অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জর্জিয়ার সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে—তারা তাদের জনগণকে তথাকথিত ‘ইউক্রেনীয় পরিস্থিতি’ দিয়ে ভয় দেখানোর চেষ্টা করছে। জর্জিয়া জুড়ে চলমান সরকার বিরোধী প্রতিবাদ-বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে এই বিবৃতি দিয়েছে ইউক্রেন।
দেশের জনগণকে ভিত্তিহীন ভয় দেখানো বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে বিবৃতিতে ইউক্রেন বলেছে, ‘জর্জিয়ার কর্তৃপক্ষ যেন তাদের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় ইউক্রেনকে টেনে না আনে। জর্জিয়ার সরকার যেন কাল্পনিক ইউক্রেনীয় পরিস্থিতি দিয়ে জনগণকে ভয় দেখানো বন্ধ করে। জর্জিয়ার পরিস্থিতি কার্যত বেলারুশের মতো হয়ে যাচ্ছে।’
জর্জিয়ার বিরুদ্ধে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে দূরে সরে যাওয়ারও অভিযোগ এনেছে ইউক্রেন। নিজ দেশের অতীত নেতৃত্বের সঙ্গে জর্জিয়ার বর্তমান নেতৃত্বের তুলনা করে বিবৃতিতে ইউক্রেন বলেছে—‘এটি সেই কুখ্যাত ইউক্রেনীয় রাজনীতিবিদদের মতো, যারা অতীতে ইউক্রেনকে ইইউর পথ থেকে সরিয়ে রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে যেতে চেয়েছিল।’
বিবৃতিতে ইউক্রেন আরও বলেছে, ‘আমরা বিশ্বাস করি, ইউরোপীয় সমন্বয়ই স্থিতিশীলতা, সমৃদ্ধি এবং জর্জিয়ায় গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করতে পারে। আমরা বৃহত্তর ইউরোপীয় পরিবারের অংশ হিসেবে আমাদের দেশগুলোর জন্য একটি সফল ভবিষ্যতের আকাঙ্ক্ষা করি।’
বিবৃতিতে জর্জিয়ার জনগণের প্রতিবাদের অধিকারকে সমর্থন করার বিষয়টিও পুনর্ব্যক্ত করেছে ইউক্রেন। বলেছে—‘জর্জিয়ার জনগণের প্রতি আমাদের সংহতি অটুট রয়েছে।’
উল্লেখ্য, জর্জিয়ায় গত কয়েক দিন ধরেই সরকারবিরোধী বিক্ষোভ চলছে। পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস এবং জলকামান ব্যবহার করছে।
জর্জিয়া সম্প্রতি ইউরোপীয় ইউনিয়নে অন্তর্ভুক্তির পথ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। পাশাপাশি দেশটিতে রাশিয়ার প্রভাব বৃদ্ধি নিয়ে জনগণের মধ্যে গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। এই বিষয়টিকেই চলমান বিক্ষোভের প্রধান কারণ হিসেবে দেখছে পশ্চিমারা।
ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জর্জিয়ার সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে—তারা তাদের জনগণকে তথাকথিত ‘ইউক্রেনীয় পরিস্থিতি’ দিয়ে ভয় দেখানোর চেষ্টা করছে। জর্জিয়া জুড়ে চলমান সরকার বিরোধী প্রতিবাদ-বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে এই বিবৃতি দিয়েছে ইউক্রেন।
দেশের জনগণকে ভিত্তিহীন ভয় দেখানো বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে বিবৃতিতে ইউক্রেন বলেছে, ‘জর্জিয়ার কর্তৃপক্ষ যেন তাদের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় ইউক্রেনকে টেনে না আনে। জর্জিয়ার সরকার যেন কাল্পনিক ইউক্রেনীয় পরিস্থিতি দিয়ে জনগণকে ভয় দেখানো বন্ধ করে। জর্জিয়ার পরিস্থিতি কার্যত বেলারুশের মতো হয়ে যাচ্ছে।’
জর্জিয়ার বিরুদ্ধে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে দূরে সরে যাওয়ারও অভিযোগ এনেছে ইউক্রেন। নিজ দেশের অতীত নেতৃত্বের সঙ্গে জর্জিয়ার বর্তমান নেতৃত্বের তুলনা করে বিবৃতিতে ইউক্রেন বলেছে—‘এটি সেই কুখ্যাত ইউক্রেনীয় রাজনীতিবিদদের মতো, যারা অতীতে ইউক্রেনকে ইইউর পথ থেকে সরিয়ে রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে যেতে চেয়েছিল।’
বিবৃতিতে ইউক্রেন আরও বলেছে, ‘আমরা বিশ্বাস করি, ইউরোপীয় সমন্বয়ই স্থিতিশীলতা, সমৃদ্ধি এবং জর্জিয়ায় গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করতে পারে। আমরা বৃহত্তর ইউরোপীয় পরিবারের অংশ হিসেবে আমাদের দেশগুলোর জন্য একটি সফল ভবিষ্যতের আকাঙ্ক্ষা করি।’
বিবৃতিতে জর্জিয়ার জনগণের প্রতিবাদের অধিকারকে সমর্থন করার বিষয়টিও পুনর্ব্যক্ত করেছে ইউক্রেন। বলেছে—‘জর্জিয়ার জনগণের প্রতি আমাদের সংহতি অটুট রয়েছে।’
উল্লেখ্য, জর্জিয়ায় গত কয়েক দিন ধরেই সরকারবিরোধী বিক্ষোভ চলছে। পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস এবং জলকামান ব্যবহার করছে।
জর্জিয়া সম্প্রতি ইউরোপীয় ইউনিয়নে অন্তর্ভুক্তির পথ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। পাশাপাশি দেশটিতে রাশিয়ার প্রভাব বৃদ্ধি নিয়ে জনগণের মধ্যে গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। এই বিষয়টিকেই চলমান বিক্ষোভের প্রধান কারণ হিসেবে দেখছে পশ্চিমারা।
টানা ১৫ মাস ধরে চলা গাজা যুদ্ধে অবশেষে কার্যকর যুদ্ধবিরতি হতে চলেছে। যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি অনুমোদন করেছে ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা। আজ শনিবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয়ের বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেটিকটকের বিরুদ্ধে একটি মামলায় রায় দিয়েছেন মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট। এই রায়ে যুক্তরাষ্ট্রের একটি ফেডারেল আইনকে বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। এই আইনের অধীনে চীনা মালিকানাধীন টিকটক অ্যাপটির মালিকানা বদলাতে হবে অথবা এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ হবে। , , যোগাযোগমাধ্যম, সুপ্রিম কোর্ট, আদা
১১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা পরিষদ গাজায় যুদ্ধবিরতি ও জিম্মিদের মুক্তি সংক্রান্ত চুক্তি অনুমোদনের সুপারিশ করেছে। আজ শুক্রবার পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর চুক্তিটি চূড়ান্ত অনুমোদন পাবে বলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্টের অভিষেক অনুষ্ঠানে বিদেশি কূটনীতিকদের সৌজন্যমূলক অংশগ্রহণ থাকে। সাধারণত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানদের আমন্ত্রণ জানানো হয় না। ট্রাম্প অবশ্য প্রচলিত রীতিনীতির ধার ধারেন না। তিনি তাঁর শপথ অনুষ্ঠানে অনেক বিদেশি নেতাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। তালিকায় ইউরোপের মধ্যমপন্থীদের বাদ...
১৩ ঘণ্টা আগে