Ajker Patrika

রেকর্ড গড়ে আফগানদের বিপক্ষে সিরিজ জিতল লঙ্কানরা 

রেকর্ড গড়ে আফগানদের বিপক্ষে সিরিজ জিতল লঙ্কানরা 

‘যেখানে শুরুর কথা বলার আগেই শেষ’-জনপ্রিয় এই বাংলা গানই যেন আজ আফগানিস্তান ক্রিকেট দলের প্রতিচ্ছবি। হাম্বানটোটায় তৃতীয় ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে প্রথমেই অর্ধেক হেরে যায় আফগানরা। এরপর ব্যাটিংয়ে বাকি আনুষ্ঠানিকতা সেরেছে শ্রীলঙ্কা। রেকর্ড গড়া জয়ে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জিতল শ্রীলঙ্কানরা।

১১৭ এর লক্ষ্যে নেমে বিস্ফোরক ব্যাটিং করা শুরু করেন শ্রীলঙ্কার দুই ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা ও ডিমুথ করুণারত্নে। প্রথম ১০ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৮৪ রান করে স্বাগতিকেরা। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের সপ্তম ফিফটি তুলে নিয়েছেন নিশাঙ্কা। ১১ তম ওভারের প্রথম বলে নিশাঙ্কাকে এলবিডব্লু করে ৮৪ রানের উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন গুলবদিন নাইব। ৩৪ বলে ৮ চার ও ২ ছক্কায় ৫১ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেছেন লঙ্কান এই ওপেনার। তারপরও জিততে বেগ পেতে হয়নি স্বাগতিকেরা। ১৬ ওভারে ১ উইকেটে ১২০ রান করে ফেলে স্বাগতিকেরা। ২০৪ বল হাতে রেখে আফগানিস্তানের বিপক্ষে বলের হিসাবে ওয়ানডেতে বড় জয় পায় শ্রীলঙ্কা। লঙ্কানদের ইনিংসে সর্বোচ্চ ৫৬ রান করেছেন করুণারত্নে।

টস জিতে আজ প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় আফগানিস্তান। শ্রীলঙ্কার বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে আফগানরা। ৮.৪ ওভারে সফরকারীদের স্কোর দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ৪৮ রান। এরপর পঞ্চম উইকেটে মোহাম্মদ নবী আর নাজিবুল্লাহ জাদরান ইনিংস মেরামতের চেষ্টা করছিলেন। তবে নাজিবুল্লাহকে ফিরিয়ে পঞ্চম উইকেটের জুটি বড় হতে দেননি দুষ্মন্ত চামিরা। ২৪ বলে ২৪ রানের জুটি গড়েন নাজিবুল্লাহ-নবী। আফগানদের ইনিংসে সাফল্য বলতে এটুকুই। সফরকারীরা শেষ পাঁচ উইকেট হারিয়েছে ৪৪ রানে। ২২.২ ওভারে ১১৬ রানে অলআউট হয়ে যায় হাশমতুল্লাহ শাহিদীর আফগানিস্তান। আফগান ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ রান করেছেন নবী। লঙ্কান বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন চামিরা।

ম্যাচসেরা ও সিরিজসেরা দুটোই হয়েছেন চামিরা। সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে ৯ ওভার বোলিং করে ৬৩ রান দিয়ে নিয়েছেন ৪ উইকেট। আর তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে নিয়েছেন ৬ উইকেট।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

লায়ন-কামিন্সের দাপুটে বোলিংয়ে অ্যাশেজ হারের দ্বারপ্রান্তে ইংল্যান্ড

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩: ৫৪
৪ উইকেট হাতে রেখে আরও ২২৮ রান করতে হবে অতিথিদের। ছবি: ক্রিকইনফো
৪ উইকেট হাতে রেখে আরও ২২৮ রান করতে হবে অতিথিদের। ছবি: ক্রিকইনফো

