নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর গুলিস্তানে সিদ্দিকবাজারের বিস্ফোরণের ঘটনায় সরকারদলীয় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, এই বিস্ফোরণে নাকি রাজনৈতিক অভিসন্ধি আছে এবং কোনো কোনো রাজনৈতিক বিরোধী মহল নাকি রাজনৈতিকভাবে ব্যর্থ হয়ে সহিংসতা বা এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে। সাকি বলেন, কোনো তদন্ত ছাড়া এ ধরনের রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে উনি পৌঁছে গেলেন, এর চেয়ে দায়িত্বহীন বক্তব্য আর কী হতে পারে? একজন সাধারণ সম্পাদকের কাছ থেকে এ ধরনের দায়িত্বহীন বক্তব্য আশা করা যায় না। তদন্ত ছাড়াই তাঁরা রাজনৈতিক খেলা শুরু করেছেন। রাজনৈতিকভাবে এ ধরনের বক্তব্য খুবই বিপজ্জনক। আজ বুধবার দুপুরে ঢাকার সিদ্দিকবাজার নর্থ সাউথ রোডে বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের উদ্ধারকাজ পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন সাকি।
সাকি বলেন, নর্থ সাউথ রোডে যে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটল, এখানে উদ্ধারকাজ সম্পন্ন করা দরকার। কিন্তু সরকারের ইঞ্জিনিয়ারিং যে বিভাগগুলো রয়েছে, যাদের দায়িত্ব ফায়ার সার্ভিসকে সহযোগিতা করা। কিন্তু তারা এখন সমন্বয় করতে পারেনি, যেটা একটা ব্যর্থতা—যা সরকারের ব্যর্থতা। এটা তো এখন জরুরি পরিস্থিতি। এখন তাদের সক্ষম হওয়া দরকার ছিল। না হলে কেন তাদের জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচনা করব। যারা আহত হয়েছেন, তাঁদের যথাযথ চিকিৎসা, ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন দরকার। সেটি সম্পর্কে সরকারের উদ্যোগ কী তা জানতে চাই।
ঢাকা শহরকে অনিরাপদ উল্লেখ করে সাকি বলেন, যেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ সেটি হলো, ঢাকার মতো পুরো শহরটাই ভীষণ রকম অনিরাপদ নগরীতে পরিণত হয়েছে। গ্যাসলাইন, সুয়ারেজ লাইন কিংবা বিদ্যুতের মতো ইউটিলিটি সার্ভিসগুলোর কারণে নানা কারণে ঢাকা একটা মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে। এসব সার্ভিস মেইনটেন্যান্স, তত্ত্বাবধান, হালনাগাদ না করার কারণে। চলন্ত গাড়িগুলোও অনিরাপদ হয়ে পড়েছে।
মগবাজার বিস্ফোরণের কথা মনে করিয়ে দিয়ে সাকি বলেন, মগবাজারেও এ রকম একটা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছিল। মগবাজারের বিস্ফোরণের ওই ঘটনা যদি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে সুষ্ঠু তদন্ত হতো, সুষ্ঠু উদ্যোগ নেওয়া হতো—তাহলে এ ধরনের ঘটনা অনেকাংশে রোধ করা সম্ভব হতো। ঢাকা শহরকে মৃত্যুপুরী হওয়া থেকে রোধ করা যেত। তিনি বলেন, এখন দায়িত্বহীন বক্তব্য না দিয়ে উচিত যথাযথ তদন্তের ব্যবস্থা করা। সুরক্ষার ব্যাপারে নাগরিকদের আশ্বস্ত করা উচিত। নইলে নাগরিকেরা হতাশার মধ্যে পড়বেন।
এ ধরনের বিস্ফোরণ, নিরীহ-নিরপরাধ নাগরিকদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়াটা সরকারের ব্যর্থতা দাবি করে জোনায়েদ সাকি বলেন, অনেক জিনিস পুরোনো হয়েছে। নতুন ব্যবস্থাপনায় পুরোনো ভবন ভাঙা দরকার। নিরাপদ ইউটিলিটি সার্ভিস দরকার। সরকার এই জায়গায় ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।

রাজধানীর গুলিস্তানে সিদ্দিকবাজারের বিস্ফোরণের ঘটনায় সরকারদলীয় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, এই বিস্ফোরণে নাকি রাজনৈতিক অভিসন্ধি আছে এবং কোনো কোনো রাজনৈতিক বিরোধী মহল নাকি রাজনৈতিকভাবে ব্যর্থ হয়ে সহিংসতা বা এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে। সাকি বলেন, কোনো তদন্ত ছাড়া এ ধরনের রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে উনি পৌঁছে গেলেন, এর চেয়ে দায়িত্বহীন বক্তব্য আর কী হতে পারে? একজন সাধারণ সম্পাদকের কাছ থেকে এ ধরনের দায়িত্বহীন বক্তব্য আশা করা যায় না। তদন্ত ছাড়াই তাঁরা রাজনৈতিক খেলা শুরু করেছেন। রাজনৈতিকভাবে এ ধরনের বক্তব্য খুবই বিপজ্জনক। আজ বুধবার দুপুরে ঢাকার সিদ্দিকবাজার নর্থ সাউথ রোডে বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের উদ্ধারকাজ পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন সাকি।
সাকি বলেন, নর্থ সাউথ রোডে যে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটল, এখানে উদ্ধারকাজ সম্পন্ন করা দরকার। কিন্তু সরকারের ইঞ্জিনিয়ারিং যে বিভাগগুলো রয়েছে, যাদের দায়িত্ব ফায়ার সার্ভিসকে সহযোগিতা করা। কিন্তু তারা এখন সমন্বয় করতে পারেনি, যেটা একটা ব্যর্থতা—যা সরকারের ব্যর্থতা। এটা তো এখন জরুরি পরিস্থিতি। এখন তাদের সক্ষম হওয়া দরকার ছিল। না হলে কেন তাদের জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচনা করব। যারা আহত হয়েছেন, তাঁদের যথাযথ চিকিৎসা, ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন দরকার। সেটি সম্পর্কে সরকারের উদ্যোগ কী তা জানতে চাই।
ঢাকা শহরকে অনিরাপদ উল্লেখ করে সাকি বলেন, যেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ সেটি হলো, ঢাকার মতো পুরো শহরটাই ভীষণ রকম অনিরাপদ নগরীতে পরিণত হয়েছে। গ্যাসলাইন, সুয়ারেজ লাইন কিংবা বিদ্যুতের মতো ইউটিলিটি সার্ভিসগুলোর কারণে নানা কারণে ঢাকা একটা মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে। এসব সার্ভিস মেইনটেন্যান্স, তত্ত্বাবধান, হালনাগাদ না করার কারণে। চলন্ত গাড়িগুলোও অনিরাপদ হয়ে পড়েছে।
মগবাজার বিস্ফোরণের কথা মনে করিয়ে দিয়ে সাকি বলেন, মগবাজারেও এ রকম একটা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছিল। মগবাজারের বিস্ফোরণের ওই ঘটনা যদি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে সুষ্ঠু তদন্ত হতো, সুষ্ঠু উদ্যোগ নেওয়া হতো—তাহলে এ ধরনের ঘটনা অনেকাংশে রোধ করা সম্ভব হতো। ঢাকা শহরকে মৃত্যুপুরী হওয়া থেকে রোধ করা যেত। তিনি বলেন, এখন দায়িত্বহীন বক্তব্য না দিয়ে উচিত যথাযথ তদন্তের ব্যবস্থা করা। সুরক্ষার ব্যাপারে নাগরিকদের আশ্বস্ত করা উচিত। নইলে নাগরিকেরা হতাশার মধ্যে পড়বেন।
এ ধরনের বিস্ফোরণ, নিরীহ-নিরপরাধ নাগরিকদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়াটা সরকারের ব্যর্থতা দাবি করে জোনায়েদ সাকি বলেন, অনেক জিনিস পুরোনো হয়েছে। নতুন ব্যবস্থাপনায় পুরোনো ভবন ভাঙা দরকার। নিরাপদ ইউটিলিটি সার্ভিস দরকার। সরকার এই জায়গায় ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।

খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘নববর্ষে আমাদের উচ্চারণ হোক ধ্বংস নয়, প্রতিশোধ নয়, আসুন, ভালোবাসা, পরমতসহিষ্ণুতা, শান্তি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়ে তুলি।’
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ। দলের সকল পদ থেকে অব্যাহতি চেয়ে আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় সফররত শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিজিথা হেরাথ। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনার ধর্মপাল বিরাক্কোডি।
৩ ঘণ্টা আগে
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান ভারতীয় কূটনীতিকের সঙ্গে বৈঠক করার কথা জানিয়েছেন। তিনি দাবি করেছেন, ভারতের ওই কূটনীতিক তাঁকে বৈঠকটি গোপন রাখতে বলেছেন। এ জন্য এটি গোপন রাখা হয়েছে। এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামী আগামী নির্বাচনে ঐক্য সরকার গঠনের কথা
৪ ঘণ্টা আগে