ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসকে ড. ইউনূস

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দল ‘ফ্যাসিবাদের সব বৈশিষ্ট্য’ দেখিয়েছে। বর্তমানে দেশের রাজনীতিতে দলটির আপাতত কোনো স্থান নেই। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
ড. ইউনূসের এই মন্তব্য স্পষ্টভাবে নির্দেশ করে যে ৮৪ বছর বয়সী শান্তিতে নোবেল বিজয়ী এই নেতা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার পক্ষে। তবে তিনি বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নেবে না, যাতে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার সম্ভাব্য কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়ানো যায়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘তবে আপাতত নিশ্চিতভাবেই তাঁর (শেখ হাসিনা) বা আওয়ামী লীগের জন্য বাংলাদেশে কোনো জায়গা নেই। তারা জনগণের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছিল, রাষ্ট্রযন্ত্র ও প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের স্বার্থ হাসিলে ব্যবহার করেছে। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কোনো ফ্যাসিবাদী দলের থাকার অধিকার নেই।’
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ভোট জালিয়াতি, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং শেখ হাসিনার ১৫ বছরের অধিক সময় ধরে শাসনামলে রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার পর থেকেই বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা চলছে। দলটির রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা উচিত, দলে সংস্কারে বাধ্য করা উচিত, নাকি সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা উচিত—এ নিয়ে জনপরিসরে বিপরীতমুখী আলোচনা রয়েছে।
ড. ইউনূসের অনুমান, আওয়ামী লীগ ভেঙে পড়তে পারে। তবে তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার এই দলের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে না। কারণ, অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক সরকার নয়।
ড. ইউনূসের মতে, ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মিলিত মতামতের ভিত্তিতেই। এ বিষয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক পরিসর রাজনৈতিক দলগুলোকেই নির্ধারণ করতে হবে।
শেখ হাসিনা ভারতে কোথায় আছেন, তা স্পষ্ট নয়। তবে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এবং সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেছেন, আওয়ামী লীগ যেকোনো সময় নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত।
নিজের রাজনৈতিক অভিলাষ এবং জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রশ্নে ড. ইউনূস বলেছেন, রাজনীতিতে অংশ নেওয়ার বা রাজনৈতিক দল গঠনের কোনো ইচ্ছা তাঁর নেই। তবে তিনি নির্বাচনের সময়সূচি সম্পর্কে মন্তব্য করতে রাজি হননি। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের কাজ হলো বিষয়গুলো ঠিক করা এবং একটি নতুন সংস্কার অ্যাজেন্ডা তৈরি করা। যখন নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে, আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সে বিষয়ে (নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে) পরামর্শ করব।’
ভারত ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের সবচেয়ে বড় বিদেশি সমর্থক। আওয়ামী লীগের পতনের পর ঢাকা-নয়াদিল্লি সম্পর্ক অনেকটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ড. ইউনূস বলেছেন, তাঁর সরকার শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবে। তবে কেবল তখনই, যখন দেশের আদালত (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল) তাঁর বিরুদ্ধে রায় দেবেন। চলতি মাসেই ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা শেখ হাসিনাকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘তিনি মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সংঘটনের অভিযোগে অভিযুক্ত...রায় ঘোষিত হলে আমরা দুই দেশের মধ্যে প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায় তাঁকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করব। আমি মনে করি, রায় হওয়ার আগে আমাদের এ বিষয়ে কিছু করার নেই।’
শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় গত আগস্টে ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেছিলেন, আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনা সহিংসতা চালিয়েছেন, এই অভিযোগ মিথ্যা। তবে তিনি যেকোনো অভিযোগের মুখোমুখি হতে প্রস্তুত, কারণ, তিনি অবৈধ কিছু করেননি।
ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে সরকার গঠিত হওয়ার পর বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বারবার প্রকাশ করেছেন। এ ছাড়া অনেকেই মনে করেন, এই সরকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে গঠিত। শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর অনেক আওয়ামী লীগ সমর্থক বিদেশে পালিয়ে গেছেন বা আত্মগোপনে আছেন। প্রতিশোধমূলক সহিংসতার কারণে অনেকে নিহতও হয়েছেন।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জুলাই-আগস্টে আন্দোলনের সময় বিক্ষোভকারী, সাধারণ মানুষ, পুলিশসহ প্রায় ৮০০ জন নিহত হয়েছে।
তবে, মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, হিন্দুদের বিরুদ্ধে ‘হত্যাকাণ্ড’ সংঘটিত হয়েছে—ভারতের এমন অভিযোগের সপক্ষে কোনো প্রমাণ নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ বিষয়ে ড. ইউনূস স্বীকার করেন যে হিন্দুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার কিছু ঘটনা ঘটেছে এবং ‘খুব অল্পসংখ্যক’ মানুষ এতে নিহত হয়েছে। তবে তিনি যুক্তি দেন, এই সহিংসতা ধর্মের জন্য নয়, বরং তাঁরা আওয়ামী লীগ সদস্য হওয়ার কারণে হয়েছে।
দেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার প্রশ্নে ড. ইউনূস বলেন, ‘আগস্টে যেসব হিন্দু আক্রমণের শিকার হয়েছেন, তাঁদের অধিকাংশই আওয়ামী লীগের সমর্থক ছিলেন।’ এ সময় তিনি আরও অভিযোগ করেন, সমালোচকেরা এসব ঘটনার কাহিনি ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে প্রচার করেছে।
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে ড. ইউনূস বলেন, ঢাকা ও নয়াদিল্লির মধ্যে বিদ্যুৎ, যৌথ নদীর পানি বণ্টন এবং অন্যান্য অবকাঠামোগত প্রকল্পের মাধ্যমে সম্পর্ক বিদ্যমান। এসবের পাশাপাশি দুই দেশের সাধারণ একটি ইতিহাসও আছে। এসব সম্পর্কের কারণে নয়াদিল্লি অন্তর্বর্তী সরকারকে খুব একটা সমর্থন না করায় এই সরকার ‘ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে।
এ সময় তিনি জানান, মোদি বাংলাদেশ সফরে আসতে চাইলে তাঁকে ‘স্বাগত’ জানানো হবে। ড. ইউনূস বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করেছি এটি বোঝাতে যে—আমরা প্রতিবেশী, আমাদের একে অপরের প্রয়োজন। আমাদের অবশ্যই প্রতিবেশী হিসেবে ভালো সম্পর্ক থাকতে হবে।’

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দল ‘ফ্যাসিবাদের সব বৈশিষ্ট্য’ দেখিয়েছে। বর্তমানে দেশের রাজনীতিতে দলটির আপাতত কোনো স্থান নেই। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
ড. ইউনূসের এই মন্তব্য স্পষ্টভাবে নির্দেশ করে যে ৮৪ বছর বয়সী শান্তিতে নোবেল বিজয়ী এই নেতা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার পক্ষে। তবে তিনি বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নেবে না, যাতে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার সম্ভাব্য কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়ানো যায়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘তবে আপাতত নিশ্চিতভাবেই তাঁর (শেখ হাসিনা) বা আওয়ামী লীগের জন্য বাংলাদেশে কোনো জায়গা নেই। তারা জনগণের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছিল, রাষ্ট্রযন্ত্র ও প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের স্বার্থ হাসিলে ব্যবহার করেছে। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কোনো ফ্যাসিবাদী দলের থাকার অধিকার নেই।’
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ভোট জালিয়াতি, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং শেখ হাসিনার ১৫ বছরের অধিক সময় ধরে শাসনামলে রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার পর থেকেই বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা চলছে। দলটির রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা উচিত, দলে সংস্কারে বাধ্য করা উচিত, নাকি সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা উচিত—এ নিয়ে জনপরিসরে বিপরীতমুখী আলোচনা রয়েছে।
ড. ইউনূসের অনুমান, আওয়ামী লীগ ভেঙে পড়তে পারে। তবে তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার এই দলের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে না। কারণ, অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক সরকার নয়।
ড. ইউনূসের মতে, ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মিলিত মতামতের ভিত্তিতেই। এ বিষয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক পরিসর রাজনৈতিক দলগুলোকেই নির্ধারণ করতে হবে।
শেখ হাসিনা ভারতে কোথায় আছেন, তা স্পষ্ট নয়। তবে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এবং সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেছেন, আওয়ামী লীগ যেকোনো সময় নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত।
নিজের রাজনৈতিক অভিলাষ এবং জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রশ্নে ড. ইউনূস বলেছেন, রাজনীতিতে অংশ নেওয়ার বা রাজনৈতিক দল গঠনের কোনো ইচ্ছা তাঁর নেই। তবে তিনি নির্বাচনের সময়সূচি সম্পর্কে মন্তব্য করতে রাজি হননি। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের কাজ হলো বিষয়গুলো ঠিক করা এবং একটি নতুন সংস্কার অ্যাজেন্ডা তৈরি করা। যখন নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে, আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সে বিষয়ে (নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে) পরামর্শ করব।’
ভারত ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের সবচেয়ে বড় বিদেশি সমর্থক। আওয়ামী লীগের পতনের পর ঢাকা-নয়াদিল্লি সম্পর্ক অনেকটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ড. ইউনূস বলেছেন, তাঁর সরকার শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবে। তবে কেবল তখনই, যখন দেশের আদালত (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল) তাঁর বিরুদ্ধে রায় দেবেন। চলতি মাসেই ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা শেখ হাসিনাকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘তিনি মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সংঘটনের অভিযোগে অভিযুক্ত...রায় ঘোষিত হলে আমরা দুই দেশের মধ্যে প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায় তাঁকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করব। আমি মনে করি, রায় হওয়ার আগে আমাদের এ বিষয়ে কিছু করার নেই।’
শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় গত আগস্টে ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেছিলেন, আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনা সহিংসতা চালিয়েছেন, এই অভিযোগ মিথ্যা। তবে তিনি যেকোনো অভিযোগের মুখোমুখি হতে প্রস্তুত, কারণ, তিনি অবৈধ কিছু করেননি।
ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে সরকার গঠিত হওয়ার পর বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বারবার প্রকাশ করেছেন। এ ছাড়া অনেকেই মনে করেন, এই সরকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে গঠিত। শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর অনেক আওয়ামী লীগ সমর্থক বিদেশে পালিয়ে গেছেন বা আত্মগোপনে আছেন। প্রতিশোধমূলক সহিংসতার কারণে অনেকে নিহতও হয়েছেন।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জুলাই-আগস্টে আন্দোলনের সময় বিক্ষোভকারী, সাধারণ মানুষ, পুলিশসহ প্রায় ৮০০ জন নিহত হয়েছে।
তবে, মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, হিন্দুদের বিরুদ্ধে ‘হত্যাকাণ্ড’ সংঘটিত হয়েছে—ভারতের এমন অভিযোগের সপক্ষে কোনো প্রমাণ নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ বিষয়ে ড. ইউনূস স্বীকার করেন যে হিন্দুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার কিছু ঘটনা ঘটেছে এবং ‘খুব অল্পসংখ্যক’ মানুষ এতে নিহত হয়েছে। তবে তিনি যুক্তি দেন, এই সহিংসতা ধর্মের জন্য নয়, বরং তাঁরা আওয়ামী লীগ সদস্য হওয়ার কারণে হয়েছে।
দেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার প্রশ্নে ড. ইউনূস বলেন, ‘আগস্টে যেসব হিন্দু আক্রমণের শিকার হয়েছেন, তাঁদের অধিকাংশই আওয়ামী লীগের সমর্থক ছিলেন।’ এ সময় তিনি আরও অভিযোগ করেন, সমালোচকেরা এসব ঘটনার কাহিনি ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে প্রচার করেছে।
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে ড. ইউনূস বলেন, ঢাকা ও নয়াদিল্লির মধ্যে বিদ্যুৎ, যৌথ নদীর পানি বণ্টন এবং অন্যান্য অবকাঠামোগত প্রকল্পের মাধ্যমে সম্পর্ক বিদ্যমান। এসবের পাশাপাশি দুই দেশের সাধারণ একটি ইতিহাসও আছে। এসব সম্পর্কের কারণে নয়াদিল্লি অন্তর্বর্তী সরকারকে খুব একটা সমর্থন না করায় এই সরকার ‘ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে।
এ সময় তিনি জানান, মোদি বাংলাদেশ সফরে আসতে চাইলে তাঁকে ‘স্বাগত’ জানানো হবে। ড. ইউনূস বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করেছি এটি বোঝাতে যে—আমরা প্রতিবেশী, আমাদের একে অপরের প্রয়োজন। আমাদের অবশ্যই প্রতিবেশী হিসেবে ভালো সম্পর্ক থাকতে হবে।’

আওয়ামী লীগের শাসনামলে টিএফআই সেলে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশের তারিখ পেছানো হয়েছে। আজ রোববার এই মামলায় অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ দেওয়ার কথা ছিল।
৪২ মিনিট আগে
প্রবাসীদের মধ্যে সৌদি আরব থেকে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৩৬ হাজার ৩১৯ জন নিবন্ধন করেছেন। এ ছাড়া কাতারে ৫১ হাজার ৫৮২ জন, ওমানে ৩৭ হাজার ৭৫৫, মালয়েশিয়ায় ৩৫ হাজার ৪৬৭, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২৬ হাজার ৪১৮, যুক্তরাষ্ট্রে ২৩ হাজার ৮০২, কুয়েতে ১৯ হাজার ৬৭৯, যুক্তরাজ্যে ১৮ হাজার ৪৭৯, সিঙ্গাপুরে...
১ ঘণ্টা আগে
বিমান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়। আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা প্রটোকল অনুযায়ী, নিষিদ্ধ বা অবৈধ দ্রব্য বহনের আশঙ্কা দেখা দিলে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের লাগেজ তল্লাশিকালে প্রয়োজনে তালা ভাঙা, চেইন কাটা বা লাগেজের...
২ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে জাতীয় কমিটির নেতারা বলেন, ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যসহ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা কষ্টকর হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আকস্মিক ট্রেনের ভাড়া বৃদ্ধির কারণে এসব রুটের নিয়মিত যাত্রীদের জীবনযাত্রা আরও দুর্বিষহ হয়ে উঠবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী লীগের শাসনামলে টিএফআই সেলে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ ২৩ ডিসেম্বর। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ আদেশের জন্য এই দিন ধার্য করেন।
ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত তিন আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ ও সাতজনের পক্ষে ছিলেন তাবারক হোসেন। পলাতক আসামি শেখ হাসিনার পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী এম হাসান ইমাম ও পলাতক তিন সেনা কর্মকর্তার পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুজাদ মিয়া।
এর আগে এই মামলায় অভিযোগ গঠনের জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়েছিল। তবে আজ সিনিয়র আইনজীবী হিসেবে মনসুরুল হক চৌধুরী এই মামলায় শুনানি করতে সময় আবেদন করেন। পরে ট্রাইব্যুনাল তাঁকে শুনানি করতে আগামীকাল এবং আদেশের জন্য ২৩ ডিসেম্বর দিন ঠিক করে দেন।
এই মামলায় ১৭ আসামির মধ্যে রোববার শুনানির সময় ১০ সেনা কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা হলেন র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল এবং সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
এই মামলায় পলাতক রয়েছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শেখ হাসিনার সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ এবং সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন।
এর আগে র্যাবের টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশনের (টিএফআই) মাধ্যমে গুম-নির্যাতনের ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন। পরে ওই দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। এই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ১৪ জনকে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে।

আওয়ামী লীগের শাসনামলে টিএফআই সেলে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ ২৩ ডিসেম্বর। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ আদেশের জন্য এই দিন ধার্য করেন।
ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত তিন আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ ও সাতজনের পক্ষে ছিলেন তাবারক হোসেন। পলাতক আসামি শেখ হাসিনার পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী এম হাসান ইমাম ও পলাতক তিন সেনা কর্মকর্তার পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুজাদ মিয়া।
এর আগে এই মামলায় অভিযোগ গঠনের জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়েছিল। তবে আজ সিনিয়র আইনজীবী হিসেবে মনসুরুল হক চৌধুরী এই মামলায় শুনানি করতে সময় আবেদন করেন। পরে ট্রাইব্যুনাল তাঁকে শুনানি করতে আগামীকাল এবং আদেশের জন্য ২৩ ডিসেম্বর দিন ঠিক করে দেন।
এই মামলায় ১৭ আসামির মধ্যে রোববার শুনানির সময় ১০ সেনা কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা হলেন র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল এবং সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
এই মামলায় পলাতক রয়েছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শেখ হাসিনার সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ এবং সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন।
এর আগে র্যাবের টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশনের (টিএফআই) মাধ্যমে গুম-নির্যাতনের ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন। পরে ওই দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। এই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ১৪ জনকে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার পক্ষে ড. ইউনূস। তবে অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নেবে না তাঁর সরকার, যাতে বাংলাদেশ–ভারতের মধ্যকার সম্ভাব্য কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়ানো যায়।
৩০ অক্টোবর ২০২৪
প্রবাসীদের মধ্যে সৌদি আরব থেকে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৩৬ হাজার ৩১৯ জন নিবন্ধন করেছেন। এ ছাড়া কাতারে ৫১ হাজার ৫৮২ জন, ওমানে ৩৭ হাজার ৭৫৫, মালয়েশিয়ায় ৩৫ হাজার ৪৬৭, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২৬ হাজার ৪১৮, যুক্তরাষ্ট্রে ২৩ হাজার ৮০২, কুয়েতে ১৯ হাজার ৬৭৯, যুক্তরাজ্যে ১৮ হাজার ৪৭৯, সিঙ্গাপুরে...
১ ঘণ্টা আগে
বিমান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়। আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা প্রটোকল অনুযায়ী, নিষিদ্ধ বা অবৈধ দ্রব্য বহনের আশঙ্কা দেখা দিলে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের লাগেজ তল্লাশিকালে প্রয়োজনে তালা ভাঙা, চেইন কাটা বা লাগেজের...
২ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে জাতীয় কমিটির নেতারা বলেন, ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যসহ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা কষ্টকর হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আকস্মিক ট্রেনের ভাড়া বৃদ্ধির কারণে এসব রুটের নিয়মিত যাত্রীদের জীবনযাত্রা আরও দুর্বিষহ হয়ে উঠবে।
২ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে ভোটাধিকার প্রয়োগের লক্ষ্যে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ৫ লাখ ৫৭ হাজার ৮৫৯ জন ভোটার নিবন্ধন করেছেন।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাশাপাশি নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত ও নিজ ভোটার এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরাও ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করছেন।
আজ রোববার দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত পোস্টাল ভোটিং আপডেট থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, অ্যাপটির মাধ্যমে এখন পর্যন্ত মোট ৫ লাখ ৫৭ হাজার ৮৫৯ জন ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাঁদের মধ্যে ৫ লাখ ২৩ হাজার ২৩৮ জন পুরুষ ও ৩৪ হাজার ৬১৯ জন নারী রয়েছেন।
প্রবাসীদের মধ্যে সৌদি আরব থেকে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৩৬ হাজার ৩১৯ জন নিবন্ধন করেছেন। এ ছাড়া কাতারে ৫১ হাজার ৫৮২ জন, ওমানে ৩৭ হাজার ৭৫৫, মালয়েশিয়ায় ৩৫ হাজার ৪৬৭, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২৬ হাজার ৪১৮, যুক্তরাষ্ট্রে ২৩ হাজার ৮০২, কুয়েতে ১৯ হাজার ৬৭৯, যুক্তরাজ্যে ১৮ হাজার ৪৭৯, সিঙ্গাপুরে ১৭ হাজার ৫৯, ইতালিতে ১৩ হাজার ৬৯২ ও কানাডায় ১১ হাজার ১১১ জন নিবন্ধন করেছেন।
অপর দিকে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপের মাধ্যমে আজ দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত দেশে অবস্থানরত ৮৩ হাজার ৮২ জন বাংলাদেশি ভোটার ইন কান্ট্রি পোস্টাল ভোট এই ক্যাটাগরিতে নিবন্ধন করেছেন।
জেলা অনুযায়ী নিবন্ধন: পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনকারীদের মধ্যে সর্বোচ্চ কুমিল্লা জেলায় ৫৬ হাজার ৮৮৯ জন। এ ছাড়া ঢাকা জেলায় ৪৮ হাজার ২৫৪ জন, চট্টগ্রামে ৪৭ হাজার ৩৩৯, নোয়াখালীতে ৩২ হাজার ৭৪৫, সিলেটে ২৩ হাজার ৫৯৫ ও চাঁদপুর ২২ হাজার ৩০৫ ভোটার নিবন্ধন করেছেন।
নির্বাচনী আসন অনুযায়ী নিবন্ধন: অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনকারীদের মধ্যে সর্বোচ্চ ফেনী-৩ আসনে ৮ হাজার ৭৯২ জন ভোটার নিবন্ধন করেছেন। এ ছাড়া চট্টগ্রাম-১৫ আসনে ৮ হাজার ৭৫ জন, নোয়াখালী-১ আসনে ৭ হাজার ৭৫৭, কুমিল্লা-১০ আসনে ৭ হাজার ৬৪৩ ও নোয়াখালী-৩ আসনে ৭ হাজার ২৯০ জন ভোটার পোস্টাল ভোট দিতে নিবন্ধন করেছেন।
প্রবাসীদের কাছে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো শুরু: জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটে ভোটাধিকার প্রয়োগের লক্ষ্যে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনকারী প্রবাসী ভোটারদের কাছে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
গতকাল শনিবার ও শুক্রবার সন্ধ্যায় মোট ১০টি দেশের ৪১ হাজার ৫৪৩ জন প্রবাসী ভোটারের কাছে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো হয়েছে বলে বাসসকে নিশ্চিত করেছেন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনবিষয়ক আউট অব কান্ট্রি ভোটিং সিস্টেম অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন (ওসিভি-এসডিআই) প্রকল্পের টিম লিডার সালীম আহমাদ খান।
তিনি বলেন, গত শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে প্রবাসী বাংলাদেশি ভোটারদের কাছে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো শুরু হয়েছে। সেদিন তিন দেশে এবং পরদিন সাত দেশে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো হয়েছে।
সালীম আহমাদ খান বলেন, আগামী ২১ জানুয়ারি প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেবে ইসি। প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন হলে অ্যাপের মাধ্যমে অথবা নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে ভোটাররা তা জানতে পারবেন। ভোট দেওয়ার জন্য ভোটাররা পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপে লগইন করে সংশ্লিষ্ট আসনের প্রার্থীদের তালিকা দেখতে পাবেন এবং নির্দেশিকাতে প্রদত্ত পদ্ধতিতে ব্যালট পেপারে প্রতীকের পাশে ফাঁকা ঘরে টিক চিহ্ন বা ক্রস চিহ্ন দেবেন।
তিনি বলেন, প্রবাসীদের কেউ যদি (আগে থেকে প্রার্থীর বিষয় নিশ্চিত হয়ে) প্রতীক বরাদ্দের আগে ভোট দেন, তাহলে সে ক্ষেত্রে তাঁর ভোট বাতিল হবে না। তবে নিয়ম অনুযায়ী প্রতীক বরাদ্দ হওয়ার পর প্রার্থী দেখে ভোট দেবেন প্রবাসীরা।
ইসির কর্মকর্তারা জানান, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য ও মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো হয়েছে। এই তিন দেশের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া ৮৯২টি, যুক্তরাজ্যে ৫৭৩ ও মালয়েশিয়ায় ৬ হাজার ২৪৬টি পোস্টাল ব্যালট পাঠানো হয়েছে।
অপর দিকে গতকাল সন্ধ্যায় মোট সাতটি দেশে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো হয়েছে। এই সাত দেশের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ৮ হাজার ৪৮০টি, চীনে ৬৮১, কুয়েতে ১ হাজার ৩১০, কাতারে ২ হাজার ৭৩৭, সৌদি আরবে ৭ হাজার ৩৪৩, জাপানে ৫ হাজার ৬০০ এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় ৭ হাজার ৬৮১টি।
নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিতদের নিবন্ধন ১৮ থেকে ২৫ ডিসেম্বর: জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটে নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিদের ১৮ থেকে ২৫ ডিসেম্বরের মধ্যে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপের মাধ্যমে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে নিবন্ধন করতে বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) এক বার্তায় বলা হয়েছে, নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিরা ১৮ থেকে ২৫ ডিসেম্বরে মধ্যে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করুন।
আইনি হেফাজতে থাকা ভোটারদের নিবন্ধন ২১ থেকে ২৪ ডিসেম্বর: পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপের মাধ্যমে আইনি হেফাজতে থাকা ভোটারদের ২১ থেকে ২৪ ডিসেম্বর নিবন্ধন করতে বলেছে নির্বাচন কমিশন।
এ বিষয়ে ইসির বার্তায় বলা হয়, জাতীয় নির্বাচনে আইনি হেফাজতে থাকা ভোটাররা ২১ থেকে ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করুন।
ইসির অপর এক বার্তায় বলা হয়, ‘পোস্টাল ব্যালট পেতে হলে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপে নিবন্ধনের সময় আপনার অবস্থানকালীন দেশের প্রচলিত নিয়মানুযায়ী সঠিক ঠিকানা দিন। প্রয়োজনে কর্মস্থল অথবা পরিচিতজনের ঠিকানা দিন। সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা ছাড়া পোস্টাল ব্যালট পেপার ভোটারদের কাছে পাঠানো সম্ভব হবে না।’
এদিকে নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ও আওতাধীন মাঠপর্যায়ের রাজস্ব খাতের সব কর্মকর্তা/কর্মচারী, যাঁরা সরকারি দায়িত্ব পালনের কারণে নিজ ভোটার এলাকার বাইরে অবস্থান করছেন, তাঁদের আইটি সাপোর্টেড পোস্টাল ব্যালটে (আইসিপিলি) ভোট দিতে ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে আবশ্যিকভাবে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করার নির্দেশনা দিয়েছে ইসি।
সরকারি চাকরিজীবীদের নিবন্ধন ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত: নিজ ভোটার এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরা তফসিল ঘোষণার পর থেকে ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন।
এ বিষয়ে ইসির এক বার্তায় বলা হয়, জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, নিজ নির্বাচনী এলাকার বাইরে কর্মরত সরকারি চাকরিজীবী ও আইনি হেফাজতে থাকা ভোটাররা ইন কান্ট্রি পোস্টাল ভোটের (আইসিপিভি) মাধ্যমে ২৫ ডিসেম্বরের মধ্যে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপে সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।
গত ১৮ নভেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপ উদ্বোধন করেন এবং ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের জন্য ১৪৮টি নির্দিষ্ট দেশে ভোটার নিবন্ধনের সময়সূচি ঘোষণা করেন।
পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে প্রবাসী ভোটারকে অবশ্যই যেখান থেকে ভোট দেবেন, সে দেশের মোবাইল নম্বর ব্যবহার করতে হবে।
নিবন্ধনের জন্য প্রথমে গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপ স্টোর থেকে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপটি ডাউনলোড ও ইনস্টল করতে হবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে ভোটাধিকার প্রয়োগের লক্ষ্যে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ৫ লাখ ৫৭ হাজার ৮৫৯ জন ভোটার নিবন্ধন করেছেন।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাশাপাশি নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত ও নিজ ভোটার এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরাও ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করছেন।
আজ রোববার দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত পোস্টাল ভোটিং আপডেট থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, অ্যাপটির মাধ্যমে এখন পর্যন্ত মোট ৫ লাখ ৫৭ হাজার ৮৫৯ জন ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাঁদের মধ্যে ৫ লাখ ২৩ হাজার ২৩৮ জন পুরুষ ও ৩৪ হাজার ৬১৯ জন নারী রয়েছেন।
প্রবাসীদের মধ্যে সৌদি আরব থেকে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৩৬ হাজার ৩১৯ জন নিবন্ধন করেছেন। এ ছাড়া কাতারে ৫১ হাজার ৫৮২ জন, ওমানে ৩৭ হাজার ৭৫৫, মালয়েশিয়ায় ৩৫ হাজার ৪৬৭, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২৬ হাজার ৪১৮, যুক্তরাষ্ট্রে ২৩ হাজার ৮০২, কুয়েতে ১৯ হাজার ৬৭৯, যুক্তরাজ্যে ১৮ হাজার ৪৭৯, সিঙ্গাপুরে ১৭ হাজার ৫৯, ইতালিতে ১৩ হাজার ৬৯২ ও কানাডায় ১১ হাজার ১১১ জন নিবন্ধন করেছেন।
অপর দিকে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপের মাধ্যমে আজ দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত দেশে অবস্থানরত ৮৩ হাজার ৮২ জন বাংলাদেশি ভোটার ইন কান্ট্রি পোস্টাল ভোট এই ক্যাটাগরিতে নিবন্ধন করেছেন।
জেলা অনুযায়ী নিবন্ধন: পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনকারীদের মধ্যে সর্বোচ্চ কুমিল্লা জেলায় ৫৬ হাজার ৮৮৯ জন। এ ছাড়া ঢাকা জেলায় ৪৮ হাজার ২৫৪ জন, চট্টগ্রামে ৪৭ হাজার ৩৩৯, নোয়াখালীতে ৩২ হাজার ৭৪৫, সিলেটে ২৩ হাজার ৫৯৫ ও চাঁদপুর ২২ হাজার ৩০৫ ভোটার নিবন্ধন করেছেন।
নির্বাচনী আসন অনুযায়ী নিবন্ধন: অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনকারীদের মধ্যে সর্বোচ্চ ফেনী-৩ আসনে ৮ হাজার ৭৯২ জন ভোটার নিবন্ধন করেছেন। এ ছাড়া চট্টগ্রাম-১৫ আসনে ৮ হাজার ৭৫ জন, নোয়াখালী-১ আসনে ৭ হাজার ৭৫৭, কুমিল্লা-১০ আসনে ৭ হাজার ৬৪৩ ও নোয়াখালী-৩ আসনে ৭ হাজার ২৯০ জন ভোটার পোস্টাল ভোট দিতে নিবন্ধন করেছেন।
প্রবাসীদের কাছে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো শুরু: জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটে ভোটাধিকার প্রয়োগের লক্ষ্যে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনকারী প্রবাসী ভোটারদের কাছে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
গতকাল শনিবার ও শুক্রবার সন্ধ্যায় মোট ১০টি দেশের ৪১ হাজার ৫৪৩ জন প্রবাসী ভোটারের কাছে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো হয়েছে বলে বাসসকে নিশ্চিত করেছেন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনবিষয়ক আউট অব কান্ট্রি ভোটিং সিস্টেম অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন (ওসিভি-এসডিআই) প্রকল্পের টিম লিডার সালীম আহমাদ খান।
তিনি বলেন, গত শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে প্রবাসী বাংলাদেশি ভোটারদের কাছে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো শুরু হয়েছে। সেদিন তিন দেশে এবং পরদিন সাত দেশে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো হয়েছে।
সালীম আহমাদ খান বলেন, আগামী ২১ জানুয়ারি প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেবে ইসি। প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন হলে অ্যাপের মাধ্যমে অথবা নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে ভোটাররা তা জানতে পারবেন। ভোট দেওয়ার জন্য ভোটাররা পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপে লগইন করে সংশ্লিষ্ট আসনের প্রার্থীদের তালিকা দেখতে পাবেন এবং নির্দেশিকাতে প্রদত্ত পদ্ধতিতে ব্যালট পেপারে প্রতীকের পাশে ফাঁকা ঘরে টিক চিহ্ন বা ক্রস চিহ্ন দেবেন।
তিনি বলেন, প্রবাসীদের কেউ যদি (আগে থেকে প্রার্থীর বিষয় নিশ্চিত হয়ে) প্রতীক বরাদ্দের আগে ভোট দেন, তাহলে সে ক্ষেত্রে তাঁর ভোট বাতিল হবে না। তবে নিয়ম অনুযায়ী প্রতীক বরাদ্দ হওয়ার পর প্রার্থী দেখে ভোট দেবেন প্রবাসীরা।
ইসির কর্মকর্তারা জানান, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য ও মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো হয়েছে। এই তিন দেশের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া ৮৯২টি, যুক্তরাজ্যে ৫৭৩ ও মালয়েশিয়ায় ৬ হাজার ২৪৬টি পোস্টাল ব্যালট পাঠানো হয়েছে।
অপর দিকে গতকাল সন্ধ্যায় মোট সাতটি দেশে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো হয়েছে। এই সাত দেশের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ৮ হাজার ৪৮০টি, চীনে ৬৮১, কুয়েতে ১ হাজার ৩১০, কাতারে ২ হাজার ৭৩৭, সৌদি আরবে ৭ হাজার ৩৪৩, জাপানে ৫ হাজার ৬০০ এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় ৭ হাজার ৬৮১টি।
নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিতদের নিবন্ধন ১৮ থেকে ২৫ ডিসেম্বর: জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটে নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিদের ১৮ থেকে ২৫ ডিসেম্বরের মধ্যে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপের মাধ্যমে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে নিবন্ধন করতে বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) এক বার্তায় বলা হয়েছে, নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিরা ১৮ থেকে ২৫ ডিসেম্বরে মধ্যে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করুন।
আইনি হেফাজতে থাকা ভোটারদের নিবন্ধন ২১ থেকে ২৪ ডিসেম্বর: পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপের মাধ্যমে আইনি হেফাজতে থাকা ভোটারদের ২১ থেকে ২৪ ডিসেম্বর নিবন্ধন করতে বলেছে নির্বাচন কমিশন।
এ বিষয়ে ইসির বার্তায় বলা হয়, জাতীয় নির্বাচনে আইনি হেফাজতে থাকা ভোটাররা ২১ থেকে ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করুন।
ইসির অপর এক বার্তায় বলা হয়, ‘পোস্টাল ব্যালট পেতে হলে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপে নিবন্ধনের সময় আপনার অবস্থানকালীন দেশের প্রচলিত নিয়মানুযায়ী সঠিক ঠিকানা দিন। প্রয়োজনে কর্মস্থল অথবা পরিচিতজনের ঠিকানা দিন। সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা ছাড়া পোস্টাল ব্যালট পেপার ভোটারদের কাছে পাঠানো সম্ভব হবে না।’
এদিকে নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ও আওতাধীন মাঠপর্যায়ের রাজস্ব খাতের সব কর্মকর্তা/কর্মচারী, যাঁরা সরকারি দায়িত্ব পালনের কারণে নিজ ভোটার এলাকার বাইরে অবস্থান করছেন, তাঁদের আইটি সাপোর্টেড পোস্টাল ব্যালটে (আইসিপিলি) ভোট দিতে ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে আবশ্যিকভাবে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করার নির্দেশনা দিয়েছে ইসি।
সরকারি চাকরিজীবীদের নিবন্ধন ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত: নিজ ভোটার এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরা তফসিল ঘোষণার পর থেকে ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন।
এ বিষয়ে ইসির এক বার্তায় বলা হয়, জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, নিজ নির্বাচনী এলাকার বাইরে কর্মরত সরকারি চাকরিজীবী ও আইনি হেফাজতে থাকা ভোটাররা ইন কান্ট্রি পোস্টাল ভোটের (আইসিপিভি) মাধ্যমে ২৫ ডিসেম্বরের মধ্যে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপে সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।
গত ১৮ নভেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপ উদ্বোধন করেন এবং ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের জন্য ১৪৮টি নির্দিষ্ট দেশে ভোটার নিবন্ধনের সময়সূচি ঘোষণা করেন।
পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে প্রবাসী ভোটারকে অবশ্যই যেখান থেকে ভোট দেবেন, সে দেশের মোবাইল নম্বর ব্যবহার করতে হবে।
নিবন্ধনের জন্য প্রথমে গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপ স্টোর থেকে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপটি ডাউনলোড ও ইনস্টল করতে হবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার পক্ষে ড. ইউনূস। তবে অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নেবে না তাঁর সরকার, যাতে বাংলাদেশ–ভারতের মধ্যকার সম্ভাব্য কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়ানো যায়।
৩০ অক্টোবর ২০২৪
আওয়ামী লীগের শাসনামলে টিএফআই সেলে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশের তারিখ পেছানো হয়েছে। আজ রোববার এই মামলায় অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ দেওয়ার কথা ছিল।
৪২ মিনিট আগে
বিমান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়। আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা প্রটোকল অনুযায়ী, নিষিদ্ধ বা অবৈধ দ্রব্য বহনের আশঙ্কা দেখা দিলে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের লাগেজ তল্লাশিকালে প্রয়োজনে তালা ভাঙা, চেইন কাটা বা লাগেজের...
২ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে জাতীয় কমিটির নেতারা বলেন, ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যসহ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা কষ্টকর হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আকস্মিক ট্রেনের ভাড়া বৃদ্ধির কারণে এসব রুটের নিয়মিত যাত্রীদের জীবনযাত্রা আরও দুর্বিষহ হয়ে উঠবে।
২ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে যাত্রীসেবা ও লাগেজ হ্যান্ডলিং প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহারের কার্যক্রম সম্প্রসারণ করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস।
বিমান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়। আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা প্রটোকল অনুযায়ী, নিষিদ্ধ বা অবৈধ দ্রব্য বহনের আশঙ্কা দেখা দিলে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের লাগেজ তল্লাশিকালে প্রয়োজনে তালা ভাঙা, চেইন কাটা বা লাগেজের কোনো অংশ কর্তন করতে পারে। এসব ক্ষেত্রে যাত্রী বা এয়ারলাইনসের পূর্বানুমতি নেওয়ার প্রয়োজন হয় না।
তবে বাস্তবতায় দেখা যায়, বিদেশ থেকে আগত অনেক যাত্রী এ ধরনের লাগেজ ক্ষতির দায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস কিংবা বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের ওপর আরোপ করে থাকেন। পাশাপাশি কিছু অসাধু চক্রের এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগও রয়েছে।
এই প্রেক্ষাপটে যাত্রীদের সম্পত্তি সুরক্ষা, লাগেজ হ্যান্ডলিং প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনা এবং দায়ী স্টেশন বা ব্যক্তিদের শনাক্ত করার লক্ষ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস আজ রোববার থেকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আগত প্রতিটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের লাগেজ ওঠানামা কার্যক্রম পর্যবেক্ষণে বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার কার্যকর করেছে।
বিমান কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, যাত্রীদের মালপত্র সুরক্ষা জোরদার করতে ২০২৪ সালের জুন মাস থেকে বিমানের নিজস্ব ফ্লাইটের ব্যাগেজ ডেলিভারি কার্যক্রমে সংশ্লিষ্ট কর্মীদের দেহে বডি ওর্ন ক্যামেরা সংযুক্ত করা হয়। এই উদ্যোগে ইতিবাচক ফলাফল পাওয়ায় বর্তমানে বিমানের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং সেবা গ্রহণকারী সব আন্তর্জাতিক এয়ারলাইনকেও এই ক্যামেরাভিত্তিক নিরাপত্তা সেবা দেওয়া হচ্ছে।
আজ এই সম্প্রসারিত কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের পরিচালক (গ্রাহকসেবা) ও যুগ্মসচিব বদরুল হাসান লিটন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘আমাদের যাত্রীদের সম্পত্তি ও সেবার গুণগত মান রক্ষায় আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ। বডি ওর্ন ক্যামেরা প্রযুক্তির সম্প্রসারণ লাগেজ হ্যান্ডলিংয়ের প্রতিটি ধাপে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করবে। এটি যাত্রীদের আস্থা বৃদ্ধির পাশাপাশি আমাদের কর্মীদের পেশাদারত্বকে আরও উজ্জ্বল করবে।’
বদরুল হাসান বলেন, এই উদ্যোগের মাধ্যমে বিমানের সার্বিক যাত্রীসেবার মান আরও উন্নত হবে বলে কর্তৃপক্ষ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে।

আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে যাত্রীসেবা ও লাগেজ হ্যান্ডলিং প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহারের কার্যক্রম সম্প্রসারণ করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস।
বিমান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়। আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা প্রটোকল অনুযায়ী, নিষিদ্ধ বা অবৈধ দ্রব্য বহনের আশঙ্কা দেখা দিলে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের লাগেজ তল্লাশিকালে প্রয়োজনে তালা ভাঙা, চেইন কাটা বা লাগেজের কোনো অংশ কর্তন করতে পারে। এসব ক্ষেত্রে যাত্রী বা এয়ারলাইনসের পূর্বানুমতি নেওয়ার প্রয়োজন হয় না।
তবে বাস্তবতায় দেখা যায়, বিদেশ থেকে আগত অনেক যাত্রী এ ধরনের লাগেজ ক্ষতির দায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস কিংবা বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের ওপর আরোপ করে থাকেন। পাশাপাশি কিছু অসাধু চক্রের এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগও রয়েছে।
এই প্রেক্ষাপটে যাত্রীদের সম্পত্তি সুরক্ষা, লাগেজ হ্যান্ডলিং প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনা এবং দায়ী স্টেশন বা ব্যক্তিদের শনাক্ত করার লক্ষ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস আজ রোববার থেকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আগত প্রতিটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের লাগেজ ওঠানামা কার্যক্রম পর্যবেক্ষণে বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার কার্যকর করেছে।
বিমান কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, যাত্রীদের মালপত্র সুরক্ষা জোরদার করতে ২০২৪ সালের জুন মাস থেকে বিমানের নিজস্ব ফ্লাইটের ব্যাগেজ ডেলিভারি কার্যক্রমে সংশ্লিষ্ট কর্মীদের দেহে বডি ওর্ন ক্যামেরা সংযুক্ত করা হয়। এই উদ্যোগে ইতিবাচক ফলাফল পাওয়ায় বর্তমানে বিমানের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং সেবা গ্রহণকারী সব আন্তর্জাতিক এয়ারলাইনকেও এই ক্যামেরাভিত্তিক নিরাপত্তা সেবা দেওয়া হচ্ছে।
আজ এই সম্প্রসারিত কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের পরিচালক (গ্রাহকসেবা) ও যুগ্মসচিব বদরুল হাসান লিটন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘আমাদের যাত্রীদের সম্পত্তি ও সেবার গুণগত মান রক্ষায় আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ। বডি ওর্ন ক্যামেরা প্রযুক্তির সম্প্রসারণ লাগেজ হ্যান্ডলিংয়ের প্রতিটি ধাপে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করবে। এটি যাত্রীদের আস্থা বৃদ্ধির পাশাপাশি আমাদের কর্মীদের পেশাদারত্বকে আরও উজ্জ্বল করবে।’
বদরুল হাসান বলেন, এই উদ্যোগের মাধ্যমে বিমানের সার্বিক যাত্রীসেবার মান আরও উন্নত হবে বলে কর্তৃপক্ষ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার পক্ষে ড. ইউনূস। তবে অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নেবে না তাঁর সরকার, যাতে বাংলাদেশ–ভারতের মধ্যকার সম্ভাব্য কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়ানো যায়।
৩০ অক্টোবর ২০২৪
আওয়ামী লীগের শাসনামলে টিএফআই সেলে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশের তারিখ পেছানো হয়েছে। আজ রোববার এই মামলায় অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ দেওয়ার কথা ছিল।
৪২ মিনিট আগে
প্রবাসীদের মধ্যে সৌদি আরব থেকে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৩৬ হাজার ৩১৯ জন নিবন্ধন করেছেন। এ ছাড়া কাতারে ৫১ হাজার ৫৮২ জন, ওমানে ৩৭ হাজার ৭৫৫, মালয়েশিয়ায় ৩৫ হাজার ৪৬৭, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২৬ হাজার ৪১৮, যুক্তরাষ্ট্রে ২৩ হাজার ৮০২, কুয়েতে ১৯ হাজার ৬৭৯, যুক্তরাজ্যে ১৮ হাজার ৪৭৯, সিঙ্গাপুরে...
১ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে জাতীয় কমিটির নেতারা বলেন, ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যসহ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা কষ্টকর হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আকস্মিক ট্রেনের ভাড়া বৃদ্ধির কারণে এসব রুটের নিয়মিত যাত্রীদের জীবনযাত্রা আরও দুর্বিষহ হয়ে উঠবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাষ্ট্রীয় গণপরিবহন ট্রেনের ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে বর্ধিত ভাড়া প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটি।
আজ রোববার সংগঠনের সভাপতি হাজি মোহাম্মদ শহীদ মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক আশীষ কুমার দে এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি এই আহ্বান জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, রেল কর্তৃপক্ষ ঢাকা-কক্সবাজারসহ পূর্বাঞ্চর রেলের ছয় রুটে ট্রেনের ভাড়া বাড়িয়েছে, যা গতকাল শনিবার থেকে কার্যকর হয়েছে।
বিভিন্ন রেলসেতুর মাশুল বাড়িয়ে পূর্বাঞ্চল রেলের যাত্রীদের ভাড়া বৃদ্ধির সিদ্ধান্তকে ‘হঠকারী’ উল্লেখ করে নাগরিক সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়, এ নিয়ে ছয় রুটে গত ১৩ বছরে পাঁচ দফা ভাড়া বাড়ানো হয়েছে।
বিবৃতিতে জাতীয় কমিটির নেতারা বলেন, ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যসহ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা কষ্টকর হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আকস্মিক ট্রেনের ভাড়া বৃদ্ধির কারণে এসব রুটের নিয়মিত যাত্রীদের জীবনযাত্রা আরও দুর্বিষহ হয়ে উঠবে।

রাষ্ট্রীয় গণপরিবহন ট্রেনের ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে বর্ধিত ভাড়া প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটি।
আজ রোববার সংগঠনের সভাপতি হাজি মোহাম্মদ শহীদ মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক আশীষ কুমার দে এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি এই আহ্বান জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, রেল কর্তৃপক্ষ ঢাকা-কক্সবাজারসহ পূর্বাঞ্চর রেলের ছয় রুটে ট্রেনের ভাড়া বাড়িয়েছে, যা গতকাল শনিবার থেকে কার্যকর হয়েছে।
বিভিন্ন রেলসেতুর মাশুল বাড়িয়ে পূর্বাঞ্চল রেলের যাত্রীদের ভাড়া বৃদ্ধির সিদ্ধান্তকে ‘হঠকারী’ উল্লেখ করে নাগরিক সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়, এ নিয়ে ছয় রুটে গত ১৩ বছরে পাঁচ দফা ভাড়া বাড়ানো হয়েছে।
বিবৃতিতে জাতীয় কমিটির নেতারা বলেন, ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যসহ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা কষ্টকর হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আকস্মিক ট্রেনের ভাড়া বৃদ্ধির কারণে এসব রুটের নিয়মিত যাত্রীদের জীবনযাত্রা আরও দুর্বিষহ হয়ে উঠবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়ার পক্ষে ড. ইউনূস। তবে অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নেবে না তাঁর সরকার, যাতে বাংলাদেশ–ভারতের মধ্যকার সম্ভাব্য কূটনৈতিক উত্তেজনা এড়ানো যায়।
৩০ অক্টোবর ২০২৪
আওয়ামী লীগের শাসনামলে টিএফআই সেলে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশের তারিখ পেছানো হয়েছে। আজ রোববার এই মামলায় অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ দেওয়ার কথা ছিল।
৪২ মিনিট আগে
প্রবাসীদের মধ্যে সৌদি আরব থেকে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৩৬ হাজার ৩১৯ জন নিবন্ধন করেছেন। এ ছাড়া কাতারে ৫১ হাজার ৫৮২ জন, ওমানে ৩৭ হাজার ৭৫৫, মালয়েশিয়ায় ৩৫ হাজার ৪৬৭, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২৬ হাজার ৪১৮, যুক্তরাষ্ট্রে ২৩ হাজার ৮০২, কুয়েতে ১৯ হাজার ৬৭৯, যুক্তরাজ্যে ১৮ হাজার ৪৭৯, সিঙ্গাপুরে...
১ ঘণ্টা আগে
বিমান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়। আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা প্রটোকল অনুযায়ী, নিষিদ্ধ বা অবৈধ দ্রব্য বহনের আশঙ্কা দেখা দিলে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের লাগেজ তল্লাশিকালে প্রয়োজনে তালা ভাঙা, চেইন কাটা বা লাগেজের...
২ ঘণ্টা আগে