নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নিয়মিত অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়াকে শুরুর একাদশে রাখেননি কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। তাই অধিনায়কত্বের বাহুবন্ধনী থাকে তপু বর্মণের কাছে। কিন্তু চোটের কারণে ২১ মিনিটের বেশি খেলতে পারেননি তিনি। এরপর রহমত মিয়া থেকে ঘুরে সেটা যায় সোহেল রানার কাছেও। কিন্তু বাহুবন্ধনী যাঁর হাতেই থাকুক, সবার চোখ তো ছিল হামজা চৌধুরীর দিকে। পুরো ৯০ মিনিট জুড়েই বাংলাদেশের খেলার কলকাঠি নেড়েছেন তিনি। কখনো উপরে উঠে, কখনো নিচে নেমে, দলের প্রয়োজনে সবটুকু উজাড় করে দিয়ে খেলেছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলা এই ফুটবলার। কিন্তু ভারতের বিপক্ষে তাঁর অভিষেক জয়ে রাঙাতে পারেনি বাংলাদেশ।
উন্মাদনার তুঙ্গে থাকা এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচটি ইতি টানে গোলশূন্য ড্রয়ে। এতে অবশ্য বাংলাদেশেরই দায় বেশি। ভারতের একের পর এক ভুল কাজে লাগাতে পারেনি কাবরেরার দল। উল্টো সাজিয়ে বসে গোল মিসের পসরা। ম্যাচের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত গোলের অন্তুত পাঁচটি পরিষ্কার সুযোগ ছিল।
শিলংয়ের জওহরলার নেহরু স্টেডিয়ামে ম্যাচের ১৫ সেকেন্ডেই গোলের সুবর্ণ এক সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি মজিবর রহমান জনি। কিকঅফের পর অভিষিক্ত হামজা চৌধুরী তার উদ্দেশেই বল বাড়ান, সেই বল চলে যায় ভারতীয় গোলরক্ষক বিশাল কাইথের কাছে। তবে কাইথ উল্টো বেরিয়ে এসে জনির কাছে ভুলপাস দেন তিনি। কিন্তু ফাঁকাপোস্ট পেয়ে বল জালের ভেতর ফেলতে পারেননি জনি। তাঁর শট জালের পাশ দিয়ে চলে যায় বাইরে।
১২ মিনিটে আরও একটি সুবর্ণ সুযোগ আসে বাংলাদেশের। এবারও ভুলটি ভারতীয় গোলরক্ষকের। তাঁর নেওয়া শট শাকিল তপুর গায়ে লাগায় ডি-বক্সের মধ্যে ফিরে আসে বল। আরও একবার ফাঁকা পোস্ট পায় বাংলাদেশ। কিন্তু তা কাজে লাগাতে পারেননি মোহাম্মদ হৃদয়। তাঁর নেওয়া দুর্বল শট সহজে ক্লিয়ার করেন শুভাশীষ বোস।
১৮ মিনিটে শেখ মোরসালিনের ক্রসে শাহরিয়ার ইমন আরেকটু ওপরে ওঠে মাথা ছোঁয়াতে পারলে গোলের উল্লাসে মেতে উঠতো বাংলাদেশ। কিন্তু এবারও সঙ্গী হয় দুর্ভাগ্য। ২০ মিনিটে আয়ুশ ছেত্রীকে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন জনি। ঠিক তখনই এক ধাক্কা খায় বাংলাদেশ। শাহরিয়ারের সঙ্গে সংঘর্ষের কারণে চোট পান তপু বর্মন। তাই স্ট্রেচারে করে মাঠ থেকে উঠে যেতে হয় তাঁকে। বদলি হিসেবে নামেন রহমত মিয়া
ভারত প্রথম গোলমুখে শট নেয় ২৮ মিনিটে। তবে লিস্টন কোলাসোর শট জায়গায় দাঁড়িয়ে তালুবন্দী করেন বাংলাদেশ গোলরক্ষক মিতুল মারমা। এরপর আরও আগ্রাসী হতে থাকে ভারত। ৩০ মিনিটে উদন্ত সিংয়ের হেড প্রতিহত করেন তারিক কাজী। ফিরতি বলে সুযোগ এসেছিল ফারুকের সামনেও। তবে তাঁর শট ঝাঁপিয়ে পড়ে ঠেকান মিতুল।
৪১ মিনিটে আবারও হতাশ করেন জনি। শুভাশীষ ও সন্দেশ ঝিঙ্ঘনকে পেছনে ফেলে দৌড়ে ডি-বক্সের সামনে এগিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু গোলরক্ষকে একা পেয়েও পরাস্ত করতে পারেননি এই মিডফিল্ডার।
বিরতি পর শুরুর দিকে খেলায় তেমন গতি ছিল না। হামজা আরেকটু নিচে এসে খেলতে থাকেন। ভারতের লিস্টন কোলাসোকে ট্যাকল করে ডিফেন্সিভ দক্ষতাও দেখান তিনি। তবে ভারতের আক্রমণের ধার কেবল বাড়তেই থাকে। বেশ কয়েকটি কর্নারও পায় তারা। কিন্তু কোনো বিপদ তৈরি করতে পারেনি।
৬১ মিনিটে আবারও ভুল পাসে সুযোগ চলে আসে জনির সামনে। কিন্তু ব্যর্থতার ধারা এবারও বজায় রাখেন তিনি। ডিবক্সে গিয়ে হারিয়ে ফেলেন বল। এর পরের মিনিটেই তাঁকে তুলে নেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। তুলে নেওয়া হয় শাহরিয়ার ইমনকেও। দুজনের পরিবর্তে মাঠে নামেন চন্দন রায় ও ফয়সাল আহমেদ ফাহিম। ৭৫ তম মিনিটে সেই ফাহিমই রাকিবের পাঠানো ক্রসকে জালে না পাঠিয়ে উল্টো আকাশে মেরেছেন।
৮৪ মিনিটে মহেশ সিংয়ের ক্রসে বলার মতো শুধু একটি সুযোগই পেয়েছিলেন সুনীল ছেত্রী। কিন্তু তাঁর দুর্বল হেড পোস্টের অনেকটা বাইরে দিয়েই চলে যায়। ম্যাচে এর আগে খুঁজেও পাওয়া যায়নি তাঁকে। ৮৯ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে ফাহিমের দারুণ একটি শট ভারতীয় গোলরক্ষক যদি ঝাঁপিয়ে পড়ে ঠেকিয়ে দেন। ম্যাচের যোগ করা সময়ের পঞ্চম মিনিটে শেষবারের মতো সুযোগ পায় বাংলাদেশ। কিন্তু রাকিব বল আকাশে না পাঠালে গল্পটা অন্য রকম হতে পারত। তাই আপাতত প্রাপ্তি শুধু ১ পয়েন্ট।
বাংলাদেশ একাদশ: মিতুল মারমা (গোলরক্ষক), তপু বর্মণ (অধিনায়ক), তারিক কাজী, শাকিল তপু, সাদ উদ্দিন, মোহাম্মদ হৃদয়, মজিবর রহমান জনি, হামজা চৌধুরী, রাকিব হোসেন, শেখ মোরসালিন, শাহরিয়ার ইমন।
ভারত একাদশ: বিশাল কাইথ (গোলরক্ষক), রাহুল ভেকে, শুভাশিষ বোস, সন্দেশ ঝিঙ্ঘন (অধিনায়ক), লিস্টন কোলাসো, ফারুক চৌধুরী, উদন্ত সিং, সুনীল ছেত্রী, আয়ুশ ছেত্রী, আপুইয়া রালতে, বরিস সিং।

নিয়মিত অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়াকে শুরুর একাদশে রাখেননি কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। তাই অধিনায়কত্বের বাহুবন্ধনী থাকে তপু বর্মণের কাছে। কিন্তু চোটের কারণে ২১ মিনিটের বেশি খেলতে পারেননি তিনি। এরপর রহমত মিয়া থেকে ঘুরে সেটা যায় সোহেল রানার কাছেও। কিন্তু বাহুবন্ধনী যাঁর হাতেই থাকুক, সবার চোখ তো ছিল হামজা চৌধুরীর দিকে। পুরো ৯০ মিনিট জুড়েই বাংলাদেশের খেলার কলকাঠি নেড়েছেন তিনি। কখনো উপরে উঠে, কখনো নিচে নেমে, দলের প্রয়োজনে সবটুকু উজাড় করে দিয়ে খেলেছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলা এই ফুটবলার। কিন্তু ভারতের বিপক্ষে তাঁর অভিষেক জয়ে রাঙাতে পারেনি বাংলাদেশ।
উন্মাদনার তুঙ্গে থাকা এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচটি ইতি টানে গোলশূন্য ড্রয়ে। এতে অবশ্য বাংলাদেশেরই দায় বেশি। ভারতের একের পর এক ভুল কাজে লাগাতে পারেনি কাবরেরার দল। উল্টো সাজিয়ে বসে গোল মিসের পসরা। ম্যাচের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত গোলের অন্তুত পাঁচটি পরিষ্কার সুযোগ ছিল।
শিলংয়ের জওহরলার নেহরু স্টেডিয়ামে ম্যাচের ১৫ সেকেন্ডেই গোলের সুবর্ণ এক সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি মজিবর রহমান জনি। কিকঅফের পর অভিষিক্ত হামজা চৌধুরী তার উদ্দেশেই বল বাড়ান, সেই বল চলে যায় ভারতীয় গোলরক্ষক বিশাল কাইথের কাছে। তবে কাইথ উল্টো বেরিয়ে এসে জনির কাছে ভুলপাস দেন তিনি। কিন্তু ফাঁকাপোস্ট পেয়ে বল জালের ভেতর ফেলতে পারেননি জনি। তাঁর শট জালের পাশ দিয়ে চলে যায় বাইরে।
১২ মিনিটে আরও একটি সুবর্ণ সুযোগ আসে বাংলাদেশের। এবারও ভুলটি ভারতীয় গোলরক্ষকের। তাঁর নেওয়া শট শাকিল তপুর গায়ে লাগায় ডি-বক্সের মধ্যে ফিরে আসে বল। আরও একবার ফাঁকা পোস্ট পায় বাংলাদেশ। কিন্তু তা কাজে লাগাতে পারেননি মোহাম্মদ হৃদয়। তাঁর নেওয়া দুর্বল শট সহজে ক্লিয়ার করেন শুভাশীষ বোস।
১৮ মিনিটে শেখ মোরসালিনের ক্রসে শাহরিয়ার ইমন আরেকটু ওপরে ওঠে মাথা ছোঁয়াতে পারলে গোলের উল্লাসে মেতে উঠতো বাংলাদেশ। কিন্তু এবারও সঙ্গী হয় দুর্ভাগ্য। ২০ মিনিটে আয়ুশ ছেত্রীকে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন জনি। ঠিক তখনই এক ধাক্কা খায় বাংলাদেশ। শাহরিয়ারের সঙ্গে সংঘর্ষের কারণে চোট পান তপু বর্মন। তাই স্ট্রেচারে করে মাঠ থেকে উঠে যেতে হয় তাঁকে। বদলি হিসেবে নামেন রহমত মিয়া
ভারত প্রথম গোলমুখে শট নেয় ২৮ মিনিটে। তবে লিস্টন কোলাসোর শট জায়গায় দাঁড়িয়ে তালুবন্দী করেন বাংলাদেশ গোলরক্ষক মিতুল মারমা। এরপর আরও আগ্রাসী হতে থাকে ভারত। ৩০ মিনিটে উদন্ত সিংয়ের হেড প্রতিহত করেন তারিক কাজী। ফিরতি বলে সুযোগ এসেছিল ফারুকের সামনেও। তবে তাঁর শট ঝাঁপিয়ে পড়ে ঠেকান মিতুল।
৪১ মিনিটে আবারও হতাশ করেন জনি। শুভাশীষ ও সন্দেশ ঝিঙ্ঘনকে পেছনে ফেলে দৌড়ে ডি-বক্সের সামনে এগিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু গোলরক্ষকে একা পেয়েও পরাস্ত করতে পারেননি এই মিডফিল্ডার।
বিরতি পর শুরুর দিকে খেলায় তেমন গতি ছিল না। হামজা আরেকটু নিচে এসে খেলতে থাকেন। ভারতের লিস্টন কোলাসোকে ট্যাকল করে ডিফেন্সিভ দক্ষতাও দেখান তিনি। তবে ভারতের আক্রমণের ধার কেবল বাড়তেই থাকে। বেশ কয়েকটি কর্নারও পায় তারা। কিন্তু কোনো বিপদ তৈরি করতে পারেনি।
৬১ মিনিটে আবারও ভুল পাসে সুযোগ চলে আসে জনির সামনে। কিন্তু ব্যর্থতার ধারা এবারও বজায় রাখেন তিনি। ডিবক্সে গিয়ে হারিয়ে ফেলেন বল। এর পরের মিনিটেই তাঁকে তুলে নেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। তুলে নেওয়া হয় শাহরিয়ার ইমনকেও। দুজনের পরিবর্তে মাঠে নামেন চন্দন রায় ও ফয়সাল আহমেদ ফাহিম। ৭৫ তম মিনিটে সেই ফাহিমই রাকিবের পাঠানো ক্রসকে জালে না পাঠিয়ে উল্টো আকাশে মেরেছেন।
৮৪ মিনিটে মহেশ সিংয়ের ক্রসে বলার মতো শুধু একটি সুযোগই পেয়েছিলেন সুনীল ছেত্রী। কিন্তু তাঁর দুর্বল হেড পোস্টের অনেকটা বাইরে দিয়েই চলে যায়। ম্যাচে এর আগে খুঁজেও পাওয়া যায়নি তাঁকে। ৮৯ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে ফাহিমের দারুণ একটি শট ভারতীয় গোলরক্ষক যদি ঝাঁপিয়ে পড়ে ঠেকিয়ে দেন। ম্যাচের যোগ করা সময়ের পঞ্চম মিনিটে শেষবারের মতো সুযোগ পায় বাংলাদেশ। কিন্তু রাকিব বল আকাশে না পাঠালে গল্পটা অন্য রকম হতে পারত। তাই আপাতত প্রাপ্তি শুধু ১ পয়েন্ট।
বাংলাদেশ একাদশ: মিতুল মারমা (গোলরক্ষক), তপু বর্মণ (অধিনায়ক), তারিক কাজী, শাকিল তপু, সাদ উদ্দিন, মোহাম্মদ হৃদয়, মজিবর রহমান জনি, হামজা চৌধুরী, রাকিব হোসেন, শেখ মোরসালিন, শাহরিয়ার ইমন।
ভারত একাদশ: বিশাল কাইথ (গোলরক্ষক), রাহুল ভেকে, শুভাশিষ বোস, সন্দেশ ঝিঙ্ঘন (অধিনায়ক), লিস্টন কোলাসো, ফারুক চৌধুরী, উদন্ত সিং, সুনীল ছেত্রী, আয়ুশ ছেত্রী, আপুইয়া রালতে, বরিস সিং।

এক কলকাতা পর্ব বাদ দিলে লিওনেল মেসির ভারত সফরটা হয়েছে মনে রাখার মতোই। হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—সব জায়গাতেই আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ডকে রাজকীয়ভাবে বরণ করা হয়েছে। ভারত সফরে এসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিটও পেয়ে গেলেন মেসি।
৫ ঘণ্টা আগে
২০১৪ সালের মিরপুরে সেই এশিয়া কাপে পাকিস্তানি বাঁহাতি স্পিনার আবদুর রেহমানের ‘বিশেষ’ সেই বোলিংয়ের ঘটনা হয়তো অনেকে ভুলেই গিয়েছিলেন। সেবার তিনটা বিমার ছোড়ার পর আর বোলিংই করতে পারেননি তিনি। ১১ বছর পর আজ অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যের জিলংয়ে সেই পুরোনো ঘটনাটা আবার মনে করিয়ে দিলেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বোলিংয়ের পর ব্যাটারদের দিকে তেড়ে যাওয়া, স্লেজিংয়ে তাঁতিয়ে দেওয়া—আগুনের জবাব আগুনে দেওয়া বলতে তো এমনটাই বোঝায়। বর্তমান ক্রিকেটে পেসারদের এমন আগ্রাসন যে একেবারে দেখা যায় না, ব্যাপারটা তা নয়। কিন্তু আশি-নব্বইয়ের দশকের মতো অতটা আগুন দেখা যায় না বললেই চলে।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রথমবার জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে অংশ নিয়ে প্রত্যাশার চেয়েও বেশি কিছু উপহার দিয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২১ দল। নভেম্বর-ডিসেম্বরে ভারতের চেন্নাই ও মাদুরাইয়ে অনুষ্ঠিত ২৪ দলের বিশ্বকাপে ১৭তম হয়ে জিতে নিয়েছে চ্যালেঞ্জার কাপ। অভাবনীয় সাফল্যের পরও পুরস্কারের ঘোষণা পেতে অপেক্ষা করা লাগল খানিকটা। আজ তাদের ৪০ লাখ
৭ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এক কলকাতা পর্ব বাদ দিলে লিওনেল মেসির ভারত সফরটা হয়েছে মনে রাখার মতোই। হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—সব জায়গাতেই আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ডকে রাজকীয়ভাবে বরণ করা হয়েছে। ভারত সফরে এসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিটও পেয়ে গেলেন মেসি।
দিল্লি ভ্রমণ করে আজ ভারত সফর শেষ হলো মেসির। দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে আজ আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড মাঠে ঢুকতেই দর্শকেরা ‘মেসি, মেসি’ স্লোগান দিয়েছেন। আর্জেন্টাইন ফলোয়ার্ডের বরণ অনুষ্ঠানে আইসিসি চেয়ারম্যান জয় শাহ, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তা, দিল্লি ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রোহান জেটলি উপস্থিত ছিলেন। মেসিকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ভারত-যুক্তরাষ্ট্র ম্যাচের টিকিট উপহার দিয়েছেন। শুধু তা-ই নয়, মেসিকে একটা ক্রিকেট ব্যাট ও ভারতীয় দলের জার্সিও উপহার দেওয়া হয়েছে। এমন আপ্যায়নে মুগ্ধ আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বলেন, ‘ভারতে এই কয় দিনে যে ভালোবাসা পেয়েছি, সেজন্য আপনাদের ধন্যবাদ। সত্যি বলতে এটা ছিল আমাদের জন্য ভিন্ন রকম এক অভিজ্ঞতা। যদিও অনেক সংক্ষিপ্ত সফর ছিল, তবে সবার ভালোবাসা পেয়ে ভালো লাগছে। প্রথমবারের মতো এমন অভিজ্ঞতা ছিল অসাধারণ।’
মুম্বাইয়ে গতকাল ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে শচীন টেন্ডুলকার, সুনীল ছেত্রী, মেসি—একসঙ্গে তিন কিংবদন্তিকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল ক্রীড়াপ্রেমীদের। শচীনের কাছ থেকে ১০ নম্বর জার্সি উপহার পেয়েছেন। সামাজিক মাধ্যমে অনেকেই তখন ব্যাপারটাকে ‘দুই নম্বর টেনের’ একসঙ্গে সাক্ষাৎ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। ওয়াংখেড়েতেও শোনা গেছে ‘মেসি, মেসি’ স্লোগান। ১৩ থেকে ১৫ ডিসেম্বর—এই তিন দিনে মেসি ভক্ত-সমর্থকসহ সবার কাছ থেকে যে ভালোবাসা পেয়েছেন, তাতে আবারও ভারত সফরের ইচ্ছা তাঁর অনেক বেড়ে গেল। এবার কোনো ম্যাচ না খেললেও সেবার একটা ফুটবল ম্যাচ খেলতে পারবেন বলে আশা ব্যক্ত করেছেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড। মেসি বলেন, ‘আপনারা এই কদিনে যারা করেছেন, সত্যি বলতে অসাধারণ। অসংখ্য ধন্যবাদ। কোনো না কোনোদিন অবশ্যই ফিরব। হয়তো একটা ম্যাচ খেলা হবে। তবে অবশ্যই ফিরছি। অসংখ্য ধন্যবাদ।’
মেসির আজ সকালে দিল্লিতে পৌঁছানোর কথা ছিল। কিন্তু ঘন কুয়াশার কারণে তাঁর চার্টার্ড ফ্লাইটের একটু দেরি হয়েছে। বিমানবন্দর থেকে সোজা দিল্লির লিলা প্যালেস হোটেলে চলে যান। মেসির এই সফরে পুরোটা জুড়েই ছিলেন রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ। মেসির মতো দি পল-সুয়ারেজকেও ফ্রেমে বাঁধানো ক্রিকেট ব্যাট ও ভারতীয় দলের জার্সি দেওয়া হয়েছে। ভারতের সাবেক গোলরক্ষক অদিতি চৌহান তাঁর স্বাক্ষরিত টি-শার্ট উপহার দিয়েছেন মেসি, সুয়ারেজ, দি পলকে। এর আগে সবশেষ ২০১১ সালে মেসি ভারত সফর করেছিলেন।

এক কলকাতা পর্ব বাদ দিলে লিওনেল মেসির ভারত সফরটা হয়েছে মনে রাখার মতোই। হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—সব জায়গাতেই আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ডকে রাজকীয়ভাবে বরণ করা হয়েছে। ভারত সফরে এসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিটও পেয়ে গেলেন মেসি।
দিল্লি ভ্রমণ করে আজ ভারত সফর শেষ হলো মেসির। দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে আজ আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড মাঠে ঢুকতেই দর্শকেরা ‘মেসি, মেসি’ স্লোগান দিয়েছেন। আর্জেন্টাইন ফলোয়ার্ডের বরণ অনুষ্ঠানে আইসিসি চেয়ারম্যান জয় শাহ, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তা, দিল্লি ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রোহান জেটলি উপস্থিত ছিলেন। মেসিকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ভারত-যুক্তরাষ্ট্র ম্যাচের টিকিট উপহার দিয়েছেন। শুধু তা-ই নয়, মেসিকে একটা ক্রিকেট ব্যাট ও ভারতীয় দলের জার্সিও উপহার দেওয়া হয়েছে। এমন আপ্যায়নে মুগ্ধ আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বলেন, ‘ভারতে এই কয় দিনে যে ভালোবাসা পেয়েছি, সেজন্য আপনাদের ধন্যবাদ। সত্যি বলতে এটা ছিল আমাদের জন্য ভিন্ন রকম এক অভিজ্ঞতা। যদিও অনেক সংক্ষিপ্ত সফর ছিল, তবে সবার ভালোবাসা পেয়ে ভালো লাগছে। প্রথমবারের মতো এমন অভিজ্ঞতা ছিল অসাধারণ।’
মুম্বাইয়ে গতকাল ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে শচীন টেন্ডুলকার, সুনীল ছেত্রী, মেসি—একসঙ্গে তিন কিংবদন্তিকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল ক্রীড়াপ্রেমীদের। শচীনের কাছ থেকে ১০ নম্বর জার্সি উপহার পেয়েছেন। সামাজিক মাধ্যমে অনেকেই তখন ব্যাপারটাকে ‘দুই নম্বর টেনের’ একসঙ্গে সাক্ষাৎ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। ওয়াংখেড়েতেও শোনা গেছে ‘মেসি, মেসি’ স্লোগান। ১৩ থেকে ১৫ ডিসেম্বর—এই তিন দিনে মেসি ভক্ত-সমর্থকসহ সবার কাছ থেকে যে ভালোবাসা পেয়েছেন, তাতে আবারও ভারত সফরের ইচ্ছা তাঁর অনেক বেড়ে গেল। এবার কোনো ম্যাচ না খেললেও সেবার একটা ফুটবল ম্যাচ খেলতে পারবেন বলে আশা ব্যক্ত করেছেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড। মেসি বলেন, ‘আপনারা এই কদিনে যারা করেছেন, সত্যি বলতে অসাধারণ। অসংখ্য ধন্যবাদ। কোনো না কোনোদিন অবশ্যই ফিরব। হয়তো একটা ম্যাচ খেলা হবে। তবে অবশ্যই ফিরছি। অসংখ্য ধন্যবাদ।’
মেসির আজ সকালে দিল্লিতে পৌঁছানোর কথা ছিল। কিন্তু ঘন কুয়াশার কারণে তাঁর চার্টার্ড ফ্লাইটের একটু দেরি হয়েছে। বিমানবন্দর থেকে সোজা দিল্লির লিলা প্যালেস হোটেলে চলে যান। মেসির এই সফরে পুরোটা জুড়েই ছিলেন রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ। মেসির মতো দি পল-সুয়ারেজকেও ফ্রেমে বাঁধানো ক্রিকেট ব্যাট ও ভারতীয় দলের জার্সি দেওয়া হয়েছে। ভারতের সাবেক গোলরক্ষক অদিতি চৌহান তাঁর স্বাক্ষরিত টি-শার্ট উপহার দিয়েছেন মেসি, সুয়ারেজ, দি পলকে। এর আগে সবশেষ ২০১১ সালে মেসি ভারত সফর করেছিলেন।

নিয়মিত অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়াকে শুরুর একাদশে রাখেননি কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। তাই অধিনায়কত্বের বাহুবন্ধনী থাকে তপু বর্মণের কাছে। কিন্তু চোটের কারণে ২১ মিনিটের বেশি খেলতে পারেননি তিনি। এরপর রহমত মিয়া থেকে ঘুরে সেটা যায় সোহেল রানার কাছেও। কিন্তু বাহুবন্ধনী যাঁর হাতেই থাকুক, সবার চোখ তো ছিল হামজা চৌধুরীর
২৫ মার্চ ২০২৫
২০১৪ সালের মিরপুরে সেই এশিয়া কাপে পাকিস্তানি বাঁহাতি স্পিনার আবদুর রেহমানের ‘বিশেষ’ সেই বোলিংয়ের ঘটনা হয়তো অনেকে ভুলেই গিয়েছিলেন। সেবার তিনটা বিমার ছোড়ার পর আর বোলিংই করতে পারেননি তিনি। ১১ বছর পর আজ অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যের জিলংয়ে সেই পুরোনো ঘটনাটা আবার মনে করিয়ে দিলেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বোলিংয়ের পর ব্যাটারদের দিকে তেড়ে যাওয়া, স্লেজিংয়ে তাঁতিয়ে দেওয়া—আগুনের জবাব আগুনে দেওয়া বলতে তো এমনটাই বোঝায়। বর্তমান ক্রিকেটে পেসারদের এমন আগ্রাসন যে একেবারে দেখা যায় না, ব্যাপারটা তা নয়। কিন্তু আশি-নব্বইয়ের দশকের মতো অতটা আগুন দেখা যায় না বললেই চলে।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রথমবার জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে অংশ নিয়ে প্রত্যাশার চেয়েও বেশি কিছু উপহার দিয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২১ দল। নভেম্বর-ডিসেম্বরে ভারতের চেন্নাই ও মাদুরাইয়ে অনুষ্ঠিত ২৪ দলের বিশ্বকাপে ১৭তম হয়ে জিতে নিয়েছে চ্যালেঞ্জার কাপ। অভাবনীয় সাফল্যের পরও পুরস্কারের ঘোষণা পেতে অপেক্ষা করা লাগল খানিকটা। আজ তাদের ৪০ লাখ
৭ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

২০১৪ সালের মিরপুরে সেই এশিয়া কাপে পাকিস্তানি বাঁহাতি স্পিনার আবদুর রেহমানের ‘বিশেষ’ সেই বোলিংয়ের ঘটনা হয়তো অনেকে ভুলেই গিয়েছিলেন। সেবার তিনটা বিমার ছোড়ার পর আর বোলিংই করতে পারেননি তিনি। ১১ বছর পর আজ অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যের জিলংয়ে সেই পুরোনো ঘটনাটা আবার মনে করিয়ে দিলেন।
বিগ ব্যাশে আজ মুখোমুখি হয়েছে মেলবোর্ন রেনেগেডস-ব্রিসবেন হিট। ব্রিসবেনের জার্সিতে খেলা শাহিন আজ বিগ ব্যাশে প্রথম কোনো ম্যাচ খেলতে নেমেছেন। তবে অস্ট্রেলিয়ার এই ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি লিগে তাঁর অভিষেকটা হলো ভুলে যাওয়ার মতোই। বিশেষ করে রেনেগেডসের ইনিংসে ১৮তম ওভারে তাঁর উল্টাপাল্টা বোলিংয়ের কারণে। ওভারের তৃতীয় বলে টিম সাইফার্টকে কোমরের ওপরের সমান ডেলিভারি করেছেন শাহিন আফ্রিদি। একই ওভারের পঞ্চম বলে আবারও একই রকম ডেলিভারি শাহিন আফ্রিদির। এবার ব্যাটার রেনেগেডসের ওলিভার পিক। এক ওভারে দুটো বিমার ছোড়ার কারণে আম্পায়ার শাহিনকে আর ওভারের বাকি অংশ করতে দেননি আম্পায়ার।
১৮তম ওভারে শাহিন বৈধ চার ডেলিভারি করেছেন। তবে তিন নো বলসহ করেছেন সাত বল। আরেকটা নো বল হয়েছে ফ্রন্ট ফুটের কারণে। সেই ওভারের শেষ দুই বলে নাথান ম্যাকসুইনি খরচ করেন ৫ রান। শাহিনের বোলিং শেষ করতে হয়েছে ২.৪ ওভারে ৪৩ রানে। কোনো উইকেট তিনি পাননি। শাহিনের এমন বোলিং নিয়ে অ্যাডাম গিলক্রিস্ট বলেন, ‘‘তার রাত এখানেই শেষ। সে একই ওভারে কোমরের সমান উচ্চতায় দুটি বল ছুড়ল। আম্পায়ার বললেন, ‘সরি, তুমি আর বোলিং করতে পারবে না।’’ মাইকেল ভন বলেন, ‘বলগুলো বিপজ্জনক হয়েছে।’
টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া মেলবোর্ন রেনেগেডস করেছে ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ২১২ রান। ৫৬ বলে ৯ চার ও ৬ ছক্কায় সাইফার্ট করেন ১০২ রান। জবাবে ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৯৮ রানে আটকে যায় ব্রিসবেন হিট। মেলবোর্নের ১৪ রানের জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন সাইফার্ট। শাহিন পরাজিত হলেও ১১ বছর আগে আবদুর রেহমান বিজয়ীর বেশে মাঠ ছাড়তে পেরেছিলেন। ২০১৪ এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দেওয়া ৩২৭ রানের লক্ষ্যে নেমে পাকিস্তান ১ বল হাতে রেখে ৩ উইকেটে জিতেছিল। সেবার রেহমান কোনো বল না করেই খরচ করেছিলেন ৮ রান।

২০১৪ সালের মিরপুরে সেই এশিয়া কাপে পাকিস্তানি বাঁহাতি স্পিনার আবদুর রেহমানের ‘বিশেষ’ সেই বোলিংয়ের ঘটনা হয়তো অনেকে ভুলেই গিয়েছিলেন। সেবার তিনটা বিমার ছোড়ার পর আর বোলিংই করতে পারেননি তিনি। ১১ বছর পর আজ অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যের জিলংয়ে সেই পুরোনো ঘটনাটা আবার মনে করিয়ে দিলেন।
বিগ ব্যাশে আজ মুখোমুখি হয়েছে মেলবোর্ন রেনেগেডস-ব্রিসবেন হিট। ব্রিসবেনের জার্সিতে খেলা শাহিন আজ বিগ ব্যাশে প্রথম কোনো ম্যাচ খেলতে নেমেছেন। তবে অস্ট্রেলিয়ার এই ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি লিগে তাঁর অভিষেকটা হলো ভুলে যাওয়ার মতোই। বিশেষ করে রেনেগেডসের ইনিংসে ১৮তম ওভারে তাঁর উল্টাপাল্টা বোলিংয়ের কারণে। ওভারের তৃতীয় বলে টিম সাইফার্টকে কোমরের ওপরের সমান ডেলিভারি করেছেন শাহিন আফ্রিদি। একই ওভারের পঞ্চম বলে আবারও একই রকম ডেলিভারি শাহিন আফ্রিদির। এবার ব্যাটার রেনেগেডসের ওলিভার পিক। এক ওভারে দুটো বিমার ছোড়ার কারণে আম্পায়ার শাহিনকে আর ওভারের বাকি অংশ করতে দেননি আম্পায়ার।
১৮তম ওভারে শাহিন বৈধ চার ডেলিভারি করেছেন। তবে তিন নো বলসহ করেছেন সাত বল। আরেকটা নো বল হয়েছে ফ্রন্ট ফুটের কারণে। সেই ওভারের শেষ দুই বলে নাথান ম্যাকসুইনি খরচ করেন ৫ রান। শাহিনের বোলিং শেষ করতে হয়েছে ২.৪ ওভারে ৪৩ রানে। কোনো উইকেট তিনি পাননি। শাহিনের এমন বোলিং নিয়ে অ্যাডাম গিলক্রিস্ট বলেন, ‘‘তার রাত এখানেই শেষ। সে একই ওভারে কোমরের সমান উচ্চতায় দুটি বল ছুড়ল। আম্পায়ার বললেন, ‘সরি, তুমি আর বোলিং করতে পারবে না।’’ মাইকেল ভন বলেন, ‘বলগুলো বিপজ্জনক হয়েছে।’
টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া মেলবোর্ন রেনেগেডস করেছে ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ২১২ রান। ৫৬ বলে ৯ চার ও ৬ ছক্কায় সাইফার্ট করেন ১০২ রান। জবাবে ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৯৮ রানে আটকে যায় ব্রিসবেন হিট। মেলবোর্নের ১৪ রানের জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন সাইফার্ট। শাহিন পরাজিত হলেও ১১ বছর আগে আবদুর রেহমান বিজয়ীর বেশে মাঠ ছাড়তে পেরেছিলেন। ২০১৪ এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দেওয়া ৩২৭ রানের লক্ষ্যে নেমে পাকিস্তান ১ বল হাতে রেখে ৩ উইকেটে জিতেছিল। সেবার রেহমান কোনো বল না করেই খরচ করেছিলেন ৮ রান।

নিয়মিত অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়াকে শুরুর একাদশে রাখেননি কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। তাই অধিনায়কত্বের বাহুবন্ধনী থাকে তপু বর্মণের কাছে। কিন্তু চোটের কারণে ২১ মিনিটের বেশি খেলতে পারেননি তিনি। এরপর রহমত মিয়া থেকে ঘুরে সেটা যায় সোহেল রানার কাছেও। কিন্তু বাহুবন্ধনী যাঁর হাতেই থাকুক, সবার চোখ তো ছিল হামজা চৌধুরীর
২৫ মার্চ ২০২৫
এক কলকাতা পর্ব বাদ দিলে লিওনেল মেসির ভারত সফরটা হয়েছে মনে রাখার মতোই। হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—সব জায়গাতেই আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ডকে রাজকীয়ভাবে বরণ করা হয়েছে। ভারত সফরে এসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিটও পেয়ে গেলেন মেসি।
৫ ঘণ্টা আগে
বোলিংয়ের পর ব্যাটারদের দিকে তেড়ে যাওয়া, স্লেজিংয়ে তাঁতিয়ে দেওয়া—আগুনের জবাব আগুনে দেওয়া বলতে তো এমনটাই বোঝায়। বর্তমান ক্রিকেটে পেসারদের এমন আগ্রাসন যে একেবারে দেখা যায় না, ব্যাপারটা তা নয়। কিন্তু আশি-নব্বইয়ের দশকের মতো অতটা আগুন দেখা যায় না বললেই চলে।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রথমবার জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে অংশ নিয়ে প্রত্যাশার চেয়েও বেশি কিছু উপহার দিয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২১ দল। নভেম্বর-ডিসেম্বরে ভারতের চেন্নাই ও মাদুরাইয়ে অনুষ্ঠিত ২৪ দলের বিশ্বকাপে ১৭তম হয়ে জিতে নিয়েছে চ্যালেঞ্জার কাপ। অভাবনীয় সাফল্যের পরও পুরস্কারের ঘোষণা পেতে অপেক্ষা করা লাগল খানিকটা। আজ তাদের ৪০ লাখ
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বোলিংয়ের পর ব্যাটারদের দিকে তেড়ে যাওয়া, স্লেজিংয়ে তাঁতিয়ে দেওয়া—আগুনের জবাব আগুনে দেওয়া বলতে তো এমনটাই বোঝায়। বর্তমান ক্রিকেটে পেসারদের এমন আগ্রাসন যে একেবারে দেখা যায় না, ব্যাপারটা তা নয়। কিন্তু আশি-নব্বইয়ের দশকের মতো অতটা আগুন দেখা যায় না বললেই চলে।
পেশাদার ক্যারিয়ারে শোয়েব আখতার গতির ঝড়ে ব্যাটারদের কাবু করে দিতেন হরহামেশাই। কখনো ব্যাটারদের হেলমেটে, কখনোবা তাঁর আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে হাঁটু-কব্জিসহ বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা পেতেন ব্যাটাররা। বাউন্সার তো বটেই, মাঝেমধ্যে তাঁর গতিতে স্টাম্প উড়ে চলে যেত অনেক দূরে। তরুণ প্রজন্মের অনেক পেসারই আদর্শ মনে করেন পাকিস্তানি এই গতিতারকাকে। কিন্তু তাঁর সময়ের যে পেসারদের আগ্রাসন, সেটা এখন খুব একটা দেখা যায় না বলে আজ শেরাটনে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন তিনি। রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস বলেন, ‘বর্তমান প্রজন্মের ক্রিকেটারদের দোষ দিতে চাই না। তাঁদের জন্ম এই টি-টোয়েন্টি যুগে। অনেক ভ্রমণ করতে হয়।’
ব্যাঙের ছাতার মতো টি-টোয়েন্টি, টি-টেনসহ ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক ক্রিকেট লিগ। তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমানদের অনেকবার টানা ম্যাচ খেলতে হয়েছে। ধকল কাটিয়ে ওঠার জন্য পর্যাপ্ত সময় পান না। এমনকি চোটে পড়ে অনেক সময় ম্যাচও মিস করেন তাঁরা। এ কারণে বর্তমানের ক্রিকেটাররা অতটা আগ্রাহী হয়ে উঠতে পারেন না। ঢাকার শেরাটনে আজ সংবাদ সম্মেলনে পাকিস্তানি গতিতারকা বলেন, ‘ম্যাচ খেলে পরদিন সকালে আবার খেলতে হচ্ছে। দ্রুত গতিতে বোলিং করতে দ্রুত ফিট হয়ে ওঠার সময় নেই। তবে ছয় মাস বিশ্রাম নিতে পারলে নিজেদের ভালোভাবে প্রস্তুত করতে পারত। যে মাত্রায় আগ্রাসন দেখতে চাই, সেটা এখন দেখতে পাই না।’
ঢাকা ক্যাপিটালসের পরামর্শক হিসেবে ২০২৬ বিপিএলে কাজ করবেন শোয়েব আখতার। ঢাকার শেরাটন হোটেলে আজ যখন সংবাদ সম্মেলনে তিনি এলেন, তাঁর পাশে ছিল কঠোর নিরাপত্তাবলয়। ক্যারিয়ার, পছন্দের ক্রিকেটার, বর্তমান ক্রিকেটারদের সঙ্গে তাঁর প্রজন্মের ক্রিকেটারদের মধ্যে পার্থক্য—এসব ব্যাপার নিয়েই শেরাটনে আলাপ-আলোচনা হয়েছে বেশি। শোয়েব আখতারও যে এই সংবাদ সম্মেলন উপভোগ করেছেন, সেটা তাঁর কথাবার্তা শুনেই বোঝা গেছে। মজার ছলে রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস বলেন, ‘আমার প্রিয় তিন ডেলিভারি হচ্ছে, শচীনকে প্রথম বলে আউট করা। দ্বিতীয়টা হলো ব্রায়ান লারার ঘাড়ে আঘাত করা। তিন নাম্বারটা হলো গ্যারি কারস্টেনের বুকে আঘাত করা। আরে না না। মজা করেছি আমি। আমার সেরা তিন ডেলিভারি হচ্ছে— ২০০২ সালে শচীন ও কলম্বোতে গিলক্রিস্টকে ইয়র্কারে আউট করা। তিন-চার নম্বরটা হলো টেস্টে দ্রুত গতির ডেলিভারিতে জ্যাক ক্যালিসের উইকেট নেওয়া।’
ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের যে চাপের কথা শোয়েব আখতার বলেছেন, সেটা একেবারে অযৌক্তিক নয়। তবে পেসাররা আগ্রাসী হতে গেলে কঠিন শাস্তি দিচ্ছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। তানজিম হাসান সাকিব, মোহাম্মদ সিরাজরা আইসিসির থেকে তিরস্কারের পাশাপাশি জরিমানাও গুনেছেন। এ বছরের ২৬ ডিসেম্বর শুরু হবে ১২তম বিপিএল। সিলেটে হবে বিপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচ। ২৩ জানুয়ারি শিরোপা নির্ধারণী ফাইনাল মাঠে গড়াবে মিরপুর শেরেবাংলায়।

বোলিংয়ের পর ব্যাটারদের দিকে তেড়ে যাওয়া, স্লেজিংয়ে তাঁতিয়ে দেওয়া—আগুনের জবাব আগুনে দেওয়া বলতে তো এমনটাই বোঝায়। বর্তমান ক্রিকেটে পেসারদের এমন আগ্রাসন যে একেবারে দেখা যায় না, ব্যাপারটা তা নয়। কিন্তু আশি-নব্বইয়ের দশকের মতো অতটা আগুন দেখা যায় না বললেই চলে।
পেশাদার ক্যারিয়ারে শোয়েব আখতার গতির ঝড়ে ব্যাটারদের কাবু করে দিতেন হরহামেশাই। কখনো ব্যাটারদের হেলমেটে, কখনোবা তাঁর আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে হাঁটু-কব্জিসহ বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা পেতেন ব্যাটাররা। বাউন্সার তো বটেই, মাঝেমধ্যে তাঁর গতিতে স্টাম্প উড়ে চলে যেত অনেক দূরে। তরুণ প্রজন্মের অনেক পেসারই আদর্শ মনে করেন পাকিস্তানি এই গতিতারকাকে। কিন্তু তাঁর সময়ের যে পেসারদের আগ্রাসন, সেটা এখন খুব একটা দেখা যায় না বলে আজ শেরাটনে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন তিনি। রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস বলেন, ‘বর্তমান প্রজন্মের ক্রিকেটারদের দোষ দিতে চাই না। তাঁদের জন্ম এই টি-টোয়েন্টি যুগে। অনেক ভ্রমণ করতে হয়।’
ব্যাঙের ছাতার মতো টি-টোয়েন্টি, টি-টেনসহ ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক ক্রিকেট লিগ। তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমানদের অনেকবার টানা ম্যাচ খেলতে হয়েছে। ধকল কাটিয়ে ওঠার জন্য পর্যাপ্ত সময় পান না। এমনকি চোটে পড়ে অনেক সময় ম্যাচও মিস করেন তাঁরা। এ কারণে বর্তমানের ক্রিকেটাররা অতটা আগ্রাহী হয়ে উঠতে পারেন না। ঢাকার শেরাটনে আজ সংবাদ সম্মেলনে পাকিস্তানি গতিতারকা বলেন, ‘ম্যাচ খেলে পরদিন সকালে আবার খেলতে হচ্ছে। দ্রুত গতিতে বোলিং করতে দ্রুত ফিট হয়ে ওঠার সময় নেই। তবে ছয় মাস বিশ্রাম নিতে পারলে নিজেদের ভালোভাবে প্রস্তুত করতে পারত। যে মাত্রায় আগ্রাসন দেখতে চাই, সেটা এখন দেখতে পাই না।’
ঢাকা ক্যাপিটালসের পরামর্শক হিসেবে ২০২৬ বিপিএলে কাজ করবেন শোয়েব আখতার। ঢাকার শেরাটন হোটেলে আজ যখন সংবাদ সম্মেলনে তিনি এলেন, তাঁর পাশে ছিল কঠোর নিরাপত্তাবলয়। ক্যারিয়ার, পছন্দের ক্রিকেটার, বর্তমান ক্রিকেটারদের সঙ্গে তাঁর প্রজন্মের ক্রিকেটারদের মধ্যে পার্থক্য—এসব ব্যাপার নিয়েই শেরাটনে আলাপ-আলোচনা হয়েছে বেশি। শোয়েব আখতারও যে এই সংবাদ সম্মেলন উপভোগ করেছেন, সেটা তাঁর কথাবার্তা শুনেই বোঝা গেছে। মজার ছলে রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস বলেন, ‘আমার প্রিয় তিন ডেলিভারি হচ্ছে, শচীনকে প্রথম বলে আউট করা। দ্বিতীয়টা হলো ব্রায়ান লারার ঘাড়ে আঘাত করা। তিন নাম্বারটা হলো গ্যারি কারস্টেনের বুকে আঘাত করা। আরে না না। মজা করেছি আমি। আমার সেরা তিন ডেলিভারি হচ্ছে— ২০০২ সালে শচীন ও কলম্বোতে গিলক্রিস্টকে ইয়র্কারে আউট করা। তিন-চার নম্বরটা হলো টেস্টে দ্রুত গতির ডেলিভারিতে জ্যাক ক্যালিসের উইকেট নেওয়া।’
ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের যে চাপের কথা শোয়েব আখতার বলেছেন, সেটা একেবারে অযৌক্তিক নয়। তবে পেসাররা আগ্রাসী হতে গেলে কঠিন শাস্তি দিচ্ছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। তানজিম হাসান সাকিব, মোহাম্মদ সিরাজরা আইসিসির থেকে তিরস্কারের পাশাপাশি জরিমানাও গুনেছেন। এ বছরের ২৬ ডিসেম্বর শুরু হবে ১২তম বিপিএল। সিলেটে হবে বিপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচ। ২৩ জানুয়ারি শিরোপা নির্ধারণী ফাইনাল মাঠে গড়াবে মিরপুর শেরেবাংলায়।

নিয়মিত অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়াকে শুরুর একাদশে রাখেননি কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। তাই অধিনায়কত্বের বাহুবন্ধনী থাকে তপু বর্মণের কাছে। কিন্তু চোটের কারণে ২১ মিনিটের বেশি খেলতে পারেননি তিনি। এরপর রহমত মিয়া থেকে ঘুরে সেটা যায় সোহেল রানার কাছেও। কিন্তু বাহুবন্ধনী যাঁর হাতেই থাকুক, সবার চোখ তো ছিল হামজা চৌধুরীর
২৫ মার্চ ২০২৫
এক কলকাতা পর্ব বাদ দিলে লিওনেল মেসির ভারত সফরটা হয়েছে মনে রাখার মতোই। হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—সব জায়গাতেই আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ডকে রাজকীয়ভাবে বরণ করা হয়েছে। ভারত সফরে এসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিটও পেয়ে গেলেন মেসি।
৫ ঘণ্টা আগে
২০১৪ সালের মিরপুরে সেই এশিয়া কাপে পাকিস্তানি বাঁহাতি স্পিনার আবদুর রেহমানের ‘বিশেষ’ সেই বোলিংয়ের ঘটনা হয়তো অনেকে ভুলেই গিয়েছিলেন। সেবার তিনটা বিমার ছোড়ার পর আর বোলিংই করতে পারেননি তিনি। ১১ বছর পর আজ অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যের জিলংয়ে সেই পুরোনো ঘটনাটা আবার মনে করিয়ে দিলেন।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রথমবার জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে অংশ নিয়ে প্রত্যাশার চেয়েও বেশি কিছু উপহার দিয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২১ দল। নভেম্বর-ডিসেম্বরে ভারতের চেন্নাই ও মাদুরাইয়ে অনুষ্ঠিত ২৪ দলের বিশ্বকাপে ১৭তম হয়ে জিতে নিয়েছে চ্যালেঞ্জার কাপ। অভাবনীয় সাফল্যের পরও পুরস্কারের ঘোষণা পেতে অপেক্ষা করা লাগল খানিকটা। আজ তাদের ৪০ লাখ
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রথমবার জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে অংশ নিয়ে প্রত্যাশার চেয়েও বেশি কিছু উপহার দিয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২১ দল। নভেম্বর-ডিসেম্বরে ভারতের চেন্নাই ও মাদুরাইয়ে অনুষ্ঠিত ২৪ দলের বিশ্বকাপে ১৭তম হয়ে জিতে নিয়েছে চ্যালেঞ্জার কাপ। অভাবনীয় সাফল্যের পরও পুরস্কারের ঘোষণা পেতে অপেক্ষা করা লাগল খানিকটা। আজ তাদের ৪০ লাখ টাকা বোনাস দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে হকি ফেডারেশন। বিমানবাহিনী দেবে ২০ লাখ টাকা।
৬০ লাখ টাকার বাইরে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ গোলদাতা আমিরুল ইসলাম আলাদা করে পাচ্ছেন ৫ লাখ টাকা। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর কুর্মিটোলা ঘাঁটির শাহিন দ্বীপে আজ অনূর্ধ্ব-২১ দল ব্যতিক্রমী সংবর্ধনা দিয়েছে হকি ফেডারেশন।
বিমানবাহিনী প্রধান ও ফেডারেশনের সভাপতি এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খান এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। খেলোয়াড়দের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে আমি সবাইকে বলেছিলাম মাঠে লড়াকু মানসিকতা দেখতে চাই। বলেছিলাম নির্ভয়ে মাথা উঁচু করে খেলতে। তোমাদের এখন থেকে ২০২৬ এশিয়ান গেমস ও পরের বিশ্বকাপের প্রস্তুতি শুরু করতে হবে। আমি নিশ্চয়তা দিচ্ছি, দেশের হকির উন্নয়নে আমরা আগের চেয়ে আরো বেশি বিস্তৃত ও বাস্তবভিত্তিক পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করব।’
বোনাসে অঙ্ক শুনে বিশ্বকাপে ৬ ম্যাচে ৫ হ্যাটট্রিকে ১৮ গোল করা আমিরুল বলেন, সংবর্ধনা পেয়ে দলের সবচেয়ে বড় তারকা আমিরুল ইসলাম বলেছেন, ‘এই সংবর্ধনার পাওয়ায় আমাদের দায়িত্ব আরো বেড়ে গেলো। অন্যান্য খেলায় সাফল্য ফেলে সরকার থেকে অনেক পুরস্কার দেওয়া হয়। আমাদের বিষয়গুলোও যদি দেখা হয় তাহলে ভবিষ্যতের জন্য আরো ভালো হবে। পাশাপাশি আমাদের জন্য দীর্ঘমেয়াদী একটা পরিকল্পনা করা হয় তাহলে আগামীতে আমরা আরো ভালো করতে পারব।’
হকি সেভাবে তেমন কোনো কাঠামো গড়ে ওঠেনি। তাই যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চান আমিরুল, ‘আমরা যদি ক্রীড়া উপদেষ্টার সাথে দেখা করতে পারি তাহলে আমাদের সমস্যার কথাগুলো বলতে পারতাম।’
বিশ্বকাপ খেলে আসার পরও ঘরোয়া হকি মাঠে গড়ানোর ব্যাপারে এখনো কোনো সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক লে. কর্নেল (অব.) রিয়াজুল হাসান জানিয়েছেন, প্রথম বিভাগ লিগ চালু করার জন্য এই মাসেই ক্লাবগুলোকে চিঠি পাঠানো হবে।
বিশ্বকাপের দল ছাড়াও অনূর্ধ্ব-১৮ নারী দলকেও সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। গত জুলাইয়ে চীনের দাঝুতে অনুষ্ঠিত নারীদের অনূর্ধ্ব-১৮ এশিয়া কাপে প্রথমবার অংশ নেয় বাংলাদেশ। সেই টুর্নামন্টে কাজাখস্তানকে হারিয়ে ব্রোঞ্জপদক জেতেন মেয়েরা। সোমবারের সংবর্ধনায় দলকে ১০ লাখ টাকা বোনাসের ঘোষণা দেন ফেডারেশন সভাপতি।

প্রথমবার জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে অংশ নিয়ে প্রত্যাশার চেয়েও বেশি কিছু উপহার দিয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২১ দল। নভেম্বর-ডিসেম্বরে ভারতের চেন্নাই ও মাদুরাইয়ে অনুষ্ঠিত ২৪ দলের বিশ্বকাপে ১৭তম হয়ে জিতে নিয়েছে চ্যালেঞ্জার কাপ। অভাবনীয় সাফল্যের পরও পুরস্কারের ঘোষণা পেতে অপেক্ষা করা লাগল খানিকটা। আজ তাদের ৪০ লাখ টাকা বোনাস দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে হকি ফেডারেশন। বিমানবাহিনী দেবে ২০ লাখ টাকা।
৬০ লাখ টাকার বাইরে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ গোলদাতা আমিরুল ইসলাম আলাদা করে পাচ্ছেন ৫ লাখ টাকা। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর কুর্মিটোলা ঘাঁটির শাহিন দ্বীপে আজ অনূর্ধ্ব-২১ দল ব্যতিক্রমী সংবর্ধনা দিয়েছে হকি ফেডারেশন।
বিমানবাহিনী প্রধান ও ফেডারেশনের সভাপতি এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খান এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। খেলোয়াড়দের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে আমি সবাইকে বলেছিলাম মাঠে লড়াকু মানসিকতা দেখতে চাই। বলেছিলাম নির্ভয়ে মাথা উঁচু করে খেলতে। তোমাদের এখন থেকে ২০২৬ এশিয়ান গেমস ও পরের বিশ্বকাপের প্রস্তুতি শুরু করতে হবে। আমি নিশ্চয়তা দিচ্ছি, দেশের হকির উন্নয়নে আমরা আগের চেয়ে আরো বেশি বিস্তৃত ও বাস্তবভিত্তিক পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করব।’
বোনাসে অঙ্ক শুনে বিশ্বকাপে ৬ ম্যাচে ৫ হ্যাটট্রিকে ১৮ গোল করা আমিরুল বলেন, সংবর্ধনা পেয়ে দলের সবচেয়ে বড় তারকা আমিরুল ইসলাম বলেছেন, ‘এই সংবর্ধনার পাওয়ায় আমাদের দায়িত্ব আরো বেড়ে গেলো। অন্যান্য খেলায় সাফল্য ফেলে সরকার থেকে অনেক পুরস্কার দেওয়া হয়। আমাদের বিষয়গুলোও যদি দেখা হয় তাহলে ভবিষ্যতের জন্য আরো ভালো হবে। পাশাপাশি আমাদের জন্য দীর্ঘমেয়াদী একটা পরিকল্পনা করা হয় তাহলে আগামীতে আমরা আরো ভালো করতে পারব।’
হকি সেভাবে তেমন কোনো কাঠামো গড়ে ওঠেনি। তাই যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চান আমিরুল, ‘আমরা যদি ক্রীড়া উপদেষ্টার সাথে দেখা করতে পারি তাহলে আমাদের সমস্যার কথাগুলো বলতে পারতাম।’
বিশ্বকাপ খেলে আসার পরও ঘরোয়া হকি মাঠে গড়ানোর ব্যাপারে এখনো কোনো সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক লে. কর্নেল (অব.) রিয়াজুল হাসান জানিয়েছেন, প্রথম বিভাগ লিগ চালু করার জন্য এই মাসেই ক্লাবগুলোকে চিঠি পাঠানো হবে।
বিশ্বকাপের দল ছাড়াও অনূর্ধ্ব-১৮ নারী দলকেও সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। গত জুলাইয়ে চীনের দাঝুতে অনুষ্ঠিত নারীদের অনূর্ধ্ব-১৮ এশিয়া কাপে প্রথমবার অংশ নেয় বাংলাদেশ। সেই টুর্নামন্টে কাজাখস্তানকে হারিয়ে ব্রোঞ্জপদক জেতেন মেয়েরা। সোমবারের সংবর্ধনায় দলকে ১০ লাখ টাকা বোনাসের ঘোষণা দেন ফেডারেশন সভাপতি।

নিয়মিত অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়াকে শুরুর একাদশে রাখেননি কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। তাই অধিনায়কত্বের বাহুবন্ধনী থাকে তপু বর্মণের কাছে। কিন্তু চোটের কারণে ২১ মিনিটের বেশি খেলতে পারেননি তিনি। এরপর রহমত মিয়া থেকে ঘুরে সেটা যায় সোহেল রানার কাছেও। কিন্তু বাহুবন্ধনী যাঁর হাতেই থাকুক, সবার চোখ তো ছিল হামজা চৌধুরীর
২৫ মার্চ ২০২৫
এক কলকাতা পর্ব বাদ দিলে লিওনেল মেসির ভারত সফরটা হয়েছে মনে রাখার মতোই। হায়দরাবাদ, মুম্বাই, দিল্লি—সব জায়গাতেই আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ডকে রাজকীয়ভাবে বরণ করা হয়েছে। ভারত সফরে এসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিটও পেয়ে গেলেন মেসি।
৫ ঘণ্টা আগে
২০১৪ সালের মিরপুরে সেই এশিয়া কাপে পাকিস্তানি বাঁহাতি স্পিনার আবদুর রেহমানের ‘বিশেষ’ সেই বোলিংয়ের ঘটনা হয়তো অনেকে ভুলেই গিয়েছিলেন। সেবার তিনটা বিমার ছোড়ার পর আর বোলিংই করতে পারেননি তিনি। ১১ বছর পর আজ অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যের জিলংয়ে সেই পুরোনো ঘটনাটা আবার মনে করিয়ে দিলেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বোলিংয়ের পর ব্যাটারদের দিকে তেড়ে যাওয়া, স্লেজিংয়ে তাঁতিয়ে দেওয়া—আগুনের জবাব আগুনে দেওয়া বলতে তো এমনটাই বোঝায়। বর্তমান ক্রিকেটে পেসারদের এমন আগ্রাসন যে একেবারে দেখা যায় না, ব্যাপারটা তা নয়। কিন্তু আশি-নব্বইয়ের দশকের মতো অতটা আগুন দেখা যায় না বললেই চলে।
৭ ঘণ্টা আগে