অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলের টানা ১৫ মাসের সামরিক অভিযানে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া গাজা উপত্যকায় স্থানীয় বাসিন্দারা পুনরায় নিজেদের হোটেল ও রেস্তোরাঁ গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘মধ্যপ্রাচ্যের রিভিয়েরা’ পরিকল্পনাকে প্রত্যাখ্যান করে তারা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, গাজাকে ফিলিস্তিনি জনগণের ইতিহাস ও পরিচয়ের অংশ হিসেবেই পুনর্গঠন করা হবে।
গাজার বাসিন্দা ও রেস্তোরাঁ মালিক আসাদ আবু হাসেইরা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘এখানে যা কিছু ধ্বংস হয়েছে, তা পুনরায় নির্মাণ করা সম্ভব। ট্রাম্প চান গাজার ইতিহাস বদলে ফেলতে, কিন্তু আমরা আরব, আমাদের ইতিহাস কেউ মুছে ফেলতে পারবে না।’
আরেক ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আবু হাসেইরা বলেন, ‘ট্রাম্প নতুন রেস্তোরাঁ তৈরি করতে চান, কিন্তু আমাদের রেস্তোরাঁ ও হোটেল তো আগে থেকেই ছিল! তাহলে কেন সেগুলো ধ্বংস করা হলো?’
গাজা উপত্যকা এক সময় ইসরায়েলি পর্যটকদের জন্য জনপ্রিয় গন্তব্য ছিল। ২০০৭ সালে হামাস গাজার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরও সাগরপাড়ে বহু রেস্তোরাঁ ও ক্যাফে গড়ে উঠেছিল। তবে সাম্প্রতিক ইসরায়েলি সামরিক অভিযানে বহু স্থাপনা ধ্বংস হয়ে গেছে।
ট্রাম্পের পরিকল্পনা অনুসারে, গাজার বাসিন্দাদের সরিয়ে সেখানে একটি আন্তর্জাতিক পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছে। তাঁর জামাতা ইসরায়েলি রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী জারেড কুশনারও এক সময় এমন প্রস্তাব দিয়েছিলেন। তবে এই পরিকল্পনা বিশ্বজুড়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে এবং এটিকে ‘জাতিগত নির্মূল’ হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে।
গাজার জনগণ এই পরিকল্পনাকে প্রত্যাখ্যান করে জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁরা তাঁদের ভিটেমাটি ছেড়ে যাবেন না। ট্রাম্পের পরিকল্পনা তাঁদের কাছে ১৯৪৮ সালের ‘নাকবা’ বা ‘মহা বিপর্যয়’–এর স্মৃতি ফিরিয়ে এনেছে। ওই সময় ইসরায়েল ৭ লাখ ফিলিস্তিনিকে তাঁদের পূর্ব পুরুষের ভূমি থেকে বিতাড়িত করেছিল।
গাজাবাসীরা দৃঢ় সংকল্প নিয়ে বলেছেন, ‘আমরা আমাদের ভূমিতে থাকব, ধ্বংসস্তূপ থেকে আবারও গাজাকে গড়ে তুলব। আমাদের পরিচয় কেউ মুছে ফেলতে পারবে না।’
ইসরায়েলের টানা ১৫ মাসের সামরিক অভিযানে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া গাজা উপত্যকায় স্থানীয় বাসিন্দারা পুনরায় নিজেদের হোটেল ও রেস্তোরাঁ গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘মধ্যপ্রাচ্যের রিভিয়েরা’ পরিকল্পনাকে প্রত্যাখ্যান করে তারা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, গাজাকে ফিলিস্তিনি জনগণের ইতিহাস ও পরিচয়ের অংশ হিসেবেই পুনর্গঠন করা হবে।
গাজার বাসিন্দা ও রেস্তোরাঁ মালিক আসাদ আবু হাসেইরা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘এখানে যা কিছু ধ্বংস হয়েছে, তা পুনরায় নির্মাণ করা সম্ভব। ট্রাম্প চান গাজার ইতিহাস বদলে ফেলতে, কিন্তু আমরা আরব, আমাদের ইতিহাস কেউ মুছে ফেলতে পারবে না।’
আরেক ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আবু হাসেইরা বলেন, ‘ট্রাম্প নতুন রেস্তোরাঁ তৈরি করতে চান, কিন্তু আমাদের রেস্তোরাঁ ও হোটেল তো আগে থেকেই ছিল! তাহলে কেন সেগুলো ধ্বংস করা হলো?’
গাজা উপত্যকা এক সময় ইসরায়েলি পর্যটকদের জন্য জনপ্রিয় গন্তব্য ছিল। ২০০৭ সালে হামাস গাজার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরও সাগরপাড়ে বহু রেস্তোরাঁ ও ক্যাফে গড়ে উঠেছিল। তবে সাম্প্রতিক ইসরায়েলি সামরিক অভিযানে বহু স্থাপনা ধ্বংস হয়ে গেছে।
ট্রাম্পের পরিকল্পনা অনুসারে, গাজার বাসিন্দাদের সরিয়ে সেখানে একটি আন্তর্জাতিক পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছে। তাঁর জামাতা ইসরায়েলি রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী জারেড কুশনারও এক সময় এমন প্রস্তাব দিয়েছিলেন। তবে এই পরিকল্পনা বিশ্বজুড়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে এবং এটিকে ‘জাতিগত নির্মূল’ হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে।
গাজার জনগণ এই পরিকল্পনাকে প্রত্যাখ্যান করে জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁরা তাঁদের ভিটেমাটি ছেড়ে যাবেন না। ট্রাম্পের পরিকল্পনা তাঁদের কাছে ১৯৪৮ সালের ‘নাকবা’ বা ‘মহা বিপর্যয়’–এর স্মৃতি ফিরিয়ে এনেছে। ওই সময় ইসরায়েল ৭ লাখ ফিলিস্তিনিকে তাঁদের পূর্ব পুরুষের ভূমি থেকে বিতাড়িত করেছিল।
গাজাবাসীরা দৃঢ় সংকল্প নিয়ে বলেছেন, ‘আমরা আমাদের ভূমিতে থাকব, ধ্বংসস্তূপ থেকে আবারও গাজাকে গড়ে তুলব। আমাদের পরিচয় কেউ মুছে ফেলতে পারবে না।’
ইয়েমেনে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এবার যুক্তরাষ্ট্রের ইউএসএস হ্যারি এস ট্রুম্যান বিমানবাহী রণতরীতে হামলা চালিয়েছে হুতি বিদ্রোহীরা। এক সংবাদ সম্মেলনে সশস্ত্র গোষ্ঠীটির মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, যুদ্ধজাহাজটিকে লক্ষ্য করে ছোড়া হয় ১৮টি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন।
২ ঘণ্টা আগেভারতের অনেক দিক থেকে সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে উল্লেখ করে সেনাপ্রধান বলেন, ‘বিশ্বের সর্বাধিক জনসংখ্যাবহুল দেশ, বৃহত্তম গণতন্ত্র, সপ্তম বৃহত্তম ভৌগোলিক আয়তন এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূকৌশলগত অবস্থান থাকা সত্ত্বেও, ভারত এখনো তুলনামূলকভাবে নিম্ন অবস্থানে রয়েছে।’
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন একটি আদালত কয়েক ঘণ্টা আগেই জোর করে অবৈধ অভিবাসীদের নির্বাসন বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু এর পরেও ২০০-এর বেশি ভেনেজুয়েলান নাগরিককে এল সালভাদরে পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
১৪ ঘণ্টা আগেভ্রমণ মানেই আনন্দ। তবে বিমানবন্দরে যাতায়াতের ঝামেলা অনেকের জন্যই বেশ ক্লান্তিকর হয়ে ওঠে। বিশেষ করে, ফ্লাইটের সময় যদি খুব ভোরে হয়, তাহলে যথাসময়ে বিমানবন্দরে পৌঁছাতে হলে মধ্যরাতে ঘুম থেকে উঠতে হয়, দীর্ঘ চেক-ইন এবং নিরাপত্তা পরীক্ষার ধাপ পেরোতে হয়।
১৫ ঘণ্টা আগে