বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক এবং ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যানের মধ্যে চলমান আইনি যুদ্ধ নতুন মোড় নিয়েছে। দুই পক্ষই সম্মত হয়েছে যে, ওপেনএআইয়ের লাভজনক মডেলে রূপান্তরের বিষয়টি নিয়ে একটি দ্রুত বিচারকার্য অনুষ্ঠিত হবে, যা তাঁদের বিরোধকে আদালতের মাধ্যমে সমাধান করতে সাহায্য করবে।
গত শুক্রবার ফেডারেল আদালতের এক আইনি নথিতে জানানো হয়েছে, গত ডিসেম্বরে বিচারকার্য দ্রুত শুরু করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন মাস্ক এবং ওপেনএআই। এদিকে চলতি মাসে মাস্কের ওপেনএআইকে লাভজনক কোম্পানিতে রূপান্তর স্থগিত করার আবেদনটি খারিজ করেছেন এক বিচারক।
শুক্রবার এক ব্লগ পোস্টে ওপেনএআই বলেছে, ‘আমরা ৪ মার্চের আদালতের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। ব্যক্তিগত সুবিধার জন্য ওপেনএআইয়ের সফলতার গতি কমানোর সর্বশেষ চেষ্টা করছিলেন ইলন মাস্ক। তবে আদালত সেই আবেদন খারিজ করেছেন।’
মাস্ক ২০১৫ সালে স্যাম অল্টম্যানের সঙ্গে মিলে ওপেনএআই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তবে ২০১৮ সালে সংস্থাটি ছেড়ে চলে যান মাস্ক। ২০২৩ সালে তার প্রতিদ্বন্দ্বী স্টার্টআপ এক্সএআই প্রতিষ্ঠা করেন তিনি।
অল্টম্যান ওপেনএআইকে একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার চেষ্টা করছেন। তবে মাস্ক এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে সম্মত নন। গত বছর ওপেনএআই ও অল্টম্যানের বিরুদ্ধে মামলা করেন মাস্ক। তার অভিযোগ ছিল, ওপেনএআই তাদের প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য থেকে সরে গেছে। প্রতিষ্ঠানের সময় ওপেনএআইয়ের মূল্য উদ্দেশ্য ছিল মানবতার জন্য এআই। তবে মাস্কের দাবি, এখন কেবল করপোরেট মুনাফা অর্জনই ওপেনএআইয়ের মূল উদ্দেশ্য।
এদিকে ওপেনএআই ও অল্টম্যান অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং অল্টম্যান মাস্কের বিরুদ্ধে প্রতিযোগী ধীর করার চেষ্টার অভিযোগ তোলেন।
এই মামলার মূল বিষয় হলো ওপেনএআইয়ের লাভজনক মডেলে রূপান্তরের সিদ্ধান্ত, যা কোম্পানির মতে প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহ এবং খরচ সাপেক্ষ এআই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে সহায়ক।
গত দফায় ওপেনএআই ৬ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারের তহবিল সংগ্রহ করেছে এবং বর্তমানে সফট ব্যাংক গ্রুপের সঙ্গে আরও একটি ৪০ বিলিয়ন ডলারের তহবিল সংগ্রহের আলোচনা চলছে। তবে এর জন্য ওপেনএআইকে লাভজনক কোম্পানিতে পরিণত হতে হবে।
আইনি নথিতে আরও বলা হয়েছে, চ্যাটজিপিটির নির্মাতা ওপেনএআই কেনার জন্য ৯৭ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার বা ৯ হাজার ৭৪০ কোটি ডলারের প্রস্তাব দিয়েছিল ইলন মাস্কের নেতৃত্বাধীন এক বিনিয়োগকারী সংস্থা। তবে এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে ওপেনএআই।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক এবং ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যানের মধ্যে চলমান আইনি যুদ্ধ নতুন মোড় নিয়েছে। দুই পক্ষই সম্মত হয়েছে যে, ওপেনএআইয়ের লাভজনক মডেলে রূপান্তরের বিষয়টি নিয়ে একটি দ্রুত বিচারকার্য অনুষ্ঠিত হবে, যা তাঁদের বিরোধকে আদালতের মাধ্যমে সমাধান করতে সাহায্য করবে।
গত শুক্রবার ফেডারেল আদালতের এক আইনি নথিতে জানানো হয়েছে, গত ডিসেম্বরে বিচারকার্য দ্রুত শুরু করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন মাস্ক এবং ওপেনএআই। এদিকে চলতি মাসে মাস্কের ওপেনএআইকে লাভজনক কোম্পানিতে রূপান্তর স্থগিত করার আবেদনটি খারিজ করেছেন এক বিচারক।
শুক্রবার এক ব্লগ পোস্টে ওপেনএআই বলেছে, ‘আমরা ৪ মার্চের আদালতের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। ব্যক্তিগত সুবিধার জন্য ওপেনএআইয়ের সফলতার গতি কমানোর সর্বশেষ চেষ্টা করছিলেন ইলন মাস্ক। তবে আদালত সেই আবেদন খারিজ করেছেন।’
মাস্ক ২০১৫ সালে স্যাম অল্টম্যানের সঙ্গে মিলে ওপেনএআই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তবে ২০১৮ সালে সংস্থাটি ছেড়ে চলে যান মাস্ক। ২০২৩ সালে তার প্রতিদ্বন্দ্বী স্টার্টআপ এক্সএআই প্রতিষ্ঠা করেন তিনি।
অল্টম্যান ওপেনএআইকে একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার চেষ্টা করছেন। তবে মাস্ক এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে সম্মত নন। গত বছর ওপেনএআই ও অল্টম্যানের বিরুদ্ধে মামলা করেন মাস্ক। তার অভিযোগ ছিল, ওপেনএআই তাদের প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য থেকে সরে গেছে। প্রতিষ্ঠানের সময় ওপেনএআইয়ের মূল্য উদ্দেশ্য ছিল মানবতার জন্য এআই। তবে মাস্কের দাবি, এখন কেবল করপোরেট মুনাফা অর্জনই ওপেনএআইয়ের মূল উদ্দেশ্য।
এদিকে ওপেনএআই ও অল্টম্যান অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং অল্টম্যান মাস্কের বিরুদ্ধে প্রতিযোগী ধীর করার চেষ্টার অভিযোগ তোলেন।
এই মামলার মূল বিষয় হলো ওপেনএআইয়ের লাভজনক মডেলে রূপান্তরের সিদ্ধান্ত, যা কোম্পানির মতে প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহ এবং খরচ সাপেক্ষ এআই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে সহায়ক।
গত দফায় ওপেনএআই ৬ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারের তহবিল সংগ্রহ করেছে এবং বর্তমানে সফট ব্যাংক গ্রুপের সঙ্গে আরও একটি ৪০ বিলিয়ন ডলারের তহবিল সংগ্রহের আলোচনা চলছে। তবে এর জন্য ওপেনএআইকে লাভজনক কোম্পানিতে পরিণত হতে হবে।
আইনি নথিতে আরও বলা হয়েছে, চ্যাটজিপিটির নির্মাতা ওপেনএআই কেনার জন্য ৯৭ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার বা ৯ হাজার ৭৪০ কোটি ডলারের প্রস্তাব দিয়েছিল ইলন মাস্কের নেতৃত্বাধীন এক বিনিয়োগকারী সংস্থা। তবে এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে ওপেনএআই।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই যেন মানুষের কণ্ঠ ও চেহারা অন্যায়ভাবে ব্যবহার না করে, তা নিয়ে ২০২৪ সালে বিক্ষোভ করে হলিউডের শক্তিশালী শ্রমিক ইউনিয়ন এসএজি-এএফটিআরএ। তাই গত বছরের শেষ দিকে এক চুক্তির মাধ্যমে শিল্পীদের ন্যায্য পারিশ্রমিক নিশ্চিত করা হয়। তবে বোঝাই যাচ্ছিল, সিনেমাশিল্পে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার
৩ মিনিট আগেআশির দশকে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘টার্মিনেটর’ চলচ্চিত্রে দেখা গিয়েছিল স্কাইনেট নামের এক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিজে সচেতন হয়ে উঠে এবং মানবজাতিকে ধ্বংস করতে উদ্যোগী হয়। তখন সেটি ছিল নিছক বিজ্ঞান কল্পকাহিনি। তবে সময় বদলেছে। বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন আর কেবল কল্পকাহিনির বিষয় নয়, তা বাস্তব হয়ে উঠছে।
২ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল প্রশিক্ষণ ও পরিচালনার খরচ বিপুল। শুধু বিদ্যুৎ ব্যয় হিসাব করলেও দেখা যায়, ব্যবহারকারীদের অনুরোধ প্রক্রিয়াজাত ও উত্তর প্রদানে বিশ্বজুড়ে এআই ডেটা সেন্টারগুলো বছরে ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটি ডলারেরও বেশি খরচ করে।
৭ ঘণ্টা আগেগুগল, মেটা, অ্যাপলসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর একচেটিয়া ব্যবসা চলে আসছে বছরের পর বছর। এতে বছরে বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা হলেও বিভিন্ন মামলার তোপে পড়তে হয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলোকে। সম্প্রতি দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতির চাপও নিতে হচ্ছে এসব প্রতিষ্ঠানকে। চলতি সময়
৮ ঘণ্টা আগে