খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘পাহাড় হোক, সমতল হোক, সবাইকে দাবি তুলতে হবে। আমাদের নতুন সংবিধান লাগবে। একটি নতুন বাংলাদেশ লাগবে।’ আজ সোমবার বেলা ৩টার দিকে খাগড়াছড়ি শহরের শাপলা চত্বরের মুক্তমঞ্চে এনসিপির পদযাত্রা শেষে পথসভায় নাহিদ ইসলাম এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বিচার, সংস্কার এবং নতুন সংবিধানের দাবিতে আমাদের এই জুলাই পদযাত্রা শুরু হয়েছে। আমরা চাই আপনারাও এই নতুন সংবিধানের দাবিতে আপনাদের জাতিগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তিতে আপনার পরিচয় স্বীকৃতি এবং পাহাড়ি-বাঙালি সবার মানবাধিকার, নাগরিক অধিকার, মর্যাদার অধিকার নিশ্চিত করার দাবিতে সবাই ঐক্যবদ্ধ হবেন।’
এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘এখানে অনেক জাতি বসবাস করে। তাদের মধ্যে অনেক ধরনের দ্বন্দ্ব বিভিন্ন সময়ে দেখি। আপনাদের সবাইকে এক জায়গায় ঐকমত্য হতে হবে। উন্নয়নের ক্ষেত্রে শিক্ষা, স্বাস্থ্য সুবিধার ক্ষেত্রে আপনারা প্রত্যেকটি জনগোষ্ঠী বঞ্চিত। যারা পাহাড়ে বসবাস করে–বাঙালি হোক, চাকমা বা মারমা হোক, যেকোনো জনগোষ্ঠী হোক না কেন। পাহাড়ে উন্নয়ন ঘটাতে হলে ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। সম্প্রীতির কোনো বিকল্প নেই।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘পাহাড়ে যদি শিক্ষার বিস্তার ঘটে; ভালো মানের স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত বা পরিচালনা হয়; এর সুযোগ-সুবিধা সব জনগোষ্ঠী পাবে। আপনাদের নিজেদের স্বার্থে সব জনগোষ্ঠী ঐক্যবদ্ধ হতে হবে এবং সম্প্রীতির সঙ্গে এই পাহাড়কে এগিয়ে নিতে হবে। জাতীয় নাগরিক পার্টির আমরা সম্প্রীতি ও ঐক্যের বার্তা নিয়েই আপনাদের কাছে এসেছি।’

নাহিদ বলেন, ‘বাংলাদেশকে আমরা বহু ভাষা এবং বহু সংস্কৃতির দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। এটা আমাদের ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের অংশ। আমাদের সংবিধানে এই বৈচিত্র্যকে অস্বীকার করা হয়েছিল। নতুন রাষ্ট্র গঠনের যে সুযোগ সম্ভাবনা আমরা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে পেয়েছিলাম, তা হারিয়েছি। কিন্তু ২০২৪ সালে গণ-অভ্যুত্থানের পর যে নতুন জাতীয় ঐক্য তৈরি হয়েছে, নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে, এই সম্ভাবনা-সুযোগ হারাতে চাই না।’
পথসভায় এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘পার্বত্য অঞ্চলের মানুষদের চিকিৎসাসেবার জন্য অনেক কষ্ট করতে হয়। কাদামাটিতে হাঁটতে হয় মাইলে পর মাইল। অসুস্থ বা রোগীকে কাঁধে করে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যেতে হয়। তখন সেই রোগীর অবস্থা করুণ হয়ে যায়। যাঁরা রোগীর সঙ্গে থাকেন, তাঁদের অবস্থাও শোচনীয় হয়ে পড়ে। এই কারণে খাগড়াছড়িসহ পার্বত্য অঞ্চলের প্রত্যন্ত স্থানগুলোতে যেখানে ঘনবসতি রয়েছে, অল্প মানুষ থাকলেও সেখানে যেন যোগাযোগব্যবস্থার উন্নতি করা হয়, বাংলাদেশের প্রত্যেকটি প্রান্তে যেন মানুষ সহজেই যাতায়াত করতে পারেন, এমন এক বাংলাদেশ নির্মাণের স্বপ্ন দেখি।’
এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের কেন্দ্রীয় সংগঠক অ্যাডভোকেট মঞ্জিলা ঝুমা বলেন, ‘আপনারা সবাই যদি চান, আমরা দুর্নীতিমুক্ত ও চাঁদাবাজমুক্ত খাগড়াছড়ি গড়তে পারব। বাঙালি, চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা আমরা সবাই মিলেমিশে থাকতে চাই। বিগত বছরগুলোতে এই পাহাড়ে একটি গোষ্ঠী আগুন ধরিয়ে সেই আগুনে আলু পুড়িয়ে খেয়েছে।’
দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য দেন সদস্যসচিব আক্তার হোসেন ও খাগড়াছড়ি জেলা সংগঠক সুইচিং মারমা।
এর রাগে দুপুরে খাগড়াছড়ি শহরের নারকেলবাগান এলাকা থেকে পদযাত্রা শুরু হয়ে শাপলা চত্বর বাজার ঘুরে মুক্তমঞ্চে এসে শেষ হয়। সমাবেশ শেষে রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় হতাহতদের জন্য দোয়া করা হয়।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘পাহাড় হোক, সমতল হোক, সবাইকে দাবি তুলতে হবে। আমাদের নতুন সংবিধান লাগবে। একটি নতুন বাংলাদেশ লাগবে।’ আজ সোমবার বেলা ৩টার দিকে খাগড়াছড়ি শহরের শাপলা চত্বরের মুক্তমঞ্চে এনসিপির পদযাত্রা শেষে পথসভায় নাহিদ ইসলাম এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বিচার, সংস্কার এবং নতুন সংবিধানের দাবিতে আমাদের এই জুলাই পদযাত্রা শুরু হয়েছে। আমরা চাই আপনারাও এই নতুন সংবিধানের দাবিতে আপনাদের জাতিগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তিতে আপনার পরিচয় স্বীকৃতি এবং পাহাড়ি-বাঙালি সবার মানবাধিকার, নাগরিক অধিকার, মর্যাদার অধিকার নিশ্চিত করার দাবিতে সবাই ঐক্যবদ্ধ হবেন।’
এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘এখানে অনেক জাতি বসবাস করে। তাদের মধ্যে অনেক ধরনের দ্বন্দ্ব বিভিন্ন সময়ে দেখি। আপনাদের সবাইকে এক জায়গায় ঐকমত্য হতে হবে। উন্নয়নের ক্ষেত্রে শিক্ষা, স্বাস্থ্য সুবিধার ক্ষেত্রে আপনারা প্রত্যেকটি জনগোষ্ঠী বঞ্চিত। যারা পাহাড়ে বসবাস করে–বাঙালি হোক, চাকমা বা মারমা হোক, যেকোনো জনগোষ্ঠী হোক না কেন। পাহাড়ে উন্নয়ন ঘটাতে হলে ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। সম্প্রীতির কোনো বিকল্প নেই।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘পাহাড়ে যদি শিক্ষার বিস্তার ঘটে; ভালো মানের স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত বা পরিচালনা হয়; এর সুযোগ-সুবিধা সব জনগোষ্ঠী পাবে। আপনাদের নিজেদের স্বার্থে সব জনগোষ্ঠী ঐক্যবদ্ধ হতে হবে এবং সম্প্রীতির সঙ্গে এই পাহাড়কে এগিয়ে নিতে হবে। জাতীয় নাগরিক পার্টির আমরা সম্প্রীতি ও ঐক্যের বার্তা নিয়েই আপনাদের কাছে এসেছি।’

নাহিদ বলেন, ‘বাংলাদেশকে আমরা বহু ভাষা এবং বহু সংস্কৃতির দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। এটা আমাদের ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের অংশ। আমাদের সংবিধানে এই বৈচিত্র্যকে অস্বীকার করা হয়েছিল। নতুন রাষ্ট্র গঠনের যে সুযোগ সম্ভাবনা আমরা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে পেয়েছিলাম, তা হারিয়েছি। কিন্তু ২০২৪ সালে গণ-অভ্যুত্থানের পর যে নতুন জাতীয় ঐক্য তৈরি হয়েছে, নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে, এই সম্ভাবনা-সুযোগ হারাতে চাই না।’
পথসভায় এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘পার্বত্য অঞ্চলের মানুষদের চিকিৎসাসেবার জন্য অনেক কষ্ট করতে হয়। কাদামাটিতে হাঁটতে হয় মাইলে পর মাইল। অসুস্থ বা রোগীকে কাঁধে করে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যেতে হয়। তখন সেই রোগীর অবস্থা করুণ হয়ে যায়। যাঁরা রোগীর সঙ্গে থাকেন, তাঁদের অবস্থাও শোচনীয় হয়ে পড়ে। এই কারণে খাগড়াছড়িসহ পার্বত্য অঞ্চলের প্রত্যন্ত স্থানগুলোতে যেখানে ঘনবসতি রয়েছে, অল্প মানুষ থাকলেও সেখানে যেন যোগাযোগব্যবস্থার উন্নতি করা হয়, বাংলাদেশের প্রত্যেকটি প্রান্তে যেন মানুষ সহজেই যাতায়াত করতে পারেন, এমন এক বাংলাদেশ নির্মাণের স্বপ্ন দেখি।’
এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের কেন্দ্রীয় সংগঠক অ্যাডভোকেট মঞ্জিলা ঝুমা বলেন, ‘আপনারা সবাই যদি চান, আমরা দুর্নীতিমুক্ত ও চাঁদাবাজমুক্ত খাগড়াছড়ি গড়তে পারব। বাঙালি, চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা আমরা সবাই মিলেমিশে থাকতে চাই। বিগত বছরগুলোতে এই পাহাড়ে একটি গোষ্ঠী আগুন ধরিয়ে সেই আগুনে আলু পুড়িয়ে খেয়েছে।’
দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য দেন সদস্যসচিব আক্তার হোসেন ও খাগড়াছড়ি জেলা সংগঠক সুইচিং মারমা।
এর রাগে দুপুরে খাগড়াছড়ি শহরের নারকেলবাগান এলাকা থেকে পদযাত্রা শুরু হয়ে শাপলা চত্বর বাজার ঘুরে মুক্তমঞ্চে এসে শেষ হয়। সমাবেশ শেষে রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় হতাহতদের জন্য দোয়া করা হয়।

বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগে
গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগে
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
তারেক রহমানের এই কর্মসূচি ঘিরে সকাল থেকেই ঢাকার শেরে বাংলা নগরের জিয়া উদ্যান ও আশপাশের এলাকায় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা জড়ো হয়েছেন। কারও হাতে দলীয় পতাকা, কেউ ব্যানার ও পোস্টার নিয়ে সেখানে উপস্থিত হয়েছেন।
বাবার কবর জিয়ারতের পর তারেক রহমান সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে গিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন তারেক রহমান। তাঁর প্রত্যাবর্তনে নেতা-কর্মীদের মধ্যে প্রবল চাঙাভাব বিরাজ করছে।

বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
তারেক রহমানের এই কর্মসূচি ঘিরে সকাল থেকেই ঢাকার শেরে বাংলা নগরের জিয়া উদ্যান ও আশপাশের এলাকায় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা জড়ো হয়েছেন। কারও হাতে দলীয় পতাকা, কেউ ব্যানার ও পোস্টার নিয়ে সেখানে উপস্থিত হয়েছেন।
বাবার কবর জিয়ারতের পর তারেক রহমান সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে গিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন তারেক রহমান। তাঁর প্রত্যাবর্তনে নেতা-কর্মীদের মধ্যে প্রবল চাঙাভাব বিরাজ করছে।

এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘এখানে অনেক জাতি বসবাস করে। তাদের মধ্যে অনেক ধরনের দ্বন্দ্ব বিভিন্ন সময়ে দেখি। আপনাদের সবাইকে এক জায়গায় ঐকমত্য হতে হবে। উন্নয়নের ক্ষেত্রে শিক্ষা, স্বাস্থ্য সুবিধার ক্ষেত্রে আপনারা প্রত্যেকটি জনগোষ্ঠী বঞ্চিত। যারা পাহাড়ে বসবাস করে–বাঙালি হোক, চাকমা বা মারমা হোক, যেকোনো জনগোষ্ঠী
২১ জুলাই ২০২৫
গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগে
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি হাসনাত কাইয়ূম জানান, গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের দুই দল এনসিপি) ও এবি পার্টি (আমার বাংলাদেশ পার্টি) বিএনপি বা জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আসন সমঝোতার আলোচনা করছে। রাজনৈতিক অঙ্গনে এমন খবর রটেছে। এসব বিষয়ে জোটের আরেক শরিক বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। খবরটি সত্য হয়ে থাকলে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন আর এই জোটে থাকবে না।
এনসিপি ও এবি পার্টি জোটের আকাঙ্ক্ষা মানছে না বলে অভিযোগ করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি।
হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘এনসিপি জামায়াতের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করতে গেছে, এ কথা গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চাউর হওয়ার পর আমাদের দল, দলের বাইরের লোকজন, শুভানুধ্যায়ী, যাঁরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র ও অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তি হিসেবে মনে করেন, তাঁদের মধ্যে একধরনের কনফিউশন (বিভ্রান্তি) তৈরি হয়েছে যে জোটের অংশীদার হয়ে আমরা জামায়াতের কাছে চলে যাচ্ছি। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, বিএনপি বা জামায়াত এই মুহূর্তে জাতীয় স্বার্থে কাজ করছে না। অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে গিয়ে তারা জাতিকে বিভক্ত করছে। এই বিভাজনের কোনো অংশ আমরা হতে চাই না। কোনো আসন, পদ বা রাষ্ট্রের ক্ষমতার কোনো অংশীদার হওয়ার জায়গা থেকে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন রাজনীতি করে না। সেটি চাইলে আমরা গণতন্ত্র মঞ্চে থেকে এটা করতে পারতাম।’
গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট ভেঙে গেছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘রাজনৈতিক শিষ্টাচার মেনে চলতে চাই বলে আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বলতে পারছি না এটা ভেঙে গেছে। তবে সামাজিক মাধ্যম এবং বিভিন্ন খবরে যা শোনা যাচ্ছে, যদি সেগুলো সত্য হয়, তাহলে কার্যত এই জোট এক্সিস্ট (অস্তিত্ব) করবে না।’
গণতন্ত্র মঞ্চের অংশ ছিল রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। এই জোট থেকে বেরিয়ে গত ৭ ডিসেম্বর এনসিপির নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে যোগ দেয় দলটি। এনসিপি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ছাড়া এই জোটের তৃতীয় দল হলো এবি পার্টি। জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণার সময় দলের নেতারা জানিয়েছিলেন, সংস্কার প্রশ্নে তাঁরা একই মতাদর্শের। বিএনপি ও জামায়াতের বাইরে আলাদাভাবে নির্বাচনে তাঁরা একসঙ্গে লড়বেন বলেও বিভিন্ন সময় জানিয়েছিলেন। তবে কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানেই সুর কাটল এই জোটের।
সংবাদ সম্মেলন সঞ্চালনা করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদার ভূঁইয়া। তিনি বলেন, ‘বিএনপি জোট এবং জোটের বাইরে একটা স্বতন্ত্র এবং শক্তিশালী জোট গঠনের প্রত্যাশা থেকে আমরা তিন দল মিলে গণতান্ত্রিক জোটের যাত্রা শুরু করেছিলাম। আরও কয়েকটা দলের সঙ্গে আমাদের কথাবার্তা চলছিল এবং তাঁদের কেউ কেউ আমাদের সঙ্গে এই জোটে যুক্ত হবেন বলে আমরা আশা করছিলাম। এমন একটা সময় আমরা দেখলাম যে আমাদের জোটের অন্তত একটি দল জামায়াতের এবং বিএনপির সঙ্গে বা দুই জনের সঙ্গেই হয়তো এক ধরনের আসন ভিত্তিক সমঝোতা করার চেষ্টা করছেন। সেটা নিয়ে সারা দেশে মানুষের কাছে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন বিএনপি বা জামায়াত জোটের সঙ্গে ইলেকশন সমঝোতার বা জোটের কোনো ধরনের আলাপে যুক্ত নাই, কখনো ছিল না। জোটের কোনো সঙ্গী যদি বিএনপি বা জামায়াত বা উভয়ের সঙ্গে ইলেকশন সমঝোতার বা জোটের সংলাপে যুক্ত হন, তাঁরা গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের শর্ত পালনে ব্যর্থ হয়েছেন।’

গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি হাসনাত কাইয়ূম জানান, গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের দুই দল এনসিপি) ও এবি পার্টি (আমার বাংলাদেশ পার্টি) বিএনপি বা জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আসন সমঝোতার আলোচনা করছে। রাজনৈতিক অঙ্গনে এমন খবর রটেছে। এসব বিষয়ে জোটের আরেক শরিক বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। খবরটি সত্য হয়ে থাকলে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন আর এই জোটে থাকবে না।
এনসিপি ও এবি পার্টি জোটের আকাঙ্ক্ষা মানছে না বলে অভিযোগ করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি।
হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘এনসিপি জামায়াতের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করতে গেছে, এ কথা গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চাউর হওয়ার পর আমাদের দল, দলের বাইরের লোকজন, শুভানুধ্যায়ী, যাঁরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র ও অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তি হিসেবে মনে করেন, তাঁদের মধ্যে একধরনের কনফিউশন (বিভ্রান্তি) তৈরি হয়েছে যে জোটের অংশীদার হয়ে আমরা জামায়াতের কাছে চলে যাচ্ছি। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, বিএনপি বা জামায়াত এই মুহূর্তে জাতীয় স্বার্থে কাজ করছে না। অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে গিয়ে তারা জাতিকে বিভক্ত করছে। এই বিভাজনের কোনো অংশ আমরা হতে চাই না। কোনো আসন, পদ বা রাষ্ট্রের ক্ষমতার কোনো অংশীদার হওয়ার জায়গা থেকে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন রাজনীতি করে না। সেটি চাইলে আমরা গণতন্ত্র মঞ্চে থেকে এটা করতে পারতাম।’
গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট ভেঙে গেছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘রাজনৈতিক শিষ্টাচার মেনে চলতে চাই বলে আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বলতে পারছি না এটা ভেঙে গেছে। তবে সামাজিক মাধ্যম এবং বিভিন্ন খবরে যা শোনা যাচ্ছে, যদি সেগুলো সত্য হয়, তাহলে কার্যত এই জোট এক্সিস্ট (অস্তিত্ব) করবে না।’
গণতন্ত্র মঞ্চের অংশ ছিল রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। এই জোট থেকে বেরিয়ে গত ৭ ডিসেম্বর এনসিপির নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে যোগ দেয় দলটি। এনসিপি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ছাড়া এই জোটের তৃতীয় দল হলো এবি পার্টি। জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণার সময় দলের নেতারা জানিয়েছিলেন, সংস্কার প্রশ্নে তাঁরা একই মতাদর্শের। বিএনপি ও জামায়াতের বাইরে আলাদাভাবে নির্বাচনে তাঁরা একসঙ্গে লড়বেন বলেও বিভিন্ন সময় জানিয়েছিলেন। তবে কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানেই সুর কাটল এই জোটের।
সংবাদ সম্মেলন সঞ্চালনা করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদার ভূঁইয়া। তিনি বলেন, ‘বিএনপি জোট এবং জোটের বাইরে একটা স্বতন্ত্র এবং শক্তিশালী জোট গঠনের প্রত্যাশা থেকে আমরা তিন দল মিলে গণতান্ত্রিক জোটের যাত্রা শুরু করেছিলাম। আরও কয়েকটা দলের সঙ্গে আমাদের কথাবার্তা চলছিল এবং তাঁদের কেউ কেউ আমাদের সঙ্গে এই জোটে যুক্ত হবেন বলে আমরা আশা করছিলাম। এমন একটা সময় আমরা দেখলাম যে আমাদের জোটের অন্তত একটি দল জামায়াতের এবং বিএনপির সঙ্গে বা দুই জনের সঙ্গেই হয়তো এক ধরনের আসন ভিত্তিক সমঝোতা করার চেষ্টা করছেন। সেটা নিয়ে সারা দেশে মানুষের কাছে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন বিএনপি বা জামায়াত জোটের সঙ্গে ইলেকশন সমঝোতার বা জোটের কোনো ধরনের আলাপে যুক্ত নাই, কখনো ছিল না। জোটের কোনো সঙ্গী যদি বিএনপি বা জামায়াত বা উভয়ের সঙ্গে ইলেকশন সমঝোতার বা জোটের সংলাপে যুক্ত হন, তাঁরা গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের শর্ত পালনে ব্যর্থ হয়েছেন।’

এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘এখানে অনেক জাতি বসবাস করে। তাদের মধ্যে অনেক ধরনের দ্বন্দ্ব বিভিন্ন সময়ে দেখি। আপনাদের সবাইকে এক জায়গায় ঐকমত্য হতে হবে। উন্নয়নের ক্ষেত্রে শিক্ষা, স্বাস্থ্য সুবিধার ক্ষেত্রে আপনারা প্রত্যেকটি জনগোষ্ঠী বঞ্চিত। যারা পাহাড়ে বসবাস করে–বাঙালি হোক, চাকমা বা মারমা হোক, যেকোনো জনগোষ্ঠী
২১ জুলাই ২০২৫
বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগে
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগে
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে ঢাকার সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে পুরো স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ ঢেকে ফেলা হয়েছে কয়েক স্তরের নিরাপত্তার চাদরে। র্যাব ও পুলিশের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করছেন বিজিবির সদস্যরাও। এ ছাড়াও সকাল থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে স্মৃতিসৌধে সাধারণ দর্শনার্থীদের প্রবেশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
জাতীয় স্মৃতিসৌধ কমপ্লেক্সের অভ্যন্তর ছাড়াও স্মৃতিসৌধের গেট ও সংলগ্ন সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে সতর্ক অবস্থানে দায়িত্ব পালন করছেন র্যাব, পুলিশ, বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
অন্যদিকে তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে স্মৃতিসৌধের সামনে ভিড় করছেন বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। এই মুহূর্তে তাঁরা স্মৃতিসৌধের মূল ফটকের সামনে অবস্থান করছেন।

জাতীয় স্মৃতিসৌধের ইনচার্জ ও সাভার গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী আনোয়ার হোসেন খান আনু বলেন, সকাল থেকে স্মৃতিসৌধে সর্বসাধারণ ও দর্শনার্থীদের প্রবেশ বন্ধ রয়েছে। বেলা ৩টার দিকে চেয়ারপারসনের সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) স্মৃতিসৌধের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ফিরে যাওয়ার পর স্মৃতিসৌধ দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।

স্মৃতিসৌধের বাইরে সামগ্রিক বিষয় তদারকি করতে দেখা যায় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায়কে। এ সময় দলের সাংগঠনিক প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করেন নিপুণ রায়। তিনি বলেন, দলীয় নির্দেশনা অনুযায়ী বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা ও সাধারণ দর্শনার্থীরা রাস্তার দুই পাশে অবস্থান করে নেতাকে স্বাগত জানাবেন। তারেক রহমানও তাঁদের শুভেচ্ছা গ্রহণ করবেন। তবে নিরাপত্তা বিবেচনায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং নিরাপত্তা-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দায়িত্বে থাকবেন। জেলা বিএনপি তত্ত্বাবধানে থাকবে। ঢাকা জেলার অন্তর্ভুক্ত ঢাকা-১, ঢাকা-২, ঢাকা-৩, ঢাকা-১৯ এবং ঢাকা-২০ এই পাঁচটি আসনের বিএনপির প্রার্থীরা উপস্থিত থাকবেন।
নিপুণ রায় আরও বলেন, ‘আমাদের দলের সংগ্রামী ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বাংলাদেশের নেতা, গণমানুষের নেতা। তিনি গণমানুষের জন্য রাজনীতি করেন, তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য রাজনীতি করেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর গতকাল তিনি স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন। দেশের জনগণ তাঁকে সম্মান জানাতে এবং একপলক দেখার জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে সমবেত হয়েছেন।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে ঢাকার সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে পুরো স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ ঢেকে ফেলা হয়েছে কয়েক স্তরের নিরাপত্তার চাদরে। র্যাব ও পুলিশের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করছেন বিজিবির সদস্যরাও। এ ছাড়াও সকাল থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে স্মৃতিসৌধে সাধারণ দর্শনার্থীদের প্রবেশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
জাতীয় স্মৃতিসৌধ কমপ্লেক্সের অভ্যন্তর ছাড়াও স্মৃতিসৌধের গেট ও সংলগ্ন সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে সতর্ক অবস্থানে দায়িত্ব পালন করছেন র্যাব, পুলিশ, বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
অন্যদিকে তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে স্মৃতিসৌধের সামনে ভিড় করছেন বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। এই মুহূর্তে তাঁরা স্মৃতিসৌধের মূল ফটকের সামনে অবস্থান করছেন।

জাতীয় স্মৃতিসৌধের ইনচার্জ ও সাভার গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী আনোয়ার হোসেন খান আনু বলেন, সকাল থেকে স্মৃতিসৌধে সর্বসাধারণ ও দর্শনার্থীদের প্রবেশ বন্ধ রয়েছে। বেলা ৩টার দিকে চেয়ারপারসনের সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) স্মৃতিসৌধের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ফিরে যাওয়ার পর স্মৃতিসৌধ দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।

স্মৃতিসৌধের বাইরে সামগ্রিক বিষয় তদারকি করতে দেখা যায় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায়কে। এ সময় দলের সাংগঠনিক প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করেন নিপুণ রায়। তিনি বলেন, দলীয় নির্দেশনা অনুযায়ী বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা ও সাধারণ দর্শনার্থীরা রাস্তার দুই পাশে অবস্থান করে নেতাকে স্বাগত জানাবেন। তারেক রহমানও তাঁদের শুভেচ্ছা গ্রহণ করবেন। তবে নিরাপত্তা বিবেচনায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং নিরাপত্তা-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দায়িত্বে থাকবেন। জেলা বিএনপি তত্ত্বাবধানে থাকবে। ঢাকা জেলার অন্তর্ভুক্ত ঢাকা-১, ঢাকা-২, ঢাকা-৩, ঢাকা-১৯ এবং ঢাকা-২০ এই পাঁচটি আসনের বিএনপির প্রার্থীরা উপস্থিত থাকবেন।
নিপুণ রায় আরও বলেন, ‘আমাদের দলের সংগ্রামী ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বাংলাদেশের নেতা, গণমানুষের নেতা। তিনি গণমানুষের জন্য রাজনীতি করেন, তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য রাজনীতি করেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর গতকাল তিনি স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন। দেশের জনগণ তাঁকে সম্মান জানাতে এবং একপলক দেখার জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে সমবেত হয়েছেন।’

এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘এখানে অনেক জাতি বসবাস করে। তাদের মধ্যে অনেক ধরনের দ্বন্দ্ব বিভিন্ন সময়ে দেখি। আপনাদের সবাইকে এক জায়গায় ঐকমত্য হতে হবে। উন্নয়নের ক্ষেত্রে শিক্ষা, স্বাস্থ্য সুবিধার ক্ষেত্রে আপনারা প্রত্যেকটি জনগোষ্ঠী বঞ্চিত। যারা পাহাড়ে বসবাস করে–বাঙালি হোক, চাকমা বা মারমা হোক, যেকোনো জনগোষ্ঠী
২১ জুলাই ২০২৫
বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগে
গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
বিএনপি মিডিয়া সেলের পেজে শেয়ার করা আপডেটে জানানো হয়েছে, ‘মহান স্বাধীনতার ঘোষক, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করতে গুলশানের বাসভবন থেকে রওনা হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।’

প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
বিএনপি মিডিয়া সেলের পেজে শেয়ার করা আপডেটে জানানো হয়েছে, ‘মহান স্বাধীনতার ঘোষক, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করতে গুলশানের বাসভবন থেকে রওনা হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।’

এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘এখানে অনেক জাতি বসবাস করে। তাদের মধ্যে অনেক ধরনের দ্বন্দ্ব বিভিন্ন সময়ে দেখি। আপনাদের সবাইকে এক জায়গায় ঐকমত্য হতে হবে। উন্নয়নের ক্ষেত্রে শিক্ষা, স্বাস্থ্য সুবিধার ক্ষেত্রে আপনারা প্রত্যেকটি জনগোষ্ঠী বঞ্চিত। যারা পাহাড়ে বসবাস করে–বাঙালি হোক, চাকমা বা মারমা হোক, যেকোনো জনগোষ্ঠী
২১ জুলাই ২০২৫
বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগে
গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগে