শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা
বিভিন্ন মামলার আসামি এবং গ্রেপ্তার হওয়া ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এবং এর ভ্রাতৃপ্রতিম ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের একটি ‘বিশেষ’ তালিকা তৈরি করছে পুলিশ কর্তৃপক্ষ। পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশে কাজটি করছেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও পুলিশের বিশেষ শাখার (ডিএসবি) সদস্যরা। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, গুরুত্বপূর্ণ মামলার পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার এবং গ্রেপ্তার আসামিদের জামিন আইনি প্রক্রিয়ায় ঠেকাতে কেন্দ্রীয়ভাবে এই তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।
পুলিশের প্রক্রিয়াধীন তালিকায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলা, জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ও মোবাইল ফোনের নম্বর থাকছে। তাঁদের জামিন প্রতিরোধে প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে বিরোধিতা করার পরিকল্পনাও রয়েছে। পুলিশ সদর দপ্তর, জেলা পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা ও পাবলিক প্রসিকিউটর সূত্রে এ তথ্য বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর জুলাই-আগস্টে সংঘটিত সহিংসতার ঘটনায় সারা দেশে প্রায় ২ হাজার ১০০ মামলা হয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ২০২৪ সালের ৬ আগস্ট থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসব মামলা করা হয়। এতে আসামিদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের অনেক সাবেক মন্ত্রী-এমপি, তৃণমূল পর্যন্ত নেতা-কর্মী ও পুলিশ সদস্য।
মামলাগুলোর আসামি মোট ১ লাখ ২৫ হাজারের মতো। তাঁদের বেশির ভাগের বিরুদ্ধেই হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। আসামিদের অনেকেই গ্রেপ্তার হলেও কিছুদিন কারাভোগের পর জামিনে মুক্তি পাচ্ছেন বলে আদালত ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ঢাকা মহানগর পুলিশের কাছে ‘গুরুত্বপূর্ণ মামলা’ হিসেবে চিহ্নিত ২৫০ মামলার আসামিদের মধ্যে অন্তত ৭২১ জন আসামি জামিন পেয়েছেন। বাইরের বিভিন্ন জেলা ও মহানগরেও এসব মামলায় জামিনপ্রাপ্তদের সংখ্যা বাড়ছে। পলাতক আসামিদের নতুন করে গ্রেপ্তারের হারও কম।
পুলিশ সদর দপ্তর থেকে জেলার এসপি ও মহানগর কমিশনারদের সতর্কতা বাড়ানোর পাশাপাশি সহিংসতায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পলাতক ও কারাগারে থাকা আসামিদের মামলার নম্বর, অভিযোগ, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ও মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে সমন্বিত তালিকা করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে পাবলিক প্রসিকিউটরের সঙ্গে সমন্বয় করে আদালতে জামিনের বিরোধিতা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ঢাকার আদালতসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি শীর্ষ নেতাসহ হাসিনা সরকারের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত প্রভাবশালীরাও জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক হুইপ আ স ম ফিরোজ, সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী, সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম, যুবলীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য মজিবুর রহমান, সাবেক এমপি গোলাম কিবরিয়া টিপু, শেখ হাসিনার বান্ধবী সাবেক এমপি জোবেদা খাতুন পারুল প্রমুখ।
রাজশাহী রেঞ্জের এক জেলা পরিদর্শক (গোয়েন্দা) জানান, আসামিদের তালিকা তৈরির পাশাপাশি থানা পর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার বাড়ানো এবং তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে জোর দেওয়া হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সদর দপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, শুরুর দিকে ব্যাপক গ্রেপ্তার হলেও এখন অনেকে আত্মগোপনে চলে গেছেন বা দেশের বাইরে পাড়ি জমিয়েছেন। এ ছাড়া গ্রেপ্তার হওয়াদের অনেকেই জামিনে বেরিয়ে আসছেন, যা সরকারের উচ্চমহলের উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
উদ্যোগটি সম্পর্কে জানতে চাইলে পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (মুখপাত্র) ইনামুল হক সাগর আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো মামলার পর আসামিদের খোঁজখবর নেওয়া ও তালিকা তৈরি করা পুলিশের নিয়মমাফিক কাজ। এটি তারই অংশ হিসেবে করা হয়ে থাকতে পারে।
ঢাকার আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে প্রতিটি মামলার আসামিদের জামিনের শতভাগ বিরোধিতা করা হচ্ছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে বয়স, তদন্ত কর্মকর্তার প্রতিবেদন, তদবির, অসুস্থতা এবং দলীয় পরিচয়ের বিবেচনায় জামিনের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। অ্যাডভোকেট ফারুকী অভিযোগ করেন, অনেক সময় তদন্ত কর্মকর্তারা আসামিদের সঙ্গে সমঝোতা করে সাদামাটা প্রতিবেদন জমা দেন, যাতে জামিন পাওয়া সহজ হয়।
পুলিশের সদরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, প্রক্রিয়ার ফাঁকফোকর ও সম্ভাব্য অনিয়মের বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়েই সরকারের উচ্চমহল থেকে গুরুত্বপূর্ণ মামলাগুলোর আসামিদের গ্রেপ্তার ও জামিনের বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। পুলিশের এই তালিকা সেই কার্যক্রমেরই একটি অংশ।
বিষয়টি নিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধবিষয়ক গবেষক ড. তৌহিদুল হক বলেন, আসামিদের জামিন পাওয়ার অধিকার রয়েছে। তবে দেখতে হবে, তাঁরা কোন ধরনের মামলায় জামিন পাচ্ছেন এবং কাউকে কোনো বিশেষ সুবিধা দিতে জামিন দেওয়া হচ্ছে কি না।
আরও খবর পড়ুন:
বিভিন্ন মামলার আসামি এবং গ্রেপ্তার হওয়া ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এবং এর ভ্রাতৃপ্রতিম ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের একটি ‘বিশেষ’ তালিকা তৈরি করছে পুলিশ কর্তৃপক্ষ। পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশে কাজটি করছেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও পুলিশের বিশেষ শাখার (ডিএসবি) সদস্যরা। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, গুরুত্বপূর্ণ মামলার পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার এবং গ্রেপ্তার আসামিদের জামিন আইনি প্রক্রিয়ায় ঠেকাতে কেন্দ্রীয়ভাবে এই তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।
পুলিশের প্রক্রিয়াধীন তালিকায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলা, জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ও মোবাইল ফোনের নম্বর থাকছে। তাঁদের জামিন প্রতিরোধে প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে বিরোধিতা করার পরিকল্পনাও রয়েছে। পুলিশ সদর দপ্তর, জেলা পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা ও পাবলিক প্রসিকিউটর সূত্রে এ তথ্য বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর জুলাই-আগস্টে সংঘটিত সহিংসতার ঘটনায় সারা দেশে প্রায় ২ হাজার ১০০ মামলা হয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ২০২৪ সালের ৬ আগস্ট থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসব মামলা করা হয়। এতে আসামিদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের অনেক সাবেক মন্ত্রী-এমপি, তৃণমূল পর্যন্ত নেতা-কর্মী ও পুলিশ সদস্য।
মামলাগুলোর আসামি মোট ১ লাখ ২৫ হাজারের মতো। তাঁদের বেশির ভাগের বিরুদ্ধেই হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। আসামিদের অনেকেই গ্রেপ্তার হলেও কিছুদিন কারাভোগের পর জামিনে মুক্তি পাচ্ছেন বলে আদালত ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ঢাকা মহানগর পুলিশের কাছে ‘গুরুত্বপূর্ণ মামলা’ হিসেবে চিহ্নিত ২৫০ মামলার আসামিদের মধ্যে অন্তত ৭২১ জন আসামি জামিন পেয়েছেন। বাইরের বিভিন্ন জেলা ও মহানগরেও এসব মামলায় জামিনপ্রাপ্তদের সংখ্যা বাড়ছে। পলাতক আসামিদের নতুন করে গ্রেপ্তারের হারও কম।
পুলিশ সদর দপ্তর থেকে জেলার এসপি ও মহানগর কমিশনারদের সতর্কতা বাড়ানোর পাশাপাশি সহিংসতায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পলাতক ও কারাগারে থাকা আসামিদের মামলার নম্বর, অভিযোগ, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ও মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে সমন্বিত তালিকা করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে পাবলিক প্রসিকিউটরের সঙ্গে সমন্বয় করে আদালতে জামিনের বিরোধিতা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ঢাকার আদালতসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি শীর্ষ নেতাসহ হাসিনা সরকারের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত প্রভাবশালীরাও জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক হুইপ আ স ম ফিরোজ, সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী, সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম, যুবলীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য মজিবুর রহমান, সাবেক এমপি গোলাম কিবরিয়া টিপু, শেখ হাসিনার বান্ধবী সাবেক এমপি জোবেদা খাতুন পারুল প্রমুখ।
রাজশাহী রেঞ্জের এক জেলা পরিদর্শক (গোয়েন্দা) জানান, আসামিদের তালিকা তৈরির পাশাপাশি থানা পর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার বাড়ানো এবং তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে জোর দেওয়া হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সদর দপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, শুরুর দিকে ব্যাপক গ্রেপ্তার হলেও এখন অনেকে আত্মগোপনে চলে গেছেন বা দেশের বাইরে পাড়ি জমিয়েছেন। এ ছাড়া গ্রেপ্তার হওয়াদের অনেকেই জামিনে বেরিয়ে আসছেন, যা সরকারের উচ্চমহলের উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
উদ্যোগটি সম্পর্কে জানতে চাইলে পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (মুখপাত্র) ইনামুল হক সাগর আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো মামলার পর আসামিদের খোঁজখবর নেওয়া ও তালিকা তৈরি করা পুলিশের নিয়মমাফিক কাজ। এটি তারই অংশ হিসেবে করা হয়ে থাকতে পারে।
ঢাকার আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে প্রতিটি মামলার আসামিদের জামিনের শতভাগ বিরোধিতা করা হচ্ছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে বয়স, তদন্ত কর্মকর্তার প্রতিবেদন, তদবির, অসুস্থতা এবং দলীয় পরিচয়ের বিবেচনায় জামিনের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। অ্যাডভোকেট ফারুকী অভিযোগ করেন, অনেক সময় তদন্ত কর্মকর্তারা আসামিদের সঙ্গে সমঝোতা করে সাদামাটা প্রতিবেদন জমা দেন, যাতে জামিন পাওয়া সহজ হয়।
পুলিশের সদরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, প্রক্রিয়ার ফাঁকফোকর ও সম্ভাব্য অনিয়মের বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়েই সরকারের উচ্চমহল থেকে গুরুত্বপূর্ণ মামলাগুলোর আসামিদের গ্রেপ্তার ও জামিনের বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। পুলিশের এই তালিকা সেই কার্যক্রমেরই একটি অংশ।
বিষয়টি নিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধবিষয়ক গবেষক ড. তৌহিদুল হক বলেন, আসামিদের জামিন পাওয়ার অধিকার রয়েছে। তবে দেখতে হবে, তাঁরা কোন ধরনের মামলায় জামিন পাচ্ছেন এবং কাউকে কোনো বিশেষ সুবিধা দিতে জামিন দেওয়া হচ্ছে কি না।
আরও খবর পড়ুন:
শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা
বিভিন্ন মামলার আসামি এবং গ্রেপ্তার হওয়া ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এবং এর ভ্রাতৃপ্রতিম ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের একটি ‘বিশেষ’ তালিকা তৈরি করছে পুলিশ কর্তৃপক্ষ। পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশে কাজটি করছেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও পুলিশের বিশেষ শাখার (ডিএসবি) সদস্যরা। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, গুরুত্বপূর্ণ মামলার পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার এবং গ্রেপ্তার আসামিদের জামিন আইনি প্রক্রিয়ায় ঠেকাতে কেন্দ্রীয়ভাবে এই তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।
পুলিশের প্রক্রিয়াধীন তালিকায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলা, জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ও মোবাইল ফোনের নম্বর থাকছে। তাঁদের জামিন প্রতিরোধে প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে বিরোধিতা করার পরিকল্পনাও রয়েছে। পুলিশ সদর দপ্তর, জেলা পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা ও পাবলিক প্রসিকিউটর সূত্রে এ তথ্য বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর জুলাই-আগস্টে সংঘটিত সহিংসতার ঘটনায় সারা দেশে প্রায় ২ হাজার ১০০ মামলা হয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ২০২৪ সালের ৬ আগস্ট থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসব মামলা করা হয়। এতে আসামিদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের অনেক সাবেক মন্ত্রী-এমপি, তৃণমূল পর্যন্ত নেতা-কর্মী ও পুলিশ সদস্য।
মামলাগুলোর আসামি মোট ১ লাখ ২৫ হাজারের মতো। তাঁদের বেশির ভাগের বিরুদ্ধেই হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। আসামিদের অনেকেই গ্রেপ্তার হলেও কিছুদিন কারাভোগের পর জামিনে মুক্তি পাচ্ছেন বলে আদালত ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ঢাকা মহানগর পুলিশের কাছে ‘গুরুত্বপূর্ণ মামলা’ হিসেবে চিহ্নিত ২৫০ মামলার আসামিদের মধ্যে অন্তত ৭২১ জন আসামি জামিন পেয়েছেন। বাইরের বিভিন্ন জেলা ও মহানগরেও এসব মামলায় জামিনপ্রাপ্তদের সংখ্যা বাড়ছে। পলাতক আসামিদের নতুন করে গ্রেপ্তারের হারও কম।
পুলিশ সদর দপ্তর থেকে জেলার এসপি ও মহানগর কমিশনারদের সতর্কতা বাড়ানোর পাশাপাশি সহিংসতায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পলাতক ও কারাগারে থাকা আসামিদের মামলার নম্বর, অভিযোগ, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ও মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে সমন্বিত তালিকা করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে পাবলিক প্রসিকিউটরের সঙ্গে সমন্বয় করে আদালতে জামিনের বিরোধিতা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ঢাকার আদালতসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি শীর্ষ নেতাসহ হাসিনা সরকারের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত প্রভাবশালীরাও জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক হুইপ আ স ম ফিরোজ, সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী, সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম, যুবলীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য মজিবুর রহমান, সাবেক এমপি গোলাম কিবরিয়া টিপু, শেখ হাসিনার বান্ধবী সাবেক এমপি জোবেদা খাতুন পারুল প্রমুখ।
রাজশাহী রেঞ্জের এক জেলা পরিদর্শক (গোয়েন্দা) জানান, আসামিদের তালিকা তৈরির পাশাপাশি থানা পর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার বাড়ানো এবং তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে জোর দেওয়া হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সদর দপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, শুরুর দিকে ব্যাপক গ্রেপ্তার হলেও এখন অনেকে আত্মগোপনে চলে গেছেন বা দেশের বাইরে পাড়ি জমিয়েছেন। এ ছাড়া গ্রেপ্তার হওয়াদের অনেকেই জামিনে বেরিয়ে আসছেন, যা সরকারের উচ্চমহলের উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
উদ্যোগটি সম্পর্কে জানতে চাইলে পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (মুখপাত্র) ইনামুল হক সাগর আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো মামলার পর আসামিদের খোঁজখবর নেওয়া ও তালিকা তৈরি করা পুলিশের নিয়মমাফিক কাজ। এটি তারই অংশ হিসেবে করা হয়ে থাকতে পারে।
ঢাকার আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে প্রতিটি মামলার আসামিদের জামিনের শতভাগ বিরোধিতা করা হচ্ছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে বয়স, তদন্ত কর্মকর্তার প্রতিবেদন, তদবির, অসুস্থতা এবং দলীয় পরিচয়ের বিবেচনায় জামিনের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। অ্যাডভোকেট ফারুকী অভিযোগ করেন, অনেক সময় তদন্ত কর্মকর্তারা আসামিদের সঙ্গে সমঝোতা করে সাদামাটা প্রতিবেদন জমা দেন, যাতে জামিন পাওয়া সহজ হয়।
পুলিশের সদরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, প্রক্রিয়ার ফাঁকফোকর ও সম্ভাব্য অনিয়মের বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়েই সরকারের উচ্চমহল থেকে গুরুত্বপূর্ণ মামলাগুলোর আসামিদের গ্রেপ্তার ও জামিনের বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। পুলিশের এই তালিকা সেই কার্যক্রমেরই একটি অংশ।
বিষয়টি নিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধবিষয়ক গবেষক ড. তৌহিদুল হক বলেন, আসামিদের জামিন পাওয়ার অধিকার রয়েছে। তবে দেখতে হবে, তাঁরা কোন ধরনের মামলায় জামিন পাচ্ছেন এবং কাউকে কোনো বিশেষ সুবিধা দিতে জামিন দেওয়া হচ্ছে কি না।
আরও খবর পড়ুন:
বিভিন্ন মামলার আসামি এবং গ্রেপ্তার হওয়া ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এবং এর ভ্রাতৃপ্রতিম ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের একটি ‘বিশেষ’ তালিকা তৈরি করছে পুলিশ কর্তৃপক্ষ। পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশে কাজটি করছেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও পুলিশের বিশেষ শাখার (ডিএসবি) সদস্যরা। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, গুরুত্বপূর্ণ মামলার পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার এবং গ্রেপ্তার আসামিদের জামিন আইনি প্রক্রিয়ায় ঠেকাতে কেন্দ্রীয়ভাবে এই তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।
পুলিশের প্রক্রিয়াধীন তালিকায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলা, জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ও মোবাইল ফোনের নম্বর থাকছে। তাঁদের জামিন প্রতিরোধে প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে বিরোধিতা করার পরিকল্পনাও রয়েছে। পুলিশ সদর দপ্তর, জেলা পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা ও পাবলিক প্রসিকিউটর সূত্রে এ তথ্য বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর জুলাই-আগস্টে সংঘটিত সহিংসতার ঘটনায় সারা দেশে প্রায় ২ হাজার ১০০ মামলা হয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ২০২৪ সালের ৬ আগস্ট থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসব মামলা করা হয়। এতে আসামিদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের অনেক সাবেক মন্ত্রী-এমপি, তৃণমূল পর্যন্ত নেতা-কর্মী ও পুলিশ সদস্য।
মামলাগুলোর আসামি মোট ১ লাখ ২৫ হাজারের মতো। তাঁদের বেশির ভাগের বিরুদ্ধেই হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। আসামিদের অনেকেই গ্রেপ্তার হলেও কিছুদিন কারাভোগের পর জামিনে মুক্তি পাচ্ছেন বলে আদালত ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ঢাকা মহানগর পুলিশের কাছে ‘গুরুত্বপূর্ণ মামলা’ হিসেবে চিহ্নিত ২৫০ মামলার আসামিদের মধ্যে অন্তত ৭২১ জন আসামি জামিন পেয়েছেন। বাইরের বিভিন্ন জেলা ও মহানগরেও এসব মামলায় জামিনপ্রাপ্তদের সংখ্যা বাড়ছে। পলাতক আসামিদের নতুন করে গ্রেপ্তারের হারও কম।
পুলিশ সদর দপ্তর থেকে জেলার এসপি ও মহানগর কমিশনারদের সতর্কতা বাড়ানোর পাশাপাশি সহিংসতায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পলাতক ও কারাগারে থাকা আসামিদের মামলার নম্বর, অভিযোগ, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ও মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে সমন্বিত তালিকা করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে পাবলিক প্রসিকিউটরের সঙ্গে সমন্বয় করে আদালতে জামিনের বিরোধিতা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ঢাকার আদালতসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি শীর্ষ নেতাসহ হাসিনা সরকারের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত প্রভাবশালীরাও জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক হুইপ আ স ম ফিরোজ, সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী, সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম, যুবলীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য মজিবুর রহমান, সাবেক এমপি গোলাম কিবরিয়া টিপু, শেখ হাসিনার বান্ধবী সাবেক এমপি জোবেদা খাতুন পারুল প্রমুখ।
রাজশাহী রেঞ্জের এক জেলা পরিদর্শক (গোয়েন্দা) জানান, আসামিদের তালিকা তৈরির পাশাপাশি থানা পর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার বাড়ানো এবং তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে জোর দেওয়া হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সদর দপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, শুরুর দিকে ব্যাপক গ্রেপ্তার হলেও এখন অনেকে আত্মগোপনে চলে গেছেন বা দেশের বাইরে পাড়ি জমিয়েছেন। এ ছাড়া গ্রেপ্তার হওয়াদের অনেকেই জামিনে বেরিয়ে আসছেন, যা সরকারের উচ্চমহলের উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
উদ্যোগটি সম্পর্কে জানতে চাইলে পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (মুখপাত্র) ইনামুল হক সাগর আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো মামলার পর আসামিদের খোঁজখবর নেওয়া ও তালিকা তৈরি করা পুলিশের নিয়মমাফিক কাজ। এটি তারই অংশ হিসেবে করা হয়ে থাকতে পারে।
ঢাকার আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে প্রতিটি মামলার আসামিদের জামিনের শতভাগ বিরোধিতা করা হচ্ছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে বয়স, তদন্ত কর্মকর্তার প্রতিবেদন, তদবির, অসুস্থতা এবং দলীয় পরিচয়ের বিবেচনায় জামিনের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। অ্যাডভোকেট ফারুকী অভিযোগ করেন, অনেক সময় তদন্ত কর্মকর্তারা আসামিদের সঙ্গে সমঝোতা করে সাদামাটা প্রতিবেদন জমা দেন, যাতে জামিন পাওয়া সহজ হয়।
পুলিশের সদরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, প্রক্রিয়ার ফাঁকফোকর ও সম্ভাব্য অনিয়মের বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়েই সরকারের উচ্চমহল থেকে গুরুত্বপূর্ণ মামলাগুলোর আসামিদের গ্রেপ্তার ও জামিনের বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। পুলিশের এই তালিকা সেই কার্যক্রমেরই একটি অংশ।
বিষয়টি নিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধবিষয়ক গবেষক ড. তৌহিদুল হক বলেন, আসামিদের জামিন পাওয়ার অধিকার রয়েছে। তবে দেখতে হবে, তাঁরা কোন ধরনের মামলায় জামিন পাচ্ছেন এবং কাউকে কোনো বিশেষ সুবিধা দিতে জামিন দেওয়া হচ্ছে কি না।
আরও খবর পড়ুন:

স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানকে দুই মাসের জন্য চুক্তি ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। একই মেয়াদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবু জাফরকে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য ২ হাজার ৫৮২ জন সম্ভাব্য প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন ৩ হাজার ৪০৭ জন। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন এ তথ্য জানান।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের আর্থিক খাতের পাচারের অন্যতম হোতা এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক এমডি প্রশান্ত কুমার হালদারসহ (পি কে হালদার) ১৮ জনের নামে চার্জশিট অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে দিয়া শিপিং লিমিটেড নামের একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে এফএএস ফাইন্যান্
৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় প্রসিকিউশন টিমকে আইনি পরামর্শ দিতে এহসানুল হক সমাজীকে স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজরের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানকে দুই মাসের জন্য চুক্তি ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। একই মেয়াদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবু জাফরকে।
২৪ ডিসেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব সামিউল আমিন স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮-এর ৪৯ ধারা অনুযায়ী মো. সাইদুর রহমানকে তাঁর অবসরোত্তর ছুটি ও তৎসংশ্লিষ্ট সুবিধাদি স্থগিত এবং অন্য যেকোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা সরকারি সংগঠনের সঙ্গে কর্মসম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে ২০২৬ সালের ১১ জানুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করা হলো।
একই আইনের সমধারায় দুই মাসের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফরও। চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তাঁকে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে অধ্যাপক ডা. মো. শাদরুল আলমকে। এত দিন তিনি সেন্টার ফর মেডিকেল এডুকেশনের (সিএমই) পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছিলেন।
আজ সোমবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের উপসচিব দূর-রে শাহওয়াজ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। আগামী ১ জানুয়ারি থেকে তাঁকে নতুন কর্মস্থলে যোগদান করতে বলা হয়েছে।

স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানকে দুই মাসের জন্য চুক্তি ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। একই মেয়াদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবু জাফরকে।
২৪ ডিসেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব সামিউল আমিন স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮-এর ৪৯ ধারা অনুযায়ী মো. সাইদুর রহমানকে তাঁর অবসরোত্তর ছুটি ও তৎসংশ্লিষ্ট সুবিধাদি স্থগিত এবং অন্য যেকোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা সরকারি সংগঠনের সঙ্গে কর্মসম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে ২০২৬ সালের ১১ জানুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করা হলো।
একই আইনের সমধারায় দুই মাসের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফরও। চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তাঁকে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে অধ্যাপক ডা. মো. শাদরুল আলমকে। এত দিন তিনি সেন্টার ফর মেডিকেল এডুকেশনের (সিএমই) পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছিলেন।
আজ সোমবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের উপসচিব দূর-রে শাহওয়াজ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। আগামী ১ জানুয়ারি থেকে তাঁকে নতুন কর্মস্থলে যোগদান করতে বলা হয়েছে।
বিভিন্ন মামলার আসামি এবং গ্রেপ্তার হওয়া ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এবং এর ভ্রাতৃপ্রতিম ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের একটি ‘বিশেষ’ তালিকা তৈরি করছে পুলিশ কর্তৃপক্ষ। পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশে কাজটি করছেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও পুলিশের বিশেষ শাখার (ডিএসবি) সদস্যরা।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য ২ হাজার ৫৮২ জন সম্ভাব্য প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন ৩ হাজার ৪০৭ জন। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন এ তথ্য জানান।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের আর্থিক খাতের পাচারের অন্যতম হোতা এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক এমডি প্রশান্ত কুমার হালদারসহ (পি কে হালদার) ১৮ জনের নামে চার্জশিট অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে দিয়া শিপিং লিমিটেড নামের একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে এফএএস ফাইন্যান্
৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় প্রসিকিউশন টিমকে আইনি পরামর্শ দিতে এহসানুল হক সমাজীকে স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজরের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য ২ হাজার ৫৮২ জন সম্ভাব্য প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন ৩ হাজার ৪০৭ জন। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন এ তথ্য জানান।
ইসির জনসংযোগ পরিচালক জানান, রংপুর অঞ্চলের ৮ জেলার ৩৩টি আসন থেকে ৩৩৮টি মনোনয়ন বিতরণ করা হয়েছিল। জমা পড়েছে ২৭৮টি। রাজশাহী অঞ্চলের ৮ জেলার ৩৯ আসন থেকে ৩২৯টি মনোনয়ন বিতরণ করা হয়েছিল। জমা পড়েছে ২৬০টি। বরিশাল অঞ্চলের ৬ জেলার ২১টি আসন থেকে বিতরণ করা হয় ২১২টি, জমা পড়েছে ১৬৬টি। ফরিদপুর অঞ্চলের ৫ জেলার ১৫টি আসন থেকে বিতরণ করা হয় ১৬৫টি, জমা পড়েছে ১৪২টি।
খুলনা অঞ্চলের ১০ জেলার ৩৬ আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছিল ৩৫৮টি, জমা পড়েছে ২৭৬টি। ঢাকা অঞ্চলের ৬ জেলার ৪১টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছে ৬৩৮টি, জমা পড়েছে ৪৪৪টি।
ময়মনসিংহের ৬টি জেলার ৩৮টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছিল ৪০২টি, জমা পড়েছে ৩১১টি। সিলেটের ৪ জেলার ১৯টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছে ১৭৬টি, জমা পড়েছে ১৪৬টি। কুমিল্লার ৬ জেলার ৩৫টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছিল ৪৯৬টি, জমা পড়েছে ৩৬৫টি। চট্টগ্রামের ৫ জেলার ২৩টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছিল ২৯৩টি, জমা পড়েছে ১৯৪টি।
ইসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই ৩০ ডিসেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত, রিটার্নিং কর্মকর্তার আদেশের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল করার সময় ৫ থেকে ৯ জানুয়ারি, আপিল নিষ্পত্তি ১০ থেকে ১৮ জানুয়ারি, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২০ জানুয়ারি, চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ও প্রতীক বরাদ্দ ২১ জানুয়ারি, নির্বাচনী প্রচারণা চলবে ২২ জানুয়ারি থেকে ভোট শুরুর ৪৮ ঘণ্টা আগপর্যন্ত, অর্থাৎ ১০ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত।
আর ভোট গ্রহণ করা হবে ১২ ফেব্রুয়ারি। সেদিন সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোট গ্রহণ চলবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য ২ হাজার ৫৮২ জন সম্ভাব্য প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন ৩ হাজার ৪০৭ জন। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন এ তথ্য জানান।
ইসির জনসংযোগ পরিচালক জানান, রংপুর অঞ্চলের ৮ জেলার ৩৩টি আসন থেকে ৩৩৮টি মনোনয়ন বিতরণ করা হয়েছিল। জমা পড়েছে ২৭৮টি। রাজশাহী অঞ্চলের ৮ জেলার ৩৯ আসন থেকে ৩২৯টি মনোনয়ন বিতরণ করা হয়েছিল। জমা পড়েছে ২৬০টি। বরিশাল অঞ্চলের ৬ জেলার ২১টি আসন থেকে বিতরণ করা হয় ২১২টি, জমা পড়েছে ১৬৬টি। ফরিদপুর অঞ্চলের ৫ জেলার ১৫টি আসন থেকে বিতরণ করা হয় ১৬৫টি, জমা পড়েছে ১৪২টি।
খুলনা অঞ্চলের ১০ জেলার ৩৬ আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছিল ৩৫৮টি, জমা পড়েছে ২৭৬টি। ঢাকা অঞ্চলের ৬ জেলার ৪১টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছে ৬৩৮টি, জমা পড়েছে ৪৪৪টি।
ময়মনসিংহের ৬টি জেলার ৩৮টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছিল ৪০২টি, জমা পড়েছে ৩১১টি। সিলেটের ৪ জেলার ১৯টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছে ১৭৬টি, জমা পড়েছে ১৪৬টি। কুমিল্লার ৬ জেলার ৩৫টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছিল ৪৯৬টি, জমা পড়েছে ৩৬৫টি। চট্টগ্রামের ৫ জেলার ২৩টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছিল ২৯৩টি, জমা পড়েছে ১৯৪টি।
ইসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই ৩০ ডিসেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত, রিটার্নিং কর্মকর্তার আদেশের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল করার সময় ৫ থেকে ৯ জানুয়ারি, আপিল নিষ্পত্তি ১০ থেকে ১৮ জানুয়ারি, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২০ জানুয়ারি, চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ও প্রতীক বরাদ্দ ২১ জানুয়ারি, নির্বাচনী প্রচারণা চলবে ২২ জানুয়ারি থেকে ভোট শুরুর ৪৮ ঘণ্টা আগপর্যন্ত, অর্থাৎ ১০ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত।
আর ভোট গ্রহণ করা হবে ১২ ফেব্রুয়ারি। সেদিন সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোট গ্রহণ চলবে।
বিভিন্ন মামলার আসামি এবং গ্রেপ্তার হওয়া ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এবং এর ভ্রাতৃপ্রতিম ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের একটি ‘বিশেষ’ তালিকা তৈরি করছে পুলিশ কর্তৃপক্ষ। পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশে কাজটি করছেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও পুলিশের বিশেষ শাখার (ডিএসবি) সদস্যরা।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানকে দুই মাসের জন্য চুক্তি ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। একই মেয়াদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবু জাফরকে।
১ ঘণ্টা আগে
দেশের আর্থিক খাতের পাচারের অন্যতম হোতা এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক এমডি প্রশান্ত কুমার হালদারসহ (পি কে হালদার) ১৮ জনের নামে চার্জশিট অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে দিয়া শিপিং লিমিটেড নামের একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে এফএএস ফাইন্যান্
৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় প্রসিকিউশন টিমকে আইনি পরামর্শ দিতে এহসানুল হক সমাজীকে স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজরের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের আর্থিক খাতের পাচারের অন্যতম হোতা এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক এমডি প্রশান্ত কুমার হালদারসহ (পি কে হালদার) ১৮ জনের নামে চার্জশিট অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে দিয়া শিপিং লিমিটেড নামের একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড থেকে ৪৪ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় এই চার্জশিট অনুমোদন করে কমিশন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে এ বিষয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দুদকের সহকারী পরিচালক তানজির আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ২০২২ সালের ১৯ মে দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ সংস্থাটির সহকারী পরিচালক রাকিবুল হায়াত বাদী হয়ে মামলাটি করেছিলেন।
মামলার আসামিরা হলেন এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক এমডি ও পলাতক আসামি প্রশান্ত কুমার হালদার, দিয়া শিপিং লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক শিবপ্রসাদ ব্যানার্জী, পরিচালক পাপিয়া ব্যানার্জী, এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের চেয়ারম্যান এম এ হাফিজ, সাবেক চেয়ারম্যান মো. সিদ্দিকুর রহমান ও ভাইস চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আলম, পরিচালক অরুণ কুমার কুণ্ডু, অঞ্জন কুমার রায়, মো. মোস্তাইন বিল্লাহ, উজ্জল কুমার নন্দী, সত্য গোপাল পোদ্দার এবং এফএএস ফাইন্যান্সের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাসেল শাহরিয়ার।
তদন্তে আরও ছয়জনের সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পায় দুদক। তাঁরা হলেন ইটা অ্যান্ড টাইলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম নওশেরুল ইসলাম, দিয়া অয়েল লিমিটেডের এমডি বাসুদেব ব্যানার্জী, পরিচালক পূজা ব্যানার্জী, এমএসটি মেরিন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেডার্স লিমিটেডের পরিচালক অমল চন্দ্র দাস, মমতাজ বেগম এবং বিডিএস অ্যাডজাস্টার্সের চিফ এক্সিকিউটিভ ইবনে মোফাজ্জল বারকি।
আসামিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতারণা ও জালজালিয়াতির মাধ্যমে এফএএস (ফাস) ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড থেকে অবৈধ উপায়ে ভুয়া ও কাগুজে প্রতিষ্ঠান দিয়া শিপিং লিমিটেডের নামে ঋণ হিসেবে ৪৪ কোটি টাকা গ্রহণ করে আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, বর্তমান মামলার অন্যতম আসামি এফএএস ফাইন্যান্সের সাবেক এম ডি রাসেল শাহরিয়ারকে ২০২২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি তদন্তকারী কর্মকর্তা উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধানের নেতৃত্বে একটি টিম মোহাম্মদপুর থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে এই মামলায় তাঁকে কারাগারে পাঠায়।
কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনার অশোকনগরে গা ঢাকা দিয়েছিলেন বাংলাদেশি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তা পি কে হালদার। তিনি শিবশংকর হালদার নামে নিজেকে ভারতীয় নাগরিক হিসেবে পরিচয় দিতেন।
২০২২ সালের ১৪ মে ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) হাতে ধরা পড়েন তিনি। তাঁর সঙ্গে গ্রেপ্তার হন আরও পাঁচজন। পরে প্রশান্ত কুমার ওরফে পি কে হালদারসহ ছয়জনকে তিন দিনের রিমান্ডে পাঠানো হয়। বর্তমানে পি কে হালদার ভারতের কারাগারে রয়েছেন।

দেশের আর্থিক খাতের পাচারের অন্যতম হোতা এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক এমডি প্রশান্ত কুমার হালদারসহ (পি কে হালদার) ১৮ জনের নামে চার্জশিট অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে দিয়া শিপিং লিমিটেড নামের একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড থেকে ৪৪ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় এই চার্জশিট অনুমোদন করে কমিশন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে এ বিষয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দুদকের সহকারী পরিচালক তানজির আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ২০২২ সালের ১৯ মে দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ সংস্থাটির সহকারী পরিচালক রাকিবুল হায়াত বাদী হয়ে মামলাটি করেছিলেন।
মামলার আসামিরা হলেন এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক এমডি ও পলাতক আসামি প্রশান্ত কুমার হালদার, দিয়া শিপিং লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক শিবপ্রসাদ ব্যানার্জী, পরিচালক পাপিয়া ব্যানার্জী, এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের চেয়ারম্যান এম এ হাফিজ, সাবেক চেয়ারম্যান মো. সিদ্দিকুর রহমান ও ভাইস চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আলম, পরিচালক অরুণ কুমার কুণ্ডু, অঞ্জন কুমার রায়, মো. মোস্তাইন বিল্লাহ, উজ্জল কুমার নন্দী, সত্য গোপাল পোদ্দার এবং এফএএস ফাইন্যান্সের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাসেল শাহরিয়ার।
তদন্তে আরও ছয়জনের সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পায় দুদক। তাঁরা হলেন ইটা অ্যান্ড টাইলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম নওশেরুল ইসলাম, দিয়া অয়েল লিমিটেডের এমডি বাসুদেব ব্যানার্জী, পরিচালক পূজা ব্যানার্জী, এমএসটি মেরিন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেডার্স লিমিটেডের পরিচালক অমল চন্দ্র দাস, মমতাজ বেগম এবং বিডিএস অ্যাডজাস্টার্সের চিফ এক্সিকিউটিভ ইবনে মোফাজ্জল বারকি।
আসামিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতারণা ও জালজালিয়াতির মাধ্যমে এফএএস (ফাস) ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড থেকে অবৈধ উপায়ে ভুয়া ও কাগুজে প্রতিষ্ঠান দিয়া শিপিং লিমিটেডের নামে ঋণ হিসেবে ৪৪ কোটি টাকা গ্রহণ করে আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, বর্তমান মামলার অন্যতম আসামি এফএএস ফাইন্যান্সের সাবেক এম ডি রাসেল শাহরিয়ারকে ২০২২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি তদন্তকারী কর্মকর্তা উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধানের নেতৃত্বে একটি টিম মোহাম্মদপুর থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে এই মামলায় তাঁকে কারাগারে পাঠায়।
কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনার অশোকনগরে গা ঢাকা দিয়েছিলেন বাংলাদেশি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তা পি কে হালদার। তিনি শিবশংকর হালদার নামে নিজেকে ভারতীয় নাগরিক হিসেবে পরিচয় দিতেন।
২০২২ সালের ১৪ মে ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) হাতে ধরা পড়েন তিনি। তাঁর সঙ্গে গ্রেপ্তার হন আরও পাঁচজন। পরে প্রশান্ত কুমার ওরফে পি কে হালদারসহ ছয়জনকে তিন দিনের রিমান্ডে পাঠানো হয়। বর্তমানে পি কে হালদার ভারতের কারাগারে রয়েছেন।
বিভিন্ন মামলার আসামি এবং গ্রেপ্তার হওয়া ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এবং এর ভ্রাতৃপ্রতিম ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের একটি ‘বিশেষ’ তালিকা তৈরি করছে পুলিশ কর্তৃপক্ষ। পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশে কাজটি করছেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও পুলিশের বিশেষ শাখার (ডিএসবি) সদস্যরা।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানকে দুই মাসের জন্য চুক্তি ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। একই মেয়াদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবু জাফরকে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য ২ হাজার ৫৮২ জন সম্ভাব্য প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন ৩ হাজার ৪০৭ জন। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন এ তথ্য জানান।
৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় প্রসিকিউশন টিমকে আইনি পরামর্শ দিতে এহসানুল হক সমাজীকে স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজরের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় প্রসিকিউশন টিমকে আইনি পরামর্শ দিতে এহসানুল হক সমাজীকে স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজরের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও সাবেক মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর সমাজীকে অ্যাটর্নি জেনারেলের পদমর্যাদার সুবিধায় ওই দায়িত্ব দিয়ে আজ সোমবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইন-১ শাখা।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ১২ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনী প্রচারণাকালে ইনকিলাব মঞ্চের নেতা ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদি আততায়ীর গুলিতে মারাত্মকভাবে আহত হন। পরে ১৮ ডিসেম্বর তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। তাঁর গুলিবিদ্ধ হওয়ার বিষয়ে ঢাকা মহানগরীর পল্টন থানায় ১৪ ডিসেম্বর মামলা হয়েছে। ডিএমপির অধীনে এ মামলার তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় মামলাটি দ্রুত তদন্তের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
হাদি হত্যাকাণ্ডের মামলা তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তা বা তদন্তসংশ্লিষ্টদের এবং পরে আদালতে বিচারকালে বিচারসংশ্লিষ্ট প্রসিকিউশন টিমকে প্রয়োজনীয় আইনি পরামর্শ দেওয়ার জন্য এহসানুল হক সমাজীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় প্রসিকিউশন টিমকে আইনি পরামর্শ দিতে এহসানুল হক সমাজীকে স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজরের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও সাবেক মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর সমাজীকে অ্যাটর্নি জেনারেলের পদমর্যাদার সুবিধায় ওই দায়িত্ব দিয়ে আজ সোমবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইন-১ শাখা।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ১২ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনী প্রচারণাকালে ইনকিলাব মঞ্চের নেতা ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদি আততায়ীর গুলিতে মারাত্মকভাবে আহত হন। পরে ১৮ ডিসেম্বর তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। তাঁর গুলিবিদ্ধ হওয়ার বিষয়ে ঢাকা মহানগরীর পল্টন থানায় ১৪ ডিসেম্বর মামলা হয়েছে। ডিএমপির অধীনে এ মামলার তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় মামলাটি দ্রুত তদন্তের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
হাদি হত্যাকাণ্ডের মামলা তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তা বা তদন্তসংশ্লিষ্টদের এবং পরে আদালতে বিচারকালে বিচারসংশ্লিষ্ট প্রসিকিউশন টিমকে প্রয়োজনীয় আইনি পরামর্শ দেওয়ার জন্য এহসানুল হক সমাজীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
বিভিন্ন মামলার আসামি এবং গ্রেপ্তার হওয়া ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এবং এর ভ্রাতৃপ্রতিম ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের একটি ‘বিশেষ’ তালিকা তৈরি করছে পুলিশ কর্তৃপক্ষ। পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশে কাজটি করছেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও পুলিশের বিশেষ শাখার (ডিএসবি) সদস্যরা।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানকে দুই মাসের জন্য চুক্তি ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। একই মেয়াদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবু জাফরকে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য ২ হাজার ৫৮২ জন সম্ভাব্য প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন ৩ হাজার ৪০৭ জন। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন এ তথ্য জানান।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের আর্থিক খাতের পাচারের অন্যতম হোতা এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক এমডি প্রশান্ত কুমার হালদারসহ (পি কে হালদার) ১৮ জনের নামে চার্জশিট অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে দিয়া শিপিং লিমিটেড নামের একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে এফএএস ফাইন্যান্
৩ ঘণ্টা আগে