভবনে বদলি করার পরও টার্মিনাল ভবনের দিকে তাঁর যাওয়া-আসা ছিল।
এ ঘটনার পর সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষ পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন। পুলিশের সুরতহাল প্রতিবেদনে ওসমানের কপালের ওপর ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহফুজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনার দিন লাশ উদ্ধারের পর প্রাথমিক তদন্তে হত্যাকাণ্ডে সম্পৃক্ততার সন্দেহে দুজনকে আটক করা হয়েছিল। আজ শুক্রবার আরও একজনকে আটক করা হয়। পরে তিনজনকে এই হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

বার্তায় বলা হয়, রাজধানীর বসিলা, বাবুবাজার, পোস্তগোলা ব্রিজ, মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টার, বাসাবো রোড (কমলাপুর), গাবতলী, ৩০০ ফিট সড়ক, আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের খাসকামরায় তিনি জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মিজানুর রহমান।
১৩ মিনিট আগে
চিনিকল ও ভোজ্যতেল কারখানার নামে ঋণ নিয়ে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দেশের বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
১৫ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে ডিউটি শেষে থানায় ফেরার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মোজাম্মেল হক নামের পুলিশের এক কনস্টেবল মারা গেছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা ২টা নাগাদ নগরের ডবলমুরিং থানার ভেতরে পুলিশের ওই সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাৎক্ষণিক থানায় থাকা অন্য সহকর্মীরা মোজাম্মেলকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা মহানগরীর নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আজ বুধবার থেকে চেকপোস্ট ব্যবস্থা জোরদার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
বিকেল ৪টা থেকে নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশ ও সংযোগ সড়কে এসব চেকপোস্ট পরিচালনা করা হচ্ছে বলে এক বার্তায় জানিয়েছে ডিএমপি।
বার্তায় বলা হয়, রাজধানীর বসিলা, বাবুবাজার, পোস্তগোলা ব্রিজ, মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টার, বাসাবো রোড (কমলাপুর), গাবতলী, ৩০০ ফিট সড়ক, আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
চেকপোস্টগুলোতে যানবাহন ও সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের তল্লাশি চালানো হচ্ছে। নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি যেকোনো ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে বার্তায় জানিয়েছে ডিএমপি।

ঢাকা মহানগরীর নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আজ বুধবার থেকে চেকপোস্ট ব্যবস্থা জোরদার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
বিকেল ৪টা থেকে নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশ ও সংযোগ সড়কে এসব চেকপোস্ট পরিচালনা করা হচ্ছে বলে এক বার্তায় জানিয়েছে ডিএমপি।
বার্তায় বলা হয়, রাজধানীর বসিলা, বাবুবাজার, পোস্তগোলা ব্রিজ, মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টার, বাসাবো রোড (কমলাপুর), গাবতলী, ৩০০ ফিট সড়ক, আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
চেকপোস্টগুলোতে যানবাহন ও সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের তল্লাশি চালানো হচ্ছে। নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি যেকোনো ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে বার্তায় জানিয়েছে ডিএমপি।

চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় হুন্ডির টাকার বিরোধ নিয়ে নিজের সিন্ডিকেটের লোকজনের হাতে মারধরের একপর্যায়ে মারা যান শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কর্মচারী ওসমান সিকদার (৪০)। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে পতেঙ্গা লিংক রোড থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় প্রাথমিক তদন্ত ও তিন আসামিকে...
১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের খাসকামরায় তিনি জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মিজানুর রহমান।
১৩ মিনিট আগে
চিনিকল ও ভোজ্যতেল কারখানার নামে ঋণ নিয়ে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দেশের বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
১৫ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে ডিউটি শেষে থানায় ফেরার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মোজাম্মেল হক নামের পুলিশের এক কনস্টেবল মারা গেছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা ২টা নাগাদ নগরের ডবলমুরিং থানার ভেতরে পুলিশের ওই সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাৎক্ষণিক থানায় থাকা অন্য সহকর্মীরা মোজাম্মেলকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা ও মেয়েকে হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন গৃহকর্মী আয়েশা আক্তার।
আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের খাসকামরায় তিনি জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মিজানুর রহমান।
ছয় দিনের রিমান্ড শেষে আজ দুপুরে আয়েশাকে আদালতে হাজির করে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ। এরপর তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার এসআই মো. সহিদুল ওসমান মাসুম ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার আবেদন জানান। আবেদন অনুযায়ী জবানবন্দি গ্রহণ করেন আদালত। পরে আয়েশাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে গত সোমবার আয়েশার স্বামী জামাল শিকদার রাব্বি দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
মোহাম্মদপুরের শাহজাহান রোডে ১৪ তলার একটি আবাসিক ভবনের সপ্তম তলায় ৮ ডিসেম্বর সকালে লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। সেদিন রাতে গৃহকর্মী আয়েশাকে আসামি করে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন লায়লা আফরোজের স্বামী স্কুলশিক্ষক আ জ ম আজিজুল ইসলাম।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ৮ ডিসেম্বর সকাল ৭টার দিকে বাসা থেকে উত্তরায় স্কুলের উদ্দেশে রওনা দেন আজিজুল ইসলাম। সেখানে পৌঁছানোর পর স্ত্রীর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করেও তাঁকে পাননি তিনি। পরে বাসায় ফিরে স্ত্রী ও মেয়েকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পান।
সাভার থেকে ১০ ডিসেম্বর রাব্বিকে এবং ঝালকাঠির নলছিটি থেকে আয়েশাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন আয়েশাকে ছয় দিন ও রাব্বিকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত।
জানা গেছে, আয়েশা আজ জবানবন্দিতে বলেছেন, তিনি লায়লা আফরোজ ও নাফিসাকে খুন করেন। ওই বাসায় কাজে যোগদানের পর দুই হাজার টাকা চুরি করেন আয়েশা। ঘটনার দিন সকালে তিনি ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোন চুরি করতে গেলে লায়লা আফরোজ তাঁকে ধরে ফেলেন। পেছন থেকে ধরার কারণে আয়েশা হাতে থাকা ছুরি দিয়ে লায়লা আফরোজকে আঘাত করেন। পরে নাফিসা এগিয়ে এলে তাকেও ছুরিকাঘাত করা হয়।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা ও মেয়েকে হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন গৃহকর্মী আয়েশা আক্তার।
আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের খাসকামরায় তিনি জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মিজানুর রহমান।
ছয় দিনের রিমান্ড শেষে আজ দুপুরে আয়েশাকে আদালতে হাজির করে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ। এরপর তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার এসআই মো. সহিদুল ওসমান মাসুম ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার আবেদন জানান। আবেদন অনুযায়ী জবানবন্দি গ্রহণ করেন আদালত। পরে আয়েশাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে গত সোমবার আয়েশার স্বামী জামাল শিকদার রাব্বি দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
মোহাম্মদপুরের শাহজাহান রোডে ১৪ তলার একটি আবাসিক ভবনের সপ্তম তলায় ৮ ডিসেম্বর সকালে লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। সেদিন রাতে গৃহকর্মী আয়েশাকে আসামি করে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন লায়লা আফরোজের স্বামী স্কুলশিক্ষক আ জ ম আজিজুল ইসলাম।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ৮ ডিসেম্বর সকাল ৭টার দিকে বাসা থেকে উত্তরায় স্কুলের উদ্দেশে রওনা দেন আজিজুল ইসলাম। সেখানে পৌঁছানোর পর স্ত্রীর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করেও তাঁকে পাননি তিনি। পরে বাসায় ফিরে স্ত্রী ও মেয়েকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পান।
সাভার থেকে ১০ ডিসেম্বর রাব্বিকে এবং ঝালকাঠির নলছিটি থেকে আয়েশাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন আয়েশাকে ছয় দিন ও রাব্বিকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত।
জানা গেছে, আয়েশা আজ জবানবন্দিতে বলেছেন, তিনি লায়লা আফরোজ ও নাফিসাকে খুন করেন। ওই বাসায় কাজে যোগদানের পর দুই হাজার টাকা চুরি করেন আয়েশা। ঘটনার দিন সকালে তিনি ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোন চুরি করতে গেলে লায়লা আফরোজ তাঁকে ধরে ফেলেন। পেছন থেকে ধরার কারণে আয়েশা হাতে থাকা ছুরি দিয়ে লায়লা আফরোজকে আঘাত করেন। পরে নাফিসা এগিয়ে এলে তাকেও ছুরিকাঘাত করা হয়।

চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় হুন্ডির টাকার বিরোধ নিয়ে নিজের সিন্ডিকেটের লোকজনের হাতে মারধরের একপর্যায়ে মারা যান শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কর্মচারী ওসমান সিকদার (৪০)। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে পতেঙ্গা লিংক রোড থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় প্রাথমিক তদন্ত ও তিন আসামিকে...
১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
বার্তায় বলা হয়, রাজধানীর বসিলা, বাবুবাজার, পোস্তগোলা ব্রিজ, মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টার, বাসাবো রোড (কমলাপুর), গাবতলী, ৩০০ ফিট সড়ক, আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
চিনিকল ও ভোজ্যতেল কারখানার নামে ঋণ নিয়ে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দেশের বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
১৫ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে ডিউটি শেষে থানায় ফেরার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মোজাম্মেল হক নামের পুলিশের এক কনস্টেবল মারা গেছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা ২টা নাগাদ নগরের ডবলমুরিং থানার ভেতরে পুলিশের ওই সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাৎক্ষণিক থানায় থাকা অন্য সহকর্মীরা মোজাম্মেলকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চিনিকল ও ভোজ্যতেল কারখানার নামে ঋণ নিয়ে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দেশের বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
প্রথম মামলায় এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদকে প্রধান আসামি করে জনতা ব্যাংক ও এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ৩৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদক চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ মামলা দুটির বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়েছে, এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের নামে জনতা ব্যাংক থেকে কোভিড প্রণোদনা, লেটার অব ট্রাস্ট রিসিপ্টসহ (এলটিআর) বিভিন্ন উপায়ে ঋণ নিয়ে সুদে-আসলে ২ হাজার ৩২ কোটি ৩০ লাখ ৪৫ হাজার ৯১৮ টাকা ৪০ পয়সা আত্মসাৎ করা হয়েছে। ২০০৯ সালের ২৫ আগস্ট থেকে চলতি বছরের ৬ মার্চ পর্যন্ত সময়ে এসব ঋণ নেওয়া হয়েছিল।
এ মামলায় সাইফুল আলম মাসুদকে ওই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক আবদুল্লাহ হাসান, সহযোগী প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাশেদুল আলমসহ এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কয়েকজন পরিচালক এবং জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তাদের আসামি করা হয়েছে।
অন্যদিকে এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেডের নামে ঋণ নিয়ে সুদে-আসলে ১ হাজার ১৫২ কোটি ৫১ লাখ ১৪ হাজার ১০৭ টাকা ৫২ পয়সা আত্মসাতের অভিযোগে আরও একটি মামলা করা হয়। এ মামলায় প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক শাহানা ফেরদৌসকে প্রধান আসামি করা হয়েছে।
এ মামলায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিসকাত আহমেদসহ ৩২ জনকে আসামি করা হয়েছে, যাঁদের মধ্যে ২৯ জনই জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তা বলে জানিয়েছে দুদক।
অভিযোগ অনুযায়ী, ২০০৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের ৬ মার্চ পর্যন্ত সময়ে বিভিন্ন কৌশলে এসব ঋণ আত্মসাৎ করা হয়।
উল্লেখ্য, এর আগে ৭ ডিসেম্বর জনতা ব্যাংকের ১ হাজার ৯৬৩ কোটি টাকা আত্মসাতের ঘটনায় এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা করে দুদক।
দুদকের তথ্য অনুযায়ী, জনতা ব্যাংকের দুটি শাখা থেকে এস আলম গ্রুপ মোট প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে, যার মধ্যে ১১ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা নেওয়া হয়েছে ব্যাংকটির সাধারণ বিমা শাখা থেকে।

চিনিকল ও ভোজ্যতেল কারখানার নামে ঋণ নিয়ে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দেশের বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
প্রথম মামলায় এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদকে প্রধান আসামি করে জনতা ব্যাংক ও এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ৩৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদক চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ মামলা দুটির বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়েছে, এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের নামে জনতা ব্যাংক থেকে কোভিড প্রণোদনা, লেটার অব ট্রাস্ট রিসিপ্টসহ (এলটিআর) বিভিন্ন উপায়ে ঋণ নিয়ে সুদে-আসলে ২ হাজার ৩২ কোটি ৩০ লাখ ৪৫ হাজার ৯১৮ টাকা ৪০ পয়সা আত্মসাৎ করা হয়েছে। ২০০৯ সালের ২৫ আগস্ট থেকে চলতি বছরের ৬ মার্চ পর্যন্ত সময়ে এসব ঋণ নেওয়া হয়েছিল।
এ মামলায় সাইফুল আলম মাসুদকে ওই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক আবদুল্লাহ হাসান, সহযোগী প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাশেদুল আলমসহ এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কয়েকজন পরিচালক এবং জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তাদের আসামি করা হয়েছে।
অন্যদিকে এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেডের নামে ঋণ নিয়ে সুদে-আসলে ১ হাজার ১৫২ কোটি ৫১ লাখ ১৪ হাজার ১০৭ টাকা ৫২ পয়সা আত্মসাতের অভিযোগে আরও একটি মামলা করা হয়। এ মামলায় প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক শাহানা ফেরদৌসকে প্রধান আসামি করা হয়েছে।
এ মামলায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিসকাত আহমেদসহ ৩২ জনকে আসামি করা হয়েছে, যাঁদের মধ্যে ২৯ জনই জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তা বলে জানিয়েছে দুদক।
অভিযোগ অনুযায়ী, ২০০৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের ৬ মার্চ পর্যন্ত সময়ে বিভিন্ন কৌশলে এসব ঋণ আত্মসাৎ করা হয়।
উল্লেখ্য, এর আগে ৭ ডিসেম্বর জনতা ব্যাংকের ১ হাজার ৯৬৩ কোটি টাকা আত্মসাতের ঘটনায় এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা করে দুদক।
দুদকের তথ্য অনুযায়ী, জনতা ব্যাংকের দুটি শাখা থেকে এস আলম গ্রুপ মোট প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে, যার মধ্যে ১১ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা নেওয়া হয়েছে ব্যাংকটির সাধারণ বিমা শাখা থেকে।

চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় হুন্ডির টাকার বিরোধ নিয়ে নিজের সিন্ডিকেটের লোকজনের হাতে মারধরের একপর্যায়ে মারা যান শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কর্মচারী ওসমান সিকদার (৪০)। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে পতেঙ্গা লিংক রোড থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় প্রাথমিক তদন্ত ও তিন আসামিকে...
১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
বার্তায় বলা হয়, রাজধানীর বসিলা, বাবুবাজার, পোস্তগোলা ব্রিজ, মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টার, বাসাবো রোড (কমলাপুর), গাবতলী, ৩০০ ফিট সড়ক, আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের খাসকামরায় তিনি জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মিজানুর রহমান।
১৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে ডিউটি শেষে থানায় ফেরার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মোজাম্মেল হক নামের পুলিশের এক কনস্টেবল মারা গেছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা ২টা নাগাদ নগরের ডবলমুরিং থানার ভেতরে পুলিশের ওই সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাৎক্ষণিক থানায় থাকা অন্য সহকর্মীরা মোজাম্মেলকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে ডিউটি শেষে থানায় ফেরার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মোজাম্মেল হক নামের পুলিশের এক কনস্টেবল মারা গেছেন।
আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা ২টা নাগাদ নগরের ডবলমুরিং থানার ভেতরে পুলিশের ওই সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাৎক্ষণিক থানায় থাকা সহকর্মীরা মোজাম্মেলকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত পুলিশ সদস্য মোজাম্মেল হকের বিপি নম্বর-৭৬৯৬০২২৫৫৬। তিনি চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ডবলমুরিং থানায় কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাঁর নিজ বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ থানার আড়াইসিধা গ্রামে।
সিএমপির সহকারী কমিশনার (সদর) আমিনুর রশীদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা একটা স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল। টহল ডিউটি শেষে উনি থানায় ফেরার পর থানার ভেতরে হঠাৎ মাথা ঘুরে পড়ে যান। পরে সহকর্মীরা দ্রুত উনাকে চমেক হাসপাতালে নিলে সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, উনি স্ট্রোক করেছেন।’
চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক আলাউদ্দিন তালুকদার বলেন, বেলা ২টার দিকে এক পুলিশ সদস্যকে তাঁর সহকর্মীরা হাসপাতালে মৃত অবস্থায় এনেছিলেন। তিনি স্ট্রোক করেছেন বলে তাঁর সহকর্মীরা জানিয়েছিলেন।

চট্টগ্রামে ডিউটি শেষে থানায় ফেরার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মোজাম্মেল হক নামের পুলিশের এক কনস্টেবল মারা গেছেন।
আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা ২টা নাগাদ নগরের ডবলমুরিং থানার ভেতরে পুলিশের ওই সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাৎক্ষণিক থানায় থাকা সহকর্মীরা মোজাম্মেলকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত পুলিশ সদস্য মোজাম্মেল হকের বিপি নম্বর-৭৬৯৬০২২৫৫৬। তিনি চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ডবলমুরিং থানায় কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাঁর নিজ বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ থানার আড়াইসিধা গ্রামে।
সিএমপির সহকারী কমিশনার (সদর) আমিনুর রশীদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা একটা স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল। টহল ডিউটি শেষে উনি থানায় ফেরার পর থানার ভেতরে হঠাৎ মাথা ঘুরে পড়ে যান। পরে সহকর্মীরা দ্রুত উনাকে চমেক হাসপাতালে নিলে সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, উনি স্ট্রোক করেছেন।’
চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক আলাউদ্দিন তালুকদার বলেন, বেলা ২টার দিকে এক পুলিশ সদস্যকে তাঁর সহকর্মীরা হাসপাতালে মৃত অবস্থায় এনেছিলেন। তিনি স্ট্রোক করেছেন বলে তাঁর সহকর্মীরা জানিয়েছিলেন।

চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় হুন্ডির টাকার বিরোধ নিয়ে নিজের সিন্ডিকেটের লোকজনের হাতে মারধরের একপর্যায়ে মারা যান শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কর্মচারী ওসমান সিকদার (৪০)। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে পতেঙ্গা লিংক রোড থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় প্রাথমিক তদন্ত ও তিন আসামিকে...
১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
বার্তায় বলা হয়, রাজধানীর বসিলা, বাবুবাজার, পোস্তগোলা ব্রিজ, মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টার, বাসাবো রোড (কমলাপুর), গাবতলী, ৩০০ ফিট সড়ক, আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের খাসকামরায় তিনি জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মিজানুর রহমান।
১৩ মিনিট আগে
চিনিকল ও ভোজ্যতেল কারখানার নামে ঋণ নিয়ে প্রায় ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দেশের বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়।
১৫ মিনিট আগে