হাতে থাকা ৬ উইকেট নিয়ে আজ নিজেদের সংগ্রহটা খুব বেশি বাড়িয়ে নিতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এরপরও তাদের পুঁজি এবং লিড মিলিয়ে বড় লক্ষ্য দাঁড়ায় ইংল্যান্ডের সামনে। লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে ব্যাটিং ব্যর্থতায় অ্যাডিলেড টেস্টে হারের শঙ্কায় আছে বেন স্টোকসের দল। এই ম্যাচ হারলে অ্যাশেজ সিরিজ হারবে সফরকারীরা।

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ছিল ২৭১ রান। বাকি ৬ উইকেটে আজ ৭৮ রান যোগ করে ৩৪৯ রানে অলআউট হয় স্বাগতিকেরা। প্রথম ইনিংসে তারা ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ৪৩৫ রানের। এর আগে এই সংস্করণে সর্বোচ্চ ৪১৭ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড আছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ২০০৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই কীর্তি গড়েছিল ক্যারিবীয়রা।

২২ বছর আগের সে রেকর্ড ভাঙার জন্য দুর্দান্ত ব্যাটিং করতে হতো ইংল্যান্ডকে। কিন্তু তাদের শুরুটা হয়েছে খুবই বাজে। ২০৭ রান করতেই হারিয়েছে ৬ ব্যাটারকে। ইনিংসের শুরুতেই ধাক্কা খাওয়া অতিথিদের হয়ে এক জ্যাক ক্রলি ছাড়া আর কেউ সেভাবে ব্যাটং করতে পারেননি। ৮ বাউন্ডারিতে ৮৫ রান করা এই ওপেনারকে ফেরান লায়ন। দলীয় ৩২ রানে বেন ডাকেট ও ওলি পোপকে হারানোর পর জো রুট ও হ্যারি ব্রুককে নিয়ে প্রতিরোধ গড়েন ক্রলি।

তৃতীয় উইকেটে রুটকে নিয়ে ৭৮ এবং চতুর্থ উইকেট জুটিতে ব্রুকের সঙ্গে ৬৮ রান যোগ করেন ক্রলি। এই ব্যাটার সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগালেও রুট ও ব্রুক থামেন ৩৯ ও ৩০ রান করে। দলকে বিপদে রেখে সাজঘরে ফেরেন স্টোকস। লায়নের দ্বিতীয় শিকার হওয়ার আগে করেন মাত্র ৫ রান।

শেষ দিনে ইংল্যান্ডের ভরসা হয়ে টিকে আছেন উইল জ্যাকস ও জেমি স্মিথ। তাঁরা দুজন ১১ ও ২ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামবেন। জেতার জন্য আরও ২২৮ রান করতে হবে ইংল্যান্ডকে। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ৪ উইকেট।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

‘অবিশ্বাস্য’, পেনাল্টি ঠেকিয়ে হাত ভাঙা গোলরক্ষক প্রসঙ্গে পিএসজি কোচ

ক্রীড়া ডেস্ক    
চারটি পেনাল্টি ঠেকিয়েছেন সাফোনভ। ছবি: এক্স
চারটি পেনাল্টি ঠেকিয়েছেন সাফোনভ। ছবি: এক্স

টাইব্রেকারে হতে পারতো যেকোনো কিছুই। কিন্তু ফলটা এসেছে পিএসজির পক্ষেই। সেটার নায়ক দলটির রাশিয়ান গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনভ। টাইব্রেকারে ফ্ল্যামঙ্গোর সামনে রীতিমতো দেয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। দল জিতলেও হাত ভেঙেছে সাফোনভের। দলের জন্য তাঁর এমন কৃতিত্বকে অবিশ্বাস্য বলে মনে করছেন পিএসজির প্রধান কোচ লুইস এনরিকে।

পিএসজির সঙ্গে ফ্ল্যামেঙ্গোর ফিফা ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনাল ম্যাচের নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষ হয় ১-১ সমতায়। নিষ্পত্তির জন্য ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় ব্রাজিলিয়ান ক্লাবের চারটি শট ঠেকান সাফোনভ। ফ্রেঞ্চ কাপে আজ রাত দুইটায় ফন্তেনের বিপক্ষে মাঠে নামবে পিএসজি। তার আগে সাফোনভের হাত ভাঙার বিষয়টি নিশ্চিত কো হয়েছে ক্লাবের পক্ষ থেকে।

পরে সংবাদ সম্মেলনে এনে হাত ভাঙার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন এনরিকে। তিনি বলেন, ‘টাইব্রেকারের সময় সাফোনভ লড়াইয়ের ভঙ্গিতে ছিল। তাই হয়তো সে ড্রেনালিনে (উত্তেজনাকর বিশেষ হরমোন) প্রভাবে সে ভাঙা হাত নিয়েই শুটআউট শেষ করেছে। ভাঙা হাত নিয়েই সে দুটি শট ঠেকিয়েছে। কোনো ব্যথা অনুভব করেনি। যেকোনো সময় দলকে সাহায্য করার জন্য সে প্রস্তুত। এটা রীতিমতো তা অবিশ্বাস্য। আমরা এই মানসিকতাই চাই। সবসময় পরিশ্রম করতে হবে।’

সাফোনভের এই অদম্য মানসিকতার কোনো ব্যাখ্যা নেই পিএসজি কোচের কাছে, ‘আমি এটা ব্যাখ্যা করতে পারব না। সত্যিই অবিশ্বাস্য ছিল। সাফোনভ নিজেও জানে না কীভাবে এটা হলো। তৃতীয় পেনাল্টি বাঁচানোর সময় সে একটু অস্বাভাবিক মুভমেন্ট করেছিল। আমাদের মনে হয় তখনই সসসসে চোট পেয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হজের সেঞ্চুরিতে নিউজিল্যান্ডকে জবাব দিচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২: ০৮
১৯৪ রানে পিছিয়ে ক্যারিবীয়রা। ছবি: ক্রিকইনফো
১৯৪ রানে পিছিয়ে ক্যারিবীয়রা। ছবি: ক্রিকইনফো

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেভন কনওয়ে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সে জবাবটা দিচ্ছেন কাভেম হজ। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন এই টপঅর্ডার ব্যাটার। এরপরও পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। লেজের ব্যাটাররা হজকে সঙ্গ দিতে না পারলে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের প্রথম ইনিংসে লিড নেবে নিউজিল্যান্ড।

৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে নিউজিল্যান্ড। জবাবে তৃতীয় দিনের খেলা শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ৩৮১ রান। এখনো ১৯৪ রানে পিছিয়ে অতিথিরা। তাদের ভরসা হয়ে টিকে আছেন হজ। ১০৯ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন তিনি।

নিউজিল্যান্ডের বিশাল লক্ষ্যের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটা ছিল দারুণ। রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে প্রথম দিনের খেলা শেষ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেন। আগের দিনের সঙ্গে আর কোনো রান যোগ না করেই আজ শুরুতেই ফেরেন ক্যাম্পবেল। কিং-ও বেশিদূর আগাতে পারেননি। ৬৩ রান করা এই ওপেনারকে বোল্ড করেন জ্যাকড ডাফি।

১৪০ রানে দ্বিতীয় উইকেটের পতনের পর টেভিন ইমলাচ, আলিক আথানেজ, জাস্টিন গ্রিভসরা ব্যাট হাতে টিকে গেলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি। হজের সঙ্গে ৬৬ রানের জুটি গড়ে ২৭ রান করে ফেরেন ইমলাচ। চতুর্থ উইকেটে আথানেজকে নিয়ে ৬১ রান যোগ করেন হজ। যেখানে আথানেজের অবদান ৪৫ রান।

পঞ্চম উইকেটে গ্রিভস নিয়ে ৮১ রান তোলেন হজ। গ্রিভস ৪৩ রান করে ফিরলে এই জুটির সমাপ্তি হয়। হাল ধরতে ব্যর্থ হন রস্টন চেজ। ২ রান করে বিদায় নেন এই অলরাউন্ডার। অ্যান্ডারসন ফিলিপকে নিয়ে দিনের বাকিটা পথ পাড়ি দেন হজ। ১৪ বাউন্ডারিতে সাজানো তাঁর ২৫৪ বলের ইনিংস। তাঁর সঙ্গে ১২ রান নিয়ে চতুর্থ দিন ব্যাট করতে নামবেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মোস্তাফিজ এখন সেরা তিনে

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২: ১৯
প্রথম ৬ ম্যাচে ১১ উইকেট নিয়েছেন কাটার মাস্টার। ছবি: সংগৃহীত
প্রথম ৬ ম্যাচে ১১ উইকেট নিয়েছেন কাটার মাস্টার। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই ক্যাপিটালসের সর্বশেষ ম্যাচটা ছিল শারজা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে। সেই সুবাদে গতকাল একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ। দুই বাংলাদেশির লড়াইয়ে জিতেছেন কাটার মাস্টার। শারজাকে ৬৩ রানে হারিয়েছে তাঁর দল দুবাই। দলের জয়ের দিনে সেরা বোলারদের তালিকায় ঢুকেছেন মোস্তাফিজ।

ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে ধারাবাহিকভাবে ভালো বোলিং করে যাচ্ছেন মোস্তাফিজ। ৬ ডিসেম্বর গালফ জায়ান্টসের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে মরুর দেশের এই টুর্নামেন্টে অভিষেক হয় তাঁর। দুবাইয়ের হয়ে শুধু ১৩ ডিসেম্বর আবুধাবি নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে ম্যাচে বল হাতে খরুচে ছিলেন। বাকি ৫ ম্যাচেই হিসেবি বোলিং করেছেন এই বাঁহাতি পেসার।

প্রথম ৬ ম্যাচ শেষে মোস্তাফিজের শিকার ১১ উইকেট। সেরা বোলারদের তালিকার তিনে অবস্থান করছেন তিনি। ৮.১৯ ইকোনমিতে দিয়েছেন ১৭২ রান। শীর্ষে আছেন মোস্তাফিজের সতীর্থ ওয়াকার সালামখিল। ৭ ম্যাচে ৭.৪৯ ইকোনমিতে ১৫ উইকেট নিয়েছেন দুবাইয়ের এই আফগান স্পিনার। মোস্তাফিজের সমান ১১ উইকেট নিয়ে তালিকার দুইয়ে আছেন খুজাইমা তানভীর। ৭ ম্যাচ খেলেছেন তিনি।

শারজার বিপক্ষে জয়ের ম্যাচেও বল হাতে অবদান রাখেন মোস্তাফিজ। ২ ওভারে ১৩ রান দিয়ে ২ ব্যাটারকে ফেরান সাতক্ষীরার এই পেসার। টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত নিজের সেরা বোলিংটা করেছেন এমআই এমিরেটসের বিপক্ষে। গত ১৭ ডিসেম্বর কাইরন পোলার্ডদের কাছে দল ৭ রানে হারলেও ৩৪ রানে ৩ উইকেট নেন মোস্তাফিজ।

সময়টা এখন যেন মোস্তাফিজের হয়েই কথা বলছে। সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত ২০২৬ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) মিনি নিলাম থেকে ৯ কোটি ২০ লাখ রুপিতে এই বোলারকে দলে টেনেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় সাড়ে ১২ কোটি টাকা। আইপিএলের ইতিহাসে অতীতে কোনো বাংলাদেশি ক্রিকেটার এত বেশি টাকায় বিক্রি হননি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত