
আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশের বাজারে ইভি ইন্ডাস্ট্রি বিকাশের সুযোগ কীভাবে গ্রহণ করা যায়?
আমিদ সাকিফ খান: বাংলাদেশের বাজারে ইভি ইন্ডাস্ট্রি বিকাশের ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। এর জন্য সরকারের নীতিনির্ধারকদের সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন এবং সেখানে বেসরকারি খাতের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রয়োজন হবে। বিশেষ করে আমরা যদি ফুল কমার্শিয়াল ফ্লিট, যেমন বাস-ট্রাক—এগুলো ধীরে ধীরে ইভিতে পরিবর্তন করতে পারি, অথবা প্লাগ-ইন হাইব্রিড বা পিএইচইভি করতে পারি, তা হলেও দেশে অনেক বড় একটি ইভির বাজার সৃষ্টি হবে। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, তখন জ্বালানি খরচ অনেক কমে আসবে। বর্তমানে বিপুল পরিমাণে ডিজেল বা ক্রুড অয়েল আমদানি করতে হয়, যার পেছনে বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ হয়। তাই ইভির বাজার দেশে যত বড় হবে, জ্বালানির খরচে তত বড় প্রভাব দেখা যাবে। তখন এত জ্বালানি আমাদের আমদানি করতে হবে না। এর সুফল যেমন আমরা পরিবেশ সংরক্ষণে দেখতে পাব, তেমনি আমাদের অর্থনীতিতেও দেখতে পাব। তখন জ্বালানি আমদানির যে পরিমাণ অর্থ কম খরচ হবে, তা আমরা অন্যান্য খাতে ব্যয় করতে পারব।
আজকের পত্রিকা: ইভি কীভাবে জলবায়ু অবনতি ঠেকাতে কাজ করে, একটু ব্যাখ্যা করে বলবেন কি?
আমিদ সাকিফ খান: অবশ্যই। ধরুন, একটি সাধারণ গাড়ি যখন চলে, তখন কার্বন নির্গমন হয়, যা পরিবেশ নষ্ট করে। এখন খুব সহজেই বায়ুর গুণগতমান পরিমাপ করা যায় ও জানা যায় বায়ুদূষণ কোন পর্যায়ে রয়েছে। এ ক্ষেত্রে পরিবেশবান্ধব হওয়ায় ইভি চলার সময় কোনো ধরনের কার্বনই নির্গমন করে না, তাই ইভিকে বলা হয় জিরো অ্যামিশন ভেহিকল। তা ছাড়া ইভির ব্যাটারিও এখন বেশ উন্নত মানের। সাধারণত, অনবায়নযোগ্য জ্বালানিনির্ভর গাড়িতে যে ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়, তা লেড এসিড ব্যাটারি। সেখানে বৈদ্যুতিক গাড়িতে ব্যবহৃত হয় লিথিয়াম আয়রন ফসফেট ব্যাটারি, যার উৎপাদন থেকে শুরু করে নিষ্পত্তি করা পর্যন্ত গোটা জীবনচক্র লেড এসিড ব্যাটারি থেকে অনেক বেশি পরিবেশবান্ধব। তাই, একটি গাড়ির সম্পূর্ণ জীবনচক্র বিবেচনা করলে দেখা যায়, দেশে জলবায়ু বিপর্যয় ঠেকাতে ইভির ব্যবহার বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই।
আজকের পত্রিকা: দেশের বাজারে ইভি সরবরাহ করছে বিওয়াইডি। যার স্থানীয় পরিবেশক হিসেবে রয়েছে রানার গ্রুপ। বিওয়াইডির ইভিতে কী ধরনের সুবিধা রয়েছে গ্রাহকদের জন্য?
আমিদ সাকিফ খান: আমরা আমাদের গাড়িতে দিচ্ছি ৮ বছরের ওয়ারেন্টি। ফলে ৮ বছরের জন্য গাড়ির ব্যাটারি নিয়ে ইভি ব্যবহারকারীকে কোনো দুশ্চিন্তাই করতে হবে না। তার চেয়ে বড় বিষয় হলো, আমরা বাংলাদেশের গ্রাহকের সক্ষমতাও বিবেচনায় রাখছি। তাই প্রায় কোটি টাকার গাড়ির পাশাপাশি মধ্যবিত্তের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে ৫৫ লাখ টাকার মধ্যেও সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন লেটেস্ট মডেলের ইভি রয়েছে বিওয়াইডির শোরুমে।
আজকের পত্রিকা: বিশ্বব্যাপী শীর্ষস্থানীয় নিউ এনার্জি ভেহিকল (এনইভি) প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ নিয়ে বিওয়াইডির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
আমিদ সাকিফ খান: বিওয়াইডি বিশ্বব্যাপী শীর্ষস্থানীয় নিউ এনার্জি ভেহিকল প্রতিষ্ঠান। বিশ্বের তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি কমানোর লক্ষ্য নিয়ে বিওয়াইডি কাজ করে যাচ্ছে। এই অগ্রযাত্রায় অনেক পরিকল্পনা রয়েছে বাংলাদেশকে নিয়ে। বিশেষ করে ঢাকার বায়ুর গুণগতমান খুবই খারাপ অবস্থায় রয়েছে। দিন দিন এ দূষণের তীব্রতা বাড়ছে। এ বায়ুদূষণের তীব্রতা কমাতে আমরা বিশেষ অবদান রাখতে চাই। তাই আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে, আরও অনেক ইভি নিয়ে আসার, ইভিশিল্পকে উন্নত করার এবং সব স্টেকহোল্ডারকে নিয়ে একত্রে কাজ করার।
আজকের পত্রিকা: দেশে ইভির ব্যবহার বাড়াতে বাধাগুলো কোথায়?
আমিদ সাকিফ খান: বাধা আসলে খুব বেশি কিছু নেই, যা আছে প্রক্রিয়াগত। যেহেতু ইভি বাংলাদেশে এখনো নতুন। এ কারণে পর্যাপ্ত ইভি চার্জিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার এখনো সম্পূর্ণরূপে গড়ে ওঠেনি। অন্যদিকে প্রচার-প্রচারণার অভাব ও জানার সীমাবদ্ধতাও কিছুটা আছে। এ কারণে সবার মধ্যে এখনো ‘চার্জিং অ্যাংজাইটি’ বা চার্জিং নিয়ে ভয় কাজ করছে। আমি বিশ্বাস করি, সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে যখন দেশে এ নিয়ে পুরোদমে কাজ শুরু হবে, তখন এ ভয় কেটে যাবে। আশার খবর হচ্ছে, দেশে ইতিমধ্যে বেশ কিছু চার্জিং স্টেশন স্থাপনের কাজ হচ্ছে, ইতিমধ্যে কয়েকটির কাজ শেষ হয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, বাসায় বসেও ইভিতে চার্জ দেওয়ার সুবিধা রয়েছে; তাই চার্জিং নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই।
আজকের পত্রিকা: ইন্ডাস্ট্রি হিসেবে দেশে ইভির বিকাশে উৎপাদক এবং গ্রাহকদের জন্য প্রয়োজনীয় নীতি কতটা সহায়ক?
আমিদ সাকিফ খান: নীতি-সহায়তার ইস্যুটি বিচেনায় নিলে বলব, বাংলাদেশ এখনো বেশ পিছিয়ে। কারণ, দেশে ইভি এবং প্লাগ-ইন হাইব্রিড বা পিএইচইভির ওপর ৮৯ শতাংশ করভার রয়েছে। প্রতিবেশী দেশ ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় সেই করভার মাত্র ১০-২০ শতাংশের মধ্যে। নরওয়ে এবং কিছু উন্নত দেশে তো ইভির ওপর কোনো করভারই নেই। বিভিন্ন দেশে সরকার জনগণকে ইভি ব্যাবহারে উদ্বুদ্ধ করতে নানা সুবিধা দিচ্ছে। এর মূল কারণ হচ্ছে, ইভি পরিবেশবান্ধব ও অনেক কম এনার্জি খরচেই চলে। আমরা বলছি না ইভির করভার সম্পূর্ণ তুলে দেওয়া হোক, কিন্তু আমরা বিদ্যমান করহার অবশ্যই কমানোর আশা করছি। এ ছাড়া সম্প্রতি এনবিআর একাধিক গাড়ির মালিকদের জন্য পরিবেশগত সারচার্জ বা কার্বন ট্যাক্স চালু করেছে, যা তেলচালিত গাড়ি ও ইভি উভয়ের জন্য বাধ্যতামূলক করেছে। আমি মনে করি, ইভির ক্ষেত্রে এ ট্যাক্স রাখা উচিত নয়। কেননা, ইভি কার্বন নির্গমন করে না। উল্টো পরিবেশের সুরক্ষা দেয়।
তাই গ্রাহকপর্যায়ে যদি ইভি ব্যবহারের সুবিধা দেওয়া হয়, তাহলে দেশে ইভিশিল্প অনেক অগ্রসর হবে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, দেশে এ মুহূর্তে ইভি উৎপাদনের কোনো নীতিমালা নেই। এ ক্ষেত্রে আমরা সরকার ও যথাযথ কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করি।

আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশের বাজারে ইভি ইন্ডাস্ট্রি বিকাশের সুযোগ কীভাবে গ্রহণ করা যায়?
আমিদ সাকিফ খান: বাংলাদেশের বাজারে ইভি ইন্ডাস্ট্রি বিকাশের ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। এর জন্য সরকারের নীতিনির্ধারকদের সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন এবং সেখানে বেসরকারি খাতের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রয়োজন হবে। বিশেষ করে আমরা যদি ফুল কমার্শিয়াল ফ্লিট, যেমন বাস-ট্রাক—এগুলো ধীরে ধীরে ইভিতে পরিবর্তন করতে পারি, অথবা প্লাগ-ইন হাইব্রিড বা পিএইচইভি করতে পারি, তা হলেও দেশে অনেক বড় একটি ইভির বাজার সৃষ্টি হবে। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, তখন জ্বালানি খরচ অনেক কমে আসবে। বর্তমানে বিপুল পরিমাণে ডিজেল বা ক্রুড অয়েল আমদানি করতে হয়, যার পেছনে বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ হয়। তাই ইভির বাজার দেশে যত বড় হবে, জ্বালানির খরচে তত বড় প্রভাব দেখা যাবে। তখন এত জ্বালানি আমাদের আমদানি করতে হবে না। এর সুফল যেমন আমরা পরিবেশ সংরক্ষণে দেখতে পাব, তেমনি আমাদের অর্থনীতিতেও দেখতে পাব। তখন জ্বালানি আমদানির যে পরিমাণ অর্থ কম খরচ হবে, তা আমরা অন্যান্য খাতে ব্যয় করতে পারব।
আজকের পত্রিকা: ইভি কীভাবে জলবায়ু অবনতি ঠেকাতে কাজ করে, একটু ব্যাখ্যা করে বলবেন কি?
আমিদ সাকিফ খান: অবশ্যই। ধরুন, একটি সাধারণ গাড়ি যখন চলে, তখন কার্বন নির্গমন হয়, যা পরিবেশ নষ্ট করে। এখন খুব সহজেই বায়ুর গুণগতমান পরিমাপ করা যায় ও জানা যায় বায়ুদূষণ কোন পর্যায়ে রয়েছে। এ ক্ষেত্রে পরিবেশবান্ধব হওয়ায় ইভি চলার সময় কোনো ধরনের কার্বনই নির্গমন করে না, তাই ইভিকে বলা হয় জিরো অ্যামিশন ভেহিকল। তা ছাড়া ইভির ব্যাটারিও এখন বেশ উন্নত মানের। সাধারণত, অনবায়নযোগ্য জ্বালানিনির্ভর গাড়িতে যে ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়, তা লেড এসিড ব্যাটারি। সেখানে বৈদ্যুতিক গাড়িতে ব্যবহৃত হয় লিথিয়াম আয়রন ফসফেট ব্যাটারি, যার উৎপাদন থেকে শুরু করে নিষ্পত্তি করা পর্যন্ত গোটা জীবনচক্র লেড এসিড ব্যাটারি থেকে অনেক বেশি পরিবেশবান্ধব। তাই, একটি গাড়ির সম্পূর্ণ জীবনচক্র বিবেচনা করলে দেখা যায়, দেশে জলবায়ু বিপর্যয় ঠেকাতে ইভির ব্যবহার বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই।
আজকের পত্রিকা: দেশের বাজারে ইভি সরবরাহ করছে বিওয়াইডি। যার স্থানীয় পরিবেশক হিসেবে রয়েছে রানার গ্রুপ। বিওয়াইডির ইভিতে কী ধরনের সুবিধা রয়েছে গ্রাহকদের জন্য?
আমিদ সাকিফ খান: আমরা আমাদের গাড়িতে দিচ্ছি ৮ বছরের ওয়ারেন্টি। ফলে ৮ বছরের জন্য গাড়ির ব্যাটারি নিয়ে ইভি ব্যবহারকারীকে কোনো দুশ্চিন্তাই করতে হবে না। তার চেয়ে বড় বিষয় হলো, আমরা বাংলাদেশের গ্রাহকের সক্ষমতাও বিবেচনায় রাখছি। তাই প্রায় কোটি টাকার গাড়ির পাশাপাশি মধ্যবিত্তের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে ৫৫ লাখ টাকার মধ্যেও সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন লেটেস্ট মডেলের ইভি রয়েছে বিওয়াইডির শোরুমে।
আজকের পত্রিকা: বিশ্বব্যাপী শীর্ষস্থানীয় নিউ এনার্জি ভেহিকল (এনইভি) প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ নিয়ে বিওয়াইডির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
আমিদ সাকিফ খান: বিওয়াইডি বিশ্বব্যাপী শীর্ষস্থানীয় নিউ এনার্জি ভেহিকল প্রতিষ্ঠান। বিশ্বের তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি কমানোর লক্ষ্য নিয়ে বিওয়াইডি কাজ করে যাচ্ছে। এই অগ্রযাত্রায় অনেক পরিকল্পনা রয়েছে বাংলাদেশকে নিয়ে। বিশেষ করে ঢাকার বায়ুর গুণগতমান খুবই খারাপ অবস্থায় রয়েছে। দিন দিন এ দূষণের তীব্রতা বাড়ছে। এ বায়ুদূষণের তীব্রতা কমাতে আমরা বিশেষ অবদান রাখতে চাই। তাই আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে, আরও অনেক ইভি নিয়ে আসার, ইভিশিল্পকে উন্নত করার এবং সব স্টেকহোল্ডারকে নিয়ে একত্রে কাজ করার।
আজকের পত্রিকা: দেশে ইভির ব্যবহার বাড়াতে বাধাগুলো কোথায়?
আমিদ সাকিফ খান: বাধা আসলে খুব বেশি কিছু নেই, যা আছে প্রক্রিয়াগত। যেহেতু ইভি বাংলাদেশে এখনো নতুন। এ কারণে পর্যাপ্ত ইভি চার্জিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার এখনো সম্পূর্ণরূপে গড়ে ওঠেনি। অন্যদিকে প্রচার-প্রচারণার অভাব ও জানার সীমাবদ্ধতাও কিছুটা আছে। এ কারণে সবার মধ্যে এখনো ‘চার্জিং অ্যাংজাইটি’ বা চার্জিং নিয়ে ভয় কাজ করছে। আমি বিশ্বাস করি, সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে যখন দেশে এ নিয়ে পুরোদমে কাজ শুরু হবে, তখন এ ভয় কেটে যাবে। আশার খবর হচ্ছে, দেশে ইতিমধ্যে বেশ কিছু চার্জিং স্টেশন স্থাপনের কাজ হচ্ছে, ইতিমধ্যে কয়েকটির কাজ শেষ হয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, বাসায় বসেও ইভিতে চার্জ দেওয়ার সুবিধা রয়েছে; তাই চার্জিং নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই।
আজকের পত্রিকা: ইন্ডাস্ট্রি হিসেবে দেশে ইভির বিকাশে উৎপাদক এবং গ্রাহকদের জন্য প্রয়োজনীয় নীতি কতটা সহায়ক?
আমিদ সাকিফ খান: নীতি-সহায়তার ইস্যুটি বিচেনায় নিলে বলব, বাংলাদেশ এখনো বেশ পিছিয়ে। কারণ, দেশে ইভি এবং প্লাগ-ইন হাইব্রিড বা পিএইচইভির ওপর ৮৯ শতাংশ করভার রয়েছে। প্রতিবেশী দেশ ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় সেই করভার মাত্র ১০-২০ শতাংশের মধ্যে। নরওয়ে এবং কিছু উন্নত দেশে তো ইভির ওপর কোনো করভারই নেই। বিভিন্ন দেশে সরকার জনগণকে ইভি ব্যাবহারে উদ্বুদ্ধ করতে নানা সুবিধা দিচ্ছে। এর মূল কারণ হচ্ছে, ইভি পরিবেশবান্ধব ও অনেক কম এনার্জি খরচেই চলে। আমরা বলছি না ইভির করভার সম্পূর্ণ তুলে দেওয়া হোক, কিন্তু আমরা বিদ্যমান করহার অবশ্যই কমানোর আশা করছি। এ ছাড়া সম্প্রতি এনবিআর একাধিক গাড়ির মালিকদের জন্য পরিবেশগত সারচার্জ বা কার্বন ট্যাক্স চালু করেছে, যা তেলচালিত গাড়ি ও ইভি উভয়ের জন্য বাধ্যতামূলক করেছে। আমি মনে করি, ইভির ক্ষেত্রে এ ট্যাক্স রাখা উচিত নয়। কেননা, ইভি কার্বন নির্গমন করে না। উল্টো পরিবেশের সুরক্ষা দেয়।
তাই গ্রাহকপর্যায়ে যদি ইভি ব্যবহারের সুবিধা দেওয়া হয়, তাহলে দেশে ইভিশিল্প অনেক অগ্রসর হবে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, দেশে এ মুহূর্তে ইভি উৎপাদনের কোনো নীতিমালা নেই। এ ক্ষেত্রে আমরা সরকার ও যথাযথ কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করি।

আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশের বাজারে ইভি ইন্ডাস্ট্রি বিকাশের সুযোগ কীভাবে গ্রহণ করা যায়?
আমিদ সাকিফ খান: বাংলাদেশের বাজারে ইভি ইন্ডাস্ট্রি বিকাশের ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। এর জন্য সরকারের নীতিনির্ধারকদের সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন এবং সেখানে বেসরকারি খাতের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রয়োজন হবে। বিশেষ করে আমরা যদি ফুল কমার্শিয়াল ফ্লিট, যেমন বাস-ট্রাক—এগুলো ধীরে ধীরে ইভিতে পরিবর্তন করতে পারি, অথবা প্লাগ-ইন হাইব্রিড বা পিএইচইভি করতে পারি, তা হলেও দেশে অনেক বড় একটি ইভির বাজার সৃষ্টি হবে। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, তখন জ্বালানি খরচ অনেক কমে আসবে। বর্তমানে বিপুল পরিমাণে ডিজেল বা ক্রুড অয়েল আমদানি করতে হয়, যার পেছনে বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ হয়। তাই ইভির বাজার দেশে যত বড় হবে, জ্বালানির খরচে তত বড় প্রভাব দেখা যাবে। তখন এত জ্বালানি আমাদের আমদানি করতে হবে না। এর সুফল যেমন আমরা পরিবেশ সংরক্ষণে দেখতে পাব, তেমনি আমাদের অর্থনীতিতেও দেখতে পাব। তখন জ্বালানি আমদানির যে পরিমাণ অর্থ কম খরচ হবে, তা আমরা অন্যান্য খাতে ব্যয় করতে পারব।
আজকের পত্রিকা: ইভি কীভাবে জলবায়ু অবনতি ঠেকাতে কাজ করে, একটু ব্যাখ্যা করে বলবেন কি?
আমিদ সাকিফ খান: অবশ্যই। ধরুন, একটি সাধারণ গাড়ি যখন চলে, তখন কার্বন নির্গমন হয়, যা পরিবেশ নষ্ট করে। এখন খুব সহজেই বায়ুর গুণগতমান পরিমাপ করা যায় ও জানা যায় বায়ুদূষণ কোন পর্যায়ে রয়েছে। এ ক্ষেত্রে পরিবেশবান্ধব হওয়ায় ইভি চলার সময় কোনো ধরনের কার্বনই নির্গমন করে না, তাই ইভিকে বলা হয় জিরো অ্যামিশন ভেহিকল। তা ছাড়া ইভির ব্যাটারিও এখন বেশ উন্নত মানের। সাধারণত, অনবায়নযোগ্য জ্বালানিনির্ভর গাড়িতে যে ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়, তা লেড এসিড ব্যাটারি। সেখানে বৈদ্যুতিক গাড়িতে ব্যবহৃত হয় লিথিয়াম আয়রন ফসফেট ব্যাটারি, যার উৎপাদন থেকে শুরু করে নিষ্পত্তি করা পর্যন্ত গোটা জীবনচক্র লেড এসিড ব্যাটারি থেকে অনেক বেশি পরিবেশবান্ধব। তাই, একটি গাড়ির সম্পূর্ণ জীবনচক্র বিবেচনা করলে দেখা যায়, দেশে জলবায়ু বিপর্যয় ঠেকাতে ইভির ব্যবহার বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই।
আজকের পত্রিকা: দেশের বাজারে ইভি সরবরাহ করছে বিওয়াইডি। যার স্থানীয় পরিবেশক হিসেবে রয়েছে রানার গ্রুপ। বিওয়াইডির ইভিতে কী ধরনের সুবিধা রয়েছে গ্রাহকদের জন্য?
আমিদ সাকিফ খান: আমরা আমাদের গাড়িতে দিচ্ছি ৮ বছরের ওয়ারেন্টি। ফলে ৮ বছরের জন্য গাড়ির ব্যাটারি নিয়ে ইভি ব্যবহারকারীকে কোনো দুশ্চিন্তাই করতে হবে না। তার চেয়ে বড় বিষয় হলো, আমরা বাংলাদেশের গ্রাহকের সক্ষমতাও বিবেচনায় রাখছি। তাই প্রায় কোটি টাকার গাড়ির পাশাপাশি মধ্যবিত্তের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে ৫৫ লাখ টাকার মধ্যেও সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন লেটেস্ট মডেলের ইভি রয়েছে বিওয়াইডির শোরুমে।
আজকের পত্রিকা: বিশ্বব্যাপী শীর্ষস্থানীয় নিউ এনার্জি ভেহিকল (এনইভি) প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ নিয়ে বিওয়াইডির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
আমিদ সাকিফ খান: বিওয়াইডি বিশ্বব্যাপী শীর্ষস্থানীয় নিউ এনার্জি ভেহিকল প্রতিষ্ঠান। বিশ্বের তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি কমানোর লক্ষ্য নিয়ে বিওয়াইডি কাজ করে যাচ্ছে। এই অগ্রযাত্রায় অনেক পরিকল্পনা রয়েছে বাংলাদেশকে নিয়ে। বিশেষ করে ঢাকার বায়ুর গুণগতমান খুবই খারাপ অবস্থায় রয়েছে। দিন দিন এ দূষণের তীব্রতা বাড়ছে। এ বায়ুদূষণের তীব্রতা কমাতে আমরা বিশেষ অবদান রাখতে চাই। তাই আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে, আরও অনেক ইভি নিয়ে আসার, ইভিশিল্পকে উন্নত করার এবং সব স্টেকহোল্ডারকে নিয়ে একত্রে কাজ করার।
আজকের পত্রিকা: দেশে ইভির ব্যবহার বাড়াতে বাধাগুলো কোথায়?
আমিদ সাকিফ খান: বাধা আসলে খুব বেশি কিছু নেই, যা আছে প্রক্রিয়াগত। যেহেতু ইভি বাংলাদেশে এখনো নতুন। এ কারণে পর্যাপ্ত ইভি চার্জিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার এখনো সম্পূর্ণরূপে গড়ে ওঠেনি। অন্যদিকে প্রচার-প্রচারণার অভাব ও জানার সীমাবদ্ধতাও কিছুটা আছে। এ কারণে সবার মধ্যে এখনো ‘চার্জিং অ্যাংজাইটি’ বা চার্জিং নিয়ে ভয় কাজ করছে। আমি বিশ্বাস করি, সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে যখন দেশে এ নিয়ে পুরোদমে কাজ শুরু হবে, তখন এ ভয় কেটে যাবে। আশার খবর হচ্ছে, দেশে ইতিমধ্যে বেশ কিছু চার্জিং স্টেশন স্থাপনের কাজ হচ্ছে, ইতিমধ্যে কয়েকটির কাজ শেষ হয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, বাসায় বসেও ইভিতে চার্জ দেওয়ার সুবিধা রয়েছে; তাই চার্জিং নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই।
আজকের পত্রিকা: ইন্ডাস্ট্রি হিসেবে দেশে ইভির বিকাশে উৎপাদক এবং গ্রাহকদের জন্য প্রয়োজনীয় নীতি কতটা সহায়ক?
আমিদ সাকিফ খান: নীতি-সহায়তার ইস্যুটি বিচেনায় নিলে বলব, বাংলাদেশ এখনো বেশ পিছিয়ে। কারণ, দেশে ইভি এবং প্লাগ-ইন হাইব্রিড বা পিএইচইভির ওপর ৮৯ শতাংশ করভার রয়েছে। প্রতিবেশী দেশ ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় সেই করভার মাত্র ১০-২০ শতাংশের মধ্যে। নরওয়ে এবং কিছু উন্নত দেশে তো ইভির ওপর কোনো করভারই নেই। বিভিন্ন দেশে সরকার জনগণকে ইভি ব্যাবহারে উদ্বুদ্ধ করতে নানা সুবিধা দিচ্ছে। এর মূল কারণ হচ্ছে, ইভি পরিবেশবান্ধব ও অনেক কম এনার্জি খরচেই চলে। আমরা বলছি না ইভির করভার সম্পূর্ণ তুলে দেওয়া হোক, কিন্তু আমরা বিদ্যমান করহার অবশ্যই কমানোর আশা করছি। এ ছাড়া সম্প্রতি এনবিআর একাধিক গাড়ির মালিকদের জন্য পরিবেশগত সারচার্জ বা কার্বন ট্যাক্স চালু করেছে, যা তেলচালিত গাড়ি ও ইভি উভয়ের জন্য বাধ্যতামূলক করেছে। আমি মনে করি, ইভির ক্ষেত্রে এ ট্যাক্স রাখা উচিত নয়। কেননা, ইভি কার্বন নির্গমন করে না। উল্টো পরিবেশের সুরক্ষা দেয়।
তাই গ্রাহকপর্যায়ে যদি ইভি ব্যবহারের সুবিধা দেওয়া হয়, তাহলে দেশে ইভিশিল্প অনেক অগ্রসর হবে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, দেশে এ মুহূর্তে ইভি উৎপাদনের কোনো নীতিমালা নেই। এ ক্ষেত্রে আমরা সরকার ও যথাযথ কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করি।

আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশের বাজারে ইভি ইন্ডাস্ট্রি বিকাশের সুযোগ কীভাবে গ্রহণ করা যায়?
আমিদ সাকিফ খান: বাংলাদেশের বাজারে ইভি ইন্ডাস্ট্রি বিকাশের ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। এর জন্য সরকারের নীতিনির্ধারকদের সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন এবং সেখানে বেসরকারি খাতের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রয়োজন হবে। বিশেষ করে আমরা যদি ফুল কমার্শিয়াল ফ্লিট, যেমন বাস-ট্রাক—এগুলো ধীরে ধীরে ইভিতে পরিবর্তন করতে পারি, অথবা প্লাগ-ইন হাইব্রিড বা পিএইচইভি করতে পারি, তা হলেও দেশে অনেক বড় একটি ইভির বাজার সৃষ্টি হবে। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, তখন জ্বালানি খরচ অনেক কমে আসবে। বর্তমানে বিপুল পরিমাণে ডিজেল বা ক্রুড অয়েল আমদানি করতে হয়, যার পেছনে বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ হয়। তাই ইভির বাজার দেশে যত বড় হবে, জ্বালানির খরচে তত বড় প্রভাব দেখা যাবে। তখন এত জ্বালানি আমাদের আমদানি করতে হবে না। এর সুফল যেমন আমরা পরিবেশ সংরক্ষণে দেখতে পাব, তেমনি আমাদের অর্থনীতিতেও দেখতে পাব। তখন জ্বালানি আমদানির যে পরিমাণ অর্থ কম খরচ হবে, তা আমরা অন্যান্য খাতে ব্যয় করতে পারব।
আজকের পত্রিকা: ইভি কীভাবে জলবায়ু অবনতি ঠেকাতে কাজ করে, একটু ব্যাখ্যা করে বলবেন কি?
আমিদ সাকিফ খান: অবশ্যই। ধরুন, একটি সাধারণ গাড়ি যখন চলে, তখন কার্বন নির্গমন হয়, যা পরিবেশ নষ্ট করে। এখন খুব সহজেই বায়ুর গুণগতমান পরিমাপ করা যায় ও জানা যায় বায়ুদূষণ কোন পর্যায়ে রয়েছে। এ ক্ষেত্রে পরিবেশবান্ধব হওয়ায় ইভি চলার সময় কোনো ধরনের কার্বনই নির্গমন করে না, তাই ইভিকে বলা হয় জিরো অ্যামিশন ভেহিকল। তা ছাড়া ইভির ব্যাটারিও এখন বেশ উন্নত মানের। সাধারণত, অনবায়নযোগ্য জ্বালানিনির্ভর গাড়িতে যে ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়, তা লেড এসিড ব্যাটারি। সেখানে বৈদ্যুতিক গাড়িতে ব্যবহৃত হয় লিথিয়াম আয়রন ফসফেট ব্যাটারি, যার উৎপাদন থেকে শুরু করে নিষ্পত্তি করা পর্যন্ত গোটা জীবনচক্র লেড এসিড ব্যাটারি থেকে অনেক বেশি পরিবেশবান্ধব। তাই, একটি গাড়ির সম্পূর্ণ জীবনচক্র বিবেচনা করলে দেখা যায়, দেশে জলবায়ু বিপর্যয় ঠেকাতে ইভির ব্যবহার বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই।
আজকের পত্রিকা: দেশের বাজারে ইভি সরবরাহ করছে বিওয়াইডি। যার স্থানীয় পরিবেশক হিসেবে রয়েছে রানার গ্রুপ। বিওয়াইডির ইভিতে কী ধরনের সুবিধা রয়েছে গ্রাহকদের জন্য?
আমিদ সাকিফ খান: আমরা আমাদের গাড়িতে দিচ্ছি ৮ বছরের ওয়ারেন্টি। ফলে ৮ বছরের জন্য গাড়ির ব্যাটারি নিয়ে ইভি ব্যবহারকারীকে কোনো দুশ্চিন্তাই করতে হবে না। তার চেয়ে বড় বিষয় হলো, আমরা বাংলাদেশের গ্রাহকের সক্ষমতাও বিবেচনায় রাখছি। তাই প্রায় কোটি টাকার গাড়ির পাশাপাশি মধ্যবিত্তের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে ৫৫ লাখ টাকার মধ্যেও সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন লেটেস্ট মডেলের ইভি রয়েছে বিওয়াইডির শোরুমে।
আজকের পত্রিকা: বিশ্বব্যাপী শীর্ষস্থানীয় নিউ এনার্জি ভেহিকল (এনইভি) প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ নিয়ে বিওয়াইডির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
আমিদ সাকিফ খান: বিওয়াইডি বিশ্বব্যাপী শীর্ষস্থানীয় নিউ এনার্জি ভেহিকল প্রতিষ্ঠান। বিশ্বের তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি কমানোর লক্ষ্য নিয়ে বিওয়াইডি কাজ করে যাচ্ছে। এই অগ্রযাত্রায় অনেক পরিকল্পনা রয়েছে বাংলাদেশকে নিয়ে। বিশেষ করে ঢাকার বায়ুর গুণগতমান খুবই খারাপ অবস্থায় রয়েছে। দিন দিন এ দূষণের তীব্রতা বাড়ছে। এ বায়ুদূষণের তীব্রতা কমাতে আমরা বিশেষ অবদান রাখতে চাই। তাই আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে, আরও অনেক ইভি নিয়ে আসার, ইভিশিল্পকে উন্নত করার এবং সব স্টেকহোল্ডারকে নিয়ে একত্রে কাজ করার।
আজকের পত্রিকা: দেশে ইভির ব্যবহার বাড়াতে বাধাগুলো কোথায়?
আমিদ সাকিফ খান: বাধা আসলে খুব বেশি কিছু নেই, যা আছে প্রক্রিয়াগত। যেহেতু ইভি বাংলাদেশে এখনো নতুন। এ কারণে পর্যাপ্ত ইভি চার্জিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার এখনো সম্পূর্ণরূপে গড়ে ওঠেনি। অন্যদিকে প্রচার-প্রচারণার অভাব ও জানার সীমাবদ্ধতাও কিছুটা আছে। এ কারণে সবার মধ্যে এখনো ‘চার্জিং অ্যাংজাইটি’ বা চার্জিং নিয়ে ভয় কাজ করছে। আমি বিশ্বাস করি, সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে যখন দেশে এ নিয়ে পুরোদমে কাজ শুরু হবে, তখন এ ভয় কেটে যাবে। আশার খবর হচ্ছে, দেশে ইতিমধ্যে বেশ কিছু চার্জিং স্টেশন স্থাপনের কাজ হচ্ছে, ইতিমধ্যে কয়েকটির কাজ শেষ হয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, বাসায় বসেও ইভিতে চার্জ দেওয়ার সুবিধা রয়েছে; তাই চার্জিং নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই।
আজকের পত্রিকা: ইন্ডাস্ট্রি হিসেবে দেশে ইভির বিকাশে উৎপাদক এবং গ্রাহকদের জন্য প্রয়োজনীয় নীতি কতটা সহায়ক?
আমিদ সাকিফ খান: নীতি-সহায়তার ইস্যুটি বিচেনায় নিলে বলব, বাংলাদেশ এখনো বেশ পিছিয়ে। কারণ, দেশে ইভি এবং প্লাগ-ইন হাইব্রিড বা পিএইচইভির ওপর ৮৯ শতাংশ করভার রয়েছে। প্রতিবেশী দেশ ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় সেই করভার মাত্র ১০-২০ শতাংশের মধ্যে। নরওয়ে এবং কিছু উন্নত দেশে তো ইভির ওপর কোনো করভারই নেই। বিভিন্ন দেশে সরকার জনগণকে ইভি ব্যাবহারে উদ্বুদ্ধ করতে নানা সুবিধা দিচ্ছে। এর মূল কারণ হচ্ছে, ইভি পরিবেশবান্ধব ও অনেক কম এনার্জি খরচেই চলে। আমরা বলছি না ইভির করভার সম্পূর্ণ তুলে দেওয়া হোক, কিন্তু আমরা বিদ্যমান করহার অবশ্যই কমানোর আশা করছি। এ ছাড়া সম্প্রতি এনবিআর একাধিক গাড়ির মালিকদের জন্য পরিবেশগত সারচার্জ বা কার্বন ট্যাক্স চালু করেছে, যা তেলচালিত গাড়ি ও ইভি উভয়ের জন্য বাধ্যতামূলক করেছে। আমি মনে করি, ইভির ক্ষেত্রে এ ট্যাক্স রাখা উচিত নয়। কেননা, ইভি কার্বন নির্গমন করে না। উল্টো পরিবেশের সুরক্ষা দেয়।
তাই গ্রাহকপর্যায়ে যদি ইভি ব্যবহারের সুবিধা দেওয়া হয়, তাহলে দেশে ইভিশিল্প অনেক অগ্রসর হবে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, দেশে এ মুহূর্তে ইভি উৎপাদনের কোনো নীতিমালা নেই। এ ক্ষেত্রে আমরা সরকার ও যথাযথ কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করি।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

ইঞ্জিন ও তেলচালিত গাড়ির পরিবর্তে বিশ্বখ্যাত চীনের বিওয়াইডির বৈদ্যুতিক যন্ত্রের গাড়ি বা ইলেকট্রিক ভেহিকল (ইভি) দেশে এনেছে অটোমোবাইল খাতের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান রানার। পেয়েছে জনপ্রিয়তাও। এখন ইভির বাজার সম্প্রসারণ ও ইন্ডাস্ট্রি হিসেবে খাতটি কীভাবে দাঁড় করানো সম্ভব
১৩ অক্টোবর ২০২৪
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

ইঞ্জিন ও তেলচালিত গাড়ির পরিবর্তে বিশ্বখ্যাত চীনের বিওয়াইডির বৈদ্যুতিক যন্ত্রের গাড়ি বা ইলেকট্রিক ভেহিকল (ইভি) দেশে এনেছে অটোমোবাইল খাতের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান রানার। পেয়েছে জনপ্রিয়তাও। এখন ইভির বাজার সম্প্রসারণ ও ইন্ডাস্ট্রি হিসেবে খাতটি কীভাবে দাঁড় করানো সম্ভব
১৩ অক্টোবর ২০২৪
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

ইঞ্জিন ও তেলচালিত গাড়ির পরিবর্তে বিশ্বখ্যাত চীনের বিওয়াইডির বৈদ্যুতিক যন্ত্রের গাড়ি বা ইলেকট্রিক ভেহিকল (ইভি) দেশে এনেছে অটোমোবাইল খাতের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান রানার। পেয়েছে জনপ্রিয়তাও। এখন ইভির বাজার সম্প্রসারণ ও ইন্ডাস্ট্রি হিসেবে খাতটি কীভাবে দাঁড় করানো সম্ভব
১৩ অক্টোবর ২০২৪
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ইঞ্জিন ও তেলচালিত গাড়ির পরিবর্তে বিশ্বখ্যাত চীনের বিওয়াইডির বৈদ্যুতিক যন্ত্রের গাড়ি বা ইলেকট্রিক ভেহিকল (ইভি) দেশে এনেছে অটোমোবাইল খাতের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান রানার। পেয়েছে জনপ্রিয়তাও। এখন ইভির বাজার সম্প্রসারণ ও ইন্ডাস্ট্রি হিসেবে খাতটি কীভাবে দাঁড় করানো সম্ভব
১৩ অক্টোবর ২০২৪
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে