বাকৃবি সংবাদদাতা
দেশের কৃষি-সংশ্লিষ্ট ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা হতে যাচ্ছে ১২ এপ্রিল। প্রতিবছরই পরীক্ষার দিন শিক্ষার্থীদের অচেনা ক্যাম্পাসে এসে নির্ধারিত কক্ষ খুঁজে পেতে ভোগান্তি পোহাতে হয়। থাকে মানসিক চাপ। সেই জটিলতা কাটাতে প্রযুক্তিনির্ভর সমাধান নিয়ে এসেছেন ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষার্থীরা।
বাকৃবির বায়োইনফরমেটিকস বিভাগের তিন শিক্ষার্থী ‘এক্সাম হল ফাইন্ডার’ নামের একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বা অ্যাপ তৈরি করেছেন। এতে পরীক্ষার্থীরা তাঁদের রোল নম্বর ও কক্ষ নম্বর ইনপুট দিলেই ম্যাপের মাধ্যমে কক্ষের সঠিক অবস্থান ও সেখানে যাওয়ার দিকনির্দেশনা পেয়ে যাবেন।
অ্যাপটি তৈরি করেছেন অনিক হাওলাদার, মুহাম্মদ ইশমামুল হক ও মো. আসিফুজ্জামান। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেল, কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ এবং কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ম্যাথমেটিকস বিভাগের সার্বিক তত্ত্বাবধানে অ্যাপটি প্রথম তৈরি হয় গত বছর। তবে চলতি বছরের ভর্তি-ইচ্ছুক পরীক্ষার্থীদের প্রয়োজন অনুযায়ী অ্যাপটি সম্প্রতি হালনাগাদ করা হয়েছে।
অনিক বলেন, ‘আমরা এই অ্যাপ তৈরি করে আগেও ভালো সাড়া পেয়েছিলাম। এবার নতুন কেন্দ্রগুলোর তথ্য যোগ এবং ইউজার ইন্টারফেস আরও সহজ করে অ্যাপটি আপডেট করেছি, যাতে পরীক্ষার্থীরা উপকৃত হন। এখন পর্যন্ত অ্যাপটি শুধু বাকৃবি কেন্দ্রে কার্যকর। তবে ভবিষ্যতে কৃষি গুচ্ছভুক্ত সব বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এটি কার্যকর করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
অ্যাপটিতে প্রবেশ করা যাবে ওয়েবলিংক কিংবা কিউআর কোড স্ক্যানের মাধ্যমে। এটি ব্যবহার করে পরীক্ষার্থীদের যেমন সময় সাশ্রয় হবে, তেমনি পরীক্ষার দিন কক্ষ খুঁজে না পাওয়ার ভোগান্তি থেকে রেহাই মিলবে।
কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা কমিটির বাকৃবি কেন্দ্রের আহ্বায়ক অধ্যাপক মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীরা নিজেদের উদ্ভাবনী দক্ষতা দিয়ে যেভাবে প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে সমস্যার সমাধান দিচ্ছে, তা সত্যিই প্রশংসনীয়। এ ধরনের উদ্যোগ ভর্তি-ইচ্ছুকদের মানসিক চাপ অনেকটাই কমিয়ে দেবে।’
দেশের কৃষি-সংশ্লিষ্ট ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা হতে যাচ্ছে ১২ এপ্রিল। প্রতিবছরই পরীক্ষার দিন শিক্ষার্থীদের অচেনা ক্যাম্পাসে এসে নির্ধারিত কক্ষ খুঁজে পেতে ভোগান্তি পোহাতে হয়। থাকে মানসিক চাপ। সেই জটিলতা কাটাতে প্রযুক্তিনির্ভর সমাধান নিয়ে এসেছেন ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষার্থীরা।
বাকৃবির বায়োইনফরমেটিকস বিভাগের তিন শিক্ষার্থী ‘এক্সাম হল ফাইন্ডার’ নামের একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বা অ্যাপ তৈরি করেছেন। এতে পরীক্ষার্থীরা তাঁদের রোল নম্বর ও কক্ষ নম্বর ইনপুট দিলেই ম্যাপের মাধ্যমে কক্ষের সঠিক অবস্থান ও সেখানে যাওয়ার দিকনির্দেশনা পেয়ে যাবেন।
অ্যাপটি তৈরি করেছেন অনিক হাওলাদার, মুহাম্মদ ইশমামুল হক ও মো. আসিফুজ্জামান। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেল, কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ এবং কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ম্যাথমেটিকস বিভাগের সার্বিক তত্ত্বাবধানে অ্যাপটি প্রথম তৈরি হয় গত বছর। তবে চলতি বছরের ভর্তি-ইচ্ছুক পরীক্ষার্থীদের প্রয়োজন অনুযায়ী অ্যাপটি সম্প্রতি হালনাগাদ করা হয়েছে।
অনিক বলেন, ‘আমরা এই অ্যাপ তৈরি করে আগেও ভালো সাড়া পেয়েছিলাম। এবার নতুন কেন্দ্রগুলোর তথ্য যোগ এবং ইউজার ইন্টারফেস আরও সহজ করে অ্যাপটি আপডেট করেছি, যাতে পরীক্ষার্থীরা উপকৃত হন। এখন পর্যন্ত অ্যাপটি শুধু বাকৃবি কেন্দ্রে কার্যকর। তবে ভবিষ্যতে কৃষি গুচ্ছভুক্ত সব বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এটি কার্যকর করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
অ্যাপটিতে প্রবেশ করা যাবে ওয়েবলিংক কিংবা কিউআর কোড স্ক্যানের মাধ্যমে। এটি ব্যবহার করে পরীক্ষার্থীদের যেমন সময় সাশ্রয় হবে, তেমনি পরীক্ষার দিন কক্ষ খুঁজে না পাওয়ার ভোগান্তি থেকে রেহাই মিলবে।
কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা কমিটির বাকৃবি কেন্দ্রের আহ্বায়ক অধ্যাপক মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীরা নিজেদের উদ্ভাবনী দক্ষতা দিয়ে যেভাবে প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে সমস্যার সমাধান দিচ্ছে, তা সত্যিই প্রশংসনীয়। এ ধরনের উদ্যোগ ভর্তি-ইচ্ছুকদের মানসিক চাপ অনেকটাই কমিয়ে দেবে।’
চীনের কনটেম্পরারি অ্যাম্পেরেক্স টেকনোলজি কোং লিমিটেড (সিএটিএল) বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান। এই কোম্পানি নতুন একটি সুপারচার্জিং ব্যাটারি উন্মোচন করেছে। এই ব্যাটারি মাত্র ৫ মিনিটের চার্জেই ৩২০ মাইল বা ৫৬৩ কিলোমিটার পথ চলতে সক্ষম।
৮ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই যেন মানুষের কণ্ঠ ও চেহারা অন্যায়ভাবে ব্যবহার না করে, তা নিয়ে ২০২৪ সালে বিক্ষোভ করে হলিউডের শক্তিশালী শ্রমিক ইউনিয়ন এসএজি-এএফটিআরএ। তাই গত বছরের শেষ দিকে এক চুক্তির মাধ্যমে শিল্পীদের ন্যায্য পারিশ্রমিক নিশ্চিত করা হয়। তবে বোঝাই যাচ্ছিল, সিনেমাশিল্পে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার
১০ ঘণ্টা আগেআশির দশকে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘টার্মিনেটর’ চলচ্চিত্রে দেখা গিয়েছিল স্কাইনেট নামের এক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিজে সচেতন হয়ে উঠে এবং মানবজাতিকে ধ্বংস করতে উদ্যোগী হয়। তখন সেটি ছিল নিছক বিজ্ঞান কল্পকাহিনি। তবে সময় বদলেছে। বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন আর কেবল কল্পকাহিনির বিষয় নয়, তা বাস্তব হয়ে উঠছে।
১২ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল প্রশিক্ষণ ও পরিচালনার খরচ বিপুল। শুধু বিদ্যুৎ ব্যয় হিসাব করলেও দেখা যায়, ব্যবহারকারীদের অনুরোধ প্রক্রিয়াজাত ও উত্তর প্রদানে বিশ্বজুড়ে এআই ডেটা সেন্টারগুলো বছরে ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটি ডলারেরও বেশি খরচ করে।
১৭ ঘণ্টা আগে