
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং ইতিহাসে শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান ও অবস্থান পর্যালোচনার পাশাপাশি জুলাই অভ্যুত্থান পরবর্তী দেশে জাতীয় ঐক্যের গুরুত্ব তুলে ধরে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন মাহফুজ আলম। জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম সমন্বয়ক ও অন্তর্বর্তী সরকারের এ উপদেষ্টা তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে বলেছেন, বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাস নিয়ে পর্যালোচনা ও সমালোচনা চলুক, তবে সেটি অবশ্যই মুক্তিযুদ্ধকে মেনে নিয়ে হতে হবে।
‘বাংলাদেশপন্থীদের অবশ্যই মুক্তিযুদ্ধপন্থী হতে হবে’ বলেও উল্লেখ করেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে এ পোস্ট দেন মাহফুজ আলম। নিচে তাঁর পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো—
মুক্তিযুদ্ধ মানে বাংলাদেশ, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান মানে বাংলাদেশ
মুক্তিযুদ্ধের পর কি হয়েছে, তা নিয়ে সমালোচনা করুন। ইতিহাস পর্যালোচনা করুন। কোন সমস্যা নেই। এমনকি মুক্তিযুদ্ধের সময়ে কি কি ঘটেছে, তা নিয়েও তর্ক উঠতে পারে। কিন্তু, সেসবই হবে মুক্তিযুদ্ধকে মেনে নিয়ে।
যেমন, শেখ মুজিবের ফ্যাসিস্ট হয়ে ওঠা নিয়ে আমরা বলব। উনি ফ্যাসিস্ট ছিলেন। কিন্তু, বাংলাদেশের জন্মে অনেক জাতীয় নেতৃত্বের মতন উনার অবদান অনস্বীকার্য। তাই, আমরা ’৭২ পূর্ব শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রাপ্য গুরুত্ব দিব।
যেমন, শেখ মুজিবের ফ্যাসিস্ট হয়ে ওঠা নিয়ে আমরা বলব। উনি ফ্যাসিস্ট ছিলেন। কিন্তু, বাংলাদেশের জন্মে অনেক জাতীয় নেতৃত্বের মতন উনার অবদান অনস্বীকার্য। তাই, আমরা ’৭২ পূর্ব শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রাপ্য গুরুত্ব দিব।
মুক্তিযোদ্ধাদের একাংশ ফ্যাসিস্ট হতে পারেন, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ ছিল আপামর জনগণের লড়াই। মুক্তিযোদ্ধাদের একাংশের ফ্যাসিস্ট, ইসলামফোবিক ও খুনী হয়ে ওঠার কারণে আপনি খোদ মুক্তিযুদ্ধ বা সকল মুক্তিযোদ্ধাদের অস্বীকার কিংবা প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারেন না। এটা রাষ্ট্রের ভিত্তির সাথে গাদ্দারি!
আমরা ভুলে যাই, মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী ১০ বছরের ইতিহাস ছিল, ফ্যাসিস্ট মুজিববাদী মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতবিরোধী, দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যকার লড়াইয়ের ইতিহাস। কিন্তু, সেজন্য আধিপত্যবাদবিরোধী কোন মুক্তিযোদ্ধা খোদ মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করার দু:সাহস করেননি। এখানেই পিকিংপন্থীদের সাথে অন্যদের তফাত।
এ দেশের মানুষের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম ও বাংলাদেশের জন্মকে স্বীকার করেই এদেশে রাজনীতি করতে হবে। এর কোন ব্যত্যয় হলে আপনাদের আমরা বাংলাদেশের পক্ষের, গণ অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তি হিসাবে মেনে নিব না।
আর, এ গণ অভ্যুত্থান, মুক্তিযুদ্ধের পরে ফ্যাসিস্ট মুজিববাদী প্রকল্পের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান, বাকশাল ২.০ এর বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধেরই ঐতিহাসিক ধারাবাহিকতা। এ গণ-অভ্যুত্থানে বরং শেখ পরিবার ও মুজিববাদী প্রকল্প থেকে মুক্তিযুদ্ধ রিক্লেইমড হল।
বাংলাদেশপন্থীদের অবশ্যই মুক্তিযুদ্ধপন্থী হতে হবে, তবে এটাও সত্য যে, মুক্তিযুদ্ধ করা অনেকেই ফ্যাসিস্ট ও তাবেদার হয়ে উঠেছিলেন। আজ তারা ছাত্র-জনতার কাছে পরাজিত হয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে যারা যাবেন, তারা ও মজলুম বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে যাওয়ার কারণে অতীতে পরাজিত হয়েছেন, সামনেও পরাজিত হতে বাধ্য।
জুলাই সুযোগ নিয়ে এসেছে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার। লীগের সাথে বিচারকার্য সম্পন্ন করে রিকন্সাইল করতেও আমরা আগ্রহী ছিলাম। অথচ, দিল্লীর আশ্রয়ে থেকে দেশবিরোধী চক্রান্ত করাকেই তারা বেছে নিল। আপনারাও ইতিহাসের বিরুদ্ধে অবস্থান নিবেন না। জাতিকে বিভাজন থেকে রক্ষা করতে অবশ্যই ’৭১ ও ’২৪ কে নি:শর্ত ও নিরঙ্কুশ মেনে এগুতে হবে।
পুনশ্চ: জুলাই বাংলাদেশের ধর্ম বর্ণ লিঙ্গ নির্বিশেষে ছাত্র নেতৃত্বে সর্বজনের অভ্যুত্থান। মধ্যপন্থী ও ভবিষ্যতমুখী এ অভ্যুত্থানে ডান-বাম, চরম বা নরম পন্থার আশ্রয় নেই। সুতরাং, বাইরের আসকারায় কেউ জুলাই বিপ্লবীদের ট্যাগ বা হুমকি দেয়ার চেষ্টা করবেন না। বরং, জুলাই বিপ্লবীদের সাথে মৈত্রী করুন।
জুলাই গণের লাইনে আছে, ইতিহাসের পক্ষে আছে, আপনারা জুলাইয়ের ছাত্র নেতৃত্বকে হুমকি দেয়া ব্যক্তিরা ইতিহাসের উল্টোদিকে হাঁটছেন। আসুন, জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখি এবং রাষ্ট্র সংস্কার করে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সবাই মিলে অংশগ্রহণ করি।

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং ইতিহাসে শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান ও অবস্থান পর্যালোচনার পাশাপাশি জুলাই অভ্যুত্থান পরবর্তী দেশে জাতীয় ঐক্যের গুরুত্ব তুলে ধরে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন মাহফুজ আলম। জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম সমন্বয়ক ও অন্তর্বর্তী সরকারের এ উপদেষ্টা তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে বলেছেন, বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাস নিয়ে পর্যালোচনা ও সমালোচনা চলুক, তবে সেটি অবশ্যই মুক্তিযুদ্ধকে মেনে নিয়ে হতে হবে।
‘বাংলাদেশপন্থীদের অবশ্যই মুক্তিযুদ্ধপন্থী হতে হবে’ বলেও উল্লেখ করেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে এ পোস্ট দেন মাহফুজ আলম। নিচে তাঁর পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো—
মুক্তিযুদ্ধ মানে বাংলাদেশ, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান মানে বাংলাদেশ
মুক্তিযুদ্ধের পর কি হয়েছে, তা নিয়ে সমালোচনা করুন। ইতিহাস পর্যালোচনা করুন। কোন সমস্যা নেই। এমনকি মুক্তিযুদ্ধের সময়ে কি কি ঘটেছে, তা নিয়েও তর্ক উঠতে পারে। কিন্তু, সেসবই হবে মুক্তিযুদ্ধকে মেনে নিয়ে।
যেমন, শেখ মুজিবের ফ্যাসিস্ট হয়ে ওঠা নিয়ে আমরা বলব। উনি ফ্যাসিস্ট ছিলেন। কিন্তু, বাংলাদেশের জন্মে অনেক জাতীয় নেতৃত্বের মতন উনার অবদান অনস্বীকার্য। তাই, আমরা ’৭২ পূর্ব শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রাপ্য গুরুত্ব দিব।
যেমন, শেখ মুজিবের ফ্যাসিস্ট হয়ে ওঠা নিয়ে আমরা বলব। উনি ফ্যাসিস্ট ছিলেন। কিন্তু, বাংলাদেশের জন্মে অনেক জাতীয় নেতৃত্বের মতন উনার অবদান অনস্বীকার্য। তাই, আমরা ’৭২ পূর্ব শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রাপ্য গুরুত্ব দিব।
মুক্তিযোদ্ধাদের একাংশ ফ্যাসিস্ট হতে পারেন, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ ছিল আপামর জনগণের লড়াই। মুক্তিযোদ্ধাদের একাংশের ফ্যাসিস্ট, ইসলামফোবিক ও খুনী হয়ে ওঠার কারণে আপনি খোদ মুক্তিযুদ্ধ বা সকল মুক্তিযোদ্ধাদের অস্বীকার কিংবা প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারেন না। এটা রাষ্ট্রের ভিত্তির সাথে গাদ্দারি!
আমরা ভুলে যাই, মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী ১০ বছরের ইতিহাস ছিল, ফ্যাসিস্ট মুজিববাদী মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতবিরোধী, দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যকার লড়াইয়ের ইতিহাস। কিন্তু, সেজন্য আধিপত্যবাদবিরোধী কোন মুক্তিযোদ্ধা খোদ মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করার দু:সাহস করেননি। এখানেই পিকিংপন্থীদের সাথে অন্যদের তফাত।
এ দেশের মানুষের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম ও বাংলাদেশের জন্মকে স্বীকার করেই এদেশে রাজনীতি করতে হবে। এর কোন ব্যত্যয় হলে আপনাদের আমরা বাংলাদেশের পক্ষের, গণ অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তি হিসাবে মেনে নিব না।
আর, এ গণ অভ্যুত্থান, মুক্তিযুদ্ধের পরে ফ্যাসিস্ট মুজিববাদী প্রকল্পের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান, বাকশাল ২.০ এর বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধেরই ঐতিহাসিক ধারাবাহিকতা। এ গণ-অভ্যুত্থানে বরং শেখ পরিবার ও মুজিববাদী প্রকল্প থেকে মুক্তিযুদ্ধ রিক্লেইমড হল।
বাংলাদেশপন্থীদের অবশ্যই মুক্তিযুদ্ধপন্থী হতে হবে, তবে এটাও সত্য যে, মুক্তিযুদ্ধ করা অনেকেই ফ্যাসিস্ট ও তাবেদার হয়ে উঠেছিলেন। আজ তারা ছাত্র-জনতার কাছে পরাজিত হয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে যারা যাবেন, তারা ও মজলুম বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে যাওয়ার কারণে অতীতে পরাজিত হয়েছেন, সামনেও পরাজিত হতে বাধ্য।
জুলাই সুযোগ নিয়ে এসেছে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার। লীগের সাথে বিচারকার্য সম্পন্ন করে রিকন্সাইল করতেও আমরা আগ্রহী ছিলাম। অথচ, দিল্লীর আশ্রয়ে থেকে দেশবিরোধী চক্রান্ত করাকেই তারা বেছে নিল। আপনারাও ইতিহাসের বিরুদ্ধে অবস্থান নিবেন না। জাতিকে বিভাজন থেকে রক্ষা করতে অবশ্যই ’৭১ ও ’২৪ কে নি:শর্ত ও নিরঙ্কুশ মেনে এগুতে হবে।
পুনশ্চ: জুলাই বাংলাদেশের ধর্ম বর্ণ লিঙ্গ নির্বিশেষে ছাত্র নেতৃত্বে সর্বজনের অভ্যুত্থান। মধ্যপন্থী ও ভবিষ্যতমুখী এ অভ্যুত্থানে ডান-বাম, চরম বা নরম পন্থার আশ্রয় নেই। সুতরাং, বাইরের আসকারায় কেউ জুলাই বিপ্লবীদের ট্যাগ বা হুমকি দেয়ার চেষ্টা করবেন না। বরং, জুলাই বিপ্লবীদের সাথে মৈত্রী করুন।
জুলাই গণের লাইনে আছে, ইতিহাসের পক্ষে আছে, আপনারা জুলাইয়ের ছাত্র নেতৃত্বকে হুমকি দেয়া ব্যক্তিরা ইতিহাসের উল্টোদিকে হাঁটছেন। আসুন, জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখি এবং রাষ্ট্র সংস্কার করে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সবাই মিলে অংশগ্রহণ করি।

তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়।
২১ মিনিট আগে
জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ হ্যাক করার চেষ্টা করা হয়েছে। বিষয়টি টের পাওয়ার পর পেজটি আপাতত নিষ্ক্রিয় (ডি-অ্যাকটিভেট) করে রাখা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুলিবিদ্ধ হয়ে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেছেন, ‘ওসমান হাদির অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে আমাদের শান্ত থাকতে হবে। দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের কোনো ধরনের ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না।’
আজ শুক্রবার দলটির পক্ষ থেকে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে মাহমুদুর রহমান মান্না এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। ওসমান হাদি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। দল-মত-ধর্মনির্বিশেষে তাঁর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার জন্য লড়াই জারি রাখতে হবে।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘আমি শরিফ ওসমান হাদির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও তাঁর লড়াইয়ের সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। একই সঙ্গে হাদির হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করার জন্য করণীয় সব ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। হত্যাকারীরা যদি দেশ ছেড়ে পালিয়ে থাকে, সেই দায় অবশ্যই অন্তর্বর্তী সরকারকে নিতে হবে এবং দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসার পর অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্যোগে গত সোমবার তাঁকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়। সেখানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।
ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার ও ছায়ানটে হামলা চালানো হয়।
এসব ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিতে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ওসমান হাদির লড়াই ছিল একটি গণতান্ত্রিক কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার। এ ধরনের কর্মকাণ্ড কখনোই হাদির লড়াইয়ের লক্ষ্য ছিল না। ওসমান হাদি একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পক্ষে সংগ্রাম করেছেন।
যারা মব (দলবদ্ধ বিশৃঙ্খলা) উসকে দিয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল এবং ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার চেষ্টা করছে, তাদের দুরভিসন্ধি রুখে দেওয়ার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান নাগরিক ঐক্যের সভাপতি।

গুলিবিদ্ধ হয়ে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেছেন, ‘ওসমান হাদির অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে আমাদের শান্ত থাকতে হবে। দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের কোনো ধরনের ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না।’
আজ শুক্রবার দলটির পক্ষ থেকে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে মাহমুদুর রহমান মান্না এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। ওসমান হাদি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। দল-মত-ধর্মনির্বিশেষে তাঁর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার জন্য লড়াই জারি রাখতে হবে।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘আমি শরিফ ওসমান হাদির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও তাঁর লড়াইয়ের সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। একই সঙ্গে হাদির হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করার জন্য করণীয় সব ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। হত্যাকারীরা যদি দেশ ছেড়ে পালিয়ে থাকে, সেই দায় অবশ্যই অন্তর্বর্তী সরকারকে নিতে হবে এবং দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসার পর অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্যোগে গত সোমবার তাঁকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়। সেখানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।
ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার ও ছায়ানটে হামলা চালানো হয়।
এসব ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিতে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ওসমান হাদির লড়াই ছিল একটি গণতান্ত্রিক কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার। এ ধরনের কর্মকাণ্ড কখনোই হাদির লড়াইয়ের লক্ষ্য ছিল না। ওসমান হাদি একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পক্ষে সংগ্রাম করেছেন।
যারা মব (দলবদ্ধ বিশৃঙ্খলা) উসকে দিয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল এবং ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার চেষ্টা করছে, তাদের দুরভিসন্ধি রুখে দেওয়ার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান নাগরিক ঐক্যের সভাপতি।

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং ইতিহাসে শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান ও অবস্থান পর্যালোচনার পাশাপাশি জুলাই অভ্যুত্থান পরবর্তী দেশে জাতীয় ঐক্যের গুরুত্ব তুলে ধরে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন মাহফুজ আলম।
২৮ জানুয়ারি ২০২৫
জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ হ্যাক করার চেষ্টা করা হয়েছে। বিষয়টি টের পাওয়ার পর পেজটি আপাতত নিষ্ক্রিয় (ডি-অ্যাকটিভেট) করে রাখা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
জুমার নামাজ শেষে রাজধানীতে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ‘শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত বিচার, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও লীগ সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবি’—শীর্ষক ব্যানারে বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু করে বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস।
বিক্ষোভ কর্মসূচির শুরুতে স্লোগান দেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। স্লোগানে তাঁরা বলতে থাকেন, ‘আমি কে তুমি কে, হাদি হাদি’; ‘আমার সোনার বাংলায়, খুনি লীগের ঠাঁই নাই’; ‘ফ্যাসিবাদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’; ‘আমরা সবাই হাদি হব, যুগে যুগে লড়ে যাব।’
এ ছাড়া একই সময়ে জুমার নামাজ শেষে খেলাফত মজলিসের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখা হাদি হত্যার প্রতিবাদে ও বিচারের দাবি বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ করে।

জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
জুমার নামাজ শেষে রাজধানীতে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ‘শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত বিচার, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও লীগ সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবি’—শীর্ষক ব্যানারে বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু করে বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস।
বিক্ষোভ কর্মসূচির শুরুতে স্লোগান দেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। স্লোগানে তাঁরা বলতে থাকেন, ‘আমি কে তুমি কে, হাদি হাদি’; ‘আমার সোনার বাংলায়, খুনি লীগের ঠাঁই নাই’; ‘ফ্যাসিবাদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’; ‘আমরা সবাই হাদি হব, যুগে যুগে লড়ে যাব।’
এ ছাড়া একই সময়ে জুমার নামাজ শেষে খেলাফত মজলিসের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখা হাদি হত্যার প্রতিবাদে ও বিচারের দাবি বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ করে।

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং ইতিহাসে শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান ও অবস্থান পর্যালোচনার পাশাপাশি জুলাই অভ্যুত্থান পরবর্তী দেশে জাতীয় ঐক্যের গুরুত্ব তুলে ধরে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন মাহফুজ আলম।
২৮ জানুয়ারি ২০২৫
তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়।
২১ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ হ্যাক করার চেষ্টা করা হয়েছে। বিষয়টি টের পাওয়ার পর পেজটি আপাতত নিষ্ক্রিয় (ডি-অ্যাকটিভেট) করে রাখা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে।
বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবীর খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, আজকের বৈঠকে কোনো নির্দিষ্ট এজেন্ডা থাকছে না। তবে বৈঠকটি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। হাদির মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির প্রেক্ষিতেই মূলত এই বৈঠক ডাকা হয়েছে। এ ছাড়া বৈঠকে দলীয় সাংগঠনিক বিষয় এবং আসন্ন কর্মসূচি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত আসতে পারে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে।
বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবীর খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, আজকের বৈঠকে কোনো নির্দিষ্ট এজেন্ডা থাকছে না। তবে বৈঠকটি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। হাদির মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির প্রেক্ষিতেই মূলত এই বৈঠক ডাকা হয়েছে। এ ছাড়া বৈঠকে দলীয় সাংগঠনিক বিষয় এবং আসন্ন কর্মসূচি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত আসতে পারে।

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং ইতিহাসে শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান ও অবস্থান পর্যালোচনার পাশাপাশি জুলাই অভ্যুত্থান পরবর্তী দেশে জাতীয় ঐক্যের গুরুত্ব তুলে ধরে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন মাহফুজ আলম।
২৮ জানুয়ারি ২০২৫
তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়।
২১ মিনিট আগে
জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ হ্যাক করার চেষ্টা করা হয়েছে। বিষয়টি টের পাওয়ার পর পেজটি আপাতত নিষ্ক্রিয় (ডি-অ্যাকটিভেট) করে রাখা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ হ্যাক করার চেষ্টা করা হয়েছে। বিষয়টি টের পাওয়ার পর পেজটি আপাতত নিষ্ক্রিয় (ডি-অ্যাকটিভেট) করে রাখা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হয়।
মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘পেজটি হ্যাক করার চেষ্টা চলছিল। তাই আপাতত নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়েছে।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পেজ থেকে সর্বশেষ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার বিচারসহ প্রতিটি মব সন্ত্রাসের বিচার দাবি করে পোস্ট করা হয়েছিল। পোস্টে লেখা হয়, ‘প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে বিভিন্ন মব সন্ত্রাস পুরো জাতিকে বিভক্ত করেছে।’ পোস্টে ডেইলি স্টার, দৈনিক প্রথম আলোসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম, নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক নুরুল কবিরের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে লেখা হয়, ‘বাংলাদেশ স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। এ দেশের প্রতিটি নাগরিকের জানমালের দায়িত্ব বর্তমান সরকারের। শহীদ হাদির মৃত্যুতে শোকার্ত জাতি যখন সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া করছে হাদির আত্মার মাগফিরাতের জন্য, তখন ডেইলি স্টার, প্রথম আলোসহ বিভিন্ন পত্রিকা প্রতিষ্ঠান, বরেণ্য সাংবাদিক নুরুল কবিরসহ আরও অনেকের ওপর হীন হামলা সংঘটিত হলো।’
পোস্টে আরও লেখা হয়, ‘দেশের সঙ্কটময় মুহূর্তকে কাজে লাগানোর জন্য যারা অপেক্ষা করে, এরা এই দেশের শত্রু। তারা অপেক্ষা করে সংকটের। আজ এই দুঃখভারাক্রান্ত মুহূর্তকে এরা ধ্বংসাত্মক কাজে রূপান্তর করল। আমি এই সন্ত্রাসের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি!’
দেশের এই পরিস্থিতিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে এবং সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে পোস্টে লেখা হয়, ‘স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকারের পতনের পরে সরকারের প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠন করা। আমরা সকল পক্ষকে দায়িত্বশীলতার সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে আহ্বান জানাচ্ছি। অবিলম্বে সরকারকে ব্যবস্থা নিতে হবে।’

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ হ্যাক করার চেষ্টা করা হয়েছে। বিষয়টি টের পাওয়ার পর পেজটি আপাতত নিষ্ক্রিয় (ডি-অ্যাকটিভেট) করে রাখা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হয়।
মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘পেজটি হ্যাক করার চেষ্টা চলছিল। তাই আপাতত নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়েছে।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পেজ থেকে সর্বশেষ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার বিচারসহ প্রতিটি মব সন্ত্রাসের বিচার দাবি করে পোস্ট করা হয়েছিল। পোস্টে লেখা হয়, ‘প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে বিভিন্ন মব সন্ত্রাস পুরো জাতিকে বিভক্ত করেছে।’ পোস্টে ডেইলি স্টার, দৈনিক প্রথম আলোসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম, নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক নুরুল কবিরের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে লেখা হয়, ‘বাংলাদেশ স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। এ দেশের প্রতিটি নাগরিকের জানমালের দায়িত্ব বর্তমান সরকারের। শহীদ হাদির মৃত্যুতে শোকার্ত জাতি যখন সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া করছে হাদির আত্মার মাগফিরাতের জন্য, তখন ডেইলি স্টার, প্রথম আলোসহ বিভিন্ন পত্রিকা প্রতিষ্ঠান, বরেণ্য সাংবাদিক নুরুল কবিরসহ আরও অনেকের ওপর হীন হামলা সংঘটিত হলো।’
পোস্টে আরও লেখা হয়, ‘দেশের সঙ্কটময় মুহূর্তকে কাজে লাগানোর জন্য যারা অপেক্ষা করে, এরা এই দেশের শত্রু। তারা অপেক্ষা করে সংকটের। আজ এই দুঃখভারাক্রান্ত মুহূর্তকে এরা ধ্বংসাত্মক কাজে রূপান্তর করল। আমি এই সন্ত্রাসের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি!’
দেশের এই পরিস্থিতিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে এবং সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে পোস্টে লেখা হয়, ‘স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকারের পতনের পরে সরকারের প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠন করা। আমরা সকল পক্ষকে দায়িত্বশীলতার সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে আহ্বান জানাচ্ছি। অবিলম্বে সরকারকে ব্যবস্থা নিতে হবে।’

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং ইতিহাসে শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান ও অবস্থান পর্যালোচনার পাশাপাশি জুলাই অভ্যুত্থান পরবর্তী দেশে জাতীয় ঐক্যের গুরুত্ব তুলে ধরে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন মাহফুজ আলম।
২৮ জানুয়ারি ২০২৫
তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়।
২১ মিনিট আগে
জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে