আজকের পত্রিকা ডেস্ক

কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয়ভাবে অংশ নিতে পারছে না আওয়ামী লীগ। তবে দলটি ও সহযোগী সংগঠনের তৃণমূল পর্যায়ের অনেক নেতা ভিন্ন পরিচয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
জানা গেছে, টাঙ্গাইল-১ ও ৬ আসনে তিন আওয়ামী লীগ নেতা ভিন্ন পরিচয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। তাঁরা গত ২৯ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তাঁরা হলেন টাঙ্গাইল-৬ (নাগরপুর-দেলদুয়ার) আসনে তারেক শামস খান হিমু ও ব্যারিস্টার আশরাফুল ইসলাম এবং টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর-ধনবাড়ী) আসনের অ্যাডভোকেট ইলিয়াস হোসেন মনি। এ ছাড়া নরসিংদী-৫ আসনে যুবলীগের একজন, রাজশাহী-৩ আসনে কৃষক লীগের এক নারীনেত্রী, রাজশাহী-৫ আসনে আওয়ামীমনা এক আইনজীবী এবং সাতক্ষীরা-১ আসনে জেলা আ.লীগের এক নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
টাঙ্গাইল-৬ আসনের প্রার্থী তারেক শামস খান হিমু জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। তিনি নির্বাচনে জাতীয় পার্টি (জেপি) মনোনীত প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর আগে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এ বিষয়ে জানতে তাঁর সঙ্গে (মুঠোফোনে) যোগাযোগ করেও পাওয়া যায়নি।
এদিকে টাঙ্গাইল-৬ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন মুহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম। তিনি দেলদুয়ার উপজেলার কাতুলী গ্রামের মুহাম্মদ মজনু মিয়ার ছেলে ও যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির কার্যকরী কমিটির সদস্য এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।
জানতে চাইলে আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘আমি মনোনয়নের সঙ্গে ৪ হাজার ৯০১ জনের স্বাক্ষর নিয়ে জমা দিয়েছি। ১ শতাংশ ভোটারের মধ্যে ৯০ ভাগই মহিলা। আমি ২০১৮ সালে মনোনয়ন চেয়েছিলাম, পাইনি। ২০২৪ সালে মনোনয়ন চাইনি, কিন্তু স্বতন্ত্র নির্বাচন করেছি। এবারও তাই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। নারী-পুরুষের ভালোবাসার ভোটই আমাকে বিজয়ী করবে।’
অন্যদিকে টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর-ধনবাড়ী) আসনে জাতীয় পার্টির (এরশাদ) মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন অ্যাডভোকেট মুহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন। তিনি আওয়ামী লীগ সমর্থিত সম্মিলিত আইনজীবী পরিষদের নেতা ছিলেন। তিনি গত ১৩ নভেম্বর জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন। তিনি টাঙ্গাইল জেলা বার সমিতিতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সম্মিলিত আইনজীবী পরিষদে একবার কার্যকরী সদস্য এবং পরে যুগ্ম সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। ইলিয়াস হোসেন ধনবাড়ী উপজেলার নরিল্যা গ্রামের মরহুম তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে।
এ বিষয়ে ইলিয়াস হোসেন বলেন, ‘আমি আওয়ামী লীগে সক্রিয় বা পদবিধারী নেতা ছিলাম না, তবে টাঙ্গাইল বারে সম্মিলিত আইনজীবী পরিষদের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। আমি জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে টাঙ্গাইল-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি।’
এদিকে নরসিংদী-৫ (রায়পুরা) আসন থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার তৌফিকুর রহমান। তিনি জেলার রায়পুরা উপজেলার পাড়াতলী গ্রামের সন্তান। তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের বোন আমেনা বেগম এবং শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাতের নাতি। এর আগের কয়েক নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে রায়পুরার মনোনয়ন চেয়েছিলেন।
এ ছাড়া রাজশাহীতে নারীসহ দুজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তাঁদের একজন হলেন রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনে হাবিবা বেগম। তাঁর বাড়ি মোহনপুরের সিংহমারা গ্রামে। তিনি উপজেলা কৃষক লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক। হাবিবা স্থানীয় ইউপির সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য ছিলেন। তখন এলাকার সংসদ সদস্য ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা আয়েন উদ্দিন। তবে হাবিবা জেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদের অনুসারী ছিলেন।
অপরজন হলেন রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে আইনজীবী রায়হান কাওসার। তাঁর বাড়ি দুর্গাপুরের হরিয়াপাড়া গ্রামে। তিনি আইন বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। পরে সুপ্রিম কোর্টে আইনজীবী হিসেবে যোগ দেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন তিনি।
অন্যদিকে সাতক্ষীরা-১ (তালা-কলারোয়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের কৃষিবিষয়ক সম্পাদক ও বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সরদার মুজিব। তিনি কলারোয়া উপজেলার নাকিলা গ্রামের চাঁদ আলী সরদারের ছেলে। জানা গেছে, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সরদার মুজিব আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে অংশ নেন।
[প্রতিবেদনে তথ্য দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রতিনিধিরা]

কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয়ভাবে অংশ নিতে পারছে না আওয়ামী লীগ। তবে দলটি ও সহযোগী সংগঠনের তৃণমূল পর্যায়ের অনেক নেতা ভিন্ন পরিচয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
জানা গেছে, টাঙ্গাইল-১ ও ৬ আসনে তিন আওয়ামী লীগ নেতা ভিন্ন পরিচয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। তাঁরা গত ২৯ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তাঁরা হলেন টাঙ্গাইল-৬ (নাগরপুর-দেলদুয়ার) আসনে তারেক শামস খান হিমু ও ব্যারিস্টার আশরাফুল ইসলাম এবং টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর-ধনবাড়ী) আসনের অ্যাডভোকেট ইলিয়াস হোসেন মনি। এ ছাড়া নরসিংদী-৫ আসনে যুবলীগের একজন, রাজশাহী-৩ আসনে কৃষক লীগের এক নারীনেত্রী, রাজশাহী-৫ আসনে আওয়ামীমনা এক আইনজীবী এবং সাতক্ষীরা-১ আসনে জেলা আ.লীগের এক নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
টাঙ্গাইল-৬ আসনের প্রার্থী তারেক শামস খান হিমু জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। তিনি নির্বাচনে জাতীয় পার্টি (জেপি) মনোনীত প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর আগে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এ বিষয়ে জানতে তাঁর সঙ্গে (মুঠোফোনে) যোগাযোগ করেও পাওয়া যায়নি।
এদিকে টাঙ্গাইল-৬ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন মুহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম। তিনি দেলদুয়ার উপজেলার কাতুলী গ্রামের মুহাম্মদ মজনু মিয়ার ছেলে ও যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির কার্যকরী কমিটির সদস্য এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।
জানতে চাইলে আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘আমি মনোনয়নের সঙ্গে ৪ হাজার ৯০১ জনের স্বাক্ষর নিয়ে জমা দিয়েছি। ১ শতাংশ ভোটারের মধ্যে ৯০ ভাগই মহিলা। আমি ২০১৮ সালে মনোনয়ন চেয়েছিলাম, পাইনি। ২০২৪ সালে মনোনয়ন চাইনি, কিন্তু স্বতন্ত্র নির্বাচন করেছি। এবারও তাই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। নারী-পুরুষের ভালোবাসার ভোটই আমাকে বিজয়ী করবে।’
অন্যদিকে টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর-ধনবাড়ী) আসনে জাতীয় পার্টির (এরশাদ) মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন অ্যাডভোকেট মুহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন। তিনি আওয়ামী লীগ সমর্থিত সম্মিলিত আইনজীবী পরিষদের নেতা ছিলেন। তিনি গত ১৩ নভেম্বর জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন। তিনি টাঙ্গাইল জেলা বার সমিতিতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সম্মিলিত আইনজীবী পরিষদে একবার কার্যকরী সদস্য এবং পরে যুগ্ম সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। ইলিয়াস হোসেন ধনবাড়ী উপজেলার নরিল্যা গ্রামের মরহুম তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে।
এ বিষয়ে ইলিয়াস হোসেন বলেন, ‘আমি আওয়ামী লীগে সক্রিয় বা পদবিধারী নেতা ছিলাম না, তবে টাঙ্গাইল বারে সম্মিলিত আইনজীবী পরিষদের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। আমি জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে টাঙ্গাইল-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি।’
এদিকে নরসিংদী-৫ (রায়পুরা) আসন থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার তৌফিকুর রহমান। তিনি জেলার রায়পুরা উপজেলার পাড়াতলী গ্রামের সন্তান। তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের বোন আমেনা বেগম এবং শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাতের নাতি। এর আগের কয়েক নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে রায়পুরার মনোনয়ন চেয়েছিলেন।
এ ছাড়া রাজশাহীতে নারীসহ দুজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তাঁদের একজন হলেন রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনে হাবিবা বেগম। তাঁর বাড়ি মোহনপুরের সিংহমারা গ্রামে। তিনি উপজেলা কৃষক লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক। হাবিবা স্থানীয় ইউপির সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য ছিলেন। তখন এলাকার সংসদ সদস্য ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা আয়েন উদ্দিন। তবে হাবিবা জেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদের অনুসারী ছিলেন।
অপরজন হলেন রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে আইনজীবী রায়হান কাওসার। তাঁর বাড়ি দুর্গাপুরের হরিয়াপাড়া গ্রামে। তিনি আইন বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। পরে সুপ্রিম কোর্টে আইনজীবী হিসেবে যোগ দেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন তিনি।
অন্যদিকে সাতক্ষীরা-১ (তালা-কলারোয়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের কৃষিবিষয়ক সম্পাদক ও বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সরদার মুজিব। তিনি কলারোয়া উপজেলার নাকিলা গ্রামের চাঁদ আলী সরদারের ছেলে। জানা গেছে, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সরদার মুজিব আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে অংশ নেন।
[প্রতিবেদনে তথ্য দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রতিনিধিরা]

যত দূর চোখ যায়, শুধু মানুষ আর মানুষ। দল-মত ও পথের ভেদাভেদ ভুলে সবাই এসে জড়ো হয়েছে এক জায়গায়। চোখের জল, শ্রদ্ধা আর ভালোবাসার ঢেউ বয়ে গেছে অগুনতি মানুষের সেই জনসমুদ্রে।
২ ঘণ্টা আগে
খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘নববর্ষে আমাদের উচ্চারণ হোক ধ্বংস নয়, প্রতিশোধ নয়, আসুন, ভালোবাসা, পরমতসহিষ্ণুতা, শান্তি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়ে তুলি।’
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ। দলের সকল পদ থেকে অব্যাহতি চেয়ে আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় সফররত শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিজিথা হেরাথ। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনার ধর্মপাল বিরাক্কোডি।
৫ ঘণ্টা আগে