Ajker Patrika

লালন অনুসারীর ঘরে হামলা স্বাধীন দেশে কাম্য নয়: ৫৭ শিল্পী ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বের বিবৃতি

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ০১ জুলাই ২০২৪, ২৩: ১৩
লালন অনুসারীর ঘরে হামলা স্বাধীন দেশে কাম্য নয়: ৫৭ শিল্পী ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বের বিবৃতি

কুষ্টিয়ায় লালন অনুসারীর ঘরে হামলার ঘটনায় প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশি শিল্পী, সংস্কৃতিকর্মী, চলচ্চিত্র নির্মাতা, অভিনয়শিল্পী ও সাহিত্যিকেরা। সেই সঙ্গে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা, আইনি সুরক্ষা, সাংস্কৃতিক সম্মানসহ কয়েকটি দাবি করেছেন তাঁরা। 

আজ সোমবার এক সংবাদ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আজকের এই যুগে বাউল ও লালন অনুসারীদের ওপর যে আগ্রাসন হচ্ছে, তা একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আমরা মনে করি, এর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের বিশেষ নজর দেওয়া উচিত এবং তাদের সুরক্ষার ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করা আবশ্যক।’ 

রাষ্ট্রের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা বাংলাদেশের শিল্পী, সংস্কৃতিকর্মী, চলচ্চিত্র নির্মাতা, অভিনয়শিল্পী ও সাহিত্যিকেরা উক্ত বিষয়ে রাষ্ট্রের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আমরা অবগত আছি যে, স্থানীয় প্রশাসন লালন অনুসারী চায়না বেগমের ঘটনাটি আমলে নিয়েছে, কিন্তু এ ধরনের ঘটনা যেন আর কোথাও, আর কখনো না ঘটে, সে জন্য আমরা রাষ্ট্রীয় পদক্ষেপ প্রত্যাশা করি। আমরা মনে করি, এই আগ্রাসন শুধু সাংস্কৃতিক আগ্রাসনই নয়, বরং এটি আমাদের দেশের স্বাধীনতা ও জনগণের প্রতি সম্মানকেও খর্ব করে। তাই আমাদের আহ্বান এই যে, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার যেন অবিলম্বে বাউল-ফকির নির্যাতনের ঘটনা রোধে কঠোর নির্দেশনা দেয় এবং তাঁদের সুরক্ষার প্রতি গুরুত্বারোপ করে।’ 

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কিছু দাবি তুলে ধরা হয়েছে—
নিরাপত্তার নিশ্চয়তা: বাউল, ফকির, বয়াতি ও লালন অনুসারীদের নিরাপত্তার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ। 
আইনি সুরক্ষা: তাদের ওপর যেকোনো আক্রমণ বা নির্যাতনের দ্রুত বিচার ও শাস্তি প্রদান নিশ্চিত করা। 
সাংস্কৃতিক সম্মান: তাদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে বাধা না দিয়ে সম্পূর্ণ স্বাধীনতা প্রদান। 
সচেতনতা বৃদ্ধি: সাধারণ জনগণের মধ্যে বাউল, ফকির, বয়াতি ও লালন অনুসারীদের সংস্কৃতি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানো। 

বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন—মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী (চলচ্চিত্র নির্মাতা), কিশোর দাশ (সংগীতশিল্পী), কুমার বিশ্বজিৎ (সংগীতশিল্পী), কে পি রাজিব (সংগীতশিল্পী), কৃষ্ণেন্দু চট্টোপাধ্যায় (চলচ্চিত্র নির্মাতা), গৌতম কে শুভ (সংগীত গবেষক), প্রিন্স মাহমুদ (সংগীতজ্ঞ), ফারিয়া উলফাত সৈয়দ (সংগীতশিল্পী, তুলকালাম), বাপ্পা মজুমদার (সংগীতশিল্পী, দলছুট), মনোজ প্রামাণিক (অভিনেতা ও শিক্ষক), জর্জ লিংকন ডি কস্টা (সংগীতশিল্পী, আর্টসেল) প্রমুখ। 

গত ২৬ জুন সকালে দুর্বৃত্তরা লালন অনুসারী চায়না বেগমের বাড়িঘর ভাঙচুর করে লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি করে। এমনকি রাতের আঁধারে সেখানে তাঁকে পেলে হত্যা করা হবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়। বিভিন্ন সময়ে দেখা যায় বাউল, ফকির, সাধকদের মাথা ন্যাড়া করে দেওয়া, তাঁদের ঘরবাড়ি ও বাদ্যযন্ত্র ভাঙচুর করা, তাঁদের বিতাড়িত করা, সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করাসহ নানান রকমের আগ্রাসন ঘটে। 

বিবৃতিতে বলা হয়—‘বাউল, ফকির, বয়াতি, লালন অনুসারী এবং স্বভাবকবিদের ওপর আগ্রাসন ও নির্যাতন মধ্যযুগে, ব্রিটিশ ও পাকিস্তানি শাসনামলে ছিল। কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশে মানবতাবাদী এসব মানুষের ওপর নির্যাতনের বা আগ্রাসনের ঘটনা মোটেও কাম্য নয়। মধ্যযুগে মুসলিম ও হিন্দু উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে বাউল ও ফকিরদের ব্যাপক প্রভাব ছিল। তাঁরা সাধারণত সমাজের প্রান্তিক মানুষদের মধ্য থেকে উঠে আসতেন এবং তাঁদের জীবনযাত্রা ও দর্শনের মাধ্যমে সমাজে শান্তি, মানবতা ও প্রেমের বার্তা প্রচার করতেন। ব্রিটিশ সরকার তাঁদের কার্যক্রমকে বিপ্লবী ও বিদ্রোহী হিসেবে দেখত এবং তাদের দমন করতে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করত। স্বাধীনতার পরেও বাউল ও ফকিরদের ওপর নির্যাতনের বেশ কিছু ঘটনা ঘটেছে। বিভিন্ন সময়ে তাঁরা জালিম, দখলদার স্বার্থান্বেষী মহল ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের শিকার হয়েছেন।’ 

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে—‘বাউল, ফকির, বয়াতি, লালন অনুসারী এবং গ্রামীণ স্বভাবকবিরা আমাদের সাংস্কৃতিক ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অংশ। তাদের নির্যাতন ও অবমাননা শুধু তাঁদের ব্যক্তিগত জীবনে আঘাত হানে না, বরং এটি আমাদের জাতীয় গৌরব ও সংস্কৃতিতে আঘাত হানে। তাই আমরা অবিলম্বে তাঁদের ওপর নির্যাতন বন্ধ করার জন্য রাষ্ট্রের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের এবং তাঁদের সুরক্ষার ব্যাপারে জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও গ্রাম পর্যায়ে বিভিন্ন স্তরের প্রশাসনকে নির্দেশনা প্রদানের আহ্বান জানাচ্ছি এবং তাঁদের সম্মান নিশ্চিত করার জন্য জোর দাবি করছি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার শোক বইয়ে স্বাক্ষর করতে মানুষের ঢল

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩: ১৩
বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। ছবি: সংগৃহীত
বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।

আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত
শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত
শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। ছবি: সংগৃহীত
শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। ছবি: সংগৃহীত

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।

খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়াকে চিরবিদায় জানাতে আসবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২: ৪৫
নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। ছবি: সংগৃহীত
নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।

নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।

নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।

সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।

নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার জানাজায় নারীদের জন্য থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২: ৫০
খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত
খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।

আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।

বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
পাকিস্তান পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক। ছবি: সংগৃহীত
পাকিস্তান পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।

পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।

এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত