
বিশালদেহী প্রাণী হাতির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত হলেও এদের সম্পর্কে খুব বেশি কিছু আমাদের অধিকাংশেরই জানা নেই। এরা যে চমৎকার স্মৃতিশক্তির অধিকারী, প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন ব্যবহার করে কিংবা লবণ সংগ্রহ করে খায় জঙ্গল থেকে এসব তথ্যের কয়টাই বা আমাদের জানা আছে বলুন? বিশ্ব হাতি দিবসে তাই থাকছে হাতি নিয়ে মজার কিছু তথ্য।
১. হাতিদের তিনটি আলাদা প্রজাতি আছে। আমাদের চিড়িয়াখানায় বা পথে মাহুতের সঙ্গে যে হাতিগুলো দেখেন সেগুলো এশীয় হাতি। বাংলাদেশের পাহাড়-জঙ্গলে এখনো কিছু বুনো এশীয় হাতি টিকে আছে। এ ছাড়া আফ্রিকান হাতি আছে দুই প্রজাতির। একটি আফ্রিকান সাভানা হাতি আরেকটি আফ্রিকান ফরেস্ট হাতি। আফ্রিকান ও এশীয় হাতিদের কান দেখে সহজেই আলাদা করতে পারবেন। আফ্রিকান হাতিদের কান আকারে বড় ও ছড়ানো। আফ্রিকান ফরেস্ট এলিফ্যান্টের বাস কঙ্গোর গহিন জঙ্গলে। সাভানা হাতিদের তুলনায় এদের দাঁত সোজা ও কান বেশি গোলাকার।
২. আফ্রিকান হাতি তিন মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়, ওজন ৪০০০ থেকে ৭৫০০ কেজি। এশীয় হাতি আকারে একটু ছোট, উচ্চতা ২.৭ মিটার, ওজনে ৩০০০-৬০০০ কেজি।
৩. হাতির দাঁতের দিকে তাকিয়ে অনেক কিছু বলে দিতে পারবেন। এদের দাঁত সব সময়ই বাড়তে থাকে। তার মানে দীর্ঘ দাঁত হাতিটি যে বয়স্ক সে ইঙ্গিত দেয়। আফ্রিকান হাতি পুরুষ হোক কী স্ত্রী তাদের দাঁত থাকে। তবে এশিয়া হাতিদের বেলায় কেবল পুরুষ বা মদ্দা হাতিদের দাঁত থাকে।
৪. দিনে ১২ থেকে ১৮ ঘণ্টা ঘাস, লতা-পাতা আর ফল খেয়ে কাটে হাতিদের। লম্বা শুঁড় তাদের খাবারের গন্ধ নিতে সাহায্য করে। তারপর এটার সাহায্যে মজাদার খাবারটা মুখে পুরে নেয়। বেশি খাওয়া মানে বেশি মল ত্যাগ করা। এক সপ্তাহে একটা হাতি মোটামুটি এক টনের মতো মল ত্যাগ করে। এই মল বা নাদি মাটিকে উর্বর করে। এই নাদির মাধ্যমে বিভিন্ন বৃক্ষের বীজও ছড়িয়ে দেয় হাতিরা। হাতিরা মাটি খুঁড়ে পানির উৎস তৈরি করে। তেমনি চলার পথ তৈরি করে। তার মানে একটা হাতি তার আশপাশের এলাকার ভূ-প্রকৃতি পাল্টে দিতে ভূমিকা রাখে।
৫. হাতিদের শরীরের খনিজের চাহিদা পূরণের জন্য লবণ দরকার হয়। তারা জঙ্গল থেকে নিজেদের জন্য লবণ সংগ্রহ করে নেয়। যেমন কেনিয়ার মাউন্ট এলগনের হাতিদের একটি দল দাঁত দিয়ে মাটির তলের গুহার সল্টলিক থেকে খুঁচিয়ে লবণের চাঁই তুলে আনে। তারপর শুঁড় দিয়ে ভেঙে এই লবণ খায়।
৬. হাতিদের স্মরণশক্তির কোনো তুলনা নেই। হাতিদের মগজটাও কিন্তু বিশাল। বিশেষ করে মগজের যে অংশের সঙ্গে স্মৃতিশক্তির সম্পর্ক আছে সেটি আকারে অনেক বড়। বহু বছরের ব্যবধানেও দূরবর্তী কোনো পানির উৎস, অন্য হাতি এবং যেসব মানুষের সঙ্গে দেখা হয়েছে তাদের মনে রাখতে পারে হাতিরা। দলনেত্রীর মাধ্যমে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম নিজেদের জ্ঞান সংরক্ষণ করে হাতিরা। এটা প্রাণীটিকে টিকে থাকতে সাহায্য করে। তেমনি স্মরণশক্তি ব্যবহার করে কোনো ফল কখন পাকবে তা বুঝে সময়মতো সেখানে পৌঁছে যেতে পারে হাতিরা।
৭. হাতিদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ এদের শুঁড়। একটি হাতির শুঁড়ে প্রায় দেড় লাখ পেশি আছে। একবারে শুঁড় দিয়ে আট লিটার পানি তুলতে পারে হাতিরা। সাঁতার কাটার সময় শুঁড়ের সাহায্যে শ্বাস নিতে পারে এরা।
৮. হাতিরা নিজেদের সানস্ক্রিন তৈরি করে নেয়। কোনো নদী বা জলাভূমিতে গোসলের পর কাদা আর বালু দিয়ে শরীরে প্রলেপের মতো দেয় তারা। এটি গনগনে সূর্যের তাপে পুড়ে যাওয়া থেকে তাদের চামড়াকে রক্ষা করে।
৯. আশ্চর্যজনক হলেও হাতি শিশু জন্মের ২০ মিনিটের মধ্যে ওঠে দাঁড়াতে পারে এবং এক ঘণ্টার মধ্যে হাঁটা-চলা করতে পারে।
১০. হাতিরা মৌমাছিকে ভয় পায়। কৃষকেরা এমনকি নিজেদের জমি থেকে হাতিদের দূরে সরিয়ে রাখতে মৌমাছির চাক ব্যবহার করে। নিউইয়র্ক টাইমসের এক রিপোর্টে জানা যায় এশিয়ার কোনো কোনো খামারি বিপজ্জনক বৈদ্যুতিক তারের বদলে এই কৌশল ব্যবহার করেন হাতি তাড়াতে। তেমনি স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিন জানিয়েছে কেনিয়ার কৃষকেরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করে।
১১. হাতি হলো একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী যে লাফাতে পারে না। এমনকি দৌড়ানোর সময়ও অন্তত দুটি পা মাটিতে থাকে।
১২. পৃথিবীতে এখন যেসব প্রাণী টিকে আছে এদের মধ্যে হাতির সবচেয়ে নিকটতম জ্ঞাতি কে শুনলে অবাক হবেন। সে মোটেই বিশালাকায় কোনো প্রাণী নয়। তার নাম রক হাইরেক্স। ছোট্ট এই স্তন্যপায়ী প্রাণীটির বাস আফ্রিকা মহাদেশের সাব-সাহারান অঞ্চল ও আরব উপদ্বীপের উপকূলীয় এলাকার পাথুরে জমিতে।
১৩. হাতিরা চীনাবাদাম খেতে মোটেই পছন্দ করে না। বুনো অবস্থায় তাদের চীনা বাদাম খাবার কোনো খবর মেলেনি। তেমনি চিড়িয়াখানাগুলোতে পোষা হাতিকেও এটি খাওয়ানো হয় না।
ন্যাট জিও কিডস, ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ড, ট্রি হাগার ডট কম, ইনসাইডার ডট কম, স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিন

বিশালদেহী প্রাণী হাতির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত হলেও এদের সম্পর্কে খুব বেশি কিছু আমাদের অধিকাংশেরই জানা নেই। এরা যে চমৎকার স্মৃতিশক্তির অধিকারী, প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন ব্যবহার করে কিংবা লবণ সংগ্রহ করে খায় জঙ্গল থেকে এসব তথ্যের কয়টাই বা আমাদের জানা আছে বলুন? বিশ্ব হাতি দিবসে তাই থাকছে হাতি নিয়ে মজার কিছু তথ্য।
১. হাতিদের তিনটি আলাদা প্রজাতি আছে। আমাদের চিড়িয়াখানায় বা পথে মাহুতের সঙ্গে যে হাতিগুলো দেখেন সেগুলো এশীয় হাতি। বাংলাদেশের পাহাড়-জঙ্গলে এখনো কিছু বুনো এশীয় হাতি টিকে আছে। এ ছাড়া আফ্রিকান হাতি আছে দুই প্রজাতির। একটি আফ্রিকান সাভানা হাতি আরেকটি আফ্রিকান ফরেস্ট হাতি। আফ্রিকান ও এশীয় হাতিদের কান দেখে সহজেই আলাদা করতে পারবেন। আফ্রিকান হাতিদের কান আকারে বড় ও ছড়ানো। আফ্রিকান ফরেস্ট এলিফ্যান্টের বাস কঙ্গোর গহিন জঙ্গলে। সাভানা হাতিদের তুলনায় এদের দাঁত সোজা ও কান বেশি গোলাকার।
২. আফ্রিকান হাতি তিন মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়, ওজন ৪০০০ থেকে ৭৫০০ কেজি। এশীয় হাতি আকারে একটু ছোট, উচ্চতা ২.৭ মিটার, ওজনে ৩০০০-৬০০০ কেজি।
৩. হাতির দাঁতের দিকে তাকিয়ে অনেক কিছু বলে দিতে পারবেন। এদের দাঁত সব সময়ই বাড়তে থাকে। তার মানে দীর্ঘ দাঁত হাতিটি যে বয়স্ক সে ইঙ্গিত দেয়। আফ্রিকান হাতি পুরুষ হোক কী স্ত্রী তাদের দাঁত থাকে। তবে এশিয়া হাতিদের বেলায় কেবল পুরুষ বা মদ্দা হাতিদের দাঁত থাকে।
৪. দিনে ১২ থেকে ১৮ ঘণ্টা ঘাস, লতা-পাতা আর ফল খেয়ে কাটে হাতিদের। লম্বা শুঁড় তাদের খাবারের গন্ধ নিতে সাহায্য করে। তারপর এটার সাহায্যে মজাদার খাবারটা মুখে পুরে নেয়। বেশি খাওয়া মানে বেশি মল ত্যাগ করা। এক সপ্তাহে একটা হাতি মোটামুটি এক টনের মতো মল ত্যাগ করে। এই মল বা নাদি মাটিকে উর্বর করে। এই নাদির মাধ্যমে বিভিন্ন বৃক্ষের বীজও ছড়িয়ে দেয় হাতিরা। হাতিরা মাটি খুঁড়ে পানির উৎস তৈরি করে। তেমনি চলার পথ তৈরি করে। তার মানে একটা হাতি তার আশপাশের এলাকার ভূ-প্রকৃতি পাল্টে দিতে ভূমিকা রাখে।
৫. হাতিদের শরীরের খনিজের চাহিদা পূরণের জন্য লবণ দরকার হয়। তারা জঙ্গল থেকে নিজেদের জন্য লবণ সংগ্রহ করে নেয়। যেমন কেনিয়ার মাউন্ট এলগনের হাতিদের একটি দল দাঁত দিয়ে মাটির তলের গুহার সল্টলিক থেকে খুঁচিয়ে লবণের চাঁই তুলে আনে। তারপর শুঁড় দিয়ে ভেঙে এই লবণ খায়।
৬. হাতিদের স্মরণশক্তির কোনো তুলনা নেই। হাতিদের মগজটাও কিন্তু বিশাল। বিশেষ করে মগজের যে অংশের সঙ্গে স্মৃতিশক্তির সম্পর্ক আছে সেটি আকারে অনেক বড়। বহু বছরের ব্যবধানেও দূরবর্তী কোনো পানির উৎস, অন্য হাতি এবং যেসব মানুষের সঙ্গে দেখা হয়েছে তাদের মনে রাখতে পারে হাতিরা। দলনেত্রীর মাধ্যমে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম নিজেদের জ্ঞান সংরক্ষণ করে হাতিরা। এটা প্রাণীটিকে টিকে থাকতে সাহায্য করে। তেমনি স্মরণশক্তি ব্যবহার করে কোনো ফল কখন পাকবে তা বুঝে সময়মতো সেখানে পৌঁছে যেতে পারে হাতিরা।
৭. হাতিদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ এদের শুঁড়। একটি হাতির শুঁড়ে প্রায় দেড় লাখ পেশি আছে। একবারে শুঁড় দিয়ে আট লিটার পানি তুলতে পারে হাতিরা। সাঁতার কাটার সময় শুঁড়ের সাহায্যে শ্বাস নিতে পারে এরা।
৮. হাতিরা নিজেদের সানস্ক্রিন তৈরি করে নেয়। কোনো নদী বা জলাভূমিতে গোসলের পর কাদা আর বালু দিয়ে শরীরে প্রলেপের মতো দেয় তারা। এটি গনগনে সূর্যের তাপে পুড়ে যাওয়া থেকে তাদের চামড়াকে রক্ষা করে।
৯. আশ্চর্যজনক হলেও হাতি শিশু জন্মের ২০ মিনিটের মধ্যে ওঠে দাঁড়াতে পারে এবং এক ঘণ্টার মধ্যে হাঁটা-চলা করতে পারে।
১০. হাতিরা মৌমাছিকে ভয় পায়। কৃষকেরা এমনকি নিজেদের জমি থেকে হাতিদের দূরে সরিয়ে রাখতে মৌমাছির চাক ব্যবহার করে। নিউইয়র্ক টাইমসের এক রিপোর্টে জানা যায় এশিয়ার কোনো কোনো খামারি বিপজ্জনক বৈদ্যুতিক তারের বদলে এই কৌশল ব্যবহার করেন হাতি তাড়াতে। তেমনি স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিন জানিয়েছে কেনিয়ার কৃষকেরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করে।
১১. হাতি হলো একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী যে লাফাতে পারে না। এমনকি দৌড়ানোর সময়ও অন্তত দুটি পা মাটিতে থাকে।
১২. পৃথিবীতে এখন যেসব প্রাণী টিকে আছে এদের মধ্যে হাতির সবচেয়ে নিকটতম জ্ঞাতি কে শুনলে অবাক হবেন। সে মোটেই বিশালাকায় কোনো প্রাণী নয়। তার নাম রক হাইরেক্স। ছোট্ট এই স্তন্যপায়ী প্রাণীটির বাস আফ্রিকা মহাদেশের সাব-সাহারান অঞ্চল ও আরব উপদ্বীপের উপকূলীয় এলাকার পাথুরে জমিতে।
১৩. হাতিরা চীনাবাদাম খেতে মোটেই পছন্দ করে না। বুনো অবস্থায় তাদের চীনা বাদাম খাবার কোনো খবর মেলেনি। তেমনি চিড়িয়াখানাগুলোতে পোষা হাতিকেও এটি খাওয়ানো হয় না।
ন্যাট জিও কিডস, ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ড, ট্রি হাগার ডট কম, ইনসাইডার ডট কম, স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিন

বিশালদেহী প্রাণী হাতির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত হলেও এদের সম্পর্কে খুব বেশি কিছু আমাদের অধিকাংশেরই জানা নেই। এরা যে চমৎকার স্মৃতিশক্তির অধিকারী, প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন ব্যবহার করে কিংবা লবণ সংগ্রহ করে খায় জঙ্গল থেকে এসব তথ্যের কয়টাই বা আমাদের জানা আছে বলুন? বিশ্ব হাতি দিবসে তাই থাকছে হাতি নিয়ে মজার কিছু তথ্য।
১. হাতিদের তিনটি আলাদা প্রজাতি আছে। আমাদের চিড়িয়াখানায় বা পথে মাহুতের সঙ্গে যে হাতিগুলো দেখেন সেগুলো এশীয় হাতি। বাংলাদেশের পাহাড়-জঙ্গলে এখনো কিছু বুনো এশীয় হাতি টিকে আছে। এ ছাড়া আফ্রিকান হাতি আছে দুই প্রজাতির। একটি আফ্রিকান সাভানা হাতি আরেকটি আফ্রিকান ফরেস্ট হাতি। আফ্রিকান ও এশীয় হাতিদের কান দেখে সহজেই আলাদা করতে পারবেন। আফ্রিকান হাতিদের কান আকারে বড় ও ছড়ানো। আফ্রিকান ফরেস্ট এলিফ্যান্টের বাস কঙ্গোর গহিন জঙ্গলে। সাভানা হাতিদের তুলনায় এদের দাঁত সোজা ও কান বেশি গোলাকার।
২. আফ্রিকান হাতি তিন মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়, ওজন ৪০০০ থেকে ৭৫০০ কেজি। এশীয় হাতি আকারে একটু ছোট, উচ্চতা ২.৭ মিটার, ওজনে ৩০০০-৬০০০ কেজি।
৩. হাতির দাঁতের দিকে তাকিয়ে অনেক কিছু বলে দিতে পারবেন। এদের দাঁত সব সময়ই বাড়তে থাকে। তার মানে দীর্ঘ দাঁত হাতিটি যে বয়স্ক সে ইঙ্গিত দেয়। আফ্রিকান হাতি পুরুষ হোক কী স্ত্রী তাদের দাঁত থাকে। তবে এশিয়া হাতিদের বেলায় কেবল পুরুষ বা মদ্দা হাতিদের দাঁত থাকে।
৪. দিনে ১২ থেকে ১৮ ঘণ্টা ঘাস, লতা-পাতা আর ফল খেয়ে কাটে হাতিদের। লম্বা শুঁড় তাদের খাবারের গন্ধ নিতে সাহায্য করে। তারপর এটার সাহায্যে মজাদার খাবারটা মুখে পুরে নেয়। বেশি খাওয়া মানে বেশি মল ত্যাগ করা। এক সপ্তাহে একটা হাতি মোটামুটি এক টনের মতো মল ত্যাগ করে। এই মল বা নাদি মাটিকে উর্বর করে। এই নাদির মাধ্যমে বিভিন্ন বৃক্ষের বীজও ছড়িয়ে দেয় হাতিরা। হাতিরা মাটি খুঁড়ে পানির উৎস তৈরি করে। তেমনি চলার পথ তৈরি করে। তার মানে একটা হাতি তার আশপাশের এলাকার ভূ-প্রকৃতি পাল্টে দিতে ভূমিকা রাখে।
৫. হাতিদের শরীরের খনিজের চাহিদা পূরণের জন্য লবণ দরকার হয়। তারা জঙ্গল থেকে নিজেদের জন্য লবণ সংগ্রহ করে নেয়। যেমন কেনিয়ার মাউন্ট এলগনের হাতিদের একটি দল দাঁত দিয়ে মাটির তলের গুহার সল্টলিক থেকে খুঁচিয়ে লবণের চাঁই তুলে আনে। তারপর শুঁড় দিয়ে ভেঙে এই লবণ খায়।
৬. হাতিদের স্মরণশক্তির কোনো তুলনা নেই। হাতিদের মগজটাও কিন্তু বিশাল। বিশেষ করে মগজের যে অংশের সঙ্গে স্মৃতিশক্তির সম্পর্ক আছে সেটি আকারে অনেক বড়। বহু বছরের ব্যবধানেও দূরবর্তী কোনো পানির উৎস, অন্য হাতি এবং যেসব মানুষের সঙ্গে দেখা হয়েছে তাদের মনে রাখতে পারে হাতিরা। দলনেত্রীর মাধ্যমে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম নিজেদের জ্ঞান সংরক্ষণ করে হাতিরা। এটা প্রাণীটিকে টিকে থাকতে সাহায্য করে। তেমনি স্মরণশক্তি ব্যবহার করে কোনো ফল কখন পাকবে তা বুঝে সময়মতো সেখানে পৌঁছে যেতে পারে হাতিরা।
৭. হাতিদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ এদের শুঁড়। একটি হাতির শুঁড়ে প্রায় দেড় লাখ পেশি আছে। একবারে শুঁড় দিয়ে আট লিটার পানি তুলতে পারে হাতিরা। সাঁতার কাটার সময় শুঁড়ের সাহায্যে শ্বাস নিতে পারে এরা।
৮. হাতিরা নিজেদের সানস্ক্রিন তৈরি করে নেয়। কোনো নদী বা জলাভূমিতে গোসলের পর কাদা আর বালু দিয়ে শরীরে প্রলেপের মতো দেয় তারা। এটি গনগনে সূর্যের তাপে পুড়ে যাওয়া থেকে তাদের চামড়াকে রক্ষা করে।
৯. আশ্চর্যজনক হলেও হাতি শিশু জন্মের ২০ মিনিটের মধ্যে ওঠে দাঁড়াতে পারে এবং এক ঘণ্টার মধ্যে হাঁটা-চলা করতে পারে।
১০. হাতিরা মৌমাছিকে ভয় পায়। কৃষকেরা এমনকি নিজেদের জমি থেকে হাতিদের দূরে সরিয়ে রাখতে মৌমাছির চাক ব্যবহার করে। নিউইয়র্ক টাইমসের এক রিপোর্টে জানা যায় এশিয়ার কোনো কোনো খামারি বিপজ্জনক বৈদ্যুতিক তারের বদলে এই কৌশল ব্যবহার করেন হাতি তাড়াতে। তেমনি স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিন জানিয়েছে কেনিয়ার কৃষকেরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করে।
১১. হাতি হলো একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী যে লাফাতে পারে না। এমনকি দৌড়ানোর সময়ও অন্তত দুটি পা মাটিতে থাকে।
১২. পৃথিবীতে এখন যেসব প্রাণী টিকে আছে এদের মধ্যে হাতির সবচেয়ে নিকটতম জ্ঞাতি কে শুনলে অবাক হবেন। সে মোটেই বিশালাকায় কোনো প্রাণী নয়। তার নাম রক হাইরেক্স। ছোট্ট এই স্তন্যপায়ী প্রাণীটির বাস আফ্রিকা মহাদেশের সাব-সাহারান অঞ্চল ও আরব উপদ্বীপের উপকূলীয় এলাকার পাথুরে জমিতে।
১৩. হাতিরা চীনাবাদাম খেতে মোটেই পছন্দ করে না। বুনো অবস্থায় তাদের চীনা বাদাম খাবার কোনো খবর মেলেনি। তেমনি চিড়িয়াখানাগুলোতে পোষা হাতিকেও এটি খাওয়ানো হয় না।
ন্যাট জিও কিডস, ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ড, ট্রি হাগার ডট কম, ইনসাইডার ডট কম, স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিন

বিশালদেহী প্রাণী হাতির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত হলেও এদের সম্পর্কে খুব বেশি কিছু আমাদের অধিকাংশেরই জানা নেই। এরা যে চমৎকার স্মৃতিশক্তির অধিকারী, প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন ব্যবহার করে কিংবা লবণ সংগ্রহ করে খায় জঙ্গল থেকে এসব তথ্যের কয়টাই বা আমাদের জানা আছে বলুন? বিশ্ব হাতি দিবসে তাই থাকছে হাতি নিয়ে মজার কিছু তথ্য।
১. হাতিদের তিনটি আলাদা প্রজাতি আছে। আমাদের চিড়িয়াখানায় বা পথে মাহুতের সঙ্গে যে হাতিগুলো দেখেন সেগুলো এশীয় হাতি। বাংলাদেশের পাহাড়-জঙ্গলে এখনো কিছু বুনো এশীয় হাতি টিকে আছে। এ ছাড়া আফ্রিকান হাতি আছে দুই প্রজাতির। একটি আফ্রিকান সাভানা হাতি আরেকটি আফ্রিকান ফরেস্ট হাতি। আফ্রিকান ও এশীয় হাতিদের কান দেখে সহজেই আলাদা করতে পারবেন। আফ্রিকান হাতিদের কান আকারে বড় ও ছড়ানো। আফ্রিকান ফরেস্ট এলিফ্যান্টের বাস কঙ্গোর গহিন জঙ্গলে। সাভানা হাতিদের তুলনায় এদের দাঁত সোজা ও কান বেশি গোলাকার।
২. আফ্রিকান হাতি তিন মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়, ওজন ৪০০০ থেকে ৭৫০০ কেজি। এশীয় হাতি আকারে একটু ছোট, উচ্চতা ২.৭ মিটার, ওজনে ৩০০০-৬০০০ কেজি।
৩. হাতির দাঁতের দিকে তাকিয়ে অনেক কিছু বলে দিতে পারবেন। এদের দাঁত সব সময়ই বাড়তে থাকে। তার মানে দীর্ঘ দাঁত হাতিটি যে বয়স্ক সে ইঙ্গিত দেয়। আফ্রিকান হাতি পুরুষ হোক কী স্ত্রী তাদের দাঁত থাকে। তবে এশিয়া হাতিদের বেলায় কেবল পুরুষ বা মদ্দা হাতিদের দাঁত থাকে।
৪. দিনে ১২ থেকে ১৮ ঘণ্টা ঘাস, লতা-পাতা আর ফল খেয়ে কাটে হাতিদের। লম্বা শুঁড় তাদের খাবারের গন্ধ নিতে সাহায্য করে। তারপর এটার সাহায্যে মজাদার খাবারটা মুখে পুরে নেয়। বেশি খাওয়া মানে বেশি মল ত্যাগ করা। এক সপ্তাহে একটা হাতি মোটামুটি এক টনের মতো মল ত্যাগ করে। এই মল বা নাদি মাটিকে উর্বর করে। এই নাদির মাধ্যমে বিভিন্ন বৃক্ষের বীজও ছড়িয়ে দেয় হাতিরা। হাতিরা মাটি খুঁড়ে পানির উৎস তৈরি করে। তেমনি চলার পথ তৈরি করে। তার মানে একটা হাতি তার আশপাশের এলাকার ভূ-প্রকৃতি পাল্টে দিতে ভূমিকা রাখে।
৫. হাতিদের শরীরের খনিজের চাহিদা পূরণের জন্য লবণ দরকার হয়। তারা জঙ্গল থেকে নিজেদের জন্য লবণ সংগ্রহ করে নেয়। যেমন কেনিয়ার মাউন্ট এলগনের হাতিদের একটি দল দাঁত দিয়ে মাটির তলের গুহার সল্টলিক থেকে খুঁচিয়ে লবণের চাঁই তুলে আনে। তারপর শুঁড় দিয়ে ভেঙে এই লবণ খায়।
৬. হাতিদের স্মরণশক্তির কোনো তুলনা নেই। হাতিদের মগজটাও কিন্তু বিশাল। বিশেষ করে মগজের যে অংশের সঙ্গে স্মৃতিশক্তির সম্পর্ক আছে সেটি আকারে অনেক বড়। বহু বছরের ব্যবধানেও দূরবর্তী কোনো পানির উৎস, অন্য হাতি এবং যেসব মানুষের সঙ্গে দেখা হয়েছে তাদের মনে রাখতে পারে হাতিরা। দলনেত্রীর মাধ্যমে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম নিজেদের জ্ঞান সংরক্ষণ করে হাতিরা। এটা প্রাণীটিকে টিকে থাকতে সাহায্য করে। তেমনি স্মরণশক্তি ব্যবহার করে কোনো ফল কখন পাকবে তা বুঝে সময়মতো সেখানে পৌঁছে যেতে পারে হাতিরা।
৭. হাতিদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ এদের শুঁড়। একটি হাতির শুঁড়ে প্রায় দেড় লাখ পেশি আছে। একবারে শুঁড় দিয়ে আট লিটার পানি তুলতে পারে হাতিরা। সাঁতার কাটার সময় শুঁড়ের সাহায্যে শ্বাস নিতে পারে এরা।
৮. হাতিরা নিজেদের সানস্ক্রিন তৈরি করে নেয়। কোনো নদী বা জলাভূমিতে গোসলের পর কাদা আর বালু দিয়ে শরীরে প্রলেপের মতো দেয় তারা। এটি গনগনে সূর্যের তাপে পুড়ে যাওয়া থেকে তাদের চামড়াকে রক্ষা করে।
৯. আশ্চর্যজনক হলেও হাতি শিশু জন্মের ২০ মিনিটের মধ্যে ওঠে দাঁড়াতে পারে এবং এক ঘণ্টার মধ্যে হাঁটা-চলা করতে পারে।
১০. হাতিরা মৌমাছিকে ভয় পায়। কৃষকেরা এমনকি নিজেদের জমি থেকে হাতিদের দূরে সরিয়ে রাখতে মৌমাছির চাক ব্যবহার করে। নিউইয়র্ক টাইমসের এক রিপোর্টে জানা যায় এশিয়ার কোনো কোনো খামারি বিপজ্জনক বৈদ্যুতিক তারের বদলে এই কৌশল ব্যবহার করেন হাতি তাড়াতে। তেমনি স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিন জানিয়েছে কেনিয়ার কৃষকেরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করে।
১১. হাতি হলো একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী যে লাফাতে পারে না। এমনকি দৌড়ানোর সময়ও অন্তত দুটি পা মাটিতে থাকে।
১২. পৃথিবীতে এখন যেসব প্রাণী টিকে আছে এদের মধ্যে হাতির সবচেয়ে নিকটতম জ্ঞাতি কে শুনলে অবাক হবেন। সে মোটেই বিশালাকায় কোনো প্রাণী নয়। তার নাম রক হাইরেক্স। ছোট্ট এই স্তন্যপায়ী প্রাণীটির বাস আফ্রিকা মহাদেশের সাব-সাহারান অঞ্চল ও আরব উপদ্বীপের উপকূলীয় এলাকার পাথুরে জমিতে।
১৩. হাতিরা চীনাবাদাম খেতে মোটেই পছন্দ করে না। বুনো অবস্থায় তাদের চীনা বাদাম খাবার কোনো খবর মেলেনি। তেমনি চিড়িয়াখানাগুলোতে পোষা হাতিকেও এটি খাওয়ানো হয় না।
ন্যাট জিও কিডস, ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ড, ট্রি হাগার ডট কম, ইনসাইডার ডট কম, স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিন

ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
১ দিন আগে
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
২ দিন আগে
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে আগামী ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
বাংলাদেশসহ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক মোট ১৪টি দেশের প্রায় ১ হাজার ৫০০ বিশিষ্ট পরিবেশবিদ, গবেষক, নীতিনির্ধারক ও সামাজিক আন্দোলনের নেতাদের উপস্থিতিতে এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ এই জলবায়ু অধিকারভিত্তিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
সম্মেলনের আগে আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর আহ্বায়ক কমিটির আয়োজনে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে একটি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সমাবেশের ঘোষণা দেন অ্যাসেম্বলি কমিটির সদস্যসচিব শরীফ জামিল।
‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর লক্ষ্য, প্রস্তুতি, অংশগ্রহণকারী দেশি-বিদেশি অতিথিসহ দুই দিনের সেশন পরিকল্পনা, র্যালি এবং অন্যান্য আয়োজন সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দুই দিনব্যাপী এই সমাবেশের প্রথম দিন ১৩ ডিসেম্বর সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ক্লাইমেট র্যালিতে অংশগ্রহণ এবং র্যালি শেষে ক্লাইমেট জাস্টিজ এসেম্বলি ২০২৫ উদ্বোধন করবেন সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও ধরার উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় এই উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
দিনব্যাপী প্রোগ্রামে ৩টি প্লান্যারি সেশন থাকবে। বাংলাদেশে জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল থেকে আসা ভুক্তভোগীরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা বক্তব্য দেবেন।
দ্বিতীয় দিনে ১৪ ডিসেম্বর বিকেল ৪টায় সমাবেশের প্রথম দিনের আলোচনার সারসংক্ষেপ, সুপারিশ ও করণীয় নিয়ে উপস্থাপন করা হবে ‘ড্রাফট অ্যাসেম্বলি ডিক্লারেশন’।
শরীফ জামিল বলেন, ‘প্রান্তিক এবং অপ্রান্তিক সকল মানুষের সচেতনতার মধ্য দিয়েই রূপান্তরের বাস্তবতার ন্যায্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। সেই লক্ষ্যে এই জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫।’
ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর আহ্বায়ক ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, ‘পরিবেশ ও জলবায়ু বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে, ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশও। এই ঝুঁকি মোকাবিলায় আমাদের পরিবেশকর্মীরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করছে; যা একটি মহৎ কাজ। কোনো কিছুর বিনিময়ে এ কাজের মূল্যায়ন সম্ভব নয়। কিন্তু এই ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন প্রয়োজন। আমার যে জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ করতে যাচ্ছি, তাতে অনেক সহযোগীর সহযোগিতা প্রয়োজন রয়েছে, তা-ও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। সঠিক রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে জলবায়ু ন্যায্যতার ন্যায্য প্রতিফলন পাওয়া সম্ভব।
এ ছাড়া সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন কো-কনভেনর, ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর কো-কনভেনর এম এস সিদ্দিকি, সিপিআরডির প্রধান নির্বাহী মো. শামসুদ্দোহা, সিলেট মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ জহিরুল হক, শেরেবাংলা নগর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক মীর মোহাম্মদ আলী।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাকিলা আজিজ এবং জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫ এর সমন্বয়ক এবং সহযোগী সমন্বয়কেরা।
জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫-এর আয়োজক ‘ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’ (ধরা)। সহযোগী আয়োজক সিপিআরডি, কোস্ট ফাউন্ডেশন, সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিসেস, ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ, মিশনগ্রিন বাংলাদেশ, ব্রাইটার্স, ওএবি ফাউন্ডেশন, এশিয়ান পিপলস মুভমেন্ট অন ডেবট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, অলটারনেটিভ ল কালেকটিভ, আর্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক, ফসিল ফুয়েল নন-প্রলিফারেশন ট্রিটি ইনিশিয়েটিভ, ফসিল ফ্রি জাপান, গ্রিন কাউন্সিল, জাপান সেন্টার ফর আ সাসটেইনেবল এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোসাইটি, এলডিসি ওয়াচ, মাইনস, মিনারেলস অ্যান্ড পিপল, নেটজভের্ক এনার্জিভেন্ডে, ফিলিপাইন মুভমেন্ট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস, পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউট ফর ইকুটেবল ডেভেলপমেন্ট, রিভারফক্স, সিডব্লিউটি।

ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে আগামী ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
বাংলাদেশসহ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক মোট ১৪টি দেশের প্রায় ১ হাজার ৫০০ বিশিষ্ট পরিবেশবিদ, গবেষক, নীতিনির্ধারক ও সামাজিক আন্দোলনের নেতাদের উপস্থিতিতে এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ এই জলবায়ু অধিকারভিত্তিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
সম্মেলনের আগে আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর আহ্বায়ক কমিটির আয়োজনে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে একটি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সমাবেশের ঘোষণা দেন অ্যাসেম্বলি কমিটির সদস্যসচিব শরীফ জামিল।
‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর লক্ষ্য, প্রস্তুতি, অংশগ্রহণকারী দেশি-বিদেশি অতিথিসহ দুই দিনের সেশন পরিকল্পনা, র্যালি এবং অন্যান্য আয়োজন সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দুই দিনব্যাপী এই সমাবেশের প্রথম দিন ১৩ ডিসেম্বর সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ক্লাইমেট র্যালিতে অংশগ্রহণ এবং র্যালি শেষে ক্লাইমেট জাস্টিজ এসেম্বলি ২০২৫ উদ্বোধন করবেন সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও ধরার উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় এই উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
দিনব্যাপী প্রোগ্রামে ৩টি প্লান্যারি সেশন থাকবে। বাংলাদেশে জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল থেকে আসা ভুক্তভোগীরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা বক্তব্য দেবেন।
দ্বিতীয় দিনে ১৪ ডিসেম্বর বিকেল ৪টায় সমাবেশের প্রথম দিনের আলোচনার সারসংক্ষেপ, সুপারিশ ও করণীয় নিয়ে উপস্থাপন করা হবে ‘ড্রাফট অ্যাসেম্বলি ডিক্লারেশন’।
শরীফ জামিল বলেন, ‘প্রান্তিক এবং অপ্রান্তিক সকল মানুষের সচেতনতার মধ্য দিয়েই রূপান্তরের বাস্তবতার ন্যায্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। সেই লক্ষ্যে এই জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫।’
ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর আহ্বায়ক ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, ‘পরিবেশ ও জলবায়ু বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে, ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশও। এই ঝুঁকি মোকাবিলায় আমাদের পরিবেশকর্মীরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করছে; যা একটি মহৎ কাজ। কোনো কিছুর বিনিময়ে এ কাজের মূল্যায়ন সম্ভব নয়। কিন্তু এই ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন প্রয়োজন। আমার যে জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ করতে যাচ্ছি, তাতে অনেক সহযোগীর সহযোগিতা প্রয়োজন রয়েছে, তা-ও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। সঠিক রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে জলবায়ু ন্যায্যতার ন্যায্য প্রতিফলন পাওয়া সম্ভব।
এ ছাড়া সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন কো-কনভেনর, ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর কো-কনভেনর এম এস সিদ্দিকি, সিপিআরডির প্রধান নির্বাহী মো. শামসুদ্দোহা, সিলেট মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ জহিরুল হক, শেরেবাংলা নগর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক মীর মোহাম্মদ আলী।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাকিলা আজিজ এবং জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫ এর সমন্বয়ক এবং সহযোগী সমন্বয়কেরা।
জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫-এর আয়োজক ‘ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’ (ধরা)। সহযোগী আয়োজক সিপিআরডি, কোস্ট ফাউন্ডেশন, সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিসেস, ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ, মিশনগ্রিন বাংলাদেশ, ব্রাইটার্স, ওএবি ফাউন্ডেশন, এশিয়ান পিপলস মুভমেন্ট অন ডেবট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, অলটারনেটিভ ল কালেকটিভ, আর্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক, ফসিল ফুয়েল নন-প্রলিফারেশন ট্রিটি ইনিশিয়েটিভ, ফসিল ফ্রি জাপান, গ্রিন কাউন্সিল, জাপান সেন্টার ফর আ সাসটেইনেবল এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোসাইটি, এলডিসি ওয়াচ, মাইনস, মিনারেলস অ্যান্ড পিপল, নেটজভের্ক এনার্জিভেন্ডে, ফিলিপাইন মুভমেন্ট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস, পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউট ফর ইকুটেবল ডেভেলপমেন্ট, রিভারফক্স, সিডব্লিউটি।

বিশালদেহী প্রাণী হাতির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত হলেও এদের সম্পর্কে খুব বেশি কিছু আমাদের অধিকাংশেরই জানা নেই। এরা যে চমৎকার স্মৃতিশক্তির অধিকারী, প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন ব্যবহার করে কিংবা লবণ সংগ্রহ করে খায় জঙ্গল থেকে এসব তথ্যের কয়টাই বা আমাদের জানা আছে বলুন? আজ বিশ্ব হাতি দিবসে তাই থাকছে হাতি নিয়ে মজার ক
১২ আগস্ট ২০২৩
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
২ দিন আগে
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ২০ কিলোমিটার গভীরে। মূল কম্পনের পর বেশ কয়েকটি ছোট আফটারশকও অনুভূত হয়েছে।
ভূমিকম্পের পরিপ্রেক্ষিতে জাপানের পূর্বাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকাগুলোর জন্য সতর্কতা হিসেবে ‘সুনামি অ্যাডভাইজরি’ জারি করা হয়েছে। আবহাওয়া সংস্থা সতর্ক করে জানিয়েছে, ঢেউগুলো প্রায় এক মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে, তাই উপকূলবাসীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চলতি সপ্তাহের গোড়ার দিকে একই অঞ্চলে ৭ দশমিক ৫ মাত্রার আরেকটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। এতে বহু বাসিন্দা আহত হয়েছেন। সর্বশেষ পরিস্থিতি ও ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি।

জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ২০ কিলোমিটার গভীরে। মূল কম্পনের পর বেশ কয়েকটি ছোট আফটারশকও অনুভূত হয়েছে।
ভূমিকম্পের পরিপ্রেক্ষিতে জাপানের পূর্বাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকাগুলোর জন্য সতর্কতা হিসেবে ‘সুনামি অ্যাডভাইজরি’ জারি করা হয়েছে। আবহাওয়া সংস্থা সতর্ক করে জানিয়েছে, ঢেউগুলো প্রায় এক মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে, তাই উপকূলবাসীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চলতি সপ্তাহের গোড়ার দিকে একই অঞ্চলে ৭ দশমিক ৫ মাত্রার আরেকটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। এতে বহু বাসিন্দা আহত হয়েছেন। সর্বশেষ পরিস্থিতি ও ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি।

বিশালদেহী প্রাণী হাতির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত হলেও এদের সম্পর্কে খুব বেশি কিছু আমাদের অধিকাংশেরই জানা নেই। এরা যে চমৎকার স্মৃতিশক্তির অধিকারী, প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন ব্যবহার করে কিংবা লবণ সংগ্রহ করে খায় জঙ্গল থেকে এসব তথ্যের কয়টাই বা আমাদের জানা আছে বলুন? আজ বিশ্ব হাতি দিবসে তাই থাকছে হাতি নিয়ে মজার ক
১২ আগস্ট ২০২৩
ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
১ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
২ দিন আগে
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি।
আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির বায়ুমান ৩৮৫, যা বিপজ্জনক বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— ভিয়েতনামের হ্যানয়, ভারতের কলকাতা, কুয়েতের কুয়েত সিটি ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৫৫, ২৪৬, ২১৭ ও ২১১।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি।
আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির বায়ুমান ৩৮৫, যা বিপজ্জনক বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— ভিয়েতনামের হ্যানয়, ভারতের কলকাতা, কুয়েতের কুয়েত সিটি ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৫৫, ২৪৬, ২১৭ ও ২১১।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বিশালদেহী প্রাণী হাতির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত হলেও এদের সম্পর্কে খুব বেশি কিছু আমাদের অধিকাংশেরই জানা নেই। এরা যে চমৎকার স্মৃতিশক্তির অধিকারী, প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন ব্যবহার করে কিংবা লবণ সংগ্রহ করে খায় জঙ্গল থেকে এসব তথ্যের কয়টাই বা আমাদের জানা আছে বলুন? আজ বিশ্ব হাতি দিবসে তাই থাকছে হাতি নিয়ে মজার ক
১২ আগস্ট ২০২৩
ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
১ দিন আগে
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগে
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় গত কয়েক দিন ধরেই তাপমাত্রা কমছিল। তবে আজ শুক্রবার শীত বেশ ভালোভাবেই জেঁকে বসেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সেটি কমে হয়েছে ১৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাস থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৩ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩৩ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় গত কয়েক দিন ধরেই তাপমাত্রা কমছিল। তবে আজ শুক্রবার শীত বেশ ভালোভাবেই জেঁকে বসেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সেটি কমে হয়েছে ১৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাস থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৩ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩৩ মিনিটে।

বিশালদেহী প্রাণী হাতির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত হলেও এদের সম্পর্কে খুব বেশি কিছু আমাদের অধিকাংশেরই জানা নেই। এরা যে চমৎকার স্মৃতিশক্তির অধিকারী, প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন ব্যবহার করে কিংবা লবণ সংগ্রহ করে খায় জঙ্গল থেকে এসব তথ্যের কয়টাই বা আমাদের জানা আছে বলুন? আজ বিশ্ব হাতি দিবসে তাই থাকছে হাতি নিয়ে মজার ক
১২ আগস্ট ২০২৩
ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
১ দিন আগে
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
২ দিন আগে