
একক ভিসাতেই মধ্যপ্রাচ্যের সবগুলো দেশ ভ্রমণের সুবিধা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। বাহরাইনের পর্যটনমন্ত্রীর বক্তব্য অনুযায়ী, উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদের (জিসিসি) দেশগুলো পর্যটকদের জন্য একটি আঞ্চলিক শেনজেন-স্টাইল ভিসা চালু করার পরিকল্পনা পর্যালোচনা করছে। এই পদক্ষেপ এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে আরও জোরদার করবে বলে তাঁরা আশা করছেন।
সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে অনুষ্ঠিত অ্যারাবিয়ান ট্রাভেল মার্কেট (এটিএম) শীর্ষক পর্যটন মেলায় বক্তব্য দেওয়ার সময় মন্ত্রী ফাতিমা আল-সাইরাফি এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, উপসাগরীয় দেশগুলোতে কীভাবে একীভূত একক ভিসা চালু করা যায়, সেটি নিয়ে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, জিসিসিভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, বাহরাইন, ওমান ও কাতার।
বাহরাইনের পর্যটনমন্ত্রী এটিএমের একটি প্যানেলকে বলেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি, এটি (একক ভিসা) শিগগির বাস্তবায়ন করা হবে। কারণ, আমরা দেখি, মানুষ বিদেশ থেকে ইউরোপে যায় সাধারণত একটি ভিসাতেই বিভিন্ন দেশে ঘোরার সুবিধার কারণে। এই উদ্যোগ আমাদের সবার জন্যই লাভজনক হতে পারে।’
সৌদি পর্যটন কর্তৃপক্ষের সিইও ফাহদ হামিদাদ্দিন এই পরিকল্পনা সম্পর্কে বলেন, এই ভিসা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে ভবিষ্যৎ পর্যটকেরা একটি অঞ্চলের একাধিক দেশে ভ্রমণের দিকে ঝুঁকবে। তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, আগামীর ভ্রমণকারীরা সর্বদা একাধিক বিরতি, রুট এবং অঞ্চলের দিকে নজর রাখবে।’
বাহরাইন ও সৌদি আরবের বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করে সংযুক্ত আরব আমিরাতের অর্থ মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি আবদুল্লাহ আল-সালেহ বলেন, সমগ্র উপসাগরীয় অঞ্চলের প্রবৃদ্ধির স্বার্থে একটি আমব্রেলা (একক) প্রবিধান, নীতি এবং পদ্ধতির প্রয়োজন। এতে সবাই উপকৃত হবে।
আবদুল্লাহ আল-সালেহ আরও বলেন, ‘জিসিসিভুক্ত দেশগুলো বিশ্বাস করে, তারা যদি এই অঞ্চলে আসা দর্শনার্থীদের বিশেষ করে দূর-দূরান্তের দর্শনার্থীদের জন্য একটি ভালো অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে পারে। তবে, মানুষ একটি দেশ ঘোরার পরিবর্তে, এই অঞ্চলের একাধিক দেশে ঘোরার পরিকল্পনা মাথায় রাখবে।’
আল-সালেহের মতে, ভ্রমণকারীরা বিধিনিষেধ ছাড়া একাধিক দেশ ভ্রমণের সুবিধার্থে জিসিসির বিভিন্ন দেশ ভ্রমণের জন্য একক প্যাকেজ পেলে আরও খুশি হবে।
উল্লেখ্য, মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশের মতো সৌদি আরবও এমন পর্যটনশিল্পের দিকে নজর দিচ্ছে। ২০১৭ সালে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান তিনটি গিগা-প্রকল্পের পরিকল্পনা উন্মোচন করেন। এর মধ্যে একটি রেড সি প্রজেক্ট। লোহিত সাগর প্রকল্পের আওতায় দেশের পশ্চিম উপকূল বরাবর ২৮ হাজার বর্গকিলোমিটারব্যাপী একটি বিশাল পর্যটনকেন্দ্র নির্মাণ করা হবে।
ছয় বছর মেয়াদি এ প্রকল্পের কাজ অনেকখানি এগিয়ে গেছে। বলা হচ্ছে, প্রকল্প সম্পন্ন হতে আর কয়েক মাস বাকি আছে। এর মধ্যে তিনটি বিলাসীবহুল হোটেল শিগগিরই উদ্বোধন করা হবে।

একক ভিসাতেই মধ্যপ্রাচ্যের সবগুলো দেশ ভ্রমণের সুবিধা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। বাহরাইনের পর্যটনমন্ত্রীর বক্তব্য অনুযায়ী, উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদের (জিসিসি) দেশগুলো পর্যটকদের জন্য একটি আঞ্চলিক শেনজেন-স্টাইল ভিসা চালু করার পরিকল্পনা পর্যালোচনা করছে। এই পদক্ষেপ এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে আরও জোরদার করবে বলে তাঁরা আশা করছেন।
সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে অনুষ্ঠিত অ্যারাবিয়ান ট্রাভেল মার্কেট (এটিএম) শীর্ষক পর্যটন মেলায় বক্তব্য দেওয়ার সময় মন্ত্রী ফাতিমা আল-সাইরাফি এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, উপসাগরীয় দেশগুলোতে কীভাবে একীভূত একক ভিসা চালু করা যায়, সেটি নিয়ে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, জিসিসিভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, বাহরাইন, ওমান ও কাতার।
বাহরাইনের পর্যটনমন্ত্রী এটিএমের একটি প্যানেলকে বলেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি, এটি (একক ভিসা) শিগগির বাস্তবায়ন করা হবে। কারণ, আমরা দেখি, মানুষ বিদেশ থেকে ইউরোপে যায় সাধারণত একটি ভিসাতেই বিভিন্ন দেশে ঘোরার সুবিধার কারণে। এই উদ্যোগ আমাদের সবার জন্যই লাভজনক হতে পারে।’
সৌদি পর্যটন কর্তৃপক্ষের সিইও ফাহদ হামিদাদ্দিন এই পরিকল্পনা সম্পর্কে বলেন, এই ভিসা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে ভবিষ্যৎ পর্যটকেরা একটি অঞ্চলের একাধিক দেশে ভ্রমণের দিকে ঝুঁকবে। তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, আগামীর ভ্রমণকারীরা সর্বদা একাধিক বিরতি, রুট এবং অঞ্চলের দিকে নজর রাখবে।’
বাহরাইন ও সৌদি আরবের বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করে সংযুক্ত আরব আমিরাতের অর্থ মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি আবদুল্লাহ আল-সালেহ বলেন, সমগ্র উপসাগরীয় অঞ্চলের প্রবৃদ্ধির স্বার্থে একটি আমব্রেলা (একক) প্রবিধান, নীতি এবং পদ্ধতির প্রয়োজন। এতে সবাই উপকৃত হবে।
আবদুল্লাহ আল-সালেহ আরও বলেন, ‘জিসিসিভুক্ত দেশগুলো বিশ্বাস করে, তারা যদি এই অঞ্চলে আসা দর্শনার্থীদের বিশেষ করে দূর-দূরান্তের দর্শনার্থীদের জন্য একটি ভালো অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে পারে। তবে, মানুষ একটি দেশ ঘোরার পরিবর্তে, এই অঞ্চলের একাধিক দেশে ঘোরার পরিকল্পনা মাথায় রাখবে।’
আল-সালেহের মতে, ভ্রমণকারীরা বিধিনিষেধ ছাড়া একাধিক দেশ ভ্রমণের সুবিধার্থে জিসিসির বিভিন্ন দেশ ভ্রমণের জন্য একক প্যাকেজ পেলে আরও খুশি হবে।
উল্লেখ্য, মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশের মতো সৌদি আরবও এমন পর্যটনশিল্পের দিকে নজর দিচ্ছে। ২০১৭ সালে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান তিনটি গিগা-প্রকল্পের পরিকল্পনা উন্মোচন করেন। এর মধ্যে একটি রেড সি প্রজেক্ট। লোহিত সাগর প্রকল্পের আওতায় দেশের পশ্চিম উপকূল বরাবর ২৮ হাজার বর্গকিলোমিটারব্যাপী একটি বিশাল পর্যটনকেন্দ্র নির্মাণ করা হবে।
ছয় বছর মেয়াদি এ প্রকল্পের কাজ অনেকখানি এগিয়ে গেছে। বলা হচ্ছে, প্রকল্প সম্পন্ন হতে আর কয়েক মাস বাকি আছে। এর মধ্যে তিনটি বিলাসীবহুল হোটেল শিগগিরই উদ্বোধন করা হবে।

একক ভিসাতেই মধ্যপ্রাচ্যের সবগুলো দেশ ভ্রমণের সুবিধা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। বাহরাইনের পর্যটনমন্ত্রীর বক্তব্য অনুযায়ী, উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদের (জিসিসি) দেশগুলো পর্যটকদের জন্য একটি আঞ্চলিক শেনজেন-স্টাইল ভিসা চালু করার পরিকল্পনা পর্যালোচনা করছে। এই পদক্ষেপ এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে আরও জোরদার করবে বলে তাঁরা আশা করছেন।
সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে অনুষ্ঠিত অ্যারাবিয়ান ট্রাভেল মার্কেট (এটিএম) শীর্ষক পর্যটন মেলায় বক্তব্য দেওয়ার সময় মন্ত্রী ফাতিমা আল-সাইরাফি এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, উপসাগরীয় দেশগুলোতে কীভাবে একীভূত একক ভিসা চালু করা যায়, সেটি নিয়ে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, জিসিসিভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, বাহরাইন, ওমান ও কাতার।
বাহরাইনের পর্যটনমন্ত্রী এটিএমের একটি প্যানেলকে বলেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি, এটি (একক ভিসা) শিগগির বাস্তবায়ন করা হবে। কারণ, আমরা দেখি, মানুষ বিদেশ থেকে ইউরোপে যায় সাধারণত একটি ভিসাতেই বিভিন্ন দেশে ঘোরার সুবিধার কারণে। এই উদ্যোগ আমাদের সবার জন্যই লাভজনক হতে পারে।’
সৌদি পর্যটন কর্তৃপক্ষের সিইও ফাহদ হামিদাদ্দিন এই পরিকল্পনা সম্পর্কে বলেন, এই ভিসা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে ভবিষ্যৎ পর্যটকেরা একটি অঞ্চলের একাধিক দেশে ভ্রমণের দিকে ঝুঁকবে। তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, আগামীর ভ্রমণকারীরা সর্বদা একাধিক বিরতি, রুট এবং অঞ্চলের দিকে নজর রাখবে।’
বাহরাইন ও সৌদি আরবের বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করে সংযুক্ত আরব আমিরাতের অর্থ মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি আবদুল্লাহ আল-সালেহ বলেন, সমগ্র উপসাগরীয় অঞ্চলের প্রবৃদ্ধির স্বার্থে একটি আমব্রেলা (একক) প্রবিধান, নীতি এবং পদ্ধতির প্রয়োজন। এতে সবাই উপকৃত হবে।
আবদুল্লাহ আল-সালেহ আরও বলেন, ‘জিসিসিভুক্ত দেশগুলো বিশ্বাস করে, তারা যদি এই অঞ্চলে আসা দর্শনার্থীদের বিশেষ করে দূর-দূরান্তের দর্শনার্থীদের জন্য একটি ভালো অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে পারে। তবে, মানুষ একটি দেশ ঘোরার পরিবর্তে, এই অঞ্চলের একাধিক দেশে ঘোরার পরিকল্পনা মাথায় রাখবে।’
আল-সালেহের মতে, ভ্রমণকারীরা বিধিনিষেধ ছাড়া একাধিক দেশ ভ্রমণের সুবিধার্থে জিসিসির বিভিন্ন দেশ ভ্রমণের জন্য একক প্যাকেজ পেলে আরও খুশি হবে।
উল্লেখ্য, মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশের মতো সৌদি আরবও এমন পর্যটনশিল্পের দিকে নজর দিচ্ছে। ২০১৭ সালে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান তিনটি গিগা-প্রকল্পের পরিকল্পনা উন্মোচন করেন। এর মধ্যে একটি রেড সি প্রজেক্ট। লোহিত সাগর প্রকল্পের আওতায় দেশের পশ্চিম উপকূল বরাবর ২৮ হাজার বর্গকিলোমিটারব্যাপী একটি বিশাল পর্যটনকেন্দ্র নির্মাণ করা হবে।
ছয় বছর মেয়াদি এ প্রকল্পের কাজ অনেকখানি এগিয়ে গেছে। বলা হচ্ছে, প্রকল্প সম্পন্ন হতে আর কয়েক মাস বাকি আছে। এর মধ্যে তিনটি বিলাসীবহুল হোটেল শিগগিরই উদ্বোধন করা হবে।

একক ভিসাতেই মধ্যপ্রাচ্যের সবগুলো দেশ ভ্রমণের সুবিধা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। বাহরাইনের পর্যটনমন্ত্রীর বক্তব্য অনুযায়ী, উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদের (জিসিসি) দেশগুলো পর্যটকদের জন্য একটি আঞ্চলিক শেনজেন-স্টাইল ভিসা চালু করার পরিকল্পনা পর্যালোচনা করছে। এই পদক্ষেপ এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে আরও জোরদার করবে বলে তাঁরা আশা করছেন।
সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে অনুষ্ঠিত অ্যারাবিয়ান ট্রাভেল মার্কেট (এটিএম) শীর্ষক পর্যটন মেলায় বক্তব্য দেওয়ার সময় মন্ত্রী ফাতিমা আল-সাইরাফি এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, উপসাগরীয় দেশগুলোতে কীভাবে একীভূত একক ভিসা চালু করা যায়, সেটি নিয়ে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, জিসিসিভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, বাহরাইন, ওমান ও কাতার।
বাহরাইনের পর্যটনমন্ত্রী এটিএমের একটি প্যানেলকে বলেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি, এটি (একক ভিসা) শিগগির বাস্তবায়ন করা হবে। কারণ, আমরা দেখি, মানুষ বিদেশ থেকে ইউরোপে যায় সাধারণত একটি ভিসাতেই বিভিন্ন দেশে ঘোরার সুবিধার কারণে। এই উদ্যোগ আমাদের সবার জন্যই লাভজনক হতে পারে।’
সৌদি পর্যটন কর্তৃপক্ষের সিইও ফাহদ হামিদাদ্দিন এই পরিকল্পনা সম্পর্কে বলেন, এই ভিসা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে ভবিষ্যৎ পর্যটকেরা একটি অঞ্চলের একাধিক দেশে ভ্রমণের দিকে ঝুঁকবে। তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, আগামীর ভ্রমণকারীরা সর্বদা একাধিক বিরতি, রুট এবং অঞ্চলের দিকে নজর রাখবে।’
বাহরাইন ও সৌদি আরবের বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করে সংযুক্ত আরব আমিরাতের অর্থ মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি আবদুল্লাহ আল-সালেহ বলেন, সমগ্র উপসাগরীয় অঞ্চলের প্রবৃদ্ধির স্বার্থে একটি আমব্রেলা (একক) প্রবিধান, নীতি এবং পদ্ধতির প্রয়োজন। এতে সবাই উপকৃত হবে।
আবদুল্লাহ আল-সালেহ আরও বলেন, ‘জিসিসিভুক্ত দেশগুলো বিশ্বাস করে, তারা যদি এই অঞ্চলে আসা দর্শনার্থীদের বিশেষ করে দূর-দূরান্তের দর্শনার্থীদের জন্য একটি ভালো অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে পারে। তবে, মানুষ একটি দেশ ঘোরার পরিবর্তে, এই অঞ্চলের একাধিক দেশে ঘোরার পরিকল্পনা মাথায় রাখবে।’
আল-সালেহের মতে, ভ্রমণকারীরা বিধিনিষেধ ছাড়া একাধিক দেশ ভ্রমণের সুবিধার্থে জিসিসির বিভিন্ন দেশ ভ্রমণের জন্য একক প্যাকেজ পেলে আরও খুশি হবে।
উল্লেখ্য, মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশের মতো সৌদি আরবও এমন পর্যটনশিল্পের দিকে নজর দিচ্ছে। ২০১৭ সালে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান তিনটি গিগা-প্রকল্পের পরিকল্পনা উন্মোচন করেন। এর মধ্যে একটি রেড সি প্রজেক্ট। লোহিত সাগর প্রকল্পের আওতায় দেশের পশ্চিম উপকূল বরাবর ২৮ হাজার বর্গকিলোমিটারব্যাপী একটি বিশাল পর্যটনকেন্দ্র নির্মাণ করা হবে।
ছয় বছর মেয়াদি এ প্রকল্পের কাজ অনেকখানি এগিয়ে গেছে। বলা হচ্ছে, প্রকল্প সম্পন্ন হতে আর কয়েক মাস বাকি আছে। এর মধ্যে তিনটি বিলাসীবহুল হোটেল শিগগিরই উদ্বোধন করা হবে।

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পর আর কোনো যুদ্ধ হবে না—যদি পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে সম্মান করে এবং দেশটির নিরাপত্তাগত স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘ডিরেক্ট লাইন’-এ তিনি এই মন্তব্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর গণহত্যার অভিযোগে করা মামলার মূল শুনানি আগামী জানুয়ারিতে শুরু হচ্ছে। জাতিসংঘের সর্বোচ্চ বিচারিক সংস্থা আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) জানিয়েছে, এ মামলার শুনানি চলবে আগামী ১২ থেকে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত।
৪ ঘণ্টা আগে
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।
৫ ঘণ্টা আগে
ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পর আর কোনো যুদ্ধ হবে না—যদি পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে সম্মান করে এবং দেশটির নিরাপত্তাগত স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী অনুষ্ঠান ‘ডিরেক্ট লাইন’-এ তিনি এই মন্তব্য করেন।
বিবিসির সাংবাদিক স্টিভ রোজেনবার্গের প্রশ্নের জবাবে পুতিন বলেন, ইউরোপীয় দেশগুলোকে আক্রমণ করার যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ ‘অর্থহীন’।
পুতিন দাবি করেন, রাশিয়ার প্রতি সম্মান দেখানো হলে এবং পূর্বদিকে ন্যাটোর সম্প্রসারণ নিয়ে পশ্চিমা দেশগুলো ‘প্রতারণা’ বন্ধ করলে নতুন কোনো বিশেষ সামরিক অভিযান হবে না। তিনি তাঁর পুরোনো অভিযোগের পুনরাবৃত্তি করে বলেন, ১৯৯০ সালে সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভকে ন্যাটো সম্প্রসারণ না করার যে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল, পশ্চিম তা মানেনি।
মস্কোর একটি হলে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে পুতিনের পেছনে রাশিয়ার বিশাল মানচিত্র ঝুলছিল। এই মানচিত্রে ইউক্রেনের দখলকৃত অঞ্চল, এমনকি ক্রিমিয়াও অন্তর্ভুক্ত ছিল। রুশ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের দাবি, ওই অনুষ্ঠানটিতে পুতিনকে উদ্দেশ্য করে ৩০ লাখের বেশি প্রশ্ন জমা পড়েছিল।
ইউক্রেন যুদ্ধের বিষয়ে পুতিন বলেন, তিনি ‘শান্তিপূর্ণভাবে’ যুদ্ধ শেষ করতে প্রস্তুত। তবে কোনো ধরনের আপসের ইঙ্গিত দেননি। তিনি আবারও দাবি করেন, ইউক্রেনকে ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার চেষ্টা বাদ দিতে হবে এবং রাশিয়ার দখল করা চারটি অঞ্চল থেকে ইউক্রেনীয় সেনা সরিয়ে নিতে হবে। আংশিকভাবে দখল করে নেওয়া ইউক্রেনের দনবাস অঞ্চলের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ চায় রাশিয়া।
দেশের অর্থনীতির প্রশ্নে মূল্যস্ফীতি, প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়া এবং ভ্যাট বৃদ্ধির বিষয় স্বীকার করেন পুতিন। অনুষ্ঠানের মধ্যেই রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদের হার কমিয়ে ১৬ শতাংশে নামানোর ঘোষণা দেয়। বিদেশনীতি, অর্থনীতি ও যুদ্ধের পাশাপাশি অনুষ্ঠানজুড়ে উঠে আসে মাতৃভূমি, প্রবীণ সেনাদের সম্মান এবং সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন সমস্যা।
পুতিন পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, তারা ইউক্রেনের মাধ্যমে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালাচ্ছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের সঙ্গে ‘সমান মর্যাদা ও পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে’ কাজ করতে তিনি আগ্রহ প্রকাশ করেন। রাশিয়া ভবিষ্যতে ন্যাটোর ওপর হামলা চালাতে পারে—পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর এমন আশঙ্কার কথা আবারও তা নাকচ করে দেন তিনি।

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পর আর কোনো যুদ্ধ হবে না—যদি পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে সম্মান করে এবং দেশটির নিরাপত্তাগত স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী অনুষ্ঠান ‘ডিরেক্ট লাইন’-এ তিনি এই মন্তব্য করেন।
বিবিসির সাংবাদিক স্টিভ রোজেনবার্গের প্রশ্নের জবাবে পুতিন বলেন, ইউরোপীয় দেশগুলোকে আক্রমণ করার যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ ‘অর্থহীন’।
পুতিন দাবি করেন, রাশিয়ার প্রতি সম্মান দেখানো হলে এবং পূর্বদিকে ন্যাটোর সম্প্রসারণ নিয়ে পশ্চিমা দেশগুলো ‘প্রতারণা’ বন্ধ করলে নতুন কোনো বিশেষ সামরিক অভিযান হবে না। তিনি তাঁর পুরোনো অভিযোগের পুনরাবৃত্তি করে বলেন, ১৯৯০ সালে সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভকে ন্যাটো সম্প্রসারণ না করার যে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল, পশ্চিম তা মানেনি।
মস্কোর একটি হলে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে পুতিনের পেছনে রাশিয়ার বিশাল মানচিত্র ঝুলছিল। এই মানচিত্রে ইউক্রেনের দখলকৃত অঞ্চল, এমনকি ক্রিমিয়াও অন্তর্ভুক্ত ছিল। রুশ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের দাবি, ওই অনুষ্ঠানটিতে পুতিনকে উদ্দেশ্য করে ৩০ লাখের বেশি প্রশ্ন জমা পড়েছিল।
ইউক্রেন যুদ্ধের বিষয়ে পুতিন বলেন, তিনি ‘শান্তিপূর্ণভাবে’ যুদ্ধ শেষ করতে প্রস্তুত। তবে কোনো ধরনের আপসের ইঙ্গিত দেননি। তিনি আবারও দাবি করেন, ইউক্রেনকে ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার চেষ্টা বাদ দিতে হবে এবং রাশিয়ার দখল করা চারটি অঞ্চল থেকে ইউক্রেনীয় সেনা সরিয়ে নিতে হবে। আংশিকভাবে দখল করে নেওয়া ইউক্রেনের দনবাস অঞ্চলের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ চায় রাশিয়া।
দেশের অর্থনীতির প্রশ্নে মূল্যস্ফীতি, প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়া এবং ভ্যাট বৃদ্ধির বিষয় স্বীকার করেন পুতিন। অনুষ্ঠানের মধ্যেই রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদের হার কমিয়ে ১৬ শতাংশে নামানোর ঘোষণা দেয়। বিদেশনীতি, অর্থনীতি ও যুদ্ধের পাশাপাশি অনুষ্ঠানজুড়ে উঠে আসে মাতৃভূমি, প্রবীণ সেনাদের সম্মান এবং সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন সমস্যা।
পুতিন পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, তারা ইউক্রেনের মাধ্যমে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালাচ্ছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের সঙ্গে ‘সমান মর্যাদা ও পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে’ কাজ করতে তিনি আগ্রহ প্রকাশ করেন। রাশিয়া ভবিষ্যতে ন্যাটোর ওপর হামলা চালাতে পারে—পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর এমন আশঙ্কার কথা আবারও তা নাকচ করে দেন তিনি।

একক ভিসাতেই মধ্যপ্রাচ্যের সব দেশ ভ্রমণের সুবিধা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। বাহরাইনের পর্যটনমন্ত্রীর বক্তব্য অনুযায়ী, উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদের (জিসিসি) দেশগুলো পর্যটকদের জন্য একটি আঞ্চলিক শেনজেন-স্টাইল ভিসা চালু করার পরিকল্পনা পর্যালোচনা করছে। এই পদক্ষেপ এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে আরও জোরদার করবে
০৪ মে ২০২৩
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর গণহত্যার অভিযোগে করা মামলার মূল শুনানি আগামী জানুয়ারিতে শুরু হচ্ছে। জাতিসংঘের সর্বোচ্চ বিচারিক সংস্থা আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) জানিয়েছে, এ মামলার শুনানি চলবে আগামী ১২ থেকে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত।
৪ ঘণ্টা আগে
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।
৫ ঘণ্টা আগে
ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর গণহত্যার অভিযোগে করা মামলার মূল শুনানি আগামী জানুয়ারিতে শুরু হচ্ছে। জাতিসংঘের সর্বোচ্চ বিচারিক সংস্থা আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) জানিয়েছে, এ মামলার শুনানি চলবে আগামী ১২ থেকে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত।
এই শুনানি আন্তর্জাতিক আইনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ, এক দশকের বেশি সময় পর এটি হবে আইসিজেতে কোনো গণহত্যা মামলার মূল বিষয়ের ওপর শুনানি। একই সঙ্গে গাজা যুদ্ধ নিয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার দায়ের করা মামলাতেও এর প্রভাব পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুনানির প্রথম সপ্তাহে (১২ থেকে ১৫ জানুয়ারি) মামলার বাদী দেশ গাম্বিয়া আদালতে তাদের অভিযোগ উপস্থাপন করবে। পশ্চিম আফ্রিকার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ গাম্বিয়া ২০১৯ সালে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) সমর্থনে এ মামলা দায়ের করে। মামলায় মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যা চালানোর অভিযোগ আনা হয়।
এরপর ১৬ থেকে ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত মিয়ানমার তাদের অবস্থান তুলে ধরার সুযোগ পাবে। মিয়ানমার সরকার বরাবরই গণহত্যার অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
আইসিজে জানিয়েছে, এ মামলায় তিন দিন সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তবে এসব শুনানি জনসাধারণ ও গণমাধ্যমের জন্য বন্ধ থাকবে।
জাতিসংঘের একটি তদন্ত মিশন ২০১৭ সালে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর অভিযানে ‘গণহত্যামূলক কর্মকাণ্ড’ সংঘটিত হয়েছিল বলে প্রতিবেদন দেয়। ওই অভিযানে প্রায় সাড়ে সাত লাখ রোহিঙ্গা প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়।
মিয়ানমার অবশ্য জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদনকে ‘পক্ষপাতদুষ্ট ও ত্রুটিপূর্ণ’ বলে দাবি করেছে। দেশটির বক্তব্য, সে সময়কার অভিযান ছিল রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে, যারা নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলা চালিয়েছিল।
মামলাটি ১৯৪৮ সালের জাতিসংঘের গণহত্যা সনদ অনুযায়ী দায়ের করা হয়েছে। নাৎসি জার্মানির হাতে ইহুদিদের গণহত্যার পর এ সনদ প্রণয়ন করা হয়। এতে গণহত্যা বলতে কোনো জাতিগত, ধর্মীয় বা নৃগোষ্ঠীকে পুরোপুরি বা আংশিকভাবে ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড, গুরুতর শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি, কিংবা পুরোপুরি ধ্বংসের উদ্দেশ্যে সৃষ্ট পরিস্থিতিকে বোঝানো হয়েছে।
গাম্বিয়া ও মিয়ানমার—দুই দেশই এ সনদের স্বাক্ষরকারী হওয়ায় আইসিজের এ মামলার বিচারিক এখতিয়ার রয়েছে।
১৯৪৮ সালের গণহত্যা সনদের পর আইসিজে এখন পর্যন্ত মাত্র একবার গণহত্যার ঘটনা নিশ্চিত করেছে। এটি ছিল ১৯৯৫ সালে বসনিয়ার স্রেব্রেনিৎসায় প্রায় ৮ হাজার মুসলিম পুরুষ ও কিশোর হত্যাকাণ্ড।
গাম্বিয়া ও মামলায় হস্তক্ষেপকারী অন্য দেশগুলো হলো কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি ও যুক্তরাজ্য। এই পাঁচ দেশ আদালতে যুক্তি দিয়েছে, গণহত্যা শুধু ব্যাপক হত্যাকাণ্ডের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। তাদের মতে, জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতি, শিশুদের বিরুদ্ধে অপরাধ এবং যৌন ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতাও গণহত্যার উদ্দেশ্য হিসেবে বিবেচনায় নেওয়া উচিত।

মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর গণহত্যার অভিযোগে করা মামলার মূল শুনানি আগামী জানুয়ারিতে শুরু হচ্ছে। জাতিসংঘের সর্বোচ্চ বিচারিক সংস্থা আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) জানিয়েছে, এ মামলার শুনানি চলবে আগামী ১২ থেকে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত।
এই শুনানি আন্তর্জাতিক আইনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ, এক দশকের বেশি সময় পর এটি হবে আইসিজেতে কোনো গণহত্যা মামলার মূল বিষয়ের ওপর শুনানি। একই সঙ্গে গাজা যুদ্ধ নিয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার দায়ের করা মামলাতেও এর প্রভাব পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুনানির প্রথম সপ্তাহে (১২ থেকে ১৫ জানুয়ারি) মামলার বাদী দেশ গাম্বিয়া আদালতে তাদের অভিযোগ উপস্থাপন করবে। পশ্চিম আফ্রিকার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ গাম্বিয়া ২০১৯ সালে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) সমর্থনে এ মামলা দায়ের করে। মামলায় মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যা চালানোর অভিযোগ আনা হয়।
এরপর ১৬ থেকে ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত মিয়ানমার তাদের অবস্থান তুলে ধরার সুযোগ পাবে। মিয়ানমার সরকার বরাবরই গণহত্যার অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
আইসিজে জানিয়েছে, এ মামলায় তিন দিন সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তবে এসব শুনানি জনসাধারণ ও গণমাধ্যমের জন্য বন্ধ থাকবে।
জাতিসংঘের একটি তদন্ত মিশন ২০১৭ সালে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর অভিযানে ‘গণহত্যামূলক কর্মকাণ্ড’ সংঘটিত হয়েছিল বলে প্রতিবেদন দেয়। ওই অভিযানে প্রায় সাড়ে সাত লাখ রোহিঙ্গা প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়।
মিয়ানমার অবশ্য জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদনকে ‘পক্ষপাতদুষ্ট ও ত্রুটিপূর্ণ’ বলে দাবি করেছে। দেশটির বক্তব্য, সে সময়কার অভিযান ছিল রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে, যারা নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলা চালিয়েছিল।
মামলাটি ১৯৪৮ সালের জাতিসংঘের গণহত্যা সনদ অনুযায়ী দায়ের করা হয়েছে। নাৎসি জার্মানির হাতে ইহুদিদের গণহত্যার পর এ সনদ প্রণয়ন করা হয়। এতে গণহত্যা বলতে কোনো জাতিগত, ধর্মীয় বা নৃগোষ্ঠীকে পুরোপুরি বা আংশিকভাবে ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড, গুরুতর শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি, কিংবা পুরোপুরি ধ্বংসের উদ্দেশ্যে সৃষ্ট পরিস্থিতিকে বোঝানো হয়েছে।
গাম্বিয়া ও মিয়ানমার—দুই দেশই এ সনদের স্বাক্ষরকারী হওয়ায় আইসিজের এ মামলার বিচারিক এখতিয়ার রয়েছে।
১৯৪৮ সালের গণহত্যা সনদের পর আইসিজে এখন পর্যন্ত মাত্র একবার গণহত্যার ঘটনা নিশ্চিত করেছে। এটি ছিল ১৯৯৫ সালে বসনিয়ার স্রেব্রেনিৎসায় প্রায় ৮ হাজার মুসলিম পুরুষ ও কিশোর হত্যাকাণ্ড।
গাম্বিয়া ও মামলায় হস্তক্ষেপকারী অন্য দেশগুলো হলো কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি ও যুক্তরাজ্য। এই পাঁচ দেশ আদালতে যুক্তি দিয়েছে, গণহত্যা শুধু ব্যাপক হত্যাকাণ্ডের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। তাদের মতে, জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতি, শিশুদের বিরুদ্ধে অপরাধ এবং যৌন ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতাও গণহত্যার উদ্দেশ্য হিসেবে বিবেচনায় নেওয়া উচিত।

একক ভিসাতেই মধ্যপ্রাচ্যের সব দেশ ভ্রমণের সুবিধা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। বাহরাইনের পর্যটনমন্ত্রীর বক্তব্য অনুযায়ী, উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদের (জিসিসি) দেশগুলো পর্যটকদের জন্য একটি আঞ্চলিক শেনজেন-স্টাইল ভিসা চালু করার পরিকল্পনা পর্যালোচনা করছে। এই পদক্ষেপ এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে আরও জোরদার করবে
০৪ মে ২০২৩
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পর আর কোনো যুদ্ধ হবে না—যদি পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে সম্মান করে এবং দেশটির নিরাপত্তাগত স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘ডিরেক্ট লাইন’-এ তিনি এই মন্তব্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।
৫ ঘণ্টা আগে
ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। গতকাল বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ, সংবাদমাধ্যমের ভবনে অগ্নিসংযোগ এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে স্লোগান দেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন কংগ্রেস সাংসদ ও ভারতের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির (পররাষ্ট্রবিষয়ক) প্রধান শশী থারুর।
শশী থারুর সতর্ক করে বলেছেন, বাংলাদেশে চলমান এই সহিংসতা সাধারণ বাংলাদেশিদের সহায়তা করার ক্ষেত্রে ভারতের সক্ষমতাকে সংকুচিত করে দিচ্ছে। তিনি ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ‘ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।’
বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যমের ওপর হামলা এবং ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে থারুর বলেছেন, ‘সহিংসতার কারণে আমাদের দুটি ভিসা সেন্টার বন্ধ করে দিতে হয়েছে। এটি অত্যন্ত হতাশাজনক। কারণ, যেসব বাংলাদেশি ভারতে আসতে চান, তাঁরাই এখন অভিযোগ করছেন যে আগে যেভাবে সহজে ভিসা পাওয়া যেত, এখন তা পাওয়া যাচ্ছে না।’
থারুর উল্লেখ করেন, বর্তমান পরিস্থিতি ভারত সরকারের পক্ষে সাধারণ বাংলাদেশিদের সাহায্য করা কঠিন করে তুলছে।
বাংলাদেশ সরকারকে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করে থারুর বলেন, ‘আমি আশা করি পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক হবে। আমি বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারকে বলব যেন তারা প্রতিবেশীর সঙ্গে এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের গুরুত্ব বোঝে। বাজপেয়ি সাহেব পাকিস্তানের ক্ষেত্রে যেমনটি বলেছিলেন—আমরা আমাদের ভূগোল পরিবর্তন করতে পারি না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।’
শশী থারুর জানান, নয়াদিল্লি পুরো পরিস্থিতি খুব নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে এবং ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় কর্মকর্তারা সরাসরি বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করবেন। তিনি বলেন, ‘ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করবে এবং পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য যা যা করা প্রয়োজন তা করতে অনুরোধ জানাবে।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। গতকাল বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ, সংবাদমাধ্যমের ভবনে অগ্নিসংযোগ এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে স্লোগান দেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন কংগ্রেস সাংসদ ও ভারতের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির (পররাষ্ট্রবিষয়ক) প্রধান শশী থারুর।
শশী থারুর সতর্ক করে বলেছেন, বাংলাদেশে চলমান এই সহিংসতা সাধারণ বাংলাদেশিদের সহায়তা করার ক্ষেত্রে ভারতের সক্ষমতাকে সংকুচিত করে দিচ্ছে। তিনি ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ‘ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।’
বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যমের ওপর হামলা এবং ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে থারুর বলেছেন, ‘সহিংসতার কারণে আমাদের দুটি ভিসা সেন্টার বন্ধ করে দিতে হয়েছে। এটি অত্যন্ত হতাশাজনক। কারণ, যেসব বাংলাদেশি ভারতে আসতে চান, তাঁরাই এখন অভিযোগ করছেন যে আগে যেভাবে সহজে ভিসা পাওয়া যেত, এখন তা পাওয়া যাচ্ছে না।’
থারুর উল্লেখ করেন, বর্তমান পরিস্থিতি ভারত সরকারের পক্ষে সাধারণ বাংলাদেশিদের সাহায্য করা কঠিন করে তুলছে।
বাংলাদেশ সরকারকে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করে থারুর বলেন, ‘আমি আশা করি পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক হবে। আমি বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারকে বলব যেন তারা প্রতিবেশীর সঙ্গে এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের গুরুত্ব বোঝে। বাজপেয়ি সাহেব পাকিস্তানের ক্ষেত্রে যেমনটি বলেছিলেন—আমরা আমাদের ভূগোল পরিবর্তন করতে পারি না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।’
শশী থারুর জানান, নয়াদিল্লি পুরো পরিস্থিতি খুব নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে এবং ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় কর্মকর্তারা সরাসরি বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করবেন। তিনি বলেন, ‘ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করবে এবং পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য যা যা করা প্রয়োজন তা করতে অনুরোধ জানাবে।’

একক ভিসাতেই মধ্যপ্রাচ্যের সব দেশ ভ্রমণের সুবিধা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। বাহরাইনের পর্যটনমন্ত্রীর বক্তব্য অনুযায়ী, উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদের (জিসিসি) দেশগুলো পর্যটকদের জন্য একটি আঞ্চলিক শেনজেন-স্টাইল ভিসা চালু করার পরিকল্পনা পর্যালোচনা করছে। এই পদক্ষেপ এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে আরও জোরদার করবে
০৪ মে ২০২৩
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পর আর কোনো যুদ্ধ হবে না—যদি পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে সম্মান করে এবং দেশটির নিরাপত্তাগত স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘ডিরেক্ট লাইন’-এ তিনি এই মন্তব্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর গণহত্যার অভিযোগে করা মামলার মূল শুনানি আগামী জানুয়ারিতে শুরু হচ্ছে। জাতিসংঘের সর্বোচ্চ বিচারিক সংস্থা আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) জানিয়েছে, এ মামলার শুনানি চলবে আগামী ১২ থেকে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত।
৪ ঘণ্টা আগে
ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। ইউক্রেন একে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে দাবি করলেও, রাশিয়া এটিকে আন্তর্জাতিক নৌ নিরাপত্তার জন্য নতুন হুমকি বলে আখ্যা দিয়েছে।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা গেছে—ইউক্রেনীয় ড্রোনের আঘাতে রাশিয়ার ‘শ্যাডো ফ্লিট’ বা গোপন নৌবহরের অন্তর্ভুক্ত তেলবাহী ট্যাংকার ‘কেনডিল’-এ ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটেছে।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউ জানিয়েছে, হামলাটি ইউক্রেন থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে সংঘটিত হয়। কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, এটি প্রথমবারের মতো কৃষ্ণসাগরের বাইরে এবং নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনের কোনো ড্রোন হামলা।
ইউক্রেন দাবি করেছে, হামলার সময় ট্যাংকারটি খালি ছিল এবং এতে কোনো তেল বা জ্বালানি বহন করা হচ্ছিল না। ফলে পরিবেশগত কোনো ঝুঁকি তৈরি হয়নি। তবে বিস্ফোরণে জাহাজটি ‘গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে তারা দাবি করেছেন।
ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা আরও জানিয়েছেন, ট্যাংকারটি চলতি মাসের শুরুর দিকে ভারতের গুজরাট রাজ্যের সিক্কা বন্দরে তেল খালাস করে ফিরে যাচ্ছিল।
এই ঘটনার পর মস্কো কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। বছরের শেষ প্রান্তিকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট পুতিনকে ভূমধ্যসাগরে রুশ ট্যাংকারে হামলার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এই ধরনের হামলা কিছু বাস্তব লক্ষ্যকে সামনে রেখে করা হয়—যেমন বিমা প্রিমিয়াম বাড়ানো। কিন্তু এতে সরবরাহ ব্যাহত হবে না এবং প্রত্যাশিত ফলও পাওয়া যাবে না। বরং এটি অতিরিক্ত হুমকি তৈরি করবে। আমাদের দেশ এর জবাব দেবে।’
পুতিন আরও বলেন—বেসামরিক অবকাঠামোর ওপর আঘাতের বিষয়েও রাশিয়া চুপ করে থাকবে না। তাঁর ভাষায়, ‘আমাদের পক্ষ থেকে সব সময়ই একটি পাল্টা আঘাত ঘটবে।’
বিশ্লেষকদের মতে, নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনের এই হামলা যুদ্ধের পরিধিকে নতুন মাত্রায় নিয়ে গেছে। একই সঙ্গে পুতিনের পাল্টা জবাবের ঘোষণা ইউক্রেন-রাশিয়া সংঘাতকে আরও বিস্তৃত ও অনিশ্চিত করে তুলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। ইউক্রেন একে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে দাবি করলেও, রাশিয়া এটিকে আন্তর্জাতিক নৌ নিরাপত্তার জন্য নতুন হুমকি বলে আখ্যা দিয়েছে।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা গেছে—ইউক্রেনীয় ড্রোনের আঘাতে রাশিয়ার ‘শ্যাডো ফ্লিট’ বা গোপন নৌবহরের অন্তর্ভুক্ত তেলবাহী ট্যাংকার ‘কেনডিল’-এ ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটেছে।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউ জানিয়েছে, হামলাটি ইউক্রেন থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে সংঘটিত হয়। কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, এটি প্রথমবারের মতো কৃষ্ণসাগরের বাইরে এবং নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনের কোনো ড্রোন হামলা।
ইউক্রেন দাবি করেছে, হামলার সময় ট্যাংকারটি খালি ছিল এবং এতে কোনো তেল বা জ্বালানি বহন করা হচ্ছিল না। ফলে পরিবেশগত কোনো ঝুঁকি তৈরি হয়নি। তবে বিস্ফোরণে জাহাজটি ‘গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে তারা দাবি করেছেন।
ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা আরও জানিয়েছেন, ট্যাংকারটি চলতি মাসের শুরুর দিকে ভারতের গুজরাট রাজ্যের সিক্কা বন্দরে তেল খালাস করে ফিরে যাচ্ছিল।
এই ঘটনার পর মস্কো কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। বছরের শেষ প্রান্তিকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট পুতিনকে ভূমধ্যসাগরে রুশ ট্যাংকারে হামলার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এই ধরনের হামলা কিছু বাস্তব লক্ষ্যকে সামনে রেখে করা হয়—যেমন বিমা প্রিমিয়াম বাড়ানো। কিন্তু এতে সরবরাহ ব্যাহত হবে না এবং প্রত্যাশিত ফলও পাওয়া যাবে না। বরং এটি অতিরিক্ত হুমকি তৈরি করবে। আমাদের দেশ এর জবাব দেবে।’
পুতিন আরও বলেন—বেসামরিক অবকাঠামোর ওপর আঘাতের বিষয়েও রাশিয়া চুপ করে থাকবে না। তাঁর ভাষায়, ‘আমাদের পক্ষ থেকে সব সময়ই একটি পাল্টা আঘাত ঘটবে।’
বিশ্লেষকদের মতে, নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনের এই হামলা যুদ্ধের পরিধিকে নতুন মাত্রায় নিয়ে গেছে। একই সঙ্গে পুতিনের পাল্টা জবাবের ঘোষণা ইউক্রেন-রাশিয়া সংঘাতকে আরও বিস্তৃত ও অনিশ্চিত করে তুলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

একক ভিসাতেই মধ্যপ্রাচ্যের সব দেশ ভ্রমণের সুবিধা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। বাহরাইনের পর্যটনমন্ত্রীর বক্তব্য অনুযায়ী, উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদের (জিসিসি) দেশগুলো পর্যটকদের জন্য একটি আঞ্চলিক শেনজেন-স্টাইল ভিসা চালু করার পরিকল্পনা পর্যালোচনা করছে। এই পদক্ষেপ এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে আরও জোরদার করবে
০৪ মে ২০২৩
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পর আর কোনো যুদ্ধ হবে না—যদি পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে সম্মান করে এবং দেশটির নিরাপত্তাগত স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘ডিরেক্ট লাইন’-এ তিনি এই মন্তব্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর গণহত্যার অভিযোগে করা মামলার মূল শুনানি আগামী জানুয়ারিতে শুরু হচ্ছে। জাতিসংঘের সর্বোচ্চ বিচারিক সংস্থা আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) জানিয়েছে, এ মামলার শুনানি চলবে আগামী ১২ থেকে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত।
৪ ঘণ্টা আগে
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।
৫ ঘণ্টা আগে