
২০১৪ সালে আমি ভর্তি হলাম রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর অদিতি ভর্তি হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজে। দুজনের ঠিকানা দেশের দুই প্রান্তে হলেও পড়াশোনার জায়গা কাছাকাছি হওয়ায় পরিচয় হয় আমাদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস, ল্যাব, সেমিস্টার ফাইনাল আর মেডিকেলের কার্ড, টার্ম, প্রফ পরীক্ষার ব্যস্ততার মধ্যে পথচলা। দুজনেই স্বপ্ন দেখেছিলাম দেশের মানুষের জন্য কাজ করার। তাই বিসিএসই ছিল আমাদের প্রথম পছন্দ। প্রায় ৫ বছর পর ২০১৮ সালের শেষের দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি শেষ হলো।
স্নাতকের পরপরই অদিতির বাসা থেকে বিয়ের প্রস্তাব এল। তখনো আমি বেকার, বিসিএসের প্রস্তুতি নিচ্ছি। তার কয়েক মাস পরেই আমার চাকরি হলো বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির (বাউয়েট) প্রভাষক হিসেবে। ২০১৯ সালের আগস্টে আমাদের বিয়ে হয়। প্রথম সংসার শুরু রাজশাহীতে। নাটোরের কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্টে চাকরি হওয়ায় আমি সেখান থেকে রাজশাহীতে যাতায়াত করতাম। এমবিবিএস শেষ হওয়ায় অদিতি তখন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্টার্নি করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতার চাকরি খুব উপভোগ করছিলাম; কিন্তু মনের মধ্যে বিসিএসের স্বপ্নই ছিল। তাই চাকরিরত অবস্থায় জীবনে প্রথম ৪০তম বিসিএস প্রিলিমিনারিতে অংশগ্রহণ করি। প্রিলিমিনারি পাস করে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু হয়। নতুন চাকরি, নতুন সংসারের মধ্যে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া ছিল চ্যালেঞ্জিং। সকালে একসঙ্গে রিকশায় করে বের হয়ে আমি যাই পরীক্ষা কেন্দ্রে আর অদিতি হাসপাতালে ডিউটিতে। তারপর পরীক্ষার মাঝের বিরতিতে দুপুরের খাবার নিয়ে অপেক্ষা করে সে। এভাবে কোনো রকমে লিখিত পরীক্ষা শেষ করি। তারপর হঠাৎ করোনাভাইরাসের জন্য সবকিছু স্থবির হয়ে যায়। আমি চাকরির পাশাপাশি ৪১তম বিসিএসের জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকি। অদিতিরও ইন্টার্নশিপ শেষ হয়। দুজন মিলে চলে আসি নাটোরের দয়ারামপুরে, যেখানে আমার কর্মস্থল। আবার নতুনভাবে সংসার শুরু। অদিতি তখন পুরোদস্তুর গৃহিণী। বাজার করা থেকে শুরু করে বাসার যাবতীয় কাজ সামলানো আর আমি চাকরি ও বিসিএস প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত। এর মধ্যে ৪২তম বিশেষ বিসিএসের সার্কুলার হয়। অদিতি ঢাকার হলিক্রস কলেজে পড়াশোনা করেছে।
ইংরেজি আর বিজ্ঞানে সে বরাবরই ভালো। অন্য বিষয়গুলো, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে আমার বিসিএসের নোটগুলো ওর কাজে আসে। অদিতি বিসিএসের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য খুব কম সময় পেয়েছিল। কিন্তু একসঙ্গে প্রস্তুতি নেওয়ার ফলে অনেক কিছুই সহজ হয়ে যায়। তা ছাড়া অনুবাদ, ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং চেক করা, ভাইভার প্রস্তুতি নেওয়া, নোট তৈরি করা—সবকিছুতেই সে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করে। খুব অল্প সময়ের প্রস্তুতিতে ৪২তম বিসিএস পরীক্ষায় অদিতি অংশগ্রহণ করে। আমার জন্য সে সময় চাকরি করে বিসিএসের প্রস্তুতি নেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছিল। ৪০তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা মনের মতো না হওয়ায় ৪১তম বিসিএসে ভালো করার জন্য সংকল্পবদ্ধ ছিলাম। তাই বিসিএস প্রস্তুতির জন্য চাকরি ছেড়ে দিতে চেয়েছিলাম। তখনো করোনা মহামারির জন্য চারদিকে অনিশ্চয়তা থাকায় চাকরি ছাড়ার বিষয়ে অনেকের দ্বিধা থাকলেও আমার স্ত্রীর ছিল পূর্ণ সমর্থন ও আমার লক্ষ্যের প্রতি অবিচল আস্থা। ৪২তম বিসিএস ভাইভাতে আমার স্ত্রীর সঙ্গে আমি ও আমার শ্বশুর যাই পিএসসিতে।
অদিতি বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়। আমি তখনো বিসিএসসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছি।
অদিতি বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়। আমি তখনো বিসিএসসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছি। বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সময় আমার স্ত্রী সঙ্গে যেত, আর সঙ্গে থাকত লাগেজ ভর্তি করা বই। ৪২তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার নিয়োগ প্রক্রিয়া খুব দ্রুত সম্পন্ন হয়। আমার স্ত্রী ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে চাকরিতে যোগদান করে। আমাদের নতুন সংসার শুরু হয় অদিতির কর্মস্থল চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায়। অদিতির চাকরিতে যোগদানের জন্য সংসারের খরচ নিয়ে চিন্তা করতে হয়নি। মাসখানেক পরেই ৪০তম বিসিএসের ফল প্রকাশিত হয়। আমি বিসিএস তথ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হই। ২০২২ সালে আমরা দুজনই বিসিএস ক্যাডার সার্ভিসে প্রবেশ করি। যদিও আমার লক্ষ্য ছিল বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে চাকরি করা; তাই বিসিএসের প্রস্তুতি চালিয়ে যেতে থাকি। নানান সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও আমার স্ত্রী চিকিৎসক হিসেবে মানুষের সেবা দেওয়ার জন্য অবিচল থাকে।
তার এই কষ্টসহিষ্ণুতা ও নিজ পেশার প্রতি দায়িত্বশীলতা আমাকে মুগ্ধ করে। এর মধ্যেই আমি বিপিএটিসিতে ৬ মাসের বনিয়াদি প্রশিক্ষণের জন্য মনোনীত হই। তখন আমার স্ত্রী সন্তানসম্ভবা। এদিকে সন্তান হওয়ার কাছাকাছি সময়ে আমার ৪১তম বিসিএস ভাইভার তারিখও প্রকাশিত হয়। এত কিছুর মধ্যেও সে একাই সব সামলেছে ও আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়ে এসেছে। আর এই পুরো যাত্রায় আমার শ্বশুর-শাশুড়ির সাপোর্ট ছিল অপরিসীম। ২২ মে ভাইভায় অংশগ্রহণ করি ও ২৭ মে আমার ছেলে অমিয়র জন্ম হয়। ২০২৩ সালের আগস্টে ৪১তম বিসিএসের ফল প্রকাশিত হয়। এবার বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হই। এভাবেই আমাদের দুজনের দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টা সফল হয় ও দেশের মানুষকে সেবা দেওয়ার সুযোগ পাই।

২০১৪ সালে আমি ভর্তি হলাম রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর অদিতি ভর্তি হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজে। দুজনের ঠিকানা দেশের দুই প্রান্তে হলেও পড়াশোনার জায়গা কাছাকাছি হওয়ায় পরিচয় হয় আমাদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস, ল্যাব, সেমিস্টার ফাইনাল আর মেডিকেলের কার্ড, টার্ম, প্রফ পরীক্ষার ব্যস্ততার মধ্যে পথচলা। দুজনেই স্বপ্ন দেখেছিলাম দেশের মানুষের জন্য কাজ করার। তাই বিসিএসই ছিল আমাদের প্রথম পছন্দ। প্রায় ৫ বছর পর ২০১৮ সালের শেষের দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি শেষ হলো।
স্নাতকের পরপরই অদিতির বাসা থেকে বিয়ের প্রস্তাব এল। তখনো আমি বেকার, বিসিএসের প্রস্তুতি নিচ্ছি। তার কয়েক মাস পরেই আমার চাকরি হলো বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির (বাউয়েট) প্রভাষক হিসেবে। ২০১৯ সালের আগস্টে আমাদের বিয়ে হয়। প্রথম সংসার শুরু রাজশাহীতে। নাটোরের কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্টে চাকরি হওয়ায় আমি সেখান থেকে রাজশাহীতে যাতায়াত করতাম। এমবিবিএস শেষ হওয়ায় অদিতি তখন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্টার্নি করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতার চাকরি খুব উপভোগ করছিলাম; কিন্তু মনের মধ্যে বিসিএসের স্বপ্নই ছিল। তাই চাকরিরত অবস্থায় জীবনে প্রথম ৪০তম বিসিএস প্রিলিমিনারিতে অংশগ্রহণ করি। প্রিলিমিনারি পাস করে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু হয়। নতুন চাকরি, নতুন সংসারের মধ্যে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া ছিল চ্যালেঞ্জিং। সকালে একসঙ্গে রিকশায় করে বের হয়ে আমি যাই পরীক্ষা কেন্দ্রে আর অদিতি হাসপাতালে ডিউটিতে। তারপর পরীক্ষার মাঝের বিরতিতে দুপুরের খাবার নিয়ে অপেক্ষা করে সে। এভাবে কোনো রকমে লিখিত পরীক্ষা শেষ করি। তারপর হঠাৎ করোনাভাইরাসের জন্য সবকিছু স্থবির হয়ে যায়। আমি চাকরির পাশাপাশি ৪১তম বিসিএসের জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকি। অদিতিরও ইন্টার্নশিপ শেষ হয়। দুজন মিলে চলে আসি নাটোরের দয়ারামপুরে, যেখানে আমার কর্মস্থল। আবার নতুনভাবে সংসার শুরু। অদিতি তখন পুরোদস্তুর গৃহিণী। বাজার করা থেকে শুরু করে বাসার যাবতীয় কাজ সামলানো আর আমি চাকরি ও বিসিএস প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত। এর মধ্যে ৪২তম বিশেষ বিসিএসের সার্কুলার হয়। অদিতি ঢাকার হলিক্রস কলেজে পড়াশোনা করেছে।
ইংরেজি আর বিজ্ঞানে সে বরাবরই ভালো। অন্য বিষয়গুলো, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে আমার বিসিএসের নোটগুলো ওর কাজে আসে। অদিতি বিসিএসের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য খুব কম সময় পেয়েছিল। কিন্তু একসঙ্গে প্রস্তুতি নেওয়ার ফলে অনেক কিছুই সহজ হয়ে যায়। তা ছাড়া অনুবাদ, ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং চেক করা, ভাইভার প্রস্তুতি নেওয়া, নোট তৈরি করা—সবকিছুতেই সে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করে। খুব অল্প সময়ের প্রস্তুতিতে ৪২তম বিসিএস পরীক্ষায় অদিতি অংশগ্রহণ করে। আমার জন্য সে সময় চাকরি করে বিসিএসের প্রস্তুতি নেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছিল। ৪০তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা মনের মতো না হওয়ায় ৪১তম বিসিএসে ভালো করার জন্য সংকল্পবদ্ধ ছিলাম। তাই বিসিএস প্রস্তুতির জন্য চাকরি ছেড়ে দিতে চেয়েছিলাম। তখনো করোনা মহামারির জন্য চারদিকে অনিশ্চয়তা থাকায় চাকরি ছাড়ার বিষয়ে অনেকের দ্বিধা থাকলেও আমার স্ত্রীর ছিল পূর্ণ সমর্থন ও আমার লক্ষ্যের প্রতি অবিচল আস্থা। ৪২তম বিসিএস ভাইভাতে আমার স্ত্রীর সঙ্গে আমি ও আমার শ্বশুর যাই পিএসসিতে।
অদিতি বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়। আমি তখনো বিসিএসসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছি।
অদিতি বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়। আমি তখনো বিসিএসসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছি। বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সময় আমার স্ত্রী সঙ্গে যেত, আর সঙ্গে থাকত লাগেজ ভর্তি করা বই। ৪২তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার নিয়োগ প্রক্রিয়া খুব দ্রুত সম্পন্ন হয়। আমার স্ত্রী ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে চাকরিতে যোগদান করে। আমাদের নতুন সংসার শুরু হয় অদিতির কর্মস্থল চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায়। অদিতির চাকরিতে যোগদানের জন্য সংসারের খরচ নিয়ে চিন্তা করতে হয়নি। মাসখানেক পরেই ৪০তম বিসিএসের ফল প্রকাশিত হয়। আমি বিসিএস তথ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হই। ২০২২ সালে আমরা দুজনই বিসিএস ক্যাডার সার্ভিসে প্রবেশ করি। যদিও আমার লক্ষ্য ছিল বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে চাকরি করা; তাই বিসিএসের প্রস্তুতি চালিয়ে যেতে থাকি। নানান সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও আমার স্ত্রী চিকিৎসক হিসেবে মানুষের সেবা দেওয়ার জন্য অবিচল থাকে।
তার এই কষ্টসহিষ্ণুতা ও নিজ পেশার প্রতি দায়িত্বশীলতা আমাকে মুগ্ধ করে। এর মধ্যেই আমি বিপিএটিসিতে ৬ মাসের বনিয়াদি প্রশিক্ষণের জন্য মনোনীত হই। তখন আমার স্ত্রী সন্তানসম্ভবা। এদিকে সন্তান হওয়ার কাছাকাছি সময়ে আমার ৪১তম বিসিএস ভাইভার তারিখও প্রকাশিত হয়। এত কিছুর মধ্যেও সে একাই সব সামলেছে ও আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়ে এসেছে। আর এই পুরো যাত্রায় আমার শ্বশুর-শাশুড়ির সাপোর্ট ছিল অপরিসীম। ২২ মে ভাইভায় অংশগ্রহণ করি ও ২৭ মে আমার ছেলে অমিয়র জন্ম হয়। ২০২৩ সালের আগস্টে ৪১তম বিসিএসের ফল প্রকাশিত হয়। এবার বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হই। এভাবেই আমাদের দুজনের দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টা সফল হয় ও দেশের মানুষকে সেবা দেওয়ার সুযোগ পাই।

২০১৪ সালে আমি ভর্তি হলাম রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর অদিতি ভর্তি হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজে। দুজনের ঠিকানা দেশের দুই প্রান্তে হলেও পড়াশোনার জায়গা কাছাকাছি হওয়ায় পরিচয় হয় আমাদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস, ল্যাব, সেমিস্টার ফাইনাল আর মেডিকেলের কার্ড, টার্ম, প্রফ পরীক্ষার ব্যস্ততার মধ্যে পথচলা। দুজনেই স্বপ্ন দেখেছিলাম দেশের মানুষের জন্য কাজ করার। তাই বিসিএসই ছিল আমাদের প্রথম পছন্দ। প্রায় ৫ বছর পর ২০১৮ সালের শেষের দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি শেষ হলো।
স্নাতকের পরপরই অদিতির বাসা থেকে বিয়ের প্রস্তাব এল। তখনো আমি বেকার, বিসিএসের প্রস্তুতি নিচ্ছি। তার কয়েক মাস পরেই আমার চাকরি হলো বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির (বাউয়েট) প্রভাষক হিসেবে। ২০১৯ সালের আগস্টে আমাদের বিয়ে হয়। প্রথম সংসার শুরু রাজশাহীতে। নাটোরের কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্টে চাকরি হওয়ায় আমি সেখান থেকে রাজশাহীতে যাতায়াত করতাম। এমবিবিএস শেষ হওয়ায় অদিতি তখন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্টার্নি করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতার চাকরি খুব উপভোগ করছিলাম; কিন্তু মনের মধ্যে বিসিএসের স্বপ্নই ছিল। তাই চাকরিরত অবস্থায় জীবনে প্রথম ৪০তম বিসিএস প্রিলিমিনারিতে অংশগ্রহণ করি। প্রিলিমিনারি পাস করে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু হয়। নতুন চাকরি, নতুন সংসারের মধ্যে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া ছিল চ্যালেঞ্জিং। সকালে একসঙ্গে রিকশায় করে বের হয়ে আমি যাই পরীক্ষা কেন্দ্রে আর অদিতি হাসপাতালে ডিউটিতে। তারপর পরীক্ষার মাঝের বিরতিতে দুপুরের খাবার নিয়ে অপেক্ষা করে সে। এভাবে কোনো রকমে লিখিত পরীক্ষা শেষ করি। তারপর হঠাৎ করোনাভাইরাসের জন্য সবকিছু স্থবির হয়ে যায়। আমি চাকরির পাশাপাশি ৪১তম বিসিএসের জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকি। অদিতিরও ইন্টার্নশিপ শেষ হয়। দুজন মিলে চলে আসি নাটোরের দয়ারামপুরে, যেখানে আমার কর্মস্থল। আবার নতুনভাবে সংসার শুরু। অদিতি তখন পুরোদস্তুর গৃহিণী। বাজার করা থেকে শুরু করে বাসার যাবতীয় কাজ সামলানো আর আমি চাকরি ও বিসিএস প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত। এর মধ্যে ৪২তম বিশেষ বিসিএসের সার্কুলার হয়। অদিতি ঢাকার হলিক্রস কলেজে পড়াশোনা করেছে।
ইংরেজি আর বিজ্ঞানে সে বরাবরই ভালো। অন্য বিষয়গুলো, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে আমার বিসিএসের নোটগুলো ওর কাজে আসে। অদিতি বিসিএসের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য খুব কম সময় পেয়েছিল। কিন্তু একসঙ্গে প্রস্তুতি নেওয়ার ফলে অনেক কিছুই সহজ হয়ে যায়। তা ছাড়া অনুবাদ, ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং চেক করা, ভাইভার প্রস্তুতি নেওয়া, নোট তৈরি করা—সবকিছুতেই সে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করে। খুব অল্প সময়ের প্রস্তুতিতে ৪২তম বিসিএস পরীক্ষায় অদিতি অংশগ্রহণ করে। আমার জন্য সে সময় চাকরি করে বিসিএসের প্রস্তুতি নেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছিল। ৪০তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা মনের মতো না হওয়ায় ৪১তম বিসিএসে ভালো করার জন্য সংকল্পবদ্ধ ছিলাম। তাই বিসিএস প্রস্তুতির জন্য চাকরি ছেড়ে দিতে চেয়েছিলাম। তখনো করোনা মহামারির জন্য চারদিকে অনিশ্চয়তা থাকায় চাকরি ছাড়ার বিষয়ে অনেকের দ্বিধা থাকলেও আমার স্ত্রীর ছিল পূর্ণ সমর্থন ও আমার লক্ষ্যের প্রতি অবিচল আস্থা। ৪২তম বিসিএস ভাইভাতে আমার স্ত্রীর সঙ্গে আমি ও আমার শ্বশুর যাই পিএসসিতে।
অদিতি বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়। আমি তখনো বিসিএসসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছি।
অদিতি বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়। আমি তখনো বিসিএসসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছি। বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সময় আমার স্ত্রী সঙ্গে যেত, আর সঙ্গে থাকত লাগেজ ভর্তি করা বই। ৪২তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার নিয়োগ প্রক্রিয়া খুব দ্রুত সম্পন্ন হয়। আমার স্ত্রী ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে চাকরিতে যোগদান করে। আমাদের নতুন সংসার শুরু হয় অদিতির কর্মস্থল চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায়। অদিতির চাকরিতে যোগদানের জন্য সংসারের খরচ নিয়ে চিন্তা করতে হয়নি। মাসখানেক পরেই ৪০তম বিসিএসের ফল প্রকাশিত হয়। আমি বিসিএস তথ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হই। ২০২২ সালে আমরা দুজনই বিসিএস ক্যাডার সার্ভিসে প্রবেশ করি। যদিও আমার লক্ষ্য ছিল বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে চাকরি করা; তাই বিসিএসের প্রস্তুতি চালিয়ে যেতে থাকি। নানান সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও আমার স্ত্রী চিকিৎসক হিসেবে মানুষের সেবা দেওয়ার জন্য অবিচল থাকে।
তার এই কষ্টসহিষ্ণুতা ও নিজ পেশার প্রতি দায়িত্বশীলতা আমাকে মুগ্ধ করে। এর মধ্যেই আমি বিপিএটিসিতে ৬ মাসের বনিয়াদি প্রশিক্ষণের জন্য মনোনীত হই। তখন আমার স্ত্রী সন্তানসম্ভবা। এদিকে সন্তান হওয়ার কাছাকাছি সময়ে আমার ৪১তম বিসিএস ভাইভার তারিখও প্রকাশিত হয়। এত কিছুর মধ্যেও সে একাই সব সামলেছে ও আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়ে এসেছে। আর এই পুরো যাত্রায় আমার শ্বশুর-শাশুড়ির সাপোর্ট ছিল অপরিসীম। ২২ মে ভাইভায় অংশগ্রহণ করি ও ২৭ মে আমার ছেলে অমিয়র জন্ম হয়। ২০২৩ সালের আগস্টে ৪১তম বিসিএসের ফল প্রকাশিত হয়। এবার বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হই। এভাবেই আমাদের দুজনের দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টা সফল হয় ও দেশের মানুষকে সেবা দেওয়ার সুযোগ পাই।

২০১৪ সালে আমি ভর্তি হলাম রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর অদিতি ভর্তি হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজে। দুজনের ঠিকানা দেশের দুই প্রান্তে হলেও পড়াশোনার জায়গা কাছাকাছি হওয়ায় পরিচয় হয় আমাদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস, ল্যাব, সেমিস্টার ফাইনাল আর মেডিকেলের কার্ড, টার্ম, প্রফ পরীক্ষার ব্যস্ততার মধ্যে পথচলা। দুজনেই স্বপ্ন দেখেছিলাম দেশের মানুষের জন্য কাজ করার। তাই বিসিএসই ছিল আমাদের প্রথম পছন্দ। প্রায় ৫ বছর পর ২০১৮ সালের শেষের দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি শেষ হলো।
স্নাতকের পরপরই অদিতির বাসা থেকে বিয়ের প্রস্তাব এল। তখনো আমি বেকার, বিসিএসের প্রস্তুতি নিচ্ছি। তার কয়েক মাস পরেই আমার চাকরি হলো বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির (বাউয়েট) প্রভাষক হিসেবে। ২০১৯ সালের আগস্টে আমাদের বিয়ে হয়। প্রথম সংসার শুরু রাজশাহীতে। নাটোরের কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্টে চাকরি হওয়ায় আমি সেখান থেকে রাজশাহীতে যাতায়াত করতাম। এমবিবিএস শেষ হওয়ায় অদিতি তখন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্টার্নি করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতার চাকরি খুব উপভোগ করছিলাম; কিন্তু মনের মধ্যে বিসিএসের স্বপ্নই ছিল। তাই চাকরিরত অবস্থায় জীবনে প্রথম ৪০তম বিসিএস প্রিলিমিনারিতে অংশগ্রহণ করি। প্রিলিমিনারি পাস করে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু হয়। নতুন চাকরি, নতুন সংসারের মধ্যে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া ছিল চ্যালেঞ্জিং। সকালে একসঙ্গে রিকশায় করে বের হয়ে আমি যাই পরীক্ষা কেন্দ্রে আর অদিতি হাসপাতালে ডিউটিতে। তারপর পরীক্ষার মাঝের বিরতিতে দুপুরের খাবার নিয়ে অপেক্ষা করে সে। এভাবে কোনো রকমে লিখিত পরীক্ষা শেষ করি। তারপর হঠাৎ করোনাভাইরাসের জন্য সবকিছু স্থবির হয়ে যায়। আমি চাকরির পাশাপাশি ৪১তম বিসিএসের জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকি। অদিতিরও ইন্টার্নশিপ শেষ হয়। দুজন মিলে চলে আসি নাটোরের দয়ারামপুরে, যেখানে আমার কর্মস্থল। আবার নতুনভাবে সংসার শুরু। অদিতি তখন পুরোদস্তুর গৃহিণী। বাজার করা থেকে শুরু করে বাসার যাবতীয় কাজ সামলানো আর আমি চাকরি ও বিসিএস প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত। এর মধ্যে ৪২তম বিশেষ বিসিএসের সার্কুলার হয়। অদিতি ঢাকার হলিক্রস কলেজে পড়াশোনা করেছে।
ইংরেজি আর বিজ্ঞানে সে বরাবরই ভালো। অন্য বিষয়গুলো, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে আমার বিসিএসের নোটগুলো ওর কাজে আসে। অদিতি বিসিএসের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য খুব কম সময় পেয়েছিল। কিন্তু একসঙ্গে প্রস্তুতি নেওয়ার ফলে অনেক কিছুই সহজ হয়ে যায়। তা ছাড়া অনুবাদ, ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং চেক করা, ভাইভার প্রস্তুতি নেওয়া, নোট তৈরি করা—সবকিছুতেই সে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করে। খুব অল্প সময়ের প্রস্তুতিতে ৪২তম বিসিএস পরীক্ষায় অদিতি অংশগ্রহণ করে। আমার জন্য সে সময় চাকরি করে বিসিএসের প্রস্তুতি নেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছিল। ৪০তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা মনের মতো না হওয়ায় ৪১তম বিসিএসে ভালো করার জন্য সংকল্পবদ্ধ ছিলাম। তাই বিসিএস প্রস্তুতির জন্য চাকরি ছেড়ে দিতে চেয়েছিলাম। তখনো করোনা মহামারির জন্য চারদিকে অনিশ্চয়তা থাকায় চাকরি ছাড়ার বিষয়ে অনেকের দ্বিধা থাকলেও আমার স্ত্রীর ছিল পূর্ণ সমর্থন ও আমার লক্ষ্যের প্রতি অবিচল আস্থা। ৪২তম বিসিএস ভাইভাতে আমার স্ত্রীর সঙ্গে আমি ও আমার শ্বশুর যাই পিএসসিতে।
অদিতি বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়। আমি তখনো বিসিএসসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছি।
অদিতি বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়। আমি তখনো বিসিএসসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছি। বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সময় আমার স্ত্রী সঙ্গে যেত, আর সঙ্গে থাকত লাগেজ ভর্তি করা বই। ৪২তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার নিয়োগ প্রক্রিয়া খুব দ্রুত সম্পন্ন হয়। আমার স্ত্রী ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে চাকরিতে যোগদান করে। আমাদের নতুন সংসার শুরু হয় অদিতির কর্মস্থল চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায়। অদিতির চাকরিতে যোগদানের জন্য সংসারের খরচ নিয়ে চিন্তা করতে হয়নি। মাসখানেক পরেই ৪০তম বিসিএসের ফল প্রকাশিত হয়। আমি বিসিএস তথ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হই। ২০২২ সালে আমরা দুজনই বিসিএস ক্যাডার সার্ভিসে প্রবেশ করি। যদিও আমার লক্ষ্য ছিল বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে চাকরি করা; তাই বিসিএসের প্রস্তুতি চালিয়ে যেতে থাকি। নানান সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও আমার স্ত্রী চিকিৎসক হিসেবে মানুষের সেবা দেওয়ার জন্য অবিচল থাকে।
তার এই কষ্টসহিষ্ণুতা ও নিজ পেশার প্রতি দায়িত্বশীলতা আমাকে মুগ্ধ করে। এর মধ্যেই আমি বিপিএটিসিতে ৬ মাসের বনিয়াদি প্রশিক্ষণের জন্য মনোনীত হই। তখন আমার স্ত্রী সন্তানসম্ভবা। এদিকে সন্তান হওয়ার কাছাকাছি সময়ে আমার ৪১তম বিসিএস ভাইভার তারিখও প্রকাশিত হয়। এত কিছুর মধ্যেও সে একাই সব সামলেছে ও আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়ে এসেছে। আর এই পুরো যাত্রায় আমার শ্বশুর-শাশুড়ির সাপোর্ট ছিল অপরিসীম। ২২ মে ভাইভায় অংশগ্রহণ করি ও ২৭ মে আমার ছেলে অমিয়র জন্ম হয়। ২০২৩ সালের আগস্টে ৪১তম বিসিএসের ফল প্রকাশিত হয়। এবার বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হই। এভাবেই আমাদের দুজনের দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টা সফল হয় ও দেশের মানুষকে সেবা দেওয়ার সুযোগ পাই।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
পদের নাম: হিসাব রক্ষক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: সাঁটলিপিকার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমান সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: পরিবহন চালক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: হালকা যান চালনার বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)।
পদের নাম: ডুপ্লিকেটিং মেশিন অপারেটর কাম-দপ্তরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ৮,৮০০–২১,৩১০ টাকা (১৮তম গ্রেড)।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (২০তম গ্রেড)।
আবেদন পদ্ধতি: আবেদনকারী কর্তৃক নির্ধারিত আবেদন ফর্ম স্ব-হস্তে লিখিত হতে হবে। খামের উপর পদের নাম উল্লেখ পূর্বক আবেদন ফর্ম ডাকযোগে অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, পাবনা’ বরাবর পৌঁছাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ১১ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
পদের নাম: হিসাব রক্ষক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: সাঁটলিপিকার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমান সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: পরিবহন চালক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: হালকা যান চালনার বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)।
পদের নাম: ডুপ্লিকেটিং মেশিন অপারেটর কাম-দপ্তরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ৮,৮০০–২১,৩১০ টাকা (১৮তম গ্রেড)।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (২০তম গ্রেড)।
আবেদন পদ্ধতি: আবেদনকারী কর্তৃক নির্ধারিত আবেদন ফর্ম স্ব-হস্তে লিখিত হতে হবে। খামের উপর পদের নাম উল্লেখ পূর্বক আবেদন ফর্ম ডাকযোগে অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, পাবনা’ বরাবর পৌঁছাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ১১ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

২০১৪ সালে আমি ভর্তি হলাম রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর অদিতি ভর্তি হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজে। দুজনের ঠিকানা দেশের দুই প্রান্তে হলেও পড়াশোনার জায়গা কাছাকাছি হওয়ায় পরিচয় হয় আমাদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস, ল্যাব, সেমিস্টার ফাইনাল আর মেডিকেলের কার্ড, টার্ম, প্রফ পরীক্ষার ব্যস্ততার মধ্যে
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) করপোরেশনের যুগ্ম পরিচালক মো. মাসুদুল আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো ফিশ প্রসেসিং, টেকনোলজিস্ট, ফিশ কালচারিস্ট, নিরাপত্তা অফিসার, হিসাবরক্ষক, অডিটর, উচ্চমান অফিস সহকারী, স্টোরকিপার, মার্কেটিং সহকারী, প্লাম্বার, মেকানিক।
এর আগে একইদিন ১২ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির এই নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা তেজগাঁও কলেজ ও তেজগাঁও সরকারি উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করপোরেশনের জনবল নিয়োগসংক্রান্ত বাছাই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষায় পদভিত্তিক উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সুপারিশ করা হয়েছে। প্রার্থীদের ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি পরবর্তী সময়ে টেলিটকের মাধ্যমে এসএমএসযোগে প্রার্থীদের জানানো হবে এবং যথারীতি করপোরেশনের ওয়েবসাইট ও নোটিশ বোর্ডে প্রকাশ করা হবে।

বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) করপোরেশনের যুগ্ম পরিচালক মো. মাসুদুল আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো ফিশ প্রসেসিং, টেকনোলজিস্ট, ফিশ কালচারিস্ট, নিরাপত্তা অফিসার, হিসাবরক্ষক, অডিটর, উচ্চমান অফিস সহকারী, স্টোরকিপার, মার্কেটিং সহকারী, প্লাম্বার, মেকানিক।
এর আগে একইদিন ১২ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির এই নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা তেজগাঁও কলেজ ও তেজগাঁও সরকারি উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করপোরেশনের জনবল নিয়োগসংক্রান্ত বাছাই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষায় পদভিত্তিক উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সুপারিশ করা হয়েছে। প্রার্থীদের ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি পরবর্তী সময়ে টেলিটকের মাধ্যমে এসএমএসযোগে প্রার্থীদের জানানো হবে এবং যথারীতি করপোরেশনের ওয়েবসাইট ও নোটিশ বোর্ডে প্রকাশ করা হবে।

২০১৪ সালে আমি ভর্তি হলাম রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর অদিতি ভর্তি হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজে। দুজনের ঠিকানা দেশের দুই প্রান্তে হলেও পড়াশোনার জায়গা কাছাকাছি হওয়ায় পরিচয় হয় আমাদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস, ল্যাব, সেমিস্টার ফাইনাল আর মেডিকেলের কার্ড, টার্ম, প্রফ পরীক্ষার ব্যস্ততার মধ্যে
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
৭ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে, ১০ ডিসেম্বর একই দিন ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোট ১৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৯ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম বন্দর কলেজ মাঠে ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের একই দিনে বেলা ৩টায় প্রতিষ্ঠানটির বোর্ডরুমে মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির নিয়োগসংক্রান্ত ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্রে উল্লেখিত রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ইন্টারভিউ কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। প্রার্থীদের অনুকূলে ডাকযোগে কোনো ইন্টারভিউ কার্ড পাঠানো হবে না।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে, ১০ ডিসেম্বর একই দিন ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোট ১৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৯ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম বন্দর কলেজ মাঠে ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের একই দিনে বেলা ৩টায় প্রতিষ্ঠানটির বোর্ডরুমে মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির নিয়োগসংক্রান্ত ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্রে উল্লেখিত রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ইন্টারভিউ কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। প্রার্থীদের অনুকূলে ডাকযোগে কোনো ইন্টারভিউ কার্ড পাঠানো হবে না।

২০১৪ সালে আমি ভর্তি হলাম রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর অদিতি ভর্তি হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজে। দুজনের ঠিকানা দেশের দুই প্রান্তে হলেও পড়াশোনার জায়গা কাছাকাছি হওয়ায় পরিচয় হয় আমাদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস, ল্যাব, সেমিস্টার ফাইনাল আর মেডিকেলের কার্ড, টার্ম, প্রফ পরীক্ষার ব্যস্ততার মধ্যে
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সিনিয়র ম্যানেজার/এজিএম, (স্টোর, মেঘনা সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট কাজে প্রার্থীর কমপক্ষে ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র : অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: নির্ধারিত নয়।
কর্মস্থল: নারায়ণগঞ্জ (সোনারগাঁও)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সিনিয়র ম্যানেজার/এজিএম, (স্টোর, মেঘনা সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট কাজে প্রার্থীর কমপক্ষে ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র : অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: নির্ধারিত নয়।
কর্মস্থল: নারায়ণগঞ্জ (সোনারগাঁও)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

২০১৪ সালে আমি ভর্তি হলাম রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর অদিতি ভর্তি হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজে। দুজনের ঠিকানা দেশের দুই প্রান্তে হলেও পড়াশোনার জায়গা কাছাকাছি হওয়ায় পরিচয় হয় আমাদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস, ল্যাব, সেমিস্টার ফাইনাল আর মেডিকেলের কার্ড, টার্ম, প্রফ পরীক্ষার ব্যস্ততার মধ্যে
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে