আজকের পত্রিকা ডেস্ক

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব ও সচিবালয়ে সাংবাদিকদের পাস বাতিলের প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাছিম এ প্রতিবাদ জানান।
সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রবেশ পাস বাতিল, মিডিয়া হাউসগুলোতে গিয়ে পেশি শক্তি প্রদর্শন, সাংবাদিকদের চাকরি থেকে অব্যাহতি প্রদানের জন্য অন্যায্য চাপ, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন মামলা, কয়েকটি গণমাধ্যমে আক্রমণ ও আক্রমণের হুমকি এবং সর্বোপরি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব হওয়ার দাবি করে প্রতিবাদ জানান আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাছিম।
বিবৃতিতে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, বর্তমান ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পর থেকে সরকারি-বেসরকারি সকল প্রতিষ্ঠানে দখলদারি কায়েম করার অপচেষ্টায় নিযুক্ত রয়েছে। এই সরকার কোনোভাবেই জনমনে স্বস্তি আনতে পারছে না। সরকারের বাইরেও তারা সরকারের অংশীজন সৃষ্টি করে রেখেছে। যারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে পেশি শক্তি প্রদর্শন বা মবসন্ত্রাসের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত হুমকি-ধমকি দিচ্ছে। সরকারের প্রচ্ছন্ন সমর্থনে ফ্যাসিবাদ কায়েমের এক নব রূপ হাজির করা হয়েছে। যাদের এই দুরভিসন্ধির বিরুদ্ধে কথা বলতে পারত সাংবাদিক সমাজসহ বুদ্ধিজীবী শ্রেণি। সুতরাং ফ্যাসিস্ট এই সরকার প্রথম থেকেই তাঁদের কণ্ঠ রোধ করার জন্য হেন কোনো পন্থা নেই যেটা অবলম্বন করেনি। সাংবাদিক, আইনজীবী, শিক্ষক, বিচারপতি, শিল্পীসহ সকলের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও মনগড়া হত্যা ও গুমের মামলা দায়ের করেছে। তাঁদের অনেককে গ্রেপ্তার করে কারান্তরীণ করে রেখেছে। যারা বাইরে আছে তাঁদেরকেও কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না, বিভিন্ন ধরনের হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের কার্যালয়ে হামলার হুমকি দেওয়া হয়েছে। আবার বিভিন্ন হাউসে গিয়ে প্রচলিত রীতিনীতির বাইরে গিয়ে সাংবাদিকদের চাকরিচ্যুত করার জন্য চাপ প্রদান করা হয়েছে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব ও সাংবাদিকদের ওপর স্মরণকালের ভয়াবহতম অত্যাচার-নির্যাতনের কারণে ইতিমধ্যে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরাম বা সংস্থা উদ্বেগ জানিয়েছে।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘গতকাল একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সাংবাদিকদের সচিবালয়ে প্রবেশের পাস বাতিল করা হয়েছে। এমন একটা সময়ে সেটা করা হয়েছে যখন ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের অফিস ভস্মীভূত হয়ে গেছে। এরই মধ্যে এই অগ্নিকাণ্ডের পূর্বাপরে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপগুলো নিয়ে জনমনে অনেক প্রশ্নের উদ্রেক ঘটেছে। সচিবালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অগ্নিকাণ্ডের পেছনের কারণ নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে জাতির সামনে পরিষ্কার হওয়া উচিত এবং দায়ীদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি। কিন্তু ঠিক এই সময়ে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রবেশ পাস বাতিলের সিদ্ধান্তকে সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখার যথেষ্ট অবকাশ আছে। সরকারের পক্ষ থেকে এই অগ্নিকাণ্ডের পেছনের ঘটনাপ্রবাহ ধামাচাপা দিতে এবং তা নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টির পাঁয়তারা করা হচ্ছে। এটা ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের ম্যাটিক্যুলাস ডিজাইনের অংশ কিনা সেটা নিয়েও জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এটা নিয়ে সাংবাদিকেরা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে জনগণের উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা নির্মূল করতে পারত। সেই মুহূর্তে সরকারের এই ধরনের সিদ্ধান্তসহ গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় সরকারের হস্তক্ষেপের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব ও সচিবালয়ে সাংবাদিকদের পাস বাতিলের প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাছিম এ প্রতিবাদ জানান।
সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রবেশ পাস বাতিল, মিডিয়া হাউসগুলোতে গিয়ে পেশি শক্তি প্রদর্শন, সাংবাদিকদের চাকরি থেকে অব্যাহতি প্রদানের জন্য অন্যায্য চাপ, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন মামলা, কয়েকটি গণমাধ্যমে আক্রমণ ও আক্রমণের হুমকি এবং সর্বোপরি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব হওয়ার দাবি করে প্রতিবাদ জানান আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাছিম।
বিবৃতিতে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, বর্তমান ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পর থেকে সরকারি-বেসরকারি সকল প্রতিষ্ঠানে দখলদারি কায়েম করার অপচেষ্টায় নিযুক্ত রয়েছে। এই সরকার কোনোভাবেই জনমনে স্বস্তি আনতে পারছে না। সরকারের বাইরেও তারা সরকারের অংশীজন সৃষ্টি করে রেখেছে। যারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে পেশি শক্তি প্রদর্শন বা মবসন্ত্রাসের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত হুমকি-ধমকি দিচ্ছে। সরকারের প্রচ্ছন্ন সমর্থনে ফ্যাসিবাদ কায়েমের এক নব রূপ হাজির করা হয়েছে। যাদের এই দুরভিসন্ধির বিরুদ্ধে কথা বলতে পারত সাংবাদিক সমাজসহ বুদ্ধিজীবী শ্রেণি। সুতরাং ফ্যাসিস্ট এই সরকার প্রথম থেকেই তাঁদের কণ্ঠ রোধ করার জন্য হেন কোনো পন্থা নেই যেটা অবলম্বন করেনি। সাংবাদিক, আইনজীবী, শিক্ষক, বিচারপতি, শিল্পীসহ সকলের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও মনগড়া হত্যা ও গুমের মামলা দায়ের করেছে। তাঁদের অনেককে গ্রেপ্তার করে কারান্তরীণ করে রেখেছে। যারা বাইরে আছে তাঁদেরকেও কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না, বিভিন্ন ধরনের হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের কার্যালয়ে হামলার হুমকি দেওয়া হয়েছে। আবার বিভিন্ন হাউসে গিয়ে প্রচলিত রীতিনীতির বাইরে গিয়ে সাংবাদিকদের চাকরিচ্যুত করার জন্য চাপ প্রদান করা হয়েছে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব ও সাংবাদিকদের ওপর স্মরণকালের ভয়াবহতম অত্যাচার-নির্যাতনের কারণে ইতিমধ্যে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরাম বা সংস্থা উদ্বেগ জানিয়েছে।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘গতকাল একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সাংবাদিকদের সচিবালয়ে প্রবেশের পাস বাতিল করা হয়েছে। এমন একটা সময়ে সেটা করা হয়েছে যখন ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের অফিস ভস্মীভূত হয়ে গেছে। এরই মধ্যে এই অগ্নিকাণ্ডের পূর্বাপরে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপগুলো নিয়ে জনমনে অনেক প্রশ্নের উদ্রেক ঘটেছে। সচিবালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অগ্নিকাণ্ডের পেছনের কারণ নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে জাতির সামনে পরিষ্কার হওয়া উচিত এবং দায়ীদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি। কিন্তু ঠিক এই সময়ে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রবেশ পাস বাতিলের সিদ্ধান্তকে সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখার যথেষ্ট অবকাশ আছে। সরকারের পক্ষ থেকে এই অগ্নিকাণ্ডের পেছনের ঘটনাপ্রবাহ ধামাচাপা দিতে এবং তা নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টির পাঁয়তারা করা হচ্ছে। এটা ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের ম্যাটিক্যুলাস ডিজাইনের অংশ কিনা সেটা নিয়েও জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এটা নিয়ে সাংবাদিকেরা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে জনগণের উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা নির্মূল করতে পারত। সেই মুহূর্তে সরকারের এই ধরনের সিদ্ধান্তসহ গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় সরকারের হস্তক্ষেপের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’

বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশে অস্থীতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা যারা করছে, ভারত তাঁদের আশ্রয় দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
৮ মিনিট আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের সদ্য বিদায়ী তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘খুবই খুবই সংকটময় পরিস্থিতি সামনে, আমাদের গায়ে হাত দেওয়া যাবে না। একটা লাশ পড়লে আমরাও কিন্তু লাশ নেব, অত সুশীলতা করে লাভ নেই। কারণ, অনেক হয়েছে, অনেক ধৈর্য হয়েছে।’ আজ সোমবার রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ইনকিলাব মঞ্চ আয়োজিত সর্ব
২ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘২৪ শুধু আমাদের ইতিহাসেরই অংশ নয়, বরং এটি আমাদের কলিজার অংশ। এই ২৪-কে সম্মান করলেই বাংলাদেশ ও জাতিকে সম্মান করা হবে। আমরা ৭১-কে যেভাবে সম্মান করব, তেমনিভাবে ২৪-কেও সম্মান করব।’
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বর্তমান নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) ‘অথর্ব’ বলে উল্লেখ করেছেন এবং এর অধীনে কোনো নির্বাচন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন। একই সঙ্গে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশে অস্থীতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা যারা করছে, ভারত তাঁদের আশ্রয় দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদির ওপর হামলার চেষ্টার প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে আয়োজিত সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমাদের দেশে যারা বিশৃঙ্খলা করে— সন্ত্রাসী, ভোট চোর— আমাদের দেশে যারা অস্থীতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে চাচ্ছে, হাদি ভাইকে যারা হত্যা করেছে, নির্বাচন যারা বানচাল করতে চাইছে, দেশের পরিবেশকে যারা অস্থিতিশীল করতে চাইছে, সীমান্তে যারা আমাদের ভাইদেরকে–বোনদেরকে মেরে ঝুলিয়ে রাখে, তাদের আশ্রয়–প্রশ্রয়, পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে ভারত।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভারতকে স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, যারা আমার দেশের সার্বভৌমত্বকে বিশ্বাস করে না, যারা আমার দেশের সম্ভাবনাকে বিশ্বাস করে না, যারা ভোটাধিকারকে বিশ্বাস করে না, মানবাধিকারকে বিশ্বাস করে না, যারা এই দেশের সন্তানদেরকে বিশ্বাস করে না, আপনারা যেহেতু তাদেরকে আশ্রয় প্রশ্রয় দিচ্ছেন। কথা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, ভারতের যারা সেপারেটিস্ট আছে, বাংলাদেশে আমরা তাদেরকে আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে সেভেন সিস্টার্সকে ভারত থেকে আলাদা করে দেব।’
এনসিপির এই নেতা বলেন, ওসমান হাদির ওপর হামলার চেষ্টা কোনো বিচ্ছিন্ন বা স্থানীয় ঘটনা নয়। আগামীর বাংলাদেশে যদি কারও বিরুদ্ধে পরিকল্পিত সহিংসতা চালানো হয়, তবে সেই বিদ্রোহের আগুন শুধু দেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, তা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ভারত বাংলাদেশকে একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রে পরিণত করার ষড়যন্ত্র করছে। এ ধরনের অপচেষ্টা কখনোই সফল হতে দেওয়া হবে না এবং দেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে কোনো আপস করা হবে না।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দলীয় প্রভাব বিস্তারকারী সুবিধাবাদী শিক্ষকদের চিহ্নিত করে অপসারণ করার দাবি জানান হাসনাত।

বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশে অস্থীতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা যারা করছে, ভারত তাঁদের আশ্রয় দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদির ওপর হামলার চেষ্টার প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে আয়োজিত সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমাদের দেশে যারা বিশৃঙ্খলা করে— সন্ত্রাসী, ভোট চোর— আমাদের দেশে যারা অস্থীতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে চাচ্ছে, হাদি ভাইকে যারা হত্যা করেছে, নির্বাচন যারা বানচাল করতে চাইছে, দেশের পরিবেশকে যারা অস্থিতিশীল করতে চাইছে, সীমান্তে যারা আমাদের ভাইদেরকে–বোনদেরকে মেরে ঝুলিয়ে রাখে, তাদের আশ্রয়–প্রশ্রয়, পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে ভারত।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভারতকে স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, যারা আমার দেশের সার্বভৌমত্বকে বিশ্বাস করে না, যারা আমার দেশের সম্ভাবনাকে বিশ্বাস করে না, যারা ভোটাধিকারকে বিশ্বাস করে না, মানবাধিকারকে বিশ্বাস করে না, যারা এই দেশের সন্তানদেরকে বিশ্বাস করে না, আপনারা যেহেতু তাদেরকে আশ্রয় প্রশ্রয় দিচ্ছেন। কথা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, ভারতের যারা সেপারেটিস্ট আছে, বাংলাদেশে আমরা তাদেরকে আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে সেভেন সিস্টার্সকে ভারত থেকে আলাদা করে দেব।’
এনসিপির এই নেতা বলেন, ওসমান হাদির ওপর হামলার চেষ্টা কোনো বিচ্ছিন্ন বা স্থানীয় ঘটনা নয়। আগামীর বাংলাদেশে যদি কারও বিরুদ্ধে পরিকল্পিত সহিংসতা চালানো হয়, তবে সেই বিদ্রোহের আগুন শুধু দেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, তা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ভারত বাংলাদেশকে একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রে পরিণত করার ষড়যন্ত্র করছে। এ ধরনের অপচেষ্টা কখনোই সফল হতে দেওয়া হবে না এবং দেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে কোনো আপস করা হবে না।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দলীয় প্রভাব বিস্তারকারী সুবিধাবাদী শিক্ষকদের চিহ্নিত করে অপসারণ করার দাবি জানান হাসনাত।

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব ও সচিবালয়ে সাংবাদিকদের পাস বাতিলের প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাছিম এ প্রতিবাদ জানান
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
অন্তর্বর্তী সরকারের সদ্য বিদায়ী তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘খুবই খুবই সংকটময় পরিস্থিতি সামনে, আমাদের গায়ে হাত দেওয়া যাবে না। একটা লাশ পড়লে আমরাও কিন্তু লাশ নেব, অত সুশীলতা করে লাভ নেই। কারণ, অনেক হয়েছে, অনেক ধৈর্য হয়েছে।’ আজ সোমবার রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ইনকিলাব মঞ্চ আয়োজিত সর্ব
২ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘২৪ শুধু আমাদের ইতিহাসেরই অংশ নয়, বরং এটি আমাদের কলিজার অংশ। এই ২৪-কে সম্মান করলেই বাংলাদেশ ও জাতিকে সম্মান করা হবে। আমরা ৭১-কে যেভাবে সম্মান করব, তেমনিভাবে ২৪-কেও সম্মান করব।’
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বর্তমান নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) ‘অথর্ব’ বলে উল্লেখ করেছেন এবং এর অধীনে কোনো নির্বাচন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন। একই সঙ্গে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকারের সদ্য বিদায়ী তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘খুবই খুবই সংকটময় পরিস্থিতি সামনে, আমাদের গায়ে হাত দেওয়া যাবে না। একটা লাশ পড়লে আমরাও কিন্তু লাশ নেব, অত সুশীলতা করে লাভ নেই। কারণ, অনেক হয়েছে, অনেক ধৈর্য হয়েছে।’ আজ সোমবার রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ইনকিলাব মঞ্চ আয়োজিত সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশে তিনি সংহতি জানিয়ে বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
মাহফুজ বলেন, ‘আজকে বিচার চলমান আছে একদিকে, আরেক দিকে আইনের ফাঁকফোকর গলিয়ে এই দেশ থেকে বেরিয়ে ভারতে আশ্রয় নেবেন, ভারত থেকে আপনারা বাংলাদেশে সন্ত্রাস করার উসকানি দেবেন এবং সন্ত্রাস চালাবেন; আমার ভাইয়ের ওপর গুলি চালাবেন, আমরা এটা বরদাশত করব না। এখানে, বাংলাদেশে, ভারতের ও ভিনদেশিদের যারা স্বার্থ রক্ষা করবে, তাদের নিরাপদে থাকতে দেওয়া যাবে না। আমরা যদি নিরাপদে না থাকি, এই দেশে আমাদের শত্রুরাও নিরাপদে থাকতে পারবে না— এটা হচ্ছে বেসিক কন্ডিশন।’
কোটা সংস্কারের দাবিতে গড়ে ওঠা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় গত বছর জুলাই–আগস্টের অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি হিসেবে অংশ হন মাহফুজ আলম। তাঁকে গণ-অভ্যুত্থানের ‘মাস্টারমাইন্ড’ আখ্যা দিয়েছেন ড. ইউনূস। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে সম্প্রতি তিনি পদত্যাগ করেছেন।

মাহফুজ আলম বলেন, ‘জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী আমাদের যে লড়াই করার কথা ছিল, সেই লড়াইয়ে আমরা পরাস্ত হয়েছি। এ কারণেই আজকে আমাদের মধ্য থেকে একজন জুলাইয়ের বীর শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।’
মাহফুজ বলেন, ‘আমাদের হাতে ৫ আগস্টের পরে যখন এই মুজিববাদীদের, এই আওয়ামী লীগ, এই ১৪-দলীয় সন্ত্রাসীদের প্রতিটি বাড়ি চুরমার করে দেওয়ার ক্ষমতা ছিল, সেদিন আমরা নিজেদের সংবরণ করেছিলাম বলে আজকে তারা এ সাহস করতে পারছে। আমরা ক্ষমা করে যদি ভুল করে থাকি, তাহলে আমরা প্রতিজ্ঞা করব, আমরা আর ক্ষমা করব না।’
মাহফুজ আরও বলেন, ‘আমরা প্রথম দিকে বলেছিলাম যে, মুজিববাদের মূল উৎপাটন করতে হবে। কিন্তু মুজিববাদের শিকড় এমন গভীরে প্রোথিত বাংলাদেশে যে, একে কালচারালি, ইন্টেলেকচুয়ালি, পলিটিক্যালি সকল অর্থেই মোকাবিলা করার যে শক্তি-সামর্থ্য, এই শক্তি-সামর্থ্য অর্জনের চেষ্টা অথবা লড়াইয়ের দিকে এগোনোর চেষ্টা আমরা খুব কমই দেখেছি। এই ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার একটা উদ্যোগ। এর বাইরে আমরা খুব কমই উদ্যোগ দেখেছি।’

মাহফুজ আলম আরও বলেন, ৭২-এর সংবিধানের ভিত্তিতে যেই মুজিববাদ প্রতিষ্ঠা হয়েছে, যে মুজিববাদের মধ্য দিয়ে হাজার হাজার মানুষের লাশ ফেলা হয়েছে এই স্বাধীন বাংলাদেশে এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদকে বজায় রাখার জন্য এখানে কালচারাল অ্যাকটিভিস্টদের থেকে শুরু করে, এখানের বুদ্ধিজীবীদের থেকে শুরু করে, শিক্ষকদের থেকে শুরু করে, আইন অঙ্গনের লোকদের সবাইকে কবজা করে ফেলা হয়েছে।
‘ভিনদেশি অ্যাসেটরা হাদিকে মারার যুক্তি উৎপাদন’ করেছে দাবি করে মাহফুজ আলম বলেন, ‘তাকে (হাদি) যখন মারা হয়েছে, তখন সবগুলো নীরব হয়ে বসে রয়েছে। কোনো কথা নেই, সবাই নাটক করতেছে আমাদের সঙ্গে।’
সাবেক এ তথ্য উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমরা মনে করেছিলাম, আমরা এই দেশের ভেতরের রাজনৈতিক লড়াইকে, রাজনৈতিক দ্বন্দ্বকে এই দেশের ভেতরে মোকাবিলা করব। আমরা হুঁশিয়ার করে দিতে চাই যে, যদি এই দেশের লড়াই দেশের বাইরে যায়, তাহলে এই দেশের মুক্তির লড়াইও এই দেশের বাইরে যাবে।’

অন্তর্বর্তী সরকারের সদ্য বিদায়ী তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘খুবই খুবই সংকটময় পরিস্থিতি সামনে, আমাদের গায়ে হাত দেওয়া যাবে না। একটা লাশ পড়লে আমরাও কিন্তু লাশ নেব, অত সুশীলতা করে লাভ নেই। কারণ, অনেক হয়েছে, অনেক ধৈর্য হয়েছে।’ আজ সোমবার রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ইনকিলাব মঞ্চ আয়োজিত সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশে তিনি সংহতি জানিয়ে বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
মাহফুজ বলেন, ‘আজকে বিচার চলমান আছে একদিকে, আরেক দিকে আইনের ফাঁকফোকর গলিয়ে এই দেশ থেকে বেরিয়ে ভারতে আশ্রয় নেবেন, ভারত থেকে আপনারা বাংলাদেশে সন্ত্রাস করার উসকানি দেবেন এবং সন্ত্রাস চালাবেন; আমার ভাইয়ের ওপর গুলি চালাবেন, আমরা এটা বরদাশত করব না। এখানে, বাংলাদেশে, ভারতের ও ভিনদেশিদের যারা স্বার্থ রক্ষা করবে, তাদের নিরাপদে থাকতে দেওয়া যাবে না। আমরা যদি নিরাপদে না থাকি, এই দেশে আমাদের শত্রুরাও নিরাপদে থাকতে পারবে না— এটা হচ্ছে বেসিক কন্ডিশন।’
কোটা সংস্কারের দাবিতে গড়ে ওঠা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় গত বছর জুলাই–আগস্টের অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি হিসেবে অংশ হন মাহফুজ আলম। তাঁকে গণ-অভ্যুত্থানের ‘মাস্টারমাইন্ড’ আখ্যা দিয়েছেন ড. ইউনূস। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে সম্প্রতি তিনি পদত্যাগ করেছেন।

মাহফুজ আলম বলেন, ‘জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী আমাদের যে লড়াই করার কথা ছিল, সেই লড়াইয়ে আমরা পরাস্ত হয়েছি। এ কারণেই আজকে আমাদের মধ্য থেকে একজন জুলাইয়ের বীর শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।’
মাহফুজ বলেন, ‘আমাদের হাতে ৫ আগস্টের পরে যখন এই মুজিববাদীদের, এই আওয়ামী লীগ, এই ১৪-দলীয় সন্ত্রাসীদের প্রতিটি বাড়ি চুরমার করে দেওয়ার ক্ষমতা ছিল, সেদিন আমরা নিজেদের সংবরণ করেছিলাম বলে আজকে তারা এ সাহস করতে পারছে। আমরা ক্ষমা করে যদি ভুল করে থাকি, তাহলে আমরা প্রতিজ্ঞা করব, আমরা আর ক্ষমা করব না।’
মাহফুজ আরও বলেন, ‘আমরা প্রথম দিকে বলেছিলাম যে, মুজিববাদের মূল উৎপাটন করতে হবে। কিন্তু মুজিববাদের শিকড় এমন গভীরে প্রোথিত বাংলাদেশে যে, একে কালচারালি, ইন্টেলেকচুয়ালি, পলিটিক্যালি সকল অর্থেই মোকাবিলা করার যে শক্তি-সামর্থ্য, এই শক্তি-সামর্থ্য অর্জনের চেষ্টা অথবা লড়াইয়ের দিকে এগোনোর চেষ্টা আমরা খুব কমই দেখেছি। এই ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার একটা উদ্যোগ। এর বাইরে আমরা খুব কমই উদ্যোগ দেখেছি।’

মাহফুজ আলম আরও বলেন, ৭২-এর সংবিধানের ভিত্তিতে যেই মুজিববাদ প্রতিষ্ঠা হয়েছে, যে মুজিববাদের মধ্য দিয়ে হাজার হাজার মানুষের লাশ ফেলা হয়েছে এই স্বাধীন বাংলাদেশে এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদকে বজায় রাখার জন্য এখানে কালচারাল অ্যাকটিভিস্টদের থেকে শুরু করে, এখানের বুদ্ধিজীবীদের থেকে শুরু করে, শিক্ষকদের থেকে শুরু করে, আইন অঙ্গনের লোকদের সবাইকে কবজা করে ফেলা হয়েছে।
‘ভিনদেশি অ্যাসেটরা হাদিকে মারার যুক্তি উৎপাদন’ করেছে দাবি করে মাহফুজ আলম বলেন, ‘তাকে (হাদি) যখন মারা হয়েছে, তখন সবগুলো নীরব হয়ে বসে রয়েছে। কোনো কথা নেই, সবাই নাটক করতেছে আমাদের সঙ্গে।’
সাবেক এ তথ্য উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমরা মনে করেছিলাম, আমরা এই দেশের ভেতরের রাজনৈতিক লড়াইকে, রাজনৈতিক দ্বন্দ্বকে এই দেশের ভেতরে মোকাবিলা করব। আমরা হুঁশিয়ার করে দিতে চাই যে, যদি এই দেশের লড়াই দেশের বাইরে যায়, তাহলে এই দেশের মুক্তির লড়াইও এই দেশের বাইরে যাবে।’

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব ও সচিবালয়ে সাংবাদিকদের পাস বাতিলের প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাছিম এ প্রতিবাদ জানান
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশে অস্থীতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা যারা করছে, ভারত তাঁদের আশ্রয় দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
৮ মিনিট আগে
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘২৪ শুধু আমাদের ইতিহাসেরই অংশ নয়, বরং এটি আমাদের কলিজার অংশ। এই ২৪-কে সম্মান করলেই বাংলাদেশ ও জাতিকে সম্মান করা হবে। আমরা ৭১-কে যেভাবে সম্মান করব, তেমনিভাবে ২৪-কেও সম্মান করব।’
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বর্তমান নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) ‘অথর্ব’ বলে উল্লেখ করেছেন এবং এর অধীনে কোনো নির্বাচন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন। একই সঙ্গে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘২৪ শুধু আমাদের ইতিহাসেরই অংশ নয়, বরং এটি আমাদের কলিজার অংশ। এই ২৪-কে সম্মান করলেই বাংলাদেশ ও জাতিকে সম্মান করা হবে। আমরা ৭১-কে যেভাবে সম্মান করব, তেমনিভাবে ২৪-কেও সম্মান করব।’
আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে বিজয় দিবস উপলক্ষে জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলটির আমির এসব কথা বলেন।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘যার যেখানে অবদান, সেটিকে কোনোভাবেই খাটো করা সমীচীন হবে না। যার যার অবদানকে স্বীকৃতি দিলে এ দেশে জ্ঞানী ও বীরদের জন্ম হবে। আর যদি অবদানকে অস্বীকার করা হয়, জ্ঞানের আত্মহত্যা হবে এবং এ দেশে মায়ের কোলে আর কোনো বীরের জন্ম হবে না। এ জন্য আমরা আমাদের বীরদের আজীবন শ্রদ্ধা করে যাব।’
বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে জামায়াত আমির বলেন, ‘এখন রাজনৈতিক দলগুলোকে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। দেশকে ভুলে গিয়ে ব্যক্তিকেন্দ্রিক দলকানা কোনো চিন্তা করলে জাতি আমাদের ক্ষমা করবে না।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা অতীত নিয়ে পড়ে থাকতে চাই না। অতীত একটি গতিশীল জাতির পরিচয় কখনো বহন করে না। আমরা নিজেদের এই জাতিকে বিভক্ত দেখতে চাই না। আমরা একটি ঐক্যবদ্ধ জাতি দেখতে চাই।’
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘আমাদের জাতির ওপরে বাহির থেকে কেউ এসে খবরদারি করুক, আমরা এটিও চাই না। কেউ দাদাগিরি করুক, এটা আমরা বরদাশত করব না।’
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ‘সরকার শরিফ ওসমান হাদির চিকিৎসার ব্যাপারে পদক্ষেপ নিয়েছে। এ জন্য সরকারকে আমরা সাধুবাদ জানাই। কিন্তু আমরা এটাও চাই না, তরুণ বিপ্লবীরা আহত হবে এবং মৃত্যুর দরজায় চলে যাবে। তারপরে সরকার নড়েচড়ে বসবে, এটাও আমরা চাই না। বরং এ রকম দুঃসাহস যাতে কেউ না দেখাতে পারে, এ ব্যাপারে সরকারকে তার দায়িত্ব অবশ্যই পালন করতে হবে।’
হাদি সম্পর্কে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে জাতি আহত হয়েছে উল্লেখ করে জামায়াত আমির বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের প্রধান হাদি সম্পর্কে যে বক্তব্য রেখেছেন, এই বক্তব্য আমিসহ সবাইকে আহত করেছে। এই বক্তব্যের ব্যাখ্যা উনাকে দিতে হবে। জাতির মনে আপনি যে দুঃখ সৃষ্টি করেছেন, এই দুঃখ দূর করার দায়িত্ব আপনার। আপনার এই বক্তব্য জাতির সামনে স্পষ্ট করতে হবে।’
জামায়াত আমির বলেন, ‘আজকে অনেকের পদত্যাগের দাবি উঠেছে। আমরা তাদেরকে অনুরোধ করব— আপনারা পদত্যাগ নয়; বরং দায়িত্ব পালনের যোগ্য, এটা প্রমাণ করুন। যদি প্রমাণ করতে ব্যর্থ হন, তাহলে মনে রাখবেন, ৫ আগস্ট বারবার ফিরে আসবে।’
জাতি একটি স্বচ্ছ ও দুর্নীতিমুক্ত সমাজ দেখার জন্য মুখিয়ে আছে জানিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, ‘যাঁরা জাতিকে ভয়ভীতি ও বিভিন্ন ধরনের অপপ্রচারের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদীদের নতুন করে তোয়াজ করে আবারও ফিরিয়ে আনতে চান, আপনারা চিহ্নিত হয়ে গেছেন। আপনারা এত দিন বর্ণচোরা ছিলেন, এখন আপনাদের রূপ প্রকাশ পেয়েছে। নিজেদের সংশোধন করুন, অনুতপ্ত হন, ক্ষমা চান এবং এই অপকর্ম থেকে বিরত থাকুন।’
বিএনপির উদ্দেশে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমাদের কোনো কোনো রাজনৈতিক বন্ধু সংগঠন ঘোষণা করেছে— তারা যদি ক্ষমতায় যায়, তাহলে আগামীতে সবাইকে নিয়ে দেশ গড়বে। কিন্তু, কোনো কোনো দলকে তারা নিবে না। আর আমরা যদি ক্ষমতায় যেতে পারি, তাহলে কাউকে বাদ না দিয়ে সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ জাতি গড়ব। আমরা সরকারে আসার জন্য তাদেরকেও আহ্বান জানাব। আমরা চাই, সবাই তার নিজ নিজ জায়গা থেকে সর্বোচ্চ অবদান রাখুক।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘যাঁরা আমাদের সঙ্গে আসবেন, তাঁদের প্রকাশ্যে অঙ্গীকার করতে হবে যে, আপনারা নিজেরা দুর্নীতি করবেন না এবং কোনো ধরনের দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিবেন না। কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা ব্যক্তি বিচার বিভাগের ওপর কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ করতে পারবে না। জাতির প্রত্যাশা পূরণে সংস্কারের জন্য এ পর্যন্ত যত প্রস্তাব পেশ করা হয়েছে, তাঁরা এই সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য সহযোগী হবেন। এই তিন বিষয়ে যাঁরা একমত হবেন, তাঁদের জন্য আমাদের দরজা খোলা থাকবে।’
জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য মো. নূরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাছুম, রফিকুল ইসলাম খান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের কর্মপরিষদ সদস্য সৈয়দ জয়নুল আবেদীন, হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।

জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘২৪ শুধু আমাদের ইতিহাসেরই অংশ নয়, বরং এটি আমাদের কলিজার অংশ। এই ২৪-কে সম্মান করলেই বাংলাদেশ ও জাতিকে সম্মান করা হবে। আমরা ৭১-কে যেভাবে সম্মান করব, তেমনিভাবে ২৪-কেও সম্মান করব।’
আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে বিজয় দিবস উপলক্ষে জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলটির আমির এসব কথা বলেন।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘যার যেখানে অবদান, সেটিকে কোনোভাবেই খাটো করা সমীচীন হবে না। যার যার অবদানকে স্বীকৃতি দিলে এ দেশে জ্ঞানী ও বীরদের জন্ম হবে। আর যদি অবদানকে অস্বীকার করা হয়, জ্ঞানের আত্মহত্যা হবে এবং এ দেশে মায়ের কোলে আর কোনো বীরের জন্ম হবে না। এ জন্য আমরা আমাদের বীরদের আজীবন শ্রদ্ধা করে যাব।’
বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে জামায়াত আমির বলেন, ‘এখন রাজনৈতিক দলগুলোকে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। দেশকে ভুলে গিয়ে ব্যক্তিকেন্দ্রিক দলকানা কোনো চিন্তা করলে জাতি আমাদের ক্ষমা করবে না।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা অতীত নিয়ে পড়ে থাকতে চাই না। অতীত একটি গতিশীল জাতির পরিচয় কখনো বহন করে না। আমরা নিজেদের এই জাতিকে বিভক্ত দেখতে চাই না। আমরা একটি ঐক্যবদ্ধ জাতি দেখতে চাই।’
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘আমাদের জাতির ওপরে বাহির থেকে কেউ এসে খবরদারি করুক, আমরা এটিও চাই না। কেউ দাদাগিরি করুক, এটা আমরা বরদাশত করব না।’
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ‘সরকার শরিফ ওসমান হাদির চিকিৎসার ব্যাপারে পদক্ষেপ নিয়েছে। এ জন্য সরকারকে আমরা সাধুবাদ জানাই। কিন্তু আমরা এটাও চাই না, তরুণ বিপ্লবীরা আহত হবে এবং মৃত্যুর দরজায় চলে যাবে। তারপরে সরকার নড়েচড়ে বসবে, এটাও আমরা চাই না। বরং এ রকম দুঃসাহস যাতে কেউ না দেখাতে পারে, এ ব্যাপারে সরকারকে তার দায়িত্ব অবশ্যই পালন করতে হবে।’
হাদি সম্পর্কে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে জাতি আহত হয়েছে উল্লেখ করে জামায়াত আমির বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের প্রধান হাদি সম্পর্কে যে বক্তব্য রেখেছেন, এই বক্তব্য আমিসহ সবাইকে আহত করেছে। এই বক্তব্যের ব্যাখ্যা উনাকে দিতে হবে। জাতির মনে আপনি যে দুঃখ সৃষ্টি করেছেন, এই দুঃখ দূর করার দায়িত্ব আপনার। আপনার এই বক্তব্য জাতির সামনে স্পষ্ট করতে হবে।’
জামায়াত আমির বলেন, ‘আজকে অনেকের পদত্যাগের দাবি উঠেছে। আমরা তাদেরকে অনুরোধ করব— আপনারা পদত্যাগ নয়; বরং দায়িত্ব পালনের যোগ্য, এটা প্রমাণ করুন। যদি প্রমাণ করতে ব্যর্থ হন, তাহলে মনে রাখবেন, ৫ আগস্ট বারবার ফিরে আসবে।’
জাতি একটি স্বচ্ছ ও দুর্নীতিমুক্ত সমাজ দেখার জন্য মুখিয়ে আছে জানিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, ‘যাঁরা জাতিকে ভয়ভীতি ও বিভিন্ন ধরনের অপপ্রচারের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদীদের নতুন করে তোয়াজ করে আবারও ফিরিয়ে আনতে চান, আপনারা চিহ্নিত হয়ে গেছেন। আপনারা এত দিন বর্ণচোরা ছিলেন, এখন আপনাদের রূপ প্রকাশ পেয়েছে। নিজেদের সংশোধন করুন, অনুতপ্ত হন, ক্ষমা চান এবং এই অপকর্ম থেকে বিরত থাকুন।’
বিএনপির উদ্দেশে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমাদের কোনো কোনো রাজনৈতিক বন্ধু সংগঠন ঘোষণা করেছে— তারা যদি ক্ষমতায় যায়, তাহলে আগামীতে সবাইকে নিয়ে দেশ গড়বে। কিন্তু, কোনো কোনো দলকে তারা নিবে না। আর আমরা যদি ক্ষমতায় যেতে পারি, তাহলে কাউকে বাদ না দিয়ে সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ জাতি গড়ব। আমরা সরকারে আসার জন্য তাদেরকেও আহ্বান জানাব। আমরা চাই, সবাই তার নিজ নিজ জায়গা থেকে সর্বোচ্চ অবদান রাখুক।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘যাঁরা আমাদের সঙ্গে আসবেন, তাঁদের প্রকাশ্যে অঙ্গীকার করতে হবে যে, আপনারা নিজেরা দুর্নীতি করবেন না এবং কোনো ধরনের দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিবেন না। কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা ব্যক্তি বিচার বিভাগের ওপর কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ করতে পারবে না। জাতির প্রত্যাশা পূরণে সংস্কারের জন্য এ পর্যন্ত যত প্রস্তাব পেশ করা হয়েছে, তাঁরা এই সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য সহযোগী হবেন। এই তিন বিষয়ে যাঁরা একমত হবেন, তাঁদের জন্য আমাদের দরজা খোলা থাকবে।’
জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য মো. নূরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাছুম, রফিকুল ইসলাম খান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের কর্মপরিষদ সদস্য সৈয়দ জয়নুল আবেদীন, হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব ও সচিবালয়ে সাংবাদিকদের পাস বাতিলের প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাছিম এ প্রতিবাদ জানান
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশে অস্থীতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা যারা করছে, ভারত তাঁদের আশ্রয় দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
৮ মিনিট আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের সদ্য বিদায়ী তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘খুবই খুবই সংকটময় পরিস্থিতি সামনে, আমাদের গায়ে হাত দেওয়া যাবে না। একটা লাশ পড়লে আমরাও কিন্তু লাশ নেব, অত সুশীলতা করে লাভ নেই। কারণ, অনেক হয়েছে, অনেক ধৈর্য হয়েছে।’ আজ সোমবার রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ইনকিলাব মঞ্চ আয়োজিত সর্ব
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বর্তমান নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) ‘অথর্ব’ বলে উল্লেখ করেছেন এবং এর অধীনে কোনো নির্বাচন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন। একই সঙ্গে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বর্তমান নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) ‘অথর্ব’ বলে উল্লেখ করেছেন এবং এর অধীনে কোনো নির্বাচন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন। একই সঙ্গে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেছেন।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে আজ সোমবার বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘ওসমান হাদি ভাইয়ের ওপর হামলা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এটাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে সিইসি (প্রধান নির্বাচন কমিশনার) এই দায়িত্বে থাকতে পারেন না। আমরা আশা করব, অবিলম্বে তিনি (প্রধান নির্বাচন কমিশনার) তাঁর এই বক্তব্য প্রত্যাহার করবেন। তাঁর অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব কি না, এই প্রশ্ন আমরা ছয় মাস ধরে করে যাচ্ছি।’
এনসিপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ চাই। কিন্তু এই অথর্ব নির্বাচন কমিশনের অধীনে কোনো নির্বাচন হওয়া সম্ভব বলে আমাদের কাছে মনে হচ্ছে না।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিষয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নৈতিকভাবে এই দায়িত্বে থাকতে পারেন না। ৫ আগস্টের পর মামলা-বাণিজ্য করা হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক হয়নি।
নাহিদ বলেন, ‘গোয়েন্দা সংস্থাকে বিরোধী দল দমনে ব্যবহার করা হয়েছে। তারা গুম-খুন করেছে দক্ষতার সঙ্গে। কিন্তু এখন খুনিকে ধরতে পারে না। ডিপ-স্টেট নিয়ে কথা বলতে হবে। একাত্তর সাল থেকে প্রতিরোধ শুরু হয়েছিল, এখনো চলছে। কাল (বিজয় দিবসে) উৎসব করতে নয়, প্রতিরোধ যাত্রা করব।’
এনসিপির আহ্বায়ক আরও বলেন, ‘ভারত যদি মনে করে, আগের মতো হস্তক্ষেপ করবে, নির্বাচনে কারচুপি করবে; সেটি আমরা ভুল প্রমাণ করব। ভারতকে এটি মাথায় রাখতে হবে। ভারতকে সাবধান থাকতে হবে। বাংলাদেশের সঙ্গে সম্মান ও মর্যাদার সম্পর্ক রাখতে হবে।’
সমাবেশে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘শুধু হাদির প্রয়োজনে নয়, বাংলাদেশের প্রয়োজনে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে ভারতের দালালদের হাতে তুলে দেব না। শেখ হাসিনাসহ গণহত্যায় জড়িত সব খুনিকে হস্তান্তর করতে হবে।’

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বর্তমান নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) ‘অথর্ব’ বলে উল্লেখ করেছেন এবং এর অধীনে কোনো নির্বাচন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন। একই সঙ্গে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেছেন।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে আজ সোমবার বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘ওসমান হাদি ভাইয়ের ওপর হামলা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এটাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে সিইসি (প্রধান নির্বাচন কমিশনার) এই দায়িত্বে থাকতে পারেন না। আমরা আশা করব, অবিলম্বে তিনি (প্রধান নির্বাচন কমিশনার) তাঁর এই বক্তব্য প্রত্যাহার করবেন। তাঁর অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব কি না, এই প্রশ্ন আমরা ছয় মাস ধরে করে যাচ্ছি।’
এনসিপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ চাই। কিন্তু এই অথর্ব নির্বাচন কমিশনের অধীনে কোনো নির্বাচন হওয়া সম্ভব বলে আমাদের কাছে মনে হচ্ছে না।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিষয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নৈতিকভাবে এই দায়িত্বে থাকতে পারেন না। ৫ আগস্টের পর মামলা-বাণিজ্য করা হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক হয়নি।
নাহিদ বলেন, ‘গোয়েন্দা সংস্থাকে বিরোধী দল দমনে ব্যবহার করা হয়েছে। তারা গুম-খুন করেছে দক্ষতার সঙ্গে। কিন্তু এখন খুনিকে ধরতে পারে না। ডিপ-স্টেট নিয়ে কথা বলতে হবে। একাত্তর সাল থেকে প্রতিরোধ শুরু হয়েছিল, এখনো চলছে। কাল (বিজয় দিবসে) উৎসব করতে নয়, প্রতিরোধ যাত্রা করব।’
এনসিপির আহ্বায়ক আরও বলেন, ‘ভারত যদি মনে করে, আগের মতো হস্তক্ষেপ করবে, নির্বাচনে কারচুপি করবে; সেটি আমরা ভুল প্রমাণ করব। ভারতকে এটি মাথায় রাখতে হবে। ভারতকে সাবধান থাকতে হবে। বাংলাদেশের সঙ্গে সম্মান ও মর্যাদার সম্পর্ক রাখতে হবে।’
সমাবেশে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘শুধু হাদির প্রয়োজনে নয়, বাংলাদেশের প্রয়োজনে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে ভারতের দালালদের হাতে তুলে দেব না। শেখ হাসিনাসহ গণহত্যায় জড়িত সব খুনিকে হস্তান্তর করতে হবে।’

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব ও সচিবালয়ে সাংবাদিকদের পাস বাতিলের প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাছিম এ প্রতিবাদ জানান
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশে অস্থীতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা যারা করছে, ভারত তাঁদের আশ্রয় দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
৮ মিনিট আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের সদ্য বিদায়ী তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘খুবই খুবই সংকটময় পরিস্থিতি সামনে, আমাদের গায়ে হাত দেওয়া যাবে না। একটা লাশ পড়লে আমরাও কিন্তু লাশ নেব, অত সুশীলতা করে লাভ নেই। কারণ, অনেক হয়েছে, অনেক ধৈর্য হয়েছে।’ আজ সোমবার রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ইনকিলাব মঞ্চ আয়োজিত সর্ব
২ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘২৪ শুধু আমাদের ইতিহাসেরই অংশ নয়, বরং এটি আমাদের কলিজার অংশ। এই ২৪-কে সম্মান করলেই বাংলাদেশ ও জাতিকে সম্মান করা হবে। আমরা ৭১-কে যেভাবে সম্মান করব, তেমনিভাবে ২৪-কেও সম্মান করব।’
৩ ঘণ্টা আগে