
শৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি উৎপাদন নিয়ে মার্কিন প্রতিষ্ঠান ভিরিডোসের সঙ্গে দীর্ঘসময় ধরে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছিল আমেরিকার বহুজাতিক তেল ও গ্যাস করপোরেশন এক্সন–মোবিল। গত বছর তারা এ গবেষণার অংশীদারত্ব ছেড়ে দিলে জ্বালানি খাতে আলোড়ন পড়ে যায়। এক্সন–মোবিল অর্থ উপার্জনের আরও ভালো সুযোগের সন্ধানে শৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি উৎপাদন নিয়ে গবেষণা ছেড়ে দেয়।
অনেক জাতের শৈবাল জৈব জ্বালানির সমৃদ্ধ উৎস। এ কারণে শৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি উৎপাদনে আগ্রহ বাড়ছে। তবে এ প্রক্রিয়া বেশ ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। এ ছাড়া এর সংরক্ষণ ও দূষণসহ বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। তবুও বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, জৈব জ্বালানি (বায়োফুয়েল) খাতে শৈবালের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। জৈব জ্বালানি উৎপাদনের প্রচলিত উৎসগুলোর চেয়ে ১০ থেকে ১০০ গুণ বেশি জ্বালানি উৎপাদন করতে পারে শৈবাল।
প্রচলিত জৈব জ্বালানির ক্ষেত্রে আবাদযোগ্য জমির ব্যবহার নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। তবে শৈবাল জৈব জ্বালানির ক্ষেত্রে সে সমস্যা নেই। যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের এক হিসাবে দেখা যায়, ২০২৩–২৪ মৌসুমে যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত ৩৭ শতাংশ ভুট্টা ইথানল শিল্পে ব্যবহৃত হয়েছে।
২০১৮ সালে যখন এক্সন–মোবিল শৈবাল জৈব জ্বালানি নিয়ে কাজ করছিল, তখন প্রচলিত জ্বালানি উৎসগুলোর বদলে শৈবাল চাষে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিল। এই জ্বালানি উৎসের প্রয়োজনীয়তার পেছনে ভূমি সংকটসহ অনেক কারণ তুলে ধরেছিল তারা। কোম্পানিটির পক্ষ থেকে বলা হয়, ভুট্টাসহ অন্যান্য প্রচলিত জ্বালানি উৎসের ফসলগুলোর মতো শৈবাল চাষে মিঠা পানির প্রয়োজন হয় না। সাগর বা অন্যান্য লবণাক্ত পানিতে শৈবাল চাষ করা যায়। এতে মিঠা পানির ক্রমবর্ধমান সংকট মোকাবিলায় সহায়ক হয়।
এক্সন–মোবিল আরও জানায়, শৈবাল কার্বন শোষণ করে। ভুট্টা থেকে উৎপন্ন ইথানলের চেয়ে এটি কম গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন করে। এ ছাড়া ভুট্টা থেকে ইথানল উৎপাদনে চাষাবাদ, সার এবং পরিবহনসহ আরও অন্যান্য খাতে জ্বালানি ব্যয় করতে হয়।
শুরুতে এত ইতিবাচক প্রচারণা চালালেও এক্সন–মোবিল ২০২৩ সালে শৈবাল জৈব জ্বালানি নিয়ে গবেষণা থেকে সরে দাঁড়ায়।
তবে মাইক্রোঅ্যালজি নিয়ে গবেষণা প্রতিষ্ঠান ভিরিডোস এ নিয়ে কাজ বন্ধ করেনি। এখন ইউনাইটেড এয়ারলাইনস ভেঞ্চার্স, শেভরন ও ব্রেকথ্রু এনার্জি ভেঞ্চার্সের মতো বড় কোম্পানিগুলো এই খাতে প্রাথমিকভাবে ২ কোটি ৫ লাখ ডলার বিনিয়োগ করেছে।

এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ৫০ লাখ ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়ে ইউনাইটেড এয়ারলাইনস জানায়, ভিরিডোস সাগরে শৈবাল চাষ করে। এ ছাড়া উর্বর জমি ও মিঠাপানির সংকট রয়েছে এমন এলাকাতেও তারা শৈবাল চাষ করতে সক্ষম। ভিরিডোসের শৈবালগুলো উচ্চ জ্বালানি সমৃদ্ধ হয়ে থাকে।
শৈবাল জৈব জ্বালানি নিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে কাজও বাড়ছে। গত ১৫ নভেম্বর এশিয়া–প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে শৈবাল জৈব জ্বালানির ভবিষ্যৎ এবং ‘বড় প্রবৃদ্ধি’র সম্ভাবনা তুলে ধরে আন্তর্জাতিক বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান রিসার্চ অ্যান্ড মার্কেটস।
প্রতিষ্ঠানটি জানায়, জৈব জ্বালানির উৎস জোয়ার, ভুট্টা ও ভুট্টার অবশিষ্টাংশের চেয়ে শৈবাল প্রায় ২০ গুণ বেশি জ্বালানি উৎপাদন করতে পারে। শৈবাল জৈব জ্বালানি বাজার থেকে ২০২২ সালে ৬০৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার আয় হয়েছে। ২০২৯ সালের মধ্যে এই খাতের বাৎসরিক ক্রমযোজিত প্রবৃদ্ধির হার ৯ দশমিক ০৮ শতাংশ হবে এবং বাজারের আকার দাঁড়াবে ১ হাজার ১১৫ কোটি ২০ লাখ ডলার।
উত্তর আমেরিকায় জ্বালানি সংকট এবং গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমানোর প্রয়োজন এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস ব্যবহার বাড়াতে শৈবাল জৈব জ্বালানির ব্যবহার বাড়ানোর আগ্রহ বাড়ছে বলে জানিয়েছে রিসার্চ অ্যান্ড মার্কেটস।
এরই মধ্যে আইডাহো ন্যাশনাল ল্যাবরেটরি, কোল্ড কারেন্ট কেল্প, জিই ভেরনোভা, রটগার্স বিশ্ববিদ্যালয় ও সাউথ ডাকোটা স্কুল অব মাইনস অ্যান্ড টেকনোলজির উদ্যোগে শৈবাল থেকে উড়োজাহাজের জ্বালানির উৎপাদনের একটি প্রকল্পও চলমান। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য, ক্যাটালাইটিক হাইড্রোথার্মাল লিকুইফেকশন প্রযুক্তি উন্নত করে সাগরের শৈবাল থেকে অপরিশোধিত জ্বালানি উৎপাদনে প্রয়োগ করা, যা পরবর্তীতে উড়োজাহাজের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হবে।
এ ছাড়া কানেকটিকাট বিশ্ববিদ্যালয়ও আইডাহো ন্যাশনাল ল্যাবরেটরির সঙ্গে স্থানীয়ভাবে চাষ করা শৈবাল থেকে অ্যারেস্টেড অ্যানেরোবিক ডাইজেশন (এএডি) সিস্টেম ব্যবহার করে উড়োজাহাজের জ্বালানি উৎপাদনের যৌথ প্রকল্পে যুক্ত হওয়ার কথা রয়েছে।
ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণের পাশাপাশি, পরিবেশগত এবং জনস্বাস্থ্য রক্ষায়ও শৈবাল জৈব জ্বালানি গুরুত্ব পাচ্ছে। ক্যারিবিয়ান সাগরে ভাসমান শৈবাল পচে গিয়ে যে দূষণের সৃষ্টি হয় তা কমাতেও এই জ্বালানি উৎপাদনে নজর দেওয়া হচ্ছে। মার্কিন জ্বালানি বিভাগ জানায়, শৈবাল জৈব জ্বালানির মাধ্যমে গ্রিনহাউস গ্যাস (জিএইচজি) নির্গমন ৫০ শতাংশের বেশি কমানো সম্ভব হবে।
তথ্যসূত্র: ক্লিনটেকনিকা

শৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি উৎপাদন নিয়ে মার্কিন প্রতিষ্ঠান ভিরিডোসের সঙ্গে দীর্ঘসময় ধরে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছিল আমেরিকার বহুজাতিক তেল ও গ্যাস করপোরেশন এক্সন–মোবিল। গত বছর তারা এ গবেষণার অংশীদারত্ব ছেড়ে দিলে জ্বালানি খাতে আলোড়ন পড়ে যায়। এক্সন–মোবিল অর্থ উপার্জনের আরও ভালো সুযোগের সন্ধানে শৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি উৎপাদন নিয়ে গবেষণা ছেড়ে দেয়।
অনেক জাতের শৈবাল জৈব জ্বালানির সমৃদ্ধ উৎস। এ কারণে শৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি উৎপাদনে আগ্রহ বাড়ছে। তবে এ প্রক্রিয়া বেশ ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। এ ছাড়া এর সংরক্ষণ ও দূষণসহ বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। তবুও বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, জৈব জ্বালানি (বায়োফুয়েল) খাতে শৈবালের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। জৈব জ্বালানি উৎপাদনের প্রচলিত উৎসগুলোর চেয়ে ১০ থেকে ১০০ গুণ বেশি জ্বালানি উৎপাদন করতে পারে শৈবাল।
প্রচলিত জৈব জ্বালানির ক্ষেত্রে আবাদযোগ্য জমির ব্যবহার নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। তবে শৈবাল জৈব জ্বালানির ক্ষেত্রে সে সমস্যা নেই। যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের এক হিসাবে দেখা যায়, ২০২৩–২৪ মৌসুমে যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত ৩৭ শতাংশ ভুট্টা ইথানল শিল্পে ব্যবহৃত হয়েছে।
২০১৮ সালে যখন এক্সন–মোবিল শৈবাল জৈব জ্বালানি নিয়ে কাজ করছিল, তখন প্রচলিত জ্বালানি উৎসগুলোর বদলে শৈবাল চাষে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিল। এই জ্বালানি উৎসের প্রয়োজনীয়তার পেছনে ভূমি সংকটসহ অনেক কারণ তুলে ধরেছিল তারা। কোম্পানিটির পক্ষ থেকে বলা হয়, ভুট্টাসহ অন্যান্য প্রচলিত জ্বালানি উৎসের ফসলগুলোর মতো শৈবাল চাষে মিঠা পানির প্রয়োজন হয় না। সাগর বা অন্যান্য লবণাক্ত পানিতে শৈবাল চাষ করা যায়। এতে মিঠা পানির ক্রমবর্ধমান সংকট মোকাবিলায় সহায়ক হয়।
এক্সন–মোবিল আরও জানায়, শৈবাল কার্বন শোষণ করে। ভুট্টা থেকে উৎপন্ন ইথানলের চেয়ে এটি কম গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন করে। এ ছাড়া ভুট্টা থেকে ইথানল উৎপাদনে চাষাবাদ, সার এবং পরিবহনসহ আরও অন্যান্য খাতে জ্বালানি ব্যয় করতে হয়।
শুরুতে এত ইতিবাচক প্রচারণা চালালেও এক্সন–মোবিল ২০২৩ সালে শৈবাল জৈব জ্বালানি নিয়ে গবেষণা থেকে সরে দাঁড়ায়।
তবে মাইক্রোঅ্যালজি নিয়ে গবেষণা প্রতিষ্ঠান ভিরিডোস এ নিয়ে কাজ বন্ধ করেনি। এখন ইউনাইটেড এয়ারলাইনস ভেঞ্চার্স, শেভরন ও ব্রেকথ্রু এনার্জি ভেঞ্চার্সের মতো বড় কোম্পানিগুলো এই খাতে প্রাথমিকভাবে ২ কোটি ৫ লাখ ডলার বিনিয়োগ করেছে।

এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ৫০ লাখ ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়ে ইউনাইটেড এয়ারলাইনস জানায়, ভিরিডোস সাগরে শৈবাল চাষ করে। এ ছাড়া উর্বর জমি ও মিঠাপানির সংকট রয়েছে এমন এলাকাতেও তারা শৈবাল চাষ করতে সক্ষম। ভিরিডোসের শৈবালগুলো উচ্চ জ্বালানি সমৃদ্ধ হয়ে থাকে।
শৈবাল জৈব জ্বালানি নিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে কাজও বাড়ছে। গত ১৫ নভেম্বর এশিয়া–প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে শৈবাল জৈব জ্বালানির ভবিষ্যৎ এবং ‘বড় প্রবৃদ্ধি’র সম্ভাবনা তুলে ধরে আন্তর্জাতিক বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান রিসার্চ অ্যান্ড মার্কেটস।
প্রতিষ্ঠানটি জানায়, জৈব জ্বালানির উৎস জোয়ার, ভুট্টা ও ভুট্টার অবশিষ্টাংশের চেয়ে শৈবাল প্রায় ২০ গুণ বেশি জ্বালানি উৎপাদন করতে পারে। শৈবাল জৈব জ্বালানি বাজার থেকে ২০২২ সালে ৬০৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার আয় হয়েছে। ২০২৯ সালের মধ্যে এই খাতের বাৎসরিক ক্রমযোজিত প্রবৃদ্ধির হার ৯ দশমিক ০৮ শতাংশ হবে এবং বাজারের আকার দাঁড়াবে ১ হাজার ১১৫ কোটি ২০ লাখ ডলার।
উত্তর আমেরিকায় জ্বালানি সংকট এবং গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমানোর প্রয়োজন এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস ব্যবহার বাড়াতে শৈবাল জৈব জ্বালানির ব্যবহার বাড়ানোর আগ্রহ বাড়ছে বলে জানিয়েছে রিসার্চ অ্যান্ড মার্কেটস।
এরই মধ্যে আইডাহো ন্যাশনাল ল্যাবরেটরি, কোল্ড কারেন্ট কেল্প, জিই ভেরনোভা, রটগার্স বিশ্ববিদ্যালয় ও সাউথ ডাকোটা স্কুল অব মাইনস অ্যান্ড টেকনোলজির উদ্যোগে শৈবাল থেকে উড়োজাহাজের জ্বালানির উৎপাদনের একটি প্রকল্পও চলমান। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য, ক্যাটালাইটিক হাইড্রোথার্মাল লিকুইফেকশন প্রযুক্তি উন্নত করে সাগরের শৈবাল থেকে অপরিশোধিত জ্বালানি উৎপাদনে প্রয়োগ করা, যা পরবর্তীতে উড়োজাহাজের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হবে।
এ ছাড়া কানেকটিকাট বিশ্ববিদ্যালয়ও আইডাহো ন্যাশনাল ল্যাবরেটরির সঙ্গে স্থানীয়ভাবে চাষ করা শৈবাল থেকে অ্যারেস্টেড অ্যানেরোবিক ডাইজেশন (এএডি) সিস্টেম ব্যবহার করে উড়োজাহাজের জ্বালানি উৎপাদনের যৌথ প্রকল্পে যুক্ত হওয়ার কথা রয়েছে।
ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণের পাশাপাশি, পরিবেশগত এবং জনস্বাস্থ্য রক্ষায়ও শৈবাল জৈব জ্বালানি গুরুত্ব পাচ্ছে। ক্যারিবিয়ান সাগরে ভাসমান শৈবাল পচে গিয়ে যে দূষণের সৃষ্টি হয় তা কমাতেও এই জ্বালানি উৎপাদনে নজর দেওয়া হচ্ছে। মার্কিন জ্বালানি বিভাগ জানায়, শৈবাল জৈব জ্বালানির মাধ্যমে গ্রিনহাউস গ্যাস (জিএইচজি) নির্গমন ৫০ শতাংশের বেশি কমানো সম্ভব হবে।
তথ্যসূত্র: ক্লিনটেকনিকা

শৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি উৎপাদন নিয়ে মার্কিন প্রতিষ্ঠান ভিরিডোসের সঙ্গে দীর্ঘসময় ধরে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছিল আমেরিকার বহুজাতিক তেল ও গ্যাস করপোরেশন এক্সন–মোবিল। গত বছর তারা এ গবেষণার অংশীদারত্ব ছেড়ে দিলে জ্বালানি খাতে আলোড়ন পড়ে যায়। এক্সন–মোবিল অর্থ উপার্জনের আরও ভালো সুযোগের সন্ধানে শৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি উৎপাদন নিয়ে গবেষণা ছেড়ে দেয়।
অনেক জাতের শৈবাল জৈব জ্বালানির সমৃদ্ধ উৎস। এ কারণে শৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি উৎপাদনে আগ্রহ বাড়ছে। তবে এ প্রক্রিয়া বেশ ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। এ ছাড়া এর সংরক্ষণ ও দূষণসহ বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। তবুও বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, জৈব জ্বালানি (বায়োফুয়েল) খাতে শৈবালের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। জৈব জ্বালানি উৎপাদনের প্রচলিত উৎসগুলোর চেয়ে ১০ থেকে ১০০ গুণ বেশি জ্বালানি উৎপাদন করতে পারে শৈবাল।
প্রচলিত জৈব জ্বালানির ক্ষেত্রে আবাদযোগ্য জমির ব্যবহার নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। তবে শৈবাল জৈব জ্বালানির ক্ষেত্রে সে সমস্যা নেই। যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের এক হিসাবে দেখা যায়, ২০২৩–২৪ মৌসুমে যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত ৩৭ শতাংশ ভুট্টা ইথানল শিল্পে ব্যবহৃত হয়েছে।
২০১৮ সালে যখন এক্সন–মোবিল শৈবাল জৈব জ্বালানি নিয়ে কাজ করছিল, তখন প্রচলিত জ্বালানি উৎসগুলোর বদলে শৈবাল চাষে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিল। এই জ্বালানি উৎসের প্রয়োজনীয়তার পেছনে ভূমি সংকটসহ অনেক কারণ তুলে ধরেছিল তারা। কোম্পানিটির পক্ষ থেকে বলা হয়, ভুট্টাসহ অন্যান্য প্রচলিত জ্বালানি উৎসের ফসলগুলোর মতো শৈবাল চাষে মিঠা পানির প্রয়োজন হয় না। সাগর বা অন্যান্য লবণাক্ত পানিতে শৈবাল চাষ করা যায়। এতে মিঠা পানির ক্রমবর্ধমান সংকট মোকাবিলায় সহায়ক হয়।
এক্সন–মোবিল আরও জানায়, শৈবাল কার্বন শোষণ করে। ভুট্টা থেকে উৎপন্ন ইথানলের চেয়ে এটি কম গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন করে। এ ছাড়া ভুট্টা থেকে ইথানল উৎপাদনে চাষাবাদ, সার এবং পরিবহনসহ আরও অন্যান্য খাতে জ্বালানি ব্যয় করতে হয়।
শুরুতে এত ইতিবাচক প্রচারণা চালালেও এক্সন–মোবিল ২০২৩ সালে শৈবাল জৈব জ্বালানি নিয়ে গবেষণা থেকে সরে দাঁড়ায়।
তবে মাইক্রোঅ্যালজি নিয়ে গবেষণা প্রতিষ্ঠান ভিরিডোস এ নিয়ে কাজ বন্ধ করেনি। এখন ইউনাইটেড এয়ারলাইনস ভেঞ্চার্স, শেভরন ও ব্রেকথ্রু এনার্জি ভেঞ্চার্সের মতো বড় কোম্পানিগুলো এই খাতে প্রাথমিকভাবে ২ কোটি ৫ লাখ ডলার বিনিয়োগ করেছে।

এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ৫০ লাখ ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়ে ইউনাইটেড এয়ারলাইনস জানায়, ভিরিডোস সাগরে শৈবাল চাষ করে। এ ছাড়া উর্বর জমি ও মিঠাপানির সংকট রয়েছে এমন এলাকাতেও তারা শৈবাল চাষ করতে সক্ষম। ভিরিডোসের শৈবালগুলো উচ্চ জ্বালানি সমৃদ্ধ হয়ে থাকে।
শৈবাল জৈব জ্বালানি নিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে কাজও বাড়ছে। গত ১৫ নভেম্বর এশিয়া–প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে শৈবাল জৈব জ্বালানির ভবিষ্যৎ এবং ‘বড় প্রবৃদ্ধি’র সম্ভাবনা তুলে ধরে আন্তর্জাতিক বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান রিসার্চ অ্যান্ড মার্কেটস।
প্রতিষ্ঠানটি জানায়, জৈব জ্বালানির উৎস জোয়ার, ভুট্টা ও ভুট্টার অবশিষ্টাংশের চেয়ে শৈবাল প্রায় ২০ গুণ বেশি জ্বালানি উৎপাদন করতে পারে। শৈবাল জৈব জ্বালানি বাজার থেকে ২০২২ সালে ৬০৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার আয় হয়েছে। ২০২৯ সালের মধ্যে এই খাতের বাৎসরিক ক্রমযোজিত প্রবৃদ্ধির হার ৯ দশমিক ০৮ শতাংশ হবে এবং বাজারের আকার দাঁড়াবে ১ হাজার ১১৫ কোটি ২০ লাখ ডলার।
উত্তর আমেরিকায় জ্বালানি সংকট এবং গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমানোর প্রয়োজন এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস ব্যবহার বাড়াতে শৈবাল জৈব জ্বালানির ব্যবহার বাড়ানোর আগ্রহ বাড়ছে বলে জানিয়েছে রিসার্চ অ্যান্ড মার্কেটস।
এরই মধ্যে আইডাহো ন্যাশনাল ল্যাবরেটরি, কোল্ড কারেন্ট কেল্প, জিই ভেরনোভা, রটগার্স বিশ্ববিদ্যালয় ও সাউথ ডাকোটা স্কুল অব মাইনস অ্যান্ড টেকনোলজির উদ্যোগে শৈবাল থেকে উড়োজাহাজের জ্বালানির উৎপাদনের একটি প্রকল্পও চলমান। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য, ক্যাটালাইটিক হাইড্রোথার্মাল লিকুইফেকশন প্রযুক্তি উন্নত করে সাগরের শৈবাল থেকে অপরিশোধিত জ্বালানি উৎপাদনে প্রয়োগ করা, যা পরবর্তীতে উড়োজাহাজের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হবে।
এ ছাড়া কানেকটিকাট বিশ্ববিদ্যালয়ও আইডাহো ন্যাশনাল ল্যাবরেটরির সঙ্গে স্থানীয়ভাবে চাষ করা শৈবাল থেকে অ্যারেস্টেড অ্যানেরোবিক ডাইজেশন (এএডি) সিস্টেম ব্যবহার করে উড়োজাহাজের জ্বালানি উৎপাদনের যৌথ প্রকল্পে যুক্ত হওয়ার কথা রয়েছে।
ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণের পাশাপাশি, পরিবেশগত এবং জনস্বাস্থ্য রক্ষায়ও শৈবাল জৈব জ্বালানি গুরুত্ব পাচ্ছে। ক্যারিবিয়ান সাগরে ভাসমান শৈবাল পচে গিয়ে যে দূষণের সৃষ্টি হয় তা কমাতেও এই জ্বালানি উৎপাদনে নজর দেওয়া হচ্ছে। মার্কিন জ্বালানি বিভাগ জানায়, শৈবাল জৈব জ্বালানির মাধ্যমে গ্রিনহাউস গ্যাস (জিএইচজি) নির্গমন ৫০ শতাংশের বেশি কমানো সম্ভব হবে।
তথ্যসূত্র: ক্লিনটেকনিকা

শৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি উৎপাদন নিয়ে মার্কিন প্রতিষ্ঠান ভিরিডোসের সঙ্গে দীর্ঘসময় ধরে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছিল আমেরিকার বহুজাতিক তেল ও গ্যাস করপোরেশন এক্সন–মোবিল। গত বছর তারা এ গবেষণার অংশীদারত্ব ছেড়ে দিলে জ্বালানি খাতে আলোড়ন পড়ে যায়। এক্সন–মোবিল অর্থ উপার্জনের আরও ভালো সুযোগের সন্ধানে শৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি উৎপাদন নিয়ে গবেষণা ছেড়ে দেয়।
অনেক জাতের শৈবাল জৈব জ্বালানির সমৃদ্ধ উৎস। এ কারণে শৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি উৎপাদনে আগ্রহ বাড়ছে। তবে এ প্রক্রিয়া বেশ ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। এ ছাড়া এর সংরক্ষণ ও দূষণসহ বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। তবুও বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, জৈব জ্বালানি (বায়োফুয়েল) খাতে শৈবালের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। জৈব জ্বালানি উৎপাদনের প্রচলিত উৎসগুলোর চেয়ে ১০ থেকে ১০০ গুণ বেশি জ্বালানি উৎপাদন করতে পারে শৈবাল।
প্রচলিত জৈব জ্বালানির ক্ষেত্রে আবাদযোগ্য জমির ব্যবহার নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। তবে শৈবাল জৈব জ্বালানির ক্ষেত্রে সে সমস্যা নেই। যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের এক হিসাবে দেখা যায়, ২০২৩–২৪ মৌসুমে যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত ৩৭ শতাংশ ভুট্টা ইথানল শিল্পে ব্যবহৃত হয়েছে।
২০১৮ সালে যখন এক্সন–মোবিল শৈবাল জৈব জ্বালানি নিয়ে কাজ করছিল, তখন প্রচলিত জ্বালানি উৎসগুলোর বদলে শৈবাল চাষে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিল। এই জ্বালানি উৎসের প্রয়োজনীয়তার পেছনে ভূমি সংকটসহ অনেক কারণ তুলে ধরেছিল তারা। কোম্পানিটির পক্ষ থেকে বলা হয়, ভুট্টাসহ অন্যান্য প্রচলিত জ্বালানি উৎসের ফসলগুলোর মতো শৈবাল চাষে মিঠা পানির প্রয়োজন হয় না। সাগর বা অন্যান্য লবণাক্ত পানিতে শৈবাল চাষ করা যায়। এতে মিঠা পানির ক্রমবর্ধমান সংকট মোকাবিলায় সহায়ক হয়।
এক্সন–মোবিল আরও জানায়, শৈবাল কার্বন শোষণ করে। ভুট্টা থেকে উৎপন্ন ইথানলের চেয়ে এটি কম গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন করে। এ ছাড়া ভুট্টা থেকে ইথানল উৎপাদনে চাষাবাদ, সার এবং পরিবহনসহ আরও অন্যান্য খাতে জ্বালানি ব্যয় করতে হয়।
শুরুতে এত ইতিবাচক প্রচারণা চালালেও এক্সন–মোবিল ২০২৩ সালে শৈবাল জৈব জ্বালানি নিয়ে গবেষণা থেকে সরে দাঁড়ায়।
তবে মাইক্রোঅ্যালজি নিয়ে গবেষণা প্রতিষ্ঠান ভিরিডোস এ নিয়ে কাজ বন্ধ করেনি। এখন ইউনাইটেড এয়ারলাইনস ভেঞ্চার্স, শেভরন ও ব্রেকথ্রু এনার্জি ভেঞ্চার্সের মতো বড় কোম্পানিগুলো এই খাতে প্রাথমিকভাবে ২ কোটি ৫ লাখ ডলার বিনিয়োগ করেছে।

এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ৫০ লাখ ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়ে ইউনাইটেড এয়ারলাইনস জানায়, ভিরিডোস সাগরে শৈবাল চাষ করে। এ ছাড়া উর্বর জমি ও মিঠাপানির সংকট রয়েছে এমন এলাকাতেও তারা শৈবাল চাষ করতে সক্ষম। ভিরিডোসের শৈবালগুলো উচ্চ জ্বালানি সমৃদ্ধ হয়ে থাকে।
শৈবাল জৈব জ্বালানি নিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে কাজও বাড়ছে। গত ১৫ নভেম্বর এশিয়া–প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে শৈবাল জৈব জ্বালানির ভবিষ্যৎ এবং ‘বড় প্রবৃদ্ধি’র সম্ভাবনা তুলে ধরে আন্তর্জাতিক বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান রিসার্চ অ্যান্ড মার্কেটস।
প্রতিষ্ঠানটি জানায়, জৈব জ্বালানির উৎস জোয়ার, ভুট্টা ও ভুট্টার অবশিষ্টাংশের চেয়ে শৈবাল প্রায় ২০ গুণ বেশি জ্বালানি উৎপাদন করতে পারে। শৈবাল জৈব জ্বালানি বাজার থেকে ২০২২ সালে ৬০৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার আয় হয়েছে। ২০২৯ সালের মধ্যে এই খাতের বাৎসরিক ক্রমযোজিত প্রবৃদ্ধির হার ৯ দশমিক ০৮ শতাংশ হবে এবং বাজারের আকার দাঁড়াবে ১ হাজার ১১৫ কোটি ২০ লাখ ডলার।
উত্তর আমেরিকায় জ্বালানি সংকট এবং গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমানোর প্রয়োজন এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস ব্যবহার বাড়াতে শৈবাল জৈব জ্বালানির ব্যবহার বাড়ানোর আগ্রহ বাড়ছে বলে জানিয়েছে রিসার্চ অ্যান্ড মার্কেটস।
এরই মধ্যে আইডাহো ন্যাশনাল ল্যাবরেটরি, কোল্ড কারেন্ট কেল্প, জিই ভেরনোভা, রটগার্স বিশ্ববিদ্যালয় ও সাউথ ডাকোটা স্কুল অব মাইনস অ্যান্ড টেকনোলজির উদ্যোগে শৈবাল থেকে উড়োজাহাজের জ্বালানির উৎপাদনের একটি প্রকল্পও চলমান। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য, ক্যাটালাইটিক হাইড্রোথার্মাল লিকুইফেকশন প্রযুক্তি উন্নত করে সাগরের শৈবাল থেকে অপরিশোধিত জ্বালানি উৎপাদনে প্রয়োগ করা, যা পরবর্তীতে উড়োজাহাজের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হবে।
এ ছাড়া কানেকটিকাট বিশ্ববিদ্যালয়ও আইডাহো ন্যাশনাল ল্যাবরেটরির সঙ্গে স্থানীয়ভাবে চাষ করা শৈবাল থেকে অ্যারেস্টেড অ্যানেরোবিক ডাইজেশন (এএডি) সিস্টেম ব্যবহার করে উড়োজাহাজের জ্বালানি উৎপাদনের যৌথ প্রকল্পে যুক্ত হওয়ার কথা রয়েছে।
ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণের পাশাপাশি, পরিবেশগত এবং জনস্বাস্থ্য রক্ষায়ও শৈবাল জৈব জ্বালানি গুরুত্ব পাচ্ছে। ক্যারিবিয়ান সাগরে ভাসমান শৈবাল পচে গিয়ে যে দূষণের সৃষ্টি হয় তা কমাতেও এই জ্বালানি উৎপাদনে নজর দেওয়া হচ্ছে। মার্কিন জ্বালানি বিভাগ জানায়, শৈবাল জৈব জ্বালানির মাধ্যমে গ্রিনহাউস গ্যাস (জিএইচজি) নির্গমন ৫০ শতাংশের বেশি কমানো সম্ভব হবে।
তথ্যসূত্র: ক্লিনটেকনিকা

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
১৩ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

শৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি উৎপাদন নিয়ে মার্কিন প্রতিষ্ঠান ভিরিডোসের সঙ্গে দীর্ঘসময় ধরে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছিল আমেরিকার বহুজাতিক তেল ও গ্যাস করপোরেশন এক্সন–মোবিল। গত বছর তারা এ গবেষণার অংশীদারত্ব ছেড়ে দিলে জ্বালানি খাতে আলোড়ন পড়ে যায়। এক্সন–মোবিল অর্থ উপার্জনের আরও ভালো সুযোগের সন্ধানে শৈবাল থেকে জৈব...
১৭ নভেম্বর ২০২৪
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

শৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি উৎপাদন নিয়ে মার্কিন প্রতিষ্ঠান ভিরিডোসের সঙ্গে দীর্ঘসময় ধরে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছিল আমেরিকার বহুজাতিক তেল ও গ্যাস করপোরেশন এক্সন–মোবিল। গত বছর তারা এ গবেষণার অংশীদারত্ব ছেড়ে দিলে জ্বালানি খাতে আলোড়ন পড়ে যায়। এক্সন–মোবিল অর্থ উপার্জনের আরও ভালো সুযোগের সন্ধানে শৈবাল থেকে জৈব...
১৭ নভেম্বর ২০২৪
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
১৩ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি উৎপাদন নিয়ে মার্কিন প্রতিষ্ঠান ভিরিডোসের সঙ্গে দীর্ঘসময় ধরে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছিল আমেরিকার বহুজাতিক তেল ও গ্যাস করপোরেশন এক্সন–মোবিল। গত বছর তারা এ গবেষণার অংশীদারত্ব ছেড়ে দিলে জ্বালানি খাতে আলোড়ন পড়ে যায়। এক্সন–মোবিল অর্থ উপার্জনের আরও ভালো সুযোগের সন্ধানে শৈবাল থেকে জৈব...
১৭ নভেম্বর ২০২৪
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
১৩ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮২ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৪ মিনিটে।

অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮২ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৪ মিনিটে।

শৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি উৎপাদন নিয়ে মার্কিন প্রতিষ্ঠান ভিরিডোসের সঙ্গে দীর্ঘসময় ধরে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছিল আমেরিকার বহুজাতিক তেল ও গ্যাস করপোরেশন এক্সন–মোবিল। গত বছর তারা এ গবেষণার অংশীদারত্ব ছেড়ে দিলে জ্বালানি খাতে আলোড়ন পড়ে যায়। এক্সন–মোবিল অর্থ উপার্জনের আরও ভালো সুযোগের সন্ধানে শৈবাল থেকে জৈব...
১৭ নভেম্বর ২০২৪
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
১৩ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
১ দিন আগে