প্রযুক্তি ডেস্ক

বাথরুম মানে কিন্তু শুধু গোসলখানা নয়, সাজগোজেরও স্থান। অর্থাৎ বসতবাড়ির সবচেয়ে ব্যক্তিগত স্থানটি হলো বাথরুমে। মানুষ তাদের জীবনের ৪১৬ দিনই খরচ করে ফেলে এই বাথরুমে! সাম্প্রতিক সময়ের একটি জরিপে এমন তথ্যই উঠে এসেছে।
যুক্তরাজ্যে প্রাপ্তবয়স্করা দিনের কতখানি সময় কী কাজে ব্যয় করেন—এটি জানতে এই জরিপ চালায় যুক্তরাজ্যভিত্তিক ঘরের যাবতীয় সামগ্রী বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ‘বিঅ্যান্ডকিউ’।
জরিপের ফলাফলে দেখা যায়, প্রাপ্তবয়স্করা গড়ে জীবনের ৪১৬ দিনই বাথরুমে কাটিয়ে দেন। এই দিনগুলো মূলত ব্যয় হয় গোসল করা, ময়েশ্চারাইজিং, শেভ করা, এমনকি ই-মেইল ও বই পড়াতে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য ইনডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মোট ২ হাজার প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও নারীর ওপর এই সমীক্ষা করা হয়। সমীক্ষায় দেখা যায়, পুরুষেরা বাড়ির বাথরুমে গড়ে ৩৭৩ দিন কাটায়। সে হিসাবে দিনে প্রায় ২৩ মিনিট। অন্যদিকে, নারীরা মোট ৪৫৬ দিন বাথরুমে কাটান। দিনে প্রায় ২৯ মিনিট। সমীক্ষায় এ-ও দেখা গেছে, উত্তরদাতারা তাঁদের জীবনের প্রায় তিন মাস শুধু কাজের জন্য প্রস্তুত হতেই ব্যয় করেন।
সমীক্ষায় আরও দেখা গেছে, বেশির ভাগ প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিগত বাথরুম চান। ১০ জনের মধ্যে ৭ জন প্রাপ্তবয়স্ক এক বা একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে একটি বাথরুম শেয়ার করাকে ‘হতাশাজনক’ বলে অভিহিত করেন। ১৭ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক জানান, অন্য কেউ তাঁদের বাথরুম ব্যবহার করাটা তাঁরা একেবারেই পছন্দ করেন না।
বাথরুমের ভেতরে কোন বিষয়টি সবচেয়ে বেশি বিরক্তিকর লাগে—এমন প্রশ্নের জবাবে উত্তরদাতাদের এক-তৃতীয়াংশ জানান, তাঁরা টয়লেট পেপার ফুরিয়ে যাওয়ার ভয় পান। এক-পঞ্চমাংশ জানান, বাথরুমের মেঝেতে আলগা চুল খুঁজে পাওয়াকে একদম অপছন্দ করেন। উত্তরদাতাদের ২৯ শতাংশ জানিয়েছেন, তাঁদের বাথরুম নিয়ে বেশির ভাগ হতাশার কারণ হন তাঁদের প্রেমিক বা স্বামী। কারণ, তাঁরা বাথরুমে সবচেয়ে বেশি অসতর্ক থাকেন।

বাথরুম মানে কিন্তু শুধু গোসলখানা নয়, সাজগোজেরও স্থান। অর্থাৎ বসতবাড়ির সবচেয়ে ব্যক্তিগত স্থানটি হলো বাথরুমে। মানুষ তাদের জীবনের ৪১৬ দিনই খরচ করে ফেলে এই বাথরুমে! সাম্প্রতিক সময়ের একটি জরিপে এমন তথ্যই উঠে এসেছে।
যুক্তরাজ্যে প্রাপ্তবয়স্করা দিনের কতখানি সময় কী কাজে ব্যয় করেন—এটি জানতে এই জরিপ চালায় যুক্তরাজ্যভিত্তিক ঘরের যাবতীয় সামগ্রী বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ‘বিঅ্যান্ডকিউ’।
জরিপের ফলাফলে দেখা যায়, প্রাপ্তবয়স্করা গড়ে জীবনের ৪১৬ দিনই বাথরুমে কাটিয়ে দেন। এই দিনগুলো মূলত ব্যয় হয় গোসল করা, ময়েশ্চারাইজিং, শেভ করা, এমনকি ই-মেইল ও বই পড়াতে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য ইনডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মোট ২ হাজার প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও নারীর ওপর এই সমীক্ষা করা হয়। সমীক্ষায় দেখা যায়, পুরুষেরা বাড়ির বাথরুমে গড়ে ৩৭৩ দিন কাটায়। সে হিসাবে দিনে প্রায় ২৩ মিনিট। অন্যদিকে, নারীরা মোট ৪৫৬ দিন বাথরুমে কাটান। দিনে প্রায় ২৯ মিনিট। সমীক্ষায় এ-ও দেখা গেছে, উত্তরদাতারা তাঁদের জীবনের প্রায় তিন মাস শুধু কাজের জন্য প্রস্তুত হতেই ব্যয় করেন।
সমীক্ষায় আরও দেখা গেছে, বেশির ভাগ প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিগত বাথরুম চান। ১০ জনের মধ্যে ৭ জন প্রাপ্তবয়স্ক এক বা একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে একটি বাথরুম শেয়ার করাকে ‘হতাশাজনক’ বলে অভিহিত করেন। ১৭ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক জানান, অন্য কেউ তাঁদের বাথরুম ব্যবহার করাটা তাঁরা একেবারেই পছন্দ করেন না।
বাথরুমের ভেতরে কোন বিষয়টি সবচেয়ে বেশি বিরক্তিকর লাগে—এমন প্রশ্নের জবাবে উত্তরদাতাদের এক-তৃতীয়াংশ জানান, তাঁরা টয়লেট পেপার ফুরিয়ে যাওয়ার ভয় পান। এক-পঞ্চমাংশ জানান, বাথরুমের মেঝেতে আলগা চুল খুঁজে পাওয়াকে একদম অপছন্দ করেন। উত্তরদাতাদের ২৯ শতাংশ জানিয়েছেন, তাঁদের বাথরুম নিয়ে বেশির ভাগ হতাশার কারণ হন তাঁদের প্রেমিক বা স্বামী। কারণ, তাঁরা বাথরুমে সবচেয়ে বেশি অসতর্ক থাকেন।

একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখলেন, একটা ই-মেইল এসেছে যার ‘সাবজেক্ট’ অপশনে লেখা ‘টার্মিনেশন লেটার’। ঘুম ঘুম চোখে এই ই-মেইল দেখলে স্বাভাবিকভাবেই ঘুম তো থাক, অন্য সব ভাবনাও হারাম হয়ে যাওয়ার কথা! তখন ভাবনায় আসবে ঠিক কি কারণে চাকরি থেকে ছাঁটাই হতে হলো!
৪ দিন আগে
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক থেকে শুরু করে স্বামী-স্ত্রীর ব্যক্তিগত ঝগড়া—সবকিছুতেই এখন থেকে গুনতে হবে মোটা অঙ্কের জরিমানা। চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ইউনান প্রদেশের লিংক্যাং গ্রামের কমিটি এমন নিয়ম জারি করেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘গ্রামের নিয়মাবলি: সবাই সমান’ শিরোনামের একটি নোটিশ ভাইরাল হওয়ার...
৫ দিন আগে
ইতালির আব্রুজ্জো অঞ্চলের মাউন্ট জিরিফালকোর পাদদেশে অবস্থিত এক প্রাচীন গ্রাম পালিয়ারা দে মার্সি। জনশূন্য এই গ্রামে মানুষের চেয়ে বিড়ালের সংখ্যাই বেশি। গত কয়েক দশক ধরে গ্রামটি নিস্তব্ধতায় ডুবে ছিল, কিন্তু গত মার্চ মাস থেকে সেখানে বইছে খুশির জোয়ার। কারণ, দীর্ঘ ৩০ বছর পর এই গ্রামে প্রথম কোনো শিশুর জন্ম
৫ দিন আগে
ক্যালিফোর্নিয়ার সুজ লোপেজ যখন তাঁর ছোট ছেলে রিউকে কোলে নিয়ে বসেন, তখন এক অলৌকিক বিস্ময়ে স্তব্ধ হয়ে যান। কারণ, ছোট্ট রিউ তাঁর মায়ের জরায়ুর ভেতরে নয়, বেড়ে উঠেছিল পেটের ভেতরে একটি বিশাল আকৃতির ওভারিয়ান সিস্টের আড়ালে। চিকিৎসাবিজ্ঞানে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এবং বিরল এই ঘটনাকে ‘মিরাকল’ বা অলৌকিক বলছেন চিকিৎ
৭ দিন আগে