মোশারফ হোসেন

নিউইয়র্ক ও লন্ডন ফ্যাশন উইক তারকাদের উপস্থিতি এবং নিরীক্ষামূলক পোশাকধারার জন্য বিখ্যাত হলেও নিখুঁত, পরিশীলিত ও আধুনিক স্ট্রিট স্টাইল অনুপ্রেরণার ক্ষেত্রে মিলান ফ্যাশন উইক সব সময় একধাপ এগিয়ে।
২০২৬ সালের বসন্ত-গ্রীষ্মকালীন ফ্যাশন শো ঘিরে যখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রানওয়ের পোশাক, সেখানে সমান গুরুত্ব পাচ্ছে মিলানের রাস্তায় দেখতে পাওয়া অসংখ্য মনোমুগ্ধকর বসন। শহরের বিভিন্ন প্রান্তের ফ্যাশনপ্রেমীদের পোশাকে ফুটে উঠেছে নতুন মৌসুমের রং, কাট ও ভাবধারা, যা আসন্ন শরৎ ও শীত মৌসুমে বেশ প্রভাব ফেলতে পারে। ইতালীয় ফ্যাশনে সব সময় আধুনিকতা ও ঐতিহ্যের সংমিশ্রণের ভারসাম্য ছিল। সেই ধারাবাহিকতায় এবারের স্ট্রিট স্টাইলেও দেখা গেছে নকশা ও ব্যবহারের চমৎকার মিশেল। এবারের মিলান ফ্যাশন উইকে নজর কাড়ছে উজ্জ্বল রঙের প্রাধান্য, সাহসী সিলুয়েট, ক্ল্যাসিক প্যাটার্নের পুনরাবর্তন এবং সরল নকশার আধুনিক রূপ। দেখে নিতে পারেন একঝলকে—
অ্যানিমেল প্রিন্ট
অ্যানিমেল প্রিন্ট; যেমন চিতা, সাপ, বাঘ ইত্যাদির চামড়ার প্যাটার্ন এখনো ফ্যাশনেবল পোশাকের নকশায় তালিকায় শীর্ষে রয়েছে; বিশেষ করে মনোক্রোম (কালো-সাদা বা একটি গাঢ় রং ও তার শেড) টোনের এই প্রিন্ট যেকোনো আউটফিটকে সহজে স্টাইলিশ করে তোলে। এসব পোশাকে একটি নির্দিষ্ট প্যাটার্ন থাকে।
চেক প্রিন্ট
এই শরৎ মৌসুমে মিলানের রাস্তায় চেক প্রিন্টের প্রভাব খুব স্পষ্ট। প্যান্ট থেকে উলের শার্ট পর্যন্ত প্রতিটি পোশাকে চেক প্রিন্টের ক্ল্যাসিক ও মার্জিত রূপ ফুটে উঠেছে।
প্রশস্ত কলারের পোশাক
গত বছর রানওয়েতে বড় কলারের পোশাকের দেখা মিললেও এবার মিলানে কলার আরও বড় করার পাশাপাশি স্টাইলে আনা হয়েছে পরিবর্তন। এটি মূলত আশির দশকের ‘পাওয়ার ড্রেসিং’ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে তৈরি করা হয়েছে। ব্লেজার, শার্ট বা অন্যান্য পোশাকে প্রশস্ত কলার যুক্ত করায় নান্দনিক ও আধুনিকতার ছাপ ফুটে উঠেছে।
পিনস্ট্রাইপ
পিনস্ট্রাইপ নতুন কোনো ট্রেন্ড নয়। তবে এ বছর ফ্যাশন দুনিয়ায় আবার নতুনভাবে ফিরে এসেছে। এর স্ট্রাইপগুলো খুব চিকন হয়। ব্লেজার বাদেও পিনস্ট্রাইপ প্রিন্ট স্কার্ট, কোট ও অন্যান্য পোশাকেও দেখা যাচ্ছে।
চকলেট ব্রাউন সোয়েড
চকলেট রঙের নরম চামড়ার পোশাক ফ্যাশনপ্রেমী ও তারকাদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। এবারের ফ্যাশন উইকে ট্রাউজার, ট্রেঞ্চ, বুট, লোফার ও হ্যান্ডব্যাগের আকারে এর দেখা মিলেছে।
টমেটো রেড
প্রতিবারের মতো এবারও ট্রেন্ডে আছে লাল রঙের পোশাক। এ বছর আরও উজ্জ্বল, কোরালি টোনযুক্ত টমেটোর মতো লাল রঙে ঝোঁকার প্রবণতা দেখা গেছে।
মিনিমালিস্ট লেদার
অতিরঞ্জিত নয়; বরং ম্যাট, সরল কাট আর নিখুঁত ফিনিশের লেদারের পোশাকের দেখা মিলেছে মিলানের রাস্তায়। এটি প্রমাণ করে, ফ্যাশনে ‘কমই বেশি’। অর্থাৎ সহজ নকশায়ও পাওয়া যায় মার্জিত ও আধুনিক লুক।
সূত্র: হু হোয়াট ওয়্যার ও অন্যান্য

নিউইয়র্ক ও লন্ডন ফ্যাশন উইক তারকাদের উপস্থিতি এবং নিরীক্ষামূলক পোশাকধারার জন্য বিখ্যাত হলেও নিখুঁত, পরিশীলিত ও আধুনিক স্ট্রিট স্টাইল অনুপ্রেরণার ক্ষেত্রে মিলান ফ্যাশন উইক সব সময় একধাপ এগিয়ে।
২০২৬ সালের বসন্ত-গ্রীষ্মকালীন ফ্যাশন শো ঘিরে যখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রানওয়ের পোশাক, সেখানে সমান গুরুত্ব পাচ্ছে মিলানের রাস্তায় দেখতে পাওয়া অসংখ্য মনোমুগ্ধকর বসন। শহরের বিভিন্ন প্রান্তের ফ্যাশনপ্রেমীদের পোশাকে ফুটে উঠেছে নতুন মৌসুমের রং, কাট ও ভাবধারা, যা আসন্ন শরৎ ও শীত মৌসুমে বেশ প্রভাব ফেলতে পারে। ইতালীয় ফ্যাশনে সব সময় আধুনিকতা ও ঐতিহ্যের সংমিশ্রণের ভারসাম্য ছিল। সেই ধারাবাহিকতায় এবারের স্ট্রিট স্টাইলেও দেখা গেছে নকশা ও ব্যবহারের চমৎকার মিশেল। এবারের মিলান ফ্যাশন উইকে নজর কাড়ছে উজ্জ্বল রঙের প্রাধান্য, সাহসী সিলুয়েট, ক্ল্যাসিক প্যাটার্নের পুনরাবর্তন এবং সরল নকশার আধুনিক রূপ। দেখে নিতে পারেন একঝলকে—
অ্যানিমেল প্রিন্ট
অ্যানিমেল প্রিন্ট; যেমন চিতা, সাপ, বাঘ ইত্যাদির চামড়ার প্যাটার্ন এখনো ফ্যাশনেবল পোশাকের নকশায় তালিকায় শীর্ষে রয়েছে; বিশেষ করে মনোক্রোম (কালো-সাদা বা একটি গাঢ় রং ও তার শেড) টোনের এই প্রিন্ট যেকোনো আউটফিটকে সহজে স্টাইলিশ করে তোলে। এসব পোশাকে একটি নির্দিষ্ট প্যাটার্ন থাকে।
চেক প্রিন্ট
এই শরৎ মৌসুমে মিলানের রাস্তায় চেক প্রিন্টের প্রভাব খুব স্পষ্ট। প্যান্ট থেকে উলের শার্ট পর্যন্ত প্রতিটি পোশাকে চেক প্রিন্টের ক্ল্যাসিক ও মার্জিত রূপ ফুটে উঠেছে।
প্রশস্ত কলারের পোশাক
গত বছর রানওয়েতে বড় কলারের পোশাকের দেখা মিললেও এবার মিলানে কলার আরও বড় করার পাশাপাশি স্টাইলে আনা হয়েছে পরিবর্তন। এটি মূলত আশির দশকের ‘পাওয়ার ড্রেসিং’ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে তৈরি করা হয়েছে। ব্লেজার, শার্ট বা অন্যান্য পোশাকে প্রশস্ত কলার যুক্ত করায় নান্দনিক ও আধুনিকতার ছাপ ফুটে উঠেছে।
পিনস্ট্রাইপ
পিনস্ট্রাইপ নতুন কোনো ট্রেন্ড নয়। তবে এ বছর ফ্যাশন দুনিয়ায় আবার নতুনভাবে ফিরে এসেছে। এর স্ট্রাইপগুলো খুব চিকন হয়। ব্লেজার বাদেও পিনস্ট্রাইপ প্রিন্ট স্কার্ট, কোট ও অন্যান্য পোশাকেও দেখা যাচ্ছে।
চকলেট ব্রাউন সোয়েড
চকলেট রঙের নরম চামড়ার পোশাক ফ্যাশনপ্রেমী ও তারকাদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। এবারের ফ্যাশন উইকে ট্রাউজার, ট্রেঞ্চ, বুট, লোফার ও হ্যান্ডব্যাগের আকারে এর দেখা মিলেছে।
টমেটো রেড
প্রতিবারের মতো এবারও ট্রেন্ডে আছে লাল রঙের পোশাক। এ বছর আরও উজ্জ্বল, কোরালি টোনযুক্ত টমেটোর মতো লাল রঙে ঝোঁকার প্রবণতা দেখা গেছে।
মিনিমালিস্ট লেদার
অতিরঞ্জিত নয়; বরং ম্যাট, সরল কাট আর নিখুঁত ফিনিশের লেদারের পোশাকের দেখা মিলেছে মিলানের রাস্তায়। এটি প্রমাণ করে, ফ্যাশনে ‘কমই বেশি’। অর্থাৎ সহজ নকশায়ও পাওয়া যায় মার্জিত ও আধুনিক লুক।
সূত্র: হু হোয়াট ওয়্যার ও অন্যান্য

শীত এসেছে। সেই সঙ্গে খাবারদাবারের জগতেও পাওয়া যাচ্ছে আলাদা আমেজ। সেই আমেজে রাজধানী ঢাকার রেস্তোরাঁগুলোও হয়ে উঠেছে উৎসবমুখর। শহরে শীতের সন্ধ্যার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শুরু হয়েছে বুফে ডিনারের দারুণ সব আয়োজন। হোটেল থেকে শুরু করে রেস্তোরাঁ, প্রায় সবখানেই চোখে পড়ছে উইন্টার বুফে বা শীতের বিশেষ বুফের...
৩ ঘণ্টা আগে
ভেষজ উপায়ে তৈরি এমন বেশ কয়েক রকম পানীয় রয়েছে, যা ত্বকের জন্য ক্ষয়ক্ষতি সারিয়ে ত্বক প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল দেখাতে সহায়ক। পাশাপাশি এসব পানীয় নিয়মিত পান করা গেলে ত্বকের বার্ধক্য বিলম্বিত করা সম্ভব। বিউটি ড্রিংকস বা সৌন্দর্যবর্ধক এসব পনীয়তে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের সংক্রমণ কমাতে খুব ভালো কাজ করে...
৬ ঘণ্টা আগে
বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন...
৮ ঘণ্টা আগে
আজ আপনার ভেতরের ‘বস’ ভাবটা মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। যেখানেই যাবেন, মনে হবে আপনার জন্যই রেড কার্পেট পাতা! আত্মবিশ্বাস আজ তুঙ্গে, ঠিক যেন অফিস থেকে ‘গোল্ড মেডেল’ নিয়ে ফিরছেন। কিন্তু সাবধান! অতি আত্মবিশ্বাসের বশে পুরোনো পাওনাদারকে দেখে ‘ভাই, চা-টা খাওয়াই’ বলে ডেকে বসতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

শীত এসেছে। সেই সঙ্গে খাবারদাবারের জগতেও পাওয়া যাচ্ছে আলাদা আমেজ। সেই আমেজে রাজধানী ঢাকার রেস্তোরাঁগুলোও হয়ে উঠেছে উৎসবমুখর। শহরে শীতের সন্ধ্যার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শুরু হয়েছে বুফে ডিনারের দারুণ সব আয়োজন। হোটেল থেকে শুরু করে রেস্তোরাঁ, প্রায় সবখানেই চোখে পড়ছে উইন্টার বুফে বা শীতের বিশেষ বুফের নান্দনিক বিজ্ঞাপন।
বুফে: ইতিহাস ও বিবর্তন
‘বুফে’ শব্দটি ফরাসি। এর অর্থ হলো যে সুসজ্জিত টেবিলে বিভিন্ন খাবার সাজানো থাকে এবং অতিথিরা পছন্দমতো নিজেরাই খাবার তুলে নেয়। আঠারো শতকের ইউরোপে এই ধারণার শুরু হলেও বাংলাদেশে এটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে সম্প্রতি। শীতকালে এর জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী হয়। এ সময় তাজা শাকসবজি, মৌসুমি ফলের প্রাচুর্য এবং মন ভালো করা আবহাওয়া মানুষের বৈচিত্র্যময় খাবারের প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়।

ঢাকার বুফে সংস্কৃতি
ঢাকার বুফে আসলে শুধু খাবারের আয়োজন নয়, এটি এ শহরের নাগরিক সংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ হয়ে উঠছে ক্রমশ। দিন দিন এ শহরের অধিবাসীদের বুফে খাবারের প্রবণতা বাড়ছে। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বুফে রেস্তোরাঁ। পুরান ঢাকা থেকে শুরু করে গুলশান, বনানী, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, মিরপুর, উত্তরা পর্যন্ত ছড়িয়ে আছে বুফে খাবারের অসংখ্য রেস্তোরাঁ। সপ্তাহের শেষে পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে কিংবা বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান বা অফিসের অনানুষ্ঠানিক মিটিং; সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়ায় বুফে টেবিল।
বুফের আইটেমগুলোও হয়ে উঠেছে বৈচিত্র্যপূর্ণ। একদিকে রয়েছে দেশীয় স্বাদের সমাহার। তাতে পাওয়া যায় কাচ্চি বিরিয়ানি, মুরগি, খাসি ও গরুর মাংসে রান্না নানান পদের খাবার, বিভিন্ন ধরনের কাবাব ইত্যাদি। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক খাবারের মধ্যে পাওয়া যায় চায়নিজ, ইতালিয়ান পাস্তা, জাপানিজ সুশি, ম্যাক্সিকান ট্যাকোস ইত্যাদি। ডেজার্টের টেবিলও কম আকর্ষণীয় নয়; পায়েস, ফিরনি, কাস্টার্ড থেকে আধুনিক চিজ কেক, আইসক্রিম, ফ্রুট সালাদসহ প্রায় সব ধরনের ডেজার্টই পাওয়া যায় বুফে টেবিলে।
আর বিশেষভাবে পাওয়া যায় ভারতীয় বিভিন্ন খাবার।
বুফে উপভোগের কৌশল: কীভাবে বেশি ও ভালোভাবে খাবেন
বুফে মানেই খাওয়ার স্বাধীনতা। কিন্তু এই স্বাধীনতা সঠিকভাবে কাজে লাগাতে কিছু কৌশল জানা জরুরি।

১. স্কাউটিং বা আগে ঘুরে দেখা
খাবার প্লেটে নেওয়ার আগে পুরো বুফে টেবিল একবার ঘুরে দেখুন। তাতে কী কী আইটেম আছে, কোনটা কোথায় সাজানো, কোন কোন খাবার আপনি খেতে চান; এগুলো জেনে নিলে খাওয়ার পরিকল্পনা করা সহজ হয়। এতে অনেক কিছু না খেয়ে আপনি পছন্দের খাবারগুলো আরামে খেতে পারবেন।
২. ছোট প্লেট, বেশি রাউন্ড
বড় একটি প্লেট ভরে ফেললে প্রথম দিকে বেশি খাবার তুলে নিলেও পরে আর খেতে ইচ্ছে নাও করতে পারে। বরং ছোট প্লেটে অল্প করে কয়েক বারে খাবার নিন। এতে প্রতিবারই তাজা ও গরম খাবার পাওয়া যায় এবং খেতে ক্লান্তি কম লাগে।
৩. হালকা শুরু, ভারী শেষ
হালকা খাবার দিয়ে বুফে শুরু করুন। সালাদ বা স্যুপের মতো হালকা কোনো আইটেম দিয়ে খাওয়া শুরু করুন। তারপর মূল খাবার এবং শেষে ডেজার্ট উপভোগ করুন। ভারী বা তৈলাক্ত খাবার দিয়ে শুরু করলে অল্পেই পেট ভরে যেতে পারে। তাতে বুফে খাবারের আনন্দ উপভোগ অধরা থেকে যাবে।
৪. পানি পান, কিন্তু সঠিক সময়ে
বুফে খাওয়া শুরুর আগে বা মাঝখানে অতিরিক্ত পানি পান করলে পেট ভরা ভরা লাগতে পারে। তাই অল্প অল্প পানি পান করুন। পানি পানের ক্ষেত্রে কোমল পানীয় এড়িয়ে গিয়ে সাধারণ পানি পান করুন। মিষ্টি পানীয় দ্রুত পেট ভরিয়ে দিতে পারে।
৫. ধীরে ও ভালোভাবে চিবিয়ে খান
বুফে দেখে উত্তেজিত হয়ে দ্রুত খাওয়ার প্রবণতা থাকে। কিন্তু দ্রুত খেলে বেশি খাওয়া যায় না, উল্টো হজমের সমস্যা হতে পারে। তাই প্রতিটি খাবার ভালো করে চিবিয়ে, সময় নিয়ে খান। এতে স্বাদও বেশি উপভোগ করবেন, আবার পরিমাণেও বেশি খেতে পারবেন।
৬. নেগেটিভ স্পেসের ব্যবহার
প্লেটে খাবার সাজানোর সময় কিছু ফাঁকা জায়গা রাখুন। এতে খাবারগুলো আলাদা স্বাদ বজায় রাখে এবং দেখতেও সুন্দর লাগে। সবকিছু গাদাগাদি করে দিলে স্বাদ মিশে যেতে পারে।
৭. প্রোটিন ও শাকসবজির সমন্বয় করুন
মাছ, মাংস বা ডালের মতো প্রোটিন এবং শাকসবজির সমন্বয় করে খাবার নিন। এতে খাবার উপভোগ্য হয় এবং পুষ্টিগুণও বজায় থাকে।
শিষ্টাচার ও সতর্কতা
রেস্তোরাঁয় বুফে খেতে গেলেও মনে রাখবেন, এটি একটি সামাজিক আয়োজন। আপনিই শুধু নন, অনেকে আসবে বুফে উপভোগ করতে। তাই কিছু শিষ্টাচার মেনে চলুন।
শীতের বুফে আসলে খাদ্যের উৎসব। এটি আমাদের খাদ্য সংস্কৃতির একটি আধুনিক প্রকাশ। সঠিক পদ্ধতি ও শিষ্টাচার মেনে এই আয়োজন উপভোগ করলে এটি হয়ে উঠতে পারে সপ্তাহ বা মাসের সেরা গেট টুগেদার। তাই এই শীতে প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটানোর পাশাপাশি স্বাদের এক নিখুঁত যাত্রা করতে বসে যেতে পারেন কোনো সুপরিচিত রেস্তোরাঁর বুফে টেবিলে। মনে রাখবেন, বুফে মানেই ভালো থাকার খোরাক। তবে অতিরিক্ত নয়, পরিমিতিবোধের মধ্যেই এর আসল স্বাদ নিহিত।

শীত এসেছে। সেই সঙ্গে খাবারদাবারের জগতেও পাওয়া যাচ্ছে আলাদা আমেজ। সেই আমেজে রাজধানী ঢাকার রেস্তোরাঁগুলোও হয়ে উঠেছে উৎসবমুখর। শহরে শীতের সন্ধ্যার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শুরু হয়েছে বুফে ডিনারের দারুণ সব আয়োজন। হোটেল থেকে শুরু করে রেস্তোরাঁ, প্রায় সবখানেই চোখে পড়ছে উইন্টার বুফে বা শীতের বিশেষ বুফের নান্দনিক বিজ্ঞাপন।
বুফে: ইতিহাস ও বিবর্তন
‘বুফে’ শব্দটি ফরাসি। এর অর্থ হলো যে সুসজ্জিত টেবিলে বিভিন্ন খাবার সাজানো থাকে এবং অতিথিরা পছন্দমতো নিজেরাই খাবার তুলে নেয়। আঠারো শতকের ইউরোপে এই ধারণার শুরু হলেও বাংলাদেশে এটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে সম্প্রতি। শীতকালে এর জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী হয়। এ সময় তাজা শাকসবজি, মৌসুমি ফলের প্রাচুর্য এবং মন ভালো করা আবহাওয়া মানুষের বৈচিত্র্যময় খাবারের প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়।

ঢাকার বুফে সংস্কৃতি
ঢাকার বুফে আসলে শুধু খাবারের আয়োজন নয়, এটি এ শহরের নাগরিক সংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ হয়ে উঠছে ক্রমশ। দিন দিন এ শহরের অধিবাসীদের বুফে খাবারের প্রবণতা বাড়ছে। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বুফে রেস্তোরাঁ। পুরান ঢাকা থেকে শুরু করে গুলশান, বনানী, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, মিরপুর, উত্তরা পর্যন্ত ছড়িয়ে আছে বুফে খাবারের অসংখ্য রেস্তোরাঁ। সপ্তাহের শেষে পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে কিংবা বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান বা অফিসের অনানুষ্ঠানিক মিটিং; সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়ায় বুফে টেবিল।
বুফের আইটেমগুলোও হয়ে উঠেছে বৈচিত্র্যপূর্ণ। একদিকে রয়েছে দেশীয় স্বাদের সমাহার। তাতে পাওয়া যায় কাচ্চি বিরিয়ানি, মুরগি, খাসি ও গরুর মাংসে রান্না নানান পদের খাবার, বিভিন্ন ধরনের কাবাব ইত্যাদি। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক খাবারের মধ্যে পাওয়া যায় চায়নিজ, ইতালিয়ান পাস্তা, জাপানিজ সুশি, ম্যাক্সিকান ট্যাকোস ইত্যাদি। ডেজার্টের টেবিলও কম আকর্ষণীয় নয়; পায়েস, ফিরনি, কাস্টার্ড থেকে আধুনিক চিজ কেক, আইসক্রিম, ফ্রুট সালাদসহ প্রায় সব ধরনের ডেজার্টই পাওয়া যায় বুফে টেবিলে।
আর বিশেষভাবে পাওয়া যায় ভারতীয় বিভিন্ন খাবার।
বুফে উপভোগের কৌশল: কীভাবে বেশি ও ভালোভাবে খাবেন
বুফে মানেই খাওয়ার স্বাধীনতা। কিন্তু এই স্বাধীনতা সঠিকভাবে কাজে লাগাতে কিছু কৌশল জানা জরুরি।

১. স্কাউটিং বা আগে ঘুরে দেখা
খাবার প্লেটে নেওয়ার আগে পুরো বুফে টেবিল একবার ঘুরে দেখুন। তাতে কী কী আইটেম আছে, কোনটা কোথায় সাজানো, কোন কোন খাবার আপনি খেতে চান; এগুলো জেনে নিলে খাওয়ার পরিকল্পনা করা সহজ হয়। এতে অনেক কিছু না খেয়ে আপনি পছন্দের খাবারগুলো আরামে খেতে পারবেন।
২. ছোট প্লেট, বেশি রাউন্ড
বড় একটি প্লেট ভরে ফেললে প্রথম দিকে বেশি খাবার তুলে নিলেও পরে আর খেতে ইচ্ছে নাও করতে পারে। বরং ছোট প্লেটে অল্প করে কয়েক বারে খাবার নিন। এতে প্রতিবারই তাজা ও গরম খাবার পাওয়া যায় এবং খেতে ক্লান্তি কম লাগে।
৩. হালকা শুরু, ভারী শেষ
হালকা খাবার দিয়ে বুফে শুরু করুন। সালাদ বা স্যুপের মতো হালকা কোনো আইটেম দিয়ে খাওয়া শুরু করুন। তারপর মূল খাবার এবং শেষে ডেজার্ট উপভোগ করুন। ভারী বা তৈলাক্ত খাবার দিয়ে শুরু করলে অল্পেই পেট ভরে যেতে পারে। তাতে বুফে খাবারের আনন্দ উপভোগ অধরা থেকে যাবে।
৪. পানি পান, কিন্তু সঠিক সময়ে
বুফে খাওয়া শুরুর আগে বা মাঝখানে অতিরিক্ত পানি পান করলে পেট ভরা ভরা লাগতে পারে। তাই অল্প অল্প পানি পান করুন। পানি পানের ক্ষেত্রে কোমল পানীয় এড়িয়ে গিয়ে সাধারণ পানি পান করুন। মিষ্টি পানীয় দ্রুত পেট ভরিয়ে দিতে পারে।
৫. ধীরে ও ভালোভাবে চিবিয়ে খান
বুফে দেখে উত্তেজিত হয়ে দ্রুত খাওয়ার প্রবণতা থাকে। কিন্তু দ্রুত খেলে বেশি খাওয়া যায় না, উল্টো হজমের সমস্যা হতে পারে। তাই প্রতিটি খাবার ভালো করে চিবিয়ে, সময় নিয়ে খান। এতে স্বাদও বেশি উপভোগ করবেন, আবার পরিমাণেও বেশি খেতে পারবেন।
৬. নেগেটিভ স্পেসের ব্যবহার
প্লেটে খাবার সাজানোর সময় কিছু ফাঁকা জায়গা রাখুন। এতে খাবারগুলো আলাদা স্বাদ বজায় রাখে এবং দেখতেও সুন্দর লাগে। সবকিছু গাদাগাদি করে দিলে স্বাদ মিশে যেতে পারে।
৭. প্রোটিন ও শাকসবজির সমন্বয় করুন
মাছ, মাংস বা ডালের মতো প্রোটিন এবং শাকসবজির সমন্বয় করে খাবার নিন। এতে খাবার উপভোগ্য হয় এবং পুষ্টিগুণও বজায় থাকে।
শিষ্টাচার ও সতর্কতা
রেস্তোরাঁয় বুফে খেতে গেলেও মনে রাখবেন, এটি একটি সামাজিক আয়োজন। আপনিই শুধু নন, অনেকে আসবে বুফে উপভোগ করতে। তাই কিছু শিষ্টাচার মেনে চলুন।
শীতের বুফে আসলে খাদ্যের উৎসব। এটি আমাদের খাদ্য সংস্কৃতির একটি আধুনিক প্রকাশ। সঠিক পদ্ধতি ও শিষ্টাচার মেনে এই আয়োজন উপভোগ করলে এটি হয়ে উঠতে পারে সপ্তাহ বা মাসের সেরা গেট টুগেদার। তাই এই শীতে প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটানোর পাশাপাশি স্বাদের এক নিখুঁত যাত্রা করতে বসে যেতে পারেন কোনো সুপরিচিত রেস্তোরাঁর বুফে টেবিলে। মনে রাখবেন, বুফে মানেই ভালো থাকার খোরাক। তবে অতিরিক্ত নয়, পরিমিতিবোধের মধ্যেই এর আসল স্বাদ নিহিত।

নিউইয়র্ক ও লন্ডন ফ্যাশন উইক তারকাদের উপস্থিতি এবং নিরীক্ষামূলক পোশাকধারার জন্য বিখ্যাত হলেও নিখুঁত, পরিশীলিত ও আধুনিক স্ট্রিট স্টাইল অনুপ্রেরণার ক্ষেত্রে মিলান ফ্যাশন উইক সব সময় একধাপ এগিয়ে।
০৬ অক্টোবর ২০২৫
ভেষজ উপায়ে তৈরি এমন বেশ কয়েক রকম পানীয় রয়েছে, যা ত্বকের জন্য ক্ষয়ক্ষতি সারিয়ে ত্বক প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল দেখাতে সহায়ক। পাশাপাশি এসব পানীয় নিয়মিত পান করা গেলে ত্বকের বার্ধক্য বিলম্বিত করা সম্ভব। বিউটি ড্রিংকস বা সৌন্দর্যবর্ধক এসব পনীয়তে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের সংক্রমণ কমাতে খুব ভালো কাজ করে...
৬ ঘণ্টা আগে
বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন...
৮ ঘণ্টা আগে
আজ আপনার ভেতরের ‘বস’ ভাবটা মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। যেখানেই যাবেন, মনে হবে আপনার জন্যই রেড কার্পেট পাতা! আত্মবিশ্বাস আজ তুঙ্গে, ঠিক যেন অফিস থেকে ‘গোল্ড মেডেল’ নিয়ে ফিরছেন। কিন্তু সাবধান! অতি আত্মবিশ্বাসের বশে পুরোনো পাওনাদারকে দেখে ‘ভাই, চা-টা খাওয়াই’ বলে ডেকে বসতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

শীতে কমবেশি সবার ত্বকই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই ক্ষতি সারাতে পারলারে কয়েক ঘণ্টা কাটানোর সময় যাঁদের হাতে নেই, তাঁরা কী করবেন?
হাহুতাশ না করে বারান্দায় বসে পানি পান করুন, সব ঠিক হয়ে যাবে। না না, মোটেও মশকরা করছি না। ভেষজ উপায়ে তৈরি এমন বেশ কয়েক রকম পানীয় রয়েছে, যা ত্বকের জন্য ক্ষয়ক্ষতি সারিয়ে ত্বক প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল দেখাতে সহায়ক। পাশাপাশি এসব পানীয় নিয়মিত পান করা গেলে ত্বকের বার্ধক্য বিলম্বিত করা সম্ভব। বিউটি ড্রিংকস বা সৌন্দর্যবর্ধক এসব পনীয়তে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের সংক্রমণ কমাতে খুব ভালো কাজ করে। এখন কথা হচ্ছে, এই সৌন্দর্যবর্ধক পানীয় কী কী উপাদানে এবং কীভাবে তৈরি করা যায়?
গোলাপ ও জবার লালচে পানীয়

জবাকে প্রাকৃতিক বোটক্স বলা হয়। এতে রয়েছে আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড, যা ত্বকের ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলো সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে, পাশাপাশি ত্বকে সহজে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। অন্যদিকে গোলাপের পাপড়ির ব্যথানাশক গুণ রয়েছে, যা ত্বকের জন্য সুফল বয়ে আনে।
গোলাপ ও জবার লালচে পানীয় বানাতে হলে ২ কাপ পানিতে ১ চামচ শুকনো গোলাপের পাপড়ি ও ১ চামচ শুকনো জবা ফুলের পাপড়ি মিশিয়ে মিনিট দশেক ফোটাতে হবে। তারপর রঙিন এই পানীয় ছেঁকে কাপে ঢালতে হবে। এতে চাইলে এক চা-চামচ মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন। শীতে এই পানীয় প্রতিদিন খেতে পারলে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে।
হলুদ ও আদার টনিক
হলুদ যে ত্বকের জন্য জাদুকরি একটি উপাদান, তা কারও অজানা নয়। ত্বকে মাখার পাশাপাশি এই শীতে এই উপাদান দিয়ে পানীয় তৈরি করে পান করতে পারেন। ২ কাপ পানিতে আধা চামচ কাঁচা হলুদবাটা, আধা চামচ আদাকুচি এবং কয়েকটি আস্ত গোলমরিচ দিয়ে ফোটাতে হবে। এরপর ছেঁকে নিয়ে তাতে গুড় বা মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন। মিষ্টি মেশাতে না চাইলেও কোনো অসুবিধা নেই। এই চায়ের অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল গুণ ত্বকের যেকোনো সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারে। শীতে ত্বককে ভেতর ও বাহির—দুদিক থেকে ভালো রাখবে এই পানীয়।

আপেল ও দারুচিনির পানীয়
একটি হাঁড়িতে ২ কাপ পানিতে সবুজ আপেলের টুকরা, এক চা-চামচ আদাকুচি ও ছোট এক টুকরা দারুচিনি দিন। পানি ফুটে গেলে চুলা বন্ধ করে ঢেকে রাখুন ১০ মিনিট। এরপর ছেঁকে পানিটুকু পান করুন। দিনে দুবার এই পানীয় পান করলে ত্বক আগের চেয়ে বেশি উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। শীতে এই পানীয় নিয়মিত পান করলে বাড়বে রোগ প্রতিরোধক্ষমতাও।
ক্যামোমাইল ও মধুর পানীয়
প্রথমে পানি ভালোভাবে ফুটিয়ে নিন। তাতে একটি ক্যামোমাইল টি-ব্যাগ এবং এক চা-চামচ মধু মিশিয়ে ঢেকে রাখুন ৫ থেকে ৭ মিনিট। এরপর টি-ব্যাগ তুলে এই পানীয়তে সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে এই পান করুন। যাঁদের চোখে-মুখে প্রায়ই ফোলা ভাব দেখা দেয়, তাঁদের জন্য এই পানীয় খুব উপকারী। আবার যাঁদের ত্বকে ব্রণ বা র্যাশের উপদ্রব রয়েছে, তাঁরা এই পানীয় পান করলে উপকার পেতে পারেন।
পুদিনা ও গ্রিন টির সবুজাভ পানীয়
গ্রিন টি যাঁরা রোজ পান করেন, তাঁদের জন্যও আছে সুখবর। রোজকার পানীয় পানেই যদি শীতে ত্বক ভালো থাকে, তাহলে মন্দ কি। এক কাপ পানিতে ১ চা-চামচ গ্রিন টি এবং ৪ থেকে ৫টি পুদিনাপাতা দিয়ে ৫ মিনিট ফোটাতে হবে। সকালের নাশতার পর এই পানীয় পান করতে পারেন। এতে খাবার ভালোভাবে হজম এবং পেটের সমস্যা দূর হবে, তেমনি ত্বকও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। গ্রিন টিতে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা ত্বকের সতেজ ও আর্দ্র ভাব ধরে রাখতে সাহায্য করে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

শীতে কমবেশি সবার ত্বকই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই ক্ষতি সারাতে পারলারে কয়েক ঘণ্টা কাটানোর সময় যাঁদের হাতে নেই, তাঁরা কী করবেন?
হাহুতাশ না করে বারান্দায় বসে পানি পান করুন, সব ঠিক হয়ে যাবে। না না, মোটেও মশকরা করছি না। ভেষজ উপায়ে তৈরি এমন বেশ কয়েক রকম পানীয় রয়েছে, যা ত্বকের জন্য ক্ষয়ক্ষতি সারিয়ে ত্বক প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল দেখাতে সহায়ক। পাশাপাশি এসব পানীয় নিয়মিত পান করা গেলে ত্বকের বার্ধক্য বিলম্বিত করা সম্ভব। বিউটি ড্রিংকস বা সৌন্দর্যবর্ধক এসব পনীয়তে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের সংক্রমণ কমাতে খুব ভালো কাজ করে। এখন কথা হচ্ছে, এই সৌন্দর্যবর্ধক পানীয় কী কী উপাদানে এবং কীভাবে তৈরি করা যায়?
গোলাপ ও জবার লালচে পানীয়

জবাকে প্রাকৃতিক বোটক্স বলা হয়। এতে রয়েছে আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড, যা ত্বকের ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলো সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে, পাশাপাশি ত্বকে সহজে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। অন্যদিকে গোলাপের পাপড়ির ব্যথানাশক গুণ রয়েছে, যা ত্বকের জন্য সুফল বয়ে আনে।
গোলাপ ও জবার লালচে পানীয় বানাতে হলে ২ কাপ পানিতে ১ চামচ শুকনো গোলাপের পাপড়ি ও ১ চামচ শুকনো জবা ফুলের পাপড়ি মিশিয়ে মিনিট দশেক ফোটাতে হবে। তারপর রঙিন এই পানীয় ছেঁকে কাপে ঢালতে হবে। এতে চাইলে এক চা-চামচ মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন। শীতে এই পানীয় প্রতিদিন খেতে পারলে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে।
হলুদ ও আদার টনিক
হলুদ যে ত্বকের জন্য জাদুকরি একটি উপাদান, তা কারও অজানা নয়। ত্বকে মাখার পাশাপাশি এই শীতে এই উপাদান দিয়ে পানীয় তৈরি করে পান করতে পারেন। ২ কাপ পানিতে আধা চামচ কাঁচা হলুদবাটা, আধা চামচ আদাকুচি এবং কয়েকটি আস্ত গোলমরিচ দিয়ে ফোটাতে হবে। এরপর ছেঁকে নিয়ে তাতে গুড় বা মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন। মিষ্টি মেশাতে না চাইলেও কোনো অসুবিধা নেই। এই চায়ের অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল গুণ ত্বকের যেকোনো সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারে। শীতে ত্বককে ভেতর ও বাহির—দুদিক থেকে ভালো রাখবে এই পানীয়।

আপেল ও দারুচিনির পানীয়
একটি হাঁড়িতে ২ কাপ পানিতে সবুজ আপেলের টুকরা, এক চা-চামচ আদাকুচি ও ছোট এক টুকরা দারুচিনি দিন। পানি ফুটে গেলে চুলা বন্ধ করে ঢেকে রাখুন ১০ মিনিট। এরপর ছেঁকে পানিটুকু পান করুন। দিনে দুবার এই পানীয় পান করলে ত্বক আগের চেয়ে বেশি উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। শীতে এই পানীয় নিয়মিত পান করলে বাড়বে রোগ প্রতিরোধক্ষমতাও।
ক্যামোমাইল ও মধুর পানীয়
প্রথমে পানি ভালোভাবে ফুটিয়ে নিন। তাতে একটি ক্যামোমাইল টি-ব্যাগ এবং এক চা-চামচ মধু মিশিয়ে ঢেকে রাখুন ৫ থেকে ৭ মিনিট। এরপর টি-ব্যাগ তুলে এই পানীয়তে সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে এই পান করুন। যাঁদের চোখে-মুখে প্রায়ই ফোলা ভাব দেখা দেয়, তাঁদের জন্য এই পানীয় খুব উপকারী। আবার যাঁদের ত্বকে ব্রণ বা র্যাশের উপদ্রব রয়েছে, তাঁরা এই পানীয় পান করলে উপকার পেতে পারেন।
পুদিনা ও গ্রিন টির সবুজাভ পানীয়
গ্রিন টি যাঁরা রোজ পান করেন, তাঁদের জন্যও আছে সুখবর। রোজকার পানীয় পানেই যদি শীতে ত্বক ভালো থাকে, তাহলে মন্দ কি। এক কাপ পানিতে ১ চা-চামচ গ্রিন টি এবং ৪ থেকে ৫টি পুদিনাপাতা দিয়ে ৫ মিনিট ফোটাতে হবে। সকালের নাশতার পর এই পানীয় পান করতে পারেন। এতে খাবার ভালোভাবে হজম এবং পেটের সমস্যা দূর হবে, তেমনি ত্বকও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। গ্রিন টিতে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা ত্বকের সতেজ ও আর্দ্র ভাব ধরে রাখতে সাহায্য করে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

নিউইয়র্ক ও লন্ডন ফ্যাশন উইক তারকাদের উপস্থিতি এবং নিরীক্ষামূলক পোশাকধারার জন্য বিখ্যাত হলেও নিখুঁত, পরিশীলিত ও আধুনিক স্ট্রিট স্টাইল অনুপ্রেরণার ক্ষেত্রে মিলান ফ্যাশন উইক সব সময় একধাপ এগিয়ে।
০৬ অক্টোবর ২০২৫
শীত এসেছে। সেই সঙ্গে খাবারদাবারের জগতেও পাওয়া যাচ্ছে আলাদা আমেজ। সেই আমেজে রাজধানী ঢাকার রেস্তোরাঁগুলোও হয়ে উঠেছে উৎসবমুখর। শহরে শীতের সন্ধ্যার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শুরু হয়েছে বুফে ডিনারের দারুণ সব আয়োজন। হোটেল থেকে শুরু করে রেস্তোরাঁ, প্রায় সবখানেই চোখে পড়ছে উইন্টার বুফে বা শীতের বিশেষ বুফের...
৩ ঘণ্টা আগে
বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন...
৮ ঘণ্টা আগে
আজ আপনার ভেতরের ‘বস’ ভাবটা মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। যেখানেই যাবেন, মনে হবে আপনার জন্যই রেড কার্পেট পাতা! আত্মবিশ্বাস আজ তুঙ্গে, ঠিক যেন অফিস থেকে ‘গোল্ড মেডেল’ নিয়ে ফিরছেন। কিন্তু সাবধান! অতি আত্মবিশ্বাসের বশে পুরোনো পাওনাদারকে দেখে ‘ভাই, চা-টা খাওয়াই’ বলে ডেকে বসতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগেফারিয়া রহমান খান

বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন পোশাক পরতে পারেন, তা দেখে নিতে পারেন একনজরে।
লাল সিল্কের লেহেঙ্গা
বিয়ের যেকোনো আয়োজনেই লাল রঙের এক বিশেষ জায়গা আছে। লাল রঙের সিল্কের লেহেঙ্গায় সূক্ষ্ম সুতা ও কারজুবির কাজ এ রঙের জৌলুশ আরও বাড়িয়ে তোলে। জমকালো এই পোশাকে একটা রাজকীয় ও ঝলমলে ভাব আনতে লেহেঙ্গার নিচে ক্যান ক্যান স্কার্ট ব্যবহার করলে আরও আকর্ষণীয় দেখাবে। এই সাজ কেবল বাহ্যিক সৌন্দর্যই নয়, বরং আত্মবিশ্বাসও বহুগুণে বাড়িয়ে এই বিশেষ দিনের জন্য নিখুঁত লুক তৈরি করবে।

এমারেল্ড গ্রিন লেহেঙ্গা
গাঢ় এমারেল্ড গ্রিন সিল্কের ওপর সূক্ষ্ম পুঁতির কাজ করা লেহেঙ্গা আপনার সাজে একটা রাজকীয় ভাব তৈরি করবে। এর জমকালো রং ও নিখুঁত কাজ জনসমাগমের মধ্যেও আপনাকে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে রাখবে। কাপড়, রং ও কারুকাজ—তিনটির সমন্বয়ই এই লুকে আভিজাত্য ও বৈচিত্র্য এনে দেয়।
ব্লাশ সিল্ক এমব্রয়ডারি লেহেঙ্গা
বর্তমানে হালকা বা প্যাস্টেল রংগুলো দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মার্জিত একটা লুকের জন্য ব্লাশ সিল্ক এমব্রয়ডারি লেহেঙ্গা হতে পারে আংটিবদলের দিনের সেরা পছন্দ। খুব জমকালো না হলেও কনের স্বকীয় স্নিগ্ধতা ফুটিয়ে তোলার জন্য এর রং ও সূক্ষ্ম কারুকাজই যথেষ্ট। যাঁদের আংটিবদল দিনের বেলায় কিংবা যাঁরা এই দিনে ভিনটেজ থিমে সাজতে চান, তাঁরা এ ধরনের লেহেঙ্গা বেছে নিতে পারেন।

রিগ্যাল ব্লু ভেলভেট লেহেঙ্গা
শীতকালে রাতের জমকালো বাগদানের আয়োজনে সেরা লুকের জন্য রিগ্যাল ব্লু ভেলভেটের লেহেঙ্গা হবে একটি চমৎকার পছন্দ। লেহেঙ্গায় রিগ্যাল ব্লু ভেলভেটের ওপর বড় মোটিফের কাজ, সঙ্গে হাই-নেক চোলি আপনাকে অনন্য করে তুলবে।
আবায়া স্টাইল এমব্রয়ডারড স্যুট
বাগদানের জন্য যদি সালোয়ার স্যুটের কথা ভাবেন, তবে আবায়া স্টাইল এমব্রয়ডারি করা স্যুট বেছে নিতে পারেন। এই পোশাকে ফুল নকশার সূক্ষ্ম কাজের প্রাধান্য থাকায় একটা রাজকীয় ব্রাইডাল লুক দেয়। সঙ্গে পরা মানানসই ওড়না এই এথনিক পোশাকের আকর্ষণ ও আধুনিকতা বহুগুণে বাড়িয়ে দেবে।
জরি ও পাথরের কাজের প্যাস্টেল সালোয়ার-কামিজ
যাঁরা বাগদানের জন্য সালোয়ার-কামিজ বেশি উপযুক্ত মনে করেন, তাঁরা জরি, ভারী পাথর ও এমব্রয়ডারি করা প্যাস্টেল রঙের সালোয়ার-কামিজ বেছে নিতে পারেন। এটি লেহেঙ্গার তুলনায় আরামদায়ক এবং আউটডোর রিসেপশনের জন্য বেশি উপযুক্ত। এর সঙ্গে কুন্দনের বা ভিনটেজ জুয়েলারি ব্যবহার করলে সাজে একটা ক্ল্যাসিক ভাব আসবে।
রাফল শাড়ি
যাঁরা শাড়ির স্টাইলে একটু নতুনত্ব ও বৈচিত্র্য খুঁজছেন, রাফল শাড়ি তাঁদের জন্য উপযুক্ত পছন্দ হবে। এটি গতানুগতিক শাড়িতে আধুনিক একটা টুইস্ট দেয় এবং প্রি-মেড হওয়াতে পরাও সহজ। এই শাড়ির সঙ্গে সাজের জন্য স্লিক পনিটেল ও বড় স্টেটমেন্ট জুয়েলারি ব্যবহার করে একটা নজরকাড়া লুক তৈরি করা যায়।

কেপ-ব্লাউসসহ শাড়ি
এটি শাড়ি ও পশ্চিমা পোশাকের একটি চমৎকার কম্বিনেশন। এই সাজে শাড়ির সঙ্গে একটি কেপ স্টাইলের ব্লাউজ বা কেপ-টপ যোগ করা হয়। এটি গতানুগতিক সাজ থেকে ভিন্নধারার হওয়ায় সহজে সবার নজর কাড়ে এবং আধুনিক রুচির প্রকাশ ঘটায়।
টিউল স্কার্ট ও পেপলাম ব্লাউজ
যাঁরা রূপকথার রাজকন্যাদের মতো ফ্যান্টাসি লুকে নিজেদের দেখতে চান, তাঁদের জন্য এটি উপযুক্ত। টিউল স্কার্ট ও ভারী এমব্রয়ডারি করা পেপলাম ব্লাউজ আধুনিকতার সঙ্গে মার্জিত রুচির পরিচয় বহন করে।
রয়্যাল-ব্লু স্পার্কলিং বল গাউন
যাঁরা একটা গ্র্যান্ড এন্ট্রি চান, তাঁদের জন্য এই অফ-শোল্ডার বল গাউন সেরা। এতে করা নিখুঁত পাথরের কারুকাজ ঝলমল করে, ফলে বউকে সত্যিকারের রাজকন্যার মতো লুক দেয়।
সূত্র: স্টাইলক্রেজ

বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন পোশাক পরতে পারেন, তা দেখে নিতে পারেন একনজরে।
লাল সিল্কের লেহেঙ্গা
বিয়ের যেকোনো আয়োজনেই লাল রঙের এক বিশেষ জায়গা আছে। লাল রঙের সিল্কের লেহেঙ্গায় সূক্ষ্ম সুতা ও কারজুবির কাজ এ রঙের জৌলুশ আরও বাড়িয়ে তোলে। জমকালো এই পোশাকে একটা রাজকীয় ও ঝলমলে ভাব আনতে লেহেঙ্গার নিচে ক্যান ক্যান স্কার্ট ব্যবহার করলে আরও আকর্ষণীয় দেখাবে। এই সাজ কেবল বাহ্যিক সৌন্দর্যই নয়, বরং আত্মবিশ্বাসও বহুগুণে বাড়িয়ে এই বিশেষ দিনের জন্য নিখুঁত লুক তৈরি করবে।

এমারেল্ড গ্রিন লেহেঙ্গা
গাঢ় এমারেল্ড গ্রিন সিল্কের ওপর সূক্ষ্ম পুঁতির কাজ করা লেহেঙ্গা আপনার সাজে একটা রাজকীয় ভাব তৈরি করবে। এর জমকালো রং ও নিখুঁত কাজ জনসমাগমের মধ্যেও আপনাকে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে রাখবে। কাপড়, রং ও কারুকাজ—তিনটির সমন্বয়ই এই লুকে আভিজাত্য ও বৈচিত্র্য এনে দেয়।
ব্লাশ সিল্ক এমব্রয়ডারি লেহেঙ্গা
বর্তমানে হালকা বা প্যাস্টেল রংগুলো দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মার্জিত একটা লুকের জন্য ব্লাশ সিল্ক এমব্রয়ডারি লেহেঙ্গা হতে পারে আংটিবদলের দিনের সেরা পছন্দ। খুব জমকালো না হলেও কনের স্বকীয় স্নিগ্ধতা ফুটিয়ে তোলার জন্য এর রং ও সূক্ষ্ম কারুকাজই যথেষ্ট। যাঁদের আংটিবদল দিনের বেলায় কিংবা যাঁরা এই দিনে ভিনটেজ থিমে সাজতে চান, তাঁরা এ ধরনের লেহেঙ্গা বেছে নিতে পারেন।

রিগ্যাল ব্লু ভেলভেট লেহেঙ্গা
শীতকালে রাতের জমকালো বাগদানের আয়োজনে সেরা লুকের জন্য রিগ্যাল ব্লু ভেলভেটের লেহেঙ্গা হবে একটি চমৎকার পছন্দ। লেহেঙ্গায় রিগ্যাল ব্লু ভেলভেটের ওপর বড় মোটিফের কাজ, সঙ্গে হাই-নেক চোলি আপনাকে অনন্য করে তুলবে।
আবায়া স্টাইল এমব্রয়ডারড স্যুট
বাগদানের জন্য যদি সালোয়ার স্যুটের কথা ভাবেন, তবে আবায়া স্টাইল এমব্রয়ডারি করা স্যুট বেছে নিতে পারেন। এই পোশাকে ফুল নকশার সূক্ষ্ম কাজের প্রাধান্য থাকায় একটা রাজকীয় ব্রাইডাল লুক দেয়। সঙ্গে পরা মানানসই ওড়না এই এথনিক পোশাকের আকর্ষণ ও আধুনিকতা বহুগুণে বাড়িয়ে দেবে।
জরি ও পাথরের কাজের প্যাস্টেল সালোয়ার-কামিজ
যাঁরা বাগদানের জন্য সালোয়ার-কামিজ বেশি উপযুক্ত মনে করেন, তাঁরা জরি, ভারী পাথর ও এমব্রয়ডারি করা প্যাস্টেল রঙের সালোয়ার-কামিজ বেছে নিতে পারেন। এটি লেহেঙ্গার তুলনায় আরামদায়ক এবং আউটডোর রিসেপশনের জন্য বেশি উপযুক্ত। এর সঙ্গে কুন্দনের বা ভিনটেজ জুয়েলারি ব্যবহার করলে সাজে একটা ক্ল্যাসিক ভাব আসবে।
রাফল শাড়ি
যাঁরা শাড়ির স্টাইলে একটু নতুনত্ব ও বৈচিত্র্য খুঁজছেন, রাফল শাড়ি তাঁদের জন্য উপযুক্ত পছন্দ হবে। এটি গতানুগতিক শাড়িতে আধুনিক একটা টুইস্ট দেয় এবং প্রি-মেড হওয়াতে পরাও সহজ। এই শাড়ির সঙ্গে সাজের জন্য স্লিক পনিটেল ও বড় স্টেটমেন্ট জুয়েলারি ব্যবহার করে একটা নজরকাড়া লুক তৈরি করা যায়।

কেপ-ব্লাউসসহ শাড়ি
এটি শাড়ি ও পশ্চিমা পোশাকের একটি চমৎকার কম্বিনেশন। এই সাজে শাড়ির সঙ্গে একটি কেপ স্টাইলের ব্লাউজ বা কেপ-টপ যোগ করা হয়। এটি গতানুগতিক সাজ থেকে ভিন্নধারার হওয়ায় সহজে সবার নজর কাড়ে এবং আধুনিক রুচির প্রকাশ ঘটায়।
টিউল স্কার্ট ও পেপলাম ব্লাউজ
যাঁরা রূপকথার রাজকন্যাদের মতো ফ্যান্টাসি লুকে নিজেদের দেখতে চান, তাঁদের জন্য এটি উপযুক্ত। টিউল স্কার্ট ও ভারী এমব্রয়ডারি করা পেপলাম ব্লাউজ আধুনিকতার সঙ্গে মার্জিত রুচির পরিচয় বহন করে।
রয়্যাল-ব্লু স্পার্কলিং বল গাউন
যাঁরা একটা গ্র্যান্ড এন্ট্রি চান, তাঁদের জন্য এই অফ-শোল্ডার বল গাউন সেরা। এতে করা নিখুঁত পাথরের কারুকাজ ঝলমল করে, ফলে বউকে সত্যিকারের রাজকন্যার মতো লুক দেয়।
সূত্র: স্টাইলক্রেজ

নিউইয়র্ক ও লন্ডন ফ্যাশন উইক তারকাদের উপস্থিতি এবং নিরীক্ষামূলক পোশাকধারার জন্য বিখ্যাত হলেও নিখুঁত, পরিশীলিত ও আধুনিক স্ট্রিট স্টাইল অনুপ্রেরণার ক্ষেত্রে মিলান ফ্যাশন উইক সব সময় একধাপ এগিয়ে।
০৬ অক্টোবর ২০২৫
শীত এসেছে। সেই সঙ্গে খাবারদাবারের জগতেও পাওয়া যাচ্ছে আলাদা আমেজ। সেই আমেজে রাজধানী ঢাকার রেস্তোরাঁগুলোও হয়ে উঠেছে উৎসবমুখর। শহরে শীতের সন্ধ্যার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শুরু হয়েছে বুফে ডিনারের দারুণ সব আয়োজন। হোটেল থেকে শুরু করে রেস্তোরাঁ, প্রায় সবখানেই চোখে পড়ছে উইন্টার বুফে বা শীতের বিশেষ বুফের...
৩ ঘণ্টা আগে
ভেষজ উপায়ে তৈরি এমন বেশ কয়েক রকম পানীয় রয়েছে, যা ত্বকের জন্য ক্ষয়ক্ষতি সারিয়ে ত্বক প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল দেখাতে সহায়ক। পাশাপাশি এসব পানীয় নিয়মিত পান করা গেলে ত্বকের বার্ধক্য বিলম্বিত করা সম্ভব। বিউটি ড্রিংকস বা সৌন্দর্যবর্ধক এসব পনীয়তে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের সংক্রমণ কমাতে খুব ভালো কাজ করে...
৬ ঘণ্টা আগে
আজ আপনার ভেতরের ‘বস’ ভাবটা মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। যেখানেই যাবেন, মনে হবে আপনার জন্যই রেড কার্পেট পাতা! আত্মবিশ্বাস আজ তুঙ্গে, ঠিক যেন অফিস থেকে ‘গোল্ড মেডেল’ নিয়ে ফিরছেন। কিন্তু সাবধান! অতি আত্মবিশ্বাসের বশে পুরোনো পাওনাদারকে দেখে ‘ভাই, চা-টা খাওয়াই’ বলে ডেকে বসতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
আজ আপনার ভেতরের ‘বস’ ভাবটা মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। যেখানেই যাবেন, মনে হবে আপনার জন্যই রেড কার্পেট পাতা! আত্মবিশ্বাস আজ তুঙ্গে, ঠিক যেন অফিস থেকে ‘গোল্ড মেডেল’ নিয়ে ফিরছেন। কিন্তু সাবধান! অতি আত্মবিশ্বাসের বশে পুরোনো পাওনাদারকে দেখে ‘ভাই, চা-টা খাওয়াই’ বলে ডেকে বসতে পারেন। বিকেলের দিকে উৎসাহ চরমে, ঠিক যেন টুথপেস্টের বিজ্ঞাপনী হাসি! প্রেম জীবনে, সঙ্গী আপনার সব কৌতুক না-ও বুঝতে পারে। একটু ধৈর্য ধরুন, আপনার রসিকতার গভীরতা মাপার জন্য বেচারা এখনো গুগল করছে। বসের কাছে বেতন বাড়ানোর আবদার আজ করতে যাবেন না। ‘আত্মবিশ্বাস’ আর ‘নিছক পাগলামি’র মধ্যে সূক্ষ্ম ভেদরেখা থাকে।
বৃষ
আজ আপনার ‘অক্ষয় কোম্পানির স্যান্ডেল মার্কা’ ধৈর্য বজায় থাকবে। কেউ এসে কফি কাপে ভুল করে লঙ্কা গুঁড়া দিলেও আপনি দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলবেন, ‘যাক, ঝাল কফিটাও চেখে দেখা হলো, নতুন অভিজ্ঞতা!’ আর্থিক দিক দিয়ে আজ আপনার ওয়ালেটে অপ্রত্যাশিত ‘অর্থযোগ’ হতে পারে। হয়তো প্যান্টের পকেট থেকে পুরোনো ৫০০ টাকার নোট খুঁজে পাবেন, যা আপনি গত শীতকালে রেখেছিলেন। অফিসের বসের ‘আজব আইডিয়া’ নিয়ে আপত্তি করবেন না, শুধু মাথা নেড়ে যান। দিনের শেষে বাড়িতে বিরিয়ানি রান্না হলে আপনার সব রাগ কর্পূরের মতো উবে যাবে, শান্তি খুঁজে পাবেন ডিশের তলায়। আজ অতিরিক্ত খাবার দেখলে ‘না’ বলুন, নয়তো পরে আফসোস করবেন।
মিথুন
মাথায় আজ একসঙ্গে তিনটি চ্যানেল চলবে—‘কী বলবেন’, ‘কী খাবেন’, আর ‘কাকে মেসেজ করবেন’। এই নিয়েই সকাল শেষ! তাই আজ গুরুত্বপূর্ণ ই-মেইল পাঠানোর আগে প্লিজ দুবার চেক করুন। ভুল করে বসের কাছে ‘মিষ্টি প্রেমের কবিতা’ পাঠিয়ে দিলে কিন্তু আমাদের দোষ নেই! প্রেমের ক্ষেত্রে আপনি এক মিনিটে রোমিও, পরের মিনিটেই দার্শনিক। সঙ্গী আপনার এই ‘মাল্টি-টাস্কিং’ ব্যক্তিত্ব দেখে হাসবে না কাঁদবে, সেটা বুঝে উঠতে পারবে না। সন্ধ্যায় ফোনে অচেনা নম্বর থেকে একটি ‘দারুণ অফার’ আসতে পারে। ইগনোর করুন, ওটা স্রেফ নেটওয়ার্ক কোম্পানির মার্কেটিং ফাঁদ। আজকের দিনে চুপ করে থাকাটা আপনার জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জ। চেষ্টা করুন!
কর্কট
সকাল থেকে মনটা ‘শ্রাবণের রাতের’ মতো মেঘলা থাকতে পারে। সামান্য কারণে অভিমান করবেন, আর সেটা নিয়ে একটা ইনস্টাগ্রাম স্টোরি দেওয়ার প্রবল ইচ্ছা জাগবে। নিজেকে সামলান! আজ ঘরোয়া জীবন আপনাকে ‘অ্যাংকর’ দেবে। বাড়িতে পুরোনো অ্যালবাম দেখতে গিয়ে এমন এক ছবি পাবেন, যা দেখে হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাবেন। সাবধান অফিসের মিটিংয়ে হঠাৎ কেঁদে ফেললে সবাই কিন্তু আপনাকে ‘ওভার সেনসিটিভ’ তকমা দেবে। দিনের শেষে ‘প্রিয়জনের বাড়তি যত্ন’ পাওয়ার সম্ভাবনা আছে—শুধু আবদারটা ঠিকভাবে করতে হবে। মন খারাপের দিনে প্রিয় ‘কমফোর্ট ফুড’ অর্ডার দিন, গ্রহের দোষ কেটে যাবে।
সিংহ
ওহ, সিংহাসন থেকে নেমে আসুন! আজ দিনটা আপনার, কিন্তু একটু বিনয়ী হন। সারা দিন মনে হবে, পৃথিবীর সমস্ত লাইমলাইট শুধু আপনার ওপরেই পড়ুক! কিন্তু অফিসে সামান্য দেরি হওয়ায় বস আপনাকে ‘হিরোগিরি’ ছেড়ে কাজে মন দিতে বলতে পারে। প্রেমের সম্পর্কে নাটক একটু কম করুন। সঙ্গী যদি আপনার জন্য ‘হীরার আংটি’ না এনে ‘একটা শিঙাড়া’ আনে, তাতেও খুশি থাকার ভান করুন—অন্তত আজকের জন্য। সন্ধ্যা নাগাদ কোনো ‘বড়লোক আত্মীয়’ অপ্রত্যাশিত নিমন্ত্রণ করতে পারে। সুযোগ হাতছাড়া করবেন না, পেট ভরে খেয়ে আসুন! আয়নায় নিজেকে একবার দেখেই আজ বাইরে যান, নয়তো মনমতো প্রশংসা না পেলে মেজাজ খারাপ হবে।
কন্যা
আজ সবকিছুর খুঁত ধরবেন—বাড়িওয়ালার রঙের শেড থেকে শুরু করে সঙ্গীর জামার ভাঁজ পর্যন্ত। এই ‘পারফেকশনিস্ট’ স্বভাব আজ অফিস কলিগদের মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। যোগ এবং ধ্যান দিয়ে দিন শুরু করার পরামর্শ আছে, নয়তো দিনের শেষে নিজেই মানসিক চাপে কাবু হয়ে যাবেন। প্রেমের ক্ষেত্রে বেশি বিশ্লেষণ করতে যাবেন না। সঙ্গী আপনাকে ‘ভালোবাসি’ বললে তার ব্যাকরণগত ভুল ধরবেন না, প্লিজ। সন্ধ্যায় হঠাৎ বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডার প্ল্যান আসতে পারে, সেখানে গিয়ে শুধু নিজের স্বাস্থ্য-ডায়েট নিয়ে জ্ঞান দেবেন না, সবাই বিরক্ত হবে! আজ ডাস্টবিনের ভেতরেও ভুল খুঁজে পাবেন, তাই চোখ বন্ধ করে কাজ করুন।
তুলা
আজ শান্তি স্থাপন করতে করতে নিজেই শান্তি লাভ করবেন। বন্ধুদের মধ্যে ঝগড়া মেটাতে গিয়ে নিজেই কখন মধ্যস্থতাকারী থেকে ‘সাইড কিক’ হয়ে যাবেন, বুঝতে পারবেন না! সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে আজ নাজেহাল। লাঞ্চে ভাত খাবেন, নাকি রুটি—এই নিয়ে ঘণ্টাখানেক চিন্তা করতে পারেন। বুদ্ধিমানের কাজ হবে কোনো অভিজ্ঞ ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করে নেওয়া। প্রেমের জীবন আজ বেশ মসৃণ, কিন্তু সাবধান! বেশি রোমান্টিক হতে গিয়ে সঙ্গীর জন্য এমন উপহার কিনবেন না, যেটা তার কোনো কাজেই লাগবে না, যেমন একটি পুরোনো দিনের টাইপরাইটার। অন্যের সমস্যার সমাধান করতে গিয়ে নিজের জীবনটা গুলিয়ে ফেলবেন না।
বৃশ্চিক
ভেতরের ‘ডিটেকটিভ’ আজ পুরোপুরি জাগ্রত। সব ঘটনাপ্রবাহকে আজ যুক্তির শিকলে বাঁধতে চাইবেন। কিন্তু ভুলে যাবেন না, সব সমস্যার সমাধান গুগল ম্যাপে পাওয়া যায় না। তাড়াহুড়ো আজ এড়িয়ে চলুন, নয়তো কফিতে লবণ দিয়ে খাওয়ার মতো ভুল হতে পারে। আর্থিক দিক শক্তিশালী থাকবে, কিন্তু কেউ এসে যদি ব্যবসার জন্য ক্রেডিট চায়, তবে সঙ্গে সঙ্গে না বলুন। অপ্রত্যাশিত অতিথির আগমন হতে পারে সন্ধ্যায়, যারা এসে আপনার টিভির রিমোট নিয়ে মারামারি শুরু করতে পারে। শান্ত থাকুন! আপনার ক্ষিপ্রতা আজ বসের ওপর না ঝেড়ে, কোনো রহস্য উপন্যাস পড়ে শান্ত হন। আজ সামান্য বিষয়ে সন্দেহ করবেন না, নয়তো সঙ্গী হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাবে।
ধনু
আজ আপনার মন একেবারে ‘আহা, কী আনন্দ আকাশে-বাতাসে’ মোডে থাকবে। এক বিন্দু দুঃখ আজ আপনাকে স্পর্শ করতে পারবে না। কারণ, আপনি আজ দুনিয়ার সব নেতিবাচকতাকে ইগনোর করবেন। অফিসে বসের বকবকানিও আপনার কাছে মিষ্টি উপদেশ মনে হবে! ভ্রমণের সম্ভাবনা আছে, হয়তো বাজার পর্যন্তই। প্রেমের সম্পর্কে আজ নতুন কিছু আবিষ্কার করবেন, যেমন সঙ্গী আসলে লুকিয়ে লুকিয়ে আপনার চিপস খায়! ছোট ভাইয়ের সঙ্গে বাইরে যেতে পারেন, সেখানে গিয়ে আপনার দার্শনিক কথা দিয়ে তাকে বিভ্রান্ত করবেন না যেন! আজ আপনার অ্যাডভেঞ্চারের ইচ্ছা, ফ্রিজের শেষ চকলেটটা খেতে উৎসাহ দেবে। অতিরিক্ত আশাবাদ আজ আপনাকে সামান্য অপ্রস্তুত করতে পারে, তাই বাস্তবে থাকুন।
মকর
আপনি আজ ‘কাজের প্রতি আসক্তি’ নামক এক রোগ নিয়ে ভুগবেন। কাজ করার ইচ্ছা একেবারেই হারিয়ে ফেললেও নিজের ওপর জোর করে টাস্ক লিস্ট তৈরি করবেন। এটি আপনাকে পিছিয়ে নিয়ে যাবে না, বরং মানসিক চাপ বাড়াবে। ঝগড়াটে ব্যবহার আজ নিয়ন্ত্রণের অধীনে রাখুন, নয়তো গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কগুলো ছিঁড়ে যেতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ আজ লাভজনক হতে পারে, তবে শেয়ার বাজারে টাকা ঢালবেন না। সন্ধ্যায় একজন অফিস সহকর্মীর সঙ্গে দেখা হতে পারে, যাকে আপনি এক মিনিটও দেখতে চান না। এই সময় নষ্ট নিয়ে রাতে আফসোস করবেন। কাজ থেকে বিরতি নিন এবং পাঁচ মিনিট মন খুলে হাসুন। পৃথিবীর সব কাজ আপনার একার নয়।
কুম্ভ
আপনার তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণ শক্তি আজ আপনাকে সবার থেকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। অফিসের মিটিংয়ে এমন একটি দার্শনিক প্রশ্ন করবেন, যা শুনে অন্যরা হাঁ করে তাকিয়ে থাকবে। কিন্তু মনে রাখবেন, সব সময় এত বুদ্ধিমান হওয়া ভালো নয়। আপনার অভদ্র আচরণ (যা আপনি সরলতা মনে করেন) জীবনসঙ্গীর মেজাজ খারাপ করতে পারে। তাকে বুঝতে দিন যে আপনি তাকে ভালোবাসেন, কিন্তু তার আগে তার পছন্দের খাবারটা রান্না করুন। নিজের দামি কোনো জিনিস আজ কাউকে দিয়ে দিতে হতে পারে—যদি সেটা হয় আপনার পুরোনো কম্পিউটার গেমের সিডি, তবে কোনো সমস্যা নেই! আজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিতর্ক এড়িয়ে চলুন; আপনার যুক্তি কেউ বুঝতে পারবে না।
মীন
আজ আপনার মন সাদা মেঘের ভেলার মতো ভেসে বেড়াবে। খুবই বেশি আনন্দ করতে ইচ্ছা করবে, কিন্তু এই অতিরিক্ত আনন্দ আজ কিছু সমস্যা ডেকে আনতে পারে; যেমন খুশি হয়ে ভুলে যেতে পারেন যে আপনার অ্যাকাউন্টে আসলে টাকা নেই! একটু-আধটু শরীরচর্চা দিয়ে দিন শুরু করুন, তবে ট্রেডমিলে ঘুমিয়ে পড়বেন না যেন! কল্পনাশক্তির প্রভাবে আপনি পুরোনো প্রেমিক/প্রেমিকার মেসেজকে ভবিষ্যতের বার্তা বলে মনে করতে পারেন। শান্ত হোন, ওটা স্রেফ একটা অপ্রয়োজনীয় ফরোয়ার্ড মেসেজ। ‘অন্তর্জ্ঞান’ আজ আপনাকে বিপদে ফেলতে পারে, তাই বাস্তববাদী থাকুন! দিনের বেলায় অন্তত একবার ঘুম থেকে উঠুন এবং বাস্তব পৃথিবীতে ফিরে আসুন।

মেষ
আজ আপনার ভেতরের ‘বস’ ভাবটা মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। যেখানেই যাবেন, মনে হবে আপনার জন্যই রেড কার্পেট পাতা! আত্মবিশ্বাস আজ তুঙ্গে, ঠিক যেন অফিস থেকে ‘গোল্ড মেডেল’ নিয়ে ফিরছেন। কিন্তু সাবধান! অতি আত্মবিশ্বাসের বশে পুরোনো পাওনাদারকে দেখে ‘ভাই, চা-টা খাওয়াই’ বলে ডেকে বসতে পারেন। বিকেলের দিকে উৎসাহ চরমে, ঠিক যেন টুথপেস্টের বিজ্ঞাপনী হাসি! প্রেম জীবনে, সঙ্গী আপনার সব কৌতুক না-ও বুঝতে পারে। একটু ধৈর্য ধরুন, আপনার রসিকতার গভীরতা মাপার জন্য বেচারা এখনো গুগল করছে। বসের কাছে বেতন বাড়ানোর আবদার আজ করতে যাবেন না। ‘আত্মবিশ্বাস’ আর ‘নিছক পাগলামি’র মধ্যে সূক্ষ্ম ভেদরেখা থাকে।
বৃষ
আজ আপনার ‘অক্ষয় কোম্পানির স্যান্ডেল মার্কা’ ধৈর্য বজায় থাকবে। কেউ এসে কফি কাপে ভুল করে লঙ্কা গুঁড়া দিলেও আপনি দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলবেন, ‘যাক, ঝাল কফিটাও চেখে দেখা হলো, নতুন অভিজ্ঞতা!’ আর্থিক দিক দিয়ে আজ আপনার ওয়ালেটে অপ্রত্যাশিত ‘অর্থযোগ’ হতে পারে। হয়তো প্যান্টের পকেট থেকে পুরোনো ৫০০ টাকার নোট খুঁজে পাবেন, যা আপনি গত শীতকালে রেখেছিলেন। অফিসের বসের ‘আজব আইডিয়া’ নিয়ে আপত্তি করবেন না, শুধু মাথা নেড়ে যান। দিনের শেষে বাড়িতে বিরিয়ানি রান্না হলে আপনার সব রাগ কর্পূরের মতো উবে যাবে, শান্তি খুঁজে পাবেন ডিশের তলায়। আজ অতিরিক্ত খাবার দেখলে ‘না’ বলুন, নয়তো পরে আফসোস করবেন।
মিথুন
মাথায় আজ একসঙ্গে তিনটি চ্যানেল চলবে—‘কী বলবেন’, ‘কী খাবেন’, আর ‘কাকে মেসেজ করবেন’। এই নিয়েই সকাল শেষ! তাই আজ গুরুত্বপূর্ণ ই-মেইল পাঠানোর আগে প্লিজ দুবার চেক করুন। ভুল করে বসের কাছে ‘মিষ্টি প্রেমের কবিতা’ পাঠিয়ে দিলে কিন্তু আমাদের দোষ নেই! প্রেমের ক্ষেত্রে আপনি এক মিনিটে রোমিও, পরের মিনিটেই দার্শনিক। সঙ্গী আপনার এই ‘মাল্টি-টাস্কিং’ ব্যক্তিত্ব দেখে হাসবে না কাঁদবে, সেটা বুঝে উঠতে পারবে না। সন্ধ্যায় ফোনে অচেনা নম্বর থেকে একটি ‘দারুণ অফার’ আসতে পারে। ইগনোর করুন, ওটা স্রেফ নেটওয়ার্ক কোম্পানির মার্কেটিং ফাঁদ। আজকের দিনে চুপ করে থাকাটা আপনার জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জ। চেষ্টা করুন!
কর্কট
সকাল থেকে মনটা ‘শ্রাবণের রাতের’ মতো মেঘলা থাকতে পারে। সামান্য কারণে অভিমান করবেন, আর সেটা নিয়ে একটা ইনস্টাগ্রাম স্টোরি দেওয়ার প্রবল ইচ্ছা জাগবে। নিজেকে সামলান! আজ ঘরোয়া জীবন আপনাকে ‘অ্যাংকর’ দেবে। বাড়িতে পুরোনো অ্যালবাম দেখতে গিয়ে এমন এক ছবি পাবেন, যা দেখে হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাবেন। সাবধান অফিসের মিটিংয়ে হঠাৎ কেঁদে ফেললে সবাই কিন্তু আপনাকে ‘ওভার সেনসিটিভ’ তকমা দেবে। দিনের শেষে ‘প্রিয়জনের বাড়তি যত্ন’ পাওয়ার সম্ভাবনা আছে—শুধু আবদারটা ঠিকভাবে করতে হবে। মন খারাপের দিনে প্রিয় ‘কমফোর্ট ফুড’ অর্ডার দিন, গ্রহের দোষ কেটে যাবে।
সিংহ
ওহ, সিংহাসন থেকে নেমে আসুন! আজ দিনটা আপনার, কিন্তু একটু বিনয়ী হন। সারা দিন মনে হবে, পৃথিবীর সমস্ত লাইমলাইট শুধু আপনার ওপরেই পড়ুক! কিন্তু অফিসে সামান্য দেরি হওয়ায় বস আপনাকে ‘হিরোগিরি’ ছেড়ে কাজে মন দিতে বলতে পারে। প্রেমের সম্পর্কে নাটক একটু কম করুন। সঙ্গী যদি আপনার জন্য ‘হীরার আংটি’ না এনে ‘একটা শিঙাড়া’ আনে, তাতেও খুশি থাকার ভান করুন—অন্তত আজকের জন্য। সন্ধ্যা নাগাদ কোনো ‘বড়লোক আত্মীয়’ অপ্রত্যাশিত নিমন্ত্রণ করতে পারে। সুযোগ হাতছাড়া করবেন না, পেট ভরে খেয়ে আসুন! আয়নায় নিজেকে একবার দেখেই আজ বাইরে যান, নয়তো মনমতো প্রশংসা না পেলে মেজাজ খারাপ হবে।
কন্যা
আজ সবকিছুর খুঁত ধরবেন—বাড়িওয়ালার রঙের শেড থেকে শুরু করে সঙ্গীর জামার ভাঁজ পর্যন্ত। এই ‘পারফেকশনিস্ট’ স্বভাব আজ অফিস কলিগদের মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। যোগ এবং ধ্যান দিয়ে দিন শুরু করার পরামর্শ আছে, নয়তো দিনের শেষে নিজেই মানসিক চাপে কাবু হয়ে যাবেন। প্রেমের ক্ষেত্রে বেশি বিশ্লেষণ করতে যাবেন না। সঙ্গী আপনাকে ‘ভালোবাসি’ বললে তার ব্যাকরণগত ভুল ধরবেন না, প্লিজ। সন্ধ্যায় হঠাৎ বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডার প্ল্যান আসতে পারে, সেখানে গিয়ে শুধু নিজের স্বাস্থ্য-ডায়েট নিয়ে জ্ঞান দেবেন না, সবাই বিরক্ত হবে! আজ ডাস্টবিনের ভেতরেও ভুল খুঁজে পাবেন, তাই চোখ বন্ধ করে কাজ করুন।
তুলা
আজ শান্তি স্থাপন করতে করতে নিজেই শান্তি লাভ করবেন। বন্ধুদের মধ্যে ঝগড়া মেটাতে গিয়ে নিজেই কখন মধ্যস্থতাকারী থেকে ‘সাইড কিক’ হয়ে যাবেন, বুঝতে পারবেন না! সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে আজ নাজেহাল। লাঞ্চে ভাত খাবেন, নাকি রুটি—এই নিয়ে ঘণ্টাখানেক চিন্তা করতে পারেন। বুদ্ধিমানের কাজ হবে কোনো অভিজ্ঞ ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করে নেওয়া। প্রেমের জীবন আজ বেশ মসৃণ, কিন্তু সাবধান! বেশি রোমান্টিক হতে গিয়ে সঙ্গীর জন্য এমন উপহার কিনবেন না, যেটা তার কোনো কাজেই লাগবে না, যেমন একটি পুরোনো দিনের টাইপরাইটার। অন্যের সমস্যার সমাধান করতে গিয়ে নিজের জীবনটা গুলিয়ে ফেলবেন না।
বৃশ্চিক
ভেতরের ‘ডিটেকটিভ’ আজ পুরোপুরি জাগ্রত। সব ঘটনাপ্রবাহকে আজ যুক্তির শিকলে বাঁধতে চাইবেন। কিন্তু ভুলে যাবেন না, সব সমস্যার সমাধান গুগল ম্যাপে পাওয়া যায় না। তাড়াহুড়ো আজ এড়িয়ে চলুন, নয়তো কফিতে লবণ দিয়ে খাওয়ার মতো ভুল হতে পারে। আর্থিক দিক শক্তিশালী থাকবে, কিন্তু কেউ এসে যদি ব্যবসার জন্য ক্রেডিট চায়, তবে সঙ্গে সঙ্গে না বলুন। অপ্রত্যাশিত অতিথির আগমন হতে পারে সন্ধ্যায়, যারা এসে আপনার টিভির রিমোট নিয়ে মারামারি শুরু করতে পারে। শান্ত থাকুন! আপনার ক্ষিপ্রতা আজ বসের ওপর না ঝেড়ে, কোনো রহস্য উপন্যাস পড়ে শান্ত হন। আজ সামান্য বিষয়ে সন্দেহ করবেন না, নয়তো সঙ্গী হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাবে।
ধনু
আজ আপনার মন একেবারে ‘আহা, কী আনন্দ আকাশে-বাতাসে’ মোডে থাকবে। এক বিন্দু দুঃখ আজ আপনাকে স্পর্শ করতে পারবে না। কারণ, আপনি আজ দুনিয়ার সব নেতিবাচকতাকে ইগনোর করবেন। অফিসে বসের বকবকানিও আপনার কাছে মিষ্টি উপদেশ মনে হবে! ভ্রমণের সম্ভাবনা আছে, হয়তো বাজার পর্যন্তই। প্রেমের সম্পর্কে আজ নতুন কিছু আবিষ্কার করবেন, যেমন সঙ্গী আসলে লুকিয়ে লুকিয়ে আপনার চিপস খায়! ছোট ভাইয়ের সঙ্গে বাইরে যেতে পারেন, সেখানে গিয়ে আপনার দার্শনিক কথা দিয়ে তাকে বিভ্রান্ত করবেন না যেন! আজ আপনার অ্যাডভেঞ্চারের ইচ্ছা, ফ্রিজের শেষ চকলেটটা খেতে উৎসাহ দেবে। অতিরিক্ত আশাবাদ আজ আপনাকে সামান্য অপ্রস্তুত করতে পারে, তাই বাস্তবে থাকুন।
মকর
আপনি আজ ‘কাজের প্রতি আসক্তি’ নামক এক রোগ নিয়ে ভুগবেন। কাজ করার ইচ্ছা একেবারেই হারিয়ে ফেললেও নিজের ওপর জোর করে টাস্ক লিস্ট তৈরি করবেন। এটি আপনাকে পিছিয়ে নিয়ে যাবে না, বরং মানসিক চাপ বাড়াবে। ঝগড়াটে ব্যবহার আজ নিয়ন্ত্রণের অধীনে রাখুন, নয়তো গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কগুলো ছিঁড়ে যেতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ আজ লাভজনক হতে পারে, তবে শেয়ার বাজারে টাকা ঢালবেন না। সন্ধ্যায় একজন অফিস সহকর্মীর সঙ্গে দেখা হতে পারে, যাকে আপনি এক মিনিটও দেখতে চান না। এই সময় নষ্ট নিয়ে রাতে আফসোস করবেন। কাজ থেকে বিরতি নিন এবং পাঁচ মিনিট মন খুলে হাসুন। পৃথিবীর সব কাজ আপনার একার নয়।
কুম্ভ
আপনার তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণ শক্তি আজ আপনাকে সবার থেকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। অফিসের মিটিংয়ে এমন একটি দার্শনিক প্রশ্ন করবেন, যা শুনে অন্যরা হাঁ করে তাকিয়ে থাকবে। কিন্তু মনে রাখবেন, সব সময় এত বুদ্ধিমান হওয়া ভালো নয়। আপনার অভদ্র আচরণ (যা আপনি সরলতা মনে করেন) জীবনসঙ্গীর মেজাজ খারাপ করতে পারে। তাকে বুঝতে দিন যে আপনি তাকে ভালোবাসেন, কিন্তু তার আগে তার পছন্দের খাবারটা রান্না করুন। নিজের দামি কোনো জিনিস আজ কাউকে দিয়ে দিতে হতে পারে—যদি সেটা হয় আপনার পুরোনো কম্পিউটার গেমের সিডি, তবে কোনো সমস্যা নেই! আজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিতর্ক এড়িয়ে চলুন; আপনার যুক্তি কেউ বুঝতে পারবে না।
মীন
আজ আপনার মন সাদা মেঘের ভেলার মতো ভেসে বেড়াবে। খুবই বেশি আনন্দ করতে ইচ্ছা করবে, কিন্তু এই অতিরিক্ত আনন্দ আজ কিছু সমস্যা ডেকে আনতে পারে; যেমন খুশি হয়ে ভুলে যেতে পারেন যে আপনার অ্যাকাউন্টে আসলে টাকা নেই! একটু-আধটু শরীরচর্চা দিয়ে দিন শুরু করুন, তবে ট্রেডমিলে ঘুমিয়ে পড়বেন না যেন! কল্পনাশক্তির প্রভাবে আপনি পুরোনো প্রেমিক/প্রেমিকার মেসেজকে ভবিষ্যতের বার্তা বলে মনে করতে পারেন। শান্ত হোন, ওটা স্রেফ একটা অপ্রয়োজনীয় ফরোয়ার্ড মেসেজ। ‘অন্তর্জ্ঞান’ আজ আপনাকে বিপদে ফেলতে পারে, তাই বাস্তববাদী থাকুন! দিনের বেলায় অন্তত একবার ঘুম থেকে উঠুন এবং বাস্তব পৃথিবীতে ফিরে আসুন।

নিউইয়র্ক ও লন্ডন ফ্যাশন উইক তারকাদের উপস্থিতি এবং নিরীক্ষামূলক পোশাকধারার জন্য বিখ্যাত হলেও নিখুঁত, পরিশীলিত ও আধুনিক স্ট্রিট স্টাইল অনুপ্রেরণার ক্ষেত্রে মিলান ফ্যাশন উইক সব সময় একধাপ এগিয়ে।
০৬ অক্টোবর ২০২৫
শীত এসেছে। সেই সঙ্গে খাবারদাবারের জগতেও পাওয়া যাচ্ছে আলাদা আমেজ। সেই আমেজে রাজধানী ঢাকার রেস্তোরাঁগুলোও হয়ে উঠেছে উৎসবমুখর। শহরে শীতের সন্ধ্যার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শুরু হয়েছে বুফে ডিনারের দারুণ সব আয়োজন। হোটেল থেকে শুরু করে রেস্তোরাঁ, প্রায় সবখানেই চোখে পড়ছে উইন্টার বুফে বা শীতের বিশেষ বুফের...
৩ ঘণ্টা আগে
ভেষজ উপায়ে তৈরি এমন বেশ কয়েক রকম পানীয় রয়েছে, যা ত্বকের জন্য ক্ষয়ক্ষতি সারিয়ে ত্বক প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল দেখাতে সহায়ক। পাশাপাশি এসব পানীয় নিয়মিত পান করা গেলে ত্বকের বার্ধক্য বিলম্বিত করা সম্ভব। বিউটি ড্রিংকস বা সৌন্দর্যবর্ধক এসব পনীয়তে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের সংক্রমণ কমাতে খুব ভালো কাজ করে...
৬ ঘণ্টা আগে
বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন...
৮ ঘণ্টা আগে