রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কে একটি বাসের বেপরোয়া গতির কারণে দুর্ঘটনায় চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের দুই ছাত্র নিহত হয়। এর প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা ক্লাস বর্জন করে আন্দোলন করছেন।
চুয়েটের মানবিক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক (হিসাববিজ্ঞান) ড. সুমন দে শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনের বিষয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছেন। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ ২য় বর্ষের (২১ ব্যাচ) পানি কৌশল বিভাগের ক্লাস প্রতিনিধি শিক্ষককে মুঠোফোনে ক্লাস বর্জনের বিষয়টি অবগত করলে তিনি (ড. সুমন দে) বলেন, ‘সিভিলের পোলা মরসে, তোমরা কেন ক্লাস করবা না? নিজের সন্তানতুল্য ছাত্রদের মৃত্যুতে একজন শিক্ষকের এমন নিষ্ঠুর বয়ানে আমরা (চুয়েটের সাবেক শিক্ষার্থী) হতবাক।
চুয়েটের সাবেক ১৩৭ জন শিক্ষার্থী এক যৌথ বিবৃতিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে বলেন, ভুলে গেলে চলবে না যে একেকজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর পেছনে রাষ্ট্রীয়, সামাজিক এবং পারিবারিক বিনিয়োগই শুধু জড়িত নয় বরং অনেক মানুষের স্বপ্ন পূরণের দায়ভার নিয়েই শিক্ষার্থীরা এখানে পড়তে আসে।
এই কাঠামোগত হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে শুধু কিছু সম্ভাবনাময় প্রাণ ঝরে গেল তা নয় বরং একটি পরিবারের স্বপ্ন-আকাঙ্ক্ষা এবং সামাজিক নিরাপত্তারও মৃত্যু ঘটল। এই সামষ্টিক ক্ষতির পরিমাণ কোনো অর্থমূল্যেই নিরূপণ করা সম্ভব নয়।
দুইজন শিক্ষার্থীর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সাধারণ শিক্ষার্থীরা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে রাস্তায় নেমে এলে একজন শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্যে যে অসন্তোষ তৈরি হয়েছে তা প্রশমনের দায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নিতে হবে। নিজের সন্তানতুল্য ছাত্রদের মৃত্যুতে একজন সম্মানিত শিক্ষকের এমন নিষ্ঠুর বয়ানে আমরা হতবাক! আমরা অবিলম্বে তার প্রকাশ্য ক্ষমা প্রার্থনার দৃষ্টান্ত দেখতে চাই।
এর আগেও সাধারণ শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের আন্দোলনে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আশ্বাসবাণী শোনানো হয়েছিল কিন্তু দাবি শতভাগ কখনোই পূরণ হয়নি। চলমান আন্দোলনের প্রেক্ষিতে আমরা কোনো আশ্বাসকে আর বিশ্বাস করি না।
এইবারের যে সংগ্রাম, সেটি হোক শতভাগ দাবি আদায়ের সংগ্রাম। আমরা, চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবর্তের সাবেক শিক্ষার্থীরা বর্তমান শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলন পূর্ণ সংহতি জানাই এবং পাশাপাশি দেশবাসীকে নিরাপদ সড়কের দাবিতে মাঠে নেমে আসার উদাত্ত আহ্বান জানাই।
আজ বুধবার পাঠানো বিবৃতিতে তারা বলেন, বাংলাদেশের সড়কগুলোয় মৃত্যুর দীর্ঘ মিছিল দেখে এখন আর এগুলোকে দুর্ঘটনা বলার কোনো সুযোগ নেই। আমরা এসব মৃত্যুকে ‘কাঠামোগত হত্যাকাণ্ড’ বলে মনে করি।
চট্টগ্রাম-কাপ্তাই আঞ্চলিক মহাসড়কটি হাটহাজারি, দক্ষিণ রাউজান, রাঙ্গুনিয়া এবং কাপ্তাই উপজেলার ১০ লক্ষাধিক মানুষের দৈনন্দিন যাতায়াত এবং অর্থনীতি ও পর্যটনের লাইফলাইন হলেও এই সড়কটি সব সময়ই প্রশাসনের সুদৃষ্টি থেকে বঞ্চিত। দেশের শীর্ষস্থানীয় চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ-সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, কাপ্তাই জলবিদ্যুৎকেন্দ্র এবং রাউজান তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের মত জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা এই অঞ্চলে অবস্থিত হওয়া সত্ত্বেও এই সড়কটির দুরবস্থা এবং নৈরাজ্য আমাদের বঞ্চিত, ব্যথিত ও হতাশ করে তোলে।
এর আগেও ২০১৬ সালে ১০ আবর্তের স্থাপত্য বিভাগের শিক্ষার্থী মোহাইমিন সিয়াম, ১৫ আবর্তের শিক্ষার্থী তাহমিদ এর মৃত্যু হয় এই সড়কে। সিয়ামের মৃত্যুর পর বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা ৮ দফা দাবিনামা উত্থাপন করে আন্দোলন সংঘটিত করে এবং বেশ কিছু দাবি মেনে নেওয়া হয়। যদিও সেই ধারাবাহিকতা রক্ষা করা যায় নি। কিছুদিন পরেই নৈরাজ্য ফিরে আসে এবং ক্রমাগত হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হতে থাকে। শুধু বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীই নয় বরং অনেক এলাকাবাসীও এই হত্যাকাণ্ডের শিকার। এই নৈরাজ্যের পেছনে মূল অনুঘটক হচ্ছে সরু রাস্তা, ফিটনেস এবং লাইসেন্সবিহীন যানবাহন, সড়কে রাজনৈতিক চাঁদাবাজি এবং পরিবহনসংকট।
বিবৃতিদানকারী সাবেক শিক্ষার্থীদের মধ্যে রয়েছে- জোবায়ের জ্যোতি, অটল ভৌমিক, সোহানুর রহমান সৈকত, সুজিত রঞ্জন দাশ, অনিরুদ্ধ দাশ, মনীষী রায়, মিনহাজুল ইসলাম রিয়াম, ওমর ফারুক, শেখ নাহিয়ান, মাহবুব সোবহান চৌধুরী, মাউল কাজিম আখতার, কৌশিক চন্দ্র, আহসান হাবিব আকাশ, মীর তাইমুর জুবায়ের, মুয়িদ উদ্দীন চৌধুরী, মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম, শিশির কুমার দাস, সুনান মাশরুর মিকদাত, রাহাত ইকবাল, ফাতেমা ইসলাম তানিয়া, সৌরেন পাল, মোহাম্মদ নাজমুল হাসান, মিঠুন চন্দ্র নাথ, অনিন্দ্য নন্দী, আশেকুল ইসলাম, পিয়াল দাশ গুপ্ত, এস এ সুজন, সেলিম আহমেদ, সঞ্জয় হালদার, আসিফ ইফতি, ফাহমিদা লিজা পিয়া, তুর্জয় ধর দীপ্ত, সিরাজুল ইসলাম সৈকত, আতিকুজ্জামান উল্লাস,
পাভেল আহমেদ, কেফায়েত ইসলাম, মোহাম্মদ জাহেদ মুরাদ সানি, মোহাম্মদ ফাহিম শাহরিয়ার সাকিব, শহীদুল ইসলাম, সীমান্ত পাল, মোহাম্মদ আহসানুল ইউসূফ ইমন, শিবলি নোমান, মাহির ফয়সাল রাহাত, সুদীপ্ত ভৌমিক, পারিজাত দেবনাথ, মোহাম্মদ ওয়াসাফ সাদাত, আল আমীন, শারাহ মেহজাবীন, প্রবাল সিংহ, নাওমি সুবায়ের, মিনহাজুল আবেদীন, মো. আরিফুল ইসলাম, সালেহা ফাতেমা, রাফিউল্লাহ আরিফিন, অঙ্কুর দাশ অভি, রিকু মোহরের, প্রীতক কুণ্ডু, রিয়াদ হাসান লিখন, ঐশি সরকার দিবা,
দীপ্তনীল রায়, আরিফুল ইসলাম, মো. মোস্তাকিম মুকিত, ইমরান কবির, মো. কামরুল আনাম জয়, জাহিন দিয়ান কাব্য, জেড এম মাহিন, এস এম রিয়াজুল আলম, রাকিবুল ইসলাম, মৃত্যুঞ্জয় কর পিয়াল, মোহাম্মদ সাঈদ আনোয়ার, মির্জা আসিফ হায়দার, অংথাইচিং মারমা, আরিফ মাহমুদ শিকদার, আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল উদয়, আননূর আফসীন সিদ্দিকী, এস এম রাকিবুল ইসলাম, জয়ন্ত দাশ, রিজভী আহমেদ, মাহবুব সানি, তাসনিম আলম নিশাত, পীযূষ বিশ্বাস, সুবির সরকার, মুহতাসীন রিয়াসাদ, মোসলেহ উদ্দীন আহমেদ, মঞ্জুরুল আলম প্রান্ত, আবিদ উর রহমান, ঋত্বিক চৌধুরী, মো. রাফিউল হোসেন, ইফতিখার আজিম, মো. ফারহান শাহরিয়ার, রায়হান আল মারুফ চৌধুরী,
মো. রিফাত আমীন, দেবজ্যোতি দাস, নয়ন চৌধুরী, মো. তৌহিদুল ইসলাম নাঈম, নাজমুল হাসান হৃদয়, মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, মো. আব্দুল্লাহ শিকদার, তানভীর মাহমুদ, তৌহিদ ধ্রুব, জনি নাথ, মো. আরিফুল হক, আকিব বিন নাসিম, মো. বায়েজিদ-বিন-ইসলাম, মোহাম্মদ শরীফুল ইসলাম, দীপন মুখার্জি, অপু দেবনাথ, মোহাইমিন শোভন, অর্ঘ্য বিশ্বাস, সাদমান সৌমিক ইভান, সাজিদ উজ্জামান জিশান, ফাইরুজ হুমায়রা ফারিন, শারদ চৌধুরী, রেদোয়ান হোসেন, মো. সাজ্জাদ উল ইসলাম, মো. আসিফ ইকবাল, ফাহাদ বিন ফারুক, মুহাইমিনুল ইসলাম সার্থক, রোমান শেখ, মোহাম্মদ আশিকুল আলম, রাফাত হোসেন, রাতুল ইসলাম, জেবিন ফৌজিয়া, মঈনুদ্দীন শিপন, শেখ ফারাহ আদৃতা, আবরার আহমেদ চৌধুরী, তানজিদ নাহিয়ান, হাসিবুল হাসান, দাউদ ইব্রাহীম, জিসান হায়াত, ধ্রুব নাগ, জামিলুর রেজা মজুমদার, কিশোর রায়, মঈন উদ্দীন আহমেদ বাবর, জারীন তাসনিম বিদিতা।

চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কে একটি বাসের বেপরোয়া গতির কারণে দুর্ঘটনায় চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের দুই ছাত্র নিহত হয়। এর প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা ক্লাস বর্জন করে আন্দোলন করছেন।
চুয়েটের মানবিক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক (হিসাববিজ্ঞান) ড. সুমন দে শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনের বিষয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছেন। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ ২য় বর্ষের (২১ ব্যাচ) পানি কৌশল বিভাগের ক্লাস প্রতিনিধি শিক্ষককে মুঠোফোনে ক্লাস বর্জনের বিষয়টি অবগত করলে তিনি (ড. সুমন দে) বলেন, ‘সিভিলের পোলা মরসে, তোমরা কেন ক্লাস করবা না? নিজের সন্তানতুল্য ছাত্রদের মৃত্যুতে একজন শিক্ষকের এমন নিষ্ঠুর বয়ানে আমরা (চুয়েটের সাবেক শিক্ষার্থী) হতবাক।
চুয়েটের সাবেক ১৩৭ জন শিক্ষার্থী এক যৌথ বিবৃতিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে বলেন, ভুলে গেলে চলবে না যে একেকজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর পেছনে রাষ্ট্রীয়, সামাজিক এবং পারিবারিক বিনিয়োগই শুধু জড়িত নয় বরং অনেক মানুষের স্বপ্ন পূরণের দায়ভার নিয়েই শিক্ষার্থীরা এখানে পড়তে আসে।
এই কাঠামোগত হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে শুধু কিছু সম্ভাবনাময় প্রাণ ঝরে গেল তা নয় বরং একটি পরিবারের স্বপ্ন-আকাঙ্ক্ষা এবং সামাজিক নিরাপত্তারও মৃত্যু ঘটল। এই সামষ্টিক ক্ষতির পরিমাণ কোনো অর্থমূল্যেই নিরূপণ করা সম্ভব নয়।
দুইজন শিক্ষার্থীর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সাধারণ শিক্ষার্থীরা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে রাস্তায় নেমে এলে একজন শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্যে যে অসন্তোষ তৈরি হয়েছে তা প্রশমনের দায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নিতে হবে। নিজের সন্তানতুল্য ছাত্রদের মৃত্যুতে একজন সম্মানিত শিক্ষকের এমন নিষ্ঠুর বয়ানে আমরা হতবাক! আমরা অবিলম্বে তার প্রকাশ্য ক্ষমা প্রার্থনার দৃষ্টান্ত দেখতে চাই।
এর আগেও সাধারণ শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের আন্দোলনে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আশ্বাসবাণী শোনানো হয়েছিল কিন্তু দাবি শতভাগ কখনোই পূরণ হয়নি। চলমান আন্দোলনের প্রেক্ষিতে আমরা কোনো আশ্বাসকে আর বিশ্বাস করি না।
এইবারের যে সংগ্রাম, সেটি হোক শতভাগ দাবি আদায়ের সংগ্রাম। আমরা, চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবর্তের সাবেক শিক্ষার্থীরা বর্তমান শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলন পূর্ণ সংহতি জানাই এবং পাশাপাশি দেশবাসীকে নিরাপদ সড়কের দাবিতে মাঠে নেমে আসার উদাত্ত আহ্বান জানাই।
আজ বুধবার পাঠানো বিবৃতিতে তারা বলেন, বাংলাদেশের সড়কগুলোয় মৃত্যুর দীর্ঘ মিছিল দেখে এখন আর এগুলোকে দুর্ঘটনা বলার কোনো সুযোগ নেই। আমরা এসব মৃত্যুকে ‘কাঠামোগত হত্যাকাণ্ড’ বলে মনে করি।
চট্টগ্রাম-কাপ্তাই আঞ্চলিক মহাসড়কটি হাটহাজারি, দক্ষিণ রাউজান, রাঙ্গুনিয়া এবং কাপ্তাই উপজেলার ১০ লক্ষাধিক মানুষের দৈনন্দিন যাতায়াত এবং অর্থনীতি ও পর্যটনের লাইফলাইন হলেও এই সড়কটি সব সময়ই প্রশাসনের সুদৃষ্টি থেকে বঞ্চিত। দেশের শীর্ষস্থানীয় চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ-সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, কাপ্তাই জলবিদ্যুৎকেন্দ্র এবং রাউজান তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের মত জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা এই অঞ্চলে অবস্থিত হওয়া সত্ত্বেও এই সড়কটির দুরবস্থা এবং নৈরাজ্য আমাদের বঞ্চিত, ব্যথিত ও হতাশ করে তোলে।
এর আগেও ২০১৬ সালে ১০ আবর্তের স্থাপত্য বিভাগের শিক্ষার্থী মোহাইমিন সিয়াম, ১৫ আবর্তের শিক্ষার্থী তাহমিদ এর মৃত্যু হয় এই সড়কে। সিয়ামের মৃত্যুর পর বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা ৮ দফা দাবিনামা উত্থাপন করে আন্দোলন সংঘটিত করে এবং বেশ কিছু দাবি মেনে নেওয়া হয়। যদিও সেই ধারাবাহিকতা রক্ষা করা যায় নি। কিছুদিন পরেই নৈরাজ্য ফিরে আসে এবং ক্রমাগত হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হতে থাকে। শুধু বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীই নয় বরং অনেক এলাকাবাসীও এই হত্যাকাণ্ডের শিকার। এই নৈরাজ্যের পেছনে মূল অনুঘটক হচ্ছে সরু রাস্তা, ফিটনেস এবং লাইসেন্সবিহীন যানবাহন, সড়কে রাজনৈতিক চাঁদাবাজি এবং পরিবহনসংকট।
বিবৃতিদানকারী সাবেক শিক্ষার্থীদের মধ্যে রয়েছে- জোবায়ের জ্যোতি, অটল ভৌমিক, সোহানুর রহমান সৈকত, সুজিত রঞ্জন দাশ, অনিরুদ্ধ দাশ, মনীষী রায়, মিনহাজুল ইসলাম রিয়াম, ওমর ফারুক, শেখ নাহিয়ান, মাহবুব সোবহান চৌধুরী, মাউল কাজিম আখতার, কৌশিক চন্দ্র, আহসান হাবিব আকাশ, মীর তাইমুর জুবায়ের, মুয়িদ উদ্দীন চৌধুরী, মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম, শিশির কুমার দাস, সুনান মাশরুর মিকদাত, রাহাত ইকবাল, ফাতেমা ইসলাম তানিয়া, সৌরেন পাল, মোহাম্মদ নাজমুল হাসান, মিঠুন চন্দ্র নাথ, অনিন্দ্য নন্দী, আশেকুল ইসলাম, পিয়াল দাশ গুপ্ত, এস এ সুজন, সেলিম আহমেদ, সঞ্জয় হালদার, আসিফ ইফতি, ফাহমিদা লিজা পিয়া, তুর্জয় ধর দীপ্ত, সিরাজুল ইসলাম সৈকত, আতিকুজ্জামান উল্লাস,
পাভেল আহমেদ, কেফায়েত ইসলাম, মোহাম্মদ জাহেদ মুরাদ সানি, মোহাম্মদ ফাহিম শাহরিয়ার সাকিব, শহীদুল ইসলাম, সীমান্ত পাল, মোহাম্মদ আহসানুল ইউসূফ ইমন, শিবলি নোমান, মাহির ফয়সাল রাহাত, সুদীপ্ত ভৌমিক, পারিজাত দেবনাথ, মোহাম্মদ ওয়াসাফ সাদাত, আল আমীন, শারাহ মেহজাবীন, প্রবাল সিংহ, নাওমি সুবায়ের, মিনহাজুল আবেদীন, মো. আরিফুল ইসলাম, সালেহা ফাতেমা, রাফিউল্লাহ আরিফিন, অঙ্কুর দাশ অভি, রিকু মোহরের, প্রীতক কুণ্ডু, রিয়াদ হাসান লিখন, ঐশি সরকার দিবা,
দীপ্তনীল রায়, আরিফুল ইসলাম, মো. মোস্তাকিম মুকিত, ইমরান কবির, মো. কামরুল আনাম জয়, জাহিন দিয়ান কাব্য, জেড এম মাহিন, এস এম রিয়াজুল আলম, রাকিবুল ইসলাম, মৃত্যুঞ্জয় কর পিয়াল, মোহাম্মদ সাঈদ আনোয়ার, মির্জা আসিফ হায়দার, অংথাইচিং মারমা, আরিফ মাহমুদ শিকদার, আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল উদয়, আননূর আফসীন সিদ্দিকী, এস এম রাকিবুল ইসলাম, জয়ন্ত দাশ, রিজভী আহমেদ, মাহবুব সানি, তাসনিম আলম নিশাত, পীযূষ বিশ্বাস, সুবির সরকার, মুহতাসীন রিয়াসাদ, মোসলেহ উদ্দীন আহমেদ, মঞ্জুরুল আলম প্রান্ত, আবিদ উর রহমান, ঋত্বিক চৌধুরী, মো. রাফিউল হোসেন, ইফতিখার আজিম, মো. ফারহান শাহরিয়ার, রায়হান আল মারুফ চৌধুরী,
মো. রিফাত আমীন, দেবজ্যোতি দাস, নয়ন চৌধুরী, মো. তৌহিদুল ইসলাম নাঈম, নাজমুল হাসান হৃদয়, মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, মো. আব্দুল্লাহ শিকদার, তানভীর মাহমুদ, তৌহিদ ধ্রুব, জনি নাথ, মো. আরিফুল হক, আকিব বিন নাসিম, মো. বায়েজিদ-বিন-ইসলাম, মোহাম্মদ শরীফুল ইসলাম, দীপন মুখার্জি, অপু দেবনাথ, মোহাইমিন শোভন, অর্ঘ্য বিশ্বাস, সাদমান সৌমিক ইভান, সাজিদ উজ্জামান জিশান, ফাইরুজ হুমায়রা ফারিন, শারদ চৌধুরী, রেদোয়ান হোসেন, মো. সাজ্জাদ উল ইসলাম, মো. আসিফ ইকবাল, ফাহাদ বিন ফারুক, মুহাইমিনুল ইসলাম সার্থক, রোমান শেখ, মোহাম্মদ আশিকুল আলম, রাফাত হোসেন, রাতুল ইসলাম, জেবিন ফৌজিয়া, মঈনুদ্দীন শিপন, শেখ ফারাহ আদৃতা, আবরার আহমেদ চৌধুরী, তানজিদ নাহিয়ান, হাসিবুল হাসান, দাউদ ইব্রাহীম, জিসান হায়াত, ধ্রুব নাগ, জামিলুর রেজা মজুমদার, কিশোর রায়, মঈন উদ্দীন আহমেদ বাবর, জারীন তাসনিম বিদিতা।

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে আবু বক্কর (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এতে আরও তিনজন আহত হয়েছেন। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নের রাংটিয়া এলাকার ঝিনাইগাতী-গজনী সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগে
কক্সবাজারের রামু উপজেলায় বাঁকখালী নদীর তীর থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের উমখালী এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও খান্দারপাড় ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সাব্বির খানের বাড়িতে আগুন লেগেছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) মুকসুদপুর উপজেলার খান্দারপাড় ইউনিয়নের বেজড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২৬ মিনিট আগে
আমি ওর সঙ্গে এক মিনিট কথা বলতে চাই, শুধু এক মিনিট। রাত সাড়ে ১০টার পরে ফোন দেবে বলেছিল কিন্তু দেয়নি। নেটে পাইছি, কিন্তু ফোন ধরেনি। বলেছিল আধা ঘণ্টা রেস্ট নিয়া ডিউটিতে যাওয়ার আগে ফোন ব্যাক করবে। সেই আধা ঘণ্টা আর শেষ হচ্ছে না।
২৯ মিনিট আগেশেরপুর প্রতিনিধি

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে আবু বক্কর (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এতে আরও তিনজন আহত হয়েছেন।
আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নের রাংটিয়া এলাকার ঝিনাইগাতী-গজনী সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত আবু বক্কর রাংটিয়া এলাকার মৃত আবু তাহেরের ছেলে। দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত একটি মোটরসাইকেলের চালক ছিলেন তিনি। আহত ব্যক্তিরা হচ্ছে সিফাত (২০), কবিতা খাতুন (১৫) ও সিনহা খাতুন (১০)। তারা মোটরসাইকেল দুটির আরোহী ছিল। আহত ব্যক্তিদের শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ সকাল ৯টার দিকে দুই দিক থেকে আসা দুটি মোটরসাইকেলের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। স্থানীয় বাসিন্দারা আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ঝিনাইগাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক আবু বক্করকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ছাড়া গুরুতর আহত তিনজনকে জেলা সদর হাসপাতালে রেফার করা হয়। দুর্ঘটনার পরপরই অন্য মোটরসাইকেলের চালক সিজন (২১) ঘটনাস্থল থেকে পালিয়েছেন।
এ বিষয়ে ঝিনাইগাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হাসান জানান, খবর পেয়ে ঝিনাইগাতী থানার পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। একই সঙ্গে এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে আবু বক্কর (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এতে আরও তিনজন আহত হয়েছেন।
আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নের রাংটিয়া এলাকার ঝিনাইগাতী-গজনী সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত আবু বক্কর রাংটিয়া এলাকার মৃত আবু তাহেরের ছেলে। দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত একটি মোটরসাইকেলের চালক ছিলেন তিনি। আহত ব্যক্তিরা হচ্ছে সিফাত (২০), কবিতা খাতুন (১৫) ও সিনহা খাতুন (১০)। তারা মোটরসাইকেল দুটির আরোহী ছিল। আহত ব্যক্তিদের শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ সকাল ৯টার দিকে দুই দিক থেকে আসা দুটি মোটরসাইকেলের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। স্থানীয় বাসিন্দারা আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ঝিনাইগাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক আবু বক্করকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ছাড়া গুরুতর আহত তিনজনকে জেলা সদর হাসপাতালে রেফার করা হয়। দুর্ঘটনার পরপরই অন্য মোটরসাইকেলের চালক সিজন (২১) ঘটনাস্থল থেকে পালিয়েছেন।
এ বিষয়ে ঝিনাইগাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হাসান জানান, খবর পেয়ে ঝিনাইগাতী থানার পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। একই সঙ্গে এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

শিক্ষককে মুঠোফোনে ক্লাস বর্জনের বিষয়টি অবগত করলে তিনি (ড. সুমন দে) বলেন, ‘সিভিলের পোলা মরসে, তোমরা কেন ক্লাস করবা না? নিজের সন্তানতুল্য ছাত্রদের মৃত্যুতে একজন শিক্ষকের এমন নিষ্ঠুর বয়ানে আমরা (চুয়েটের সাবেক শিক্ষার্থী) হতবাক।
২৪ এপ্রিল ২০২৪
কক্সবাজারের রামু উপজেলায় বাঁকখালী নদীর তীর থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের উমখালী এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও খান্দারপাড় ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সাব্বির খানের বাড়িতে আগুন লেগেছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) মুকসুদপুর উপজেলার খান্দারপাড় ইউনিয়নের বেজড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২৬ মিনিট আগে
আমি ওর সঙ্গে এক মিনিট কথা বলতে চাই, শুধু এক মিনিট। রাত সাড়ে ১০টার পরে ফোন দেবে বলেছিল কিন্তু দেয়নি। নেটে পাইছি, কিন্তু ফোন ধরেনি। বলেছিল আধা ঘণ্টা রেস্ট নিয়া ডিউটিতে যাওয়ার আগে ফোন ব্যাক করবে। সেই আধা ঘণ্টা আর শেষ হচ্ছে না।
২৯ মিনিট আগেকক্সবাজার প্রতিনিধি

কক্সবাজারের রামু উপজেলায় বাঁকখালী নদীর তীর থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের উমখালী এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত যুবকের নাম মিনহাজ উদ্দিন তুষার (৩৫)। তিনি কক্সবাজার সদর উপজেলার পিএমখালী ইউনিয়নের বাসিন্দা ছৈয়দ নুরের ছেলে।
রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয়দের বরাতে ওসি বলেন, সকালে স্থানীয় লোকজন নদীর তীরের সবজিখেতে কাজ করতে এলে মরদেহটি দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে যুবকের মরদেহ উদ্ধার করে। পুলিশ নিহতের পকেটে থাকা মোবাইল সিমের সূত্র ধরে যুবকের পরিচয় শনাক্ত করে।
নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে জানিয়ে ওসি মনিরুল ইসলাম বলেন, কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। থানা-পুলিশ ও পিবিআইয়ের একটির টিম ইতিমধ্যে রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ করছে।

কক্সবাজারের রামু উপজেলায় বাঁকখালী নদীর তীর থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের উমখালী এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত যুবকের নাম মিনহাজ উদ্দিন তুষার (৩৫)। তিনি কক্সবাজার সদর উপজেলার পিএমখালী ইউনিয়নের বাসিন্দা ছৈয়দ নুরের ছেলে।
রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয়দের বরাতে ওসি বলেন, সকালে স্থানীয় লোকজন নদীর তীরের সবজিখেতে কাজ করতে এলে মরদেহটি দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে যুবকের মরদেহ উদ্ধার করে। পুলিশ নিহতের পকেটে থাকা মোবাইল সিমের সূত্র ধরে যুবকের পরিচয় শনাক্ত করে।
নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে জানিয়ে ওসি মনিরুল ইসলাম বলেন, কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। থানা-পুলিশ ও পিবিআইয়ের একটির টিম ইতিমধ্যে রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ করছে।

শিক্ষককে মুঠোফোনে ক্লাস বর্জনের বিষয়টি অবগত করলে তিনি (ড. সুমন দে) বলেন, ‘সিভিলের পোলা মরসে, তোমরা কেন ক্লাস করবা না? নিজের সন্তানতুল্য ছাত্রদের মৃত্যুতে একজন শিক্ষকের এমন নিষ্ঠুর বয়ানে আমরা (চুয়েটের সাবেক শিক্ষার্থী) হতবাক।
২৪ এপ্রিল ২০২৪
শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে আবু বক্কর (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এতে আরও তিনজন আহত হয়েছেন। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নের রাংটিয়া এলাকার ঝিনাইগাতী-গজনী সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও খান্দারপাড় ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সাব্বির খানের বাড়িতে আগুন লেগেছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) মুকসুদপুর উপজেলার খান্দারপাড় ইউনিয়নের বেজড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২৬ মিনিট আগে
আমি ওর সঙ্গে এক মিনিট কথা বলতে চাই, শুধু এক মিনিট। রাত সাড়ে ১০টার পরে ফোন দেবে বলেছিল কিন্তু দেয়নি। নেটে পাইছি, কিন্তু ফোন ধরেনি। বলেছিল আধা ঘণ্টা রেস্ট নিয়া ডিউটিতে যাওয়ার আগে ফোন ব্যাক করবে। সেই আধা ঘণ্টা আর শেষ হচ্ছে না।
২৯ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও খান্দারপাড় ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সাব্বির খানের বাড়িতে আগুন লেগেছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) মুকসুদপুর উপজেলার খান্দারপাড় ইউনিয়নের বেজড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। তবে কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে বাড়িতে আগুন লাগিয়েছে নাকি শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
স্থানীয়রা বলছেন, কে বা কারা সাব্বির খানের বাড়িতে আগুন দেয়। এতে ঘরের আসবাবসহ বিভিন্ন মালামাল পুড়ে যায়। স্থানীয়রা আগুন দেখতে পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে খবর দিলে একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
খান্দারপাড় ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান (প্যানেল চেয়ারম্যান) মো. ইমারত শেখ বলেন, তিনি সাব্বির খানের বাড়িতে আগুন লাগার খবর শুনেছেন। তবে আগুন লাগার সময় ও কারণ সম্পর্কে এলাকাবাসীর বক্তব্যে ভিন্নতা রয়েছে। প্রকৃত ঘটনা কী তা এখনো নিশ্চিত হতে পারেননি পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা।
মুকসুদপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের লিডার ওয়াহিদুজ্জামান খান বলেন, খবর পেয়ে দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। গিয়ে দেখা যায়, দোতলা ভবনের দ্বিতীয় তলার তিনটি কক্ষে আগুন জ্বলছে। এলাকাবাসীর সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। তবে এর আগেই সোফা, খাট, এসিসহ বিভিন্ন মালামাল পুড়ে গেছে। আগুন লাগার কারণ তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ফায়ার সার্ভিসের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। শর্টসার্কিট নাকি অগ্নিসংযোগ—এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো নিশ্চিত প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তদন্ত শেষে আগুন লাগার প্রকৃত কারণ জানা যাবে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সাব্বির খান ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা এলাকায় নেই। মোবাইল ফোনে সাব্বির খানের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কোনো সাড়া মেলেনি।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও খান্দারপাড় ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সাব্বির খানের বাড়িতে আগুন লেগেছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) মুকসুদপুর উপজেলার খান্দারপাড় ইউনিয়নের বেজড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। তবে কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে বাড়িতে আগুন লাগিয়েছে নাকি শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
স্থানীয়রা বলছেন, কে বা কারা সাব্বির খানের বাড়িতে আগুন দেয়। এতে ঘরের আসবাবসহ বিভিন্ন মালামাল পুড়ে যায়। স্থানীয়রা আগুন দেখতে পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে খবর দিলে একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
খান্দারপাড় ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান (প্যানেল চেয়ারম্যান) মো. ইমারত শেখ বলেন, তিনি সাব্বির খানের বাড়িতে আগুন লাগার খবর শুনেছেন। তবে আগুন লাগার সময় ও কারণ সম্পর্কে এলাকাবাসীর বক্তব্যে ভিন্নতা রয়েছে। প্রকৃত ঘটনা কী তা এখনো নিশ্চিত হতে পারেননি পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা।
মুকসুদপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের লিডার ওয়াহিদুজ্জামান খান বলেন, খবর পেয়ে দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। গিয়ে দেখা যায়, দোতলা ভবনের দ্বিতীয় তলার তিনটি কক্ষে আগুন জ্বলছে। এলাকাবাসীর সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। তবে এর আগেই সোফা, খাট, এসিসহ বিভিন্ন মালামাল পুড়ে গেছে। আগুন লাগার কারণ তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ফায়ার সার্ভিসের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। শর্টসার্কিট নাকি অগ্নিসংযোগ—এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো নিশ্চিত প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তদন্ত শেষে আগুন লাগার প্রকৃত কারণ জানা যাবে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সাব্বির খান ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা এলাকায় নেই। মোবাইল ফোনে সাব্বির খানের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কোনো সাড়া মেলেনি।

শিক্ষককে মুঠোফোনে ক্লাস বর্জনের বিষয়টি অবগত করলে তিনি (ড. সুমন দে) বলেন, ‘সিভিলের পোলা মরসে, তোমরা কেন ক্লাস করবা না? নিজের সন্তানতুল্য ছাত্রদের মৃত্যুতে একজন শিক্ষকের এমন নিষ্ঠুর বয়ানে আমরা (চুয়েটের সাবেক শিক্ষার্থী) হতবাক।
২৪ এপ্রিল ২০২৪
শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে আবু বক্কর (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এতে আরও তিনজন আহত হয়েছেন। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নের রাংটিয়া এলাকার ঝিনাইগাতী-গজনী সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগে
কক্সবাজারের রামু উপজেলায় বাঁকখালী নদীর তীর থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের উমখালী এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
আমি ওর সঙ্গে এক মিনিট কথা বলতে চাই, শুধু এক মিনিট। রাত সাড়ে ১০টার পরে ফোন দেবে বলেছিল কিন্তু দেয়নি। নেটে পাইছি, কিন্তু ফোন ধরেনি। বলেছিল আধা ঘণ্টা রেস্ট নিয়া ডিউটিতে যাওয়ার আগে ফোন ব্যাক করবে। সেই আধা ঘণ্টা আর শেষ হচ্ছে না।
২৯ মিনিট আগেনাটোর (লালপুর) প্রতিনিধি

‘আমি ওর সঙ্গে এক মিনিট কথা বলতে চাই, শুধু এক মিনিট। রাত সাড়ে ১০টার পরে ফোন দেবে বলেছিল কিন্তু দেয়নি। নেটে পাইছি, কিন্তু ফোন ধরেনি। বলেছিল আধা ঘণ্টা রেস্ট নিয়া ডিউটিতে যাওয়ার আগে ফোন ব্যাক করবে। সেই আধা ঘণ্টা আর শেষ হচ্ছে না। ফোনে ওর রক্ত দেখছি। আমার মাসুদের হাত নাই। কেউ আমারে ফোন ধরায়ে দাও। আমি শুধু এক মিনিট কথা বলতে চাই। আমার মাসুদের হাত নাই...।’ এভাবেই আহাজারি করছিলেন সুদানে নিহত শান্তিরক্ষী করপোরাল মাসুদ রানার স্ত্রী আসমা উল হুসনা আঁখি (২৭)। স্বামীর শেষ কণ্ঠ শোনার আকুতি নিয়ে বারবার মূর্ছা যাচ্ছিলেন তিনি।
বাড়ির আরেক পাশে বিলাপ করছিলেন মাসুদের মা মোছা. মর্জিনা খাতুন। ‘ব্যাটা ব্যাটা’ বলে বারবার ছেলের স্মৃতিচারণ করে তিনি বলছিলেন, ‘আমার খোঁজ কে নিবে ব্যাটা? চুলে কে তেল দিয়া দিবে? কত কষ্ট কইরা মানুষ হইছো ব্যাটা। আমারে স্বপ্ন দেখাইয়া চইলা গেলা’ বলেই হাউমাউ করে কাঁদছিলেন তিনি।
শোকে পাথর হয়েছেন দুই ভাই জনি ও রনি। আর প্রিয় বাবার সঙ্গে কথা বলার জন্য ছটফট করছে একমাত্র মেয়ে মাগফিরাতুল মাওয়া। স্ত্রী, মা ও স্বজনদের আহাজারিতে মাসুদের গ্রামের বাড়ির পরিবেশ ভারী হয়ে উঠেছে।
সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত শান্তিরক্ষী মাসুদ রানার গ্রামের বাড়ি নাটোরের লালপুর উপজেলার আড়বাব ইউনিয়নের বোয়ালিয়াপাড়ায়। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ২টা ৪৭ মিনিটে মাসুদ রানার লাশ বহনকারী সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার উপজেলার করিমপুর সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে অবতরণ করে। সেখান থেকে সেনাবাহিনীর লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ৩টা ১২ মিনিটে বোয়ালিয়াপাড়া গ্রামের বাড়িতে লাশ আনা হয়। পরে বোয়ালিয়াপাড়া হাইস্কুল মাঠে ৩টা ৫৪ মিনিটে জানাজা শেষে যথাযথ সামরিক মর্যাদায় স্থানীয় কবরস্থানে লাশ দাফন সম্পন্ন করা হয়।
নাটোর স্টেডিয়ামের আর্মি সেনাক্যাম্পের কমান্ডার মেজর মো. নাজমুল আলম আবীর বলেন, সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শহীদ পরিবারকে সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হবে।
লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জুলহাস হোসেন সৌরভ বলেন, ‘শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা ও সহমর্মিতা জ্ঞাপন করছি। আমরা শোকাহত এবং শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’

‘আমি ওর সঙ্গে এক মিনিট কথা বলতে চাই, শুধু এক মিনিট। রাত সাড়ে ১০টার পরে ফোন দেবে বলেছিল কিন্তু দেয়নি। নেটে পাইছি, কিন্তু ফোন ধরেনি। বলেছিল আধা ঘণ্টা রেস্ট নিয়া ডিউটিতে যাওয়ার আগে ফোন ব্যাক করবে। সেই আধা ঘণ্টা আর শেষ হচ্ছে না। ফোনে ওর রক্ত দেখছি। আমার মাসুদের হাত নাই। কেউ আমারে ফোন ধরায়ে দাও। আমি শুধু এক মিনিট কথা বলতে চাই। আমার মাসুদের হাত নাই...।’ এভাবেই আহাজারি করছিলেন সুদানে নিহত শান্তিরক্ষী করপোরাল মাসুদ রানার স্ত্রী আসমা উল হুসনা আঁখি (২৭)। স্বামীর শেষ কণ্ঠ শোনার আকুতি নিয়ে বারবার মূর্ছা যাচ্ছিলেন তিনি।
বাড়ির আরেক পাশে বিলাপ করছিলেন মাসুদের মা মোছা. মর্জিনা খাতুন। ‘ব্যাটা ব্যাটা’ বলে বারবার ছেলের স্মৃতিচারণ করে তিনি বলছিলেন, ‘আমার খোঁজ কে নিবে ব্যাটা? চুলে কে তেল দিয়া দিবে? কত কষ্ট কইরা মানুষ হইছো ব্যাটা। আমারে স্বপ্ন দেখাইয়া চইলা গেলা’ বলেই হাউমাউ করে কাঁদছিলেন তিনি।
শোকে পাথর হয়েছেন দুই ভাই জনি ও রনি। আর প্রিয় বাবার সঙ্গে কথা বলার জন্য ছটফট করছে একমাত্র মেয়ে মাগফিরাতুল মাওয়া। স্ত্রী, মা ও স্বজনদের আহাজারিতে মাসুদের গ্রামের বাড়ির পরিবেশ ভারী হয়ে উঠেছে।
সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত শান্তিরক্ষী মাসুদ রানার গ্রামের বাড়ি নাটোরের লালপুর উপজেলার আড়বাব ইউনিয়নের বোয়ালিয়াপাড়ায়। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ২টা ৪৭ মিনিটে মাসুদ রানার লাশ বহনকারী সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার উপজেলার করিমপুর সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে অবতরণ করে। সেখান থেকে সেনাবাহিনীর লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ৩টা ১২ মিনিটে বোয়ালিয়াপাড়া গ্রামের বাড়িতে লাশ আনা হয়। পরে বোয়ালিয়াপাড়া হাইস্কুল মাঠে ৩টা ৫৪ মিনিটে জানাজা শেষে যথাযথ সামরিক মর্যাদায় স্থানীয় কবরস্থানে লাশ দাফন সম্পন্ন করা হয়।
নাটোর স্টেডিয়ামের আর্মি সেনাক্যাম্পের কমান্ডার মেজর মো. নাজমুল আলম আবীর বলেন, সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শহীদ পরিবারকে সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হবে।
লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জুলহাস হোসেন সৌরভ বলেন, ‘শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা ও সহমর্মিতা জ্ঞাপন করছি। আমরা শোকাহত এবং শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’

শিক্ষককে মুঠোফোনে ক্লাস বর্জনের বিষয়টি অবগত করলে তিনি (ড. সুমন দে) বলেন, ‘সিভিলের পোলা মরসে, তোমরা কেন ক্লাস করবা না? নিজের সন্তানতুল্য ছাত্রদের মৃত্যুতে একজন শিক্ষকের এমন নিষ্ঠুর বয়ানে আমরা (চুয়েটের সাবেক শিক্ষার্থী) হতবাক।
২৪ এপ্রিল ২০২৪
শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে আবু বক্কর (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এতে আরও তিনজন আহত হয়েছেন। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নের রাংটিয়া এলাকার ঝিনাইগাতী-গজনী সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগে
কক্সবাজারের রামু উপজেলায় বাঁকখালী নদীর তীর থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের উমখালী এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও খান্দারপাড় ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সাব্বির খানের বাড়িতে আগুন লেগেছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) মুকসুদপুর উপজেলার খান্দারপাড় ইউনিয়নের বেজড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২৬ মিনিট আগে