নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। বামপন্থী দলগুলো বিদ্যমান ‘জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা’ বহাল রেখেই কমিশনের প্রস্তাবিত ‘সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার, গণতন্ত্র এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সম্প্রীতি’ যুক্ত করার পক্ষে।
বিদ্যমান মূলনীতি বাদ দিলে সংলাপের আলোচনা বয়কট করবে বলে জানায় সিপিবি, বাসদ, বাসদ-মার্ক্সবাদী ও বাংলাদেশ জাসদ।
বিএনপি ও জামায়াত কমিশনের প্রস্তাবের সঙ্গে পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে যুক্ত হওয়া ‘আল্লাহর ওপর অবিচল আস্থা ও বিশ্বাস’ রাখার কথা বলে। এনসিপি কমিশনের প্রস্তাবে একমত।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের ১৯তম দিনে দলগুলোর প্রতিনিধিরা তাঁদের আপত্তির কথা তুলে ধরেন। এ নিয়ে কমিশনের বৈঠকে কিছুটা উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়।
মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স সাংবাদিকদের বলেন, ‘সংবিধানের মূলনীতির প্রশ্নে ঐকমত্য হওয়া সম্ভব নয়। কারণ, এখানে বিভিন্ন আদর্শের মানুষ আছে। এই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ; রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের কাছে যাবে, তারা সিদ্ধান্ত দেবে।’
তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত আমাদের এই সংবিধানে অনেক অসম্পূর্ণতা আছে। সে জন্য আমরা আলোচনা করছি, যাতে সম্পূর্ণ করা যায়। কিন্তু মূলনীতির প্রশ্নে ছাড় দেওয়া সম্ভব নয়।’
বিকল্প প্রস্তাব তুলে ধরে প্রিন্স বলেন, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি প্রসঙ্গে এইভাবে লেখা যেতে পারে। সংবিধানে রাষ্ট্রীয় পরিচালনার চার মূলনীতির সঙ্গে (৭২ সংবিধান অনুযায়ী—জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা) সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সম্প্রীতি যুক্ত করা যেতে পারে।
প্রিন্স বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশের সংবিধানে যে চার মূলনীতি আছে, শব্দের মারপ্যাঁচে সেটা পরিবর্তনের কোনো ইঙ্গিত জাতির সামনে প্রকাশ করা হয়, সেটার সঙ্গে আমরা একেবারেই নেই। এ রকম অবস্থা যদি চলতে থাকে, আমাদের পক্ষে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা নিয়মিত করা সম্ভব হবে না। একই সঙ্গে যে ঐকমত্য গঠনের জন্য দীর্ঘ সময় ধরে একমত হচ্ছি, সেটাও বাধাগ্রস্ত হবে।’
এ সময় কমিশনের কাছ থেকে দায়িত্বশীল আচরণ প্রত্যাশার কথা জানান সিপিবির এই নেতা।
কমিশনের প্রস্তাবিত মূলনীতির প্রসঙ্গে আলোচনায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘কমিশনের প্রস্তাবিত রাষ্ট্রের মূলনীতি নিয়ে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। বরং এটাই আমাদের প্রস্তাব।’
জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা সংলাপে জোরালো বক্তব্য দিতে পারছি না। এটা নিয়ে আমাদের কর্মী–সমর্থকদের কাছ থেকে প্রশ্ন শুনতে হয়। তাদের কথা, বামপন্থীরা শক্ত করে বলে, কিন্তু আমরা নীরব থাকি। আমরা শক্ত করে বললে এখানে বিষম ব্যাপার। তাই উনাদেরও সংযত হওয়া দরকার। নির্বাচন হলে উনাদের বক্তব্য টিকবে না। তাই জোরালো বক্তব্য দিচ্ছি না।’
একই প্রসঙ্গে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমাদের দলীয় অবস্থান হচ্ছে, পূর্বের (মূলনীতি) সবকিছু বাতিল করা। কমিশনের দেওয়া প্রস্তাবের সঙ্গে আমরা আছি। আমরা পূর্বেকার তর্কে যেতে চাই না।’
গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মূলনীতি—সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার, গণতন্ত্র ও ধর্মীয় স্বাধীনতা—সংবিধানে অন্তর্ভুক্তির প্রস্তাব করা হয়েছে, বিশেষ করে, পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল হওয়ার সম্ভাবনার প্রেক্ষাপটে।’
তিনি বলেন, ‘সমাজতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের মতো বিতর্কিত ধারণার পরিবর্তে কমিশন একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ন্যায়ভিত্তিক সংবিধানের আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেছে, যা বাংলাদেশের জনগণের স্বপ্ন পূরণ করবে।’
বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘রাষ্ট্রের মূলনীতি নিয়ে আমরা গত চার দিন ধরে আলোচনা করছি। অধিকাংশ রাজনৈতিক দল মনে করে, ৭২–এর সংবিধানে ফিরে যাওয়ার কোনো প্রশ্নই আসে না। কারণ, সমাজতন্ত্র আন্তর্জাতিকভাবে একটা পরিত্যক্ত বিষয় হয়ে গেছে।’
শাহাদাত হোসেন সেলিম আরও বলেন, ‘বিগত চার দিনের আলোচনার পর কমিশন আজ যে প্রস্তাব দিয়েছে, তার প্রতি আমরা সমর্থন দিয়েছি। যদিও আমাদের অনেকের মনের মধ্য ভিন্নমত আছে। সেটা হলো, আল্লাহর ওপর অবিচল আস্থা ও বিশ্বাস—এই শব্দটা যুক্ত করার প্রস্তাব দিয়েছিলাম। তারপর কমিশনের প্রস্তাবে যেহেতু ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সম্প্রীতির কথা আছে, তাই আমরা ভিন্নমত থেকে সরে এসেছি। তবে ভবিষ্যতে কোনো রাজনৈতিক দল যদি সংবিধান সংশোধনের প্রস্তাব করে এবং সেটা পাস হয়, হয়তো তখন আমরা তার বিরোধিতা করব না।’
আরও খবর পড়ুন:

রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। বামপন্থী দলগুলো বিদ্যমান ‘জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা’ বহাল রেখেই কমিশনের প্রস্তাবিত ‘সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার, গণতন্ত্র এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সম্প্রীতি’ যুক্ত করার পক্ষে।
বিদ্যমান মূলনীতি বাদ দিলে সংলাপের আলোচনা বয়কট করবে বলে জানায় সিপিবি, বাসদ, বাসদ-মার্ক্সবাদী ও বাংলাদেশ জাসদ।
বিএনপি ও জামায়াত কমিশনের প্রস্তাবের সঙ্গে পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে যুক্ত হওয়া ‘আল্লাহর ওপর অবিচল আস্থা ও বিশ্বাস’ রাখার কথা বলে। এনসিপি কমিশনের প্রস্তাবে একমত।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের ১৯তম দিনে দলগুলোর প্রতিনিধিরা তাঁদের আপত্তির কথা তুলে ধরেন। এ নিয়ে কমিশনের বৈঠকে কিছুটা উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়।
মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স সাংবাদিকদের বলেন, ‘সংবিধানের মূলনীতির প্রশ্নে ঐকমত্য হওয়া সম্ভব নয়। কারণ, এখানে বিভিন্ন আদর্শের মানুষ আছে। এই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ; রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের কাছে যাবে, তারা সিদ্ধান্ত দেবে।’
তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত আমাদের এই সংবিধানে অনেক অসম্পূর্ণতা আছে। সে জন্য আমরা আলোচনা করছি, যাতে সম্পূর্ণ করা যায়। কিন্তু মূলনীতির প্রশ্নে ছাড় দেওয়া সম্ভব নয়।’
বিকল্প প্রস্তাব তুলে ধরে প্রিন্স বলেন, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি প্রসঙ্গে এইভাবে লেখা যেতে পারে। সংবিধানে রাষ্ট্রীয় পরিচালনার চার মূলনীতির সঙ্গে (৭২ সংবিধান অনুযায়ী—জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা) সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সম্প্রীতি যুক্ত করা যেতে পারে।
প্রিন্স বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশের সংবিধানে যে চার মূলনীতি আছে, শব্দের মারপ্যাঁচে সেটা পরিবর্তনের কোনো ইঙ্গিত জাতির সামনে প্রকাশ করা হয়, সেটার সঙ্গে আমরা একেবারেই নেই। এ রকম অবস্থা যদি চলতে থাকে, আমাদের পক্ষে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা নিয়মিত করা সম্ভব হবে না। একই সঙ্গে যে ঐকমত্য গঠনের জন্য দীর্ঘ সময় ধরে একমত হচ্ছি, সেটাও বাধাগ্রস্ত হবে।’
এ সময় কমিশনের কাছ থেকে দায়িত্বশীল আচরণ প্রত্যাশার কথা জানান সিপিবির এই নেতা।
কমিশনের প্রস্তাবিত মূলনীতির প্রসঙ্গে আলোচনায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘কমিশনের প্রস্তাবিত রাষ্ট্রের মূলনীতি নিয়ে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। বরং এটাই আমাদের প্রস্তাব।’
জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা সংলাপে জোরালো বক্তব্য দিতে পারছি না। এটা নিয়ে আমাদের কর্মী–সমর্থকদের কাছ থেকে প্রশ্ন শুনতে হয়। তাদের কথা, বামপন্থীরা শক্ত করে বলে, কিন্তু আমরা নীরব থাকি। আমরা শক্ত করে বললে এখানে বিষম ব্যাপার। তাই উনাদেরও সংযত হওয়া দরকার। নির্বাচন হলে উনাদের বক্তব্য টিকবে না। তাই জোরালো বক্তব্য দিচ্ছি না।’
একই প্রসঙ্গে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমাদের দলীয় অবস্থান হচ্ছে, পূর্বের (মূলনীতি) সবকিছু বাতিল করা। কমিশনের দেওয়া প্রস্তাবের সঙ্গে আমরা আছি। আমরা পূর্বেকার তর্কে যেতে চাই না।’
গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মূলনীতি—সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার, গণতন্ত্র ও ধর্মীয় স্বাধীনতা—সংবিধানে অন্তর্ভুক্তির প্রস্তাব করা হয়েছে, বিশেষ করে, পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল হওয়ার সম্ভাবনার প্রেক্ষাপটে।’
তিনি বলেন, ‘সমাজতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের মতো বিতর্কিত ধারণার পরিবর্তে কমিশন একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ন্যায়ভিত্তিক সংবিধানের আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেছে, যা বাংলাদেশের জনগণের স্বপ্ন পূরণ করবে।’
বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘রাষ্ট্রের মূলনীতি নিয়ে আমরা গত চার দিন ধরে আলোচনা করছি। অধিকাংশ রাজনৈতিক দল মনে করে, ৭২–এর সংবিধানে ফিরে যাওয়ার কোনো প্রশ্নই আসে না। কারণ, সমাজতন্ত্র আন্তর্জাতিকভাবে একটা পরিত্যক্ত বিষয় হয়ে গেছে।’
শাহাদাত হোসেন সেলিম আরও বলেন, ‘বিগত চার দিনের আলোচনার পর কমিশন আজ যে প্রস্তাব দিয়েছে, তার প্রতি আমরা সমর্থন দিয়েছি। যদিও আমাদের অনেকের মনের মধ্য ভিন্নমত আছে। সেটা হলো, আল্লাহর ওপর অবিচল আস্থা ও বিশ্বাস—এই শব্দটা যুক্ত করার প্রস্তাব দিয়েছিলাম। তারপর কমিশনের প্রস্তাবে যেহেতু ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সম্প্রীতির কথা আছে, তাই আমরা ভিন্নমত থেকে সরে এসেছি। তবে ভবিষ্যতে কোনো রাজনৈতিক দল যদি সংবিধান সংশোধনের প্রস্তাব করে এবং সেটা পাস হয়, হয়তো তখন আমরা তার বিরোধিতা করব না।’
আরও খবর পড়ুন:
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। বামপন্থী দলগুলো বিদ্যমান ‘জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা’ বহাল রেখেই কমিশনের প্রস্তাবিত ‘সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার, গণতন্ত্র এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সম্প্রীতি’ যুক্ত করার পক্ষে।
বিদ্যমান মূলনীতি বাদ দিলে সংলাপের আলোচনা বয়কট করবে বলে জানায় সিপিবি, বাসদ, বাসদ-মার্ক্সবাদী ও বাংলাদেশ জাসদ।
বিএনপি ও জামায়াত কমিশনের প্রস্তাবের সঙ্গে পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে যুক্ত হওয়া ‘আল্লাহর ওপর অবিচল আস্থা ও বিশ্বাস’ রাখার কথা বলে। এনসিপি কমিশনের প্রস্তাবে একমত।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের ১৯তম দিনে দলগুলোর প্রতিনিধিরা তাঁদের আপত্তির কথা তুলে ধরেন। এ নিয়ে কমিশনের বৈঠকে কিছুটা উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়।
মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স সাংবাদিকদের বলেন, ‘সংবিধানের মূলনীতির প্রশ্নে ঐকমত্য হওয়া সম্ভব নয়। কারণ, এখানে বিভিন্ন আদর্শের মানুষ আছে। এই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ; রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের কাছে যাবে, তারা সিদ্ধান্ত দেবে।’
তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত আমাদের এই সংবিধানে অনেক অসম্পূর্ণতা আছে। সে জন্য আমরা আলোচনা করছি, যাতে সম্পূর্ণ করা যায়। কিন্তু মূলনীতির প্রশ্নে ছাড় দেওয়া সম্ভব নয়।’
বিকল্প প্রস্তাব তুলে ধরে প্রিন্স বলেন, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি প্রসঙ্গে এইভাবে লেখা যেতে পারে। সংবিধানে রাষ্ট্রীয় পরিচালনার চার মূলনীতির সঙ্গে (৭২ সংবিধান অনুযায়ী—জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা) সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সম্প্রীতি যুক্ত করা যেতে পারে।
প্রিন্স বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশের সংবিধানে যে চার মূলনীতি আছে, শব্দের মারপ্যাঁচে সেটা পরিবর্তনের কোনো ইঙ্গিত জাতির সামনে প্রকাশ করা হয়, সেটার সঙ্গে আমরা একেবারেই নেই। এ রকম অবস্থা যদি চলতে থাকে, আমাদের পক্ষে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা নিয়মিত করা সম্ভব হবে না। একই সঙ্গে যে ঐকমত্য গঠনের জন্য দীর্ঘ সময় ধরে একমত হচ্ছি, সেটাও বাধাগ্রস্ত হবে।’
এ সময় কমিশনের কাছ থেকে দায়িত্বশীল আচরণ প্রত্যাশার কথা জানান সিপিবির এই নেতা।
কমিশনের প্রস্তাবিত মূলনীতির প্রসঙ্গে আলোচনায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘কমিশনের প্রস্তাবিত রাষ্ট্রের মূলনীতি নিয়ে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। বরং এটাই আমাদের প্রস্তাব।’
জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা সংলাপে জোরালো বক্তব্য দিতে পারছি না। এটা নিয়ে আমাদের কর্মী–সমর্থকদের কাছ থেকে প্রশ্ন শুনতে হয়। তাদের কথা, বামপন্থীরা শক্ত করে বলে, কিন্তু আমরা নীরব থাকি। আমরা শক্ত করে বললে এখানে বিষম ব্যাপার। তাই উনাদেরও সংযত হওয়া দরকার। নির্বাচন হলে উনাদের বক্তব্য টিকবে না। তাই জোরালো বক্তব্য দিচ্ছি না।’
একই প্রসঙ্গে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমাদের দলীয় অবস্থান হচ্ছে, পূর্বের (মূলনীতি) সবকিছু বাতিল করা। কমিশনের দেওয়া প্রস্তাবের সঙ্গে আমরা আছি। আমরা পূর্বেকার তর্কে যেতে চাই না।’
গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মূলনীতি—সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার, গণতন্ত্র ও ধর্মীয় স্বাধীনতা—সংবিধানে অন্তর্ভুক্তির প্রস্তাব করা হয়েছে, বিশেষ করে, পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল হওয়ার সম্ভাবনার প্রেক্ষাপটে।’
তিনি বলেন, ‘সমাজতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের মতো বিতর্কিত ধারণার পরিবর্তে কমিশন একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ন্যায়ভিত্তিক সংবিধানের আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেছে, যা বাংলাদেশের জনগণের স্বপ্ন পূরণ করবে।’
বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘রাষ্ট্রের মূলনীতি নিয়ে আমরা গত চার দিন ধরে আলোচনা করছি। অধিকাংশ রাজনৈতিক দল মনে করে, ৭২–এর সংবিধানে ফিরে যাওয়ার কোনো প্রশ্নই আসে না। কারণ, সমাজতন্ত্র আন্তর্জাতিকভাবে একটা পরিত্যক্ত বিষয় হয়ে গেছে।’
শাহাদাত হোসেন সেলিম আরও বলেন, ‘বিগত চার দিনের আলোচনার পর কমিশন আজ যে প্রস্তাব দিয়েছে, তার প্রতি আমরা সমর্থন দিয়েছি। যদিও আমাদের অনেকের মনের মধ্য ভিন্নমত আছে। সেটা হলো, আল্লাহর ওপর অবিচল আস্থা ও বিশ্বাস—এই শব্দটা যুক্ত করার প্রস্তাব দিয়েছিলাম। তারপর কমিশনের প্রস্তাবে যেহেতু ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সম্প্রীতির কথা আছে, তাই আমরা ভিন্নমত থেকে সরে এসেছি। তবে ভবিষ্যতে কোনো রাজনৈতিক দল যদি সংবিধান সংশোধনের প্রস্তাব করে এবং সেটা পাস হয়, হয়তো তখন আমরা তার বিরোধিতা করব না।’
আরও খবর পড়ুন:

রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। বামপন্থী দলগুলো বিদ্যমান ‘জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা’ বহাল রেখেই কমিশনের প্রস্তাবিত ‘সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার, গণতন্ত্র এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সম্প্রীতি’ যুক্ত করার পক্ষে।
বিদ্যমান মূলনীতি বাদ দিলে সংলাপের আলোচনা বয়কট করবে বলে জানায় সিপিবি, বাসদ, বাসদ-মার্ক্সবাদী ও বাংলাদেশ জাসদ।
বিএনপি ও জামায়াত কমিশনের প্রস্তাবের সঙ্গে পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে যুক্ত হওয়া ‘আল্লাহর ওপর অবিচল আস্থা ও বিশ্বাস’ রাখার কথা বলে। এনসিপি কমিশনের প্রস্তাবে একমত।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের ১৯তম দিনে দলগুলোর প্রতিনিধিরা তাঁদের আপত্তির কথা তুলে ধরেন। এ নিয়ে কমিশনের বৈঠকে কিছুটা উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়।
মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স সাংবাদিকদের বলেন, ‘সংবিধানের মূলনীতির প্রশ্নে ঐকমত্য হওয়া সম্ভব নয়। কারণ, এখানে বিভিন্ন আদর্শের মানুষ আছে। এই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ; রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের কাছে যাবে, তারা সিদ্ধান্ত দেবে।’
তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত আমাদের এই সংবিধানে অনেক অসম্পূর্ণতা আছে। সে জন্য আমরা আলোচনা করছি, যাতে সম্পূর্ণ করা যায়। কিন্তু মূলনীতির প্রশ্নে ছাড় দেওয়া সম্ভব নয়।’
বিকল্প প্রস্তাব তুলে ধরে প্রিন্স বলেন, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি প্রসঙ্গে এইভাবে লেখা যেতে পারে। সংবিধানে রাষ্ট্রীয় পরিচালনার চার মূলনীতির সঙ্গে (৭২ সংবিধান অনুযায়ী—জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা) সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সম্প্রীতি যুক্ত করা যেতে পারে।
প্রিন্স বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশের সংবিধানে যে চার মূলনীতি আছে, শব্দের মারপ্যাঁচে সেটা পরিবর্তনের কোনো ইঙ্গিত জাতির সামনে প্রকাশ করা হয়, সেটার সঙ্গে আমরা একেবারেই নেই। এ রকম অবস্থা যদি চলতে থাকে, আমাদের পক্ষে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা নিয়মিত করা সম্ভব হবে না। একই সঙ্গে যে ঐকমত্য গঠনের জন্য দীর্ঘ সময় ধরে একমত হচ্ছি, সেটাও বাধাগ্রস্ত হবে।’
এ সময় কমিশনের কাছ থেকে দায়িত্বশীল আচরণ প্রত্যাশার কথা জানান সিপিবির এই নেতা।
কমিশনের প্রস্তাবিত মূলনীতির প্রসঙ্গে আলোচনায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘কমিশনের প্রস্তাবিত রাষ্ট্রের মূলনীতি নিয়ে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। বরং এটাই আমাদের প্রস্তাব।’
জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা সংলাপে জোরালো বক্তব্য দিতে পারছি না। এটা নিয়ে আমাদের কর্মী–সমর্থকদের কাছ থেকে প্রশ্ন শুনতে হয়। তাদের কথা, বামপন্থীরা শক্ত করে বলে, কিন্তু আমরা নীরব থাকি। আমরা শক্ত করে বললে এখানে বিষম ব্যাপার। তাই উনাদেরও সংযত হওয়া দরকার। নির্বাচন হলে উনাদের বক্তব্য টিকবে না। তাই জোরালো বক্তব্য দিচ্ছি না।’
একই প্রসঙ্গে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমাদের দলীয় অবস্থান হচ্ছে, পূর্বের (মূলনীতি) সবকিছু বাতিল করা। কমিশনের দেওয়া প্রস্তাবের সঙ্গে আমরা আছি। আমরা পূর্বেকার তর্কে যেতে চাই না।’
গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মূলনীতি—সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার, গণতন্ত্র ও ধর্মীয় স্বাধীনতা—সংবিধানে অন্তর্ভুক্তির প্রস্তাব করা হয়েছে, বিশেষ করে, পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল হওয়ার সম্ভাবনার প্রেক্ষাপটে।’
তিনি বলেন, ‘সমাজতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের মতো বিতর্কিত ধারণার পরিবর্তে কমিশন একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ন্যায়ভিত্তিক সংবিধানের আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেছে, যা বাংলাদেশের জনগণের স্বপ্ন পূরণ করবে।’
বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘রাষ্ট্রের মূলনীতি নিয়ে আমরা গত চার দিন ধরে আলোচনা করছি। অধিকাংশ রাজনৈতিক দল মনে করে, ৭২–এর সংবিধানে ফিরে যাওয়ার কোনো প্রশ্নই আসে না। কারণ, সমাজতন্ত্র আন্তর্জাতিকভাবে একটা পরিত্যক্ত বিষয় হয়ে গেছে।’
শাহাদাত হোসেন সেলিম আরও বলেন, ‘বিগত চার দিনের আলোচনার পর কমিশন আজ যে প্রস্তাব দিয়েছে, তার প্রতি আমরা সমর্থন দিয়েছি। যদিও আমাদের অনেকের মনের মধ্য ভিন্নমত আছে। সেটা হলো, আল্লাহর ওপর অবিচল আস্থা ও বিশ্বাস—এই শব্দটা যুক্ত করার প্রস্তাব দিয়েছিলাম। তারপর কমিশনের প্রস্তাবে যেহেতু ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সম্প্রীতির কথা আছে, তাই আমরা ভিন্নমত থেকে সরে এসেছি। তবে ভবিষ্যতে কোনো রাজনৈতিক দল যদি সংবিধান সংশোধনের প্রস্তাব করে এবং সেটা পাস হয়, হয়তো তখন আমরা তার বিরোধিতা করব না।’
আরও খবর পড়ুন:

উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন, নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সংগঠনটির সভাপতি এ. কে. আজাদের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ শোক প্রকাশ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

প্রবাসীরা জাতীয় অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি বলে মন্তব্য করেছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বিজয় অর্জনে প্রবাসীদের সমর্থন ও ত্যাগ অতুলনীয়। তাঁদের কল্যাণে সরকার বদ্ধপরিকর।
আজ মঙ্গলবার প্রবাসী কল্যাণ ভবনে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের উদ্যোগে আয়োজিত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বিনিয়োগ ও রেমিট্যান্সের সর্বোত্তম ব্যবহারবিষয়ক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। এ ছাড়া মালয়েশিয়ায় প্রবাসী কর্মীদের জন্য মাল্টিভিসার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সৌদি আরবের সঙ্গে সাধারণ কর্মী নিয়োগ-সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে দক্ষ কর্মী নিয়োগ বাড়বে এবং কর্মী ও নিয়োগকর্তার অধিকার ও স্বার্থ অধিকতর সুরক্ষিত হবে।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘ডিজিটাল পদ্ধতিতে কর্মী পাঠানো শুরু করেছি। দক্ষতার ভিত্তিতে শ্রমিক পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জর্ডানে নারী শ্রমিকদের বিনা ফি-তে ও জরিমানা ছাড়া রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রবাসীরা দেশে আসার সময় আগে একটি মোবাইল ফোন আনতে পারতেন। আমরা এটি বাড়িয়ে দুটি আনতে পারার সুযোগ করেছি। এ ছাড়া বিমানবন্দরে প্রবাসীদের জন্য প্রবাসী লাউঞ্জ স্থাপন করা হয়েছে এবং আংশিক মালিকানায় হাসপাতাল স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আগামী দিনে এ ধারা অব্যাহত থাকলে প্রবাসীদের কল্যাণে মাইলফলক অগ্রগতি অর্জিত হবে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া। এ ছাড়া বক্তব্য দেন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক ব্যারিস্টার মো. গোলাম সরওয়ার ভূঁইয়া ও ইফাদের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. আই আর ভ্যালেন্টাইন।

প্রবাসীরা জাতীয় অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি বলে মন্তব্য করেছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বিজয় অর্জনে প্রবাসীদের সমর্থন ও ত্যাগ অতুলনীয়। তাঁদের কল্যাণে সরকার বদ্ধপরিকর।
আজ মঙ্গলবার প্রবাসী কল্যাণ ভবনে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের উদ্যোগে আয়োজিত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বিনিয়োগ ও রেমিট্যান্সের সর্বোত্তম ব্যবহারবিষয়ক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। এ ছাড়া মালয়েশিয়ায় প্রবাসী কর্মীদের জন্য মাল্টিভিসার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সৌদি আরবের সঙ্গে সাধারণ কর্মী নিয়োগ-সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে দক্ষ কর্মী নিয়োগ বাড়বে এবং কর্মী ও নিয়োগকর্তার অধিকার ও স্বার্থ অধিকতর সুরক্ষিত হবে।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘ডিজিটাল পদ্ধতিতে কর্মী পাঠানো শুরু করেছি। দক্ষতার ভিত্তিতে শ্রমিক পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জর্ডানে নারী শ্রমিকদের বিনা ফি-তে ও জরিমানা ছাড়া রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রবাসীরা দেশে আসার সময় আগে একটি মোবাইল ফোন আনতে পারতেন। আমরা এটি বাড়িয়ে দুটি আনতে পারার সুযোগ করেছি। এ ছাড়া বিমানবন্দরে প্রবাসীদের জন্য প্রবাসী লাউঞ্জ স্থাপন করা হয়েছে এবং আংশিক মালিকানায় হাসপাতাল স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আগামী দিনে এ ধারা অব্যাহত থাকলে প্রবাসীদের কল্যাণে মাইলফলক অগ্রগতি অর্জিত হবে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া। এ ছাড়া বক্তব্য দেন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক ব্যারিস্টার মো. গোলাম সরওয়ার ভূঁইয়া ও ইফাদের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. আই আর ভ্যালেন্টাইন।

রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। সব দল কমিশনের প্রস্তাবিত নীতির সঙ্গে একমত হলেও বেঁকে বসেছে বামপন্থী দলগুলো।
২৭ জুলাই ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন, নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সংগঠনটির সভাপতি এ. কে. আজাদের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ শোক প্রকাশ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনীসহ বিভিন্ন সংস্থার ১০ হাজারের বেশি সদস্য মোতায়েন থাকবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এসব তথ্য জানান।
শফিকুল আলম বলেন, খালেদা জিয়ার লাশবাহী গাড়িকে ঘিরে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়া হবে। ১০ হাজারের বেশি পুলিশ ও এপিবিএন সদস্য থাকবেন। কিছু কিছু জায়গায় সেনাবাহিনীর সদস্যও থাকবেন।
প্রেস সচিব বলেন, খালেদা জিয়া তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী। আপসহীন নেত্রী। তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দেশে গণতন্ত্র ফিরে এসেছে। দেশের জন্য তিনি যা করেছেন, এটা অতুলনীয়। এভারকেয়ার থেকে খালেদা জিয়ার লাশবাহী গাড়ি সংসদে ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আসা পর্যন্ত জানাজা এবং দাফন—সবকিছু পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাঁর জানাজা, দাফনসহ প্রতিটি অনুষ্ঠান সুচারুভাবে করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে সরকার। এ জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে সহযোগিতা দেওয়া হবে।
রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় খালেদা জিয়ার জানাজা, দাফন, সাধারণ জনগণের শ্রদ্ধা জ্ঞাপনসহ সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এই সভায় সভাপতিত্বে করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। সভা শেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নিরাপত্তা টিমের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এ কে এম শামসুল ইসলাম সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
সার্বিক কার্যক্রম ঘিরে কোনো ধরনের নিরাপত্তা শঙ্কা নেই জানিয়ে শফিকুল আলম বলেন, আগামীকাল সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। ডিএমপির ১০ হাজারের বেশি পুলিশ, এপিবিএন এবং অন্য নিরাপত্তা সংস্থার সদস্যরা থাকবেন। কিছু কিছু জায়গায় সেনাবাহিনীর তরফ থেকে একটা ব্যবস্থাপনা থাকবে।
নিরাপত্তার বিষয়ে প্রেস সচিব বলেন, পুলিশ, নিরাপত্তা সংস্থার তরফ থেকে প্রত্যেকটা বিষয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে। কিছুদিন আগে একটি বড় জানাজা হয়েছে। ফলে পুলিশের এবং নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর নিজেদের মধ্যে কিছু প্রস্তুতি আগে থেকেই ছিল, এখন আরও বড় আকারে প্রস্তুতি নেওয়া যাবে।
শফিকুল আলম বলেন, আগামীকাল সকালে তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সংসদ ভবন এলাকায় নেওয়া হবে। নেওয়ার পথে রাস্তার দুই পাশে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা করা হবে। তবে কখন লাশ সংসদ ভবন এলাকায় নেওয়া হবে, তা পরে জানিয়ে দেওয়া হবে। রাষ্ট্রীয় সম্মানে তাঁকে নিয়ে আসা হবে।
প্রেস সচিব বলেন, খালেদা জিয়ার জানাজায় প্রধান উপদেষ্টা, উপদেষ্টা ও কূটনীতিকেরা উপস্থিত থাকবেন। কিছুদিন আগে সংসদ ভবন এলাকায় বড় একটি জানাজা হয়েছে। খালেদা জিয়ার জানাজা আরও বড় আকারে হবে। সে আলোকে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রস্তুতিতে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শামসুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়া শুধু বিএনপির নেত্রী ছিলেন না, তিনি জাতীয় নেত্রী ছিলেন। বিএনপির দলীয় অবস্থান থেকে সরকারকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে তাঁকে প্রাপ্য সম্মান দিতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
শামসুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়ার লাশ যখন এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা নেওয়া হবে, তখন রাস্তার দুপাশে জনসাধারণ ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা তাঁকে শ্রদ্ধা জানাবেন।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনীসহ বিভিন্ন সংস্থার ১০ হাজারের বেশি সদস্য মোতায়েন থাকবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এসব তথ্য জানান।
শফিকুল আলম বলেন, খালেদা জিয়ার লাশবাহী গাড়িকে ঘিরে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়া হবে। ১০ হাজারের বেশি পুলিশ ও এপিবিএন সদস্য থাকবেন। কিছু কিছু জায়গায় সেনাবাহিনীর সদস্যও থাকবেন।
প্রেস সচিব বলেন, খালেদা জিয়া তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী। আপসহীন নেত্রী। তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দেশে গণতন্ত্র ফিরে এসেছে। দেশের জন্য তিনি যা করেছেন, এটা অতুলনীয়। এভারকেয়ার থেকে খালেদা জিয়ার লাশবাহী গাড়ি সংসদে ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আসা পর্যন্ত জানাজা এবং দাফন—সবকিছু পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাঁর জানাজা, দাফনসহ প্রতিটি অনুষ্ঠান সুচারুভাবে করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে সরকার। এ জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে সহযোগিতা দেওয়া হবে।
রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় খালেদা জিয়ার জানাজা, দাফন, সাধারণ জনগণের শ্রদ্ধা জ্ঞাপনসহ সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এই সভায় সভাপতিত্বে করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। সভা শেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নিরাপত্তা টিমের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এ কে এম শামসুল ইসলাম সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
সার্বিক কার্যক্রম ঘিরে কোনো ধরনের নিরাপত্তা শঙ্কা নেই জানিয়ে শফিকুল আলম বলেন, আগামীকাল সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। ডিএমপির ১০ হাজারের বেশি পুলিশ, এপিবিএন এবং অন্য নিরাপত্তা সংস্থার সদস্যরা থাকবেন। কিছু কিছু জায়গায় সেনাবাহিনীর তরফ থেকে একটা ব্যবস্থাপনা থাকবে।
নিরাপত্তার বিষয়ে প্রেস সচিব বলেন, পুলিশ, নিরাপত্তা সংস্থার তরফ থেকে প্রত্যেকটা বিষয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে। কিছুদিন আগে একটি বড় জানাজা হয়েছে। ফলে পুলিশের এবং নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর নিজেদের মধ্যে কিছু প্রস্তুতি আগে থেকেই ছিল, এখন আরও বড় আকারে প্রস্তুতি নেওয়া যাবে।
শফিকুল আলম বলেন, আগামীকাল সকালে তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সংসদ ভবন এলাকায় নেওয়া হবে। নেওয়ার পথে রাস্তার দুই পাশে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা করা হবে। তবে কখন লাশ সংসদ ভবন এলাকায় নেওয়া হবে, তা পরে জানিয়ে দেওয়া হবে। রাষ্ট্রীয় সম্মানে তাঁকে নিয়ে আসা হবে।
প্রেস সচিব বলেন, খালেদা জিয়ার জানাজায় প্রধান উপদেষ্টা, উপদেষ্টা ও কূটনীতিকেরা উপস্থিত থাকবেন। কিছুদিন আগে সংসদ ভবন এলাকায় বড় একটি জানাজা হয়েছে। খালেদা জিয়ার জানাজা আরও বড় আকারে হবে। সে আলোকে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রস্তুতিতে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শামসুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়া শুধু বিএনপির নেত্রী ছিলেন না, তিনি জাতীয় নেত্রী ছিলেন। বিএনপির দলীয় অবস্থান থেকে সরকারকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে তাঁকে প্রাপ্য সম্মান দিতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
শামসুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়ার লাশ যখন এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা নেওয়া হবে, তখন রাস্তার দুপাশে জনসাধারণ ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা তাঁকে শ্রদ্ধা জানাবেন।

রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। সব দল কমিশনের প্রস্তাবিত নীতির সঙ্গে একমত হলেও বেঁকে বসেছে বামপন্থী দলগুলো।
২৭ জুলাই ২০২৫
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন, নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সংগঠনটির সভাপতি এ. কে. আজাদের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ শোক প্রকাশ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আগামীকাল বুধবার ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জানাজায় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একাধিক দেশের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত থাকবেন। বিষয়টিকে বাংলাদেশ ও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক সৌজন্য ও রাজনৈতিক শ্রদ্ধা প্রদর্শনের অংশ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।
এর আগে খালেদা জিয়ার জানাজায় পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার যোগ দেবেন বলে নিশ্চিত করেছে ঢাকায় অবস্থিত পাকিস্তান হাইকমিশন। হাইকমিশনের একটি সূত্র জানায়, ইসহাক দার আগামীকাল বুধবার ঢাকায় এসে সরাসরি জানাজায় অংশ নেবেন।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, একাধিক দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদের উপস্থিতি খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক অবস্থান ও দীর্ঘদিনের রাষ্ট্রীয় ভূমিকার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তিনি তিনবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী হিসেবে দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধিত্ব করেন।
এদিকে, জানাজা ঘিরে ঢাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জানিয়েছে, দেশি-বিদেশি অতিথিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলোও জানাজা এবং সংশ্লিষ্ট আনুষ্ঠানিকতায় ব্যাপক জনসমাগমের জন্য প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।
খালেদা জিয়ার জানাজাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মতভেদ ছাপিয়ে দেশজুড়ে শোক ও শ্রদ্ধার আবহ তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আগামীকাল বুধবার ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জানাজায় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একাধিক দেশের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত থাকবেন। বিষয়টিকে বাংলাদেশ ও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক সৌজন্য ও রাজনৈতিক শ্রদ্ধা প্রদর্শনের অংশ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।
এর আগে খালেদা জিয়ার জানাজায় পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার যোগ দেবেন বলে নিশ্চিত করেছে ঢাকায় অবস্থিত পাকিস্তান হাইকমিশন। হাইকমিশনের একটি সূত্র জানায়, ইসহাক দার আগামীকাল বুধবার ঢাকায় এসে সরাসরি জানাজায় অংশ নেবেন।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, একাধিক দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদের উপস্থিতি খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক অবস্থান ও দীর্ঘদিনের রাষ্ট্রীয় ভূমিকার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তিনি তিনবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী হিসেবে দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধিত্ব করেন।
এদিকে, জানাজা ঘিরে ঢাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জানিয়েছে, দেশি-বিদেশি অতিথিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলোও জানাজা এবং সংশ্লিষ্ট আনুষ্ঠানিকতায় ব্যাপক জনসমাগমের জন্য প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।
খালেদা জিয়ার জানাজাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মতভেদ ছাপিয়ে দেশজুড়ে শোক ও শ্রদ্ধার আবহ তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।

রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। সব দল কমিশনের প্রস্তাবিত নীতির সঙ্গে একমত হলেও বেঁকে বসেছে বামপন্থী দলগুলো।
২৭ জুলাই ২০২৫
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা
২ ঘণ্টা আগে
দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন, নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সংগঠনটির সভাপতি এ. কে. আজাদের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ শোক প্রকাশ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন, নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সংগঠনটির সভাপতি এ. কে. আজাদের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তাঁর সংগ্রাম সকল গোষ্ঠী ও মতের ঊর্ধ্বে। আমরা তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও দলের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।’
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর থেকে এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।

দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন, নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সংগঠনটির সভাপতি এ. কে. আজাদের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তাঁর সংগ্রাম সকল গোষ্ঠী ও মতের ঊর্ধ্বে। আমরা তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও দলের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।’
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর থেকে এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।

রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। সব দল কমিশনের প্রস্তাবিত নীতির সঙ্গে একমত হলেও বেঁকে বসেছে বামপন্থী দলগুলো।
২৭ জুলাই ২০২৫
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে