তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা

ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সাইফুল আলম ওরফে এস আলমের দুই ছেলে আশরাফুল আলম ও আসাদুল আলম মাহির অপ্রদর্শিত ৫০০ কোটি টাকা বৈধ করা হয়েছে। জালিয়াতির মাধ্যমে এ কাজটি করায় সরকার ৭৫ কোটি টাকা কর থেকে বঞ্চিত হয়েছে। প্রথমে দুটি পে-অর্ডার দিয়ে ২০২০-২১ অর্থবছরে কালোটাকা সাদা করতে ব্যর্থ হলেও দ্বিতীয় দফায় কয়েক মাস পর আইনগত সময় পার হওয়ার পর তাঁদের এ সুবিধা দেওয়া হয়। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের চট্টগ্রাম শাখার মাধ্যমে এ কাজটি করা সম্ভব হয়েছে বলে তদন্তে উঠে এসেছে।
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ১৪ অক্টোবর জমা দেওয়া তদন্ত প্রতিবেদনে এস আলমের ছেলেদের এ আর্থিক অনিয়মের তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তদন্তে এসব ঘটনার সঙ্গে তৎকালীন কর কমিশনার (বর্তমানে সদস্য–আন্তর্জাতিক) সৈয়দ মোহাম্মদ আবু দাউদ, সহকারী কর কমিশনার মো. আমিনুল ইসলাম, যুগ্ম কর কমিশনার এ কে এম শামসুজ্জামান, যুগ্ম কমিশনার সাইফুল আলমসহ বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে।
এনবিআরের তদন্ত কর্মকর্তা (কর কমিশনার) মোহাম্মদ আবদুর রকিব তদন্তকাজের অংশ হিসেবে বিভিন্ন স্তরের ১১ জন কর্মকর্তার জবানবন্দি নেন। জবানবন্দিতে জানা গেছে, সদস্য আবু দাউদ এ কাজে অধীন কর্মকর্তাকে এমনকি কুমির ও বাঘের ভয়ও দেখান। তদন্ত প্রতিবেদনের সুপারিশ অনুযায়ী ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গতকাল বৃহস্পতিবারই আমিনুল ইসলাম, এ কে এম শামসুজ্জামান, সাইফুল আলমসহ তিনজনকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে কর্তৃপক্ষ।
প্রভাবশালী ব্যবসায়ী এস আলমের দুই পুত্রের নামে অপ্রদর্শিত ৫০০ কোটি টাকা কর বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশে এবং নিজেদের মালিকানাধীন ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বাধ্য করে জালিয়াতির মাধ্যমে বৈধ করা হয়। ব্যাংক কর্মকর্তাদের বাধ্য করে ২০২১ সালের ১৯ ও ২০ ডিসেম্বর তারিখে দুটি ভুয়া পে-অর্ডার ইস্যু করানো হয়। এ ইস্যু করা পে-অর্ডার দেখিয়ে আয়কর কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশে আয়কর নথির সব কাগজপত্র তৈরি করা হয়। কিন্তু কর অফিস ও ব্যাংকের রেকর্ডপত্র, বিভিন্ন রেজিস্টার ও চিঠিপত্র পর্যালোচনা করে পে-অর্ডার গ্রহণের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
সংস্থাটির কর কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুর রকিবের দেওয়া তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘করদাতা আসাদুল আলম মাহির ও আশরাফুল আলম তাঁদের দাবি করা মনোনীত প্রতিনিধি নিউটন চক্রবর্তী তৎকালীন সার্কেল কর্মকর্তা অতিরিক্ত সহকারী কর কমিশনার মো. আমিনুল ইসলামসহ কর অঞ্চলের একটি চক্রের সহযোগিতায় বেআইনি প্রক্রিয়ায় ২৫০ কোটি টাকা করে মোট ৫০০ কোটি টাকা অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করেছেন। এর মাধ্যমে ৭৫ কোটি টাকা কম কর দিয়ে সরকারের রাজস্ব ক্ষতি করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, অসৎ উদ্দেশ্যে আয়কর নথির সব রেকর্ডপত্র জালিয়াতির মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে। এমনকি অভিযুক্ত ব্যক্তিরা নিজেদের পরিবারের মালিকানাধীন ব্যাংকের আইটি ব্যবস্থায় কারসাজি (ম্যানিপুলেট) করে তিনটি ব্যাংক হিসাবে ভুয়া তথ্য সন্নিবেশিত করেছেন। ঘটনাটির সঙ্গে অতিরিক্ত সহকারী কর কমিশনার মো. আমিনুল ইসলাম সরাসরি জড়িত। তৎকালীন পরিদর্শী রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. সাইফুল আলমও (বর্তমানে অতিরিক্ত কর কমিশনার) এই পরিকল্পিত অপকর্মের দায় এড়াতে পারেন না। তদন্ত কর্মকর্তার অভিমত, স্পষ্টতই এর সঙ্গে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের যোগসাজশ রয়েছে।
তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, রেঞ্জ-৪-এর যুগ্ম কর কমিশনার এ কে এম শামসুজ্জামান পরবর্তী সময়ে প্রকৃত ঘটনা জেনে রাজস্ব পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে কার্যক্রম শুরু করলেও পরে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তা স্থগিত করেন। তদন্তকালে তিনি তৎকালীন কর কমিশনারের চাপে কার্যক্রম স্থগিত করার কথা মৌখিকভাবে স্বীকার করেন। দৃশ্যত এ ধরনের আইনবহির্ভূত কার্যক্রম থেকে তিনি অবৈধ সুবিধা গ্রহণ করেছেন। অনিয়মের মাধ্যমে ৫০০ কোটি টাকা বৈধ করার ঘটনাপ্রবাহে (কর অঞ্চল-০১, চট্টগ্রাম) তিনজন কর কমিশনার দায়িত্ব পালন করলেও অপকর্মটি সংঘটিত হওয়ার প্রকৃত সময়ে কর্মরত ছিলেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (গ্রেড-১), সৈয়দ মোহাম্মদ আবু দাউদ। প্রতিবেদনের পর্যবেক্ষণ, এত বড় একটি অপকর্ম তাঁর অজ্ঞাতসারে ঘটেনি বলেই প্রতীয়মান। তবে এ বিষয়ে অন্য দুজন কর কমিশনার মো. রিয়াজুল ইসলাম ও মো. ইকবাল বাহারের কোনো সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়নি।
তদন্ত প্রতিবেদনে জালিয়াতির মাধ্যমে অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করে রাষ্ট্রের রাজস্ব ক্ষতি করায় জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় কার্যক্রম গ্রহণের সুপারিশ করা হয়। এতে বলা হয়, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেলের গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিটের মাধ্যমে তদন্ত করে হৃত রাজস্ব পুনরুদ্ধার করা যায়। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের তথ্যে কারসাজির বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশন ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করা হয়। প্রতিবেদনে কর পরিদর্শক লোকমান আহম্মেদ, প্রধান সহকারী জমির আহমেদ, তৎকালীন যুগ্ম কর কমিশনার সাইফুল আলমও ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলে উল্লেখ করা হয়।
এ বিষয়ে তৎকালীন কর কমিশনার (বর্তমানে সদস্য–আন্তর্জাতিক) সৈয়দ মোহাম্মদ আবু দাউদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এস আমলের দুই ছেলের রিটার্ন দাখিল করা হয় ২০২১ সালের ২৯ জুন। তখন আমি কর অঞ্চল-১ চট্টগ্রামের কমিশনার ছিলাম না। তখন কমিশনার ছিলেন রিয়াজুল ইসলাম। তখনই রিটার্নগুলো গ্রহণ করা হয়। আমি ২০২১ সালের ১ নভেম্বর যোগদান করি। পরে আমার কার্যকালীন একজন এগুলোর অ্যাসেসমেন্ট (যাচাই) করে। কিন্তু আমাকে কিছুই জানানো বা অনুমোদন নেওয়া হয়নি।’

ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সাইফুল আলম ওরফে এস আলমের দুই ছেলে আশরাফুল আলম ও আসাদুল আলম মাহির অপ্রদর্শিত ৫০০ কোটি টাকা বৈধ করা হয়েছে। জালিয়াতির মাধ্যমে এ কাজটি করায় সরকার ৭৫ কোটি টাকা কর থেকে বঞ্চিত হয়েছে। প্রথমে দুটি পে-অর্ডার দিয়ে ২০২০-২১ অর্থবছরে কালোটাকা সাদা করতে ব্যর্থ হলেও দ্বিতীয় দফায় কয়েক মাস পর আইনগত সময় পার হওয়ার পর তাঁদের এ সুবিধা দেওয়া হয়। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের চট্টগ্রাম শাখার মাধ্যমে এ কাজটি করা সম্ভব হয়েছে বলে তদন্তে উঠে এসেছে।
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ১৪ অক্টোবর জমা দেওয়া তদন্ত প্রতিবেদনে এস আলমের ছেলেদের এ আর্থিক অনিয়মের তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তদন্তে এসব ঘটনার সঙ্গে তৎকালীন কর কমিশনার (বর্তমানে সদস্য–আন্তর্জাতিক) সৈয়দ মোহাম্মদ আবু দাউদ, সহকারী কর কমিশনার মো. আমিনুল ইসলাম, যুগ্ম কর কমিশনার এ কে এম শামসুজ্জামান, যুগ্ম কমিশনার সাইফুল আলমসহ বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে।
এনবিআরের তদন্ত কর্মকর্তা (কর কমিশনার) মোহাম্মদ আবদুর রকিব তদন্তকাজের অংশ হিসেবে বিভিন্ন স্তরের ১১ জন কর্মকর্তার জবানবন্দি নেন। জবানবন্দিতে জানা গেছে, সদস্য আবু দাউদ এ কাজে অধীন কর্মকর্তাকে এমনকি কুমির ও বাঘের ভয়ও দেখান। তদন্ত প্রতিবেদনের সুপারিশ অনুযায়ী ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গতকাল বৃহস্পতিবারই আমিনুল ইসলাম, এ কে এম শামসুজ্জামান, সাইফুল আলমসহ তিনজনকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে কর্তৃপক্ষ।
প্রভাবশালী ব্যবসায়ী এস আলমের দুই পুত্রের নামে অপ্রদর্শিত ৫০০ কোটি টাকা কর বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশে এবং নিজেদের মালিকানাধীন ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বাধ্য করে জালিয়াতির মাধ্যমে বৈধ করা হয়। ব্যাংক কর্মকর্তাদের বাধ্য করে ২০২১ সালের ১৯ ও ২০ ডিসেম্বর তারিখে দুটি ভুয়া পে-অর্ডার ইস্যু করানো হয়। এ ইস্যু করা পে-অর্ডার দেখিয়ে আয়কর কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশে আয়কর নথির সব কাগজপত্র তৈরি করা হয়। কিন্তু কর অফিস ও ব্যাংকের রেকর্ডপত্র, বিভিন্ন রেজিস্টার ও চিঠিপত্র পর্যালোচনা করে পে-অর্ডার গ্রহণের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
সংস্থাটির কর কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুর রকিবের দেওয়া তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘করদাতা আসাদুল আলম মাহির ও আশরাফুল আলম তাঁদের দাবি করা মনোনীত প্রতিনিধি নিউটন চক্রবর্তী তৎকালীন সার্কেল কর্মকর্তা অতিরিক্ত সহকারী কর কমিশনার মো. আমিনুল ইসলামসহ কর অঞ্চলের একটি চক্রের সহযোগিতায় বেআইনি প্রক্রিয়ায় ২৫০ কোটি টাকা করে মোট ৫০০ কোটি টাকা অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করেছেন। এর মাধ্যমে ৭৫ কোটি টাকা কম কর দিয়ে সরকারের রাজস্ব ক্ষতি করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, অসৎ উদ্দেশ্যে আয়কর নথির সব রেকর্ডপত্র জালিয়াতির মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে। এমনকি অভিযুক্ত ব্যক্তিরা নিজেদের পরিবারের মালিকানাধীন ব্যাংকের আইটি ব্যবস্থায় কারসাজি (ম্যানিপুলেট) করে তিনটি ব্যাংক হিসাবে ভুয়া তথ্য সন্নিবেশিত করেছেন। ঘটনাটির সঙ্গে অতিরিক্ত সহকারী কর কমিশনার মো. আমিনুল ইসলাম সরাসরি জড়িত। তৎকালীন পরিদর্শী রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. সাইফুল আলমও (বর্তমানে অতিরিক্ত কর কমিশনার) এই পরিকল্পিত অপকর্মের দায় এড়াতে পারেন না। তদন্ত কর্মকর্তার অভিমত, স্পষ্টতই এর সঙ্গে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের যোগসাজশ রয়েছে।
তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, রেঞ্জ-৪-এর যুগ্ম কর কমিশনার এ কে এম শামসুজ্জামান পরবর্তী সময়ে প্রকৃত ঘটনা জেনে রাজস্ব পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে কার্যক্রম শুরু করলেও পরে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তা স্থগিত করেন। তদন্তকালে তিনি তৎকালীন কর কমিশনারের চাপে কার্যক্রম স্থগিত করার কথা মৌখিকভাবে স্বীকার করেন। দৃশ্যত এ ধরনের আইনবহির্ভূত কার্যক্রম থেকে তিনি অবৈধ সুবিধা গ্রহণ করেছেন। অনিয়মের মাধ্যমে ৫০০ কোটি টাকা বৈধ করার ঘটনাপ্রবাহে (কর অঞ্চল-০১, চট্টগ্রাম) তিনজন কর কমিশনার দায়িত্ব পালন করলেও অপকর্মটি সংঘটিত হওয়ার প্রকৃত সময়ে কর্মরত ছিলেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (গ্রেড-১), সৈয়দ মোহাম্মদ আবু দাউদ। প্রতিবেদনের পর্যবেক্ষণ, এত বড় একটি অপকর্ম তাঁর অজ্ঞাতসারে ঘটেনি বলেই প্রতীয়মান। তবে এ বিষয়ে অন্য দুজন কর কমিশনার মো. রিয়াজুল ইসলাম ও মো. ইকবাল বাহারের কোনো সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়নি।
তদন্ত প্রতিবেদনে জালিয়াতির মাধ্যমে অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করে রাষ্ট্রের রাজস্ব ক্ষতি করায় জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় কার্যক্রম গ্রহণের সুপারিশ করা হয়। এতে বলা হয়, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেলের গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিটের মাধ্যমে তদন্ত করে হৃত রাজস্ব পুনরুদ্ধার করা যায়। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের তথ্যে কারসাজির বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশন ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করা হয়। প্রতিবেদনে কর পরিদর্শক লোকমান আহম্মেদ, প্রধান সহকারী জমির আহমেদ, তৎকালীন যুগ্ম কর কমিশনার সাইফুল আলমও ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলে উল্লেখ করা হয়।
এ বিষয়ে তৎকালীন কর কমিশনার (বর্তমানে সদস্য–আন্তর্জাতিক) সৈয়দ মোহাম্মদ আবু দাউদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এস আমলের দুই ছেলের রিটার্ন দাখিল করা হয় ২০২১ সালের ২৯ জুন। তখন আমি কর অঞ্চল-১ চট্টগ্রামের কমিশনার ছিলাম না। তখন কমিশনার ছিলেন রিয়াজুল ইসলাম। তখনই রিটার্নগুলো গ্রহণ করা হয়। আমি ২০২১ সালের ১ নভেম্বর যোগদান করি। পরে আমার কার্যকালীন একজন এগুলোর অ্যাসেসমেন্ট (যাচাই) করে। কিন্তু আমাকে কিছুই জানানো বা অনুমোদন নেওয়া হয়নি।’

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সাইফুল আলম ওরফে এস আলমের দুই ছেলে আশরাফুল আলম ও আসাদুল আলম মাহির অপ্রদর্শিত ৫০০ কোটি টাকা বৈধ করা হয়েছে। জালিয়াতির মাধ্যমে এ কাজটি করায় সরকার ৭৫ কোটি টাকা কর থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
১৮ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সাইফুল আলম ওরফে এস আলমের দুই ছেলে আশরাফুল আলম ও আসাদুল আলম মাহির অপ্রদর্শিত ৫০০ কোটি টাকা বৈধ করা হয়েছে। জালিয়াতির মাধ্যমে এ কাজটি করায় সরকার ৭৫ কোটি টাকা কর থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
১৮ অক্টোবর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সাইফুল আলম ওরফে এস আলমের দুই ছেলে আশরাফুল আলম ও আসাদুল আলম মাহির অপ্রদর্শিত ৫০০ কোটি টাকা বৈধ করা হয়েছে। জালিয়াতির মাধ্যমে এ কাজটি করায় সরকার ৭৫ কোটি টাকা কর থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
১৮ অক্টোবর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সাইফুল আলম ওরফে এস আলমের দুই ছেলে আশরাফুল আলম ও আসাদুল আলম মাহির অপ্রদর্শিত ৫০০ কোটি টাকা বৈধ করা হয়েছে। জালিয়াতির মাধ্যমে এ কাজটি করায় সরকার ৭৫ কোটি টাকা কর থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
১৮ অক্টোবর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগে