ঢামেক প্রতিবেদক

আন্দোলনে আহত রোগীদের আর্থিক সহায়তা দিয়েছে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (ঢামেক) ও পুরোনো বার্ন ইউনিটে ভর্তি থাকা ৩০ জনকে ১ লাখ টাকা করে মোট ৩০ লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে। চেক তুলে দেন তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
আজ রোববার বেলা পৌনে ৩টার দিকে ঢামেক হাসপাতালে যান দুই উপদেষ্টা। এ সময় তাঁরা আহতদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা আন্দোলনে শহীদ মীর মুগ্ধর ভাই ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রতি শহীদ পরিবারকে ৫ লাখ টাকা এবং সকল আহত ব্যক্তিদের এক লাখ টাকা করে দেওয়া হয়েছে। এটি শেষ নয়, এই সাহায্য চলমান থাকবে বিভিন্নভাবে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩০ জনকে ৩০ লাখ টাকার চেক দেওয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত আমাদের ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আহত ও শহীদ পরিবারকে ১ কোটি ৭১ লাখ ৪২ হাজার ৫০ টাকা প্রদান করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ১৭৬ জন পরিবারকে এই আর্থিক সহযোগিতা করা হয়েছে যেটা চলমান থাকবে।’
মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ আরও বলেন, ‘এছাড়া জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে ভর্তি ৩৩ জন রোগীকে ৩৩ লাখ টাকা প্লাস এবং পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি ৫৯ জন রোগীকে ৫৯ লাখ ৪১ হাজার টাকা প্লাস দেওয়া হবে, যা তাঁদের বিকাশের মাধ্যমে চলে যাবে।’
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘ঢাকা মেডিকেলে অনেকেই চিকিৎসা নিয়েছেন এবং অনেকেই চিকিৎসাধীন আছেন। তাঁদের অনেক টাকা খরচ হচ্ছে। আমরা তাঁদের ডকুমেন্ট রাখতে বলছি। সেই খরচের টাকা দিয়ে দেওয়া হবে। ঢাকা মেডিকেলে সরকারিভাবে তাঁদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। যারা অনেক সময় ধরে হাসপাতালে আছেন তাঁরা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। তাঁদের পরিবার-পরিজন কীভাবে চলবে এই বিষয় নিয়ে দুশ্চিন্তা তৈরি হয়েছে। আমরা তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছি, তাঁদের সান্ত্বনা দিয়েছি। সাধারণ মানুষ ও সরকার তাঁদের সঙ্গে সব সময় আছে। এ বিষয়টি তাঁদের আশ্বস্ত করেছি। তাঁদের জন্য একটা ফাউন্ডেশন ও ডেটাবেইস তৈরি করেছি।’
সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে কেন হত্যা মামলা হচ্ছে এ সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘দেশে গণহত্যা হয়েছে। ফ্যাসিবাদ কায়েম ছিল। ফ্যাসিবাদের সঙ্গে নানা ধরনের শ্রেণি-পেশার মানুষ ছিলেন। সাংবাদিকদের মধ্যেও সেটা ছিল। অনেকেই গণহত্যার পক্ষে সরাসরি কথা বলেছেন, বৈধতা দিয়েছেন। আমি মনে করি, তাঁদেরও বিচারের আওতায় আনা উচিত। যদি কেউ ন্যায় বিচার না পান বা মিথ্যা মামলা হয়, সেটা আমরা দেখব। সাংবাদিকসহ অন্যরা যদি মনে করেন মামলায় ভোগান্তি হচ্ছে, আমরা সেই জায়গা থেকে বিষয়টি দেখব। হত্যা মামলা যথাযথ না। যথাযথ অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা হলে, সেইভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সাংবাদিকেরা যে কথা বলছেন একই কথা কিন্তু পুলিশও বলছে, ওপরের নির্দেশ ছিল। একই কথা সব সেক্টরই বলছে। তবে দোষ শুধু শেখ হাসিনার আর কারও দোষ কি ছিল না? প্রত্যেকে প্রত্যেকের জায়গা থেকে কী ভূমিকা রেখেছে এটা আসলে দেশের মানুষ জানে, আমরাও জানি।’
তবে মামলাগুলো হয়তো যথাযথভাবে হচ্ছে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা সবাইকে আহ্বান জানিয়েছি হয়রানি মামলা যেন না দেয়। যথাযথভাবে অভিযোগ ও প্রমাণের ভিত্তিতে যেন আমরা মামলাগুলো হয়। সরকারের জায়গা থেকে যথাযথ অভিযোগ যাদের বিরুদ্ধে আছে সেই অভিযোগ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা চাই না কেউ হয়রানির শিকার হোক।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন—ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, উপপরিচালক ডা. নুরুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক ডা. আশরাফুল আলমসহ হাসপাতালের চিকিৎসকবৃন্দ।

আন্দোলনে আহত রোগীদের আর্থিক সহায়তা দিয়েছে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (ঢামেক) ও পুরোনো বার্ন ইউনিটে ভর্তি থাকা ৩০ জনকে ১ লাখ টাকা করে মোট ৩০ লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে। চেক তুলে দেন তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
আজ রোববার বেলা পৌনে ৩টার দিকে ঢামেক হাসপাতালে যান দুই উপদেষ্টা। এ সময় তাঁরা আহতদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা আন্দোলনে শহীদ মীর মুগ্ধর ভাই ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রতি শহীদ পরিবারকে ৫ লাখ টাকা এবং সকল আহত ব্যক্তিদের এক লাখ টাকা করে দেওয়া হয়েছে। এটি শেষ নয়, এই সাহায্য চলমান থাকবে বিভিন্নভাবে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩০ জনকে ৩০ লাখ টাকার চেক দেওয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত আমাদের ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আহত ও শহীদ পরিবারকে ১ কোটি ৭১ লাখ ৪২ হাজার ৫০ টাকা প্রদান করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ১৭৬ জন পরিবারকে এই আর্থিক সহযোগিতা করা হয়েছে যেটা চলমান থাকবে।’
মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ আরও বলেন, ‘এছাড়া জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে ভর্তি ৩৩ জন রোগীকে ৩৩ লাখ টাকা প্লাস এবং পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি ৫৯ জন রোগীকে ৫৯ লাখ ৪১ হাজার টাকা প্লাস দেওয়া হবে, যা তাঁদের বিকাশের মাধ্যমে চলে যাবে।’
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘ঢাকা মেডিকেলে অনেকেই চিকিৎসা নিয়েছেন এবং অনেকেই চিকিৎসাধীন আছেন। তাঁদের অনেক টাকা খরচ হচ্ছে। আমরা তাঁদের ডকুমেন্ট রাখতে বলছি। সেই খরচের টাকা দিয়ে দেওয়া হবে। ঢাকা মেডিকেলে সরকারিভাবে তাঁদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। যারা অনেক সময় ধরে হাসপাতালে আছেন তাঁরা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। তাঁদের পরিবার-পরিজন কীভাবে চলবে এই বিষয় নিয়ে দুশ্চিন্তা তৈরি হয়েছে। আমরা তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছি, তাঁদের সান্ত্বনা দিয়েছি। সাধারণ মানুষ ও সরকার তাঁদের সঙ্গে সব সময় আছে। এ বিষয়টি তাঁদের আশ্বস্ত করেছি। তাঁদের জন্য একটা ফাউন্ডেশন ও ডেটাবেইস তৈরি করেছি।’
সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে কেন হত্যা মামলা হচ্ছে এ সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘দেশে গণহত্যা হয়েছে। ফ্যাসিবাদ কায়েম ছিল। ফ্যাসিবাদের সঙ্গে নানা ধরনের শ্রেণি-পেশার মানুষ ছিলেন। সাংবাদিকদের মধ্যেও সেটা ছিল। অনেকেই গণহত্যার পক্ষে সরাসরি কথা বলেছেন, বৈধতা দিয়েছেন। আমি মনে করি, তাঁদেরও বিচারের আওতায় আনা উচিত। যদি কেউ ন্যায় বিচার না পান বা মিথ্যা মামলা হয়, সেটা আমরা দেখব। সাংবাদিকসহ অন্যরা যদি মনে করেন মামলায় ভোগান্তি হচ্ছে, আমরা সেই জায়গা থেকে বিষয়টি দেখব। হত্যা মামলা যথাযথ না। যথাযথ অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা হলে, সেইভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সাংবাদিকেরা যে কথা বলছেন একই কথা কিন্তু পুলিশও বলছে, ওপরের নির্দেশ ছিল। একই কথা সব সেক্টরই বলছে। তবে দোষ শুধু শেখ হাসিনার আর কারও দোষ কি ছিল না? প্রত্যেকে প্রত্যেকের জায়গা থেকে কী ভূমিকা রেখেছে এটা আসলে দেশের মানুষ জানে, আমরাও জানি।’
তবে মামলাগুলো হয়তো যথাযথভাবে হচ্ছে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা সবাইকে আহ্বান জানিয়েছি হয়রানি মামলা যেন না দেয়। যথাযথভাবে অভিযোগ ও প্রমাণের ভিত্তিতে যেন আমরা মামলাগুলো হয়। সরকারের জায়গা থেকে যথাযথ অভিযোগ যাদের বিরুদ্ধে আছে সেই অভিযোগ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা চাই না কেউ হয়রানির শিকার হোক।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন—ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, উপপরিচালক ডা. নুরুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক ডা. আশরাফুল আলমসহ হাসপাতালের চিকিৎসকবৃন্দ।
ঢামেক প্রতিবেদক

আন্দোলনে আহত রোগীদের আর্থিক সহায়তা দিয়েছে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (ঢামেক) ও পুরোনো বার্ন ইউনিটে ভর্তি থাকা ৩০ জনকে ১ লাখ টাকা করে মোট ৩০ লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে। চেক তুলে দেন তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
আজ রোববার বেলা পৌনে ৩টার দিকে ঢামেক হাসপাতালে যান দুই উপদেষ্টা। এ সময় তাঁরা আহতদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা আন্দোলনে শহীদ মীর মুগ্ধর ভাই ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রতি শহীদ পরিবারকে ৫ লাখ টাকা এবং সকল আহত ব্যক্তিদের এক লাখ টাকা করে দেওয়া হয়েছে। এটি শেষ নয়, এই সাহায্য চলমান থাকবে বিভিন্নভাবে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩০ জনকে ৩০ লাখ টাকার চেক দেওয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত আমাদের ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আহত ও শহীদ পরিবারকে ১ কোটি ৭১ লাখ ৪২ হাজার ৫০ টাকা প্রদান করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ১৭৬ জন পরিবারকে এই আর্থিক সহযোগিতা করা হয়েছে যেটা চলমান থাকবে।’
মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ আরও বলেন, ‘এছাড়া জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে ভর্তি ৩৩ জন রোগীকে ৩৩ লাখ টাকা প্লাস এবং পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি ৫৯ জন রোগীকে ৫৯ লাখ ৪১ হাজার টাকা প্লাস দেওয়া হবে, যা তাঁদের বিকাশের মাধ্যমে চলে যাবে।’
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘ঢাকা মেডিকেলে অনেকেই চিকিৎসা নিয়েছেন এবং অনেকেই চিকিৎসাধীন আছেন। তাঁদের অনেক টাকা খরচ হচ্ছে। আমরা তাঁদের ডকুমেন্ট রাখতে বলছি। সেই খরচের টাকা দিয়ে দেওয়া হবে। ঢাকা মেডিকেলে সরকারিভাবে তাঁদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। যারা অনেক সময় ধরে হাসপাতালে আছেন তাঁরা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। তাঁদের পরিবার-পরিজন কীভাবে চলবে এই বিষয় নিয়ে দুশ্চিন্তা তৈরি হয়েছে। আমরা তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছি, তাঁদের সান্ত্বনা দিয়েছি। সাধারণ মানুষ ও সরকার তাঁদের সঙ্গে সব সময় আছে। এ বিষয়টি তাঁদের আশ্বস্ত করেছি। তাঁদের জন্য একটা ফাউন্ডেশন ও ডেটাবেইস তৈরি করেছি।’
সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে কেন হত্যা মামলা হচ্ছে এ সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘দেশে গণহত্যা হয়েছে। ফ্যাসিবাদ কায়েম ছিল। ফ্যাসিবাদের সঙ্গে নানা ধরনের শ্রেণি-পেশার মানুষ ছিলেন। সাংবাদিকদের মধ্যেও সেটা ছিল। অনেকেই গণহত্যার পক্ষে সরাসরি কথা বলেছেন, বৈধতা দিয়েছেন। আমি মনে করি, তাঁদেরও বিচারের আওতায় আনা উচিত। যদি কেউ ন্যায় বিচার না পান বা মিথ্যা মামলা হয়, সেটা আমরা দেখব। সাংবাদিকসহ অন্যরা যদি মনে করেন মামলায় ভোগান্তি হচ্ছে, আমরা সেই জায়গা থেকে বিষয়টি দেখব। হত্যা মামলা যথাযথ না। যথাযথ অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা হলে, সেইভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সাংবাদিকেরা যে কথা বলছেন একই কথা কিন্তু পুলিশও বলছে, ওপরের নির্দেশ ছিল। একই কথা সব সেক্টরই বলছে। তবে দোষ শুধু শেখ হাসিনার আর কারও দোষ কি ছিল না? প্রত্যেকে প্রত্যেকের জায়গা থেকে কী ভূমিকা রেখেছে এটা আসলে দেশের মানুষ জানে, আমরাও জানি।’
তবে মামলাগুলো হয়তো যথাযথভাবে হচ্ছে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা সবাইকে আহ্বান জানিয়েছি হয়রানি মামলা যেন না দেয়। যথাযথভাবে অভিযোগ ও প্রমাণের ভিত্তিতে যেন আমরা মামলাগুলো হয়। সরকারের জায়গা থেকে যথাযথ অভিযোগ যাদের বিরুদ্ধে আছে সেই অভিযোগ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা চাই না কেউ হয়রানির শিকার হোক।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন—ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, উপপরিচালক ডা. নুরুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক ডা. আশরাফুল আলমসহ হাসপাতালের চিকিৎসকবৃন্দ।

আন্দোলনে আহত রোগীদের আর্থিক সহায়তা দিয়েছে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (ঢামেক) ও পুরোনো বার্ন ইউনিটে ভর্তি থাকা ৩০ জনকে ১ লাখ টাকা করে মোট ৩০ লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে। চেক তুলে দেন তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
আজ রোববার বেলা পৌনে ৩টার দিকে ঢামেক হাসপাতালে যান দুই উপদেষ্টা। এ সময় তাঁরা আহতদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা আন্দোলনে শহীদ মীর মুগ্ধর ভাই ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রতি শহীদ পরিবারকে ৫ লাখ টাকা এবং সকল আহত ব্যক্তিদের এক লাখ টাকা করে দেওয়া হয়েছে। এটি শেষ নয়, এই সাহায্য চলমান থাকবে বিভিন্নভাবে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩০ জনকে ৩০ লাখ টাকার চেক দেওয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত আমাদের ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আহত ও শহীদ পরিবারকে ১ কোটি ৭১ লাখ ৪২ হাজার ৫০ টাকা প্রদান করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ১৭৬ জন পরিবারকে এই আর্থিক সহযোগিতা করা হয়েছে যেটা চলমান থাকবে।’
মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ আরও বলেন, ‘এছাড়া জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে ভর্তি ৩৩ জন রোগীকে ৩৩ লাখ টাকা প্লাস এবং পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি ৫৯ জন রোগীকে ৫৯ লাখ ৪১ হাজার টাকা প্লাস দেওয়া হবে, যা তাঁদের বিকাশের মাধ্যমে চলে যাবে।’
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘ঢাকা মেডিকেলে অনেকেই চিকিৎসা নিয়েছেন এবং অনেকেই চিকিৎসাধীন আছেন। তাঁদের অনেক টাকা খরচ হচ্ছে। আমরা তাঁদের ডকুমেন্ট রাখতে বলছি। সেই খরচের টাকা দিয়ে দেওয়া হবে। ঢাকা মেডিকেলে সরকারিভাবে তাঁদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। যারা অনেক সময় ধরে হাসপাতালে আছেন তাঁরা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। তাঁদের পরিবার-পরিজন কীভাবে চলবে এই বিষয় নিয়ে দুশ্চিন্তা তৈরি হয়েছে। আমরা তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছি, তাঁদের সান্ত্বনা দিয়েছি। সাধারণ মানুষ ও সরকার তাঁদের সঙ্গে সব সময় আছে। এ বিষয়টি তাঁদের আশ্বস্ত করেছি। তাঁদের জন্য একটা ফাউন্ডেশন ও ডেটাবেইস তৈরি করেছি।’
সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে কেন হত্যা মামলা হচ্ছে এ সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘দেশে গণহত্যা হয়েছে। ফ্যাসিবাদ কায়েম ছিল। ফ্যাসিবাদের সঙ্গে নানা ধরনের শ্রেণি-পেশার মানুষ ছিলেন। সাংবাদিকদের মধ্যেও সেটা ছিল। অনেকেই গণহত্যার পক্ষে সরাসরি কথা বলেছেন, বৈধতা দিয়েছেন। আমি মনে করি, তাঁদেরও বিচারের আওতায় আনা উচিত। যদি কেউ ন্যায় বিচার না পান বা মিথ্যা মামলা হয়, সেটা আমরা দেখব। সাংবাদিকসহ অন্যরা যদি মনে করেন মামলায় ভোগান্তি হচ্ছে, আমরা সেই জায়গা থেকে বিষয়টি দেখব। হত্যা মামলা যথাযথ না। যথাযথ অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা হলে, সেইভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সাংবাদিকেরা যে কথা বলছেন একই কথা কিন্তু পুলিশও বলছে, ওপরের নির্দেশ ছিল। একই কথা সব সেক্টরই বলছে। তবে দোষ শুধু শেখ হাসিনার আর কারও দোষ কি ছিল না? প্রত্যেকে প্রত্যেকের জায়গা থেকে কী ভূমিকা রেখেছে এটা আসলে দেশের মানুষ জানে, আমরাও জানি।’
তবে মামলাগুলো হয়তো যথাযথভাবে হচ্ছে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা সবাইকে আহ্বান জানিয়েছি হয়রানি মামলা যেন না দেয়। যথাযথভাবে অভিযোগ ও প্রমাণের ভিত্তিতে যেন আমরা মামলাগুলো হয়। সরকারের জায়গা থেকে যথাযথ অভিযোগ যাদের বিরুদ্ধে আছে সেই অভিযোগ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা চাই না কেউ হয়রানির শিকার হোক।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন—ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, উপপরিচালক ডা. নুরুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক ডা. আশরাফুল আলমসহ হাসপাতালের চিকিৎসকবৃন্দ।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার পর আরও চোরাগোপ্তা হামলার শঙ্কা দেখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এতে নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানানো হয়েছে।
২ মিনিট আগে
পোস্টে বলা হয়, ‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে। বিজয়ের দিনে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় সকলকে দোয়া
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার পর আরও চোরাগোপ্তা হামলার শঙ্কা দেখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এতে নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানানো হয়েছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
সানাউল্লাহ বলেন, ‘আজকে একটা বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মূলত আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী আইন প্রয়োগকারী বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিদের ডেকেছিলাম। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। এতে তফসিল ঘোষণার পর থেকে এই পর্যন্ত উদ্ভূত বিভিন্ন পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছি। সামনের আমাদের কার্যক্রম এবং কৌশল কী হওয়া উচিত—সেগুলো নিয়ে আলোচনা করেছি এবং তাঁদের বিভিন্ন মত শুনেছি।’
সানাউল্লাহ আরও বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময় একটা ঘটনা, যেটা আমাদের সবার সবাইকে উদ্বিগ্ন করেছে। শরিফ ওসমান হাদির ওপরে চোরাগোপ্তা হামলা। সেটা নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে। তদন্তের স্বার্থে বিস্তারিত বলছি না। সেখানকার আরও কিছু বিষয় সম্বন্ধে আমরা অবহিত হয়েছে। যেগুলোর সাথে নির্বাচন এবং নির্বাচন কমিশনের স্বার্থ জড়িত।’
সানাউল্লাহ বলেন, ‘এখানে কয়েকটা বিষয় উঠে এসেছে যে ব্যক্তিকে শনাক্ত করা হচ্ছে সন্দেহভাজন হিসেবে। তিনি বেশ কিছুদিন ধরেই একটা সখ্যতা গড়ে তুলে অত্যন্ত কাছে গিয়েছে। দ্বিতীয়ত হচ্ছে যে তার একটা অতীত আছে, পেছনে তার একটা রাজনৈতিক ইন্টারেসিডেন্স (মধ্যস্থতা বা হস্তক্ষেপ) আছে এবং তার একটা ক্রিমিনাল রেকর্ড আছে। সেটা নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছ থেকে আমরা জানতে পারলাম যে রেবেল হান্ট বিশেষ করে—এক শুরু হওয়ার পর থেকে যেসব সন্ত্রাসীদের অ্যারেস্ট করা হয়েছিল, তাদের একটা বড় সংখ্যা ইতিমধ্যে জামিন পেয়ে গেছে এবং তারা সমাজে বিরাজ করছে। এটা নিয়ে আমাদের কী করণীয়—সেটা নিয়ে আমরা কথা বলেছি।’
দেশে চোরাগোপ্তা হামলার আশঙ্কাকে উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না জানিয়ে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘সামনেও যে এটা সম্ভাবনা নাই, তা-ও বলছি না। আজকের মূল উদ্দেশ্য ছিল যাতে করে এই ধরনের হামলার ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে বা এগুলো যাতে কঠোর হস্তে দমন করা হয় ... নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে মেসেজ ইজ ভেরি ক্লিয়ার। নির্বাচন নিয়ে কোনো আশঙ্কা নাই।’
প্রার্থীদের বৈধ অস্ত্র ও লাইসেন্স দেওয়ার বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বক্তব্য নজরে আনলে এই নির্বাচন কমিশনার বলে, ‘আমার সাথে এ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। কমিশনের সাথে কোনো আলোচনা হয়েছে বলে আমার জানা নাই। উনি কী মন্তব্য করেছেন, কোন প্রেক্ষাপটে করেছেন, আমি যদি জানি পরে আমি আলোকপাত করতে পারব।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার পর আরও চোরাগোপ্তা হামলার শঙ্কা দেখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এতে নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানানো হয়েছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
সানাউল্লাহ বলেন, ‘আজকে একটা বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মূলত আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী আইন প্রয়োগকারী বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিদের ডেকেছিলাম। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। এতে তফসিল ঘোষণার পর থেকে এই পর্যন্ত উদ্ভূত বিভিন্ন পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছি। সামনের আমাদের কার্যক্রম এবং কৌশল কী হওয়া উচিত—সেগুলো নিয়ে আলোচনা করেছি এবং তাঁদের বিভিন্ন মত শুনেছি।’
সানাউল্লাহ আরও বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময় একটা ঘটনা, যেটা আমাদের সবার সবাইকে উদ্বিগ্ন করেছে। শরিফ ওসমান হাদির ওপরে চোরাগোপ্তা হামলা। সেটা নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে। তদন্তের স্বার্থে বিস্তারিত বলছি না। সেখানকার আরও কিছু বিষয় সম্বন্ধে আমরা অবহিত হয়েছে। যেগুলোর সাথে নির্বাচন এবং নির্বাচন কমিশনের স্বার্থ জড়িত।’
সানাউল্লাহ বলেন, ‘এখানে কয়েকটা বিষয় উঠে এসেছে যে ব্যক্তিকে শনাক্ত করা হচ্ছে সন্দেহভাজন হিসেবে। তিনি বেশ কিছুদিন ধরেই একটা সখ্যতা গড়ে তুলে অত্যন্ত কাছে গিয়েছে। দ্বিতীয়ত হচ্ছে যে তার একটা অতীত আছে, পেছনে তার একটা রাজনৈতিক ইন্টারেসিডেন্স (মধ্যস্থতা বা হস্তক্ষেপ) আছে এবং তার একটা ক্রিমিনাল রেকর্ড আছে। সেটা নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছ থেকে আমরা জানতে পারলাম যে রেবেল হান্ট বিশেষ করে—এক শুরু হওয়ার পর থেকে যেসব সন্ত্রাসীদের অ্যারেস্ট করা হয়েছিল, তাদের একটা বড় সংখ্যা ইতিমধ্যে জামিন পেয়ে গেছে এবং তারা সমাজে বিরাজ করছে। এটা নিয়ে আমাদের কী করণীয়—সেটা নিয়ে আমরা কথা বলেছি।’
দেশে চোরাগোপ্তা হামলার আশঙ্কাকে উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না জানিয়ে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘সামনেও যে এটা সম্ভাবনা নাই, তা-ও বলছি না। আজকের মূল উদ্দেশ্য ছিল যাতে করে এই ধরনের হামলার ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে বা এগুলো যাতে কঠোর হস্তে দমন করা হয় ... নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে মেসেজ ইজ ভেরি ক্লিয়ার। নির্বাচন নিয়ে কোনো আশঙ্কা নাই।’
প্রার্থীদের বৈধ অস্ত্র ও লাইসেন্স দেওয়ার বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বক্তব্য নজরে আনলে এই নির্বাচন কমিশনার বলে, ‘আমার সাথে এ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। কমিশনের সাথে কোনো আলোচনা হয়েছে বলে আমার জানা নাই। উনি কী মন্তব্য করেছেন, কোন প্রেক্ষাপটে করেছেন, আমি যদি জানি পরে আমি আলোকপাত করতে পারব।’

আন্দোলনে আহত রোগীদের আর্থিক সহায়তা দিয়েছে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (ঢামেক) ও পুরোনো বার্ন ইউনিটে ভর্তি থাকা ৩০ জনকে ১ লাখ টাকা করে মোট ৩০ লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে। চেক তুলে দেন তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া
১৩ অক্টোবর ২০২৪
পোস্টে বলা হয়, ‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে। বিজয়ের দিনে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় সকলকে দোয়া
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মহান বিজয় দিবসের ৫৪তম বর্ষপূর্তি উদ্যাপন উপলক্ষে ৫৪টি জাতীয় পতাকা উড়িয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন বাংলাদেশের ৫৪ জন প্যারাট্রুপার। এই দলে থাকবেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী। গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে স্কাই ডাইভিং করবেন তিনি।
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়।
পোস্টে বলা হয়, ‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে। বিজয়ের দিনে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় সকলকে দোয়া ও প্রার্থনার আহ্বান জানাই।’
এদিন একই পেজে দেওয়া আরেক পোস্টে বলা হয়, ‘এই বিজয় দিবসে চলে আসুন দলে দলে, এক অবিস্মরণীয় এয়ার শো দেখতে। বিজয়ের ৫৪তম বছরে, ৫৪ জন প্যারাট্রুপার, ৫৪টি জাতীয় পতাকা হাতে বিমান থেকে অবতরণ করবেন, গড়বেন বিশ্ব রেকর্ড। এয়ার শো উপভোগ করতে ব্যবহার করবেন আইডিবির উল্টো পাশের তালতলা গেট। গেট খোলা হবে ১৬ ডিসেম্বর সকাল ৮টায়। ১০টার মধ্যেই সবাইকে নির্ধারিত স্থানে সমবেত হওয়ার অনুরোধ করা যাচ্ছে।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং গত সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনীর যৌথ উদ্যোগে স্বাধীনতার ৫৪ বছর উদ্যাপনে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার পতাকা হাতে স্কাই ডাইভিং করবেন। এটি হবে বিশ্বের বুকে সর্বাধিক পতাকা হাতে প্যারাস্যুটিং, যা গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়বে।

মহান বিজয় দিবসের ৫৪তম বর্ষপূর্তি উদ্যাপন উপলক্ষে ৫৪টি জাতীয় পতাকা উড়িয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন বাংলাদেশের ৫৪ জন প্যারাট্রুপার। এই দলে থাকবেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী। গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে স্কাই ডাইভিং করবেন তিনি।
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়।
পোস্টে বলা হয়, ‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে। বিজয়ের দিনে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় সকলকে দোয়া ও প্রার্থনার আহ্বান জানাই।’
এদিন একই পেজে দেওয়া আরেক পোস্টে বলা হয়, ‘এই বিজয় দিবসে চলে আসুন দলে দলে, এক অবিস্মরণীয় এয়ার শো দেখতে। বিজয়ের ৫৪তম বছরে, ৫৪ জন প্যারাট্রুপার, ৫৪টি জাতীয় পতাকা হাতে বিমান থেকে অবতরণ করবেন, গড়বেন বিশ্ব রেকর্ড। এয়ার শো উপভোগ করতে ব্যবহার করবেন আইডিবির উল্টো পাশের তালতলা গেট। গেট খোলা হবে ১৬ ডিসেম্বর সকাল ৮টায়। ১০টার মধ্যেই সবাইকে নির্ধারিত স্থানে সমবেত হওয়ার অনুরোধ করা যাচ্ছে।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং গত সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনীর যৌথ উদ্যোগে স্বাধীনতার ৫৪ বছর উদ্যাপনে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার পতাকা হাতে স্কাই ডাইভিং করবেন। এটি হবে বিশ্বের বুকে সর্বাধিক পতাকা হাতে প্যারাস্যুটিং, যা গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়বে।

আন্দোলনে আহত রোগীদের আর্থিক সহায়তা দিয়েছে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (ঢামেক) ও পুরোনো বার্ন ইউনিটে ভর্তি থাকা ৩০ জনকে ১ লাখ টাকা করে মোট ৩০ লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে। চেক তুলে দেন তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া
১৩ অক্টোবর ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার পর আরও চোরাগোপ্তা হামলার শঙ্কা দেখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এতে নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানানো হয়েছে।
২ মিনিট আগে
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল সরবরাহ করবে পুলিশ।
আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

আসন্ন এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল সরবরাহ করবে পুলিশ।
আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

আন্দোলনে আহত রোগীদের আর্থিক সহায়তা দিয়েছে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (ঢামেক) ও পুরোনো বার্ন ইউনিটে ভর্তি থাকা ৩০ জনকে ১ লাখ টাকা করে মোট ৩০ লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে। চেক তুলে দেন তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া
১৩ অক্টোবর ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার পর আরও চোরাগোপ্তা হামলার শঙ্কা দেখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এতে নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানানো হয়েছে।
২ মিনিট আগে
পোস্টে বলা হয়, ‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে। বিজয়ের দিনে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় সকলকে দোয়া
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ রোববার সকালে প্রণয় ভার্মাকে তলব করে দিল্লিতে আশ্রয় নেওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অব্যাহত উসকানিমূলক বক্তব্যে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্বেগের বিষয়টিও জানিয়ে দেওয়া হয়।
গত শুক্রবার ঢাকায় জুলাই অভ্যুত্থানের সমর্থক ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তিনি এখনো সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি। ওসমান হাদিকে গুলিবর্ষণকারী ভারতে পালিয়ে গেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওসমান হাদি হত্যাচেষ্টার সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজনদের ভারতে পালিয়ে যাওয়া প্রতিরোধে ভারতের সহযোগিতাও কামনা করা হয়েছে। তাঁরা যদি ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করতে সক্ষমও হন, তবে তাঁদের তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তার ও বাংলাদেশের কাছে প্রত্যর্পণ নিশ্চিত করার অনুরোধ জানানো হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পর থেকে বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে গত বছরের ৫ আগস্ট ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। জুলাই আন্দোলন দমনে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের দায়ে গত ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পর তাঁকে ফেরত দিতে নয়াদিল্লিকে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ জানায় অন্তর্বর্তী সরকার। তবে তাতে দিল্লির কোনো সাড়া মেলেনি। তা ছাড়া আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি বন্ধ করার আহ্বানে সাড়া দেয়নি ভারত।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরও শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি অব্যাহত রয়েছে। সেই প্রেক্ষাপটে আবার ভারতের হাইকমিশনারকে তলব করা হলো। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় তাঁকে ডেকে নিয়ে সরকারের পক্ষে উদ্বেগ তুলে ধরেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
ভারতের হাইকমিশনারকে বলা হয়, পলাতক শেখ হাসিনাকে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে, যার মাধ্যমে তিনি তাঁর সমর্থকদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসন্ন নির্বাচন বানচালে প্ররোচিত করছেন। এ ঘটনায় বাংলাদেশ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পলাতক নেতা–কর্মীরা ভারতে বসে বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন বানচালে নানা ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও প্রণয় ভার্মাকে জানানো হয়। এসব সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও জানানো হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত শেখ হাসিনা,ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও আবার জানানো হয় ভারতের হাইকমিশনারকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আশা প্রকাশ করেছে, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সুরক্ষায় বাংলাদেশের জনগণের পাশে দাঁড়াবে ভারত সরকার। ভারতের হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে—এমন প্রত্যাশা ভারতের রয়েছে এবং এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিতে তাঁর দেশ প্রস্তুত।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ রোববার সকালে প্রণয় ভার্মাকে তলব করে দিল্লিতে আশ্রয় নেওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অব্যাহত উসকানিমূলক বক্তব্যে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্বেগের বিষয়টিও জানিয়ে দেওয়া হয়।
গত শুক্রবার ঢাকায় জুলাই অভ্যুত্থানের সমর্থক ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তিনি এখনো সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি। ওসমান হাদিকে গুলিবর্ষণকারী ভারতে পালিয়ে গেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওসমান হাদি হত্যাচেষ্টার সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজনদের ভারতে পালিয়ে যাওয়া প্রতিরোধে ভারতের সহযোগিতাও কামনা করা হয়েছে। তাঁরা যদি ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করতে সক্ষমও হন, তবে তাঁদের তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তার ও বাংলাদেশের কাছে প্রত্যর্পণ নিশ্চিত করার অনুরোধ জানানো হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পর থেকে বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে গত বছরের ৫ আগস্ট ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। জুলাই আন্দোলন দমনে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের দায়ে গত ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পর তাঁকে ফেরত দিতে নয়াদিল্লিকে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ জানায় অন্তর্বর্তী সরকার। তবে তাতে দিল্লির কোনো সাড়া মেলেনি। তা ছাড়া আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি বন্ধ করার আহ্বানে সাড়া দেয়নি ভারত।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরও শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি অব্যাহত রয়েছে। সেই প্রেক্ষাপটে আবার ভারতের হাইকমিশনারকে তলব করা হলো। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় তাঁকে ডেকে নিয়ে সরকারের পক্ষে উদ্বেগ তুলে ধরেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
ভারতের হাইকমিশনারকে বলা হয়, পলাতক শেখ হাসিনাকে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে, যার মাধ্যমে তিনি তাঁর সমর্থকদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসন্ন নির্বাচন বানচালে প্ররোচিত করছেন। এ ঘটনায় বাংলাদেশ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পলাতক নেতা–কর্মীরা ভারতে বসে বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন বানচালে নানা ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও প্রণয় ভার্মাকে জানানো হয়। এসব সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও জানানো হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত শেখ হাসিনা,ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও আবার জানানো হয় ভারতের হাইকমিশনারকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আশা প্রকাশ করেছে, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সুরক্ষায় বাংলাদেশের জনগণের পাশে দাঁড়াবে ভারত সরকার। ভারতের হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে—এমন প্রত্যাশা ভারতের রয়েছে এবং এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিতে তাঁর দেশ প্রস্তুত।

আন্দোলনে আহত রোগীদের আর্থিক সহায়তা দিয়েছে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (ঢামেক) ও পুরোনো বার্ন ইউনিটে ভর্তি থাকা ৩০ জনকে ১ লাখ টাকা করে মোট ৩০ লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে। চেক তুলে দেন তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া
১৩ অক্টোবর ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার পর আরও চোরাগোপ্তা হামলার শঙ্কা দেখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এতে নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানানো হয়েছে।
২ মিনিট আগে
পোস্টে বলা হয়, ‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে। বিজয়ের দিনে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় সকলকে দোয়া
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগে