নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আবুল কাসেম মোহাম্মদ জামাল উদ্দীনকে ধাওয়া দিয়েছেন ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এবি জুবায়ের। এ সময় তাঁদের মধ্য ধস্তাধস্তির ঘটনাও ঘটে। পরে ধাওয়া খেয়ে বাধ্য হয়ে ক্যাম্পাস ছেড়েছেন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ওই অধ্যাপক। তাঁর অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে গেলে তিনি হেনস্তার শিকার হয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের লাউঞ্জে এ ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় তাঁর সঙ্গে ছিলেন আওয়ামী লীগের নীল দলের সমর্থক ঢাবির চার শিক্ষক। অধ্যাপক ড. আবুল কাসেম মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নীল দলের আহ্বায়ক।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, আ ক ম জামাল উদ্দীনসহ কয়েকজন শিক্ষক দুপুরে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে যান। সেই খবর পেয়ে অনুষদ ভবনের সামনে জড়ো হন একদল শিক্ষার্থী। বেলা ১টার দিকে তাঁরা ভবন থেকে বের হতেই ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এবি জুবায়েরের নেতৃত্বে কয়েকজন শিক্ষার্থী আ ক ম জামালকে ধাওয়া করেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক জুবায়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সিঁড়িতে অধ্যাপক জামালের পোশাক টেনে ধরে তাঁকে আটকে রাখের চেষ্টা করছেন। আ ক ম জামাল নিজেকে ছাড়াতে তাঁর হুডি খুলে ফেলেন। তিনি সিঁড়ি থেকে নেমে দৌড়ে পালালে তাঁর পিছু ধাওয়া করেন জুবায়ের। একপর্যায়ে অধ্যাপক জামাল একটি গাড়িতে উঠে পড়েন। জুবায়ের তখনো গাড়ির দরজা টেনে ধরে তাঁকে নামানোর চেষ্টা করছিলেন। সেখানে পুলিশ ডাকার কথাও বলেন ওই শিক্ষার্থীরা।
ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এবি জুবায়ের পরে এক ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘স্বঘোষিত রাজাকারের বাচ্চাগুলোরে ধইরা ধইরা ব্রাশফায়ার দিতে হবে’ বলা আওয়ামী লীগের কুলাঙ্গার শিক্ষক আকম জামাল, নীল দলের পোস্টেড নেতা জিনাত হুদাসহ ৫ জন ফ্যাসিস্টের দোসর শিক্ষক আজকে ক্যাম্পাসে এসে গোপন মিটিংয়ে যুক্ত হয়েছিল। খবর পেয়ে আমরা তাদেরকে পাকড়াও করে পুলিশে দেওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু আনফরচুনেটলি আগে থেকে প্রস্তুত করে রাখা গাড়িতে উঠে পালিয়ে যায় কুলাঙ্গারগুলো!’
এবি জুবায়ের আরও লিখেছেন, ‘এরা চিহ্নিত খুনিদের দোসর। এদের ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থীরা এদের ক্লাস-পরীক্ষা সব বয়কট করেছে। তারপরও এরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করার সাহস কীভাবে পায়! প্রশাসনকে আরও তৎপর হতে হবে। খুনিদের সাথে কোনো সহাবস্থানের সুযোগ নেই। সবগুলোকে বিচারের আওতায় আনতে হবে শীঘ্রই।’
হেনস্তার ঘটনার বিষয়ে কথা বলতে অধ্যাপক ড. আবুল কাসেম মোহাম্মদ জামাল উদ্দীনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা নীল দলের মোট পাঁচ শিক্ষক সাত দাবি নিয়ে সাড়ে ১২টার সময় উপাচার্যের কার্যালয়ে স্মারকলিপি দিতে গেছিলাম এবং উপাচার্য না থাকায় পিএসের কাছে জমা দিয়ে আসছি। পরে দুপুর ১টার দিকে বের হয়ে এসে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের লাউঞ্জে চা খাইতে গেছিলাম, দুপুরের নাস্তাও করতেছিলাম। নাস্তা খেয়ে আমরা যখন বের হচ্ছি তখন চার পাঁচটা ছেলে আমাদের ওপর হামলা করে। বিশেষ করে তারা প্রথমে আক্রমণটা করে একজন নারী শিক্ষকের ওপর। পরে আমাকে ধরছে, আমাকে তারা যেতে দিবে না এই বলে। একপর্যায়ে আমার সঙ্গে হাতাহাতি বাকবিতন্ডা চলছিল। তারপরে সেখান থেকে আমি গাড়িতে করে স্থান ত্যাগ করি।’
এক প্রশ্নের জবাবে ড. জামাল বলেন, ‘আমরা কোনো মিটিংয়ের জন্য সেখানে যাইনি। স্মারকলিপি দিতে গেছিলাম। আমার তো মতাদর্শ থাকতেই পারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে কিন্তু আমার বিরুদ্ধে কোথাও মামলা হয় নাই। নীল দল শিক্ষকদের দল, আমরা কি তাহলে দল করব না? আমরা এই প্রথম ক্যাম্পাসে না, এর আগেও গেছি, প্রতি সপ্তাহে যাই; কিন্তু কখনো হামলা হয়নি। আর আজ স্মারকলিপি দিতে গেলে হামলা করেছে তারা।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমি সে সময় ক্যাম্পাসে ছিলাম না। তবে এর আগে আ ক ম জামাল স্যার ক্যাম্পাসে এলে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করে। পরে আমরা শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করি যে, তিনি আর আসবেন না। আমরা জামাল স্যারকেও বলেছিলাম না আসতে। তারপরও তিনি এসেছেন।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আবুল কাসেম মোহাম্মদ জামাল উদ্দীনকে ধাওয়া দিয়েছেন ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এবি জুবায়ের। এ সময় তাঁদের মধ্য ধস্তাধস্তির ঘটনাও ঘটে। পরে ধাওয়া খেয়ে বাধ্য হয়ে ক্যাম্পাস ছেড়েছেন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ওই অধ্যাপক। তাঁর অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে গেলে তিনি হেনস্তার শিকার হয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের লাউঞ্জে এ ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় তাঁর সঙ্গে ছিলেন আওয়ামী লীগের নীল দলের সমর্থক ঢাবির চার শিক্ষক। অধ্যাপক ড. আবুল কাসেম মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নীল দলের আহ্বায়ক।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, আ ক ম জামাল উদ্দীনসহ কয়েকজন শিক্ষক দুপুরে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে যান। সেই খবর পেয়ে অনুষদ ভবনের সামনে জড়ো হন একদল শিক্ষার্থী। বেলা ১টার দিকে তাঁরা ভবন থেকে বের হতেই ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এবি জুবায়েরের নেতৃত্বে কয়েকজন শিক্ষার্থী আ ক ম জামালকে ধাওয়া করেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক জুবায়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সিঁড়িতে অধ্যাপক জামালের পোশাক টেনে ধরে তাঁকে আটকে রাখের চেষ্টা করছেন। আ ক ম জামাল নিজেকে ছাড়াতে তাঁর হুডি খুলে ফেলেন। তিনি সিঁড়ি থেকে নেমে দৌড়ে পালালে তাঁর পিছু ধাওয়া করেন জুবায়ের। একপর্যায়ে অধ্যাপক জামাল একটি গাড়িতে উঠে পড়েন। জুবায়ের তখনো গাড়ির দরজা টেনে ধরে তাঁকে নামানোর চেষ্টা করছিলেন। সেখানে পুলিশ ডাকার কথাও বলেন ওই শিক্ষার্থীরা।
ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এবি জুবায়ের পরে এক ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘স্বঘোষিত রাজাকারের বাচ্চাগুলোরে ধইরা ধইরা ব্রাশফায়ার দিতে হবে’ বলা আওয়ামী লীগের কুলাঙ্গার শিক্ষক আকম জামাল, নীল দলের পোস্টেড নেতা জিনাত হুদাসহ ৫ জন ফ্যাসিস্টের দোসর শিক্ষক আজকে ক্যাম্পাসে এসে গোপন মিটিংয়ে যুক্ত হয়েছিল। খবর পেয়ে আমরা তাদেরকে পাকড়াও করে পুলিশে দেওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু আনফরচুনেটলি আগে থেকে প্রস্তুত করে রাখা গাড়িতে উঠে পালিয়ে যায় কুলাঙ্গারগুলো!’
এবি জুবায়ের আরও লিখেছেন, ‘এরা চিহ্নিত খুনিদের দোসর। এদের ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থীরা এদের ক্লাস-পরীক্ষা সব বয়কট করেছে। তারপরও এরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করার সাহস কীভাবে পায়! প্রশাসনকে আরও তৎপর হতে হবে। খুনিদের সাথে কোনো সহাবস্থানের সুযোগ নেই। সবগুলোকে বিচারের আওতায় আনতে হবে শীঘ্রই।’
হেনস্তার ঘটনার বিষয়ে কথা বলতে অধ্যাপক ড. আবুল কাসেম মোহাম্মদ জামাল উদ্দীনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা নীল দলের মোট পাঁচ শিক্ষক সাত দাবি নিয়ে সাড়ে ১২টার সময় উপাচার্যের কার্যালয়ে স্মারকলিপি দিতে গেছিলাম এবং উপাচার্য না থাকায় পিএসের কাছে জমা দিয়ে আসছি। পরে দুপুর ১টার দিকে বের হয়ে এসে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের লাউঞ্জে চা খাইতে গেছিলাম, দুপুরের নাস্তাও করতেছিলাম। নাস্তা খেয়ে আমরা যখন বের হচ্ছি তখন চার পাঁচটা ছেলে আমাদের ওপর হামলা করে। বিশেষ করে তারা প্রথমে আক্রমণটা করে একজন নারী শিক্ষকের ওপর। পরে আমাকে ধরছে, আমাকে তারা যেতে দিবে না এই বলে। একপর্যায়ে আমার সঙ্গে হাতাহাতি বাকবিতন্ডা চলছিল। তারপরে সেখান থেকে আমি গাড়িতে করে স্থান ত্যাগ করি।’
এক প্রশ্নের জবাবে ড. জামাল বলেন, ‘আমরা কোনো মিটিংয়ের জন্য সেখানে যাইনি। স্মারকলিপি দিতে গেছিলাম। আমার তো মতাদর্শ থাকতেই পারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে কিন্তু আমার বিরুদ্ধে কোথাও মামলা হয় নাই। নীল দল শিক্ষকদের দল, আমরা কি তাহলে দল করব না? আমরা এই প্রথম ক্যাম্পাসে না, এর আগেও গেছি, প্রতি সপ্তাহে যাই; কিন্তু কখনো হামলা হয়নি। আর আজ স্মারকলিপি দিতে গেলে হামলা করেছে তারা।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমি সে সময় ক্যাম্পাসে ছিলাম না। তবে এর আগে আ ক ম জামাল স্যার ক্যাম্পাসে এলে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করে। পরে আমরা শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করি যে, তিনি আর আসবেন না। আমরা জামাল স্যারকেও বলেছিলাম না আসতে। তারপরও তিনি এসেছেন।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আবুল কাসেম মোহাম্মদ জামাল উদ্দীনকে ধাওয়া দিয়েছেন ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এবি জুবায়ের। এ সময় তাঁদের মধ্য ধস্তাধস্তির ঘটনাও ঘটে। পরে ধাওয়া খেয়ে বাধ্য হয়ে ক্যাম্পাস ছেড়েছেন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ওই অধ্যাপক। তাঁর অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে গেলে তিনি হেনস্তার শিকার হয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের লাউঞ্জে এ ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় তাঁর সঙ্গে ছিলেন আওয়ামী লীগের নীল দলের সমর্থক ঢাবির চার শিক্ষক। অধ্যাপক ড. আবুল কাসেম মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নীল দলের আহ্বায়ক।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, আ ক ম জামাল উদ্দীনসহ কয়েকজন শিক্ষক দুপুরে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে যান। সেই খবর পেয়ে অনুষদ ভবনের সামনে জড়ো হন একদল শিক্ষার্থী। বেলা ১টার দিকে তাঁরা ভবন থেকে বের হতেই ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এবি জুবায়েরের নেতৃত্বে কয়েকজন শিক্ষার্থী আ ক ম জামালকে ধাওয়া করেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক জুবায়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সিঁড়িতে অধ্যাপক জামালের পোশাক টেনে ধরে তাঁকে আটকে রাখের চেষ্টা করছেন। আ ক ম জামাল নিজেকে ছাড়াতে তাঁর হুডি খুলে ফেলেন। তিনি সিঁড়ি থেকে নেমে দৌড়ে পালালে তাঁর পিছু ধাওয়া করেন জুবায়ের। একপর্যায়ে অধ্যাপক জামাল একটি গাড়িতে উঠে পড়েন। জুবায়ের তখনো গাড়ির দরজা টেনে ধরে তাঁকে নামানোর চেষ্টা করছিলেন। সেখানে পুলিশ ডাকার কথাও বলেন ওই শিক্ষার্থীরা।
ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এবি জুবায়ের পরে এক ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘স্বঘোষিত রাজাকারের বাচ্চাগুলোরে ধইরা ধইরা ব্রাশফায়ার দিতে হবে’ বলা আওয়ামী লীগের কুলাঙ্গার শিক্ষক আকম জামাল, নীল দলের পোস্টেড নেতা জিনাত হুদাসহ ৫ জন ফ্যাসিস্টের দোসর শিক্ষক আজকে ক্যাম্পাসে এসে গোপন মিটিংয়ে যুক্ত হয়েছিল। খবর পেয়ে আমরা তাদেরকে পাকড়াও করে পুলিশে দেওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু আনফরচুনেটলি আগে থেকে প্রস্তুত করে রাখা গাড়িতে উঠে পালিয়ে যায় কুলাঙ্গারগুলো!’
এবি জুবায়ের আরও লিখেছেন, ‘এরা চিহ্নিত খুনিদের দোসর। এদের ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থীরা এদের ক্লাস-পরীক্ষা সব বয়কট করেছে। তারপরও এরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করার সাহস কীভাবে পায়! প্রশাসনকে আরও তৎপর হতে হবে। খুনিদের সাথে কোনো সহাবস্থানের সুযোগ নেই। সবগুলোকে বিচারের আওতায় আনতে হবে শীঘ্রই।’
হেনস্তার ঘটনার বিষয়ে কথা বলতে অধ্যাপক ড. আবুল কাসেম মোহাম্মদ জামাল উদ্দীনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা নীল দলের মোট পাঁচ শিক্ষক সাত দাবি নিয়ে সাড়ে ১২টার সময় উপাচার্যের কার্যালয়ে স্মারকলিপি দিতে গেছিলাম এবং উপাচার্য না থাকায় পিএসের কাছে জমা দিয়ে আসছি। পরে দুপুর ১টার দিকে বের হয়ে এসে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের লাউঞ্জে চা খাইতে গেছিলাম, দুপুরের নাস্তাও করতেছিলাম। নাস্তা খেয়ে আমরা যখন বের হচ্ছি তখন চার পাঁচটা ছেলে আমাদের ওপর হামলা করে। বিশেষ করে তারা প্রথমে আক্রমণটা করে একজন নারী শিক্ষকের ওপর। পরে আমাকে ধরছে, আমাকে তারা যেতে দিবে না এই বলে। একপর্যায়ে আমার সঙ্গে হাতাহাতি বাকবিতন্ডা চলছিল। তারপরে সেখান থেকে আমি গাড়িতে করে স্থান ত্যাগ করি।’
এক প্রশ্নের জবাবে ড. জামাল বলেন, ‘আমরা কোনো মিটিংয়ের জন্য সেখানে যাইনি। স্মারকলিপি দিতে গেছিলাম। আমার তো মতাদর্শ থাকতেই পারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে কিন্তু আমার বিরুদ্ধে কোথাও মামলা হয় নাই। নীল দল শিক্ষকদের দল, আমরা কি তাহলে দল করব না? আমরা এই প্রথম ক্যাম্পাসে না, এর আগেও গেছি, প্রতি সপ্তাহে যাই; কিন্তু কখনো হামলা হয়নি। আর আজ স্মারকলিপি দিতে গেলে হামলা করেছে তারা।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমি সে সময় ক্যাম্পাসে ছিলাম না। তবে এর আগে আ ক ম জামাল স্যার ক্যাম্পাসে এলে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করে। পরে আমরা শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করি যে, তিনি আর আসবেন না। আমরা জামাল স্যারকেও বলেছিলাম না আসতে। তারপরও তিনি এসেছেন।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আবুল কাসেম মোহাম্মদ জামাল উদ্দীনকে ধাওয়া দিয়েছেন ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এবি জুবায়ের। এ সময় তাঁদের মধ্য ধস্তাধস্তির ঘটনাও ঘটে। পরে ধাওয়া খেয়ে বাধ্য হয়ে ক্যাম্পাস ছেড়েছেন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ওই অধ্যাপক। তাঁর অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে গেলে তিনি হেনস্তার শিকার হয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের লাউঞ্জে এ ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় তাঁর সঙ্গে ছিলেন আওয়ামী লীগের নীল দলের সমর্থক ঢাবির চার শিক্ষক। অধ্যাপক ড. আবুল কাসেম মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নীল দলের আহ্বায়ক।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, আ ক ম জামাল উদ্দীনসহ কয়েকজন শিক্ষক দুপুরে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে যান। সেই খবর পেয়ে অনুষদ ভবনের সামনে জড়ো হন একদল শিক্ষার্থী। বেলা ১টার দিকে তাঁরা ভবন থেকে বের হতেই ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এবি জুবায়েরের নেতৃত্বে কয়েকজন শিক্ষার্থী আ ক ম জামালকে ধাওয়া করেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক জুবায়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সিঁড়িতে অধ্যাপক জামালের পোশাক টেনে ধরে তাঁকে আটকে রাখের চেষ্টা করছেন। আ ক ম জামাল নিজেকে ছাড়াতে তাঁর হুডি খুলে ফেলেন। তিনি সিঁড়ি থেকে নেমে দৌড়ে পালালে তাঁর পিছু ধাওয়া করেন জুবায়ের। একপর্যায়ে অধ্যাপক জামাল একটি গাড়িতে উঠে পড়েন। জুবায়ের তখনো গাড়ির দরজা টেনে ধরে তাঁকে নামানোর চেষ্টা করছিলেন। সেখানে পুলিশ ডাকার কথাও বলেন ওই শিক্ষার্থীরা।
ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এবি জুবায়ের পরে এক ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘স্বঘোষিত রাজাকারের বাচ্চাগুলোরে ধইরা ধইরা ব্রাশফায়ার দিতে হবে’ বলা আওয়ামী লীগের কুলাঙ্গার শিক্ষক আকম জামাল, নীল দলের পোস্টেড নেতা জিনাত হুদাসহ ৫ জন ফ্যাসিস্টের দোসর শিক্ষক আজকে ক্যাম্পাসে এসে গোপন মিটিংয়ে যুক্ত হয়েছিল। খবর পেয়ে আমরা তাদেরকে পাকড়াও করে পুলিশে দেওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু আনফরচুনেটলি আগে থেকে প্রস্তুত করে রাখা গাড়িতে উঠে পালিয়ে যায় কুলাঙ্গারগুলো!’
এবি জুবায়ের আরও লিখেছেন, ‘এরা চিহ্নিত খুনিদের দোসর। এদের ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থীরা এদের ক্লাস-পরীক্ষা সব বয়কট করেছে। তারপরও এরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করার সাহস কীভাবে পায়! প্রশাসনকে আরও তৎপর হতে হবে। খুনিদের সাথে কোনো সহাবস্থানের সুযোগ নেই। সবগুলোকে বিচারের আওতায় আনতে হবে শীঘ্রই।’
হেনস্তার ঘটনার বিষয়ে কথা বলতে অধ্যাপক ড. আবুল কাসেম মোহাম্মদ জামাল উদ্দীনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা নীল দলের মোট পাঁচ শিক্ষক সাত দাবি নিয়ে সাড়ে ১২টার সময় উপাচার্যের কার্যালয়ে স্মারকলিপি দিতে গেছিলাম এবং উপাচার্য না থাকায় পিএসের কাছে জমা দিয়ে আসছি। পরে দুপুর ১টার দিকে বের হয়ে এসে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের লাউঞ্জে চা খাইতে গেছিলাম, দুপুরের নাস্তাও করতেছিলাম। নাস্তা খেয়ে আমরা যখন বের হচ্ছি তখন চার পাঁচটা ছেলে আমাদের ওপর হামলা করে। বিশেষ করে তারা প্রথমে আক্রমণটা করে একজন নারী শিক্ষকের ওপর। পরে আমাকে ধরছে, আমাকে তারা যেতে দিবে না এই বলে। একপর্যায়ে আমার সঙ্গে হাতাহাতি বাকবিতন্ডা চলছিল। তারপরে সেখান থেকে আমি গাড়িতে করে স্থান ত্যাগ করি।’
এক প্রশ্নের জবাবে ড. জামাল বলেন, ‘আমরা কোনো মিটিংয়ের জন্য সেখানে যাইনি। স্মারকলিপি দিতে গেছিলাম। আমার তো মতাদর্শ থাকতেই পারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে কিন্তু আমার বিরুদ্ধে কোথাও মামলা হয় নাই। নীল দল শিক্ষকদের দল, আমরা কি তাহলে দল করব না? আমরা এই প্রথম ক্যাম্পাসে না, এর আগেও গেছি, প্রতি সপ্তাহে যাই; কিন্তু কখনো হামলা হয়নি। আর আজ স্মারকলিপি দিতে গেলে হামলা করেছে তারা।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমি সে সময় ক্যাম্পাসে ছিলাম না। তবে এর আগে আ ক ম জামাল স্যার ক্যাম্পাসে এলে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করে। পরে আমরা শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করি যে, তিনি আর আসবেন না। আমরা জামাল স্যারকেও বলেছিলাম না আসতে। তারপরও তিনি এসেছেন।’

বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেছেন, আসন্ন ফেব্রুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের লক্ষ্যে দেশি-বিদেশি সংঘবদ্ধ ষড়যন্ত্র সক্রিয় রয়েছে। এই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই সাম্প্রতিক সময়ে হত্যাকাণ্ড ও হামলার ঘটনা ঘটছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
৭ মিনিট আগে
বিধান রঞ্জন বলেন, শিক্ষক হওয়ার আগেই পেশাগত কোর্স চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ডিপ্লোমা ইন প্রাইমারি এডুকেশন (ডিপিএড) কোর্সের মাধ্যমে যাঁরা শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নিতে চান, তাঁরা আগে থেকে প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের সুযোগ পাবেন। এতে কমিটেড শিক্ষক তৈরি হবে এবং প্রাথমিক শিক্ষায়...
৯ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলির প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে কেন্দ্রীয় কমিটির কর্মসূচির অংশ হিসেবে জেলা বিএনপির উদ্যোগে এই বিক্ষোভ করা হয়। বিক্ষোভ মিছিলটি জেলা বিএনপির অফিস থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে...
২৫ মিনিট আগে
শীত নিবারণের জন্য একটি মাটির পাত্রে কয়লার আগুন পোহাতেন বিধবা কামরুন নাহার (৭৫)। আর সেই আগুনেই একা ঘরে গভীর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় পুড়ে মারা যান তিনি। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে শরীয়তপুর সদর উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়নের ঢালীকান্দি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
৩১ মিনিট আগেপটুয়াখালী প্রতিনিধি

বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেছেন, আসন্ন ফেব্রুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের লক্ষ্যে দেশি-বিদেশি সংঘবদ্ধ ষড়যন্ত্র সক্রিয় রয়েছে। এই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই সাম্প্রতিক সময়ে হত্যাকাণ্ড ও হামলার ঘটনা ঘটছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
শনিবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় পটুয়াখালী শহরের শেরেবাংলা সড়কে নিজ বাসভবনের সামনে ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় বিএনপির কর্মসূচির অংশ হিসেবে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলের আগে সাংবাদিকদের সামনে এসব কথা বলেন তিনি।
আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেন, গত মাসের ৫ তারিখ চট্টগ্রামে বিএনপির এক প্রার্থীর ওপর হামলা এবং সম্প্রতি ঢাকায় সংঘটিত হামলার ঘটনাগুলো বিচ্ছিন্ন নয়। এসব ঘটনার পেছনে দেশি ও বিদেশি সংঘবদ্ধ চক্রান্তকারীরা জড়িত রয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, এ ধরনের জঘন্য ঘটনা চলতে দেওয়া হবে না। এর প্রতিবাদ জানাতে এবং জনগণের ভোটাধিকার রক্ষার দাবিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) সারা দেশের জেলা ও মহানগরে বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি পালন করছে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেছেন, আসন্ন ফেব্রুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের লক্ষ্যে দেশি-বিদেশি সংঘবদ্ধ ষড়যন্ত্র সক্রিয় রয়েছে। এই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই সাম্প্রতিক সময়ে হত্যাকাণ্ড ও হামলার ঘটনা ঘটছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
শনিবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় পটুয়াখালী শহরের শেরেবাংলা সড়কে নিজ বাসভবনের সামনে ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় বিএনপির কর্মসূচির অংশ হিসেবে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলের আগে সাংবাদিকদের সামনে এসব কথা বলেন তিনি।
আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেন, গত মাসের ৫ তারিখ চট্টগ্রামে বিএনপির এক প্রার্থীর ওপর হামলা এবং সম্প্রতি ঢাকায় সংঘটিত হামলার ঘটনাগুলো বিচ্ছিন্ন নয়। এসব ঘটনার পেছনে দেশি ও বিদেশি সংঘবদ্ধ চক্রান্তকারীরা জড়িত রয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, এ ধরনের জঘন্য ঘটনা চলতে দেওয়া হবে না। এর প্রতিবাদ জানাতে এবং জনগণের ভোটাধিকার রক্ষার দাবিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) সারা দেশের জেলা ও মহানগরে বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি পালন করছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আবুল কাসেম মোহাম্মদ জামাল উদ্দীনকে ধাওয়া দিয়েছেন ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এবি জুবায়ের। এ সময় তাঁদের মধ্য ধস্তাধস্তির ঘটনাও ঘটে। পরে ধাওয়া খেয়ে বাধ্য হয়ে ক্যাম্পাস ছেড়েছেন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ওই অধ্যাপক।
২ দিন আগে
বিধান রঞ্জন বলেন, শিক্ষক হওয়ার আগেই পেশাগত কোর্স চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ডিপ্লোমা ইন প্রাইমারি এডুকেশন (ডিপিএড) কোর্সের মাধ্যমে যাঁরা শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নিতে চান, তাঁরা আগে থেকে প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের সুযোগ পাবেন। এতে কমিটেড শিক্ষক তৈরি হবে এবং প্রাথমিক শিক্ষায়...
৯ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলির প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে কেন্দ্রীয় কমিটির কর্মসূচির অংশ হিসেবে জেলা বিএনপির উদ্যোগে এই বিক্ষোভ করা হয়। বিক্ষোভ মিছিলটি জেলা বিএনপির অফিস থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে...
২৫ মিনিট আগে
শীত নিবারণের জন্য একটি মাটির পাত্রে কয়লার আগুন পোহাতেন বিধবা কামরুন নাহার (৭৫)। আর সেই আগুনেই একা ঘরে গভীর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় পুড়ে মারা যান তিনি। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে শরীয়তপুর সদর উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়নের ঢালীকান্দি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
৩১ মিনিট আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, আগামী ১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে। ইতিমধ্যে সব বই মন্ত্রণালয়ের হাতে এসেছে। আজ জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ) কার্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, ইনস্ট্রাক্টর ও নেপের সহকারী বিশেষজ্ঞদের বনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের সনদ বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন উপদেষ্টা।
বিধান রঞ্জন রায় বলেন, শিক্ষক হওয়ার আগেই পেশাগত কোর্স চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ডিপ্লোমা ইন প্রাইমারি এডুকেশন (ডিপিএড) কোর্সের মাধ্যমে যাঁরা শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নিতে চান, তাঁরা আগে থেকে প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের সুযোগ পাবেন। এতে কমিটেড শিক্ষক তৈরি হবে এবং প্রাথমিক শিক্ষায় সামগ্রিকভাবে ইতিবাচক ফল আসবে।
উপদেষ্টা আরও বলেন, অনেক দেশে প্রাথমিক শিক্ষক হতে হলে আগাম যোগ্যতা, বিশেষ প্রশিক্ষণ—এমনকি লাইসেন্স বাধ্যতামূলক। চিকিৎসকদের মতো শিক্ষকদের ক্ষেত্রেও লাইসেন্স ব্যবস্থার পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের, তবে তা দূরবর্তী সময়ে বাস্তবায়ন করা হবে।
প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ও ১১তম গ্রেড প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, বিষয়টি বেতন কমিশনের আওতাধীন। সরকারের অবস্থান কমিশনের কাছে তুলে ধরা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আশা করা যায়, এটি বাস্তবায়ন হবে। তিনি বলেন, পরীক্ষা চলাকালে আন্দোলন যুক্তিযুক্ত ছিল না। তবে শিক্ষকদের দাবিকে অযৌক্তিক বলা হয়নি। আন্দোলনের কারণে শিক্ষার্থীদের মন খারাপ হলেও পুনরায় পরীক্ষা নেওয়ায় তা পুষিয়ে যাবে।
নেপ সূত্র জানায়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে এবং নেপের পরিচালনায় ২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে ডিপ্লোমা ইন প্রাইমারি এডুকেশন (ডিপিএড) প্রোগ্রাম চালু হবে। পাইলটিং ভিত্তিতে দেশের ১২টি প্রাইমারি টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে (পিটিআই) এ কার্যক্রম শুরু হবে। পিটিআইগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, রংপুর, সিলেট, বরিশাল, ময়মনসিংহ, যশোর, কুমিল্লা, জয়দেবপুর, দিনাজপুর ও বগুড়া। ১০ মাস মেয়াদি এ কোর্সটি অনাবাসিক ও বৈকালিক হবে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নেপের মহাপরিচালক ফরিদ আহমদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিভাগীয় কমিশনার ফারাহ শাম্মী।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, আগামী ১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে। ইতিমধ্যে সব বই মন্ত্রণালয়ের হাতে এসেছে। আজ জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ) কার্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, ইনস্ট্রাক্টর ও নেপের সহকারী বিশেষজ্ঞদের বনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের সনদ বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন উপদেষ্টা।
বিধান রঞ্জন রায় বলেন, শিক্ষক হওয়ার আগেই পেশাগত কোর্স চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ডিপ্লোমা ইন প্রাইমারি এডুকেশন (ডিপিএড) কোর্সের মাধ্যমে যাঁরা শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নিতে চান, তাঁরা আগে থেকে প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের সুযোগ পাবেন। এতে কমিটেড শিক্ষক তৈরি হবে এবং প্রাথমিক শিক্ষায় সামগ্রিকভাবে ইতিবাচক ফল আসবে।
উপদেষ্টা আরও বলেন, অনেক দেশে প্রাথমিক শিক্ষক হতে হলে আগাম যোগ্যতা, বিশেষ প্রশিক্ষণ—এমনকি লাইসেন্স বাধ্যতামূলক। চিকিৎসকদের মতো শিক্ষকদের ক্ষেত্রেও লাইসেন্স ব্যবস্থার পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের, তবে তা দূরবর্তী সময়ে বাস্তবায়ন করা হবে।
প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ও ১১তম গ্রেড প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, বিষয়টি বেতন কমিশনের আওতাধীন। সরকারের অবস্থান কমিশনের কাছে তুলে ধরা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আশা করা যায়, এটি বাস্তবায়ন হবে। তিনি বলেন, পরীক্ষা চলাকালে আন্দোলন যুক্তিযুক্ত ছিল না। তবে শিক্ষকদের দাবিকে অযৌক্তিক বলা হয়নি। আন্দোলনের কারণে শিক্ষার্থীদের মন খারাপ হলেও পুনরায় পরীক্ষা নেওয়ায় তা পুষিয়ে যাবে।
নেপ সূত্র জানায়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে এবং নেপের পরিচালনায় ২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে ডিপ্লোমা ইন প্রাইমারি এডুকেশন (ডিপিএড) প্রোগ্রাম চালু হবে। পাইলটিং ভিত্তিতে দেশের ১২টি প্রাইমারি টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে (পিটিআই) এ কার্যক্রম শুরু হবে। পিটিআইগুলো হলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, রংপুর, সিলেট, বরিশাল, ময়মনসিংহ, যশোর, কুমিল্লা, জয়দেবপুর, দিনাজপুর ও বগুড়া। ১০ মাস মেয়াদি এ কোর্সটি অনাবাসিক ও বৈকালিক হবে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নেপের মহাপরিচালক ফরিদ আহমদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিভাগীয় কমিশনার ফারাহ শাম্মী।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আবুল কাসেম মোহাম্মদ জামাল উদ্দীনকে ধাওয়া দিয়েছেন ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এবি জুবায়ের। এ সময় তাঁদের মধ্য ধস্তাধস্তির ঘটনাও ঘটে। পরে ধাওয়া খেয়ে বাধ্য হয়ে ক্যাম্পাস ছেড়েছেন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ওই অধ্যাপক।
২ দিন আগে
বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেছেন, আসন্ন ফেব্রুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের লক্ষ্যে দেশি-বিদেশি সংঘবদ্ধ ষড়যন্ত্র সক্রিয় রয়েছে। এই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই সাম্প্রতিক সময়ে হত্যাকাণ্ড ও হামলার ঘটনা ঘটছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
৭ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলির প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে কেন্দ্রীয় কমিটির কর্মসূচির অংশ হিসেবে জেলা বিএনপির উদ্যোগে এই বিক্ষোভ করা হয়। বিক্ষোভ মিছিলটি জেলা বিএনপির অফিস থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে...
২৫ মিনিট আগে
শীত নিবারণের জন্য একটি মাটির পাত্রে কয়লার আগুন পোহাতেন বিধবা কামরুন নাহার (৭৫)। আর সেই আগুনেই একা ঘরে গভীর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় পুড়ে মারা যান তিনি। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে শরীয়তপুর সদর উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়নের ঢালীকান্দি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
৩১ মিনিট আগেগাইবান্ধা প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলির প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে কেন্দ্রীয় কমিটির কর্মসূচির অংশ হিসেবে জেলা বিএনপির উদ্যোগে এই বিক্ষোভ করা হয়। বিক্ষোভ মিছিলটি জেলা বিএনপির অফিস থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে আবার সেখানেই সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।
এ সময় বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির গ্রাম সরকারবিষয়ক সম্পাদক আনিসুজ্জামান খান বাবু, গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যাপক মইনুল হাসান সাদিক, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোশাররফ হোসেন বাবু, জেলা যুবদলের সভাপতি রাগীব হাসান চৌধুরী, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি খন্দকার জাকারিয়া আলম জীম।
বক্তারা বলেন, নিবার্চনকে বানচাল করতে হাদির ওপর গুলি করা হয়েছে। হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে শাস্তির দাবি জানান তাঁরা।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলির প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে কেন্দ্রীয় কমিটির কর্মসূচির অংশ হিসেবে জেলা বিএনপির উদ্যোগে এই বিক্ষোভ করা হয়। বিক্ষোভ মিছিলটি জেলা বিএনপির অফিস থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে আবার সেখানেই সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।
এ সময় বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির গ্রাম সরকারবিষয়ক সম্পাদক আনিসুজ্জামান খান বাবু, গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যাপক মইনুল হাসান সাদিক, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোশাররফ হোসেন বাবু, জেলা যুবদলের সভাপতি রাগীব হাসান চৌধুরী, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি খন্দকার জাকারিয়া আলম জীম।
বক্তারা বলেন, নিবার্চনকে বানচাল করতে হাদির ওপর গুলি করা হয়েছে। হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে শাস্তির দাবি জানান তাঁরা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আবুল কাসেম মোহাম্মদ জামাল উদ্দীনকে ধাওয়া দিয়েছেন ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এবি জুবায়ের। এ সময় তাঁদের মধ্য ধস্তাধস্তির ঘটনাও ঘটে। পরে ধাওয়া খেয়ে বাধ্য হয়ে ক্যাম্পাস ছেড়েছেন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ওই অধ্যাপক।
২ দিন আগে
বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেছেন, আসন্ন ফেব্রুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের লক্ষ্যে দেশি-বিদেশি সংঘবদ্ধ ষড়যন্ত্র সক্রিয় রয়েছে। এই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই সাম্প্রতিক সময়ে হত্যাকাণ্ড ও হামলার ঘটনা ঘটছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
৭ মিনিট আগে
বিধান রঞ্জন বলেন, শিক্ষক হওয়ার আগেই পেশাগত কোর্স চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ডিপ্লোমা ইন প্রাইমারি এডুকেশন (ডিপিএড) কোর্সের মাধ্যমে যাঁরা শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নিতে চান, তাঁরা আগে থেকে প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের সুযোগ পাবেন। এতে কমিটেড শিক্ষক তৈরি হবে এবং প্রাথমিক শিক্ষায়...
৯ মিনিট আগে
শীত নিবারণের জন্য একটি মাটির পাত্রে কয়লার আগুন পোহাতেন বিধবা কামরুন নাহার (৭৫)। আর সেই আগুনেই একা ঘরে গভীর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় পুড়ে মারা যান তিনি। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে শরীয়তপুর সদর উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়নের ঢালীকান্দি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
৩১ মিনিট আগেশরীয়তপুর প্রতিনিধি

শীত নিবারণের জন্য একটি মাটির পাত্রে কয়লার আগুন পোহাতেন বিধবা কামরুন নাহার (৭৫)। আর সেই আগুনেই একা ঘরে গভীর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় পুড়ে মারা যান তিনি। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে শরীয়তপুর সদর উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়নের ঢালীকান্দি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
মারা যাওয়া কামরুন নাহার ওই গ্রামের মৃত মোসলেম সরদারের স্ত্রী।
আজ সকালে পুলিশ তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কামরুন নাহারের স্বামী মোসলেম সরদার অনেক আগেই মারা গেছেন। তাঁর একমাত্র কন্যাসন্তান বিবাহিত ও অন্যত্র বসবাস করেন। ফলে তিনি একাই স্বামীর বসতভিটায় একটি জরাজীর্ণ টিনের ঘরে বসবাস করতেন এবং আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীদের দানে নিজেই রান্না করে খেতেন।
শীত নিবারণের জন্য কামরুন নাহার প্রায় সময় বিছানার পাশে মাটির তৈরি একটি পাত্রে জ্বালানো কয়লা রাখতেন। ধারণা করা হচ্ছে, ওই পাত্র থেকে আগুন বিছানায় পড়ে গিয়ে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। এতে বিছানার ওপরে পুড়ে ঘটনাস্থলে তাঁর মৃত্যু হয়।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। তবে এর আগেই স্থানীয় বাসিন্দারা আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আনেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বিছানার ওপর আগুনে পুড়ে যাওয়া মরদেহ উদ্ধার করে।
স্থানীয় বাসিন্দা ফরহাদ ঢালী বলেন, ‘রাত ৩টার দিকে আগুন লাগার খবর শুনে আমরা ছুটে গিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করি এবং ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিই। স্থানীয় জনগণ ও ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে ততক্ষণে পুরো ঘর পুড়ে যায়।’
পালং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ নিহত ব্যক্তির মেয়ের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

শীত নিবারণের জন্য একটি মাটির পাত্রে কয়লার আগুন পোহাতেন বিধবা কামরুন নাহার (৭৫)। আর সেই আগুনেই একা ঘরে গভীর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় পুড়ে মারা যান তিনি। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে শরীয়তপুর সদর উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়নের ঢালীকান্দি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
মারা যাওয়া কামরুন নাহার ওই গ্রামের মৃত মোসলেম সরদারের স্ত্রী।
আজ সকালে পুলিশ তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কামরুন নাহারের স্বামী মোসলেম সরদার অনেক আগেই মারা গেছেন। তাঁর একমাত্র কন্যাসন্তান বিবাহিত ও অন্যত্র বসবাস করেন। ফলে তিনি একাই স্বামীর বসতভিটায় একটি জরাজীর্ণ টিনের ঘরে বসবাস করতেন এবং আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীদের দানে নিজেই রান্না করে খেতেন।
শীত নিবারণের জন্য কামরুন নাহার প্রায় সময় বিছানার পাশে মাটির তৈরি একটি পাত্রে জ্বালানো কয়লা রাখতেন। ধারণা করা হচ্ছে, ওই পাত্র থেকে আগুন বিছানায় পড়ে গিয়ে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। এতে বিছানার ওপরে পুড়ে ঘটনাস্থলে তাঁর মৃত্যু হয়।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। তবে এর আগেই স্থানীয় বাসিন্দারা আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আনেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বিছানার ওপর আগুনে পুড়ে যাওয়া মরদেহ উদ্ধার করে।
স্থানীয় বাসিন্দা ফরহাদ ঢালী বলেন, ‘রাত ৩টার দিকে আগুন লাগার খবর শুনে আমরা ছুটে গিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করি এবং ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিই। স্থানীয় জনগণ ও ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে ততক্ষণে পুরো ঘর পুড়ে যায়।’
পালং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ নিহত ব্যক্তির মেয়ের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আবুল কাসেম মোহাম্মদ জামাল উদ্দীনকে ধাওয়া দিয়েছেন ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এবি জুবায়ের। এ সময় তাঁদের মধ্য ধস্তাধস্তির ঘটনাও ঘটে। পরে ধাওয়া খেয়ে বাধ্য হয়ে ক্যাম্পাস ছেড়েছেন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ওই অধ্যাপক।
২ দিন আগে
বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী বলেছেন, আসন্ন ফেব্রুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের লক্ষ্যে দেশি-বিদেশি সংঘবদ্ধ ষড়যন্ত্র সক্রিয় রয়েছে। এই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই সাম্প্রতিক সময়ে হত্যাকাণ্ড ও হামলার ঘটনা ঘটছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
৭ মিনিট আগে
বিধান রঞ্জন বলেন, শিক্ষক হওয়ার আগেই পেশাগত কোর্স চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ডিপ্লোমা ইন প্রাইমারি এডুকেশন (ডিপিএড) কোর্সের মাধ্যমে যাঁরা শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নিতে চান, তাঁরা আগে থেকে প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের সুযোগ পাবেন। এতে কমিটেড শিক্ষক তৈরি হবে এবং প্রাথমিক শিক্ষায়...
৯ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলির প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে কেন্দ্রীয় কমিটির কর্মসূচির অংশ হিসেবে জেলা বিএনপির উদ্যোগে এই বিক্ষোভ করা হয়। বিক্ষোভ মিছিলটি জেলা বিএনপির অফিস থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে...
২৫ মিনিট আগে