আনোয়ার সোহাগ, লবীব আহমদ ও সহিবুর রহমান, হবিগঞ্জ থেকে
‘আমার ভালো লাগছে আপনারা সবাই এসেছেন, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’—গ্রামের মানুষের অভিবাদনের জবাব এভাবেই দিলেন হামজা দেওয়ান চৌধুরী। তাঁকে একপলক দেখতে বাড়ির পাশে অস্থায়ী মঞ্চে হাজির হয়েছিল হাজারো মানুষ। হামজা তাদের নিরাশ করেননি। ওই দুই লাইনের কথাতেই মন ভরিয়ে দিয়েছেন।
কদিন ধরেই দেশের ফুটবল কাঁপছে হামজা-জ্বরে। তাঁর আগমন ঘিরে গত কদিনে সমর্থকদের কতই না উন্মাদনা। বাংলাদেশ সময় পরশু গভীর রাতে ইংল্যান্ড থেকে রওনা দেওয়ার সময়ে প্লেনে বসা তোলা ছবি বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) পোস্ট করেছে তাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। সেটি গভীর রাতেই ছড়িয়ে পড়ে দেশের ফুটবলপ্রেমীদের মধ্যে—ওই যে হামজা আসছেন। কাল বেলা ১১টা ৩৪ মিনিটে সিলেট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পা রাখেন তিনি। কিন্তু তারও আগে থেকেই ভক্তদের ভিড় বিমানবন্দরে। কেউ এসেছেন হবিগঞ্জ থেকে, কেউ সুনামগঞ্জ থেকে। কেউ আবার এসেছেন সুদূর ঢাকা থেকে। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড়ও বাড়তে থাকে ভিআইপি গেটে। বাড়তে থাকে সংবাদকর্মীদের অপেক্ষাও।
অবশেষে প্রায় এক ঘণ্টা পর গণমাধ্যমের সামনে আসেন হামজা দেওয়ান চৌধুরী। তিনি আসতেই হুড়মুড়িয়ে পড়ে লোকজন। ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা তো বটেই, ছবি-সেলফি তোলার চেষ্টাও কম ছিল না। ‘ওয়েলকাম টু মাদারল্যান্ড হামজা’, ‘হামজা দ্য কিং’ স্লোগানে মুখর ছিল চারদিক। গিজগিজে ভিড়ে একটুও বিরক্ত না হয়ে বরং মুখে হাসি ধরে রেখে সবকিছু বেশ মুগ্ধতা নিয়েই হামজা দেখেছেন, শুনেছেন আর উপভোগ করেছেন।
ভিআইপি লাউঞ্জের বাইরে অবস্থান করা গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কথা বলতে গেট দিয়ে বেরিয়ে সিঁড়িতে পৌঁছাতে পৌঁছাতেই ভিড়ে চিড়েচ্যাপ্টা হওয়ার উপক্রম হামজার! বাফুফে কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আর উৎসুকদের ফাঁক গলে যখন সামনে এলেন, চোখের সামনে শত শত ক্যামেরা, মোবাইল ফোন আর মানুষের ভিড়। সবার দৃষ্টি হামজার দিকে, তাঁর কাছ থেকে কিছু শুনতে চান।
পরশু রাতে শেফিল্ড ইউনাইটেডের হয়ে খেলার পর কোনো বিলম্ব না করেই সিলেটের বিমান ধরেছেন হামজা। ঠিকমতো বিশ্রাম নেওয়ারও সুযোগ পাননি। সিলেটে নেমেই ভারতের বিপক্ষে আসন্ন ম্যাচ নিয়ে বলেছেন, ‘ইনশা আল্লাহ আমরা উইন খরমু। আমার বড় স্বপ্ন আছে। ইনশা আল্লাহ, আমরা উইন করিয়া প্রোগ্রেস করতে পারমু।’ বিমানবন্দর থেকেই তিনি দ্রুত ছুটে যান হবিগঞ্জের স্নানঘাট গ্রামে। যেখানে তাঁকে আপন করে নিতে উন্মুখ ছিল স্থানীয় মানুষ। বাড়ির পাশে ছোট একটি মাঠে সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। সেই আয়োজনে তিনি স্লোগান দিয়েছেন, ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।’
সংবর্ধনা শেষে ভিড় ঠেলে নিজের বাড়িতে ঢুকতে গলদঘর্ম অবস্থা হামজার। খানিকটা ব্যথাও পেয়েছেন পায়ে, তবে মানুষের ভালোবাসার কাছে এই চোট তেমন গুরুতর কিছু নয়। দেশে ফেরার পর থেকেই হামজাকে ঘিরে হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার স্নানঘাট গ্রামে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। বেলা সাড়ে ৩টায় নিজ গ্রামে পৌঁছালে তাঁকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও ভালোবাসায় বরণ করে নেয় এলাকার সব বয়সী মানুষ। গ্রামজুড়ে সাজসজ্জা, তোরণ ও ব্যানারে ছেয়ে গেছে। এলাকাবাসী তাঁকে একনজর দেখতে ভিড় জমাচ্ছে। হামজার আগমনে পুরো গ্রাম যেন এক আনন্দের নগরীতে পরিণত হয়েছে। এত ভিড়ে কিছুটা বিশৃঙ্খলা তো থাকবেই, হামজা তা বুঝতেও পেরেছেন। তাই তো কিছুটা বিশৃঙ্খলার মধ্যে তাঁর চোখেমুখে ছিল না কোনো অস্বস্তির ছায়া।
বাড়ির ছাদ থেকেই হামজাকে দেখছিলেন সঙ্গে আসা তাঁর স্ত্রী ওলিভিয়া চৌধুরী। শ্বশুরবাড়িতে এবারই প্রথমবার এসেছেন ওলিভিয়া। ছেলেকে কোলে নিয়ে তিনিও হামজার মতো গলা ফাটাতে থাকেন ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’ বলে। হামজা যেমন জাতীয় দলের হয়ে বড় স্বপ্ন দেখছেন, তেমনি তাঁকে ঘিরে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ ফুটবলও। গত ডিসেম্বরে তাঁকে বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার অনুমতি দেয় ফিফা। তাঁকে জাতীয় দলে ভেড়াতে আর দেরি করেননি কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। হামজাও এসে শোনালেন আশার কথা, ‘এখানে এসে খুবই অসাধারণ লাগছে। ইনশা আল্লাহ ভারতের বিপক্ষে আমরা জিতব।’
ভিড়ের মধ্যে বলা হামজার অল্প কথায় মন ভরছিল না সংবাদকর্মীদের। হামজার বাড়িতে সন্ধ্যা পর্যন্ত লেগে থাকেন তাঁরা। হামজা অবশ্য সেই অনুরোধও ফেরাননি। বাংলাদেশে পা রেখে রাজসিক অভ্যর্থনা পেয়ে তিনি যেমন আপ্লুত, তেমনি তিনি হৃদয় জিতেছেন উপস্থিত সবার। বাংলাদেশ জাতীয় দল কখনো এত বড় প্রোফাইলের ফুটবলার পায়নি। হামজা চৌধুরীর স্পর্শে দেশের অনুজ্জ্বল ফুটবল আলোকিত হবে, এই আশায় আছে পুরো দেশবাসী।
‘আমার ভালো লাগছে আপনারা সবাই এসেছেন, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’—গ্রামের মানুষের অভিবাদনের জবাব এভাবেই দিলেন হামজা দেওয়ান চৌধুরী। তাঁকে একপলক দেখতে বাড়ির পাশে অস্থায়ী মঞ্চে হাজির হয়েছিল হাজারো মানুষ। হামজা তাদের নিরাশ করেননি। ওই দুই লাইনের কথাতেই মন ভরিয়ে দিয়েছেন।
কদিন ধরেই দেশের ফুটবল কাঁপছে হামজা-জ্বরে। তাঁর আগমন ঘিরে গত কদিনে সমর্থকদের কতই না উন্মাদনা। বাংলাদেশ সময় পরশু গভীর রাতে ইংল্যান্ড থেকে রওনা দেওয়ার সময়ে প্লেনে বসা তোলা ছবি বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) পোস্ট করেছে তাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। সেটি গভীর রাতেই ছড়িয়ে পড়ে দেশের ফুটবলপ্রেমীদের মধ্যে—ওই যে হামজা আসছেন। কাল বেলা ১১টা ৩৪ মিনিটে সিলেট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পা রাখেন তিনি। কিন্তু তারও আগে থেকেই ভক্তদের ভিড় বিমানবন্দরে। কেউ এসেছেন হবিগঞ্জ থেকে, কেউ সুনামগঞ্জ থেকে। কেউ আবার এসেছেন সুদূর ঢাকা থেকে। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড়ও বাড়তে থাকে ভিআইপি গেটে। বাড়তে থাকে সংবাদকর্মীদের অপেক্ষাও।
অবশেষে প্রায় এক ঘণ্টা পর গণমাধ্যমের সামনে আসেন হামজা দেওয়ান চৌধুরী। তিনি আসতেই হুড়মুড়িয়ে পড়ে লোকজন। ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা তো বটেই, ছবি-সেলফি তোলার চেষ্টাও কম ছিল না। ‘ওয়েলকাম টু মাদারল্যান্ড হামজা’, ‘হামজা দ্য কিং’ স্লোগানে মুখর ছিল চারদিক। গিজগিজে ভিড়ে একটুও বিরক্ত না হয়ে বরং মুখে হাসি ধরে রেখে সবকিছু বেশ মুগ্ধতা নিয়েই হামজা দেখেছেন, শুনেছেন আর উপভোগ করেছেন।
ভিআইপি লাউঞ্জের বাইরে অবস্থান করা গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কথা বলতে গেট দিয়ে বেরিয়ে সিঁড়িতে পৌঁছাতে পৌঁছাতেই ভিড়ে চিড়েচ্যাপ্টা হওয়ার উপক্রম হামজার! বাফুফে কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আর উৎসুকদের ফাঁক গলে যখন সামনে এলেন, চোখের সামনে শত শত ক্যামেরা, মোবাইল ফোন আর মানুষের ভিড়। সবার দৃষ্টি হামজার দিকে, তাঁর কাছ থেকে কিছু শুনতে চান।
পরশু রাতে শেফিল্ড ইউনাইটেডের হয়ে খেলার পর কোনো বিলম্ব না করেই সিলেটের বিমান ধরেছেন হামজা। ঠিকমতো বিশ্রাম নেওয়ারও সুযোগ পাননি। সিলেটে নেমেই ভারতের বিপক্ষে আসন্ন ম্যাচ নিয়ে বলেছেন, ‘ইনশা আল্লাহ আমরা উইন খরমু। আমার বড় স্বপ্ন আছে। ইনশা আল্লাহ, আমরা উইন করিয়া প্রোগ্রেস করতে পারমু।’ বিমানবন্দর থেকেই তিনি দ্রুত ছুটে যান হবিগঞ্জের স্নানঘাট গ্রামে। যেখানে তাঁকে আপন করে নিতে উন্মুখ ছিল স্থানীয় মানুষ। বাড়ির পাশে ছোট একটি মাঠে সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। সেই আয়োজনে তিনি স্লোগান দিয়েছেন, ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।’
সংবর্ধনা শেষে ভিড় ঠেলে নিজের বাড়িতে ঢুকতে গলদঘর্ম অবস্থা হামজার। খানিকটা ব্যথাও পেয়েছেন পায়ে, তবে মানুষের ভালোবাসার কাছে এই চোট তেমন গুরুতর কিছু নয়। দেশে ফেরার পর থেকেই হামজাকে ঘিরে হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার স্নানঘাট গ্রামে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। বেলা সাড়ে ৩টায় নিজ গ্রামে পৌঁছালে তাঁকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও ভালোবাসায় বরণ করে নেয় এলাকার সব বয়সী মানুষ। গ্রামজুড়ে সাজসজ্জা, তোরণ ও ব্যানারে ছেয়ে গেছে। এলাকাবাসী তাঁকে একনজর দেখতে ভিড় জমাচ্ছে। হামজার আগমনে পুরো গ্রাম যেন এক আনন্দের নগরীতে পরিণত হয়েছে। এত ভিড়ে কিছুটা বিশৃঙ্খলা তো থাকবেই, হামজা তা বুঝতেও পেরেছেন। তাই তো কিছুটা বিশৃঙ্খলার মধ্যে তাঁর চোখেমুখে ছিল না কোনো অস্বস্তির ছায়া।
বাড়ির ছাদ থেকেই হামজাকে দেখছিলেন সঙ্গে আসা তাঁর স্ত্রী ওলিভিয়া চৌধুরী। শ্বশুরবাড়িতে এবারই প্রথমবার এসেছেন ওলিভিয়া। ছেলেকে কোলে নিয়ে তিনিও হামজার মতো গলা ফাটাতে থাকেন ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’ বলে। হামজা যেমন জাতীয় দলের হয়ে বড় স্বপ্ন দেখছেন, তেমনি তাঁকে ঘিরে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ ফুটবলও। গত ডিসেম্বরে তাঁকে বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার অনুমতি দেয় ফিফা। তাঁকে জাতীয় দলে ভেড়াতে আর দেরি করেননি কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। হামজাও এসে শোনালেন আশার কথা, ‘এখানে এসে খুবই অসাধারণ লাগছে। ইনশা আল্লাহ ভারতের বিপক্ষে আমরা জিতব।’
ভিড়ের মধ্যে বলা হামজার অল্প কথায় মন ভরছিল না সংবাদকর্মীদের। হামজার বাড়িতে সন্ধ্যা পর্যন্ত লেগে থাকেন তাঁরা। হামজা অবশ্য সেই অনুরোধও ফেরাননি। বাংলাদেশে পা রেখে রাজসিক অভ্যর্থনা পেয়ে তিনি যেমন আপ্লুত, তেমনি তিনি হৃদয় জিতেছেন উপস্থিত সবার। বাংলাদেশ জাতীয় দল কখনো এত বড় প্রোফাইলের ফুটবলার পায়নি। হামজা চৌধুরীর স্পর্শে দেশের অনুজ্জ্বল ফুটবল আলোকিত হবে, এই আশায় আছে পুরো দেশবাসী।
আইপিএলে ঘরের মাঠে ছন্নছাড়া রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। বিপরীত চিত্র প্রতিপক্ষের মাঠে। ঘরের মাঠে ২ ম্যাচে বড় ব্যবধানে হারা বেঙ্গালুরু আজ পাঞ্জাব কিংসকে ৭ উইকেট হারিয়ে তুলে নিয়েছে পঞ্চম জয়। এমন জয়ের দিনে জোড়া রেকর্ডে নাম লিখিয়েছেন বিরাট কোহলি।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল কোচ সালাহ উদ্দীনকে এখন কথা বলতে হচ্ছে যথেষ্ট রক্ষণাত্মক সুরে। আজ রোববার দিনের খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসা দলের সিনিয়র সহকারী কোচকে ঘুরেফিরে কথা বলতে হলো ব্যাটিং-ব্যর্থতা নিয়ে। একটা দল টেস্টে গত এক বছরে ১৮ ইনিংসের মধ্যে ৯ বারই ২০০ রানের নিচে অ
৮ ঘণ্টা আগেএএইচএফ কাপে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল দারুণ। প্রথম ম্যাচে কাজাখস্তানকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দেয় পুষ্কর ক্ষিসা মিমোর দল। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়াকে হারাতে গিয়ে ঘাম ছুটে গেল। একপর্যায়ে মনে হচ্ছিল ড্রয়ের দিকেই এগোচ্ছে ম্যাচ। কিন্তু শেষ মিনিটে ফজলে রাব্বির গোলে ৩-২ ব্যবধানের রোমাঞ্চকর জয় নিয়ে...
৯ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপে দল সংখ্যা বাড়ানো আলোচনা উঠেছে আবারও। ২০২৬ বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো অংশ নেবে ৪৮ দল। তবে ২০৩০ বিশ্বকাপে দল সংখ্যা বাড়িয়ে ৬৪ করার প্রস্তাব দিয়েছে লাতিন আমেরিকা ফুটবল কনফেডারেশন। প্রস্তাবটি বিশ্লেষণের পর্যায়ে রেখেছে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফা। তবে বিশ্বকাপ ৬৪ দলের হলে আয়োজনে কোনো সমস্যা...
৯ ঘণ্টা আগে