ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে হত্যা ও নাশকতা
আমানুর রহমান রনি, ঢাকা

আওয়ামী লীগের শাসনামলের শেষ পর্যায়ে রাজধানীতে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় ডিএমপিভুক্ত এলাকায় করা হত্যা ও নাশকতার ২৮৬টি মামলার মধ্যে ২৬৫টির চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে পুলিশ। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ২২৫টি নাশকতার মামলা এবং ৪০টি হত্যা মামলা।
পুলিশের করা নাশকতার মামলায় বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়েছিল। কোনো কোনো নিহতের পরিবার মামলা করলেও অভিযোগ রয়েছে, সেগুলোর এজাহার নিজেদের ইচ্ছেমতো তৈরি করেছিল পুলিশ।
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) বলেছে, অসত্য তথ্য দিয়ে এসব মামলা করা হয়েছিল। তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার যেভাবে চেয়েছিল, সেভাবেই মামলা হয়েছে। বিএনপি, জামায়াত এবং কোটাবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীসহ লক্ষাধিক আসামি করা হয়েছিল এসব মামলায়। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, পুলিশের চূড়ান্ত প্রতিবেদনের মাধ্যমে তাঁরা এসব মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার এসব মামলা প্রত্যাহার ও সমাধানের উদ্যোগ নেয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) জানিয়েছে, অসত্য তথ্য দিয়ে ইচ্ছেমতো এসব মামলার আসামি করা হয়েছিল। হতাহতের স্বজনেরা কেবল স্বাক্ষর করতেন। তাই এগুলোর চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। মামলাগুলোর বেশির ভাগে জ্ঞাত, অজ্ঞাত—উভয় ধরনের আসামি ছিল। প্রতিটি মামলায় আসামি ছিল ৩৫০ থেকে ৫০০ জন পর্যন্ত। রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী ও শিক্ষার্থীর পাশাপাশি অনেক সাধারণ মানুষও মামলায় অন্তর্ভুক্ত হয়।
ডিএমপি জানিয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে মামলাগুলোর চূড়ান্ত নিষ্পত্তির জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। তার আলোকে তদন্ত ও পর্যালোচনার পর পুলিশ চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে। এতে লক্ষাধিক মানুষ এসব মামলার জটিলতা থেকে মুক্তি পেয়েছে।
পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রাজধানীতে প্রথম নিহতের ঘটনা ঘটে ১৬ জুলাই। সেদিন মিরপুর রোডে হকার শাহজাহান আলীসহ দুজন নিহত হন। শাহজাহানের মা আয়েশা বেগমকে বাদী করে নিউমার্কেট থানায় ১৭ জুলাই হত্যা মামলা করানো হয়। এতে বিএনপি এবং জামায়াতের নেতা ও অজ্ঞাতদের আসামি করা হয়। মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়, কোটাবিরোধী অজ্ঞাতনামা আন্দোলনকারী, জামায়াত-শিবির ও বিএনপির সশস্ত্র লোকজন এক হয়ে শাহজাহানকে আক্রমণ করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
গত ১৭ জুলাই থেকে ১ আগস্ট পর্যন্ত কথিত নাশকতা ও হত্যার ঘটনায় রাজধানীতে করা ২৮৬টি মামলার এজাহারের বক্তব্য প্রায় অভিন্ন। এজাহার বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এতে নাশকতা, হত্যা ইত্যাদিতে বিএনপি, জামায়াত এবং তাদের অঙ্গসংগঠনের শীর্ষ নেতারা জড়িত বলে অভিযোগ করা হয়েছে। তাঁদের নির্দেশেই সন্ত্রাসী বা দুষ্কৃতকারীরা পুলিশকে আক্রমণ করে।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলন কর্মসূচিতে সাধারণত পুলিশের পাশাপাশি সরকারি দলের সঙ্গে যুক্ত ছাত্রলীগ, যুবলীগের কর্মীরা হামলা করলেও মামলা হয়েছে উল্টো আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে। ২৮৬টি মামলার মধ্যে ৬১টি হত্যা মামলা।
নিহতদের স্বজনেরা এখন অভিযোগ করছেন, এসব এজাহার তাঁরা দেননি। নামীয় ও অজ্ঞাতনামা বিএনপি, জামায়াত ও কোটা আন্দোলনকারীদের সবার নামও তাঁরা জানেন না। সব এজাহার পুলিশ নিজেদের ইচ্ছেমতো দিয়েছে।
ডিএমপির তথ্যানুযায়ী, চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া ২৬৫টি মামলার মধ্যে ৪০টি হত্যা এবং ২২৫টি নাশকতার মামলা। তবে এখনো ২১টি হত্যা মামলা তদন্তাধীন। কয়েকটিতে সংশোধিত ও সম্পূরক এজাহার দিয়ে শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়েছে। শীর্ষ কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতাকে ওই সংশোধিত এজাহার অনুযায়ী গ্রেপ্তারও দেখানো হয়েছে। সম্পূরক এজাহারের মধ্যে নিউমার্কেট থানায় শাহজাহান হত্যা মামলা একটি। এ মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে শাহজাহানের মা আয়েশা বেগম বলেন, তাঁর ছেলেকে সরকারি দলের লোকজন হত্যা করেছে। পুলিশ তাকে না জানিয়ে অন্য লোকদের আসামি করেছিল।
একইভাবে গত ১৯ জুলাই পল্টনে রিকশাচালক কামাল মিয়া নিহতের ঘটনায় পরদিন পল্টন থানায় মামলা করেন তাঁর স্ত্রী ফাতেমা খাতুন। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ২০ আগস্ট সম্পূরক এজাহার দেন বাদী। এতে শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, আইজিসহ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা মিলিয়ে ১৩ জনকে আসামি করা হয়। নতুন এজাহারের বিষয়ে জানতে চাইলে ফাতেমা খাতুন বলেন, আগের মামলার বিষয়ে তিনি জানতেন না। এবার ‘জেনে বুঝে’ এজাহার দিয়েছেন।
ডিএমপির জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার উপপুলিশ কমিশনার তালিবুর রহমান এ বিষয়ে বলেন, কোনো মামলার ঘটনা ও আসামি সত্যি না হলে পুলিশের তদন্ত কর্মকর্তা তা উল্লেখ করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেন। আর যদি সত্যতা পাওয়া যায়, তাহলে সেভাবেই প্রতিবেদন দেওয়া হয়। এসব মামলার ক্ষেত্রে ভুল আসামি ও ভুল তথ্য দেওয়া হয়েছিল। তাই সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

আওয়ামী লীগের শাসনামলের শেষ পর্যায়ে রাজধানীতে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় ডিএমপিভুক্ত এলাকায় করা হত্যা ও নাশকতার ২৮৬টি মামলার মধ্যে ২৬৫টির চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে পুলিশ। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ২২৫টি নাশকতার মামলা এবং ৪০টি হত্যা মামলা।
পুলিশের করা নাশকতার মামলায় বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়েছিল। কোনো কোনো নিহতের পরিবার মামলা করলেও অভিযোগ রয়েছে, সেগুলোর এজাহার নিজেদের ইচ্ছেমতো তৈরি করেছিল পুলিশ।
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) বলেছে, অসত্য তথ্য দিয়ে এসব মামলা করা হয়েছিল। তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার যেভাবে চেয়েছিল, সেভাবেই মামলা হয়েছে। বিএনপি, জামায়াত এবং কোটাবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীসহ লক্ষাধিক আসামি করা হয়েছিল এসব মামলায়। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, পুলিশের চূড়ান্ত প্রতিবেদনের মাধ্যমে তাঁরা এসব মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার এসব মামলা প্রত্যাহার ও সমাধানের উদ্যোগ নেয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) জানিয়েছে, অসত্য তথ্য দিয়ে ইচ্ছেমতো এসব মামলার আসামি করা হয়েছিল। হতাহতের স্বজনেরা কেবল স্বাক্ষর করতেন। তাই এগুলোর চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। মামলাগুলোর বেশির ভাগে জ্ঞাত, অজ্ঞাত—উভয় ধরনের আসামি ছিল। প্রতিটি মামলায় আসামি ছিল ৩৫০ থেকে ৫০০ জন পর্যন্ত। রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী ও শিক্ষার্থীর পাশাপাশি অনেক সাধারণ মানুষও মামলায় অন্তর্ভুক্ত হয়।
ডিএমপি জানিয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে মামলাগুলোর চূড়ান্ত নিষ্পত্তির জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। তার আলোকে তদন্ত ও পর্যালোচনার পর পুলিশ চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে। এতে লক্ষাধিক মানুষ এসব মামলার জটিলতা থেকে মুক্তি পেয়েছে।
পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রাজধানীতে প্রথম নিহতের ঘটনা ঘটে ১৬ জুলাই। সেদিন মিরপুর রোডে হকার শাহজাহান আলীসহ দুজন নিহত হন। শাহজাহানের মা আয়েশা বেগমকে বাদী করে নিউমার্কেট থানায় ১৭ জুলাই হত্যা মামলা করানো হয়। এতে বিএনপি এবং জামায়াতের নেতা ও অজ্ঞাতদের আসামি করা হয়। মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়, কোটাবিরোধী অজ্ঞাতনামা আন্দোলনকারী, জামায়াত-শিবির ও বিএনপির সশস্ত্র লোকজন এক হয়ে শাহজাহানকে আক্রমণ করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
গত ১৭ জুলাই থেকে ১ আগস্ট পর্যন্ত কথিত নাশকতা ও হত্যার ঘটনায় রাজধানীতে করা ২৮৬টি মামলার এজাহারের বক্তব্য প্রায় অভিন্ন। এজাহার বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এতে নাশকতা, হত্যা ইত্যাদিতে বিএনপি, জামায়াত এবং তাদের অঙ্গসংগঠনের শীর্ষ নেতারা জড়িত বলে অভিযোগ করা হয়েছে। তাঁদের নির্দেশেই সন্ত্রাসী বা দুষ্কৃতকারীরা পুলিশকে আক্রমণ করে।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলন কর্মসূচিতে সাধারণত পুলিশের পাশাপাশি সরকারি দলের সঙ্গে যুক্ত ছাত্রলীগ, যুবলীগের কর্মীরা হামলা করলেও মামলা হয়েছে উল্টো আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে। ২৮৬টি মামলার মধ্যে ৬১টি হত্যা মামলা।
নিহতদের স্বজনেরা এখন অভিযোগ করছেন, এসব এজাহার তাঁরা দেননি। নামীয় ও অজ্ঞাতনামা বিএনপি, জামায়াত ও কোটা আন্দোলনকারীদের সবার নামও তাঁরা জানেন না। সব এজাহার পুলিশ নিজেদের ইচ্ছেমতো দিয়েছে।
ডিএমপির তথ্যানুযায়ী, চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া ২৬৫টি মামলার মধ্যে ৪০টি হত্যা এবং ২২৫টি নাশকতার মামলা। তবে এখনো ২১টি হত্যা মামলা তদন্তাধীন। কয়েকটিতে সংশোধিত ও সম্পূরক এজাহার দিয়ে শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়েছে। শীর্ষ কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতাকে ওই সংশোধিত এজাহার অনুযায়ী গ্রেপ্তারও দেখানো হয়েছে। সম্পূরক এজাহারের মধ্যে নিউমার্কেট থানায় শাহজাহান হত্যা মামলা একটি। এ মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে শাহজাহানের মা আয়েশা বেগম বলেন, তাঁর ছেলেকে সরকারি দলের লোকজন হত্যা করেছে। পুলিশ তাকে না জানিয়ে অন্য লোকদের আসামি করেছিল।
একইভাবে গত ১৯ জুলাই পল্টনে রিকশাচালক কামাল মিয়া নিহতের ঘটনায় পরদিন পল্টন থানায় মামলা করেন তাঁর স্ত্রী ফাতেমা খাতুন। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ২০ আগস্ট সম্পূরক এজাহার দেন বাদী। এতে শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, আইজিসহ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা মিলিয়ে ১৩ জনকে আসামি করা হয়। নতুন এজাহারের বিষয়ে জানতে চাইলে ফাতেমা খাতুন বলেন, আগের মামলার বিষয়ে তিনি জানতেন না। এবার ‘জেনে বুঝে’ এজাহার দিয়েছেন।
ডিএমপির জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার উপপুলিশ কমিশনার তালিবুর রহমান এ বিষয়ে বলেন, কোনো মামলার ঘটনা ও আসামি সত্যি না হলে পুলিশের তদন্ত কর্মকর্তা তা উল্লেখ করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেন। আর যদি সত্যতা পাওয়া যায়, তাহলে সেভাবেই প্রতিবেদন দেওয়া হয়। এসব মামলার ক্ষেত্রে ভুল আসামি ও ভুল তথ্য দেওয়া হয়েছিল। তাই সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

আওয়ামী লীগের শাসনামলের শেষ পর্যায়ে রাজধানীতে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় ডিএমপিভুক্ত এলাকায় করা হত্যা ও নাশকতার ২৮৬টি মামলার মধ্যে ২৬৫টির চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে পুলিশ। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ২২৫টি নাশকতার মামলা এবং ৪০টি হত্যা মামলা।
১৮ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

আওয়ামী লীগের শাসনামলের শেষ পর্যায়ে রাজধানীতে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় ডিএমপিভুক্ত এলাকায় করা হত্যা ও নাশকতার ২৮৬টি মামলার মধ্যে ২৬৫টির চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে পুলিশ। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ২২৫টি নাশকতার মামলা এবং ৪০টি হত্যা মামলা।
১৮ ডিসেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

আওয়ামী লীগের শাসনামলের শেষ পর্যায়ে রাজধানীতে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় ডিএমপিভুক্ত এলাকায় করা হত্যা ও নাশকতার ২৮৬টি মামলার মধ্যে ২৬৫টির চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে পুলিশ। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ২২৫টি নাশকতার মামলা এবং ৪০টি হত্যা মামলা।
১৮ ডিসেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

আওয়ামী লীগের শাসনামলের শেষ পর্যায়ে রাজধানীতে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় ডিএমপিভুক্ত এলাকায় করা হত্যা ও নাশকতার ২৮৬টি মামলার মধ্যে ২৬৫টির চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে পুলিশ। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ২২৫টি নাশকতার মামলা এবং ৪০টি হত্যা মামলা।
১৮ ডিসেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে