
একুশে পদকপ্রাপ্ত রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার (৭২) আর নেই। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। পাপিয়া সারোয়ারের স্বামী সারওয়ার আলম গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আগামীকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে পাপিয়ার লাশ দাফন করা হবে।
পাপিয়া সারোয়ার কয়েক বছর ধরে ক্যানসারে ভুগছিলেন। তিনি স্বামী ও দুই সন্তান রেখে গেছেন। তাঁর বড় মেয়ে জারা সারোয়ার বর্তমানে কলেজ অব নিউ জার্সিতে জীববিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক আর ছোট মেয়ে জিশা সারোয়ার কানাডার অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন নির্বাহী।
পাপিয়া সারোয়ার ১৯৫২ সালের ২১ নভেম্বর বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই রবীন্দ্রসংগীতের প্রতি তাঁর গভীর অনুরাগ ছিল। ষষ্ঠ শ্রেণিতে ছায়ানটে ভর্তি হওয়ার পর তিনি বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে গান শিখতে শুরু করেন। ১৯৬৭ সাল থেকে বেতার ও টেলিভিশনে তালিকাভুক্ত শিল্পী হিসেবে গান গাইছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী ছিলেন।
১৯৭৩ সালে ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে রবীন্দ্রসংগীতে স্নাতক ডিগ্রি নিতে ভারতে যান। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর তিনিই প্রথম ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে সেখানে স্নাতক সম্পন্ন করেন। এর আগে তিনি ছায়ানটে ওয়াহিদুল হক, সন্জীদা খাতুন ও জাহেদুর রহিমের কাছে গানের শিক্ষা গ্রহণ করেন। পাপিয়ার প্রথম অডিও অ্যালবামটি ১৯৮২ সালে প্রকাশিত হয়, যার নাম ছিল ‘পাপিয়া সারোয়ার’।
সংগীত ক্যারিয়ারে পাপিয়া সারোয়ার রবীন্দ্রসংগীতের জন্য ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেন। তাঁর ব্যতিক্রমী কণ্ঠ এবং গায়কির জন্য শ্রোতাদের মধ্যে তিনি এক বিশেষ স্থান লাভ করেন। আধুনিক গানে তাঁর সাফল্যও ছিল প্রশংসনীয়। ‘নাই টেলিফোন নাই রে পিয়ন নাইরে টেলিগ্রাম’ গানটি তাঁকে বাংলা গানের বিশাল শ্রোতামহলে জনপ্রিয় করে তোলে। সংগীতবোদ্ধাদের মতে, আধুনিক গান বাছাইয়ে সচেতন থাকার কারণে তাঁর অ্যালবামের সংখ্যা কম ছিল। পাপিয়ার সর্বশেষ অ্যালবাম ‘আকাশপানে হাত বাড়ালাম’ প্রকাশিত হয় ২০১৩ সালে।
পাপিয়া সারোয়ার ২০১৩ সালে বাংলা একাডেমি থেকে রবীন্দ্র পুরস্কার লাভ করেন এবং ২০১৫ সালে বাংলা একাডেমি ফেলোশিপ পান। ২০২১ সালে তিনি একুশে পদক লাভ করেন। তিনি দীর্ঘদিন জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং সর্বশেষ এই পরিষদের নির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৯৬ সালে তিনি ‘গীতসুধা’ নামে একটি গানের দল প্রতিষ্ঠা করেন, যা বাংলা সংগীতের জগতে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন ছিল।
পাপিয়া সারোয়ারের মৃত্যু সংগীতাঙ্গনে একটি অপূরণীয় শূন্যতা সৃষ্টি করেছে। তাঁর অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে বাংলা সংগীতের ইতিহাসে।

একুশে পদকপ্রাপ্ত রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার (৭২) আর নেই। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। পাপিয়া সারোয়ারের স্বামী সারওয়ার আলম গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আগামীকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে পাপিয়ার লাশ দাফন করা হবে।
পাপিয়া সারোয়ার কয়েক বছর ধরে ক্যানসারে ভুগছিলেন। তিনি স্বামী ও দুই সন্তান রেখে গেছেন। তাঁর বড় মেয়ে জারা সারোয়ার বর্তমানে কলেজ অব নিউ জার্সিতে জীববিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক আর ছোট মেয়ে জিশা সারোয়ার কানাডার অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন নির্বাহী।
পাপিয়া সারোয়ার ১৯৫২ সালের ২১ নভেম্বর বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই রবীন্দ্রসংগীতের প্রতি তাঁর গভীর অনুরাগ ছিল। ষষ্ঠ শ্রেণিতে ছায়ানটে ভর্তি হওয়ার পর তিনি বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে গান শিখতে শুরু করেন। ১৯৬৭ সাল থেকে বেতার ও টেলিভিশনে তালিকাভুক্ত শিল্পী হিসেবে গান গাইছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী ছিলেন।
১৯৭৩ সালে ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে রবীন্দ্রসংগীতে স্নাতক ডিগ্রি নিতে ভারতে যান। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর তিনিই প্রথম ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে সেখানে স্নাতক সম্পন্ন করেন। এর আগে তিনি ছায়ানটে ওয়াহিদুল হক, সন্জীদা খাতুন ও জাহেদুর রহিমের কাছে গানের শিক্ষা গ্রহণ করেন। পাপিয়ার প্রথম অডিও অ্যালবামটি ১৯৮২ সালে প্রকাশিত হয়, যার নাম ছিল ‘পাপিয়া সারোয়ার’।
সংগীত ক্যারিয়ারে পাপিয়া সারোয়ার রবীন্দ্রসংগীতের জন্য ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেন। তাঁর ব্যতিক্রমী কণ্ঠ এবং গায়কির জন্য শ্রোতাদের মধ্যে তিনি এক বিশেষ স্থান লাভ করেন। আধুনিক গানে তাঁর সাফল্যও ছিল প্রশংসনীয়। ‘নাই টেলিফোন নাই রে পিয়ন নাইরে টেলিগ্রাম’ গানটি তাঁকে বাংলা গানের বিশাল শ্রোতামহলে জনপ্রিয় করে তোলে। সংগীতবোদ্ধাদের মতে, আধুনিক গান বাছাইয়ে সচেতন থাকার কারণে তাঁর অ্যালবামের সংখ্যা কম ছিল। পাপিয়ার সর্বশেষ অ্যালবাম ‘আকাশপানে হাত বাড়ালাম’ প্রকাশিত হয় ২০১৩ সালে।
পাপিয়া সারোয়ার ২০১৩ সালে বাংলা একাডেমি থেকে রবীন্দ্র পুরস্কার লাভ করেন এবং ২০১৫ সালে বাংলা একাডেমি ফেলোশিপ পান। ২০২১ সালে তিনি একুশে পদক লাভ করেন। তিনি দীর্ঘদিন জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং সর্বশেষ এই পরিষদের নির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৯৬ সালে তিনি ‘গীতসুধা’ নামে একটি গানের দল প্রতিষ্ঠা করেন, যা বাংলা সংগীতের জগতে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন ছিল।
পাপিয়া সারোয়ারের মৃত্যু সংগীতাঙ্গনে একটি অপূরণীয় শূন্যতা সৃষ্টি করেছে। তাঁর অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে বাংলা সংগীতের ইতিহাসে।

একুশে পদকপ্রাপ্ত রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার (৭২) আর নেই। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। পাপিয়া সারোয়ারের স্বামী সারওয়ার আলম গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আগামীকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে পাপিয়ার লাশ দাফন করা হবে।
পাপিয়া সারোয়ার কয়েক বছর ধরে ক্যানসারে ভুগছিলেন। তিনি স্বামী ও দুই সন্তান রেখে গেছেন। তাঁর বড় মেয়ে জারা সারোয়ার বর্তমানে কলেজ অব নিউ জার্সিতে জীববিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক আর ছোট মেয়ে জিশা সারোয়ার কানাডার অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন নির্বাহী।
পাপিয়া সারোয়ার ১৯৫২ সালের ২১ নভেম্বর বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই রবীন্দ্রসংগীতের প্রতি তাঁর গভীর অনুরাগ ছিল। ষষ্ঠ শ্রেণিতে ছায়ানটে ভর্তি হওয়ার পর তিনি বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে গান শিখতে শুরু করেন। ১৯৬৭ সাল থেকে বেতার ও টেলিভিশনে তালিকাভুক্ত শিল্পী হিসেবে গান গাইছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী ছিলেন।
১৯৭৩ সালে ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে রবীন্দ্রসংগীতে স্নাতক ডিগ্রি নিতে ভারতে যান। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর তিনিই প্রথম ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে সেখানে স্নাতক সম্পন্ন করেন। এর আগে তিনি ছায়ানটে ওয়াহিদুল হক, সন্জীদা খাতুন ও জাহেদুর রহিমের কাছে গানের শিক্ষা গ্রহণ করেন। পাপিয়ার প্রথম অডিও অ্যালবামটি ১৯৮২ সালে প্রকাশিত হয়, যার নাম ছিল ‘পাপিয়া সারোয়ার’।
সংগীত ক্যারিয়ারে পাপিয়া সারোয়ার রবীন্দ্রসংগীতের জন্য ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেন। তাঁর ব্যতিক্রমী কণ্ঠ এবং গায়কির জন্য শ্রোতাদের মধ্যে তিনি এক বিশেষ স্থান লাভ করেন। আধুনিক গানে তাঁর সাফল্যও ছিল প্রশংসনীয়। ‘নাই টেলিফোন নাই রে পিয়ন নাইরে টেলিগ্রাম’ গানটি তাঁকে বাংলা গানের বিশাল শ্রোতামহলে জনপ্রিয় করে তোলে। সংগীতবোদ্ধাদের মতে, আধুনিক গান বাছাইয়ে সচেতন থাকার কারণে তাঁর অ্যালবামের সংখ্যা কম ছিল। পাপিয়ার সর্বশেষ অ্যালবাম ‘আকাশপানে হাত বাড়ালাম’ প্রকাশিত হয় ২০১৩ সালে।
পাপিয়া সারোয়ার ২০১৩ সালে বাংলা একাডেমি থেকে রবীন্দ্র পুরস্কার লাভ করেন এবং ২০১৫ সালে বাংলা একাডেমি ফেলোশিপ পান। ২০২১ সালে তিনি একুশে পদক লাভ করেন। তিনি দীর্ঘদিন জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং সর্বশেষ এই পরিষদের নির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৯৬ সালে তিনি ‘গীতসুধা’ নামে একটি গানের দল প্রতিষ্ঠা করেন, যা বাংলা সংগীতের জগতে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন ছিল।
পাপিয়া সারোয়ারের মৃত্যু সংগীতাঙ্গনে একটি অপূরণীয় শূন্যতা সৃষ্টি করেছে। তাঁর অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে বাংলা সংগীতের ইতিহাসে।

একুশে পদকপ্রাপ্ত রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার (৭২) আর নেই। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। পাপিয়া সারোয়ারের স্বামী সারওয়ার আলম গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আগামীকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে পাপিয়ার লাশ দাফন করা হবে।
পাপিয়া সারোয়ার কয়েক বছর ধরে ক্যানসারে ভুগছিলেন। তিনি স্বামী ও দুই সন্তান রেখে গেছেন। তাঁর বড় মেয়ে জারা সারোয়ার বর্তমানে কলেজ অব নিউ জার্সিতে জীববিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক আর ছোট মেয়ে জিশা সারোয়ার কানাডার অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন নির্বাহী।
পাপিয়া সারোয়ার ১৯৫২ সালের ২১ নভেম্বর বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই রবীন্দ্রসংগীতের প্রতি তাঁর গভীর অনুরাগ ছিল। ষষ্ঠ শ্রেণিতে ছায়ানটে ভর্তি হওয়ার পর তিনি বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে গান শিখতে শুরু করেন। ১৯৬৭ সাল থেকে বেতার ও টেলিভিশনে তালিকাভুক্ত শিল্পী হিসেবে গান গাইছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী ছিলেন।
১৯৭৩ সালে ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে রবীন্দ্রসংগীতে স্নাতক ডিগ্রি নিতে ভারতে যান। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর তিনিই প্রথম ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে সেখানে স্নাতক সম্পন্ন করেন। এর আগে তিনি ছায়ানটে ওয়াহিদুল হক, সন্জীদা খাতুন ও জাহেদুর রহিমের কাছে গানের শিক্ষা গ্রহণ করেন। পাপিয়ার প্রথম অডিও অ্যালবামটি ১৯৮২ সালে প্রকাশিত হয়, যার নাম ছিল ‘পাপিয়া সারোয়ার’।
সংগীত ক্যারিয়ারে পাপিয়া সারোয়ার রবীন্দ্রসংগীতের জন্য ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেন। তাঁর ব্যতিক্রমী কণ্ঠ এবং গায়কির জন্য শ্রোতাদের মধ্যে তিনি এক বিশেষ স্থান লাভ করেন। আধুনিক গানে তাঁর সাফল্যও ছিল প্রশংসনীয়। ‘নাই টেলিফোন নাই রে পিয়ন নাইরে টেলিগ্রাম’ গানটি তাঁকে বাংলা গানের বিশাল শ্রোতামহলে জনপ্রিয় করে তোলে। সংগীতবোদ্ধাদের মতে, আধুনিক গান বাছাইয়ে সচেতন থাকার কারণে তাঁর অ্যালবামের সংখ্যা কম ছিল। পাপিয়ার সর্বশেষ অ্যালবাম ‘আকাশপানে হাত বাড়ালাম’ প্রকাশিত হয় ২০১৩ সালে।
পাপিয়া সারোয়ার ২০১৩ সালে বাংলা একাডেমি থেকে রবীন্দ্র পুরস্কার লাভ করেন এবং ২০১৫ সালে বাংলা একাডেমি ফেলোশিপ পান। ২০২১ সালে তিনি একুশে পদক লাভ করেন। তিনি দীর্ঘদিন জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং সর্বশেষ এই পরিষদের নির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৯৬ সালে তিনি ‘গীতসুধা’ নামে একটি গানের দল প্রতিষ্ঠা করেন, যা বাংলা সংগীতের জগতে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন ছিল।
পাপিয়া সারোয়ারের মৃত্যু সংগীতাঙ্গনে একটি অপূরণীয় শূন্যতা সৃষ্টি করেছে। তাঁর অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে বাংলা সংগীতের ইতিহাসে।

শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৬ ঘণ্টা আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৬ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় করবেন ইধিকা । এবার তাঁর নায়ক সিয়াম আহমেদ । ‘ রাক্ষস ’ নামের সিনেমায় জুটি হচ্ছেন তাঁরা । অথচ অভিনেত্রী জানালেন ভিন্ন কথা । এমন নামের কোনো সিনেমা নিয়ে তাঁর সঙ্গে নাকি কোনো কথাই হয়নি । রাক্ষস সিনেমায় ইধিকার অভিনয়ের এই গুঞ্জন কয়েক দিন ধরে । ইতিমধ্যে নাকি আলাপও হয়েছে নির্মাতাদের সঙ্গে , এমন খবরও প্রকাশিত হয়েছে সংবাদমাধ্যমে । কিন্তু , নতুন এই সিনেমা নিয়ে কথা বলতে যোগাযোগ করলে ইধিকা জানালেন ভিন্ন কথা । খুদে বার্তায় আজকের পত্রিকাকে ইধিকা লেখেন , “ এখন অবধি এ রকম ( রাক্ষস ) নামের কোনো সিনেমা নিয়ে আমার কোনো কথা হয়নি । ' একই কথা পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারকেও জানিয়েছেন ইধিকা । অভিনেত্রী জানান , সিয়াম আহমেদের সঙ্গে অভিনয় নিয়ে কোনো কথা হয়নি ।
আনন্দবাজার জানাচ্ছে , ইধিকা না থাকলেও রাক্ষসে সিয়ামের সঙ্গে থাকবেন টালিউড নায়িকা সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায় । এর আগে এ সিনেমায় সাবিলা নূরের অভিনয়ের খবর ছড়িয়েছিল । রাক্ষস সিনেমায় দেশ - বিদেশের একাধিক অভিনেত্রীর নাম শোনা গেলেও এখন পর্যন্ত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান কিংবা নির্মাতার কাছ থেকে আসেনি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা । বরং প্রযোজক শাহরিনা সুলতানা সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন , এই সিনেমা নিয়ে বেশ কয়েকজন নায়িকার সঙ্গে কথা হয়েছে । শেষ পর্যন্ত কে থাকছে , সেটা সময় বলে দেবে । রাক্ষসের আগে আবু হায়াত মাহমুদের ‘ প্রিন্স ' সিনেমার নায়িকা হিসেবেও শোনা গেছে ইধিকার নাম । সেই দৃশ্যপটও বদলে গেছে ।
এখন শোনা যাচ্ছে , ইধিকা নয় , টালিউডের আরেক নায়িকা জ্যোতির্ময়ী কুণ্ডুর নাম । তবে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে তাসনিয়া ফারিণের থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করলেও অন্য কারও নাম ঘোষণা হয়নি এখন পর্যন্ত । জানা গেছে , এ মাসেই শুরু হবে প্রিন্স ও রাক্ষস সিনেমার শুটিং । দুটি সিনেমার বেশির ভাগ শুটিং হবে দেশের বাইরে । সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমা দুটি ।
এ ধরনের গুঞ্জনে অবাক হয়েছেন তিনি । গত বছরও শোনা গিয়েছিল ‘ সিকান্দার ' নামের একটি সিনেমায় জুটি হচ্ছেন সিয়াম - ইধিকা । সেই খবরও শেষ পর্যন্ত গুঞ্জনই থেকে গেছে । এদিকে

শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় করবেন ইধিকা । এবার তাঁর নায়ক সিয়াম আহমেদ । ‘ রাক্ষস ’ নামের সিনেমায় জুটি হচ্ছেন তাঁরা । অথচ অভিনেত্রী জানালেন ভিন্ন কথা । এমন নামের কোনো সিনেমা নিয়ে তাঁর সঙ্গে নাকি কোনো কথাই হয়নি । রাক্ষস সিনেমায় ইধিকার অভিনয়ের এই গুঞ্জন কয়েক দিন ধরে । ইতিমধ্যে নাকি আলাপও হয়েছে নির্মাতাদের সঙ্গে , এমন খবরও প্রকাশিত হয়েছে সংবাদমাধ্যমে । কিন্তু , নতুন এই সিনেমা নিয়ে কথা বলতে যোগাযোগ করলে ইধিকা জানালেন ভিন্ন কথা । খুদে বার্তায় আজকের পত্রিকাকে ইধিকা লেখেন , “ এখন অবধি এ রকম ( রাক্ষস ) নামের কোনো সিনেমা নিয়ে আমার কোনো কথা হয়নি । ' একই কথা পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারকেও জানিয়েছেন ইধিকা । অভিনেত্রী জানান , সিয়াম আহমেদের সঙ্গে অভিনয় নিয়ে কোনো কথা হয়নি ।
আনন্দবাজার জানাচ্ছে , ইধিকা না থাকলেও রাক্ষসে সিয়ামের সঙ্গে থাকবেন টালিউড নায়িকা সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায় । এর আগে এ সিনেমায় সাবিলা নূরের অভিনয়ের খবর ছড়িয়েছিল । রাক্ষস সিনেমায় দেশ - বিদেশের একাধিক অভিনেত্রীর নাম শোনা গেলেও এখন পর্যন্ত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান কিংবা নির্মাতার কাছ থেকে আসেনি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা । বরং প্রযোজক শাহরিনা সুলতানা সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন , এই সিনেমা নিয়ে বেশ কয়েকজন নায়িকার সঙ্গে কথা হয়েছে । শেষ পর্যন্ত কে থাকছে , সেটা সময় বলে দেবে । রাক্ষসের আগে আবু হায়াত মাহমুদের ‘ প্রিন্স ' সিনেমার নায়িকা হিসেবেও শোনা গেছে ইধিকার নাম । সেই দৃশ্যপটও বদলে গেছে ।
এখন শোনা যাচ্ছে , ইধিকা নয় , টালিউডের আরেক নায়িকা জ্যোতির্ময়ী কুণ্ডুর নাম । তবে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে তাসনিয়া ফারিণের থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করলেও অন্য কারও নাম ঘোষণা হয়নি এখন পর্যন্ত । জানা গেছে , এ মাসেই শুরু হবে প্রিন্স ও রাক্ষস সিনেমার শুটিং । দুটি সিনেমার বেশির ভাগ শুটিং হবে দেশের বাইরে । সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমা দুটি ।
এ ধরনের গুঞ্জনে অবাক হয়েছেন তিনি । গত বছরও শোনা গিয়েছিল ‘ সিকান্দার ' নামের একটি সিনেমায় জুটি হচ্ছেন সিয়াম - ইধিকা । সেই খবরও শেষ পর্যন্ত গুঞ্জনই থেকে গেছে । এদিকে

পাপিয়া সারোয়ার ১৯৫২ সালের ২১ নভেম্বর বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই রবীন্দ্রসংগীতের প্রতি তাঁর গভীর অনুরাগ ছিল। ষষ্ঠ শ্রেণিতে ছায়ানটে ভর্তি হওয়ার পর তিনি বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে গান শিখতে শুরু করেন। ১৯৬৭ সাল থেকে বেতার ও টেলিভিশনে তালিকাভুক্ত শিল্পী হিসেবে গান গাইছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যা
১২ ডিসেম্বর ২০২৪
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৬ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
‘যদি কোথাও/ কোনো দিন দূরে সরে যাই/ নিসর্গের আঁধারে হারাই/ সমুদ্রের ঢেউ দেখে আমায় রেখো মনে’—এমন কথার গানটি লিখেছেন শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান, সুর করেছেন ব্যান্ডের ড্রামার কাজী আহমাদ শাফিন। ভিডিও নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি। গেয়েছেন শেখ ইশতিয়াক। শুটিং হয়েছে থাইল্যান্ডের কো খাম, কো মাখ ও কো চ্যাং আইল্যান্ডে। মডেল হয়েছেন নীল হুরেজাহান।
২০১৯ সালের মে মাসে ‘এই অবেলায়’ দিয়ে নতুন করে জেগে উঠেছিল ব্যান্ড শিরোনামহীন। নতুন ভোকাল নিয়ে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণ করতে যখন হিমশিম খাচ্ছিল দলটি, তখন এই অবেলায় গানটি ছিল শিরোনামহীনের জন্য অক্সিজেনের মতো। ছয় বছর পর প্রকাশ পেল এ গানের সিকুয়েল এই অবেলায় ২।
শিরোনামহীনের ইউটিউব চ্যানেলে বাংলার পাশাপাশি এই অবেলায় প্রকাশ পেয়েছে ইংরেজি ভাষায়। এই ভার্সনের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘রিমেম্বার মি’। ইংরেজি ভার্সন নিয়ে শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, ‘এই অবেলায় গানটি বিদেশি ভাষার মানুষও পছন্দ করেছে। ইউটিউব চ্যানেলে অনেক মন্তব্য দেখেছি ইংরেজি, স্প্যানিশসহ বিভিন্ন ভাষায় লেখা, “আমি গানের ভাষা বুঝতে পারছি না। কিন্তু গানটির সুর খুব ভালো লাগছে।” তাই এই অবেলায় ২-এর ইংরেজি ভার্সন করা। আশা করছি, বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি ভার্সনটাও দেশ-বিদেশের শ্রোতাদের মন জয় করতে পারবে। সেটা হলে ভবিষ্যতে এ ধরনের উদ্যোগ আরও হতে পারে।’

গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
‘যদি কোথাও/ কোনো দিন দূরে সরে যাই/ নিসর্গের আঁধারে হারাই/ সমুদ্রের ঢেউ দেখে আমায় রেখো মনে’—এমন কথার গানটি লিখেছেন শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান, সুর করেছেন ব্যান্ডের ড্রামার কাজী আহমাদ শাফিন। ভিডিও নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি। গেয়েছেন শেখ ইশতিয়াক। শুটিং হয়েছে থাইল্যান্ডের কো খাম, কো মাখ ও কো চ্যাং আইল্যান্ডে। মডেল হয়েছেন নীল হুরেজাহান।
২০১৯ সালের মে মাসে ‘এই অবেলায়’ দিয়ে নতুন করে জেগে উঠেছিল ব্যান্ড শিরোনামহীন। নতুন ভোকাল নিয়ে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণ করতে যখন হিমশিম খাচ্ছিল দলটি, তখন এই অবেলায় গানটি ছিল শিরোনামহীনের জন্য অক্সিজেনের মতো। ছয় বছর পর প্রকাশ পেল এ গানের সিকুয়েল এই অবেলায় ২।
শিরোনামহীনের ইউটিউব চ্যানেলে বাংলার পাশাপাশি এই অবেলায় প্রকাশ পেয়েছে ইংরেজি ভাষায়। এই ভার্সনের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘রিমেম্বার মি’। ইংরেজি ভার্সন নিয়ে শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, ‘এই অবেলায় গানটি বিদেশি ভাষার মানুষও পছন্দ করেছে। ইউটিউব চ্যানেলে অনেক মন্তব্য দেখেছি ইংরেজি, স্প্যানিশসহ বিভিন্ন ভাষায় লেখা, “আমি গানের ভাষা বুঝতে পারছি না। কিন্তু গানটির সুর খুব ভালো লাগছে।” তাই এই অবেলায় ২-এর ইংরেজি ভার্সন করা। আশা করছি, বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি ভার্সনটাও দেশ-বিদেশের শ্রোতাদের মন জয় করতে পারবে। সেটা হলে ভবিষ্যতে এ ধরনের উদ্যোগ আরও হতে পারে।’

পাপিয়া সারোয়ার ১৯৫২ সালের ২১ নভেম্বর বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই রবীন্দ্রসংগীতের প্রতি তাঁর গভীর অনুরাগ ছিল। ষষ্ঠ শ্রেণিতে ছায়ানটে ভর্তি হওয়ার পর তিনি বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে গান শিখতে শুরু করেন। ১৯৬৭ সাল থেকে বেতার ও টেলিভিশনে তালিকাভুক্ত শিল্পী হিসেবে গান গাইছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যা
১২ ডিসেম্বর ২০২৪
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৬ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে এই আয়োজন। শুরুতে থাকবে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য পরিবেশনা, যেখানে শিল্পীরা রাশিয়ান সংস্কৃতির সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্য তুলে ধরবেন। এরপর গান শোনাবে সোনার বাংলা সার্কাস। এ ছাড়া থাকবে আরও বেশ কিছু সাংস্কৃতিক আয়োজন।
এই বিশেষ আয়োজন উৎসর্গ করা হয়েছে রাশিয়ার জনকূটনৈতিক কর্মকাণ্ডের শতবর্ষ পূর্তি এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস—দুটি ঐতিহাসিক মাইলফলককে, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার জনগণের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং সাংস্কৃতিক সম্প্রীতির প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
আয়োজকেরা বলছেন, এ অনুষ্ঠান শুধুই একটি কনসার্ট নয়, এটি সংস্কৃতি, বন্ধুত্ব ও একতার উৎসব, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মানুষের মধ্যে সম্পর্ক আরও গভীর করবে।
রাশিয়ান হাউস, ঢাকার সহযোগিতায় ওই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করছে জাম্পস্টার্ট ইনক, যা দুই দেশের জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং বন্ধুত্ব দৃঢ় করার ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ। সবার জন্য উন্মুক্ত অনুষ্ঠানটি শুরু হবে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়।

রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে এই আয়োজন। শুরুতে থাকবে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য পরিবেশনা, যেখানে শিল্পীরা রাশিয়ান সংস্কৃতির সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্য তুলে ধরবেন। এরপর গান শোনাবে সোনার বাংলা সার্কাস। এ ছাড়া থাকবে আরও বেশ কিছু সাংস্কৃতিক আয়োজন।
এই বিশেষ আয়োজন উৎসর্গ করা হয়েছে রাশিয়ার জনকূটনৈতিক কর্মকাণ্ডের শতবর্ষ পূর্তি এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস—দুটি ঐতিহাসিক মাইলফলককে, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার জনগণের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং সাংস্কৃতিক সম্প্রীতির প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
আয়োজকেরা বলছেন, এ অনুষ্ঠান শুধুই একটি কনসার্ট নয়, এটি সংস্কৃতি, বন্ধুত্ব ও একতার উৎসব, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মানুষের মধ্যে সম্পর্ক আরও গভীর করবে।
রাশিয়ান হাউস, ঢাকার সহযোগিতায় ওই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করছে জাম্পস্টার্ট ইনক, যা দুই দেশের জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং বন্ধুত্ব দৃঢ় করার ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ। সবার জন্য উন্মুক্ত অনুষ্ঠানটি শুরু হবে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়।

পাপিয়া সারোয়ার ১৯৫২ সালের ২১ নভেম্বর বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই রবীন্দ্রসংগীতের প্রতি তাঁর গভীর অনুরাগ ছিল। ষষ্ঠ শ্রেণিতে ছায়ানটে ভর্তি হওয়ার পর তিনি বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে গান শিখতে শুরু করেন। ১৯৬৭ সাল থেকে বেতার ও টেলিভিশনে তালিকাভুক্ত শিল্পী হিসেবে গান গাইছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যা
১২ ডিসেম্বর ২০২৪
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৬ ঘণ্টা আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

⊲ অন্তরাত্মা (বাংলা সিনেমা)
⊲ বিহান (রাজবংশী ভাষার সিনেমা)
⊲ মিশন: ইম্পসিবল—দ্য ফাইনাল রেকনিং (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ জে কেলি (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ দ্য বিলিভারস ২ (থাই সিরিজ)

⊲ অন্তরাত্মা (বাংলা সিনেমা)
⊲ বিহান (রাজবংশী ভাষার সিনেমা)
⊲ মিশন: ইম্পসিবল—দ্য ফাইনাল রেকনিং (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ জে কেলি (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ দ্য বিলিভারস ২ (থাই সিরিজ)

পাপিয়া সারোয়ার ১৯৫২ সালের ২১ নভেম্বর বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই রবীন্দ্রসংগীতের প্রতি তাঁর গভীর অনুরাগ ছিল। ষষ্ঠ শ্রেণিতে ছায়ানটে ভর্তি হওয়ার পর তিনি বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে গান শিখতে শুরু করেন। ১৯৬৭ সাল থেকে বেতার ও টেলিভিশনে তালিকাভুক্ত শিল্পী হিসেবে গান গাইছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যা
১২ ডিসেম্বর ২০২৪
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৬ ঘণ্টা আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৬ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
৬ ঘণ্টা আগে