Ajker Patrika

ময়মনসিংহ বিভাগের ইউপিতে আ. লীগের মনোনয়ন পেলেন যারা

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ১৭ ডিসেম্বর ২০২১, ১২: ৪৯
ময়মনসিংহ বিভাগের ইউপিতে আ. লীগের মনোনয়ন পেলেন যারা

আগামী ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের ময়মনসিংহ বিভাগের দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে আওয়ামী লীগ। আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের মুলতবি সভায় এ তালিকা চূড়ান্ত করা হয়।

দলটির দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি শেখ হাসিনা।

সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দ্বিতীয় ধাপের ময়মনসিংহ বিভাগের জেলাসমূহের ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন যারা;
জামালপুর সদর উপজেলার কেন্দুয়া ইউপিতে শেখ মাহবুবুর রহমান, শরিফপুরে আলম আলী, লক্ষীরচরে আফজাল হোসেন বিদ্যুৎ, লশীরচরে শহিদুল্লাহ, ইটাইলে হাফিজুর রহমান, নরুন্দিতে লুৎফর রহমান, ঘোড়াধাপে মোহাম্মদ ফজলুল হক, বাঁশচড়াতে আঃ জলিল, রানাগাছাতে আব্দুল জলিল, শ্রীপুরে আজিজুল হক, শাহবাজপুরে আয়ুব আলী খান, তিতপল্যাতে আজিজুর রহমান, মেষ্টাতে ছানোয়ার হোসেন, দিগপাইতে মিজানুর রহমান, রশিদপুরে আব্দুল্লাহ আল মামুন।

শেরপুর সদর উপজেলার কামারেরচর ইউপিতে হাবিবুর রহমান, চরশেরপুরে রফিকুল ইসলাম, বাজিতখিলাতে মুহাম্মদ আলী, গাজীরখামারে আওলাদুল ইসলাম, ধলাতে রহিজ উদ্দিন, পাকুড়িয়াতে হায়দার আলী, ভাতশালাতে নাজমুন নাহার, লছমনপুরে আঃ হাই, চরমোচারিয়াতে মিজানুর রহমান বাবুল, বলাইরচরে মনিরুল আলম, কামারিয়াতে সরোয়ার জাহান, রৌহাতে সাইফুজ্জামান সোহেল, বেতমারী ঘুঘুরাকান্দিতে আব্দুল মজিদ, চর পক্ষীমারীতে আকবর আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন।

ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট উপজেলার ভুবনকুড়াতে সুরুজ মিয়া, জুগলীতে মোহাম্মদ ছামাদুল ইসলাম, গাজিরভিটাতে আবদুল মান্নান, বিলডোরাতে জাহাঙ্গীর হোসেন, শাকুয়াইতে সাহেদ আলী, নড়াইলে সাইফুল ইসলাম, ধারাতে তোফায়েল আহমদ, ধুরাইলে ওয়ারিছ উদ্দিন (সুমন), আমতৈলে আককাছ আলী, স্বদেশীতে খোরশেদ আলী।

ধোবাউড়া উপজেলার দক্ষিণ মাইজপাড়া ইউপিতে ফজলুল হক, গামারীতলাতে আতাউর রহমান, ধোবাউড়াতে নজরুল ইসলাম মুকুল, পোড়াকান্দুলিয়াতে বকুল মিয়া, গোয়াতলাতে আলমগীর হোসেন, ঘোষগাঁওতে শামছুল হক, বাঘবেড়তে মেহেদী হাসান।

ফুলবাড়িয়া উপজেলার নাওগাঁওতে আঃ রাজ্জাক, পুটিজানাতে ময়েজ উদ্দিন তরফদার, কুশমাইলে শামছুল হক, বালিয়ানে হাজেরা খাতুন, দেওখোলাতে তাজুল ইসলাম (বাবলু), ফুলবাড়ীয়াতে আতাহার আলী, বাক্তাতে নাজমুল হক (সোহেল), রাঙ্গামাটিয়াতে মির্জা মোঃ কামরুজ্জামান, এনায়েতপুরে বুলবুল হোসেন, কালাদহে ইমান আলী, রাধাকানাইতে গোলাম কিবরিয়া তরফদার, আছিমপাটুলীতে এস. এম. সাইফুজ্জামান, ভবানীপুরে জবান আলী সরকার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন। 

নেত্রকোণা সদর উপজেলার মৌগাতি ইউপিতে মোস্তাফিজুর রহমান খান, মেদনীতে জিল্লুর রহমান খান নোমান, ঠাকুরাকোনাতে আব্দুর রাজ্জাক, সিংহের বাংলাতে আব্দুর রহিম, আমতলাতে আব্দুর রউফ সবুজ, লক্ষীগঞ্জে আব্দুর রব (রব্বানী), কাইলাটিতে মজিবুর রহমান, দক্ষিণ বিশিউড়াতে আবু বকর সিদ্দিক, চল্লিশাতে সৈয়দ মাহাবুবউল মজিদ, রৌহাতে আব্দুর রশিদ, কালিয়ারা গাবরাগাতিতে আমজাদ হোসেন খান, মদনপুরে মোস্তফা ই কাদের। 

বারহাট্টা উপজেলার বাউসী ইউপিতে শামছুল হক, সাহতাতে পল্টন চন্দ্র সরকার, বারহাট্টাতে কাজী সাখাওয়াত হোসেন, আসমাতে শফিকুল ইসলাম খান, চিরামে সাইদুর রহমান চৌধুরী, সিংধাতে শাহ মাহবুব মুর্শেদ কাঞ্চন, রায়পুরে আলী আকবর তালুকদার।

আটপাড়া উপজেলার স্বরমুশিয়াতে আব্দুস ছাত্তার, শুনইতে রোকন উজ্জামান, লুনেশ্বরে শাহজাহান কবীর, বানিয়াজানে ফেরদৌস মিয়া, তেলিগাতীতে অখিল চন্দ্র দাস, দুওজতে সাইদুল হক তালুকদার, সুখারীতে শাহজাহান আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন। 

এক ইউপির প্রার্থীর পরিবর্তন
নড়াইল সদর উপজেলার বিছালী ইউপিতে বর্তমান চেয়ারম্যান এস এম আনিসুল ইসলামকে নতুন করে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এখানে ৯ অক্টোবর পাঠানো তালিকা অনুযায়ী এই ইউপিতে মনোনয়ন পেয়েছিলেন ইমরুল গাজী।

আগামীকাল মঙ্গলবার বিকাল চারটা পর্যন্ত স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সভা মূলতবি করা হয়েছে। বিকাল চারটা থেকে শুরু হওয়া এ বৈঠকে চট্টগ্রাম বিভাগের ইউপির প্রার্থী চূড়ান্ত করা হবে বলে জানা গেছে। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

জামায়াতের আমিরের হাতে নগদ টাকা আছে ৬১ লাখ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ডা. শফিকুর রহমান। ফাইল ছবি
ডা. শফিকুর রহমান। ফাইল ছবি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ঢাকা-১৫ আসনের জন্য মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তাঁর হাতে নগদ আছে ৬০ লাখ ৭৬ হাজার ৪৯৭ টাকা। আর বর্তমান ও পূর্বতন পেশা হিসেবে চিকিৎসক উল্লেখ করলেও সেখান থেকে কোনো আয় দেখাননি তিনি।

আজ সোমবার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (ইটিআই) ভবনে ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও এই আসনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ইউনুচ আলীর কাছে দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল আমিরের মনোনয়নপত্র জমা দেয়। ইসিতে জমা দেওয়া জামায়াত আমিরের হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

ইসিতে জমা দেওয়া হলফনামায় আয়ের উৎস হিসেবে শফিকুর রহমান উল্লেখ করেছেন, কৃষি খাত থেকে তিনি বছরে আয় করেন ৩ লাখ টাকা। দান থেকে ৬০ হাজার টাকা আয় করেন।

অস্থাবর সম্পদে জামায়াত আমির উল্লেখ করেছেন, হাতে নগদ আছে ৬০ লাখ ৭৬ হাজার ৪৯৭ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা করা অর্থ ৪ লাখ ৯০ হাজার ২৬৩ টাকা। বন্ড ঋণপত্র স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয়—এমন কোম্পানির শেয়ার আছে ২৭ লাখ ১৬ হাজার ৮৮০ টাকার। বাস, ট্রাক, মোটরযান, মোটরসাইকেল ইত্যাদির মূল্য (অধিগ্রহণকালে) ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ১০ ভরি সোনা—যার অধিগ্রহণকালে মূল্য ছিল ১ লাখ টাকা। ইলেকট্রনিক পণ্য—অধিগ্রহণকালে যার মূল্য ২ লাখ টাকা এবং আসবাবপত্র আছে ২ লাখ ৪০ হাজার টাকার।

স্থাবর সম্পদে শফিকুর রহমান উল্লেখ করেছেন, কৃষিজমি আছে ২১৭ শতক; যার অর্জনকালীন মূল্য ১৭ লাখ ৭১ হাজার টাকা। অকৃষিজমি আছে ১৩ শতক; যার অর্জনকালীন মূল্য ২ লাখ ৫৪ হাজার ৮৩৪ টাকা। ১১ দশমিক ৭৭ শতক জমিতে ডুপ্লেক্স বাড়ি আছে; যার অধিগ্রহণকালে মূল্য ২৭ লাখ টাকা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তাসনিম জারা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করা ডা. তাসনিম জারা সফলভাবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। দল থেকে পদত্যাগ করা আরেক এনসিপি নেতা অনিক রায় এক ফেসবুক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তাসনিম জারা স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করার ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে অনিক রায় সক্রিয়ভাবে তাঁর নির্বাচনী ক্যাম্পেইন করছেন।

তাসনিম জারার ভোটারদের স্বাক্ষর তালিকা ও মনোনয়নপত্র জমাদানের একটি ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে এনসিপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায় এক শব্দের একটি পোস্ট দিয়েছেন। তাতে তিনি লিখেছেন, Done!

এর আগে, গত শনিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা জানান তাসনিম জারা। ফেসবুক পোস্টে তাসনিম জারা লিখেছেন, ‘প্রিয় খিলগাঁও, সবুজবাগ ও মুগদাবাসী, আমি আপনাদের ঘরের মেয়ে। খিলগাঁওয়েই আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা। আমার স্বপ্ন ছিল একটি রাজনৈতিক দলের প্ল্যাটফর্ম থেকে সংসদে গিয়ে আমার এলাকার মানুষের ও দেশের সেবা করা। তবে বাস্তবিক প্রেক্ষাপটের কারণে আমি কোনো নির্দিষ্ট দল বা জোটের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

এনসিপির হয়ে নির্বাচনে অংশ নেবেন না যুবশক্তি নেত্রী দ্যুতি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী। ফাইল ছবি
দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী। ফাইল ছবি

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) হয়ে নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করবেন না বলে জানিয়েছেন দলটির সহযোগী সংগঠন জাতীয় যুবশক্তির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী। আজ সোমবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।

ফেসবুক পোস্টে দ্যুতি লিখেছেন, ‘নির্বাচনে আমি অংশগ্রহণ করছি না, সেটা আমার দলের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে নয়। বরং আমার দলের সিদ্ধান্ত দলের বহু নেতা-কর্মীর স্বপ্নভঙ্গের কারণ বলে মনে করি।’

জামায়াতে ইসলামীর নেতৃত্বাধীন ১০-দলীয় জোটের অংশ হতে ইচ্ছুক নন জানিয়ে দ্যুতি লিখেছেন, ‘জামাত-এনসিপিসহ ১০ দলীয় জোটের অংশ হিসেবে থাকতে ইচ্ছুক নই এবং দলের সকল কার্যক্রম থেকে নিজেকে নিষ্ক্রিয় রাখছি। পরবর্তী চূড়ান্ত সীদ্ধান্ত খুব দ্রুত জানিয়ে দেওয়া হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না এনসিপি নেত্রী সামান্তা শারমিন

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ২১: ২৬
সামান্তা শারমিন। ছবি: আজকের পত্রিকা
সামান্তা শারমিন। ছবি: আজকের পত্রিকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কার্যক্রমে অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।

ফেসবুক পোস্টে সামান্তা লিখেছেন, ‘মধ্যমপন্থায় পৌঁছানো কোনো সহজ বা তাৎক্ষণিক প্রক্রিয়া নয়। ভিন্ন মতাদর্শ ও রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা থেকে আসা মানুষদের সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) মতভিন্নতা ও অভ্যন্তরীণ বিতর্ক স্বাভাবিক ও অনিবার্য। পার্টির মাত্র দশ মাসের পথচলায় সাংগঠনিক মধ্যমপন্থার চূড়ান্ত রূপ নির্ধারিত হয়ে যাবে—এমন প্রত্যাশা বাস্তবসম্মত নয়। ফলত ‘‘ইনার পার্টি স্ট্রাগল’’ একটা অবশ্যম্ভাবী বাস্তবতা হয়ে উঠেছে।’

জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে সমঝোতার প্রসঙ্গ টেনে সামান্তা বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে নির্বাচনী কৌশল, বিশেষত জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে নির্বাচনী জোট ও আসন সমঝোতার প্রশ্নে পার্টির ভেতরে ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান স্পষ্ট হয়েছে। আমি এই বিষয়ে আমার ভিন্নমত প্রকাশ করেছি। প্রত্যেকে নিজ নিজ রাজনৈতিক বোঝাপড়া ও বাস্তবতার মূল্যায়নের ভিত্তিতেই অবস্থান নিয়েছে; কোনটি সঠিক, তা সময়ই নির্ধারণ করবে।’

সামান্তা বলেন, ‘যেহেতু আমি এই জোট গঠনের সিদ্ধান্তকে সঠিক মনে করি না, আবার একই সঙ্গে পার্টি থেকেও এই মুহূর্তে আপাতত পদত্যাগ করছি না—তাই এনসিপি–জামায়াত জোটের অংশ হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা কিংবা জামায়াতের কাছ থেকে কোনো ধরনের সাংগঠনিক বা আর্থিক সহায়তা গ্রহণ করা আমার কাছে নৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য নয়। সে কারণেই আমি এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছি না।’

সামান্তা আরও বলেন, ‘পার্টির ঘোষিত অবস্থান অনুযায়ী এটি কোনো আদর্শিক জোট নয়; ফলে আদর্শিকভাবে জামায়াতের রাজনীতির বিরোধিতা করা এনসিপির অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়।’

পোস্টে বলা হয়, ‘জামায়াতের সাথে নির্বাচনী জোট গঠনের বিষয়ে এনসিপির এই সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক মোড়। এর ফলাফলের সঙ্গে পার্টির ভবিষ্যৎ রাজনীতি অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িয়ে গেছে। একই সঙ্গে এনসিপির ভেতরে আমার নিজের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎও এই সিদ্ধান্তের পরিণতির সঙ্গে নিবিড়ভাবে যুক্ত। আমি আমার অবস্থানের রাজনৈতিক ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করব। সময়ই এর চূড়ান্ত মূল্যায়ন করবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত