তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা

রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশানের ১৫৭ নম্বর রোডের বাড়িটির আয়তন কমবেশি ২৪ কাঠা। এক সচিবের থাকার জন্য কয়েক মাস ধরে চলছে বিশাল সংস্কারকাজ। সচিবকে পরিত্যক্ত তালিকাভুক্ত এ বাড়ির ভাড়া হিসেবে মাসে সরকারকে দিতে হবে প্রায় ৩৯ হাজার টাকা।
সরকারি আরও কয়েকটি বাড়ির ক্ষেত্রে সম্প্রতি এমন বরাদ্দের ঘটনা ঘটেছে। ‘সচিব নিবাসে’ বিলাসবহুল সুপরিসর ফ্ল্যাট বরাদ্দ থাকলেও বিপুল অর্থ ব্যয়ে আমলাদের এমন বাংলো বাড়ি বরাদ্দ দেওয়ার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কারণ বাড়িগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের পেছনে বছরে কমপক্ষে ৭-৮ কোটি টাকা খরচ করা হয়।
গত বছরের ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর আবাসন পরিদপ্তর ধানমন্ডির ৫ নম্বর রোডের ৪৮ নম্বর বাড়ি সংস্কার করে বরাদ্দ দেয় সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. মহিউদ্দিনকে। ৯০ লাখ টাকারও বেশি খরচ করে আধুনিকায়ন করা হয় বাড়িটির। একই ঘটনা ঘটে আরেক সরকারি কর্মকর্তা আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক সচিব শেখ আবু তাহেরের ক্ষেত্রেও। ধানমন্ডির ৫ নম্বর রোডের ১৪ নম্বর বাড়িটি কোটি টাকা খরচ করে তাঁর নামে বরাদ্দ দেওয়া হয়। এসব
বাড়িতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মাসিক কমবেশি ৩৯ হাজার টাকা ভাড়া দিয়ে বাস করছেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
সচিবদের জন্য রাজধানীর ইস্কাটনের সচিব নিবাসে রয়েছে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার বর্গফুটের বিলাসবহুল ফ্ল্যাট। তারপরও কোনো কোনো কর্মকর্তাকে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এমনই বিশাল বাংলো ধরনের বাড়ি। অথচ মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদার অনেক কর্মকর্তাও মিনিস্টার অ্যাপার্টমেন্টের ফ্ল্যাটে থাকছেন। প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তার মন্তব্য, সরকারের বিপুল অর্থ ব্যয় করে এমন ‘আমলা তোষণনীতি’ পরিহার করা দরকার। এটা একধরনের অপচয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীতে থাকা সরকারি বাংলোগুলো বিভিন্ন শীর্ষ কর্মকর্তা যে যাঁর মতো করে বরাদ্দ নিয়েছেন। বিশেষ করে হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে প্রভাবশালী কিছু আমলা ও প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরের কর্মকর্তা নামমাত্র সরকারি হারের ভাড়ার বিনিময়ে এসব বাংলো বাড়িতে থাকছেন।
ধানমন্ডি ও গুলশানসহ কয়েকটি এলাকায় অনুসন্ধান করে দেখা গেছে, ২৪টি পরিত্যক্ত তালিকাভুক্ত বাংলো বাড়ির মধ্যে এখন ১১টিতেই বাস করছেন আমলারা। এর মধ্যে গুলশানের ১১৭ নম্বর রোডের ৩০ নম্বর বাড়িতে প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিব-২ খাইরুল ইসলাম, ১৬ নম্বর রোডের ৩ নম্বর বাড়িতে অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক গোলাম রসুল, ৮৪ নম্বর রোডের ২৬ নম্বর বাড়িতে সাবেক পররাষ্ট্রসচিব জসিম উদ্দিন, ৭/১ নিউ বেইলি রোডের বাড়িতে প্রধান উপদেষ্টার সহকারী একান্ত সচিব শাব্বীর আহমদ, মোহাম্মদপুরের ৭/১০ স্যার সৈয়দ রোডে অতিরিক্ত সচিব মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী, ধানমন্ডির ২ নম্বর রোডের ১২ নম্বর বাড়িতে অতিরিক্ত সচিব সুরাইয়া আক্তার জাহান, ১৭, কলেজ স্ট্রিটের বাড়িতে যুগ্ম সচিব কামরুল ইসলাম, ধানমন্ডি ৫/এ-এর ৬১ নম্বর বাড়িতে অতিরিক্ত সচিব মো. আব্দুর রউফ বাস করছেন। এ ছাড়া গুলশানের ৭৪ নম্বর রোডের ৭ নম্বর বাড়ি ও ৩৬ নম্বর রোডের ১৩ নম্বর বাড়িতে সরকারি কর্মকর্তারা থাকেন।
বাড়িগুলোর বরাদ্দপ্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে আবাসন পরিদপ্তরের পরিচালক মো. আসাদুজ্জামানকে কয়েকবার ফোন করলেও তিনি ধরেননি। কথা বলার আগ্রহ জানিয়ে এসএমএস করলেও গতকাল রাত পর্যন্ত জবাব পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলো বাড়িগুলো মূলত আবাসন পরিদপ্তর থেকে ভাড়াভিত্তিক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এরপর গণপূর্ত তা রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকে। এর বেশি কিছু নয়।’

রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশানের ১৫৭ নম্বর রোডের বাড়িটির আয়তন কমবেশি ২৪ কাঠা। এক সচিবের থাকার জন্য কয়েক মাস ধরে চলছে বিশাল সংস্কারকাজ। সচিবকে পরিত্যক্ত তালিকাভুক্ত এ বাড়ির ভাড়া হিসেবে মাসে সরকারকে দিতে হবে প্রায় ৩৯ হাজার টাকা।
সরকারি আরও কয়েকটি বাড়ির ক্ষেত্রে সম্প্রতি এমন বরাদ্দের ঘটনা ঘটেছে। ‘সচিব নিবাসে’ বিলাসবহুল সুপরিসর ফ্ল্যাট বরাদ্দ থাকলেও বিপুল অর্থ ব্যয়ে আমলাদের এমন বাংলো বাড়ি বরাদ্দ দেওয়ার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কারণ বাড়িগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের পেছনে বছরে কমপক্ষে ৭-৮ কোটি টাকা খরচ করা হয়।
গত বছরের ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর আবাসন পরিদপ্তর ধানমন্ডির ৫ নম্বর রোডের ৪৮ নম্বর বাড়ি সংস্কার করে বরাদ্দ দেয় সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. মহিউদ্দিনকে। ৯০ লাখ টাকারও বেশি খরচ করে আধুনিকায়ন করা হয় বাড়িটির। একই ঘটনা ঘটে আরেক সরকারি কর্মকর্তা আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক সচিব শেখ আবু তাহেরের ক্ষেত্রেও। ধানমন্ডির ৫ নম্বর রোডের ১৪ নম্বর বাড়িটি কোটি টাকা খরচ করে তাঁর নামে বরাদ্দ দেওয়া হয়। এসব
বাড়িতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মাসিক কমবেশি ৩৯ হাজার টাকা ভাড়া দিয়ে বাস করছেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
সচিবদের জন্য রাজধানীর ইস্কাটনের সচিব নিবাসে রয়েছে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার বর্গফুটের বিলাসবহুল ফ্ল্যাট। তারপরও কোনো কোনো কর্মকর্তাকে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এমনই বিশাল বাংলো ধরনের বাড়ি। অথচ মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদার অনেক কর্মকর্তাও মিনিস্টার অ্যাপার্টমেন্টের ফ্ল্যাটে থাকছেন। প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তার মন্তব্য, সরকারের বিপুল অর্থ ব্যয় করে এমন ‘আমলা তোষণনীতি’ পরিহার করা দরকার। এটা একধরনের অপচয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীতে থাকা সরকারি বাংলোগুলো বিভিন্ন শীর্ষ কর্মকর্তা যে যাঁর মতো করে বরাদ্দ নিয়েছেন। বিশেষ করে হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে প্রভাবশালী কিছু আমলা ও প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরের কর্মকর্তা নামমাত্র সরকারি হারের ভাড়ার বিনিময়ে এসব বাংলো বাড়িতে থাকছেন।
ধানমন্ডি ও গুলশানসহ কয়েকটি এলাকায় অনুসন্ধান করে দেখা গেছে, ২৪টি পরিত্যক্ত তালিকাভুক্ত বাংলো বাড়ির মধ্যে এখন ১১টিতেই বাস করছেন আমলারা। এর মধ্যে গুলশানের ১১৭ নম্বর রোডের ৩০ নম্বর বাড়িতে প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিব-২ খাইরুল ইসলাম, ১৬ নম্বর রোডের ৩ নম্বর বাড়িতে অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক গোলাম রসুল, ৮৪ নম্বর রোডের ২৬ নম্বর বাড়িতে সাবেক পররাষ্ট্রসচিব জসিম উদ্দিন, ৭/১ নিউ বেইলি রোডের বাড়িতে প্রধান উপদেষ্টার সহকারী একান্ত সচিব শাব্বীর আহমদ, মোহাম্মদপুরের ৭/১০ স্যার সৈয়দ রোডে অতিরিক্ত সচিব মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী, ধানমন্ডির ২ নম্বর রোডের ১২ নম্বর বাড়িতে অতিরিক্ত সচিব সুরাইয়া আক্তার জাহান, ১৭, কলেজ স্ট্রিটের বাড়িতে যুগ্ম সচিব কামরুল ইসলাম, ধানমন্ডি ৫/এ-এর ৬১ নম্বর বাড়িতে অতিরিক্ত সচিব মো. আব্দুর রউফ বাস করছেন। এ ছাড়া গুলশানের ৭৪ নম্বর রোডের ৭ নম্বর বাড়ি ও ৩৬ নম্বর রোডের ১৩ নম্বর বাড়িতে সরকারি কর্মকর্তারা থাকেন।
বাড়িগুলোর বরাদ্দপ্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে আবাসন পরিদপ্তরের পরিচালক মো. আসাদুজ্জামানকে কয়েকবার ফোন করলেও তিনি ধরেননি। কথা বলার আগ্রহ জানিয়ে এসএমএস করলেও গতকাল রাত পর্যন্ত জবাব পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলো বাড়িগুলো মূলত আবাসন পরিদপ্তর থেকে ভাড়াভিত্তিক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এরপর গণপূর্ত তা রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকে। এর বেশি কিছু নয়।’

শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের উদ্দেশে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের বলেন, ‘যারা ভাবছেন কিছুদিন ক্ষমতায় থেকে বিদেশে পাড়ি জমাবেন, তাদের সেই স্বপ্ন সফল হবে না। রক্তের সঙ্গে বেইমানি করলে এই জমিনেই আপনাদের বিচার করবে জনতা।
১০ মিনিট আগে
রাজশাহীতে শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে নগরের তালাইমারী মোড়ে শিক্ষার্থীরা দুটি দলে বিভক্ত হয়ে অংশ নেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত তাঁদের অবস্থান কর্মসূচি চলছিল।
১০ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার আরিচাঘাট এলাকায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) একটি নবনির্মিত গোডাউনে আগুন লেগেছে। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে ট্রাক টার্মিনালসংলগ্ন গোডাউনটিতে আগুন লাগে।
২০ মিনিট আগে
গ্রেপ্তার শামীমের বরাতে নাজমুল ইসলাম বলেন, ঘটনার দিন গ্রেপ্তার তানিয়া তন্বীর বাসায় মাদকের কারবার ও অসামাজিক কার্যকলাপ হতো। ওই দিন সকাল ৭টার দিকে সন্ত্রাসী শামীম শিকদার ও তাঁর চার-পাঁচজন সহযোগী ওই ফ্ল্যাটে যান। এর আগে থেকেই ওই ফ্ল্যাটে মোতালেব শিকদার, তন্বী, তাঁর স্বামী তানভীর, তন্বীর বন্ধু ইমরান
২৬ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো রাজধানীর শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে তাঁর সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চ। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত এ দাবির বিষয়ে কোনো সাড়া না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সংগঠনটির নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা। তাঁরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, দাবি না মানলে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা ‘যেকোনো মুহূর্তে’ ঘেরাও করা হতে পারে।
আজ শনিবার বিকেলে অবস্থান কর্মসূচি থেকে এ হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
শাহবাগে কর্মসূচি চলাকালে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের উদ্দেশে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের বলেন, ‘যারা ভাবছেন কিছুদিন ক্ষমতায় থেকে বিদেশে পাড়ি জমাবেন, তাদের সেই স্বপ্ন সফল হবে না। রক্তের সঙ্গে বেইমানি করলে এই জমিনেই আপনাদের বিচার করবে জনতা। হাদির খুনের বিচার না করে কাউকেই সেফ এক্সিট (নিরাপদ প্রস্থান) দেওয়া হবে না। পরিস্থিতি বিবেচনায় যেকোনো মুহূর্তে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা ঘেরাওয়ের কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হতে পারে।’
বিক্ষোভস্থল থেকে ইনকিলাব মঞ্চের নেতারা বলেছেন, জুলাই অভ্যুত্থানে ১ হাজার ৪০০ জন শহীদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এলেও তারা খুনিদের বিচার নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে আসার দাবি করা এই প্রশাসনের জন্য এটি চরম লজ্জার বিষয়।
উপদেষ্টাদের কাছে ইনকিলাব মঞ্চের নেতারা প্রশ্ন করেন, ‘হাদি হত্যার বিচারে কারা বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে? যারা এই খুনের পেছনে রয়েছে, তাদের নাম প্রকাশ করুন। আমরা আপনাদের পাহারা দেব। ভয়ের কিছু নেই। কিন্তু বিচার করতে ব্যর্থ হলে আপনাদের জবাবদিহি করতে হবে।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে একটি চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা রিকশায় থাকা হাদিকে মাথায় গুলি করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। তিন দিন পর ১৮ ডিসেম্বর তাঁর মৃত্যু হয়।
গত রোববার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে লাখো মানুষের অংশগ্রহণে হাদির জানাজা হয়। জানাজা শেষে তাঁকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ-সংলগ্ন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিস্থলের পাশে দাফন করা হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ফয়সাল করিম মাসুদকে প্রধান আসামি করে পল্টন থানায় হাদি হত্যাচেষ্টার মামলা করেন ইনকিলাব মঞ্চের নেতা আব্দুল্লাহ আল জাবের। হাদি মারা যাওয়ার পর মামলাটি হত্যা মামলায় রূপ নেয়।
এ মামলায় এ পর্যন্ত ১১ জনকে গ্রেপ্তার করা হলেও প্রধান আসামি ফয়সাল ও হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের চালক আলমগীর শেখ এখনও ধরাছোঁয়ার বাইরে।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক হত্যার বিচারের দাবিতে এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি কর্মসূচি পালন করেছে সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী শাহবাগে অবস্থান নেন তাঁরা। একপর্যায়ে রাতের দিকে ঘোষণা আসে, ওসমান হাদির খুনিরা গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত শাহবাগে অবরোধ কর্মসূচি চলবে।
১৭ বছর পর দেশে ফেরার দুদিন বাদে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ হাদির কবর জিয়ারত করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার আগে সকাল সাড়ে ৮টার দিক শাহবাগ থেকে অবরোধ সরিয়ে আজিজ সুপার মার্কেটের সামনে অবস্থান নেন ইনকিলাব মঞ্চের নেতা-কর্মীরা।
কবর জিয়ারত শেষে তারেক রহমান বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে চলে যাওয়ার পর বেলা ১২টার দিকে আবারও শাহবাগে জড়ো হন তাঁরা।

শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো রাজধানীর শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে তাঁর সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চ। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত এ দাবির বিষয়ে কোনো সাড়া না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সংগঠনটির নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা। তাঁরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, দাবি না মানলে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা ‘যেকোনো মুহূর্তে’ ঘেরাও করা হতে পারে।
আজ শনিবার বিকেলে অবস্থান কর্মসূচি থেকে এ হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
শাহবাগে কর্মসূচি চলাকালে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের উদ্দেশে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের বলেন, ‘যারা ভাবছেন কিছুদিন ক্ষমতায় থেকে বিদেশে পাড়ি জমাবেন, তাদের সেই স্বপ্ন সফল হবে না। রক্তের সঙ্গে বেইমানি করলে এই জমিনেই আপনাদের বিচার করবে জনতা। হাদির খুনের বিচার না করে কাউকেই সেফ এক্সিট (নিরাপদ প্রস্থান) দেওয়া হবে না। পরিস্থিতি বিবেচনায় যেকোনো মুহূর্তে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা ঘেরাওয়ের কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হতে পারে।’
বিক্ষোভস্থল থেকে ইনকিলাব মঞ্চের নেতারা বলেছেন, জুলাই অভ্যুত্থানে ১ হাজার ৪০০ জন শহীদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এলেও তারা খুনিদের বিচার নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে আসার দাবি করা এই প্রশাসনের জন্য এটি চরম লজ্জার বিষয়।
উপদেষ্টাদের কাছে ইনকিলাব মঞ্চের নেতারা প্রশ্ন করেন, ‘হাদি হত্যার বিচারে কারা বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে? যারা এই খুনের পেছনে রয়েছে, তাদের নাম প্রকাশ করুন। আমরা আপনাদের পাহারা দেব। ভয়ের কিছু নেই। কিন্তু বিচার করতে ব্যর্থ হলে আপনাদের জবাবদিহি করতে হবে।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে একটি চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা রিকশায় থাকা হাদিকে মাথায় গুলি করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। তিন দিন পর ১৮ ডিসেম্বর তাঁর মৃত্যু হয়।
গত রোববার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে লাখো মানুষের অংশগ্রহণে হাদির জানাজা হয়। জানাজা শেষে তাঁকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ-সংলগ্ন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিস্থলের পাশে দাফন করা হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ফয়সাল করিম মাসুদকে প্রধান আসামি করে পল্টন থানায় হাদি হত্যাচেষ্টার মামলা করেন ইনকিলাব মঞ্চের নেতা আব্দুল্লাহ আল জাবের। হাদি মারা যাওয়ার পর মামলাটি হত্যা মামলায় রূপ নেয়।
এ মামলায় এ পর্যন্ত ১১ জনকে গ্রেপ্তার করা হলেও প্রধান আসামি ফয়সাল ও হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের চালক আলমগীর শেখ এখনও ধরাছোঁয়ার বাইরে।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক হত্যার বিচারের দাবিতে এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি কর্মসূচি পালন করেছে সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী শাহবাগে অবস্থান নেন তাঁরা। একপর্যায়ে রাতের দিকে ঘোষণা আসে, ওসমান হাদির খুনিরা গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত শাহবাগে অবরোধ কর্মসূচি চলবে।
১৭ বছর পর দেশে ফেরার দুদিন বাদে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ হাদির কবর জিয়ারত করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার আগে সকাল সাড়ে ৮টার দিক শাহবাগ থেকে অবরোধ সরিয়ে আজিজ সুপার মার্কেটের সামনে অবস্থান নেন ইনকিলাব মঞ্চের নেতা-কর্মীরা।
কবর জিয়ারত শেষে তারেক রহমান বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে চলে যাওয়ার পর বেলা ১২টার দিকে আবারও শাহবাগে জড়ো হন তাঁরা।

রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশানের ১৫৭ নম্বর রোডের বাড়িটির আয়তন কমবেশি ২৪ কাঠা। এক সচিবের থাকার জন্য কয়েক মাস ধরে চলছে বিশাল সংস্কারকাজ। সচিবকে পরিত্যক্ত তালিকাভুক্ত এ বাড়ির ভাড়া হিসেবে মাসে সরকারকে দিতে হবে প্রায় ৩৯ হাজার টাকা।
১৪ জুলাই ২০২৫
রাজশাহীতে শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে নগরের তালাইমারী মোড়ে শিক্ষার্থীরা দুটি দলে বিভক্ত হয়ে অংশ নেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত তাঁদের অবস্থান কর্মসূচি চলছিল।
১০ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার আরিচাঘাট এলাকায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) একটি নবনির্মিত গোডাউনে আগুন লেগেছে। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে ট্রাক টার্মিনালসংলগ্ন গোডাউনটিতে আগুন লাগে।
২০ মিনিট আগে
গ্রেপ্তার শামীমের বরাতে নাজমুল ইসলাম বলেন, ঘটনার দিন গ্রেপ্তার তানিয়া তন্বীর বাসায় মাদকের কারবার ও অসামাজিক কার্যকলাপ হতো। ওই দিন সকাল ৭টার দিকে সন্ত্রাসী শামীম শিকদার ও তাঁর চার-পাঁচজন সহযোগী ওই ফ্ল্যাটে যান। এর আগে থেকেই ওই ফ্ল্যাটে মোতালেব শিকদার, তন্বী, তাঁর স্বামী তানভীর, তন্বীর বন্ধু ইমরান
২৬ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীতে শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে নগরের তালাইমারী মোড়ে শিক্ষার্থীরা দুটি দলে বিভক্ত হয়ে অংশ নেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত তাঁদের অবস্থান কর্মসূচি চলছিল।
কর্মসূচিতে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও জাতীয় যুবশক্তির নেতা-কর্মীদের অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়। কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারীরা ওসমান হাদির হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবি জানান। এ সময় আন্দোলনকারীরা আধিপত্যবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দেন।
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে রুয়েটের শিক্ষার্থী রেদোয়ান সিদ্দিকী বলেন, শহীদ হাদির হত্যাকারীরা ইতিমধ্যে চিহ্নিত। দ্রুত সময়ের মধ্যে হাদি হত্যার বিচার নিশ্চিত করা না হলে আরও কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
এদিকে, সম্ভাব্য নিরাপত্তাঝুঁকি বিবেচনায় দুপুর থেকে রাজশাহী নগরের পদ্মা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত ভারতের সহকারী হাইকমিশনারের কার্যালয় ও বাসভবন এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।

রাজশাহীতে শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে নগরের তালাইমারী মোড়ে শিক্ষার্থীরা দুটি দলে বিভক্ত হয়ে অংশ নেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত তাঁদের অবস্থান কর্মসূচি চলছিল।
কর্মসূচিতে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও জাতীয় যুবশক্তির নেতা-কর্মীদের অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়। কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারীরা ওসমান হাদির হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবি জানান। এ সময় আন্দোলনকারীরা আধিপত্যবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দেন।
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে রুয়েটের শিক্ষার্থী রেদোয়ান সিদ্দিকী বলেন, শহীদ হাদির হত্যাকারীরা ইতিমধ্যে চিহ্নিত। দ্রুত সময়ের মধ্যে হাদি হত্যার বিচার নিশ্চিত করা না হলে আরও কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
এদিকে, সম্ভাব্য নিরাপত্তাঝুঁকি বিবেচনায় দুপুর থেকে রাজশাহী নগরের পদ্মা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত ভারতের সহকারী হাইকমিশনারের কার্যালয় ও বাসভবন এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।

রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশানের ১৫৭ নম্বর রোডের বাড়িটির আয়তন কমবেশি ২৪ কাঠা। এক সচিবের থাকার জন্য কয়েক মাস ধরে চলছে বিশাল সংস্কারকাজ। সচিবকে পরিত্যক্ত তালিকাভুক্ত এ বাড়ির ভাড়া হিসেবে মাসে সরকারকে দিতে হবে প্রায় ৩৯ হাজার টাকা।
১৪ জুলাই ২০২৫
শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের উদ্দেশে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের বলেন, ‘যারা ভাবছেন কিছুদিন ক্ষমতায় থেকে বিদেশে পাড়ি জমাবেন, তাদের সেই স্বপ্ন সফল হবে না। রক্তের সঙ্গে বেইমানি করলে এই জমিনেই আপনাদের বিচার করবে জনতা।
১০ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার আরিচাঘাট এলাকায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) একটি নবনির্মিত গোডাউনে আগুন লেগেছে। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে ট্রাক টার্মিনালসংলগ্ন গোডাউনটিতে আগুন লাগে।
২০ মিনিট আগে
গ্রেপ্তার শামীমের বরাতে নাজমুল ইসলাম বলেন, ঘটনার দিন গ্রেপ্তার তানিয়া তন্বীর বাসায় মাদকের কারবার ও অসামাজিক কার্যকলাপ হতো। ওই দিন সকাল ৭টার দিকে সন্ত্রাসী শামীম শিকদার ও তাঁর চার-পাঁচজন সহযোগী ওই ফ্ল্যাটে যান। এর আগে থেকেই ওই ফ্ল্যাটে মোতালেব শিকদার, তন্বী, তাঁর স্বামী তানভীর, তন্বীর বন্ধু ইমরান
২৬ মিনিট আগেমানিকগঞ্জ ও ঘিওর প্রতিনিধি

মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার আরিচাঘাট এলাকায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) একটি নবনির্মিত গোডাউনে আগুন লেগেছে। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে ট্রাক টার্মিনালসংলগ্ন গোডাউনটিতে আগুন লাগে। এতে গোডাউনের পাশের একটি দেয়াল ধসে পড়ে তিন পথচারী আহত হয়েছেন।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেলে সাড়ে ৪টার দিকে হঠাৎ করেই গোডাউনের ভেতর থেকে আগুন জ্বলতে দেখা যায়। মুহূর্তের মধ্যেই আগুন পুরো গোডাউনে ছড়িয়ে পড়ে এবং চারপাশ ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায়। খবর পেয়ে আরিচাঘাট ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। অগ্নিকাণ্ডের সময় গোডাউনের পাশের একটি দেয়াল ধসে পড়লে তিন পথচারী আহত হন। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা তাঁদের উদ্ধার করে দ্রুত উথলী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় জানা যায়নি।
মানিকগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক আবদুল হামিদ বলেন, ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিটের প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। গোডাউনটি বিআইডব্লিউটিএর মালামাল রাখার জন্য নির্মাণ করা হয়। আগুন লাগার সুনির্দিষ্ট কারণ জানা যায়নি এবং ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তদন্ত সাপেক্ষে বিস্তারিত জানানো হবে।
এদিকে আগুনের বিষয়ে কথা বলতে বিআইডব্লিউটিএর স্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তাঁদের পাওয়া যায়নি।

মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার আরিচাঘাট এলাকায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) একটি নবনির্মিত গোডাউনে আগুন লেগেছে। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে ট্রাক টার্মিনালসংলগ্ন গোডাউনটিতে আগুন লাগে। এতে গোডাউনের পাশের একটি দেয়াল ধসে পড়ে তিন পথচারী আহত হয়েছেন।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেলে সাড়ে ৪টার দিকে হঠাৎ করেই গোডাউনের ভেতর থেকে আগুন জ্বলতে দেখা যায়। মুহূর্তের মধ্যেই আগুন পুরো গোডাউনে ছড়িয়ে পড়ে এবং চারপাশ ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায়। খবর পেয়ে আরিচাঘাট ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। অগ্নিকাণ্ডের সময় গোডাউনের পাশের একটি দেয়াল ধসে পড়লে তিন পথচারী আহত হন। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা তাঁদের উদ্ধার করে দ্রুত উথলী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় জানা যায়নি।
মানিকগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক আবদুল হামিদ বলেন, ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিটের প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। গোডাউনটি বিআইডব্লিউটিএর মালামাল রাখার জন্য নির্মাণ করা হয়। আগুন লাগার সুনির্দিষ্ট কারণ জানা যায়নি এবং ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তদন্ত সাপেক্ষে বিস্তারিত জানানো হবে।
এদিকে আগুনের বিষয়ে কথা বলতে বিআইডব্লিউটিএর স্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তাঁদের পাওয়া যায়নি।

রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশানের ১৫৭ নম্বর রোডের বাড়িটির আয়তন কমবেশি ২৪ কাঠা। এক সচিবের থাকার জন্য কয়েক মাস ধরে চলছে বিশাল সংস্কারকাজ। সচিবকে পরিত্যক্ত তালিকাভুক্ত এ বাড়ির ভাড়া হিসেবে মাসে সরকারকে দিতে হবে প্রায় ৩৯ হাজার টাকা।
১৪ জুলাই ২০২৫
শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের উদ্দেশে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের বলেন, ‘যারা ভাবছেন কিছুদিন ক্ষমতায় থেকে বিদেশে পাড়ি জমাবেন, তাদের সেই স্বপ্ন সফল হবে না। রক্তের সঙ্গে বেইমানি করলে এই জমিনেই আপনাদের বিচার করবে জনতা।
১০ মিনিট আগে
রাজশাহীতে শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে নগরের তালাইমারী মোড়ে শিক্ষার্থীরা দুটি দলে বিভক্ত হয়ে অংশ নেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত তাঁদের অবস্থান কর্মসূচি চলছিল।
১০ মিনিট আগে
গ্রেপ্তার শামীমের বরাতে নাজমুল ইসলাম বলেন, ঘটনার দিন গ্রেপ্তার তানিয়া তন্বীর বাসায় মাদকের কারবার ও অসামাজিক কার্যকলাপ হতো। ওই দিন সকাল ৭টার দিকে সন্ত্রাসী শামীম শিকদার ও তাঁর চার-পাঁচজন সহযোগী ওই ফ্ল্যাটে যান। এর আগে থেকেই ওই ফ্ল্যাটে মোতালেব শিকদার, তন্বী, তাঁর স্বামী তানভীর, তন্বীর বন্ধু ইমরান
২৬ মিনিট আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অঙ্গসংগঠন জাতীয় শ্রমিক শক্তির বিভাগীয় আহ্বায়ক মো. মোতালেব শিকদারকে গুলির মামলায় চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। তাঁদের মধ্যে শামীম শিকদার ওরফে ডি কে শামীম ওরফে ঢাকাইয়া শামীম নামের এক যুবক রয়েছেন; যিনি মোতালেবকে গুলি করেছেন এবং একজন শীর্ষ সন্ত্রাসী বলে র্যাব জানিয়েছে।
গতকাল শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে নগরীর সোনাডাঙ্গা থানার বসুপাড়া এলাকা থেকে শামীমকে গ্রেপ্তার করা হয়। একই রাতে মাহদিন নামের আরও একজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এ নিয়ে গুলির ওই ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হলো।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শামীম ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন বলে র্যাব জানিয়েছেন। তিনি মাদক ও মাদক বিক্রির টাকার ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ে বিরোধের জেরে নিজেই মোতালেব শিকদারকে গুলি করেন।
আজ শনিবার দুপুরে খুলনায় র্যাব-৬-এর সদর দপ্তরে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-৬-এর মুখপাত্র মেজর মো. নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার পরপর র্যাব-৬-এর একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত এবং ঘটনাস্থলের আশপাশের ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা ভিডিও সংগ্রহ করে। পরে সেসব ভিডিও এবং পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য পর্যালোচনা করে আমরা প্রাথমিকভাবে কয়েকজন সন্দেহভাজনকে চিহ্নিত করি।’
নাজমুল ইসলাম বলেন, এরই ধারাবাহিকতায় গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনার সন্দেহভাজন হিসেবে মো. আরিফকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁকে ডিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের তথ্য অনুযায়ী শুক্রবার রাতে অভিযান চালিয়ে সোনাডাঙ্গা থানার বসুপাড়া এলাকা থেকে শামীম সরদার ও মাহদিনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব-৬-এর মুখপাত্র আরও বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শামীম ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। তিনি নিজেই মোতালেব শিকদারের মাথায় গুলি করেছেন বলে র্যাবকে জানান।
গ্রেপ্তার শামীমের বরাতে নাজমুল ইসলাম বলেন, ঘটনার দিন গ্রেপ্তার তানিয়া তন্বীর বাসায় মাদকের কারবার ও অসামাজিক কার্যকলাপ হতো। ওই দিন সকাল ৭টার দিকে সন্ত্রাসী শামীম শিকদার ও তাঁর চার-পাঁচজন সহযোগী ওই ফ্ল্যাটে যান। এর আগে থেকেই ওই ফ্ল্যাটে মোতালেব শিকদার, তন্বী, তাঁর স্বামী তানভীর, তন্বীর বন্ধু ইমরান, আরিফ, ইফতি ও ইফতির এক চাচাতো ভাই উপস্থিত ছিলেন। এ সময় শামীম শিকদার ওই ফ্ল্যাটে থাকা তন্বী ও তাঁর সহযোগীদের কাছে থাকা মাদক এবং মাদক বিক্রির টাকার ভাগ চান। এ নিয়ে উভয় পক্ষের বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে শামীম তাঁর সঙ্গে থাকা পিস্তল দিয়ে মোতালেবকে গুলি করে পালিয়ে যান।
র্যাব কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম আরও বলেন, শামীম শিকদার সোনাডাঙ্গা এলাকার একজন অন্যতম শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে দস্যুতা, বিশেষ ক্ষমতা আইন, মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে। মোতালেবকে হত্যাচেষ্টার ঘটনাটি মূলত সোনাডাঙ্গা এলাকায় মাদক কারবার ও মাদক বিক্রির টাকা ভাগাভাগিকে কেন্দ্র করে ঘটেছে বলে জানা গেছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে অভিযুক্ত সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে। ঘটনায় ব্যবহৃত অস্ত্রটি উদ্ধারেও চেষ্টা চলছে।
২২ ডিসেম্বর সকালে নগরীর সোনাডাঙ্গা এলাকার আল আকসা মসজিদ সরণি রোডের মুক্তা হাউসের নিচতলায় এনসিপির আরেক অঙ্গসংগঠন জাতীয় যুবশক্তির খুলনা জেলার যুগ্ম সদস্যসচিব তানিয়া তন্বীর ফ্ল্যাটে মোতালেবকে গুলির ঘটনা ঘটে। পুলিশ ওই দিন রাতেই তন্বীকে গ্রেপ্তার করে। ঘটনার পরদিন ২৩ মঙ্গলবার দুপুরে মোতালেবের স্ত্রী ফাহিমা আক্তার বাদী হয়ে সোনাডাঙ্গা মডেল থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা করেন। তন্বী বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। মামলাটি থানা থেকে মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখায় (ডিবি) হস্তান্তর করা হয়।
খুলনা মহানগর ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈয়মুর ইসলাম বলেন, মোতালেব শিকদার হত্যাচেষ্টা মামলাটি ডিবিতে হস্তান্তরের পর তদন্ত কার্যক্রম অনেকটাই এগিয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

খুলনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অঙ্গসংগঠন জাতীয় শ্রমিক শক্তির বিভাগীয় আহ্বায়ক মো. মোতালেব শিকদারকে গুলির মামলায় চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। তাঁদের মধ্যে শামীম শিকদার ওরফে ডি কে শামীম ওরফে ঢাকাইয়া শামীম নামের এক যুবক রয়েছেন; যিনি মোতালেবকে গুলি করেছেন এবং একজন শীর্ষ সন্ত্রাসী বলে র্যাব জানিয়েছে।
গতকাল শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে নগরীর সোনাডাঙ্গা থানার বসুপাড়া এলাকা থেকে শামীমকে গ্রেপ্তার করা হয়। একই রাতে মাহদিন নামের আরও একজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এ নিয়ে গুলির ওই ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হলো।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শামীম ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন বলে র্যাব জানিয়েছেন। তিনি মাদক ও মাদক বিক্রির টাকার ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ে বিরোধের জেরে নিজেই মোতালেব শিকদারকে গুলি করেন।
আজ শনিবার দুপুরে খুলনায় র্যাব-৬-এর সদর দপ্তরে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-৬-এর মুখপাত্র মেজর মো. নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার পরপর র্যাব-৬-এর একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত এবং ঘটনাস্থলের আশপাশের ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা ভিডিও সংগ্রহ করে। পরে সেসব ভিডিও এবং পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য পর্যালোচনা করে আমরা প্রাথমিকভাবে কয়েকজন সন্দেহভাজনকে চিহ্নিত করি।’
নাজমুল ইসলাম বলেন, এরই ধারাবাহিকতায় গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনার সন্দেহভাজন হিসেবে মো. আরিফকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁকে ডিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের তথ্য অনুযায়ী শুক্রবার রাতে অভিযান চালিয়ে সোনাডাঙ্গা থানার বসুপাড়া এলাকা থেকে শামীম সরদার ও মাহদিনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব-৬-এর মুখপাত্র আরও বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শামীম ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। তিনি নিজেই মোতালেব শিকদারের মাথায় গুলি করেছেন বলে র্যাবকে জানান।
গ্রেপ্তার শামীমের বরাতে নাজমুল ইসলাম বলেন, ঘটনার দিন গ্রেপ্তার তানিয়া তন্বীর বাসায় মাদকের কারবার ও অসামাজিক কার্যকলাপ হতো। ওই দিন সকাল ৭টার দিকে সন্ত্রাসী শামীম শিকদার ও তাঁর চার-পাঁচজন সহযোগী ওই ফ্ল্যাটে যান। এর আগে থেকেই ওই ফ্ল্যাটে মোতালেব শিকদার, তন্বী, তাঁর স্বামী তানভীর, তন্বীর বন্ধু ইমরান, আরিফ, ইফতি ও ইফতির এক চাচাতো ভাই উপস্থিত ছিলেন। এ সময় শামীম শিকদার ওই ফ্ল্যাটে থাকা তন্বী ও তাঁর সহযোগীদের কাছে থাকা মাদক এবং মাদক বিক্রির টাকার ভাগ চান। এ নিয়ে উভয় পক্ষের বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে শামীম তাঁর সঙ্গে থাকা পিস্তল দিয়ে মোতালেবকে গুলি করে পালিয়ে যান।
র্যাব কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম আরও বলেন, শামীম শিকদার সোনাডাঙ্গা এলাকার একজন অন্যতম শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে দস্যুতা, বিশেষ ক্ষমতা আইন, মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে। মোতালেবকে হত্যাচেষ্টার ঘটনাটি মূলত সোনাডাঙ্গা এলাকায় মাদক কারবার ও মাদক বিক্রির টাকা ভাগাভাগিকে কেন্দ্র করে ঘটেছে বলে জানা গেছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে অভিযুক্ত সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে। ঘটনায় ব্যবহৃত অস্ত্রটি উদ্ধারেও চেষ্টা চলছে।
২২ ডিসেম্বর সকালে নগরীর সোনাডাঙ্গা এলাকার আল আকসা মসজিদ সরণি রোডের মুক্তা হাউসের নিচতলায় এনসিপির আরেক অঙ্গসংগঠন জাতীয় যুবশক্তির খুলনা জেলার যুগ্ম সদস্যসচিব তানিয়া তন্বীর ফ্ল্যাটে মোতালেবকে গুলির ঘটনা ঘটে। পুলিশ ওই দিন রাতেই তন্বীকে গ্রেপ্তার করে। ঘটনার পরদিন ২৩ মঙ্গলবার দুপুরে মোতালেবের স্ত্রী ফাহিমা আক্তার বাদী হয়ে সোনাডাঙ্গা মডেল থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা করেন। তন্বী বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। মামলাটি থানা থেকে মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখায় (ডিবি) হস্তান্তর করা হয়।
খুলনা মহানগর ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈয়মুর ইসলাম বলেন, মোতালেব শিকদার হত্যাচেষ্টা মামলাটি ডিবিতে হস্তান্তরের পর তদন্ত কার্যক্রম অনেকটাই এগিয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশানের ১৫৭ নম্বর রোডের বাড়িটির আয়তন কমবেশি ২৪ কাঠা। এক সচিবের থাকার জন্য কয়েক মাস ধরে চলছে বিশাল সংস্কারকাজ। সচিবকে পরিত্যক্ত তালিকাভুক্ত এ বাড়ির ভাড়া হিসেবে মাসে সরকারকে দিতে হবে প্রায় ৩৯ হাজার টাকা।
১৪ জুলাই ২০২৫
শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের উদ্দেশে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের বলেন, ‘যারা ভাবছেন কিছুদিন ক্ষমতায় থেকে বিদেশে পাড়ি জমাবেন, তাদের সেই স্বপ্ন সফল হবে না। রক্তের সঙ্গে বেইমানি করলে এই জমিনেই আপনাদের বিচার করবে জনতা।
১০ মিনিট আগে
রাজশাহীতে শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে নগরের তালাইমারী মোড়ে শিক্ষার্থীরা দুটি দলে বিভক্ত হয়ে অংশ নেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত তাঁদের অবস্থান কর্মসূচি চলছিল।
১০ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার আরিচাঘাট এলাকায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) একটি নবনির্মিত গোডাউনে আগুন লেগেছে। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে ট্রাক টার্মিনালসংলগ্ন গোডাউনটিতে আগুন লাগে।
২০ মিনিট আগে