নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

উনিশ বছর পর দেশের রুপালি পর্দার জনপ্রিয় নায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার কার্যক্রম আবার শুরু হলো। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক জাকির হোসেন আগামী ২০ মার্চ সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেন।
আসামি তারিক সাঈদ মামুনের আইনজীবী সৈয়দ আহমেদ গাজী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই দিন কারাগারে থাকা সব আসামিদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে জামিনে থাকা আসামিদের ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।’
এই মামলায় কারাগারে থাকা আসামি তারিক সাঈদ মামুনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। তবে লেদার লিটন ওরফে হারুন অর রশীদ লিটনকে কারাগারে থেকে হাজির করা হয়নি। জামিনে থাকা আসামি আদনাল সিদ্দিকী ও ফারুক আব্বাসীর পক্ষে সময়ের আবেদন করা হয়। ট্রাইব্যুনাল সময় মঞ্জুর করেন।
এ ছাড়া অন্য জামিন প্রাপ্ত তিন আসামি বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আজিজ মো. ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, ট্রাম্প ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম ও সেলিম খানের পক্ষে কোনো পদক্ষেপ নেননি আইনজীবীরা। বাকি দুই আসামি শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন ও আশিষ রায় ওরফে বোতল চৌধুরী এই মামলায় পলাতক রয়েছেন। যদিও ইমন অন্য মামলায় কারাগারে রয়েছেন।
এই মামলায় ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন হয়। এরপর মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ২০০৩ সালে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এ পাঠানো হয়। মামলাটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো বেআইনি হয়েছে এই দাবি করে ওই আইনের দুটি ধারা চ্যালেঞ্জ করে আদনান সিদ্দিকী হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করেন (রিট নম্বর ৭০৫৩ / ২০০৩)। ওই রিটের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ২০০৩ সালের ১৯ নভেম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে মামলা স্থানান্তরের আদেশ কেন বেআইনি হবে না তা জানাতে সরকারের প্রতি রুল জারি করেন। একই সঙ্গে তিন মাসের জন্য মামলার বিচার কার্যক্রম স্থগিত করেন। পরে ২০০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেন। সেই থেকে এই মামলার বিচার স্থগিত থাকে। কোনো স্বাক্ষীর স্বাক্ষই আর গ্রহণ করা হয়নি।
একটানা ১২ বছর মামলার কার্যক্রম স্থগিত থাকার পর ২০১৫ সালে আদনান সিদ্দিকীর দায়ের করা রিট আবেদনের ওপর শুনানি হয়। শুনানি শেষে বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর বেঞ্চ ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট রায় দেন। রায়ে ইতিপূর্বে দায়ের করা রুল খারিজ করে দেন। হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিত আদেশ প্রত্যাহার করেন। মামলার বিচার কার্যক্রম চলতে আইনত আর কোনো বাধা থাকে না এই আদেশের পর। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে ওই রায় ও হাইকোর্টের আদেশ আর বিচারিক ট্রাইব্যুনালে পৌঁছেনি। গায়েব হয়ে যায় হাইকোর্টেও আদেশের নথি।
আজকের পত্রিকা বিষয়টি অনুসন্ধান করে গত ২৩ জানুয়ারি ‘নায়ক খুনের মামলা গুম’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আবু জোবায়ের হোসাইন সজিব সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির দাবি জানিয়ে রিট আবেদন করেন।
গত ১৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশনা দেন। একই সঙ্গে নথি খুঁজে বের করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশ দেন। এরপর নথি বের হয়ে যায় এবং সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলা স্থগিত করা নিয়ে যে রিট আবেদন করা হয়েছিল সেই রুল খারিজের আদেশও দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পৌঁছে যায়। গত মঙ্গলবার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল বৃহস্পতিবার আসামিদের হাজিরার জন্য দিন ধার্য করেন।
নব্বইয়ের দশকের জনপ্রিয় চিত্র নায়ককে হত্যা করা হয় ১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর রাত তিনটার দিকে। সোহেল চৌধুরী বনানীর পুরাতন ডিওএইচএসের বাসা থেকে তাঁর গাড়ি চালক সেলিম, সঙ্গী কালাম ও অন্য একজনকে সঙ্গে নিয়ে বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবে যান। ক্লাবের কলাপসিবল গেটের কাছে গেলে কয়েকজন সন্ত্রাসী তাদের গতিরোধ করে। গুলি করে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করে।
এ ঘটনায় ওই দিনই সোহেল চৌধুরীর ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে গুলশান থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনাটি তদন্ত করে ১৯৯৯ সারের ৩০ জুলাই অভিযোগপত্র দাখিল করেন ডিবি পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুর কাশেম বেপারী। অভিযোগপত্রে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ অন্যদের আসামি করা হয়।

উনিশ বছর পর দেশের রুপালি পর্দার জনপ্রিয় নায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার কার্যক্রম আবার শুরু হলো। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক জাকির হোসেন আগামী ২০ মার্চ সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেন।
আসামি তারিক সাঈদ মামুনের আইনজীবী সৈয়দ আহমেদ গাজী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই দিন কারাগারে থাকা সব আসামিদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে জামিনে থাকা আসামিদের ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।’
এই মামলায় কারাগারে থাকা আসামি তারিক সাঈদ মামুনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। তবে লেদার লিটন ওরফে হারুন অর রশীদ লিটনকে কারাগারে থেকে হাজির করা হয়নি। জামিনে থাকা আসামি আদনাল সিদ্দিকী ও ফারুক আব্বাসীর পক্ষে সময়ের আবেদন করা হয়। ট্রাইব্যুনাল সময় মঞ্জুর করেন।
এ ছাড়া অন্য জামিন প্রাপ্ত তিন আসামি বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আজিজ মো. ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, ট্রাম্প ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম ও সেলিম খানের পক্ষে কোনো পদক্ষেপ নেননি আইনজীবীরা। বাকি দুই আসামি শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন ও আশিষ রায় ওরফে বোতল চৌধুরী এই মামলায় পলাতক রয়েছেন। যদিও ইমন অন্য মামলায় কারাগারে রয়েছেন।
এই মামলায় ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন হয়। এরপর মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ২০০৩ সালে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এ পাঠানো হয়। মামলাটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো বেআইনি হয়েছে এই দাবি করে ওই আইনের দুটি ধারা চ্যালেঞ্জ করে আদনান সিদ্দিকী হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করেন (রিট নম্বর ৭০৫৩ / ২০০৩)। ওই রিটের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ২০০৩ সালের ১৯ নভেম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে মামলা স্থানান্তরের আদেশ কেন বেআইনি হবে না তা জানাতে সরকারের প্রতি রুল জারি করেন। একই সঙ্গে তিন মাসের জন্য মামলার বিচার কার্যক্রম স্থগিত করেন। পরে ২০০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেন। সেই থেকে এই মামলার বিচার স্থগিত থাকে। কোনো স্বাক্ষীর স্বাক্ষই আর গ্রহণ করা হয়নি।
একটানা ১২ বছর মামলার কার্যক্রম স্থগিত থাকার পর ২০১৫ সালে আদনান সিদ্দিকীর দায়ের করা রিট আবেদনের ওপর শুনানি হয়। শুনানি শেষে বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর বেঞ্চ ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট রায় দেন। রায়ে ইতিপূর্বে দায়ের করা রুল খারিজ করে দেন। হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিত আদেশ প্রত্যাহার করেন। মামলার বিচার কার্যক্রম চলতে আইনত আর কোনো বাধা থাকে না এই আদেশের পর। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে ওই রায় ও হাইকোর্টের আদেশ আর বিচারিক ট্রাইব্যুনালে পৌঁছেনি। গায়েব হয়ে যায় হাইকোর্টেও আদেশের নথি।
আজকের পত্রিকা বিষয়টি অনুসন্ধান করে গত ২৩ জানুয়ারি ‘নায়ক খুনের মামলা গুম’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আবু জোবায়ের হোসাইন সজিব সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির দাবি জানিয়ে রিট আবেদন করেন।
গত ১৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশনা দেন। একই সঙ্গে নথি খুঁজে বের করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশ দেন। এরপর নথি বের হয়ে যায় এবং সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলা স্থগিত করা নিয়ে যে রিট আবেদন করা হয়েছিল সেই রুল খারিজের আদেশও দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পৌঁছে যায়। গত মঙ্গলবার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল বৃহস্পতিবার আসামিদের হাজিরার জন্য দিন ধার্য করেন।
নব্বইয়ের দশকের জনপ্রিয় চিত্র নায়ককে হত্যা করা হয় ১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর রাত তিনটার দিকে। সোহেল চৌধুরী বনানীর পুরাতন ডিওএইচএসের বাসা থেকে তাঁর গাড়ি চালক সেলিম, সঙ্গী কালাম ও অন্য একজনকে সঙ্গে নিয়ে বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবে যান। ক্লাবের কলাপসিবল গেটের কাছে গেলে কয়েকজন সন্ত্রাসী তাদের গতিরোধ করে। গুলি করে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করে।
এ ঘটনায় ওই দিনই সোহেল চৌধুরীর ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে গুলশান থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনাটি তদন্ত করে ১৯৯৯ সারের ৩০ জুলাই অভিযোগপত্র দাখিল করেন ডিবি পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুর কাশেম বেপারী। অভিযোগপত্রে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ অন্যদের আসামি করা হয়।

সরকারের একজন যুগ্ম সচিবকে তাঁর সরকারি গাড়ির ভেতরে জিম্মি করে ছয় লাখ টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে গাড়িচালকের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ঘুরিয়ে ওই কর্মকর্তাকে আটকে রাখেন চালক। একপর্যায়ে পরিকল্পনা কমিশনে পৌঁছালে তাঁকে আটক...
৪ মিনিট আগে
নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৯ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারের একজন যুগ্ম সচিবকে তাঁর সরকারি গাড়ির ভেতরে জিম্মি করে ছয় লাখ টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে গাড়িচালকের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ঘুরিয়ে ওই কর্মকর্তাকে আটকে রাখেন চালক। একপর্যায়ে পরিকল্পনা কমিশনে পৌঁছালে তাঁকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়।
আজ রাতে আজকের পত্রিকাকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম জানান, জিম্মি হওয়া যুগ্ম সচিব মাকসুদা হোসেন পরিকল্পনা কমিশনের কার্যক্রম বিভাগে কর্মরত। অভিযুক্ত চালকের নাম আবদুল আউয়াল (৪০)। তিনি গত দুই মাস ধরে ওই কর্মকর্তার গাড়িচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। তাঁর বাড়ি বগুড়া জেলায়। বিকেলে তাঁকে শেরেবাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে অপহরণ করে চাঁদা দাবির অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। সেই মামলায় চালককে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
ঘটনার বিষয়ে পুলিশ জানায়, আজ সকাল সোয়া ৮টার দিকে ধানমন্ডির বাসা থেকে মাকসুদা হোসেন শেরেবাংলা নগরে নিজ কর্মস্থলের উদ্দেশে রওনা হন। বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের সামনে এসে চালক গাড়িটি কমিশনে না নিয়ে বিজয় সরণির দিকে ঘুরিয়ে নেন। বিষয়টি জানতে চাইলে চালক কোনো উত্তর দেননি। পরে মহাখালী, বনানী হয়ে বিমানবন্দর সড়কের দিকে গাড়ি চালাতে থাকেন। বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হলে তিনি এক সহকর্মীকে বিষয়টি জানান।
একপর্যায়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯–এ কল দিতে গেলে চালক জোর করে তাঁর মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে বন্ধ করে দেন এবং গাড়ির দরজা লক করে দেন। এরপর গাড়ি উত্তরা দিয়াবাড়ি, বেড়িবাঁধ হয়ে সাভারের হেমায়েতপুরের দিকে নেওয়া হয়। পরে আবার গাড়ি ঘুরিয়ে দারুস সালামসহ ঢাকার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দুপুর ১২টার দিকে পরিকল্পনা কমিশনের সামনে চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের সামনের মাঠে গাড়ি থামিয়ে চালক তাঁর মায়ের চিকিৎসার জন্য ছয় লাখ টাকা দাবি করেন। তাৎক্ষণিকভাবে ৫০ হাজার টাকা দিতে বলেন। এ সময় যুগ্ম সচিব জানান, তাঁর কাছে এ মুহূর্তে টাকা নেই, অফিসে গেলে ব্যবস্থা করবেন। এরপর তাঁকে কমিশনের ভেতরে নিয়ে আসা হলে সেখানে চালক আবদুল আউয়ালকে আটক করেন। পরে থানায় হস্তান্তর করা হয়।

সরকারের একজন যুগ্ম সচিবকে তাঁর সরকারি গাড়ির ভেতরে জিম্মি করে ছয় লাখ টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে গাড়িচালকের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ঘুরিয়ে ওই কর্মকর্তাকে আটকে রাখেন চালক। একপর্যায়ে পরিকল্পনা কমিশনে পৌঁছালে তাঁকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়।
আজ রাতে আজকের পত্রিকাকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম জানান, জিম্মি হওয়া যুগ্ম সচিব মাকসুদা হোসেন পরিকল্পনা কমিশনের কার্যক্রম বিভাগে কর্মরত। অভিযুক্ত চালকের নাম আবদুল আউয়াল (৪০)। তিনি গত দুই মাস ধরে ওই কর্মকর্তার গাড়িচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। তাঁর বাড়ি বগুড়া জেলায়। বিকেলে তাঁকে শেরেবাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে অপহরণ করে চাঁদা দাবির অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। সেই মামলায় চালককে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
ঘটনার বিষয়ে পুলিশ জানায়, আজ সকাল সোয়া ৮টার দিকে ধানমন্ডির বাসা থেকে মাকসুদা হোসেন শেরেবাংলা নগরে নিজ কর্মস্থলের উদ্দেশে রওনা হন। বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের সামনে এসে চালক গাড়িটি কমিশনে না নিয়ে বিজয় সরণির দিকে ঘুরিয়ে নেন। বিষয়টি জানতে চাইলে চালক কোনো উত্তর দেননি। পরে মহাখালী, বনানী হয়ে বিমানবন্দর সড়কের দিকে গাড়ি চালাতে থাকেন। বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হলে তিনি এক সহকর্মীকে বিষয়টি জানান।
একপর্যায়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯–এ কল দিতে গেলে চালক জোর করে তাঁর মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে বন্ধ করে দেন এবং গাড়ির দরজা লক করে দেন। এরপর গাড়ি উত্তরা দিয়াবাড়ি, বেড়িবাঁধ হয়ে সাভারের হেমায়েতপুরের দিকে নেওয়া হয়। পরে আবার গাড়ি ঘুরিয়ে দারুস সালামসহ ঢাকার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দুপুর ১২টার দিকে পরিকল্পনা কমিশনের সামনে চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের সামনের মাঠে গাড়ি থামিয়ে চালক তাঁর মায়ের চিকিৎসার জন্য ছয় লাখ টাকা দাবি করেন। তাৎক্ষণিকভাবে ৫০ হাজার টাকা দিতে বলেন। এ সময় যুগ্ম সচিব জানান, তাঁর কাছে এ মুহূর্তে টাকা নেই, অফিসে গেলে ব্যবস্থা করবেন। এরপর তাঁকে কমিশনের ভেতরে নিয়ে আসা হলে সেখানে চালক আবদুল আউয়ালকে আটক করেন। পরে থানায় হস্তান্তর করা হয়।

উনিশ বছর পর দেশের রুপালি পর্দার জনপ্রিয় নায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার কার্যক্রম আবার শুরু হলো। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক জাকির হোসেন আগামী ২০ মার্চ সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেন
১০ মার্চ ২০২২
নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৯ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
২ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে। তদন্তে হুমকির সত্যতা পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দেওয়া হবে।
আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার দিকে কেএমপির প্রেসকনফারেন্স রুমে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন প্রসঙ্গে জাহিদুল হাসান বলেন, বাংলাদেশে পূর্ববর্তী এক নির্বাচনে প্রায় ১৭ লাখ ৫০ হাজার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করেছিলেন। সর্বশেষ নির্বাচনে পুলিশের সংখ্যা ছিল প্রায় দেড় লাখ। বাকি দায়িত্ব পালন করেছে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, আনসার, কোস্ট গার্ড, র্যাব ও বিজিবি।
জাহিদুল হাসান বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, নির্বাচন বানচাল করার সক্ষমতা কারোর নেই। অন্তত আমার মহানগরে আমি এমন কিছু দেখছি না।’
কেএমপি কমিশনার জানান, সরকার নজিরবিহীনভাবে নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে। আজ সকালে খুলনায় নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশের জন্য তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করা হয়েছে।
এই প্রশিক্ষণে বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার, যেকোনো পরিস্থিতিতে ভোট গ্রহণ বন্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করার কৌশলসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এ জন্য নির্দিষ্ট গাইডলাইন অনুসরণ করা হচ্ছে এবং প্রশিক্ষকেরা পুলিশ সদর দপ্তর থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।
ডিজিটাল অপরাধ প্রসঙ্গে কমিশনার বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে অপরাধীদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে। বর্তমানে অপরাধীরাও ডিজিটালভাবে আরও আধুনিক হয়ে উঠেছে। তারা সাধারণ ফোন ব্যবহার না করে হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন এনক্রিপ্টেড মাধ্যম ব্যবহার করছে, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। এরপরও পুলিশ সক্রিয় রয়েছে।
এ সময় কেএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ রাশিদুল ইসলাম খান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ শাহনেওয়াজ খালেদ, উপপুলিশ কমিশনার (সদর) এস এম শাকিলুজ্জামান, উপপুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) ত ম রোকনুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে। তদন্তে হুমকির সত্যতা পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দেওয়া হবে।
আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার দিকে কেএমপির প্রেসকনফারেন্স রুমে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন প্রসঙ্গে জাহিদুল হাসান বলেন, বাংলাদেশে পূর্ববর্তী এক নির্বাচনে প্রায় ১৭ লাখ ৫০ হাজার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করেছিলেন। সর্বশেষ নির্বাচনে পুলিশের সংখ্যা ছিল প্রায় দেড় লাখ। বাকি দায়িত্ব পালন করেছে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, আনসার, কোস্ট গার্ড, র্যাব ও বিজিবি।
জাহিদুল হাসান বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, নির্বাচন বানচাল করার সক্ষমতা কারোর নেই। অন্তত আমার মহানগরে আমি এমন কিছু দেখছি না।’
কেএমপি কমিশনার জানান, সরকার নজিরবিহীনভাবে নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে। আজ সকালে খুলনায় নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশের জন্য তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করা হয়েছে।
এই প্রশিক্ষণে বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার, যেকোনো পরিস্থিতিতে ভোট গ্রহণ বন্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করার কৌশলসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এ জন্য নির্দিষ্ট গাইডলাইন অনুসরণ করা হচ্ছে এবং প্রশিক্ষকেরা পুলিশ সদর দপ্তর থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।
ডিজিটাল অপরাধ প্রসঙ্গে কমিশনার বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে অপরাধীদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে। বর্তমানে অপরাধীরাও ডিজিটালভাবে আরও আধুনিক হয়ে উঠেছে। তারা সাধারণ ফোন ব্যবহার না করে হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন এনক্রিপ্টেড মাধ্যম ব্যবহার করছে, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। এরপরও পুলিশ সক্রিয় রয়েছে।
এ সময় কেএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ রাশিদুল ইসলাম খান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ শাহনেওয়াজ খালেদ, উপপুলিশ কমিশনার (সদর) এস এম শাকিলুজ্জামান, উপপুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) ত ম রোকনুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

উনিশ বছর পর দেশের রুপালি পর্দার জনপ্রিয় নায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার কার্যক্রম আবার শুরু হলো। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক জাকির হোসেন আগামী ২০ মার্চ সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেন
১০ মার্চ ২০২২
সরকারের একজন যুগ্ম সচিবকে তাঁর সরকারি গাড়ির ভেতরে জিম্মি করে ছয় লাখ টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে গাড়িচালকের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ঘুরিয়ে ওই কর্মকর্তাকে আটকে রাখেন চালক। একপর্যায়ে পরিকল্পনা কমিশনে পৌঁছালে তাঁকে আটক...
৪ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
২ ঘণ্টা আগেআখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
মুন্না আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামের মো. শাহ আলম মিয়ার ছেলে। পরিবারের দাবি, আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে মুন্নাকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যায়।
আজ বেলা ২টার দিকে বাউতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মুন্নার বাবা মো. শাহ আলম মিয়া রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছেলের ফেরার অপেক্ষা করছেন। এ সময় শাহ আলম মিয়া জানান, মুন্না বেকার। মাঝে মাঝে অটোরিকশা চালালেও তিনি আলাদা ঘরে বসবাস করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেকে ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে সীমান্ত এলাকার এক ভারতীয় বাসিন্দার মাধ্যমে জানতে পারেন, বিএসএফ তাঁর ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে।
শাহ আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমি আগরতলায় থাকা আমার আত্মীয়দের জানাই। তারা বিএসএফ ক্যাম্পে গিয়ে আমার ছেলেকে দেখতে পেয়েছে বলে জানিয়েছে। বর্তমানে আত্মীয়রা তাকে ছাড়িয়ে আনার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) আখাউড়া কোম্পানি সদরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিষয়টি জানার পর তাঁরা বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ বিকেল পর্যন্ত মুন্নাকে আটক করার বিষয়টি স্বীকার করেনি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
মুন্না আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামের মো. শাহ আলম মিয়ার ছেলে। পরিবারের দাবি, আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে মুন্নাকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যায়।
আজ বেলা ২টার দিকে বাউতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মুন্নার বাবা মো. শাহ আলম মিয়া রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছেলের ফেরার অপেক্ষা করছেন। এ সময় শাহ আলম মিয়া জানান, মুন্না বেকার। মাঝে মাঝে অটোরিকশা চালালেও তিনি আলাদা ঘরে বসবাস করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেকে ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে সীমান্ত এলাকার এক ভারতীয় বাসিন্দার মাধ্যমে জানতে পারেন, বিএসএফ তাঁর ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে।
শাহ আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমি আগরতলায় থাকা আমার আত্মীয়দের জানাই। তারা বিএসএফ ক্যাম্পে গিয়ে আমার ছেলেকে দেখতে পেয়েছে বলে জানিয়েছে। বর্তমানে আত্মীয়রা তাকে ছাড়িয়ে আনার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) আখাউড়া কোম্পানি সদরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিষয়টি জানার পর তাঁরা বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ বিকেল পর্যন্ত মুন্নাকে আটক করার বিষয়টি স্বীকার করেনি।

উনিশ বছর পর দেশের রুপালি পর্দার জনপ্রিয় নায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার কার্যক্রম আবার শুরু হলো। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক জাকির হোসেন আগামী ২০ মার্চ সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেন
১০ মার্চ ২০২২
সরকারের একজন যুগ্ম সচিবকে তাঁর সরকারি গাড়ির ভেতরে জিম্মি করে ছয় লাখ টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে গাড়িচালকের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ঘুরিয়ে ওই কর্মকর্তাকে আটকে রাখেন চালক। একপর্যায়ে পরিকল্পনা কমিশনে পৌঁছালে তাঁকে আটক...
৪ মিনিট আগে
নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৯ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
২ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ববিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ববিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে এবং কারা এই হামলার পেছনে জড়িত, তা জানতে তদন্ত চলছে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যার দিকে শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকার খ্রিষ্টান মিশন মেমোরিয়াল হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাগর। সে সময় মোবাইল ফোনে কারও একজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় অজ্ঞাতনামা দুয়েক ব্যক্তি সাগরের ওপর হামলা চালায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ববিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ববিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে এবং কারা এই হামলার পেছনে জড়িত, তা জানতে তদন্ত চলছে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যার দিকে শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকার খ্রিষ্টান মিশন মেমোরিয়াল হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাগর। সে সময় মোবাইল ফোনে কারও একজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় অজ্ঞাতনামা দুয়েক ব্যক্তি সাগরের ওপর হামলা চালায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়।

উনিশ বছর পর দেশের রুপালি পর্দার জনপ্রিয় নায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার কার্যক্রম আবার শুরু হলো। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক জাকির হোসেন আগামী ২০ মার্চ সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেন
১০ মার্চ ২০২২
সরকারের একজন যুগ্ম সচিবকে তাঁর সরকারি গাড়ির ভেতরে জিম্মি করে ছয় লাখ টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে গাড়িচালকের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ঘুরিয়ে ওই কর্মকর্তাকে আটকে রাখেন চালক। একপর্যায়ে পরিকল্পনা কমিশনে পৌঁছালে তাঁকে আটক...
৪ মিনিট আগে
নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৯ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে