ক্রীড়া ডেস্ক
দারুণ সফল এক টুর্নামেন্ট আইপিএল। এর যেমন গগনচুম্বী জনপ্রিয়তা, তেমনি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) জন্য অর্থপ্রসবাও। আর ভারতের ক্রিকেট শুধু একটি খেলা নয়, একরকম ধর্মও। যেখানে সক্রিয় সমর্থকদের আবেগ ও অনুভূতি। এই আবেগ-অনুভূতি কখনো কখনো ভূলুণ্ঠিত করছে ভদ্রলোকের ক্রিকেটের চেতনাকেও! এমন এক বিষয় নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ক্রিকেটবিষয়ক ওয়েবসাইট ক্রিকেট ওয়ান। ‘দ্য ডার্ক সাইড অব ফ্যানডম: হাউ আইপিএল হ্যাজ ফুয়েলড টক্সিক ফ্যান কালচার ইন ইন্ডিয়ান ক্রিকেট’ শীর্ষক এই প্রতিবেদনে দেখানো হয়েছে, ভারতীয় ক্রিকেটে কীভাবে বিষাক্ত সংস্কৃতির জন্ম দিচ্ছে আইপিএল।
এবারের আইপিএল শুরুর পর বিরাট কোহলি, মহেন্দ্র সিং ধোনি কিংবা রোহিত শর্মা—যাঁরা বিশ্ব ক্রিকেটে স্বনামধন্য একেকটি নাম, তাঁদের আলাদা অপমানসূচক নাম পেয়ে গেছেন। কোহলিকে ডাকা হচ্ছে ‘চোকলি’, ধোনি ‘ধোবি’ কিংবা ‘রোহিত’কে ‘বড়পাও’ নামে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রতিপক্ষ দলের সমর্থকেরাই দিয়েছেন এই নাম।
রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে বিভিন্ন সময় চাপের মুখে কোহলির ‘চোক’ করা থেকেই চোকলি বলা হচ্ছে কোহলিকে। অথচ ওয়ানডে ক্রিকেটে কোহলির পরিচিতি ‘চেজ মাস্টার’। ভারতের সর্বকালের অন্যতম সফল অধিনায়ক ধোনিকে ‘ধোবি’ অর্থাৎ ধোপা বলার কারণটা অবশ্য পরিষ্কার নয়। তবে এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই যে অবজ্ঞা করেই তাঁকে ডাকা হয় এই নামে।
আর রোহিতের শারীরিক গঠনকে কটাক্ষ করে তাঁকে ‘বড়পাও’ ডাকা হয়। ‘বড়পাও’ মুম্বাইয়ের একটি জনপ্রিয় খাবার।
এসব নামে ডাকা শুরু হয়েছিল কিছু নির্দিষ্ট সামাজিক মাধ্যমে। পরে তা ছাড়িয়ে পড়ে চারদিকে। ক্রিকেটারদের অপমানসূচক নামে ডাকাটা এবারের আইপিএলে একটা সংস্কৃতিতে রূপ নিয়েছে।
আগে যেখানে সবাই ‘টিম ইন্ডিয়া’র জন্য গলা ফাটাত, সেখানে এখন সবাই পছন্দের ফ্র্যাঞ্চাইজির জন্য অন্যদের সঙ্গে লড়াই করে। তাই ক্রিকেটকে জনপ্রিয় এবং বাণিজ্যিকভাবে সফল করে তোলার যে উদ্দেশ্য নিয়ে আইপিএল শুরু হয়, সেটি পুরোপুরি সফল হলেও আইপিএল ভারতীয় সমর্থকদের ঐক্যে ফাটল ধরিয়েছে। প্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজির জন্য এক সমর্থকেরা কাদা-ছোড়াছুড়ি করছে অন্য ফ্র্যাঞ্চাইজির সমর্থকদের ওপর। ক্রিকেট ওয়ান-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এর ফলে আঞ্চলিক পরিচয় ও ক্রিকেটীয় আনুগত্য মিলেমিশে একাকার হয়েছে, ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক বিভাজনে অপমান করা হচ্ছে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদেরও, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মতপার্থক্য চরম আকার নিচ্ছে, ক্রিকেটারদের ভুলকে আর মানবিক ভুল হিসেবে দেখা হয় না। প্রতিদ্বন্দ্বিতা বেড়ে যাওয়ায় সমর্থকদের প্রত্যাশা উঠে গেছে অবাস্তব এক উচ্চতায়। প্রতিটি ম্যাচেই তাঁরা ক্রিকেটারদের কাছে চান রোবটের মতো নিখুঁত পারফরম্যান্স।
দারুণ সফল এক টুর্নামেন্ট আইপিএল। এর যেমন গগনচুম্বী জনপ্রিয়তা, তেমনি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) জন্য অর্থপ্রসবাও। আর ভারতের ক্রিকেট শুধু একটি খেলা নয়, একরকম ধর্মও। যেখানে সক্রিয় সমর্থকদের আবেগ ও অনুভূতি। এই আবেগ-অনুভূতি কখনো কখনো ভূলুণ্ঠিত করছে ভদ্রলোকের ক্রিকেটের চেতনাকেও! এমন এক বিষয় নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ক্রিকেটবিষয়ক ওয়েবসাইট ক্রিকেট ওয়ান। ‘দ্য ডার্ক সাইড অব ফ্যানডম: হাউ আইপিএল হ্যাজ ফুয়েলড টক্সিক ফ্যান কালচার ইন ইন্ডিয়ান ক্রিকেট’ শীর্ষক এই প্রতিবেদনে দেখানো হয়েছে, ভারতীয় ক্রিকেটে কীভাবে বিষাক্ত সংস্কৃতির জন্ম দিচ্ছে আইপিএল।
এবারের আইপিএল শুরুর পর বিরাট কোহলি, মহেন্দ্র সিং ধোনি কিংবা রোহিত শর্মা—যাঁরা বিশ্ব ক্রিকেটে স্বনামধন্য একেকটি নাম, তাঁদের আলাদা অপমানসূচক নাম পেয়ে গেছেন। কোহলিকে ডাকা হচ্ছে ‘চোকলি’, ধোনি ‘ধোবি’ কিংবা ‘রোহিত’কে ‘বড়পাও’ নামে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রতিপক্ষ দলের সমর্থকেরাই দিয়েছেন এই নাম।
রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে বিভিন্ন সময় চাপের মুখে কোহলির ‘চোক’ করা থেকেই চোকলি বলা হচ্ছে কোহলিকে। অথচ ওয়ানডে ক্রিকেটে কোহলির পরিচিতি ‘চেজ মাস্টার’। ভারতের সর্বকালের অন্যতম সফল অধিনায়ক ধোনিকে ‘ধোবি’ অর্থাৎ ধোপা বলার কারণটা অবশ্য পরিষ্কার নয়। তবে এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই যে অবজ্ঞা করেই তাঁকে ডাকা হয় এই নামে।
আর রোহিতের শারীরিক গঠনকে কটাক্ষ করে তাঁকে ‘বড়পাও’ ডাকা হয়। ‘বড়পাও’ মুম্বাইয়ের একটি জনপ্রিয় খাবার।
এসব নামে ডাকা শুরু হয়েছিল কিছু নির্দিষ্ট সামাজিক মাধ্যমে। পরে তা ছাড়িয়ে পড়ে চারদিকে। ক্রিকেটারদের অপমানসূচক নামে ডাকাটা এবারের আইপিএলে একটা সংস্কৃতিতে রূপ নিয়েছে।
আগে যেখানে সবাই ‘টিম ইন্ডিয়া’র জন্য গলা ফাটাত, সেখানে এখন সবাই পছন্দের ফ্র্যাঞ্চাইজির জন্য অন্যদের সঙ্গে লড়াই করে। তাই ক্রিকেটকে জনপ্রিয় এবং বাণিজ্যিকভাবে সফল করে তোলার যে উদ্দেশ্য নিয়ে আইপিএল শুরু হয়, সেটি পুরোপুরি সফল হলেও আইপিএল ভারতীয় সমর্থকদের ঐক্যে ফাটল ধরিয়েছে। প্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজির জন্য এক সমর্থকেরা কাদা-ছোড়াছুড়ি করছে অন্য ফ্র্যাঞ্চাইজির সমর্থকদের ওপর। ক্রিকেট ওয়ান-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এর ফলে আঞ্চলিক পরিচয় ও ক্রিকেটীয় আনুগত্য মিলেমিশে একাকার হয়েছে, ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক বিভাজনে অপমান করা হচ্ছে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদেরও, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মতপার্থক্য চরম আকার নিচ্ছে, ক্রিকেটারদের ভুলকে আর মানবিক ভুল হিসেবে দেখা হয় না। প্রতিদ্বন্দ্বিতা বেড়ে যাওয়ায় সমর্থকদের প্রত্যাশা উঠে গেছে অবাস্তব এক উচ্চতায়। প্রতিটি ম্যাচেই তাঁরা ক্রিকেটারদের কাছে চান রোবটের মতো নিখুঁত পারফরম্যান্স।
চোটে পড়ায় এবারের আইপিএলে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে প্রথম চার ম্যাচে খেলতে পারেননি জসপ্রীত বুমরা। ফেরার পরই দারুণ ছন্দে ভারতীয় এই পেসার। ছন্দে থাকা বুমরা এবার ভেঙেছেন মোস্তাফিজুর রহমানের একটি রেকর্ড। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে পেসারদের মধ্যে তৃতীয় দ্রুততম বোলার হিসেবে ৩০০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত রাতে...
৮ মিনিট আগেশাদাব খান রেকর্ডটা গড়তে জাতীয় দলের ক্রিকেটার মোহাম্মদ রিজওয়ানকেই বেছে নিলেন। পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) শাদাব উইকেটের সেঞ্চুরি পূর্ণ করলেন। পাকিস্তানি লেগস্পিনারের রেকর্ড গড়ার দিনে রিশাদ হোসেন আরও পিছিয়ে পড়লেন।
১ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনের শুরুর দিকেই নাজমুল হোসেন শান্ত স্বীকার করে নিলেন, তাঁর আউটের চরম মূল্য দিতে হয়েছে দলকে, ‘আমার আউটটা আমাদের পুরো ব্যাটিং নষ্ট করে ফেলেছে।’ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই সিলেট টেস্টে দুই ইনিংসেই বাংলাদেশের ব্যাটিং বলার মতো হয়নি। বোলারদের জোর চেষ্টা তাই বৃথাই গেছে। ২০১৮ সালে সর্বশেষ...
২ ঘণ্টা আগেরিয়াল-বার্সেলোনা-রিয়াল মাদ্রিদ এল ক্লাসিকো নিয়ে ভক্ত-সমর্থকদের আগ্রহের তো কমতি থাকে না। ফাইনাল হলে তো কথাই নেই। সাড়ে তিন মাস পর আরও একটি ‘এল-ক্লাসিকো’ ফাইনালের আগে বার্সাকে একরকম হুমকি দিয়ে রাখল রিয়াল।
২ ঘণ্টা আগে