ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসকে ড. ইউনূস

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দল ‘ফ্যাসিবাদের সব বৈশিষ্ট্য’ দেখিয়েছে। বর্তমানে দেশের রাজনীতিতে দলটির আপাতত কোনো স্থান নেই। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
ড. ইউনূসের এই মন্তব্য স্পষ্টভাবে নির্দেশ করে যে ৮৪ বছর বয়সী শান্তিতে নোবেল বিজয়ী এই নেতা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার পক্ষে। তবে তিনি বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নেবে না, যাতে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার সম্ভাব্য কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়ানো যায়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘তবে আপাতত নিশ্চিতভাবেই তাঁর (শেখ হাসিনা) বা আওয়ামী লীগের জন্য বাংলাদেশে কোনো জায়গা নেই। তারা জনগণের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছিল, রাষ্ট্রযন্ত্র ও প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের স্বার্থ হাসিলে ব্যবহার করেছে। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কোনো ফ্যাসিবাদী দলের থাকার অধিকার নেই।’
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ভোট জালিয়াতি, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং শেখ হাসিনার ১৫ বছরের অধিক সময় ধরে শাসনামলে রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার পর থেকেই বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা চলছে। দলটির রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা উচিত, দলে সংস্কারে বাধ্য করা উচিত, নাকি সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা উচিত—এ নিয়ে জনপরিসরে বিপরীতমুখী আলোচনা রয়েছে।
ড. ইউনূসের অনুমান, আওয়ামী লীগ ভেঙে পড়তে পারে। তবে তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার এই দলের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে না। কারণ, অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক সরকার নয়।
ড. ইউনূসের মতে, ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মিলিত মতামতের ভিত্তিতেই। এ বিষয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক পরিসর রাজনৈতিক দলগুলোকেই নির্ধারণ করতে হবে।
শেখ হাসিনা ভারতে কোথায় আছেন, তা স্পষ্ট নয়। তবে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এবং সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেছেন, আওয়ামী লীগ যেকোনো সময় নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত।
নিজের রাজনৈতিক অভিলাষ এবং জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রশ্নে ড. ইউনূস বলেছেন, রাজনীতিতে অংশ নেওয়ার বা রাজনৈতিক দল গঠনের কোনো ইচ্ছা তাঁর নেই। তবে তিনি নির্বাচনের সময়সূচি সম্পর্কে মন্তব্য করতে রাজি হননি। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের কাজ হলো বিষয়গুলো ঠিক করা এবং একটি নতুন সংস্কার অ্যাজেন্ডা তৈরি করা। যখন নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে, আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সে বিষয়ে (নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে) পরামর্শ করব।’
ভারত ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের সবচেয়ে বড় বিদেশি সমর্থক। আওয়ামী লীগের পতনের পর ঢাকা-নয়াদিল্লি সম্পর্ক অনেকটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ড. ইউনূস বলেছেন, তাঁর সরকার শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবে। তবে কেবল তখনই, যখন দেশের আদালত (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল) তাঁর বিরুদ্ধে রায় দেবেন। চলতি মাসেই ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা শেখ হাসিনাকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘তিনি মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সংঘটনের অভিযোগে অভিযুক্ত...রায় ঘোষিত হলে আমরা দুই দেশের মধ্যে প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায় তাঁকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করব। আমি মনে করি, রায় হওয়ার আগে আমাদের এ বিষয়ে কিছু করার নেই।’
শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় গত আগস্টে ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেছিলেন, আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনা সহিংসতা চালিয়েছেন, এই অভিযোগ মিথ্যা। তবে তিনি যেকোনো অভিযোগের মুখোমুখি হতে প্রস্তুত, কারণ, তিনি অবৈধ কিছু করেননি।
ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে সরকার গঠিত হওয়ার পর বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বারবার প্রকাশ করেছেন। এ ছাড়া অনেকেই মনে করেন, এই সরকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে গঠিত। শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর অনেক আওয়ামী লীগ সমর্থক বিদেশে পালিয়ে গেছেন বা আত্মগোপনে আছেন। প্রতিশোধমূলক সহিংসতার কারণে অনেকে নিহতও হয়েছেন।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জুলাই-আগস্টে আন্দোলনের সময় বিক্ষোভকারী, সাধারণ মানুষ, পুলিশসহ প্রায় ৮০০ জন নিহত হয়েছে।
তবে, মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, হিন্দুদের বিরুদ্ধে ‘হত্যাকাণ্ড’ সংঘটিত হয়েছে—ভারতের এমন অভিযোগের সপক্ষে কোনো প্রমাণ নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ বিষয়ে ড. ইউনূস স্বীকার করেন যে হিন্দুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার কিছু ঘটনা ঘটেছে এবং ‘খুব অল্পসংখ্যক’ মানুষ এতে নিহত হয়েছে। তবে তিনি যুক্তি দেন, এই সহিংসতা ধর্মের জন্য নয়, বরং তাঁরা আওয়ামী লীগ সদস্য হওয়ার কারণে হয়েছে।
দেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার প্রশ্নে ড. ইউনূস বলেন, ‘আগস্টে যেসব হিন্দু আক্রমণের শিকার হয়েছেন, তাঁদের অধিকাংশই আওয়ামী লীগের সমর্থক ছিলেন।’ এ সময় তিনি আরও অভিযোগ করেন, সমালোচকেরা এসব ঘটনার কাহিনি ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে প্রচার করেছে।
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে ড. ইউনূস বলেন, ঢাকা ও নয়াদিল্লির মধ্যে বিদ্যুৎ, যৌথ নদীর পানি বণ্টন এবং অন্যান্য অবকাঠামোগত প্রকল্পের মাধ্যমে সম্পর্ক বিদ্যমান। এসবের পাশাপাশি দুই দেশের সাধারণ একটি ইতিহাসও আছে। এসব সম্পর্কের কারণে নয়াদিল্লি অন্তর্বর্তী সরকারকে খুব একটা সমর্থন না করায় এই সরকার ‘ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে।
এ সময় তিনি জানান, মোদি বাংলাদেশ সফরে আসতে চাইলে তাঁকে ‘স্বাগত’ জানানো হবে। ড. ইউনূস বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করেছি এটি বোঝাতে যে—আমরা প্রতিবেশী, আমাদের একে অপরের প্রয়োজন। আমাদের অবশ্যই প্রতিবেশী হিসেবে ভালো সম্পর্ক থাকতে হবে।’

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দল ‘ফ্যাসিবাদের সব বৈশিষ্ট্য’ দেখিয়েছে। বর্তমানে দেশের রাজনীতিতে দলটির আপাতত কোনো স্থান নেই। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
ড. ইউনূসের এই মন্তব্য স্পষ্টভাবে নির্দেশ করে যে ৮৪ বছর বয়সী শান্তিতে নোবেল বিজয়ী এই নেতা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার পক্ষে। তবে তিনি বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নেবে না, যাতে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার সম্ভাব্য কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়ানো যায়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘তবে আপাতত নিশ্চিতভাবেই তাঁর (শেখ হাসিনা) বা আওয়ামী লীগের জন্য বাংলাদেশে কোনো জায়গা নেই। তারা জনগণের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছিল, রাষ্ট্রযন্ত্র ও প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের স্বার্থ হাসিলে ব্যবহার করেছে। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কোনো ফ্যাসিবাদী দলের থাকার অধিকার নেই।’
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ভোট জালিয়াতি, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং শেখ হাসিনার ১৫ বছরের অধিক সময় ধরে শাসনামলে রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার পর থেকেই বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা চলছে। দলটির রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা উচিত, দলে সংস্কারে বাধ্য করা উচিত, নাকি সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা উচিত—এ নিয়ে জনপরিসরে বিপরীতমুখী আলোচনা রয়েছে।
ড. ইউনূসের অনুমান, আওয়ামী লীগ ভেঙে পড়তে পারে। তবে তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার এই দলের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে না। কারণ, অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক সরকার নয়।
ড. ইউনূসের মতে, ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মিলিত মতামতের ভিত্তিতেই। এ বিষয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক পরিসর রাজনৈতিক দলগুলোকেই নির্ধারণ করতে হবে।
শেখ হাসিনা ভারতে কোথায় আছেন, তা স্পষ্ট নয়। তবে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এবং সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেছেন, আওয়ামী লীগ যেকোনো সময় নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত।
নিজের রাজনৈতিক অভিলাষ এবং জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রশ্নে ড. ইউনূস বলেছেন, রাজনীতিতে অংশ নেওয়ার বা রাজনৈতিক দল গঠনের কোনো ইচ্ছা তাঁর নেই। তবে তিনি নির্বাচনের সময়সূচি সম্পর্কে মন্তব্য করতে রাজি হননি। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের কাজ হলো বিষয়গুলো ঠিক করা এবং একটি নতুন সংস্কার অ্যাজেন্ডা তৈরি করা। যখন নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে, আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সে বিষয়ে (নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে) পরামর্শ করব।’
ভারত ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের সবচেয়ে বড় বিদেশি সমর্থক। আওয়ামী লীগের পতনের পর ঢাকা-নয়াদিল্লি সম্পর্ক অনেকটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ড. ইউনূস বলেছেন, তাঁর সরকার শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবে। তবে কেবল তখনই, যখন দেশের আদালত (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল) তাঁর বিরুদ্ধে রায় দেবেন। চলতি মাসেই ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা শেখ হাসিনাকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘তিনি মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সংঘটনের অভিযোগে অভিযুক্ত...রায় ঘোষিত হলে আমরা দুই দেশের মধ্যে প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায় তাঁকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করব। আমি মনে করি, রায় হওয়ার আগে আমাদের এ বিষয়ে কিছু করার নেই।’
শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় গত আগস্টে ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেছিলেন, আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনা সহিংসতা চালিয়েছেন, এই অভিযোগ মিথ্যা। তবে তিনি যেকোনো অভিযোগের মুখোমুখি হতে প্রস্তুত, কারণ, তিনি অবৈধ কিছু করেননি।
ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে সরকার গঠিত হওয়ার পর বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বারবার প্রকাশ করেছেন। এ ছাড়া অনেকেই মনে করেন, এই সরকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে গঠিত। শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর অনেক আওয়ামী লীগ সমর্থক বিদেশে পালিয়ে গেছেন বা আত্মগোপনে আছেন। প্রতিশোধমূলক সহিংসতার কারণে অনেকে নিহতও হয়েছেন।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জুলাই-আগস্টে আন্দোলনের সময় বিক্ষোভকারী, সাধারণ মানুষ, পুলিশসহ প্রায় ৮০০ জন নিহত হয়েছে।
তবে, মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, হিন্দুদের বিরুদ্ধে ‘হত্যাকাণ্ড’ সংঘটিত হয়েছে—ভারতের এমন অভিযোগের সপক্ষে কোনো প্রমাণ নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ বিষয়ে ড. ইউনূস স্বীকার করেন যে হিন্দুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার কিছু ঘটনা ঘটেছে এবং ‘খুব অল্পসংখ্যক’ মানুষ এতে নিহত হয়েছে। তবে তিনি যুক্তি দেন, এই সহিংসতা ধর্মের জন্য নয়, বরং তাঁরা আওয়ামী লীগ সদস্য হওয়ার কারণে হয়েছে।
দেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার প্রশ্নে ড. ইউনূস বলেন, ‘আগস্টে যেসব হিন্দু আক্রমণের শিকার হয়েছেন, তাঁদের অধিকাংশই আওয়ামী লীগের সমর্থক ছিলেন।’ এ সময় তিনি আরও অভিযোগ করেন, সমালোচকেরা এসব ঘটনার কাহিনি ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে প্রচার করেছে।
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে ড. ইউনূস বলেন, ঢাকা ও নয়াদিল্লির মধ্যে বিদ্যুৎ, যৌথ নদীর পানি বণ্টন এবং অন্যান্য অবকাঠামোগত প্রকল্পের মাধ্যমে সম্পর্ক বিদ্যমান। এসবের পাশাপাশি দুই দেশের সাধারণ একটি ইতিহাসও আছে। এসব সম্পর্কের কারণে নয়াদিল্লি অন্তর্বর্তী সরকারকে খুব একটা সমর্থন না করায় এই সরকার ‘ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে।
এ সময় তিনি জানান, মোদি বাংলাদেশ সফরে আসতে চাইলে তাঁকে ‘স্বাগত’ জানানো হবে। ড. ইউনূস বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করেছি এটি বোঝাতে যে—আমরা প্রতিবেশী, আমাদের একে অপরের প্রয়োজন। আমাদের অবশ্যই প্রতিবেশী হিসেবে ভালো সম্পর্ক থাকতে হবে।’

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার পক্ষে ড. ইউনূস। তবে অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নেবে না তাঁর সরকার, যাতে বাংলাদেশ–ভারতের মধ্যকার সম্ভাব্য কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়ানো যায়।
৩০ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার পক্ষে ড. ইউনূস। তবে অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নেবে না তাঁর সরকার, যাতে বাংলাদেশ–ভারতের মধ্যকার সম্ভাব্য কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়ানো যায়।
৩০ অক্টোবর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার পক্ষে ড. ইউনূস। তবে অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নেবে না তাঁর সরকার, যাতে বাংলাদেশ–ভারতের মধ্যকার সম্ভাব্য কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়ানো যায়।
৩০ অক্টোবর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার পক্ষে ড. ইউনূস। তবে অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নেবে না তাঁর সরকার, যাতে বাংলাদেশ–ভারতের মধ্যকার সম্ভাব্য কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়ানো যায়।
৩০ অক্টোবর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে