ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স থেকে ১৭ আগস্ট (শনিবার) ৭ কোটি ২২ লাখ ১৩ হাজার ৪৬ টাকা পাওয়া যায়, যা এযাবৎকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পাওয়া টাকা। চলমান বন্যা পরিস্থিতি ঘিরে ফেসবুকে দাবি করা হচ্ছে, এই টাকা দেশে বন্যাকবলিত মানুষের জন্য দান করেছে মসজিদ কমিটি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও সারজিস আলমের নামে খোলা অ্যাকাউন্ট থেকেও। তবে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, পাগলা মসজিদের দানবাক্স থেকে পাওয়া টাকা বন্যাকবলিত মানুষের জন্য মসজিদ কমিটির দান করার তথ্যটি সঠিক নয়।
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের নামে খোলা একটি পেজে এই দাবিতে করা একটি পোস্ট পাওয়া যায়। আজ শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় পোস্টটি করা হয়। নাহিদ ইসলামের নামে খোলা পেজটির পেজ ট্রান্সপারেন্সি সেকশন থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, পেজটি গত বছরের ৫ এপ্রিল খোলা হয়। তখন পেজটির নাম ছিল ‘ফ্রি মোশন ২৪ (Free Motion 24)’। পরে গত ৯ আগস্ট পেজটির নাম পরিবর্তন করে ‘নাহিদ ইসলাম’ করা হয়। অর্থাৎ নাহিদ ইসলামের ভেরিফায়েড পেজ নয়।
কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের টাকা বন্যা কবলিত মানুষের জন্য দানের দাবিতে পোস্ট দেওয়া যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের কথিত অ্যাকাউন্টটি যাচাই করে দেখা যায়, পেজটিতে ফলোয়ার সংখ্যা ১ লাখ ৩৯ হাজার। পেজটি খোলাই হয়েছে গত ৯ আগস্ট। একইভাবে সারজিস আলমের কথিত অ্যাকাউন্টটি যাচাই করে দেখা যায়, এটি খোলা হয়েছে চলতি বছরের ৩০ মার্চ। তখন পেজটির নাম ছিল ‘স্বপ্নシ’। গত ৮ আগস্ট নাম পরিবর্তন করে সারজিস আলম করা হয়।
তবে দুই উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও সারজিস আলমদের মূল অ্যাকাউন্টগুলো খুঁজে এই ধরনের কোনো পোস্ট পাওয়া যায়নি।
পরে দাবিটির সত্যতা সম্পর্কে জানতে পাগলা মসজিদ কমিটির সভাপতি ও কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালামের সঙ্গে যোগাযোগ করে আজাদ আজকের পত্রিকা। তিনি বলেন, ‘পাগলা মসজিদ কমিটির কাছে বন্যার্ত সাহায্য চেয়ে কেউ আবেদন করেনি। এ বিষয়ে আমাদের কোনো সভা হয়নি। মসজিদটি যেহেতু ওয়াকফকৃত সম্পত্তি সেহেতু দানের টাকা ব্যয় করতে গেলে সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়ায় ব্যয় করতে হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া বিষয়টির কোনো সত্যতা নেই।’
প্রতিবেদনটি তৈরিতে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেছেন আজকের পত্রিকার কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি সাজন আহম্মেদ পাপন।
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স থেকে ১৭ আগস্ট (শনিবার) ৭ কোটি ২২ লাখ ১৩ হাজার ৪৬ টাকা পাওয়া যায়, যা এযাবৎকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পাওয়া টাকা। চলমান বন্যা পরিস্থিতি ঘিরে ফেসবুকে দাবি করা হচ্ছে, এই টাকা দেশে বন্যাকবলিত মানুষের জন্য দান করেছে মসজিদ কমিটি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও সারজিস আলমের নামে খোলা অ্যাকাউন্ট থেকেও। তবে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, পাগলা মসজিদের দানবাক্স থেকে পাওয়া টাকা বন্যাকবলিত মানুষের জন্য মসজিদ কমিটির দান করার তথ্যটি সঠিক নয়।
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের নামে খোলা একটি পেজে এই দাবিতে করা একটি পোস্ট পাওয়া যায়। আজ শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় পোস্টটি করা হয়। নাহিদ ইসলামের নামে খোলা পেজটির পেজ ট্রান্সপারেন্সি সেকশন থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, পেজটি গত বছরের ৫ এপ্রিল খোলা হয়। তখন পেজটির নাম ছিল ‘ফ্রি মোশন ২৪ (Free Motion 24)’। পরে গত ৯ আগস্ট পেজটির নাম পরিবর্তন করে ‘নাহিদ ইসলাম’ করা হয়। অর্থাৎ নাহিদ ইসলামের ভেরিফায়েড পেজ নয়।
কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের টাকা বন্যা কবলিত মানুষের জন্য দানের দাবিতে পোস্ট দেওয়া যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের কথিত অ্যাকাউন্টটি যাচাই করে দেখা যায়, পেজটিতে ফলোয়ার সংখ্যা ১ লাখ ৩৯ হাজার। পেজটি খোলাই হয়েছে গত ৯ আগস্ট। একইভাবে সারজিস আলমের কথিত অ্যাকাউন্টটি যাচাই করে দেখা যায়, এটি খোলা হয়েছে চলতি বছরের ৩০ মার্চ। তখন পেজটির নাম ছিল ‘স্বপ্নシ’। গত ৮ আগস্ট নাম পরিবর্তন করে সারজিস আলম করা হয়।
তবে দুই উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও সারজিস আলমদের মূল অ্যাকাউন্টগুলো খুঁজে এই ধরনের কোনো পোস্ট পাওয়া যায়নি।
পরে দাবিটির সত্যতা সম্পর্কে জানতে পাগলা মসজিদ কমিটির সভাপতি ও কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালামের সঙ্গে যোগাযোগ করে আজাদ আজকের পত্রিকা। তিনি বলেন, ‘পাগলা মসজিদ কমিটির কাছে বন্যার্ত সাহায্য চেয়ে কেউ আবেদন করেনি। এ বিষয়ে আমাদের কোনো সভা হয়নি। মসজিদটি যেহেতু ওয়াকফকৃত সম্পত্তি সেহেতু দানের টাকা ব্যয় করতে গেলে সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়ায় ব্যয় করতে হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া বিষয়টির কোনো সত্যতা নেই।’
প্রতিবেদনটি তৈরিতে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেছেন আজকের পত্রিকার কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি সাজন আহম্মেদ পাপন।
যুবলীগ নেতাকে গুলি চালানোর সময় এক নারী এসে সন্ত্রাসীদের তাড়া করেছেন—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে এক হিন্দু নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণে রাজি না হওয়ায় ও জিযিয়া কর দিতে অস্বীকার করায় মুসলমানেরা পুরো হরিজন কলোনি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে।
১ দিন আগেদুর্বৃত্তরা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে নির্মমভাবে যুবলীগ নেতা-কর্মীদের মারধর করছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৩ দিন আগেচাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
৪ দিন আগে