মন্টি বৈষ্ণব, ঢাকা

মানুষের সঙ্গে সংগীতের সম্পর্ক যেমন হৃদয়ের, তেমনি প্রকৃতির সঙ্গে সংগীতের সম্পর্কও নিবিড়। এই যে জলে নৌকার বয়ে চলার শব্দ; এই বয়ে চলার মধ্যে রয়েছে সংগীতের সুর, তাল ও লয়। প্রকৃতির কাছে মনকে সঁপে দিলে খুঁজে পাওয়া যাবে সংগীতের মায়ার খেলা।
নদীমাতৃক এই দেশে ভাটিয়ালি, ভাওয়াইয়া, বাউল, মুর্শিদি, জারি, সারি গান হলো সংস্কৃতির অংশ। এই গানে রয়েছে গ্রামবাংলার কথা। এমন একসময় ছিল, যখন এলাকাভেদে গ্রামগঞ্জে শোনা যেত এই গান।
শাহ আবদুল করিমের ‘গ্রামের নওজোয়ান, হিন্দু-মুসলমান’ গানের একটি অংশ হলো–
‘হিন্দু বাড়িতে যাত্রা গান হইতো
নিমন্ত্রণ দিত আমরা যাইতাম
জারি গান, বাউল গান
আনন্দের তুফান
গাইয়া সারি গান নৌকা দৌড়াইতাম’…
সারি গান হলো সারিবদ্ধ গান। নৌকার ওপরের গান। এই গান এককভাবে গাওয়া হয় না। নৌকায় কয়েকজন মিলে এই গান করতে হয়। শ্রাবণ থেকে কার্তিক মাস হলো সারি গানের সময়।
গানের সাধক সাইদুর রহমান বয়াতি। মানিকগঞ্জের কোনো এক গ্রামে এই বয়াতির শৈশব কেটেছে। তিনি মানিকগঞ্জের এক কিংবদন্তি। জন্মেছিলেন ১৯৩২ সালে। ৯০ বছর বয়সেও তিনি ভরাট কণ্ঠে জারি, সারি ও বাউল গান শোনান। লোকসংগীতে অবদানের জন্য শিল্পকলা পদকে ভূষিত হন। এ ছাড়া তিনি নেপথ্য গায়ক হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও পান।
এই সাধক তাঁর বাজানের (বাবা) কাছ থেকে দোতারা, সারিন্দা বাজিয়ে শেখেন গান। সময়টা ছিল ব্রিটিশ আমল। এরপর তিনি পাকিস্তান আমলে আর স্বাধীন বাংলাদেশে গান করেন। ১৫ বছর বয়স থেকে গান লেখা শুরু করেন তিনি। ছোটবেলা থেকে গান তাঁকে অদ্ভুতভাবে কাছে টানত। এ পর্যন্ত আধ্যাত্মিক গানের ধারায় জারি, সারি, ভাটিয়ালি, বাউল, মারফতি, কবিগান, মুর্শিদি, গাজির গানসহ অনেক গান লিখেছেন।
সাইদুর রহমান বয়াতির একবার ব্যাংকে চাকরি হলো। সে সময় দেশে এল রূপবান গান। তিনি ছিলেন গানের মানুষ। ব্যাংকের হিসাবের খাতায় লিখলেন ‘সাগরপাড়ের নাইয়া’ গানের কয়েকটা লাইন। সে কারণে চাকরি হারান তিনি।
দীর্ঘসময় ধরে সারি গান করছেন সাইদুর রহমান বয়াতি। তিনি বলেন, ‘সারি গানের মর্মকথা হলো এই যে আমাদের দেহ, এটা হলো একটা নৌকা। আর যে কাঠের নৌকায় আমরা উঠি, তা হলো মানবতরি। পানিকে বলা হয় মা গঙ্গা। সেই গঙ্গাতে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। এ জন্য সারি গানের শুরুতে বলা হয় ‘মা গঙ্গির নামে কইরা সার, নৌকা ধরি ভব পার দেয়, নৌকা ছাড়িল ছাড়িল রে’। সারি গান একেক এলাকায় একেক সুরের হয়। তবে মানিকগঞ্জের সারি গানের সঙ্গে ফরিদপুরের ভাঙ্গা এলাকার সারি গানের কিছুটা মিল খুঁজে পাওয়া যায়।
যাঁরা গান করেন, তাঁদের বলা হয় গায়ক বা বয়াতি। গানের অর্থ হলো জ্ঞান লাভ করা। সাইদুর রহমান বয়াতি মনে করেন, ‘এখন নৌকা নাই, পানি নাই, নাই আগের দিনের মতো শৌখিন মানুষ। তাই সারি গানও নাই। এখন কেউ আর আগের মতো দল বেঁধে সারি গান করেন না। পাকিস্তান আমলে আমাকে সারি গান গাওয়ার জন্য নিয়ে যাওয়া হতো। সারি গান হলো সারিবদ্ধ গান। সারি গান কয়েক প্রকারের হয়। তার মধ্যে এক প্রকারের সারি গান হলো সারি বাঁধা। মানে সিরিয়াল ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬ …। এর মধ্যে যদি বলি ১, ৫, ৩, ২—তাহলে তো সারিবদ্ধ হলো না।’
‘সারি গানের নৌকার নাম খান্জী নৌকা। এখন আর এই নৌকা দেখা যায় না। এই নৌকা মালিকের ঘাট থেকে মেলা বা বাজারের উদ্দেশে ছাড়ার আগে আমার কমপক্ষে ছয়জন মানুষের সারি দেওয়া লাগব। সামনের দুজন গায়ক। তাঁদের মধ্যে প্রধান একজন থাকেন। যেমন আমি। আর দোহার লাগব আরও চারজন। সারি গানে বাদ্যযন্ত্র থাকে বামা আর খঞ্জনি। আর কোনো বাদ্যযন্ত্র লাগে না। প্রথম যে গানটা আমাকে ওঠাতে হয়, সেটা হলো, “সাজাইয়া দেও মা তোমার গোপালরে। তোমার গোপাল যদি না যায় গোষ্ঠে, আমরা যাব না। গোপাল সাজাই দাও মা”।
‘এটা প্রথম গান। এই গান গাইলে পরে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। তখন আমরা আবার গাইব “একা আসলা বড় নগরীতে, মাগো ভাগ্যবতী। একা আসলা বড় নগরীতে।” এরপর নৌকা কিছু দূর গেলে গাইব “নৌকা ছাড়িল, ছাড়িল রে। সোনার তরণি রণে ছাড়িল রে”। আরও কিছু দূর গেলে গাইব “উজান ছাড়িল, ছাড়িল রে। খোপের কবুতরগুইলা ছাড়িল ছাড়িল রে”। এভাবে নৌকা চলতে থাকল। তারপর আরও দূরে গেলে গাইব “যাও তোমরা কানাই ডিঙা বাইয়া, সাত বন্ধুরে। যাও তোমরা কানাই ডিঙা বাইয়া”। এভাবে সারিবদ্ধভাবে সারি গান চলতে থাকে। এরপর নৌকা যখন মেলা বা বাজারে গিয়ে পৌঁছায়, তখন “সাম্পান আইসাছে কদমতলে, ও ললিতে। সাম্পান আইসাছে কদমতলে। কীসে আমার রান্ধাবাড়া, কিসের হলুদ বাটা। আরে দুই নয়নের জলে আমার ভাইসা চলে পাতা। ও ললিতে সাম্পান আইসাছে কদমতলে”—এই গান গাইব।
‘এরপর বাইচের সময় আমরা যারা সারি গান করি, তারা নৌকা থেকে নেবে যাব। শুধু নৌকার মাঝিরা তখন নৌকায় উঠে বাইচে অংশগ্রহণ করবে। নৌকাবাইচ শেষ হলে জেতা না-জেতা সেটা তাদের ভাগ্যের বিষয়। এরপর আবার সারি গান দিয়ে শুরু হয় ফেরার পালা। শুরুতে করা হয় “মার কথা মনে পড়েছে এখন ভাইরে, চল এখন ঘরে ফিরে যাই”। ফেরার পথে কিছু দূর গিয়ে গাইব “দুধে–ভাত মাখাইয়া মা বসে আছে পথে, শোনো ভাইয়ে, চল যাই মার কোলে গিয়ে দুধ-ভাত খাই”। এ রকম গাইতে গাইতে যখন মালিকের ঘাটে নৌকা নিয়ে ফিরি, তখন গাইতে থাকি “তোমার গোপাল আনইয়া দিলাম জননী, তোমার গোপাল বুইঝা নাও ঘরে”। এখানে সারি গানের সমাপ্তি ঘটে। এরপর যে যার বাড়িতে ফিরে যায়।’
গানের সাধক সাইদুর রহমান বলেন, ‘আমার কাছে অনেক সারি গান আছে, যা বাংলাদেশে আর কারও কাছে নাই। গান হলো দেশের সংস্কৃতি। সংস্কৃতি যদি হারিয়ে যায়, সে দেশের অঙ্গহানি হয়। বর্তমান সরকারের উচিত এসব গানের রক্ষণাবেক্ষণ করা। আমি মনে করি, আমি মরে যাওয়ার পর সারি গান এ দেশে থাকবে না। এখন তেমন কেউ জানেই না, সারি গান কী। ছোট একটা ঘটনা বলি, কোনো এক বছর ঢাকা থেকে ফোন দিল আমারে; নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে গান গাওয়ার জন্য আমাকে নিয়ে যাওয়া হবে। আমি সেখানে গিয়ে দেখি এক বয়াতি সারি গান বলে যা শুনাইল, তা সারি গানের মধ্যে পড়ে না। তিনি গাইলেন “নাও ছাড়িয়া দে, পাল উড়াইয়া দে”। এগুলো হলো সায়রের গান। আমি বললাম এগুলো সারি গান না। আমি সারি গান গাইতে পারব। তবে তার জন্য আমার কমপক্ষে চারজন লোক মানে দোহার লাগবে। কিন্তু পরে আমাকে আর সেখানে গাইতে দিল না। আমরা আর সারি গান শুনাইতে পারলাম না।’
লেখক: সহসম্পাদক, আজকের পত্রিকা

মানুষের সঙ্গে সংগীতের সম্পর্ক যেমন হৃদয়ের, তেমনি প্রকৃতির সঙ্গে সংগীতের সম্পর্কও নিবিড়। এই যে জলে নৌকার বয়ে চলার শব্দ; এই বয়ে চলার মধ্যে রয়েছে সংগীতের সুর, তাল ও লয়। প্রকৃতির কাছে মনকে সঁপে দিলে খুঁজে পাওয়া যাবে সংগীতের মায়ার খেলা।
নদীমাতৃক এই দেশে ভাটিয়ালি, ভাওয়াইয়া, বাউল, মুর্শিদি, জারি, সারি গান হলো সংস্কৃতির অংশ। এই গানে রয়েছে গ্রামবাংলার কথা। এমন একসময় ছিল, যখন এলাকাভেদে গ্রামগঞ্জে শোনা যেত এই গান।
শাহ আবদুল করিমের ‘গ্রামের নওজোয়ান, হিন্দু-মুসলমান’ গানের একটি অংশ হলো–
‘হিন্দু বাড়িতে যাত্রা গান হইতো
নিমন্ত্রণ দিত আমরা যাইতাম
জারি গান, বাউল গান
আনন্দের তুফান
গাইয়া সারি গান নৌকা দৌড়াইতাম’…
সারি গান হলো সারিবদ্ধ গান। নৌকার ওপরের গান। এই গান এককভাবে গাওয়া হয় না। নৌকায় কয়েকজন মিলে এই গান করতে হয়। শ্রাবণ থেকে কার্তিক মাস হলো সারি গানের সময়।
গানের সাধক সাইদুর রহমান বয়াতি। মানিকগঞ্জের কোনো এক গ্রামে এই বয়াতির শৈশব কেটেছে। তিনি মানিকগঞ্জের এক কিংবদন্তি। জন্মেছিলেন ১৯৩২ সালে। ৯০ বছর বয়সেও তিনি ভরাট কণ্ঠে জারি, সারি ও বাউল গান শোনান। লোকসংগীতে অবদানের জন্য শিল্পকলা পদকে ভূষিত হন। এ ছাড়া তিনি নেপথ্য গায়ক হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও পান।
এই সাধক তাঁর বাজানের (বাবা) কাছ থেকে দোতারা, সারিন্দা বাজিয়ে শেখেন গান। সময়টা ছিল ব্রিটিশ আমল। এরপর তিনি পাকিস্তান আমলে আর স্বাধীন বাংলাদেশে গান করেন। ১৫ বছর বয়স থেকে গান লেখা শুরু করেন তিনি। ছোটবেলা থেকে গান তাঁকে অদ্ভুতভাবে কাছে টানত। এ পর্যন্ত আধ্যাত্মিক গানের ধারায় জারি, সারি, ভাটিয়ালি, বাউল, মারফতি, কবিগান, মুর্শিদি, গাজির গানসহ অনেক গান লিখেছেন।
সাইদুর রহমান বয়াতির একবার ব্যাংকে চাকরি হলো। সে সময় দেশে এল রূপবান গান। তিনি ছিলেন গানের মানুষ। ব্যাংকের হিসাবের খাতায় লিখলেন ‘সাগরপাড়ের নাইয়া’ গানের কয়েকটা লাইন। সে কারণে চাকরি হারান তিনি।
দীর্ঘসময় ধরে সারি গান করছেন সাইদুর রহমান বয়াতি। তিনি বলেন, ‘সারি গানের মর্মকথা হলো এই যে আমাদের দেহ, এটা হলো একটা নৌকা। আর যে কাঠের নৌকায় আমরা উঠি, তা হলো মানবতরি। পানিকে বলা হয় মা গঙ্গা। সেই গঙ্গাতে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। এ জন্য সারি গানের শুরুতে বলা হয় ‘মা গঙ্গির নামে কইরা সার, নৌকা ধরি ভব পার দেয়, নৌকা ছাড়িল ছাড়িল রে’। সারি গান একেক এলাকায় একেক সুরের হয়। তবে মানিকগঞ্জের সারি গানের সঙ্গে ফরিদপুরের ভাঙ্গা এলাকার সারি গানের কিছুটা মিল খুঁজে পাওয়া যায়।
যাঁরা গান করেন, তাঁদের বলা হয় গায়ক বা বয়াতি। গানের অর্থ হলো জ্ঞান লাভ করা। সাইদুর রহমান বয়াতি মনে করেন, ‘এখন নৌকা নাই, পানি নাই, নাই আগের দিনের মতো শৌখিন মানুষ। তাই সারি গানও নাই। এখন কেউ আর আগের মতো দল বেঁধে সারি গান করেন না। পাকিস্তান আমলে আমাকে সারি গান গাওয়ার জন্য নিয়ে যাওয়া হতো। সারি গান হলো সারিবদ্ধ গান। সারি গান কয়েক প্রকারের হয়। তার মধ্যে এক প্রকারের সারি গান হলো সারি বাঁধা। মানে সিরিয়াল ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬ …। এর মধ্যে যদি বলি ১, ৫, ৩, ২—তাহলে তো সারিবদ্ধ হলো না।’
‘সারি গানের নৌকার নাম খান্জী নৌকা। এখন আর এই নৌকা দেখা যায় না। এই নৌকা মালিকের ঘাট থেকে মেলা বা বাজারের উদ্দেশে ছাড়ার আগে আমার কমপক্ষে ছয়জন মানুষের সারি দেওয়া লাগব। সামনের দুজন গায়ক। তাঁদের মধ্যে প্রধান একজন থাকেন। যেমন আমি। আর দোহার লাগব আরও চারজন। সারি গানে বাদ্যযন্ত্র থাকে বামা আর খঞ্জনি। আর কোনো বাদ্যযন্ত্র লাগে না। প্রথম যে গানটা আমাকে ওঠাতে হয়, সেটা হলো, “সাজাইয়া দেও মা তোমার গোপালরে। তোমার গোপাল যদি না যায় গোষ্ঠে, আমরা যাব না। গোপাল সাজাই দাও মা”।
‘এটা প্রথম গান। এই গান গাইলে পরে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। তখন আমরা আবার গাইব “একা আসলা বড় নগরীতে, মাগো ভাগ্যবতী। একা আসলা বড় নগরীতে।” এরপর নৌকা কিছু দূর গেলে গাইব “নৌকা ছাড়িল, ছাড়িল রে। সোনার তরণি রণে ছাড়িল রে”। আরও কিছু দূর গেলে গাইব “উজান ছাড়িল, ছাড়িল রে। খোপের কবুতরগুইলা ছাড়িল ছাড়িল রে”। এভাবে নৌকা চলতে থাকল। তারপর আরও দূরে গেলে গাইব “যাও তোমরা কানাই ডিঙা বাইয়া, সাত বন্ধুরে। যাও তোমরা কানাই ডিঙা বাইয়া”। এভাবে সারিবদ্ধভাবে সারি গান চলতে থাকে। এরপর নৌকা যখন মেলা বা বাজারে গিয়ে পৌঁছায়, তখন “সাম্পান আইসাছে কদমতলে, ও ললিতে। সাম্পান আইসাছে কদমতলে। কীসে আমার রান্ধাবাড়া, কিসের হলুদ বাটা। আরে দুই নয়নের জলে আমার ভাইসা চলে পাতা। ও ললিতে সাম্পান আইসাছে কদমতলে”—এই গান গাইব।
‘এরপর বাইচের সময় আমরা যারা সারি গান করি, তারা নৌকা থেকে নেবে যাব। শুধু নৌকার মাঝিরা তখন নৌকায় উঠে বাইচে অংশগ্রহণ করবে। নৌকাবাইচ শেষ হলে জেতা না-জেতা সেটা তাদের ভাগ্যের বিষয়। এরপর আবার সারি গান দিয়ে শুরু হয় ফেরার পালা। শুরুতে করা হয় “মার কথা মনে পড়েছে এখন ভাইরে, চল এখন ঘরে ফিরে যাই”। ফেরার পথে কিছু দূর গিয়ে গাইব “দুধে–ভাত মাখাইয়া মা বসে আছে পথে, শোনো ভাইয়ে, চল যাই মার কোলে গিয়ে দুধ-ভাত খাই”। এ রকম গাইতে গাইতে যখন মালিকের ঘাটে নৌকা নিয়ে ফিরি, তখন গাইতে থাকি “তোমার গোপাল আনইয়া দিলাম জননী, তোমার গোপাল বুইঝা নাও ঘরে”। এখানে সারি গানের সমাপ্তি ঘটে। এরপর যে যার বাড়িতে ফিরে যায়।’
গানের সাধক সাইদুর রহমান বলেন, ‘আমার কাছে অনেক সারি গান আছে, যা বাংলাদেশে আর কারও কাছে নাই। গান হলো দেশের সংস্কৃতি। সংস্কৃতি যদি হারিয়ে যায়, সে দেশের অঙ্গহানি হয়। বর্তমান সরকারের উচিত এসব গানের রক্ষণাবেক্ষণ করা। আমি মনে করি, আমি মরে যাওয়ার পর সারি গান এ দেশে থাকবে না। এখন তেমন কেউ জানেই না, সারি গান কী। ছোট একটা ঘটনা বলি, কোনো এক বছর ঢাকা থেকে ফোন দিল আমারে; নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে গান গাওয়ার জন্য আমাকে নিয়ে যাওয়া হবে। আমি সেখানে গিয়ে দেখি এক বয়াতি সারি গান বলে যা শুনাইল, তা সারি গানের মধ্যে পড়ে না। তিনি গাইলেন “নাও ছাড়িয়া দে, পাল উড়াইয়া দে”। এগুলো হলো সায়রের গান। আমি বললাম এগুলো সারি গান না। আমি সারি গান গাইতে পারব। তবে তার জন্য আমার কমপক্ষে চারজন লোক মানে দোহার লাগবে। কিন্তু পরে আমাকে আর সেখানে গাইতে দিল না। আমরা আর সারি গান শুনাইতে পারলাম না।’
লেখক: সহসম্পাদক, আজকের পত্রিকা

২০১৯ সালে তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় ‘ন’ডরাই’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় সুনেরাহ বিনতে কামালের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন অভিনেত্রী। সেরা অভিনেত্রী হিসেবে জেতেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এরপর ওটিটি, সিনেমা ও টিভি নাটকে নিয়মিত কাজ করলেও তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় আর দেখা যায়নি সুনেরাহকে।
১৫ ঘণ্টা আগে
অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলার অগ্রযাত্রায় ঈদ, বৌদ্ধপূর্ণিমা, দুর্গাপূজা উপলক্ষে সাংস্কৃতিক আয়োজনের ধারাবাহিকতায় এবার বড়দিন উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হচ্ছে বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আগামীকাল খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন।
১৫ ঘণ্টা আগে
‘ওপেনহাইমার’ সিনেমার সাফল্যের পর ক্রিস্টোফার নোলান নজর দিয়েছেন গ্রিক মহাকাব্যে। গ্রিক কবি হোমারের ‘দ্য ওডিসি’ মহাকাব্য তুলে আনছেন পর্দায়। হাজার হাজার বছর ধরে যে গল্প মানুষ মনে রেখেছে, যেসব চরিত্র রহস্য-রোমান্সের অনুভূতি জাগিয়েছে; সেই গল্প ও চরিত্ররা কতটা জীবন্ত হয়ে ধরা পড়বে ক্যামেরায়...
১৫ ঘণ্টা আগে
গত আগস্টে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার শুরু হয় ধারাবাহিক নাটক ‘তেল ছাড়া পরোটা’। সমাজের নীতিবান ও নীতিহীন মানুষের গল্পে ধারাবাহিকটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন কচি খন্দকার। দেখতে দেখতে শত পর্বের মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে নাটকটি। আজ রাত ৮টায় প্রচার হবে তেল ছাড়া পরোটা ধারাবাহিকের ১০০তম পর্ব।
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

২০১৯ সালে তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় ‘ন’ডরাই’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় সুনেরাহ বিনতে কামালের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন অভিনেত্রী। সেরা অভিনেত্রী হিসেবে জেতেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এরপর ওটিটি, সিনেমা ও টিভি নাটকে নিয়মিত কাজ করলেও তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় আর দেখা যায়নি সুনেরাহকে। ছয় বছর পর আবার এই পরিচালকের নির্দেশনায় কাজ করছেন তিনি।
নতুন এই কাজের শুটিং করতে ১৮ ডিসেম্বর নেপালে যান সুনেরাহ। গতকাল শেষ হয়েছে শুটিং। গতকাল তানিম রহমান অংশুর সঙ্গে তোলা শুটিংয়ের একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে অভিনেত্রী লেখেন, ‘কিছু একটা হচ্ছে। ছয় বছর পর একসঙ্গে আমরা কাজ করছি। সবাইকে দেখানোর অপেক্ষায়।’
নতুন এই কাজ নিয়ে জানতে যোগাযোগ করা হয় সুনেরাহর সঙ্গে। নেপাল থেকে খুদেবার্তায় সুনেরাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দারুণ ইন্টারেস্টিং একটা কাজ করছি। এখানে আমাকে এমন চরিত্রে দেখা যাবে, যেমনটা আগে কখনো দেখা যায়নি।’
এটি ওটিটি কনটেন্ট নাকি সিনেমা, সে বিষয়ে এখনই কিছু জানাতে রাজি নন সুনেরাহ। বললেন, ‘কাজটি কোথায় দেখা যাবে এ নিয়ে এখনই কিছু বলতে চাইছি না। আশা করছি শিগগির দর্শক কাজটি দেখতে পারবে।’

শুটিং অভিজ্ঞতা জানিয়ে সুনেরাহ বলেন, ‘খুব ঠান্ডার মধ্যে শুটিং করতে হচ্ছে। আমরা যেখানে শুটিং করছি, সেখানে মাইনাস ডিগ্রি। প্রথমবার এ রকম আবহাওয়াতে শুটিং করলাম। সব মিলিয়ে ভয়ংকর অভিজ্ঞতা। কিন্তু কাজটি খুব ভালো হয়েছে।’
অন্যদিকে, ২২ ডিসেম্বর ভিন্ন একটি ছবি পোস্ট করেন সুনেরাহ। অভিনেতা আরশ খানের সঙ্গে তোলা ছবিটিতে দেখা যায়, সমুদ্রপারে আরশ ও সুনেরাহ দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে হাসছেন। মুহূর্তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় ছবিটি। অনেকেই দাবি করেন, এই ছবি দিয়ে আরশের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন স্বীকার করলেন সুনেরাহ। অনেকে তাঁদের শুভকামনা জানান।
বরাবরের মতো এবারও প্রেমের গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন সুনেরাহ। জানালেন এই ছবিতে নেটিজেনদের শুভেচ্ছাবার্তা তাঁকে বিস্মিত করেছে। আরও জানালেন থাইল্যান্ডে শুটিংয়ের সময় তোলা হয়েছিল ভাইরাল হওয়া ছবিটি। থাইল্যান্ডে ওই সময় একসঙ্গে ছয়টি নাটকের শুটিংয়ে গিয়েছিলেন তাঁরা। এই ছবিটি ভালো লাগায় সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন সুনেরাহ। এর বাইরে কিছু না।
নাটক, ওটিটি ও সিনেমা—সব মাধ্যমেই ব্যস্ত সময় পার করছেন সুনেরাহ। টিভি ও ইউটিউবে নিয়মিত প্রকাশ পাচ্ছে তাঁর অভিনীত নাটক। গত মাস থেকে প্রচার শুরু হয়েছে সুনেরাহর প্রথম ধারাবাহিক ‘এটা আমাদেরই গল্প’। সম্প্রতি শেষ করেছেন আরাফাত মহসিন নিধি পরিচালিত একটি সিরিজের শুটিং। এ ছাড়া মুক্তির অপেক্ষায় আছে রুবাইয়াত হোসেনের সিনেমা ‘দ্য ডিফিকাল্ট ব্রাইড’। এতে সুনেরাহর সহশিল্পী আজমেরী হক বাঁধন, রিকিতা নন্দিনী শিমু।

২০১৯ সালে তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় ‘ন’ডরাই’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় সুনেরাহ বিনতে কামালের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন অভিনেত্রী। সেরা অভিনেত্রী হিসেবে জেতেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এরপর ওটিটি, সিনেমা ও টিভি নাটকে নিয়মিত কাজ করলেও তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় আর দেখা যায়নি সুনেরাহকে। ছয় বছর পর আবার এই পরিচালকের নির্দেশনায় কাজ করছেন তিনি।
নতুন এই কাজের শুটিং করতে ১৮ ডিসেম্বর নেপালে যান সুনেরাহ। গতকাল শেষ হয়েছে শুটিং। গতকাল তানিম রহমান অংশুর সঙ্গে তোলা শুটিংয়ের একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে অভিনেত্রী লেখেন, ‘কিছু একটা হচ্ছে। ছয় বছর পর একসঙ্গে আমরা কাজ করছি। সবাইকে দেখানোর অপেক্ষায়।’
নতুন এই কাজ নিয়ে জানতে যোগাযোগ করা হয় সুনেরাহর সঙ্গে। নেপাল থেকে খুদেবার্তায় সুনেরাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দারুণ ইন্টারেস্টিং একটা কাজ করছি। এখানে আমাকে এমন চরিত্রে দেখা যাবে, যেমনটা আগে কখনো দেখা যায়নি।’
এটি ওটিটি কনটেন্ট নাকি সিনেমা, সে বিষয়ে এখনই কিছু জানাতে রাজি নন সুনেরাহ। বললেন, ‘কাজটি কোথায় দেখা যাবে এ নিয়ে এখনই কিছু বলতে চাইছি না। আশা করছি শিগগির দর্শক কাজটি দেখতে পারবে।’

শুটিং অভিজ্ঞতা জানিয়ে সুনেরাহ বলেন, ‘খুব ঠান্ডার মধ্যে শুটিং করতে হচ্ছে। আমরা যেখানে শুটিং করছি, সেখানে মাইনাস ডিগ্রি। প্রথমবার এ রকম আবহাওয়াতে শুটিং করলাম। সব মিলিয়ে ভয়ংকর অভিজ্ঞতা। কিন্তু কাজটি খুব ভালো হয়েছে।’
অন্যদিকে, ২২ ডিসেম্বর ভিন্ন একটি ছবি পোস্ট করেন সুনেরাহ। অভিনেতা আরশ খানের সঙ্গে তোলা ছবিটিতে দেখা যায়, সমুদ্রপারে আরশ ও সুনেরাহ দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে হাসছেন। মুহূর্তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় ছবিটি। অনেকেই দাবি করেন, এই ছবি দিয়ে আরশের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন স্বীকার করলেন সুনেরাহ। অনেকে তাঁদের শুভকামনা জানান।
বরাবরের মতো এবারও প্রেমের গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন সুনেরাহ। জানালেন এই ছবিতে নেটিজেনদের শুভেচ্ছাবার্তা তাঁকে বিস্মিত করেছে। আরও জানালেন থাইল্যান্ডে শুটিংয়ের সময় তোলা হয়েছিল ভাইরাল হওয়া ছবিটি। থাইল্যান্ডে ওই সময় একসঙ্গে ছয়টি নাটকের শুটিংয়ে গিয়েছিলেন তাঁরা। এই ছবিটি ভালো লাগায় সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন সুনেরাহ। এর বাইরে কিছু না।
নাটক, ওটিটি ও সিনেমা—সব মাধ্যমেই ব্যস্ত সময় পার করছেন সুনেরাহ। টিভি ও ইউটিউবে নিয়মিত প্রকাশ পাচ্ছে তাঁর অভিনীত নাটক। গত মাস থেকে প্রচার শুরু হয়েছে সুনেরাহর প্রথম ধারাবাহিক ‘এটা আমাদেরই গল্প’। সম্প্রতি শেষ করেছেন আরাফাত মহসিন নিধি পরিচালিত একটি সিরিজের শুটিং। এ ছাড়া মুক্তির অপেক্ষায় আছে রুবাইয়াত হোসেনের সিনেমা ‘দ্য ডিফিকাল্ট ব্রাইড’। এতে সুনেরাহর সহশিল্পী আজমেরী হক বাঁধন, রিকিতা নন্দিনী শিমু।

মানুষের সঙ্গে সংগীতের সম্পর্ক যেমন হৃদয়ের, তেমনি প্রকৃতির সঙ্গে সংগীতের সম্পর্কও নিবিড়। এই যে জলে নৌকার বয়ে চলার শব্দ; এই বয়ে চলার মধ্যে রয়েছে সংগীতের সুর, তাল ও লয়। প্রকৃতির কাছে মনকে সঁপে দিলে খুঁজে পাওয়া যাবে সংগীতের মায়ার খেলা।
২৩ এপ্রিল ২০২৩
অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলার অগ্রযাত্রায় ঈদ, বৌদ্ধপূর্ণিমা, দুর্গাপূজা উপলক্ষে সাংস্কৃতিক আয়োজনের ধারাবাহিকতায় এবার বড়দিন উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হচ্ছে বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আগামীকাল খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন।
১৫ ঘণ্টা আগে
‘ওপেনহাইমার’ সিনেমার সাফল্যের পর ক্রিস্টোফার নোলান নজর দিয়েছেন গ্রিক মহাকাব্যে। গ্রিক কবি হোমারের ‘দ্য ওডিসি’ মহাকাব্য তুলে আনছেন পর্দায়। হাজার হাজার বছর ধরে যে গল্প মানুষ মনে রেখেছে, যেসব চরিত্র রহস্য-রোমান্সের অনুভূতি জাগিয়েছে; সেই গল্প ও চরিত্ররা কতটা জীবন্ত হয়ে ধরা পড়বে ক্যামেরায়...
১৫ ঘণ্টা আগে
গত আগস্টে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার শুরু হয় ধারাবাহিক নাটক ‘তেল ছাড়া পরোটা’। সমাজের নীতিবান ও নীতিহীন মানুষের গল্পে ধারাবাহিকটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন কচি খন্দকার। দেখতে দেখতে শত পর্বের মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে নাটকটি। আজ রাত ৮টায় প্রচার হবে তেল ছাড়া পরোটা ধারাবাহিকের ১০০তম পর্ব।
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলার অগ্রযাত্রায় ঈদ, বৌদ্ধপূর্ণিমা, দুর্গাপূজা উপলক্ষে সাংস্কৃতিক আয়োজনের ধারাবাহিকতায় এবার বড়দিন উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হচ্ছে বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আগামীকাল খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন। এ উপলক্ষে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনায় আজ ২৪ ডিসেম্বর বুধবার সন্ধ্যা ৬টায় শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণের নন্দনমঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে এই সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা। বড়দিনকে ঘিরে শান্তি, সম্প্রীতি ও মানবিক মূল্যবোধে মানুষের জীবনকে আলোকিত করার প্রয়াসে আয়োজিত সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় থাকছে সংগীত, ক্যারল সং ও কীর্তন পরিবেশনা।
অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করবেন তেজগাঁও চার্চ কয়্যার শিল্পীরা। পরিবেশনায় অংশ নেবেন ক্রিস্টোফার গোমেজ, দিলীপ মন্ডল, বিজয় গোমেজ, রেক্সোনা মন্ডল, জয়া গোমেজ, বিভা গোমেজ, সুভাষ পিরিচ প্রমুখ। সংগীত পরিবেশন করবেন জুলিয়েট সুস্মিতা বাড়ৈ। ব্যান্ডসংগীত নিয়ে মঞ্চে আসবে ব্যান্ড গেৎশিমানী ওরশিপ ও এফ মাইনর। অনুষ্ঠানটি সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
উল্লেখ্য, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনায় পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে গত ৩০ মার্চ একাডেমির নন্দনমঞ্চে চাঁদরাতের আনন্দ অনুষ্ঠান, বৌদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে ১০ মে একাডেমির নন্দনমঞ্চসহ ৬টি জেলায় সাংস্কৃতিক উৎসব, পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ৬ জুন নন্দনমঞ্চে আনন্দ উৎসব, শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ৩০ সেপ্টেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এবং ১ অক্টোবর একাডেমির নন্দনমঞ্চে দুই দিনব্যাপী শারদীয় সাংস্কৃতিক উৎসবের আয়োজন করা হয়।

অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলার অগ্রযাত্রায় ঈদ, বৌদ্ধপূর্ণিমা, দুর্গাপূজা উপলক্ষে সাংস্কৃতিক আয়োজনের ধারাবাহিকতায় এবার বড়দিন উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হচ্ছে বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আগামীকাল খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন। এ উপলক্ষে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনায় আজ ২৪ ডিসেম্বর বুধবার সন্ধ্যা ৬টায় শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণের নন্দনমঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে এই সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা। বড়দিনকে ঘিরে শান্তি, সম্প্রীতি ও মানবিক মূল্যবোধে মানুষের জীবনকে আলোকিত করার প্রয়াসে আয়োজিত সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় থাকছে সংগীত, ক্যারল সং ও কীর্তন পরিবেশনা।
অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করবেন তেজগাঁও চার্চ কয়্যার শিল্পীরা। পরিবেশনায় অংশ নেবেন ক্রিস্টোফার গোমেজ, দিলীপ মন্ডল, বিজয় গোমেজ, রেক্সোনা মন্ডল, জয়া গোমেজ, বিভা গোমেজ, সুভাষ পিরিচ প্রমুখ। সংগীত পরিবেশন করবেন জুলিয়েট সুস্মিতা বাড়ৈ। ব্যান্ডসংগীত নিয়ে মঞ্চে আসবে ব্যান্ড গেৎশিমানী ওরশিপ ও এফ মাইনর। অনুষ্ঠানটি সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
উল্লেখ্য, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনায় পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে গত ৩০ মার্চ একাডেমির নন্দনমঞ্চে চাঁদরাতের আনন্দ অনুষ্ঠান, বৌদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে ১০ মে একাডেমির নন্দনমঞ্চসহ ৬টি জেলায় সাংস্কৃতিক উৎসব, পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ৬ জুন নন্দনমঞ্চে আনন্দ উৎসব, শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ৩০ সেপ্টেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এবং ১ অক্টোবর একাডেমির নন্দনমঞ্চে দুই দিনব্যাপী শারদীয় সাংস্কৃতিক উৎসবের আয়োজন করা হয়।

মানুষের সঙ্গে সংগীতের সম্পর্ক যেমন হৃদয়ের, তেমনি প্রকৃতির সঙ্গে সংগীতের সম্পর্কও নিবিড়। এই যে জলে নৌকার বয়ে চলার শব্দ; এই বয়ে চলার মধ্যে রয়েছে সংগীতের সুর, তাল ও লয়। প্রকৃতির কাছে মনকে সঁপে দিলে খুঁজে পাওয়া যাবে সংগীতের মায়ার খেলা।
২৩ এপ্রিল ২০২৩
২০১৯ সালে তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় ‘ন’ডরাই’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় সুনেরাহ বিনতে কামালের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন অভিনেত্রী। সেরা অভিনেত্রী হিসেবে জেতেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এরপর ওটিটি, সিনেমা ও টিভি নাটকে নিয়মিত কাজ করলেও তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় আর দেখা যায়নি সুনেরাহকে।
১৫ ঘণ্টা আগে
‘ওপেনহাইমার’ সিনেমার সাফল্যের পর ক্রিস্টোফার নোলান নজর দিয়েছেন গ্রিক মহাকাব্যে। গ্রিক কবি হোমারের ‘দ্য ওডিসি’ মহাকাব্য তুলে আনছেন পর্দায়। হাজার হাজার বছর ধরে যে গল্প মানুষ মনে রেখেছে, যেসব চরিত্র রহস্য-রোমান্সের অনুভূতি জাগিয়েছে; সেই গল্প ও চরিত্ররা কতটা জীবন্ত হয়ে ধরা পড়বে ক্যামেরায়...
১৫ ঘণ্টা আগে
গত আগস্টে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার শুরু হয় ধারাবাহিক নাটক ‘তেল ছাড়া পরোটা’। সমাজের নীতিবান ও নীতিহীন মানুষের গল্পে ধারাবাহিকটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন কচি খন্দকার। দেখতে দেখতে শত পর্বের মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে নাটকটি। আজ রাত ৮টায় প্রচার হবে তেল ছাড়া পরোটা ধারাবাহিকের ১০০তম পর্ব।
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

‘ওপেনহাইমার’ সিনেমার সাফল্যের পর ক্রিস্টোফার নোলান নজর দিয়েছেন গ্রিক মহাকাব্যে। গ্রিক কবি হোমারের ‘দ্য ওডিসি’ মহাকাব্য তুলে আনছেন পর্দায়। হাজার হাজার বছর ধরে যে গল্প মানুষ মনে রেখেছে, যেসব চরিত্র রহস্য-রোমান্সের অনুভূতি জাগিয়েছে; সেই গল্প ও চরিত্ররা কতটা জীবন্ত হয়ে ধরা পড়বে ক্যামেরায়, তা নিয়ে দর্শকদের কৌতূহল ছিল। অবশেষে দ্য ওডিসির ট্রেলার প্রকাশ করল ইউনিভার্সাল পিকচার্স। প্রায় দুই মিনিটের এ ট্রেলার রীতিমতো ঝড় তুলেছে বিশ্বজুড়ে। এ যেন সত্যিই এক মহাকাব্যিক নির্মাণ!
দ্য ওডিসি তৈরি হয়েছে ওডিসিয়াসের নিজ ভূমিতে ফেরার রোমহর্ষক সংগ্রাম নিয়ে। গ্রিসের এক ছোট দ্বীপ ইথাকার রাজা ছিলেন ওডিসিয়াস। ট্রোজান যুদ্ধ শুরু হলে ওডিসিয়াসকে সেই যুদ্ধে অংশ নিতে হয়। একটানা ১০ বছর চলে সেই যুদ্ধ। যুদ্ধ শেষে দেশে ফেরার পথে ঝড়ের মুখে পড়ে দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে ওডিসিয়াস। পথভ্রষ্ট হয়ে সে সাগরের মধ্যে ঘুরতে ঘুরতে বিভিন্ন দ্বীপে বিভিন্ন ধরনের মানুষ, জন্তু-জানোয়ার এবং দেব-দেবীর মুখোমুখি হয়। ভয়ংকর সব বাধার মুখে পড়ে। কিন্তু নিজের বুদ্ধি, সাহস এবং শক্তি দিয়ে সকল বিপদ পেরিয়ে প্রায় ২০ বছর পর বিজয়ী হিসেবে নিজ দেশে ফেরে ওডিসিয়াস।
দ্য ওডিসির ট্রেলারের শুরুতেই দেখা যায় ট্রয় যুদ্ধের ময়দানে পড়ে থাকা শত শত সমাধির দৃশ্য। বাড়ি ফেরার জন্য সৈন্য বাহিনী নিয়ে রওনা দেয় ওডিসিয়াস। বিপৎসংকুল সমুদ্রযাত্রা, পথে শত্রুদের হানা, কখনো তীব্র ঝড়, ভুল দ্বীপে গিয়ে ওঠা, নতুন নতুন বিপদ—সবকিছুই ক্যামেরায় নিখুঁতভাবে তুলে এনেছেন ক্রিস্টোফার নোলান!
সিনেমার মুখ্য চরিত্র ওডিসিয়াসের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ম্যাট ডেমন। ট্রেলারের প্রায় পুরোটা জুড়ে তাঁর উপস্থিতি। কয়েক ঝলক দেখা গেল ওডিসিয়াসের ছেলে টেলিমাকাস চরিত্রে টম হল্যান্ড এবং ওডিসিয়াসের স্ত্রী পেনেলোপের চরিত্রে অ্যান হ্যাথাওয়েকে। আরও অভিনয় করেছেন রবার্ট প্যাটিনসন, জেন্ডায়া, শার্লিজ থেরন, মিয়া গোথ, বেনি সাফডি, জন বার্নথাল প্রমুখ। তবে ট্রেলারে তাঁদের দেখা যায়নি।
দ্য ওডিসি সিনেমায় সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন আইম্যাক্স ক্যামেরা ব্যবহার করেছেন ক্রিস্টোফার নোলান। ২০ লাখ ফুট ফিল্ম খরচ করেছেন গল্পটি তুলে আনতে।
বহুল প্রতীক্ষিত সিনেমাটি বিশ্বজুড়ে মুক্তি পাবে ২০২৬ সালের ১৭ জুলাই।

‘ওপেনহাইমার’ সিনেমার সাফল্যের পর ক্রিস্টোফার নোলান নজর দিয়েছেন গ্রিক মহাকাব্যে। গ্রিক কবি হোমারের ‘দ্য ওডিসি’ মহাকাব্য তুলে আনছেন পর্দায়। হাজার হাজার বছর ধরে যে গল্প মানুষ মনে রেখেছে, যেসব চরিত্র রহস্য-রোমান্সের অনুভূতি জাগিয়েছে; সেই গল্প ও চরিত্ররা কতটা জীবন্ত হয়ে ধরা পড়বে ক্যামেরায়, তা নিয়ে দর্শকদের কৌতূহল ছিল। অবশেষে দ্য ওডিসির ট্রেলার প্রকাশ করল ইউনিভার্সাল পিকচার্স। প্রায় দুই মিনিটের এ ট্রেলার রীতিমতো ঝড় তুলেছে বিশ্বজুড়ে। এ যেন সত্যিই এক মহাকাব্যিক নির্মাণ!
দ্য ওডিসি তৈরি হয়েছে ওডিসিয়াসের নিজ ভূমিতে ফেরার রোমহর্ষক সংগ্রাম নিয়ে। গ্রিসের এক ছোট দ্বীপ ইথাকার রাজা ছিলেন ওডিসিয়াস। ট্রোজান যুদ্ধ শুরু হলে ওডিসিয়াসকে সেই যুদ্ধে অংশ নিতে হয়। একটানা ১০ বছর চলে সেই যুদ্ধ। যুদ্ধ শেষে দেশে ফেরার পথে ঝড়ের মুখে পড়ে দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে ওডিসিয়াস। পথভ্রষ্ট হয়ে সে সাগরের মধ্যে ঘুরতে ঘুরতে বিভিন্ন দ্বীপে বিভিন্ন ধরনের মানুষ, জন্তু-জানোয়ার এবং দেব-দেবীর মুখোমুখি হয়। ভয়ংকর সব বাধার মুখে পড়ে। কিন্তু নিজের বুদ্ধি, সাহস এবং শক্তি দিয়ে সকল বিপদ পেরিয়ে প্রায় ২০ বছর পর বিজয়ী হিসেবে নিজ দেশে ফেরে ওডিসিয়াস।
দ্য ওডিসির ট্রেলারের শুরুতেই দেখা যায় ট্রয় যুদ্ধের ময়দানে পড়ে থাকা শত শত সমাধির দৃশ্য। বাড়ি ফেরার জন্য সৈন্য বাহিনী নিয়ে রওনা দেয় ওডিসিয়াস। বিপৎসংকুল সমুদ্রযাত্রা, পথে শত্রুদের হানা, কখনো তীব্র ঝড়, ভুল দ্বীপে গিয়ে ওঠা, নতুন নতুন বিপদ—সবকিছুই ক্যামেরায় নিখুঁতভাবে তুলে এনেছেন ক্রিস্টোফার নোলান!
সিনেমার মুখ্য চরিত্র ওডিসিয়াসের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ম্যাট ডেমন। ট্রেলারের প্রায় পুরোটা জুড়ে তাঁর উপস্থিতি। কয়েক ঝলক দেখা গেল ওডিসিয়াসের ছেলে টেলিমাকাস চরিত্রে টম হল্যান্ড এবং ওডিসিয়াসের স্ত্রী পেনেলোপের চরিত্রে অ্যান হ্যাথাওয়েকে। আরও অভিনয় করেছেন রবার্ট প্যাটিনসন, জেন্ডায়া, শার্লিজ থেরন, মিয়া গোথ, বেনি সাফডি, জন বার্নথাল প্রমুখ। তবে ট্রেলারে তাঁদের দেখা যায়নি।
দ্য ওডিসি সিনেমায় সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন আইম্যাক্স ক্যামেরা ব্যবহার করেছেন ক্রিস্টোফার নোলান। ২০ লাখ ফুট ফিল্ম খরচ করেছেন গল্পটি তুলে আনতে।
বহুল প্রতীক্ষিত সিনেমাটি বিশ্বজুড়ে মুক্তি পাবে ২০২৬ সালের ১৭ জুলাই।

মানুষের সঙ্গে সংগীতের সম্পর্ক যেমন হৃদয়ের, তেমনি প্রকৃতির সঙ্গে সংগীতের সম্পর্কও নিবিড়। এই যে জলে নৌকার বয়ে চলার শব্দ; এই বয়ে চলার মধ্যে রয়েছে সংগীতের সুর, তাল ও লয়। প্রকৃতির কাছে মনকে সঁপে দিলে খুঁজে পাওয়া যাবে সংগীতের মায়ার খেলা।
২৩ এপ্রিল ২০২৩
২০১৯ সালে তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় ‘ন’ডরাই’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় সুনেরাহ বিনতে কামালের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন অভিনেত্রী। সেরা অভিনেত্রী হিসেবে জেতেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এরপর ওটিটি, সিনেমা ও টিভি নাটকে নিয়মিত কাজ করলেও তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় আর দেখা যায়নি সুনেরাহকে।
১৫ ঘণ্টা আগে
অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলার অগ্রযাত্রায় ঈদ, বৌদ্ধপূর্ণিমা, দুর্গাপূজা উপলক্ষে সাংস্কৃতিক আয়োজনের ধারাবাহিকতায় এবার বড়দিন উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হচ্ছে বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আগামীকাল খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন।
১৫ ঘণ্টা আগে
গত আগস্টে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার শুরু হয় ধারাবাহিক নাটক ‘তেল ছাড়া পরোটা’। সমাজের নীতিবান ও নীতিহীন মানুষের গল্পে ধারাবাহিকটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন কচি খন্দকার। দেখতে দেখতে শত পর্বের মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে নাটকটি। আজ রাত ৮টায় প্রচার হবে তেল ছাড়া পরোটা ধারাবাহিকের ১০০তম পর্ব।
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত আগস্টে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার শুরু হয় ধারাবাহিক নাটক ‘তেল ছাড়া পরোটা’। সমাজের নীতিবান ও নীতিহীন মানুষের গল্পে ধারাবাহিকটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন কচি খন্দকার। দেখতে দেখতে শত পর্বের মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে নাটকটি। আজ রাত ৮টায় প্রচার হবে তেল ছাড়া পরোটা ধারাবাহিকের ১০০তম পর্ব।
তেল ছাড়া পরোটা নাটকের গল্পে দেখা যায় একটি পরিবার একসময় তিলের খাজার ব্যবসা করত। এখন তারা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ক্ষমতাবানদের তোষামোদ করে বিশাল ব্যবসা গড়ে তুলেছে। তাদের ব্যবসা সরিষার তেল, নারকেল তেলের। এমনকি জ্বালানি তেল পেট্রলের ব্যবসাও আছে। তাদের কোম্পানির নাম তিলের খাজা অয়েল মিল কোম্পানি লিমিটেড। অন্যদিকে, রয়েছে আরেক পরিবার, যারা সহজ-সরল জীবনযাপনে অভ্যস্ত। তোষামোদ নয়, তারা নিজেদের নীতিতেই বিশ্বাসী। এই দুই পরিবারের মধ্যকার সাংস্কৃতিক, নৈতিক ও সামাজিক সংঘাত নিয়েই এগিয়ে যায় নাটকের কাহিনি।
নির্মাতা বলেন, ‘সমাজে একদল মানুষ আছে, যারা বিশ্বাস করে, উন্নতি করতে হলে সমাজে যারা ক্ষমতাবান, তাদের তেল দিয়ে চলতে হয়। অন্যদিকে আরেক দল মানুষ আছে, যারা কাউকে তোষামোদ করতে পছন্দ করে না। এসব কারণে অনেক প্রতিভাবান হারিয়ে যাচ্ছে। বিষয়টি মানুষ হিসেবে আমাকে যন্ত্রণা দেয়। সেই যন্ত্রণা থেকে গল্পের শুরু। এরপর নানাভাবে পরিস্থিতি অনুযায়ী গল্প এগিয়ে গেছে।’
নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মারজুক রাসেল, চাষী আলম, সালহা খানম নাদিয়া, মুসাফির সৈয়দ বাচ্চু, কচি খন্দকার, রোবেনা রেজা জুঁই, সুজাত শিমুল, অনিক, আব্দুল্লাহ রানা, মিলি বাসার প্রমুখ।
গত মাসে নির্মাতা কচি খন্দকার জানিয়েছিলেন, ১০০ পর্ব থেকে ধারাবাহিকের গল্পে আসবে নতুন চমক। সেই চমকের অংশ হিসেবে ধারাবাহিকে যুক্ত হবেন অভিনেতা মোশাররফ করিম। এতে মোশাররফ করিমকে দেখা যাবে তেল কোম্পানির মালিকানা হারিয়ে সংগ্রাম করা এক চরিত্রে। মূলত তেল কোম্পানি থেকে তাঁর অংশ দখল হয়ে যায়।

গত আগস্টে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার শুরু হয় ধারাবাহিক নাটক ‘তেল ছাড়া পরোটা’। সমাজের নীতিবান ও নীতিহীন মানুষের গল্পে ধারাবাহিকটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন কচি খন্দকার। দেখতে দেখতে শত পর্বের মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে নাটকটি। আজ রাত ৮টায় প্রচার হবে তেল ছাড়া পরোটা ধারাবাহিকের ১০০তম পর্ব।
তেল ছাড়া পরোটা নাটকের গল্পে দেখা যায় একটি পরিবার একসময় তিলের খাজার ব্যবসা করত। এখন তারা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ক্ষমতাবানদের তোষামোদ করে বিশাল ব্যবসা গড়ে তুলেছে। তাদের ব্যবসা সরিষার তেল, নারকেল তেলের। এমনকি জ্বালানি তেল পেট্রলের ব্যবসাও আছে। তাদের কোম্পানির নাম তিলের খাজা অয়েল মিল কোম্পানি লিমিটেড। অন্যদিকে, রয়েছে আরেক পরিবার, যারা সহজ-সরল জীবনযাপনে অভ্যস্ত। তোষামোদ নয়, তারা নিজেদের নীতিতেই বিশ্বাসী। এই দুই পরিবারের মধ্যকার সাংস্কৃতিক, নৈতিক ও সামাজিক সংঘাত নিয়েই এগিয়ে যায় নাটকের কাহিনি।
নির্মাতা বলেন, ‘সমাজে একদল মানুষ আছে, যারা বিশ্বাস করে, উন্নতি করতে হলে সমাজে যারা ক্ষমতাবান, তাদের তেল দিয়ে চলতে হয়। অন্যদিকে আরেক দল মানুষ আছে, যারা কাউকে তোষামোদ করতে পছন্দ করে না। এসব কারণে অনেক প্রতিভাবান হারিয়ে যাচ্ছে। বিষয়টি মানুষ হিসেবে আমাকে যন্ত্রণা দেয়। সেই যন্ত্রণা থেকে গল্পের শুরু। এরপর নানাভাবে পরিস্থিতি অনুযায়ী গল্প এগিয়ে গেছে।’
নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মারজুক রাসেল, চাষী আলম, সালহা খানম নাদিয়া, মুসাফির সৈয়দ বাচ্চু, কচি খন্দকার, রোবেনা রেজা জুঁই, সুজাত শিমুল, অনিক, আব্দুল্লাহ রানা, মিলি বাসার প্রমুখ।
গত মাসে নির্মাতা কচি খন্দকার জানিয়েছিলেন, ১০০ পর্ব থেকে ধারাবাহিকের গল্পে আসবে নতুন চমক। সেই চমকের অংশ হিসেবে ধারাবাহিকে যুক্ত হবেন অভিনেতা মোশাররফ করিম। এতে মোশাররফ করিমকে দেখা যাবে তেল কোম্পানির মালিকানা হারিয়ে সংগ্রাম করা এক চরিত্রে। মূলত তেল কোম্পানি থেকে তাঁর অংশ দখল হয়ে যায়।

মানুষের সঙ্গে সংগীতের সম্পর্ক যেমন হৃদয়ের, তেমনি প্রকৃতির সঙ্গে সংগীতের সম্পর্কও নিবিড়। এই যে জলে নৌকার বয়ে চলার শব্দ; এই বয়ে চলার মধ্যে রয়েছে সংগীতের সুর, তাল ও লয়। প্রকৃতির কাছে মনকে সঁপে দিলে খুঁজে পাওয়া যাবে সংগীতের মায়ার খেলা।
২৩ এপ্রিল ২০২৩
২০১৯ সালে তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় ‘ন’ডরাই’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় সুনেরাহ বিনতে কামালের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন অভিনেত্রী। সেরা অভিনেত্রী হিসেবে জেতেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এরপর ওটিটি, সিনেমা ও টিভি নাটকে নিয়মিত কাজ করলেও তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় আর দেখা যায়নি সুনেরাহকে।
১৫ ঘণ্টা আগে
অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলার অগ্রযাত্রায় ঈদ, বৌদ্ধপূর্ণিমা, দুর্গাপূজা উপলক্ষে সাংস্কৃতিক আয়োজনের ধারাবাহিকতায় এবার বড়দিন উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হচ্ছে বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আগামীকাল খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন।
১৫ ঘণ্টা আগে
‘ওপেনহাইমার’ সিনেমার সাফল্যের পর ক্রিস্টোফার নোলান নজর দিয়েছেন গ্রিক মহাকাব্যে। গ্রিক কবি হোমারের ‘দ্য ওডিসি’ মহাকাব্য তুলে আনছেন পর্দায়। হাজার হাজার বছর ধরে যে গল্প মানুষ মনে রেখেছে, যেসব চরিত্র রহস্য-রোমান্সের অনুভূতি জাগিয়েছে; সেই গল্প ও চরিত্ররা কতটা জীবন্ত হয়ে ধরা পড়বে ক্যামেরায়...
১৫ ঘণ্টা আগে