
ফিলিস্তিন-ইসরায়েল ইস্যু নিয়ে কোণঠাসা জনপ্রিয় কোমল পানীয় ব্র্যান্ড কোকা-কোলা। ইসরায়েলি সমর্থনের অভিযোগে মুসলিম দেশগুলোর নাগরিকেরা কোকা-কোলা বয়কটের ডাক দেয়। বাংলাদেশেও এর প্রভাব লক্ষণীয়। সম্প্রতি নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করতে একটি বিজ্ঞাপন বানিয়েছে কোকা-কোলা বাংলাদেশ। আর এই বিজ্ঞাপন নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়, অভিনেতাদের দেওয়া হচ্ছে বয়কটের হুমকি। এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন এর নির্মাতা-অভিনেতা শরাফ আহমেদ জীবন ও অভিনেতা শিমুল শর্মা।
গতকাল সোমবার এক ফেসবুক পোস্টে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন জীবন। পাশাপাশি জানিয়েছেন, কাজটি তাঁর পেশাগত জীবনের একটি অংশমাত্র। তিনি সব সময় ন্যায়ের পক্ষে এবং মানবতার পাশে আছেন।
ফেসবুকে জীবন লিখেছেন, ‘আমি একজন নির্মাতা এবং অভিনেতা হিসেবে সবার কাছে পরিচিত। বিগত দুই দশক ধরে আমি নির্মাণ ও অভিনয়ের সঙ্গে জড়িত। সম্প্রতি কোকা-কোলা বাংলাদেশ আমাকে তাদের একটি বিজ্ঞাপন নির্মাণ ও অভিনয় করার জন্য নিয়োগ করেছিল। আমি শুধু তাদের দেওয়া তথ্য ও উপাত্তই কাজটিতে তুলে ধরেছি।’
জীবন আরও লিখেছেন, ‘বিজ্ঞাপনটি প্রচার হওয়ার পর থেকে আমি আপনাদের অনেক মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ করছি এবং আপনাদের প্রতি সম্মান জানিয়ে আমি আবারও বলতে চাই, কাজটি শুধুই আমার পেশাগত জীবনের একটি অংশমাত্র।’
সবশেষ তিনি লিখেছেন, ‘ব্যক্তিগত জীবনে আমি সব সময় মানবাধিকারবিরোধী যেকোনো আগ্রাসনের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছি এবং আপনাদের অনুভূতি ও মতামতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকেছি। এখানে আমি কোথাও ইসরায়েলের পক্ষ নিইনি এবং আমি কখনোই ইসরায়েলের পক্ষে নই। আমার হৃদয় সব সময় ন্যায়ের পক্ষে এবং মানবতার পাশে আছে, থাকবে।’
কোকা-কোলা বাংলাদেশের সেই বিজ্ঞাপনে বলা হয়েছে—কোককে সবাই যে দেশের পণ্য মনে করছে, আসলে সেই দেশের পণ্য নয় কোকা-কোলা। মানুষ সঠিক তথ্য না জেনেই কোকা-কোলা বয়কটের ডাক দিয়েছে। ১৯০টি দেশের মানুষ কোক খায়। এমনকি ফিলিস্তিনে কোকা-কোলার ফ্যাক্টরি রয়েছে। তাই বিভ্রান্ত না হয়ে গুগলে সার্চ দিয়ে নিশ্চিত হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে বিজ্ঞাপনটিতে।
বিজ্ঞাপনটিতে জীবন ছাড়া আরও মডেল হয়েছেন অভিনেতা শিমুল শর্মা, আব্দুল্লাহ আল সেন্টু প্রমুখ। অভিনয়ের পাশাপাশি বিজ্ঞাপনটি নির্মাণের পেছনেও রয়েছেন শরাফ আহমেদ জীবন।
বিজ্ঞাপনটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারে আসার পর থেকে সমালোচনার মুখে পড়েছেন অভিনয়শিল্পীরা। তাঁদের বয়কটের হুমকি দিয়েছেন নেটিজেনরা।
অভিনেতা শিমুল শর্মা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘যদিও পরিচয় দেওয়ার মতো একজন অভিনেতা এখনো হয়ে উঠতে পারিনি, কারণ একজন অভিনেতা হওয়ার জন্য যে অধ্যবসায় ও দূরদর্শিতা দরকার, সেটা এখনো আমার হয়ে ওঠেনি, আমি চেষ্টা করছি মাত্র। তাই হয়তো না বুঝে করা আমার কাজ আজ আমার দর্শক তথা আমার পরিবার ও দেশের মানুষকে কষ্ট দিয়েছে। আর আমি ভবিষ্যতে কোনো কাজে অভিনয় করতে গেলে অবশ্যই আমাদের দেশের মূল্যবোধ, মানবাধিকার, মানুষের মনোভাবকে যথেষ্ট সম্মান দিয়ে বিবেচনা করে তারপর কাজ করব। আমি মাত্র আমার জীবনের পথচলা শুরু করেছি, আমার এই পথচলায় ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুলভ দৃষ্টিতে দেখবেন এবং আমাকে ভবিষ্যতে একজন বিবেকবান শিল্পী হয়ে ওঠার জন্য শুভকামনায় রাখবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।’
এ বিষয়ে গতকাল অভিনেতা শিমুল শর্মা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মানুষ ভাইরাল হতে পছন্দ করে, ফেসবুকে কথা বলতে পছন্দ করে। কোনো বিষয় পেলে কেউ ছাড় দিতে চায় না। সবাই নিজেদের মতামত দিতে পছন্দ করে। সেটাই হয়েছে। তবে আমি সমালোচনা নিয়ে কথা বলতে চাইছি না। মানুষের সঙ্গে তর্কে যেতে চাই না। তাতে মনে হতে পারে, আমি তাদের কাউন্টার দিচ্ছি।’
এই বিজ্ঞাপনে যুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে শিমুল বলেন, ‘কোক নিয়ে প্রোপাগান্ডামূলক একটি তথ্য ছড়িয়ে আছে আমাদের দেশে। এ ছাড়া নেগেটিভ মার্কেটিংয়ে আগ্রহ বেশি থাকে অনেকের। সব মিলিয়েই মানুষ প্রতিবাদ করছে, বয়কট করছে। আসলে কোনো প্রোডাক্টকে যদি ধর্মীয় মোড়কে মুড়িয়ে ফেলা হয়, তাহলে তো কিছু করার নাই। সবার নিজেদের জায়গা থেকে স্টেটমেন্ট আছে। সেই জায়গা থেকে কোকা-কোলার বিজ্ঞাপনটি বানানো হয়েছে। আমরাও চেয়েছি মানুষ সঠিক তথ্যটা জানুক।’
বিজ্ঞাপনটির নির্মাতা বা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে কোনো তথ্য জানাতে চাননি শিমুল। তবে প্রচারে আসার পর যেভাবে সমালোচিত হচ্ছে, তাতে এখন এই বিজ্ঞাপনে কাজ করা নিয়ে কোনো অনুশোচনা হচ্ছে কি না, জানতে চাইলে শিমুল বলেন, ‘আমি যেহেতু কাজ করেছি, তার মানে জেনেশুনেই কাজ করেছি। আমি পণ্যটাকে প্রাধান্য দিয়েছি। আমরা কিন্তু কোনো গালি দিই নাই, উদ্ভট কোনো কাপড় পরি নাই, এমন কোনো প্রোডাক্টের কথা বলি নাই, যেটা সরাসরি ধর্মকে আঘাত করে। মানুষের সেন্টিমেন্ট তো আর পড়তে পারি না। তারা বিজ্ঞাপনটি কীভাবে নেবে, সেটা জানা ছিল না। আমি জানতাম না ধর্মপ্রাণ মানুষ বিষয়টি এমনভাবে নেবে, তাদের মনে আঘাত লাগবে। জানলে হয়তো আরও ভাবনার জায়গা থাকত। তবে আমি জানি, অভিনেতা হিসেবে আমাদের কিছু দায়িত্ব আছে। ভালো-মন্দ যাচাই করে আমাদের কাজ করা উচিত। সেই জায়গা থেকে আমারও দায় আছে, সেটা অস্বীকার করব না।’
এ বিষয়ে জানতে শরাফ আহমদ জীবনের সঙ্গে মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা ও এসএমএস পাঠিয়েও কোনো উত্তর মেলেনি।
এদিকে বিজ্ঞাপনটিতে জীবন ও শিমুল শর্মাকে দেখে অনেক নেটিজেন মনে করছেন এটি পরিচালনা করেছেন কাজল আরেফিন অমি। কারণ এই নির্মাতার বেশির ভাগ নির্মাণে এই অভিনয়শিল্পীদের দেখা যায়। সমালোচনার আঁচ পেয়ে ফেসবুকে নিজে থেকেই অবস্থান পরিষ্কার করেছেন অমি। অমি ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘আমি কখনো বিজ্ঞাপন বানাই নাই। আমি নাটক, ওয়েব ফিল্ম, ওয়েব সিরিজ নিয়েই কাজ করেছি, ভবিষ্যতে সিনেমা বানাব।’

ফিলিস্তিন-ইসরায়েল ইস্যু নিয়ে কোণঠাসা জনপ্রিয় কোমল পানীয় ব্র্যান্ড কোকা-কোলা। ইসরায়েলি সমর্থনের অভিযোগে মুসলিম দেশগুলোর নাগরিকেরা কোকা-কোলা বয়কটের ডাক দেয়। বাংলাদেশেও এর প্রভাব লক্ষণীয়। সম্প্রতি নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করতে একটি বিজ্ঞাপন বানিয়েছে কোকা-কোলা বাংলাদেশ। আর এই বিজ্ঞাপন নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়, অভিনেতাদের দেওয়া হচ্ছে বয়কটের হুমকি। এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন এর নির্মাতা-অভিনেতা শরাফ আহমেদ জীবন ও অভিনেতা শিমুল শর্মা।
গতকাল সোমবার এক ফেসবুক পোস্টে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন জীবন। পাশাপাশি জানিয়েছেন, কাজটি তাঁর পেশাগত জীবনের একটি অংশমাত্র। তিনি সব সময় ন্যায়ের পক্ষে এবং মানবতার পাশে আছেন।
ফেসবুকে জীবন লিখেছেন, ‘আমি একজন নির্মাতা এবং অভিনেতা হিসেবে সবার কাছে পরিচিত। বিগত দুই দশক ধরে আমি নির্মাণ ও অভিনয়ের সঙ্গে জড়িত। সম্প্রতি কোকা-কোলা বাংলাদেশ আমাকে তাদের একটি বিজ্ঞাপন নির্মাণ ও অভিনয় করার জন্য নিয়োগ করেছিল। আমি শুধু তাদের দেওয়া তথ্য ও উপাত্তই কাজটিতে তুলে ধরেছি।’
জীবন আরও লিখেছেন, ‘বিজ্ঞাপনটি প্রচার হওয়ার পর থেকে আমি আপনাদের অনেক মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ করছি এবং আপনাদের প্রতি সম্মান জানিয়ে আমি আবারও বলতে চাই, কাজটি শুধুই আমার পেশাগত জীবনের একটি অংশমাত্র।’
সবশেষ তিনি লিখেছেন, ‘ব্যক্তিগত জীবনে আমি সব সময় মানবাধিকারবিরোধী যেকোনো আগ্রাসনের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছি এবং আপনাদের অনুভূতি ও মতামতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকেছি। এখানে আমি কোথাও ইসরায়েলের পক্ষ নিইনি এবং আমি কখনোই ইসরায়েলের পক্ষে নই। আমার হৃদয় সব সময় ন্যায়ের পক্ষে এবং মানবতার পাশে আছে, থাকবে।’
কোকা-কোলা বাংলাদেশের সেই বিজ্ঞাপনে বলা হয়েছে—কোককে সবাই যে দেশের পণ্য মনে করছে, আসলে সেই দেশের পণ্য নয় কোকা-কোলা। মানুষ সঠিক তথ্য না জেনেই কোকা-কোলা বয়কটের ডাক দিয়েছে। ১৯০টি দেশের মানুষ কোক খায়। এমনকি ফিলিস্তিনে কোকা-কোলার ফ্যাক্টরি রয়েছে। তাই বিভ্রান্ত না হয়ে গুগলে সার্চ দিয়ে নিশ্চিত হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে বিজ্ঞাপনটিতে।
বিজ্ঞাপনটিতে জীবন ছাড়া আরও মডেল হয়েছেন অভিনেতা শিমুল শর্মা, আব্দুল্লাহ আল সেন্টু প্রমুখ। অভিনয়ের পাশাপাশি বিজ্ঞাপনটি নির্মাণের পেছনেও রয়েছেন শরাফ আহমেদ জীবন।
বিজ্ঞাপনটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারে আসার পর থেকে সমালোচনার মুখে পড়েছেন অভিনয়শিল্পীরা। তাঁদের বয়কটের হুমকি দিয়েছেন নেটিজেনরা।
অভিনেতা শিমুল শর্মা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘যদিও পরিচয় দেওয়ার মতো একজন অভিনেতা এখনো হয়ে উঠতে পারিনি, কারণ একজন অভিনেতা হওয়ার জন্য যে অধ্যবসায় ও দূরদর্শিতা দরকার, সেটা এখনো আমার হয়ে ওঠেনি, আমি চেষ্টা করছি মাত্র। তাই হয়তো না বুঝে করা আমার কাজ আজ আমার দর্শক তথা আমার পরিবার ও দেশের মানুষকে কষ্ট দিয়েছে। আর আমি ভবিষ্যতে কোনো কাজে অভিনয় করতে গেলে অবশ্যই আমাদের দেশের মূল্যবোধ, মানবাধিকার, মানুষের মনোভাবকে যথেষ্ট সম্মান দিয়ে বিবেচনা করে তারপর কাজ করব। আমি মাত্র আমার জীবনের পথচলা শুরু করেছি, আমার এই পথচলায় ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুলভ দৃষ্টিতে দেখবেন এবং আমাকে ভবিষ্যতে একজন বিবেকবান শিল্পী হয়ে ওঠার জন্য শুভকামনায় রাখবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।’
এ বিষয়ে গতকাল অভিনেতা শিমুল শর্মা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মানুষ ভাইরাল হতে পছন্দ করে, ফেসবুকে কথা বলতে পছন্দ করে। কোনো বিষয় পেলে কেউ ছাড় দিতে চায় না। সবাই নিজেদের মতামত দিতে পছন্দ করে। সেটাই হয়েছে। তবে আমি সমালোচনা নিয়ে কথা বলতে চাইছি না। মানুষের সঙ্গে তর্কে যেতে চাই না। তাতে মনে হতে পারে, আমি তাদের কাউন্টার দিচ্ছি।’
এই বিজ্ঞাপনে যুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে শিমুল বলেন, ‘কোক নিয়ে প্রোপাগান্ডামূলক একটি তথ্য ছড়িয়ে আছে আমাদের দেশে। এ ছাড়া নেগেটিভ মার্কেটিংয়ে আগ্রহ বেশি থাকে অনেকের। সব মিলিয়েই মানুষ প্রতিবাদ করছে, বয়কট করছে। আসলে কোনো প্রোডাক্টকে যদি ধর্মীয় মোড়কে মুড়িয়ে ফেলা হয়, তাহলে তো কিছু করার নাই। সবার নিজেদের জায়গা থেকে স্টেটমেন্ট আছে। সেই জায়গা থেকে কোকা-কোলার বিজ্ঞাপনটি বানানো হয়েছে। আমরাও চেয়েছি মানুষ সঠিক তথ্যটা জানুক।’
বিজ্ঞাপনটির নির্মাতা বা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে কোনো তথ্য জানাতে চাননি শিমুল। তবে প্রচারে আসার পর যেভাবে সমালোচিত হচ্ছে, তাতে এখন এই বিজ্ঞাপনে কাজ করা নিয়ে কোনো অনুশোচনা হচ্ছে কি না, জানতে চাইলে শিমুল বলেন, ‘আমি যেহেতু কাজ করেছি, তার মানে জেনেশুনেই কাজ করেছি। আমি পণ্যটাকে প্রাধান্য দিয়েছি। আমরা কিন্তু কোনো গালি দিই নাই, উদ্ভট কোনো কাপড় পরি নাই, এমন কোনো প্রোডাক্টের কথা বলি নাই, যেটা সরাসরি ধর্মকে আঘাত করে। মানুষের সেন্টিমেন্ট তো আর পড়তে পারি না। তারা বিজ্ঞাপনটি কীভাবে নেবে, সেটা জানা ছিল না। আমি জানতাম না ধর্মপ্রাণ মানুষ বিষয়টি এমনভাবে নেবে, তাদের মনে আঘাত লাগবে। জানলে হয়তো আরও ভাবনার জায়গা থাকত। তবে আমি জানি, অভিনেতা হিসেবে আমাদের কিছু দায়িত্ব আছে। ভালো-মন্দ যাচাই করে আমাদের কাজ করা উচিত। সেই জায়গা থেকে আমারও দায় আছে, সেটা অস্বীকার করব না।’
এ বিষয়ে জানতে শরাফ আহমদ জীবনের সঙ্গে মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা ও এসএমএস পাঠিয়েও কোনো উত্তর মেলেনি।
এদিকে বিজ্ঞাপনটিতে জীবন ও শিমুল শর্মাকে দেখে অনেক নেটিজেন মনে করছেন এটি পরিচালনা করেছেন কাজল আরেফিন অমি। কারণ এই নির্মাতার বেশির ভাগ নির্মাণে এই অভিনয়শিল্পীদের দেখা যায়। সমালোচনার আঁচ পেয়ে ফেসবুকে নিজে থেকেই অবস্থান পরিষ্কার করেছেন অমি। অমি ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘আমি কখনো বিজ্ঞাপন বানাই নাই। আমি নাটক, ওয়েব ফিল্ম, ওয়েব সিরিজ নিয়েই কাজ করেছি, ভবিষ্যতে সিনেমা বানাব।’

ফিলিস্তিন-ইসরায়েল ইস্যু নিয়ে কোণঠাসা জনপ্রিয় কোমল পানীয় ব্র্যান্ড কোকা-কোলা। ইসরায়েলি সমর্থনের অভিযোগে মুসলিম দেশগুলোর নাগরিকেরা কোকা-কোলা বয়কটের ডাক দেয়। বাংলাদেশেও এর প্রভাব লক্ষণীয়। সম্প্রতি নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করতে একটি বিজ্ঞাপন বানিয়েছে কোকা-কোলা বাংলাদেশ। আর এই বিজ্ঞাপন নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়, অভিনেতাদের দেওয়া হচ্ছে বয়কটের হুমকি। এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন এর নির্মাতা-অভিনেতা শরাফ আহমেদ জীবন ও অভিনেতা শিমুল শর্মা।
গতকাল সোমবার এক ফেসবুক পোস্টে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন জীবন। পাশাপাশি জানিয়েছেন, কাজটি তাঁর পেশাগত জীবনের একটি অংশমাত্র। তিনি সব সময় ন্যায়ের পক্ষে এবং মানবতার পাশে আছেন।
ফেসবুকে জীবন লিখেছেন, ‘আমি একজন নির্মাতা এবং অভিনেতা হিসেবে সবার কাছে পরিচিত। বিগত দুই দশক ধরে আমি নির্মাণ ও অভিনয়ের সঙ্গে জড়িত। সম্প্রতি কোকা-কোলা বাংলাদেশ আমাকে তাদের একটি বিজ্ঞাপন নির্মাণ ও অভিনয় করার জন্য নিয়োগ করেছিল। আমি শুধু তাদের দেওয়া তথ্য ও উপাত্তই কাজটিতে তুলে ধরেছি।’
জীবন আরও লিখেছেন, ‘বিজ্ঞাপনটি প্রচার হওয়ার পর থেকে আমি আপনাদের অনেক মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ করছি এবং আপনাদের প্রতি সম্মান জানিয়ে আমি আবারও বলতে চাই, কাজটি শুধুই আমার পেশাগত জীবনের একটি অংশমাত্র।’
সবশেষ তিনি লিখেছেন, ‘ব্যক্তিগত জীবনে আমি সব সময় মানবাধিকারবিরোধী যেকোনো আগ্রাসনের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছি এবং আপনাদের অনুভূতি ও মতামতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকেছি। এখানে আমি কোথাও ইসরায়েলের পক্ষ নিইনি এবং আমি কখনোই ইসরায়েলের পক্ষে নই। আমার হৃদয় সব সময় ন্যায়ের পক্ষে এবং মানবতার পাশে আছে, থাকবে।’
কোকা-কোলা বাংলাদেশের সেই বিজ্ঞাপনে বলা হয়েছে—কোককে সবাই যে দেশের পণ্য মনে করছে, আসলে সেই দেশের পণ্য নয় কোকা-কোলা। মানুষ সঠিক তথ্য না জেনেই কোকা-কোলা বয়কটের ডাক দিয়েছে। ১৯০টি দেশের মানুষ কোক খায়। এমনকি ফিলিস্তিনে কোকা-কোলার ফ্যাক্টরি রয়েছে। তাই বিভ্রান্ত না হয়ে গুগলে সার্চ দিয়ে নিশ্চিত হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে বিজ্ঞাপনটিতে।
বিজ্ঞাপনটিতে জীবন ছাড়া আরও মডেল হয়েছেন অভিনেতা শিমুল শর্মা, আব্দুল্লাহ আল সেন্টু প্রমুখ। অভিনয়ের পাশাপাশি বিজ্ঞাপনটি নির্মাণের পেছনেও রয়েছেন শরাফ আহমেদ জীবন।
বিজ্ঞাপনটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারে আসার পর থেকে সমালোচনার মুখে পড়েছেন অভিনয়শিল্পীরা। তাঁদের বয়কটের হুমকি দিয়েছেন নেটিজেনরা।
অভিনেতা শিমুল শর্মা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘যদিও পরিচয় দেওয়ার মতো একজন অভিনেতা এখনো হয়ে উঠতে পারিনি, কারণ একজন অভিনেতা হওয়ার জন্য যে অধ্যবসায় ও দূরদর্শিতা দরকার, সেটা এখনো আমার হয়ে ওঠেনি, আমি চেষ্টা করছি মাত্র। তাই হয়তো না বুঝে করা আমার কাজ আজ আমার দর্শক তথা আমার পরিবার ও দেশের মানুষকে কষ্ট দিয়েছে। আর আমি ভবিষ্যতে কোনো কাজে অভিনয় করতে গেলে অবশ্যই আমাদের দেশের মূল্যবোধ, মানবাধিকার, মানুষের মনোভাবকে যথেষ্ট সম্মান দিয়ে বিবেচনা করে তারপর কাজ করব। আমি মাত্র আমার জীবনের পথচলা শুরু করেছি, আমার এই পথচলায় ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুলভ দৃষ্টিতে দেখবেন এবং আমাকে ভবিষ্যতে একজন বিবেকবান শিল্পী হয়ে ওঠার জন্য শুভকামনায় রাখবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।’
এ বিষয়ে গতকাল অভিনেতা শিমুল শর্মা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মানুষ ভাইরাল হতে পছন্দ করে, ফেসবুকে কথা বলতে পছন্দ করে। কোনো বিষয় পেলে কেউ ছাড় দিতে চায় না। সবাই নিজেদের মতামত দিতে পছন্দ করে। সেটাই হয়েছে। তবে আমি সমালোচনা নিয়ে কথা বলতে চাইছি না। মানুষের সঙ্গে তর্কে যেতে চাই না। তাতে মনে হতে পারে, আমি তাদের কাউন্টার দিচ্ছি।’
এই বিজ্ঞাপনে যুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে শিমুল বলেন, ‘কোক নিয়ে প্রোপাগান্ডামূলক একটি তথ্য ছড়িয়ে আছে আমাদের দেশে। এ ছাড়া নেগেটিভ মার্কেটিংয়ে আগ্রহ বেশি থাকে অনেকের। সব মিলিয়েই মানুষ প্রতিবাদ করছে, বয়কট করছে। আসলে কোনো প্রোডাক্টকে যদি ধর্মীয় মোড়কে মুড়িয়ে ফেলা হয়, তাহলে তো কিছু করার নাই। সবার নিজেদের জায়গা থেকে স্টেটমেন্ট আছে। সেই জায়গা থেকে কোকা-কোলার বিজ্ঞাপনটি বানানো হয়েছে। আমরাও চেয়েছি মানুষ সঠিক তথ্যটা জানুক।’
বিজ্ঞাপনটির নির্মাতা বা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে কোনো তথ্য জানাতে চাননি শিমুল। তবে প্রচারে আসার পর যেভাবে সমালোচিত হচ্ছে, তাতে এখন এই বিজ্ঞাপনে কাজ করা নিয়ে কোনো অনুশোচনা হচ্ছে কি না, জানতে চাইলে শিমুল বলেন, ‘আমি যেহেতু কাজ করেছি, তার মানে জেনেশুনেই কাজ করেছি। আমি পণ্যটাকে প্রাধান্য দিয়েছি। আমরা কিন্তু কোনো গালি দিই নাই, উদ্ভট কোনো কাপড় পরি নাই, এমন কোনো প্রোডাক্টের কথা বলি নাই, যেটা সরাসরি ধর্মকে আঘাত করে। মানুষের সেন্টিমেন্ট তো আর পড়তে পারি না। তারা বিজ্ঞাপনটি কীভাবে নেবে, সেটা জানা ছিল না। আমি জানতাম না ধর্মপ্রাণ মানুষ বিষয়টি এমনভাবে নেবে, তাদের মনে আঘাত লাগবে। জানলে হয়তো আরও ভাবনার জায়গা থাকত। তবে আমি জানি, অভিনেতা হিসেবে আমাদের কিছু দায়িত্ব আছে। ভালো-মন্দ যাচাই করে আমাদের কাজ করা উচিত। সেই জায়গা থেকে আমারও দায় আছে, সেটা অস্বীকার করব না।’
এ বিষয়ে জানতে শরাফ আহমদ জীবনের সঙ্গে মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা ও এসএমএস পাঠিয়েও কোনো উত্তর মেলেনি।
এদিকে বিজ্ঞাপনটিতে জীবন ও শিমুল শর্মাকে দেখে অনেক নেটিজেন মনে করছেন এটি পরিচালনা করেছেন কাজল আরেফিন অমি। কারণ এই নির্মাতার বেশির ভাগ নির্মাণে এই অভিনয়শিল্পীদের দেখা যায়। সমালোচনার আঁচ পেয়ে ফেসবুকে নিজে থেকেই অবস্থান পরিষ্কার করেছেন অমি। অমি ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘আমি কখনো বিজ্ঞাপন বানাই নাই। আমি নাটক, ওয়েব ফিল্ম, ওয়েব সিরিজ নিয়েই কাজ করেছি, ভবিষ্যতে সিনেমা বানাব।’

ফিলিস্তিন-ইসরায়েল ইস্যু নিয়ে কোণঠাসা জনপ্রিয় কোমল পানীয় ব্র্যান্ড কোকা-কোলা। ইসরায়েলি সমর্থনের অভিযোগে মুসলিম দেশগুলোর নাগরিকেরা কোকা-কোলা বয়কটের ডাক দেয়। বাংলাদেশেও এর প্রভাব লক্ষণীয়। সম্প্রতি নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করতে একটি বিজ্ঞাপন বানিয়েছে কোকা-কোলা বাংলাদেশ। আর এই বিজ্ঞাপন নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়, অভিনেতাদের দেওয়া হচ্ছে বয়কটের হুমকি। এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন এর নির্মাতা-অভিনেতা শরাফ আহমেদ জীবন ও অভিনেতা শিমুল শর্মা।
গতকাল সোমবার এক ফেসবুক পোস্টে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন জীবন। পাশাপাশি জানিয়েছেন, কাজটি তাঁর পেশাগত জীবনের একটি অংশমাত্র। তিনি সব সময় ন্যায়ের পক্ষে এবং মানবতার পাশে আছেন।
ফেসবুকে জীবন লিখেছেন, ‘আমি একজন নির্মাতা এবং অভিনেতা হিসেবে সবার কাছে পরিচিত। বিগত দুই দশক ধরে আমি নির্মাণ ও অভিনয়ের সঙ্গে জড়িত। সম্প্রতি কোকা-কোলা বাংলাদেশ আমাকে তাদের একটি বিজ্ঞাপন নির্মাণ ও অভিনয় করার জন্য নিয়োগ করেছিল। আমি শুধু তাদের দেওয়া তথ্য ও উপাত্তই কাজটিতে তুলে ধরেছি।’
জীবন আরও লিখেছেন, ‘বিজ্ঞাপনটি প্রচার হওয়ার পর থেকে আমি আপনাদের অনেক মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ করছি এবং আপনাদের প্রতি সম্মান জানিয়ে আমি আবারও বলতে চাই, কাজটি শুধুই আমার পেশাগত জীবনের একটি অংশমাত্র।’
সবশেষ তিনি লিখেছেন, ‘ব্যক্তিগত জীবনে আমি সব সময় মানবাধিকারবিরোধী যেকোনো আগ্রাসনের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছি এবং আপনাদের অনুভূতি ও মতামতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকেছি। এখানে আমি কোথাও ইসরায়েলের পক্ষ নিইনি এবং আমি কখনোই ইসরায়েলের পক্ষে নই। আমার হৃদয় সব সময় ন্যায়ের পক্ষে এবং মানবতার পাশে আছে, থাকবে।’
কোকা-কোলা বাংলাদেশের সেই বিজ্ঞাপনে বলা হয়েছে—কোককে সবাই যে দেশের পণ্য মনে করছে, আসলে সেই দেশের পণ্য নয় কোকা-কোলা। মানুষ সঠিক তথ্য না জেনেই কোকা-কোলা বয়কটের ডাক দিয়েছে। ১৯০টি দেশের মানুষ কোক খায়। এমনকি ফিলিস্তিনে কোকা-কোলার ফ্যাক্টরি রয়েছে। তাই বিভ্রান্ত না হয়ে গুগলে সার্চ দিয়ে নিশ্চিত হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে বিজ্ঞাপনটিতে।
বিজ্ঞাপনটিতে জীবন ছাড়া আরও মডেল হয়েছেন অভিনেতা শিমুল শর্মা, আব্দুল্লাহ আল সেন্টু প্রমুখ। অভিনয়ের পাশাপাশি বিজ্ঞাপনটি নির্মাণের পেছনেও রয়েছেন শরাফ আহমেদ জীবন।
বিজ্ঞাপনটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারে আসার পর থেকে সমালোচনার মুখে পড়েছেন অভিনয়শিল্পীরা। তাঁদের বয়কটের হুমকি দিয়েছেন নেটিজেনরা।
অভিনেতা শিমুল শর্মা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘যদিও পরিচয় দেওয়ার মতো একজন অভিনেতা এখনো হয়ে উঠতে পারিনি, কারণ একজন অভিনেতা হওয়ার জন্য যে অধ্যবসায় ও দূরদর্শিতা দরকার, সেটা এখনো আমার হয়ে ওঠেনি, আমি চেষ্টা করছি মাত্র। তাই হয়তো না বুঝে করা আমার কাজ আজ আমার দর্শক তথা আমার পরিবার ও দেশের মানুষকে কষ্ট দিয়েছে। আর আমি ভবিষ্যতে কোনো কাজে অভিনয় করতে গেলে অবশ্যই আমাদের দেশের মূল্যবোধ, মানবাধিকার, মানুষের মনোভাবকে যথেষ্ট সম্মান দিয়ে বিবেচনা করে তারপর কাজ করব। আমি মাত্র আমার জীবনের পথচলা শুরু করেছি, আমার এই পথচলায় ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুলভ দৃষ্টিতে দেখবেন এবং আমাকে ভবিষ্যতে একজন বিবেকবান শিল্পী হয়ে ওঠার জন্য শুভকামনায় রাখবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।’
এ বিষয়ে গতকাল অভিনেতা শিমুল শর্মা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মানুষ ভাইরাল হতে পছন্দ করে, ফেসবুকে কথা বলতে পছন্দ করে। কোনো বিষয় পেলে কেউ ছাড় দিতে চায় না। সবাই নিজেদের মতামত দিতে পছন্দ করে। সেটাই হয়েছে। তবে আমি সমালোচনা নিয়ে কথা বলতে চাইছি না। মানুষের সঙ্গে তর্কে যেতে চাই না। তাতে মনে হতে পারে, আমি তাদের কাউন্টার দিচ্ছি।’
এই বিজ্ঞাপনে যুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে শিমুল বলেন, ‘কোক নিয়ে প্রোপাগান্ডামূলক একটি তথ্য ছড়িয়ে আছে আমাদের দেশে। এ ছাড়া নেগেটিভ মার্কেটিংয়ে আগ্রহ বেশি থাকে অনেকের। সব মিলিয়েই মানুষ প্রতিবাদ করছে, বয়কট করছে। আসলে কোনো প্রোডাক্টকে যদি ধর্মীয় মোড়কে মুড়িয়ে ফেলা হয়, তাহলে তো কিছু করার নাই। সবার নিজেদের জায়গা থেকে স্টেটমেন্ট আছে। সেই জায়গা থেকে কোকা-কোলার বিজ্ঞাপনটি বানানো হয়েছে। আমরাও চেয়েছি মানুষ সঠিক তথ্যটা জানুক।’
বিজ্ঞাপনটির নির্মাতা বা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে কোনো তথ্য জানাতে চাননি শিমুল। তবে প্রচারে আসার পর যেভাবে সমালোচিত হচ্ছে, তাতে এখন এই বিজ্ঞাপনে কাজ করা নিয়ে কোনো অনুশোচনা হচ্ছে কি না, জানতে চাইলে শিমুল বলেন, ‘আমি যেহেতু কাজ করেছি, তার মানে জেনেশুনেই কাজ করেছি। আমি পণ্যটাকে প্রাধান্য দিয়েছি। আমরা কিন্তু কোনো গালি দিই নাই, উদ্ভট কোনো কাপড় পরি নাই, এমন কোনো প্রোডাক্টের কথা বলি নাই, যেটা সরাসরি ধর্মকে আঘাত করে। মানুষের সেন্টিমেন্ট তো আর পড়তে পারি না। তারা বিজ্ঞাপনটি কীভাবে নেবে, সেটা জানা ছিল না। আমি জানতাম না ধর্মপ্রাণ মানুষ বিষয়টি এমনভাবে নেবে, তাদের মনে আঘাত লাগবে। জানলে হয়তো আরও ভাবনার জায়গা থাকত। তবে আমি জানি, অভিনেতা হিসেবে আমাদের কিছু দায়িত্ব আছে। ভালো-মন্দ যাচাই করে আমাদের কাজ করা উচিত। সেই জায়গা থেকে আমারও দায় আছে, সেটা অস্বীকার করব না।’
এ বিষয়ে জানতে শরাফ আহমদ জীবনের সঙ্গে মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা ও এসএমএস পাঠিয়েও কোনো উত্তর মেলেনি।
এদিকে বিজ্ঞাপনটিতে জীবন ও শিমুল শর্মাকে দেখে অনেক নেটিজেন মনে করছেন এটি পরিচালনা করেছেন কাজল আরেফিন অমি। কারণ এই নির্মাতার বেশির ভাগ নির্মাণে এই অভিনয়শিল্পীদের দেখা যায়। সমালোচনার আঁচ পেয়ে ফেসবুকে নিজে থেকেই অবস্থান পরিষ্কার করেছেন অমি। অমি ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘আমি কখনো বিজ্ঞাপন বানাই নাই। আমি নাটক, ওয়েব ফিল্ম, ওয়েব সিরিজ নিয়েই কাজ করেছি, ভবিষ্যতে সিনেমা বানাব।’

আগামী বছর ২৯ জানুয়ারি নেদারল্যান্ডসের রটারড্যাম শহরে শুরু হবে ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামের ৫৫তম আসর। এই উৎসব দিয়ে যাত্রা শুরু করছে বাংলাদেশে দুই সিনেমা ‘রইদ’ ও ‘মাস্টার’। উৎসবে প্রিমিয়ার হবে সিনেমা দুটির।
২০ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম সনি লিভের ওয়েব সিরিজ ‘জ্যাজ সিটি’তে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের আরিফিন শুভ। এমনটা জানা গিয়েছিল আগেই। গত সেপ্টেম্বরে সনি লিভের প্রমোশনাল ভিডিওতে কয়েক ঝলক দেখা মিলেছিল তাঁর। এবার জানা গেল সিরিজটির মুক্তির তারিখ। গতকাল ট্রেলার প্রকাশ করে ঘোষণা দেওয়া হলো, আগামী বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি মু
২০ ঘণ্টা আগে
বান্দরবানের ম্রো শিশু ও সম্প্রদায়ের সদস্যদের অংশগ্রহণে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকায় আয়োজন করা হয়েছে সপ্তাহব্যাপী সাংস্কৃতিক উৎসব। আজ থেকে শুরু হওয়া ‘পাওমুম পার্বণ ২০২৫’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠান চলবে ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
২০ ঘণ্টা আগে
৪০ বছরের বেশি সময় নাটকের দল ঢাকা থিয়েটারের সঙ্গে যুক্ত অভিনেতা ফারুক আহমেদ। অভিনয় করেছেন দলটির অনেক নাটকে। তবে কখনোই দলটির হয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়নি তাঁর। অবশেষে ঢাকা থিয়েটারের নাট্যনির্দেশক হিসেবে হাজির হচ্ছেন ফারুক আহমেদ।
২০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী বছর ২৯ জানুয়ারি নেদারল্যান্ডসের রটারড্যাম শহরে শুরু হবে ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামের ৫৫তম আসর। এই উৎসব দিয়ে যাত্রা শুরু করছে বাংলাদেশে দুই সিনেমা ‘রইদ’ ও ‘মাস্টার’। উৎসবে প্রিমিয়ার হবে সিনেমা দুটির। রইদ পরিচালনা করেছেন মেজবাউর রহমান সুমন, মাস্টার সিনেমার পরিচালক রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে গত নভেম্বরে দেশের হলে মুক্তি পাওয়া মোহাম্মদ তাওকীর ইসলামের ‘দেলুপি’।
‘হাওয়া’ দিয়ে চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে অভিষেক হয় মেজবাউর রহমান সুমনের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন তিনি। তিন বছর পর তিনি নিয়ে আসছেন দ্বিতীয় সিনেমা রইদ। গত বছর রইদ সিনেমার শুটিং শুরু করেছিলেন সুমন। এতে অভিনয় করছেন মোস্তাফিজ নূর ইমরান, নাজিফা তুষি, গাজী রাকায়েতসহ অনেকে। নির্মাতা জানিয়েছিলেন, সিনেমার বিস্তারিত জানানো হবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণার মাধ্যমে। অবশেষে গতকাল এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ট্রেলার প্রকাশ করে ঘোষণা দেওয়া হলো রইদ সিনেমার। এই সিনেমার প্রদর্শনী শুরু হচ্ছে রটারড্যাম উৎসবে। এরপর মুক্তি দেওয়া হবে দেশের হলে।
রইদ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে টাইগার প্রতিযোগিতা (মূল প্রতিযোগিতা) বিভাগে। নির্মাতা জানান, এই প্রথম বাংলাদেশের কোনো পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা রটারড্যামের মূল প্রতিযোগিতা বিভাগে আমন্ত্রণ পেয়েছে। এই বিভাগে রইদসহ বিভিন্ন দেশের মোট ১২টি সিনেমা নির্বাচিত হয়েছে। এই সিনেমাগুলো থেকে নির্বাচকেরা বাছাই করবেন উৎসবের সেরা সিনেমা।
রইদ সিনেমার গল্প নিয়ে সুমন বলেন, ‘সাধু, তার পাগল স্ত্রী এবং তাদের বাড়ির পাশের তালগাছকে ঘিরে আবর্তিত এই গল্পে আমরা আদতে আদম ও হাওয়ার আদিম আখ্যানকেই খোঁজার চেষ্টা করেছি। আমরা সেই হাজার বছরের পুরোনো আখ্যানকে বর্তমানে পুনর্নির্মাণ করেছি, তবে সময়ের বর্তমানে নয়, বরং অনুভূতির বর্তমানে। এই সিনেমার প্রতিটি স্তরে জড়িয়ে আছে চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের দেখা গ্রামীণ বাংলার আবহ।’

রইদের গল্প লিখেছেন মেজবাউর রহমান সুমন ও সেলিনা বানু মনি। চিত্রনাট্য করেছেন মেজবাউর রহমান সুমন, জাহিন ফারুক আমিন, সিদ্দিক আহমেদ ও সুকর্ণ শাহেদ ধীমান। সিনেমাটি প্রযোজনা করেছে বঙ্গ, সহপ্রযোজনায় আছে ফেসকার্ড প্রোডাকশন।
এদিকে রাজনৈতিক থ্রিলার ঘরানায় রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত বানিয়েছেন মাস্টার। গত বছর এপ্রিলে শেষ হয়েছিল সরকারি অনুদানে নির্মিত এই সিনেমার শুটিং। মাস্টারের শুটিং-পরবর্তী কাজ হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। এই প্রক্রিয়ায় যুক্ত ছিলেন পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের শিল্পীরা। একটি উপজেলার স্থানীয় রাজনীতি এই সিনেমার প্রেক্ষাপট। সিনেমাটি প্রতিযোগিতা করবে রটারড্যাম উৎসবের বিগ স্ক্রিন কম্পিটিশন বিভাগে
গল্পে দেখা যাবে, জহির আহমেদ নামের এক শিক্ষক সমাজসেবায় এলাকাবাসীর কাছে জনপ্রিয়। ওই এলাকার উপজেলা নির্বাচনের সময় প্রার্থীর অভাব দেখা দেয়। তখন শিক্ষক জহির আহমেদকে প্রার্থী হিসেবে দেখতে চায় এলাকাবাসী। সবার অনুরোধে ভোটে দাঁড়িয়ে যায় জহির। ভোটে জয় পেয়ে চেয়ারম্যানও হয়। উপজেলার চেয়ারম্যান হওয়ার পর বদলে যায় ওই শিক্ষকের জীবন। জহির আহমেদ চরিত্রে অভিনয় করেছেন নাসির উদ্দিন খান। আরও আছেন আজমেরী হক বাঁধন, জাকিয়া বারী মম, ফজলুর রহমান বাবু, লুৎফর রহমান জর্জ, শরিফ সিরাজ প্রমুখ।
এদিকে রটারড্যাম উৎসবের ‘ব্রাইট ফিউচার’ বিভাগে প্রদর্শিত হবে দেলুপি। এই বিভাগে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের বানানো প্রথম ও দ্বিতীয় সিনেমা নির্বাচিত হয়। দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মিত হয়েছে দেলুপি। অভিনয় করেছেন স্থানীয়রা। গত ৭ নভেম্বর খুলনায় মুক্তি পেয়েছিল দেলুপি। পরের সপ্তাহে দেশব্যাপী মুক্তি পায় সিনেমাটি।

আগামী বছর ২৯ জানুয়ারি নেদারল্যান্ডসের রটারড্যাম শহরে শুরু হবে ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামের ৫৫তম আসর। এই উৎসব দিয়ে যাত্রা শুরু করছে বাংলাদেশে দুই সিনেমা ‘রইদ’ ও ‘মাস্টার’। উৎসবে প্রিমিয়ার হবে সিনেমা দুটির। রইদ পরিচালনা করেছেন মেজবাউর রহমান সুমন, মাস্টার সিনেমার পরিচালক রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে গত নভেম্বরে দেশের হলে মুক্তি পাওয়া মোহাম্মদ তাওকীর ইসলামের ‘দেলুপি’।
‘হাওয়া’ দিয়ে চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে অভিষেক হয় মেজবাউর রহমান সুমনের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন তিনি। তিন বছর পর তিনি নিয়ে আসছেন দ্বিতীয় সিনেমা রইদ। গত বছর রইদ সিনেমার শুটিং শুরু করেছিলেন সুমন। এতে অভিনয় করছেন মোস্তাফিজ নূর ইমরান, নাজিফা তুষি, গাজী রাকায়েতসহ অনেকে। নির্মাতা জানিয়েছিলেন, সিনেমার বিস্তারিত জানানো হবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণার মাধ্যমে। অবশেষে গতকাল এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ট্রেলার প্রকাশ করে ঘোষণা দেওয়া হলো রইদ সিনেমার। এই সিনেমার প্রদর্শনী শুরু হচ্ছে রটারড্যাম উৎসবে। এরপর মুক্তি দেওয়া হবে দেশের হলে।
রইদ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে টাইগার প্রতিযোগিতা (মূল প্রতিযোগিতা) বিভাগে। নির্মাতা জানান, এই প্রথম বাংলাদেশের কোনো পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা রটারড্যামের মূল প্রতিযোগিতা বিভাগে আমন্ত্রণ পেয়েছে। এই বিভাগে রইদসহ বিভিন্ন দেশের মোট ১২টি সিনেমা নির্বাচিত হয়েছে। এই সিনেমাগুলো থেকে নির্বাচকেরা বাছাই করবেন উৎসবের সেরা সিনেমা।
রইদ সিনেমার গল্প নিয়ে সুমন বলেন, ‘সাধু, তার পাগল স্ত্রী এবং তাদের বাড়ির পাশের তালগাছকে ঘিরে আবর্তিত এই গল্পে আমরা আদতে আদম ও হাওয়ার আদিম আখ্যানকেই খোঁজার চেষ্টা করেছি। আমরা সেই হাজার বছরের পুরোনো আখ্যানকে বর্তমানে পুনর্নির্মাণ করেছি, তবে সময়ের বর্তমানে নয়, বরং অনুভূতির বর্তমানে। এই সিনেমার প্রতিটি স্তরে জড়িয়ে আছে চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের দেখা গ্রামীণ বাংলার আবহ।’

রইদের গল্প লিখেছেন মেজবাউর রহমান সুমন ও সেলিনা বানু মনি। চিত্রনাট্য করেছেন মেজবাউর রহমান সুমন, জাহিন ফারুক আমিন, সিদ্দিক আহমেদ ও সুকর্ণ শাহেদ ধীমান। সিনেমাটি প্রযোজনা করেছে বঙ্গ, সহপ্রযোজনায় আছে ফেসকার্ড প্রোডাকশন।
এদিকে রাজনৈতিক থ্রিলার ঘরানায় রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত বানিয়েছেন মাস্টার। গত বছর এপ্রিলে শেষ হয়েছিল সরকারি অনুদানে নির্মিত এই সিনেমার শুটিং। মাস্টারের শুটিং-পরবর্তী কাজ হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। এই প্রক্রিয়ায় যুক্ত ছিলেন পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের শিল্পীরা। একটি উপজেলার স্থানীয় রাজনীতি এই সিনেমার প্রেক্ষাপট। সিনেমাটি প্রতিযোগিতা করবে রটারড্যাম উৎসবের বিগ স্ক্রিন কম্পিটিশন বিভাগে
গল্পে দেখা যাবে, জহির আহমেদ নামের এক শিক্ষক সমাজসেবায় এলাকাবাসীর কাছে জনপ্রিয়। ওই এলাকার উপজেলা নির্বাচনের সময় প্রার্থীর অভাব দেখা দেয়। তখন শিক্ষক জহির আহমেদকে প্রার্থী হিসেবে দেখতে চায় এলাকাবাসী। সবার অনুরোধে ভোটে দাঁড়িয়ে যায় জহির। ভোটে জয় পেয়ে চেয়ারম্যানও হয়। উপজেলার চেয়ারম্যান হওয়ার পর বদলে যায় ওই শিক্ষকের জীবন। জহির আহমেদ চরিত্রে অভিনয় করেছেন নাসির উদ্দিন খান। আরও আছেন আজমেরী হক বাঁধন, জাকিয়া বারী মম, ফজলুর রহমান বাবু, লুৎফর রহমান জর্জ, শরিফ সিরাজ প্রমুখ।
এদিকে রটারড্যাম উৎসবের ‘ব্রাইট ফিউচার’ বিভাগে প্রদর্শিত হবে দেলুপি। এই বিভাগে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের বানানো প্রথম ও দ্বিতীয় সিনেমা নির্বাচিত হয়। দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মিত হয়েছে দেলুপি। অভিনয় করেছেন স্থানীয়রা। গত ৭ নভেম্বর খুলনায় মুক্তি পেয়েছিল দেলুপি। পরের সপ্তাহে দেশব্যাপী মুক্তি পায় সিনেমাটি।

সম্প্রতি নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করতে একটি বিজ্ঞাপন বানিয়েছে কোকা-কোলা বাংলাদেশ। আর এই বিজ্ঞাপন নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়, অভিনেতাদের দেওয়া হচ্ছে বয়কটের হুমকি। এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন এর নির্মাতা ও অভিনেতা শরাফ আহমেদ জীবন।
১১ জুন ২০২৪
ভারতীয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম সনি লিভের ওয়েব সিরিজ ‘জ্যাজ সিটি’তে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের আরিফিন শুভ। এমনটা জানা গিয়েছিল আগেই। গত সেপ্টেম্বরে সনি লিভের প্রমোশনাল ভিডিওতে কয়েক ঝলক দেখা মিলেছিল তাঁর। এবার জানা গেল সিরিজটির মুক্তির তারিখ। গতকাল ট্রেলার প্রকাশ করে ঘোষণা দেওয়া হলো, আগামী বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি মু
২০ ঘণ্টা আগে
বান্দরবানের ম্রো শিশু ও সম্প্রদায়ের সদস্যদের অংশগ্রহণে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকায় আয়োজন করা হয়েছে সপ্তাহব্যাপী সাংস্কৃতিক উৎসব। আজ থেকে শুরু হওয়া ‘পাওমুম পার্বণ ২০২৫’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠান চলবে ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
২০ ঘণ্টা আগে
৪০ বছরের বেশি সময় নাটকের দল ঢাকা থিয়েটারের সঙ্গে যুক্ত অভিনেতা ফারুক আহমেদ। অভিনয় করেছেন দলটির অনেক নাটকে। তবে কখনোই দলটির হয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়নি তাঁর। অবশেষে ঢাকা থিয়েটারের নাট্যনির্দেশক হিসেবে হাজির হচ্ছেন ফারুক আহমেদ।
২০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারতীয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম সনি লিভের ওয়েব সিরিজ ‘জ্যাজ সিটি’তে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের আরিফিন শুভ। এমনটা জানা গিয়েছিল আগেই। গত সেপ্টেম্বরে সনি লিভের প্রমোশনাল ভিডিওতে কয়েক ঝলক দেখা মিলেছিল তাঁর। এবার জানা গেল সিরিজটির মুক্তির তারিখ। গতকাল ট্রেলার প্রকাশ করে ঘোষণা দেওয়া হলো, আগামী বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পাবে জ্যাজ সিটি, দেখা যাবে বাংলা, হিন্দি ও ইংরেজি ভাষায়।
জ্যাজ সিটি পরিচালনা করেছেন সৌমিক সেন। সর্বশেষ তিনি যুক্ত ছিলেন গত বছর মুক্তি পাওয়া জনপ্রিয় হিন্দি সিরিজ ‘জুবিলি’র সঙ্গে। বিক্রমাদিত্য মোতওয়ানের সঙ্গে যৌথভাবে সিরিজটির চিত্রনাট্য লিখেছিলেন সৌমিক। প্রেক্ষাপট ছিল চল্লিশের দশকের শেষের দিকের মুম্বাই শহর ও বলিউডের শুরুর দিকের ঘটনা। জুবিলির মতো নতুন এ সিরিজেও সৌমিক পর্দায় তুলে ধরেছেন পুরোনো প্রেক্ষাপট।
২ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডের হিন্দি ভাষার ট্রেলারে দেখা গেল, ১৯৭০-৭১ সালের পশ্চিমবঙ্গের প্রেক্ষাপট। রয়েছে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রসঙ্গও। সেই সময়ে ভারত-পাকিস্তানের দ্বন্দ্বই মোটাদাগে তুলে ধরা হয়েছে এতে। ট্রেলার দেখে সহজেই আন্দাজ করা গেল, জ্যাজ সিটির কেন্দ্রীয় চরিত্রেই আছেন শুভ। তাঁর চরিত্রের নাম জিমি রয়। ট্রেলারে শুভকে হিন্দি ভাষাতেও কথা বলতে শোনা যায়, যা তিনি নিজেই ডাবিং করেছেন। শুভর বিপরীতে দেখা যাবে কলকাতার অভিনেত্রী সৌরসেনী মৈত্রকে। এ ছাড়া আরও আছেন কলকাতা ও হিন্দি সিনেমার একাধিক অভিনেতা।
জ্যাজ সিটি পশ্চিমবঙ্গে আরিফিন শুভর তৃতীয় ওয়েব কনটেন্ট। এর আগে তিনি অভিনয় করেছেন অরিন্দম শীলের ‘উনিশে এপ্রিল’ ও রাহুল মুখার্জির ‘লহু’তে। উনিশে এপ্রিল আলোর মুখ দেখলেও আটকে আছে লহু।

ভারতীয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম সনি লিভের ওয়েব সিরিজ ‘জ্যাজ সিটি’তে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের আরিফিন শুভ। এমনটা জানা গিয়েছিল আগেই। গত সেপ্টেম্বরে সনি লিভের প্রমোশনাল ভিডিওতে কয়েক ঝলক দেখা মিলেছিল তাঁর। এবার জানা গেল সিরিজটির মুক্তির তারিখ। গতকাল ট্রেলার প্রকাশ করে ঘোষণা দেওয়া হলো, আগামী বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পাবে জ্যাজ সিটি, দেখা যাবে বাংলা, হিন্দি ও ইংরেজি ভাষায়।
জ্যাজ সিটি পরিচালনা করেছেন সৌমিক সেন। সর্বশেষ তিনি যুক্ত ছিলেন গত বছর মুক্তি পাওয়া জনপ্রিয় হিন্দি সিরিজ ‘জুবিলি’র সঙ্গে। বিক্রমাদিত্য মোতওয়ানের সঙ্গে যৌথভাবে সিরিজটির চিত্রনাট্য লিখেছিলেন সৌমিক। প্রেক্ষাপট ছিল চল্লিশের দশকের শেষের দিকের মুম্বাই শহর ও বলিউডের শুরুর দিকের ঘটনা। জুবিলির মতো নতুন এ সিরিজেও সৌমিক পর্দায় তুলে ধরেছেন পুরোনো প্রেক্ষাপট।
২ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডের হিন্দি ভাষার ট্রেলারে দেখা গেল, ১৯৭০-৭১ সালের পশ্চিমবঙ্গের প্রেক্ষাপট। রয়েছে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রসঙ্গও। সেই সময়ে ভারত-পাকিস্তানের দ্বন্দ্বই মোটাদাগে তুলে ধরা হয়েছে এতে। ট্রেলার দেখে সহজেই আন্দাজ করা গেল, জ্যাজ সিটির কেন্দ্রীয় চরিত্রেই আছেন শুভ। তাঁর চরিত্রের নাম জিমি রয়। ট্রেলারে শুভকে হিন্দি ভাষাতেও কথা বলতে শোনা যায়, যা তিনি নিজেই ডাবিং করেছেন। শুভর বিপরীতে দেখা যাবে কলকাতার অভিনেত্রী সৌরসেনী মৈত্রকে। এ ছাড়া আরও আছেন কলকাতা ও হিন্দি সিনেমার একাধিক অভিনেতা।
জ্যাজ সিটি পশ্চিমবঙ্গে আরিফিন শুভর তৃতীয় ওয়েব কনটেন্ট। এর আগে তিনি অভিনয় করেছেন অরিন্দম শীলের ‘উনিশে এপ্রিল’ ও রাহুল মুখার্জির ‘লহু’তে। উনিশে এপ্রিল আলোর মুখ দেখলেও আটকে আছে লহু।

সম্প্রতি নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করতে একটি বিজ্ঞাপন বানিয়েছে কোকা-কোলা বাংলাদেশ। আর এই বিজ্ঞাপন নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়, অভিনেতাদের দেওয়া হচ্ছে বয়কটের হুমকি। এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন এর নির্মাতা ও অভিনেতা শরাফ আহমেদ জীবন।
১১ জুন ২০২৪
আগামী বছর ২৯ জানুয়ারি নেদারল্যান্ডসের রটারড্যাম শহরে শুরু হবে ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামের ৫৫তম আসর। এই উৎসব দিয়ে যাত্রা শুরু করছে বাংলাদেশে দুই সিনেমা ‘রইদ’ ও ‘মাস্টার’। উৎসবে প্রিমিয়ার হবে সিনেমা দুটির।
২০ ঘণ্টা আগে
বান্দরবানের ম্রো শিশু ও সম্প্রদায়ের সদস্যদের অংশগ্রহণে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকায় আয়োজন করা হয়েছে সপ্তাহব্যাপী সাংস্কৃতিক উৎসব। আজ থেকে শুরু হওয়া ‘পাওমুম পার্বণ ২০২৫’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠান চলবে ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
২০ ঘণ্টা আগে
৪০ বছরের বেশি সময় নাটকের দল ঢাকা থিয়েটারের সঙ্গে যুক্ত অভিনেতা ফারুক আহমেদ। অভিনয় করেছেন দলটির অনেক নাটকে। তবে কখনোই দলটির হয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়নি তাঁর। অবশেষে ঢাকা থিয়েটারের নাট্যনির্দেশক হিসেবে হাজির হচ্ছেন ফারুক আহমেদ।
২০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বান্দরবানের ম্রো শিশু ও সম্প্রদায়ের সদস্যদের অংশগ্রহণে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকায় আয়োজন করা হয়েছে সপ্তাহব্যাপী সাংস্কৃতিক উৎসব। আজ থেকে শুরু হওয়া ‘পাওমুম পার্বণ ২০২৫’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠান চলবে ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এই আয়োজন ম্রো ভাষা, শিল্পকলা, সংগীত ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে তুলে ধরার পাশাপাশি রাজধানীতে প্রথমবারের মতো আদিবাসী শিশুদের সৃজনশীল কাজ প্রদর্শনের সুযোগ করে দেবে বলে জানিয়েছে আয়োজকেরা।
লামায় অবস্থিত পাওমুম থারক্লা একটি সম্প্রদায়নির্ভর বিদ্যালয়, যা গত ১০ বছরের বেশি সময় ধরে ম্রো ভাষা, সাংস্কৃতিক চর্চা এবং শিশু শিক্ষার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। উৎসবে অংশ নেওয়া অনেক শিশুর জন্য এটিই পাহাড়ের বাইরে জীবনের প্রথম অভিজ্ঞতা।
উৎসবে শিশুদের তৈরি শিল্পকর্ম, বাঁশের কারুশিল্প, ফটোগ্রাফি, বুননের প্রদর্শনী, স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র এবং লাইভ পারফরম্যান্স যেমন ম্রো নৃত্য, গান ও ঐতিহ্যবাহী প্লাং বাঁশি উপস্থাপন করা হবে। এ ছাড়া সপ্তাহজুড়ে বিভিন্ন কর্মশালা, গাইডেড ট্যুর এবং সম্প্রদায়ভিত্তিক সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।
পাওমুম থারক্লার সহপ্রতিষ্ঠাতা শাহরিয়ার পারভেজ বলেন, ‘আমাদের স্কুলটি শুরু হয়েছিল একটি ছোট বাঁশের ঝুপড়িতে, মাত্র কয়েকটি শিশু নিয়ে। গত এক দশকের বেশি সময় ধরে আমরা শিক্ষার মাধ্যমে তাদের ভাষা ও সাংস্কৃতিক পরিচয় রক্ষার কাজ করে যাচ্ছি। পাওমুম পার্বণ ২০২৫ শিশুদের জন্য একটি অনন্য সুযোগ, যাতে তারা পাহাড়ের বাইরে নিজেকে তুলে ধরতে পারে। আমরা সব অংশীদারের প্রতি কৃতজ্ঞ, যারা এই যাত্রাকে সম্ভব করেছেন।’
প্রতিদিন বেলা ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত (রোববার বন্ধ) চলবে এই আয়োজন। উৎসবটি সবার জন্য উন্মুক্ত। দর্শকেরা প্রদর্শনী ঘুরে দেখার পাশাপাশি শিশু ও সম্প্রদায়ের সঙ্গে মিশে ম্রো জনগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য উপভোগ করতে পারবেন।

বান্দরবানের ম্রো শিশু ও সম্প্রদায়ের সদস্যদের অংশগ্রহণে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকায় আয়োজন করা হয়েছে সপ্তাহব্যাপী সাংস্কৃতিক উৎসব। আজ থেকে শুরু হওয়া ‘পাওমুম পার্বণ ২০২৫’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠান চলবে ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এই আয়োজন ম্রো ভাষা, শিল্পকলা, সংগীত ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে তুলে ধরার পাশাপাশি রাজধানীতে প্রথমবারের মতো আদিবাসী শিশুদের সৃজনশীল কাজ প্রদর্শনের সুযোগ করে দেবে বলে জানিয়েছে আয়োজকেরা।
লামায় অবস্থিত পাওমুম থারক্লা একটি সম্প্রদায়নির্ভর বিদ্যালয়, যা গত ১০ বছরের বেশি সময় ধরে ম্রো ভাষা, সাংস্কৃতিক চর্চা এবং শিশু শিক্ষার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। উৎসবে অংশ নেওয়া অনেক শিশুর জন্য এটিই পাহাড়ের বাইরে জীবনের প্রথম অভিজ্ঞতা।
উৎসবে শিশুদের তৈরি শিল্পকর্ম, বাঁশের কারুশিল্প, ফটোগ্রাফি, বুননের প্রদর্শনী, স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র এবং লাইভ পারফরম্যান্স যেমন ম্রো নৃত্য, গান ও ঐতিহ্যবাহী প্লাং বাঁশি উপস্থাপন করা হবে। এ ছাড়া সপ্তাহজুড়ে বিভিন্ন কর্মশালা, গাইডেড ট্যুর এবং সম্প্রদায়ভিত্তিক সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।
পাওমুম থারক্লার সহপ্রতিষ্ঠাতা শাহরিয়ার পারভেজ বলেন, ‘আমাদের স্কুলটি শুরু হয়েছিল একটি ছোট বাঁশের ঝুপড়িতে, মাত্র কয়েকটি শিশু নিয়ে। গত এক দশকের বেশি সময় ধরে আমরা শিক্ষার মাধ্যমে তাদের ভাষা ও সাংস্কৃতিক পরিচয় রক্ষার কাজ করে যাচ্ছি। পাওমুম পার্বণ ২০২৫ শিশুদের জন্য একটি অনন্য সুযোগ, যাতে তারা পাহাড়ের বাইরে নিজেকে তুলে ধরতে পারে। আমরা সব অংশীদারের প্রতি কৃতজ্ঞ, যারা এই যাত্রাকে সম্ভব করেছেন।’
প্রতিদিন বেলা ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত (রোববার বন্ধ) চলবে এই আয়োজন। উৎসবটি সবার জন্য উন্মুক্ত। দর্শকেরা প্রদর্শনী ঘুরে দেখার পাশাপাশি শিশু ও সম্প্রদায়ের সঙ্গে মিশে ম্রো জনগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য উপভোগ করতে পারবেন।

সম্প্রতি নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করতে একটি বিজ্ঞাপন বানিয়েছে কোকা-কোলা বাংলাদেশ। আর এই বিজ্ঞাপন নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়, অভিনেতাদের দেওয়া হচ্ছে বয়কটের হুমকি। এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন এর নির্মাতা ও অভিনেতা শরাফ আহমেদ জীবন।
১১ জুন ২০২৪
আগামী বছর ২৯ জানুয়ারি নেদারল্যান্ডসের রটারড্যাম শহরে শুরু হবে ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামের ৫৫তম আসর। এই উৎসব দিয়ে যাত্রা শুরু করছে বাংলাদেশে দুই সিনেমা ‘রইদ’ ও ‘মাস্টার’। উৎসবে প্রিমিয়ার হবে সিনেমা দুটির।
২০ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম সনি লিভের ওয়েব সিরিজ ‘জ্যাজ সিটি’তে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের আরিফিন শুভ। এমনটা জানা গিয়েছিল আগেই। গত সেপ্টেম্বরে সনি লিভের প্রমোশনাল ভিডিওতে কয়েক ঝলক দেখা মিলেছিল তাঁর। এবার জানা গেল সিরিজটির মুক্তির তারিখ। গতকাল ট্রেলার প্রকাশ করে ঘোষণা দেওয়া হলো, আগামী বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি মু
২০ ঘণ্টা আগে
৪০ বছরের বেশি সময় নাটকের দল ঢাকা থিয়েটারের সঙ্গে যুক্ত অভিনেতা ফারুক আহমেদ। অভিনয় করেছেন দলটির অনেক নাটকে। তবে কখনোই দলটির হয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়নি তাঁর। অবশেষে ঢাকা থিয়েটারের নাট্যনির্দেশক হিসেবে হাজির হচ্ছেন ফারুক আহমেদ।
২০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

৪০ বছরের বেশি সময় নাটকের দল ঢাকা থিয়েটারের সঙ্গে যুক্ত অভিনেতা ফারুক আহমেদ। অভিনয় করেছেন দলটির অনেক নাটকে। তবে কখনোই দলটির হয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়নি তাঁর। অবশেষে ঢাকা থিয়েটারের নাট্যনির্দেশক হিসেবে হাজির হচ্ছেন ফারুক আহমেদ। আগামীকাল রাজধানীর বাংলাদেশ মহিলা সমিতির মিলনায়তনে সন্ধ্যা ৭টায় অনুষ্ঠিত হবে তাঁর নির্দেশিত ‘রঙমহাল’ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী। এটি ঢাকা থিয়েটারের ৫৪তম প্রযোজনা।
রঙমহাল নাটকটি রচনা করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রুবাইয়াৎ আহমেদ। মঞ্চ পরিকল্পনায় আছেন অভিনেতা ও নির্মাতা আফজাল হোসেন। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন নাসরিন নাহার, ফারজানা চুমকি, অনিকেত ইসলাম, তৌকির আলম, রতন, বাদলসহ অনেকে।

রঙমহাল নিয়ে নির্দেশক ফারুক আহমেদ বলেন, ‘খুব ভালো একটা গল্প দেখা যাবে এই নাটকে। একবাক্যে যদি বলি, এটি সমাজের রূপ ও অরূপের আখ্যান। আমি রঙমহাল নাটকটিকে মোরাল প্লে হিসেবে অভিহিত করব। নৈতিক মূল্যবোধের নাটক। দর্শক এ কথার বিচার করবেন। আশা করছি নতুন ও পুরোনোর সম্মিলিত প্রয়াসে রঙমহাল হয়ে উঠবে সাম্প্রতিক সময়ের উল্লেখযোগ্য প্রযোজনা।’
নির্দেশনায় আসতে এত সময় নেওয়ার কারণ জানিয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, ‘জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে হলের নাট্যসম্পাদক ছিলাম। বেশ কয়েকটি নাটক নির্দেশনা দিয়েছিলাম। তবে ঢাকা থিয়েটারে এই প্রথম। ঢাকা থিয়েটারে অনেক বড় ও গুণী নির্দেশক ছিলেন এবং আছেন। বাচ্চু ভাই, জামিল ভাই, ফরীদি ভাইয়ের মতো মানুষ এখানে নির্দেশনা দিয়েছেন। তাঁদের অসাধারণ সব নাটকে অভিনয় করেছেন গুণী শিল্পীরা। তা ছাড়া ব্যক্তিগত কারণে অনেক দিন সরাসরি থিয়েটার করতে পারিনি। সমস্ত ধাপ পেরিয়ে এখন নাটক নির্দেশনা দিচ্ছি, এটা অনেক বড় প্রাপ্তি।’

৪০ বছরের বেশি সময় নাটকের দল ঢাকা থিয়েটারের সঙ্গে যুক্ত অভিনেতা ফারুক আহমেদ। অভিনয় করেছেন দলটির অনেক নাটকে। তবে কখনোই দলটির হয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়নি তাঁর। অবশেষে ঢাকা থিয়েটারের নাট্যনির্দেশক হিসেবে হাজির হচ্ছেন ফারুক আহমেদ। আগামীকাল রাজধানীর বাংলাদেশ মহিলা সমিতির মিলনায়তনে সন্ধ্যা ৭টায় অনুষ্ঠিত হবে তাঁর নির্দেশিত ‘রঙমহাল’ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী। এটি ঢাকা থিয়েটারের ৫৪তম প্রযোজনা।
রঙমহাল নাটকটি রচনা করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রুবাইয়াৎ আহমেদ। মঞ্চ পরিকল্পনায় আছেন অভিনেতা ও নির্মাতা আফজাল হোসেন। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন নাসরিন নাহার, ফারজানা চুমকি, অনিকেত ইসলাম, তৌকির আলম, রতন, বাদলসহ অনেকে।

রঙমহাল নিয়ে নির্দেশক ফারুক আহমেদ বলেন, ‘খুব ভালো একটা গল্প দেখা যাবে এই নাটকে। একবাক্যে যদি বলি, এটি সমাজের রূপ ও অরূপের আখ্যান। আমি রঙমহাল নাটকটিকে মোরাল প্লে হিসেবে অভিহিত করব। নৈতিক মূল্যবোধের নাটক। দর্শক এ কথার বিচার করবেন। আশা করছি নতুন ও পুরোনোর সম্মিলিত প্রয়াসে রঙমহাল হয়ে উঠবে সাম্প্রতিক সময়ের উল্লেখযোগ্য প্রযোজনা।’
নির্দেশনায় আসতে এত সময় নেওয়ার কারণ জানিয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, ‘জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে হলের নাট্যসম্পাদক ছিলাম। বেশ কয়েকটি নাটক নির্দেশনা দিয়েছিলাম। তবে ঢাকা থিয়েটারে এই প্রথম। ঢাকা থিয়েটারে অনেক বড় ও গুণী নির্দেশক ছিলেন এবং আছেন। বাচ্চু ভাই, জামিল ভাই, ফরীদি ভাইয়ের মতো মানুষ এখানে নির্দেশনা দিয়েছেন। তাঁদের অসাধারণ সব নাটকে অভিনয় করেছেন গুণী শিল্পীরা। তা ছাড়া ব্যক্তিগত কারণে অনেক দিন সরাসরি থিয়েটার করতে পারিনি। সমস্ত ধাপ পেরিয়ে এখন নাটক নির্দেশনা দিচ্ছি, এটা অনেক বড় প্রাপ্তি।’

সম্প্রতি নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করতে একটি বিজ্ঞাপন বানিয়েছে কোকা-কোলা বাংলাদেশ। আর এই বিজ্ঞাপন নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়, অভিনেতাদের দেওয়া হচ্ছে বয়কটের হুমকি। এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন এর নির্মাতা ও অভিনেতা শরাফ আহমেদ জীবন।
১১ জুন ২০২৪
আগামী বছর ২৯ জানুয়ারি নেদারল্যান্ডসের রটারড্যাম শহরে শুরু হবে ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামের ৫৫তম আসর। এই উৎসব দিয়ে যাত্রা শুরু করছে বাংলাদেশে দুই সিনেমা ‘রইদ’ ও ‘মাস্টার’। উৎসবে প্রিমিয়ার হবে সিনেমা দুটির।
২০ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম সনি লিভের ওয়েব সিরিজ ‘জ্যাজ সিটি’তে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের আরিফিন শুভ। এমনটা জানা গিয়েছিল আগেই। গত সেপ্টেম্বরে সনি লিভের প্রমোশনাল ভিডিওতে কয়েক ঝলক দেখা মিলেছিল তাঁর। এবার জানা গেল সিরিজটির মুক্তির তারিখ। গতকাল ট্রেলার প্রকাশ করে ঘোষণা দেওয়া হলো, আগামী বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি মু
২০ ঘণ্টা আগে
বান্দরবানের ম্রো শিশু ও সম্প্রদায়ের সদস্যদের অংশগ্রহণে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকায় আয়োজন করা হয়েছে সপ্তাহব্যাপী সাংস্কৃতিক উৎসব। আজ থেকে শুরু হওয়া ‘পাওমুম পার্বণ ২০২৫’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠান চলবে ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
২০ ঘণ্টা আগে