এম এম মুজাহিদ উদ্দীন

ভাগ্য বনাম ঝুঁকি
ভাগ্য এবং ঝুঁকি হলো পরস্পর ভাই-বোনের মতো। বলা হয়ে থাকে, ভাগ্য হলো আজব কারিগর। কাজের সঙ্গে ভাগ্যেও বিশ্বাস করতে হবে। আর্থিক উন্নতির জন্য দক্ষতা ও কঠোর পরিশ্রম জরুরি। এ জন্য ঝুঁকি নিয়ে দক্ষতার সঙ্গে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। এর সঙ্গে ভাগ্য যে বড় ভূমিকা রাখে, সে ব্যাপারে বিশ্বাস রাখতে হবে। আমাদের সব কাজের ফল আসবে, এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। সফল হলে আমরা আমাদের দক্ষতাকে কৃতিত্ব দিই এবং ব্যর্থ হলে দুর্ভাগ্যকে দায়ী করি। বাস্তবতা হলো, ব্যক্তিগতভাবে আমাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় বেশি ভাগ্যবান।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন
অনেক মানুষের স্বপ্নের চেয়ে বেশি সম্পদ থাকা সত্ত্বেও তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না। আরও সম্পদ না থাকায় হা-হুতাশ করে। আমরা যদি পর্যাপ্ত সম্পদ থাকা সত্ত্বেও আরও চাই, আরও চাই করতে থাকি; তাহলে আমাদের কখনো যথেষ্ট সম্পদ হবে না। বেশি পাওয়া আমাদের সন্তুষ্ট করবে না, বরং বেশি পাওয়ার লোভ সবকিছু হারানোর ফাঁদে ফেলে দিতে পারে। আপনার যা আছে বা যা আপনার নেই, তার জন্য নিরর্থক ঝুঁকি নেওয়ার কোনো কারণ নেই।
কোনো কিছুই বিনা মূল্যে নয়
পৃথিবীর সবকিছুর মূল্য আছে। তবে সবকিছুর মূল্য গায়ে লেখা থাকে না। মূল্য একটা আর্থিক সংখ্যা হলেও সেটির বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন না করার আগপর্যন্ত আমরা তার প্রকৃত মূল্য বুঝতে পারি না। পৃথিবীর কোনো কিছু বিনা মূল্যের নয়। এই বাস্তব সত্য মনে থাকলে আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হবে। কথায় আছে—লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু। লোভ আবেগপ্রবণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং অত্যধিক ঝুঁকির দিকে পরিচালিত করতে পারে। তাই ভারসাম্যপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা সাফল্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
বস্তুর চেয়ে নিজেকে দামি করুন
শুনলে অবাক হবেন, আপনাকে আসলে কেউ কেয়ার করে না। আপনার একটা দামি ও সুন্দর গাড়ি থাকলে সবাই আপনার গাড়ির দিকে তাকাবে, গাড়ির প্রশংসা করবে; কিন্তু কেউ মনে করবে না আপনি গাড়ির মতো দামি ও সুন্দর। এটা বস্তুগত সব জিনিসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তাই কাউকে দেখানোর জন্য, মানুষকে ইমপ্রেস করার জন্য বস্তুগত জিনিস দামি করার চেয়ে নিজেকে দামি হিসেবে তৈরি করা বেশি জরুরি।
টাকা কাজে লাগান
টাকা শুধু সঞ্চয় করলেই আর্থিকভাবে সফল হওয়া যাবে না, বরং বিনিয়োগ করে টাকা বাড়াতে হবে। যত তাড়াতাড়ি এবং অল্প বয়সে বিনিয়োগ করতে পারবেন, ততই আপনি সম্পদশালী হবেন। টাকা সঞ্চয় করে ফেলে রাখলে সম্পদশালী হতে পারবেন না, বরং মুদ্রাস্ফীতির কারণে টাকার মান কমে যাবে। তাই পরিকল্পনা অনুযায়ী এমন সেক্টরে বিনিয়োগ করতে হবে, যাতে টাকা বৃদ্ধি পায়।
স্বাধীন হোন
আপনার সময় নিয়ন্ত্রণ করাই হলো সর্বোচ্চ লভ্যাংশ প্রদানকারী অর্থ। সম্পদের সর্বোচ্চ পর্যায় হলো জেগে ওঠা এবং বলার ক্ষমতা যে ‘আমি আজ যা চাই তা-ই করতে পারি’। মানুষ সুখ বাড়ানোর জন্য ধনী হতে চায়। সুখ একটি জটিল বিষয়। কারণ, আমরা সবাই আলাদা। তাই সুখের জন্য সর্বজনীন অবদান হলো সময় নিয়ন্ত্রণ। স্বাধীনভাবে পছন্দের কাজটি করতে পারাই হলো সফলতা।

ভাগ্য বনাম ঝুঁকি
ভাগ্য এবং ঝুঁকি হলো পরস্পর ভাই-বোনের মতো। বলা হয়ে থাকে, ভাগ্য হলো আজব কারিগর। কাজের সঙ্গে ভাগ্যেও বিশ্বাস করতে হবে। আর্থিক উন্নতির জন্য দক্ষতা ও কঠোর পরিশ্রম জরুরি। এ জন্য ঝুঁকি নিয়ে দক্ষতার সঙ্গে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। এর সঙ্গে ভাগ্য যে বড় ভূমিকা রাখে, সে ব্যাপারে বিশ্বাস রাখতে হবে। আমাদের সব কাজের ফল আসবে, এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। সফল হলে আমরা আমাদের দক্ষতাকে কৃতিত্ব দিই এবং ব্যর্থ হলে দুর্ভাগ্যকে দায়ী করি। বাস্তবতা হলো, ব্যক্তিগতভাবে আমাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় বেশি ভাগ্যবান।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন
অনেক মানুষের স্বপ্নের চেয়ে বেশি সম্পদ থাকা সত্ত্বেও তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না। আরও সম্পদ না থাকায় হা-হুতাশ করে। আমরা যদি পর্যাপ্ত সম্পদ থাকা সত্ত্বেও আরও চাই, আরও চাই করতে থাকি; তাহলে আমাদের কখনো যথেষ্ট সম্পদ হবে না। বেশি পাওয়া আমাদের সন্তুষ্ট করবে না, বরং বেশি পাওয়ার লোভ সবকিছু হারানোর ফাঁদে ফেলে দিতে পারে। আপনার যা আছে বা যা আপনার নেই, তার জন্য নিরর্থক ঝুঁকি নেওয়ার কোনো কারণ নেই।
কোনো কিছুই বিনা মূল্যে নয়
পৃথিবীর সবকিছুর মূল্য আছে। তবে সবকিছুর মূল্য গায়ে লেখা থাকে না। মূল্য একটা আর্থিক সংখ্যা হলেও সেটির বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন না করার আগপর্যন্ত আমরা তার প্রকৃত মূল্য বুঝতে পারি না। পৃথিবীর কোনো কিছু বিনা মূল্যের নয়। এই বাস্তব সত্য মনে থাকলে আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হবে। কথায় আছে—লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু। লোভ আবেগপ্রবণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং অত্যধিক ঝুঁকির দিকে পরিচালিত করতে পারে। তাই ভারসাম্যপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা সাফল্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
বস্তুর চেয়ে নিজেকে দামি করুন
শুনলে অবাক হবেন, আপনাকে আসলে কেউ কেয়ার করে না। আপনার একটা দামি ও সুন্দর গাড়ি থাকলে সবাই আপনার গাড়ির দিকে তাকাবে, গাড়ির প্রশংসা করবে; কিন্তু কেউ মনে করবে না আপনি গাড়ির মতো দামি ও সুন্দর। এটা বস্তুগত সব জিনিসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তাই কাউকে দেখানোর জন্য, মানুষকে ইমপ্রেস করার জন্য বস্তুগত জিনিস দামি করার চেয়ে নিজেকে দামি হিসেবে তৈরি করা বেশি জরুরি।
টাকা কাজে লাগান
টাকা শুধু সঞ্চয় করলেই আর্থিকভাবে সফল হওয়া যাবে না, বরং বিনিয়োগ করে টাকা বাড়াতে হবে। যত তাড়াতাড়ি এবং অল্প বয়সে বিনিয়োগ করতে পারবেন, ততই আপনি সম্পদশালী হবেন। টাকা সঞ্চয় করে ফেলে রাখলে সম্পদশালী হতে পারবেন না, বরং মুদ্রাস্ফীতির কারণে টাকার মান কমে যাবে। তাই পরিকল্পনা অনুযায়ী এমন সেক্টরে বিনিয়োগ করতে হবে, যাতে টাকা বৃদ্ধি পায়।
স্বাধীন হোন
আপনার সময় নিয়ন্ত্রণ করাই হলো সর্বোচ্চ লভ্যাংশ প্রদানকারী অর্থ। সম্পদের সর্বোচ্চ পর্যায় হলো জেগে ওঠা এবং বলার ক্ষমতা যে ‘আমি আজ যা চাই তা-ই করতে পারি’। মানুষ সুখ বাড়ানোর জন্য ধনী হতে চায়। সুখ একটি জটিল বিষয়। কারণ, আমরা সবাই আলাদা। তাই সুখের জন্য সর্বজনীন অবদান হলো সময় নিয়ন্ত্রণ। স্বাধীনভাবে পছন্দের কাজটি করতে পারাই হলো সফলতা।
এম এম মুজাহিদ উদ্দীন

ভাগ্য বনাম ঝুঁকি
ভাগ্য এবং ঝুঁকি হলো পরস্পর ভাই-বোনের মতো। বলা হয়ে থাকে, ভাগ্য হলো আজব কারিগর। কাজের সঙ্গে ভাগ্যেও বিশ্বাস করতে হবে। আর্থিক উন্নতির জন্য দক্ষতা ও কঠোর পরিশ্রম জরুরি। এ জন্য ঝুঁকি নিয়ে দক্ষতার সঙ্গে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। এর সঙ্গে ভাগ্য যে বড় ভূমিকা রাখে, সে ব্যাপারে বিশ্বাস রাখতে হবে। আমাদের সব কাজের ফল আসবে, এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। সফল হলে আমরা আমাদের দক্ষতাকে কৃতিত্ব দিই এবং ব্যর্থ হলে দুর্ভাগ্যকে দায়ী করি। বাস্তবতা হলো, ব্যক্তিগতভাবে আমাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় বেশি ভাগ্যবান।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন
অনেক মানুষের স্বপ্নের চেয়ে বেশি সম্পদ থাকা সত্ত্বেও তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না। আরও সম্পদ না থাকায় হা-হুতাশ করে। আমরা যদি পর্যাপ্ত সম্পদ থাকা সত্ত্বেও আরও চাই, আরও চাই করতে থাকি; তাহলে আমাদের কখনো যথেষ্ট সম্পদ হবে না। বেশি পাওয়া আমাদের সন্তুষ্ট করবে না, বরং বেশি পাওয়ার লোভ সবকিছু হারানোর ফাঁদে ফেলে দিতে পারে। আপনার যা আছে বা যা আপনার নেই, তার জন্য নিরর্থক ঝুঁকি নেওয়ার কোনো কারণ নেই।
কোনো কিছুই বিনা মূল্যে নয়
পৃথিবীর সবকিছুর মূল্য আছে। তবে সবকিছুর মূল্য গায়ে লেখা থাকে না। মূল্য একটা আর্থিক সংখ্যা হলেও সেটির বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন না করার আগপর্যন্ত আমরা তার প্রকৃত মূল্য বুঝতে পারি না। পৃথিবীর কোনো কিছু বিনা মূল্যের নয়। এই বাস্তব সত্য মনে থাকলে আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হবে। কথায় আছে—লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু। লোভ আবেগপ্রবণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং অত্যধিক ঝুঁকির দিকে পরিচালিত করতে পারে। তাই ভারসাম্যপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা সাফল্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
বস্তুর চেয়ে নিজেকে দামি করুন
শুনলে অবাক হবেন, আপনাকে আসলে কেউ কেয়ার করে না। আপনার একটা দামি ও সুন্দর গাড়ি থাকলে সবাই আপনার গাড়ির দিকে তাকাবে, গাড়ির প্রশংসা করবে; কিন্তু কেউ মনে করবে না আপনি গাড়ির মতো দামি ও সুন্দর। এটা বস্তুগত সব জিনিসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তাই কাউকে দেখানোর জন্য, মানুষকে ইমপ্রেস করার জন্য বস্তুগত জিনিস দামি করার চেয়ে নিজেকে দামি হিসেবে তৈরি করা বেশি জরুরি।
টাকা কাজে লাগান
টাকা শুধু সঞ্চয় করলেই আর্থিকভাবে সফল হওয়া যাবে না, বরং বিনিয়োগ করে টাকা বাড়াতে হবে। যত তাড়াতাড়ি এবং অল্প বয়সে বিনিয়োগ করতে পারবেন, ততই আপনি সম্পদশালী হবেন। টাকা সঞ্চয় করে ফেলে রাখলে সম্পদশালী হতে পারবেন না, বরং মুদ্রাস্ফীতির কারণে টাকার মান কমে যাবে। তাই পরিকল্পনা অনুযায়ী এমন সেক্টরে বিনিয়োগ করতে হবে, যাতে টাকা বৃদ্ধি পায়।
স্বাধীন হোন
আপনার সময় নিয়ন্ত্রণ করাই হলো সর্বোচ্চ লভ্যাংশ প্রদানকারী অর্থ। সম্পদের সর্বোচ্চ পর্যায় হলো জেগে ওঠা এবং বলার ক্ষমতা যে ‘আমি আজ যা চাই তা-ই করতে পারি’। মানুষ সুখ বাড়ানোর জন্য ধনী হতে চায়। সুখ একটি জটিল বিষয়। কারণ, আমরা সবাই আলাদা। তাই সুখের জন্য সর্বজনীন অবদান হলো সময় নিয়ন্ত্রণ। স্বাধীনভাবে পছন্দের কাজটি করতে পারাই হলো সফলতা।

ভাগ্য বনাম ঝুঁকি
ভাগ্য এবং ঝুঁকি হলো পরস্পর ভাই-বোনের মতো। বলা হয়ে থাকে, ভাগ্য হলো আজব কারিগর। কাজের সঙ্গে ভাগ্যেও বিশ্বাস করতে হবে। আর্থিক উন্নতির জন্য দক্ষতা ও কঠোর পরিশ্রম জরুরি। এ জন্য ঝুঁকি নিয়ে দক্ষতার সঙ্গে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। এর সঙ্গে ভাগ্য যে বড় ভূমিকা রাখে, সে ব্যাপারে বিশ্বাস রাখতে হবে। আমাদের সব কাজের ফল আসবে, এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। সফল হলে আমরা আমাদের দক্ষতাকে কৃতিত্ব দিই এবং ব্যর্থ হলে দুর্ভাগ্যকে দায়ী করি। বাস্তবতা হলো, ব্যক্তিগতভাবে আমাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় বেশি ভাগ্যবান।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন
অনেক মানুষের স্বপ্নের চেয়ে বেশি সম্পদ থাকা সত্ত্বেও তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না। আরও সম্পদ না থাকায় হা-হুতাশ করে। আমরা যদি পর্যাপ্ত সম্পদ থাকা সত্ত্বেও আরও চাই, আরও চাই করতে থাকি; তাহলে আমাদের কখনো যথেষ্ট সম্পদ হবে না। বেশি পাওয়া আমাদের সন্তুষ্ট করবে না, বরং বেশি পাওয়ার লোভ সবকিছু হারানোর ফাঁদে ফেলে দিতে পারে। আপনার যা আছে বা যা আপনার নেই, তার জন্য নিরর্থক ঝুঁকি নেওয়ার কোনো কারণ নেই।
কোনো কিছুই বিনা মূল্যে নয়
পৃথিবীর সবকিছুর মূল্য আছে। তবে সবকিছুর মূল্য গায়ে লেখা থাকে না। মূল্য একটা আর্থিক সংখ্যা হলেও সেটির বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন না করার আগপর্যন্ত আমরা তার প্রকৃত মূল্য বুঝতে পারি না। পৃথিবীর কোনো কিছু বিনা মূল্যের নয়। এই বাস্তব সত্য মনে থাকলে আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হবে। কথায় আছে—লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু। লোভ আবেগপ্রবণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং অত্যধিক ঝুঁকির দিকে পরিচালিত করতে পারে। তাই ভারসাম্যপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা সাফল্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
বস্তুর চেয়ে নিজেকে দামি করুন
শুনলে অবাক হবেন, আপনাকে আসলে কেউ কেয়ার করে না। আপনার একটা দামি ও সুন্দর গাড়ি থাকলে সবাই আপনার গাড়ির দিকে তাকাবে, গাড়ির প্রশংসা করবে; কিন্তু কেউ মনে করবে না আপনি গাড়ির মতো দামি ও সুন্দর। এটা বস্তুগত সব জিনিসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তাই কাউকে দেখানোর জন্য, মানুষকে ইমপ্রেস করার জন্য বস্তুগত জিনিস দামি করার চেয়ে নিজেকে দামি হিসেবে তৈরি করা বেশি জরুরি।
টাকা কাজে লাগান
টাকা শুধু সঞ্চয় করলেই আর্থিকভাবে সফল হওয়া যাবে না, বরং বিনিয়োগ করে টাকা বাড়াতে হবে। যত তাড়াতাড়ি এবং অল্প বয়সে বিনিয়োগ করতে পারবেন, ততই আপনি সম্পদশালী হবেন। টাকা সঞ্চয় করে ফেলে রাখলে সম্পদশালী হতে পারবেন না, বরং মুদ্রাস্ফীতির কারণে টাকার মান কমে যাবে। তাই পরিকল্পনা অনুযায়ী এমন সেক্টরে বিনিয়োগ করতে হবে, যাতে টাকা বৃদ্ধি পায়।
স্বাধীন হোন
আপনার সময় নিয়ন্ত্রণ করাই হলো সর্বোচ্চ লভ্যাংশ প্রদানকারী অর্থ। সম্পদের সর্বোচ্চ পর্যায় হলো জেগে ওঠা এবং বলার ক্ষমতা যে ‘আমি আজ যা চাই তা-ই করতে পারি’। মানুষ সুখ বাড়ানোর জন্য ধনী হতে চায়। সুখ একটি জটিল বিষয়। কারণ, আমরা সবাই আলাদা। তাই সুখের জন্য সর্বজনীন অবদান হলো সময় নিয়ন্ত্রণ। স্বাধীনভাবে পছন্দের কাজটি করতে পারাই হলো সফলতা।

আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৪৩ মিনিট আগে
শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয়...
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
৮ ঘণ্টা আগে
আবৃত্তি কেবল একটি শিল্পমাধ্যম নয়; এটি শিশুদের মানসিক বিকাশ ও চারিত্রিক গঠনের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে, যেখানে শিশুরা পাঠ্যবইয়ের গণ্ডির বাইরে নিজেদের সৃজনশীলতা ও অন্তর্নিহিত প্রতিভা বিকাশের পর্যাপ্ত সুযোগ পাচ্ছে না, সেখানে আবৃত্তিচর্চা তাদের জন্য এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন..
১৫ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
আজ রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান। এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন অনেক প্রার্থী।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘অনেকেই (রাজনৈতিক দলের) আবেদন করেছেন। তাঁরা পর্যবেক্ষক হিসেবে থাকতে চান। আমরা বিষয়টি বিবেচনা করছি।’ এর আগে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের স্বার্থে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে জানায় নির্বাচন কমিশন।
তবে হঠাৎ কেন এই সিদ্ধান্তে পরিবর্তন এল—জানতে চাইলে এ প্রশ্নের উত্তর দেয়নি নির্বাচন কমিশনার। তারা বলে, এখনো সময় আছে। কেউ চাইলে আবেদন করতে পারেন।
কোন কোন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন আবেদন করেছে—জানতে চাইলে কমিশন উত্তর দেয়নি। তবে সূত্র জানায়, ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির প্যানেলের শতাধিক নেতা-কর্মী ক্যাম্পাসে ঢোকার এই পাস কার্ডের আবেদন করেছেন।
এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান প্যানেলের সমাজসেবা সম্পাদক ফেরদৌস শেখ বলেন, ‘আমরা জানতাম ভোটার নয় এমন কাউকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। পর্যবেক্ষক হিসেবে রানিং শিক্ষার্থীরা থাকলেই হয়। কিন্ত হঠাৎ এই সিদ্ধান্ত আমাদের জানানো হয়নি।’
স্বতন্ত্র আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী সানি বলেন, ‘রাজনৈতিক বা ছাত্রনেতাদের কাউকে ঢুকতে দিলে এটা স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য হুমকিস্বরূপ। এতে শিক্ষার্থীরা প্রভাবিত হতে পারে ও নির্বাচনের সুষ্ঠ পরিবেশ বিঘ্নিত হবে। আমরা চাই, শিক্ষার্থী নয়—এমন কোনো ব্যক্তি যেন না ঢোকে।’

আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
আজ রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান। এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন অনেক প্রার্থী।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘অনেকেই (রাজনৈতিক দলের) আবেদন করেছেন। তাঁরা পর্যবেক্ষক হিসেবে থাকতে চান। আমরা বিষয়টি বিবেচনা করছি।’ এর আগে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের স্বার্থে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে জানায় নির্বাচন কমিশন।
তবে হঠাৎ কেন এই সিদ্ধান্তে পরিবর্তন এল—জানতে চাইলে এ প্রশ্নের উত্তর দেয়নি নির্বাচন কমিশনার। তারা বলে, এখনো সময় আছে। কেউ চাইলে আবেদন করতে পারেন।
কোন কোন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন আবেদন করেছে—জানতে চাইলে কমিশন উত্তর দেয়নি। তবে সূত্র জানায়, ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির প্যানেলের শতাধিক নেতা-কর্মী ক্যাম্পাসে ঢোকার এই পাস কার্ডের আবেদন করেছেন।
এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান প্যানেলের সমাজসেবা সম্পাদক ফেরদৌস শেখ বলেন, ‘আমরা জানতাম ভোটার নয় এমন কাউকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। পর্যবেক্ষক হিসেবে রানিং শিক্ষার্থীরা থাকলেই হয়। কিন্ত হঠাৎ এই সিদ্ধান্ত আমাদের জানানো হয়নি।’
স্বতন্ত্র আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী সানি বলেন, ‘রাজনৈতিক বা ছাত্রনেতাদের কাউকে ঢুকতে দিলে এটা স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য হুমকিস্বরূপ। এতে শিক্ষার্থীরা প্রভাবিত হতে পারে ও নির্বাচনের সুষ্ঠ পরিবেশ বিঘ্নিত হবে। আমরা চাই, শিক্ষার্থী নয়—এমন কোনো ব্যক্তি যেন না ঢোকে।’

বিশিষ্ট লেখক মর্গ্যান হাউসেলের লেখা ‘দ্য সাইকোলজি অব মানি’ বইটি বিশ্বের ৫০টির বেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। টাকা মানুষের জীবন ও জগৎকে কীভাবে পাল্টে দিতে পারে, এ বইয়ে লেখক সে বিষয়ে নানা মনস্তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছেন। বইটি পড়ে শিক্ষাগুলো লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
০৫ অক্টোবর ২০২৪
শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয়...
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
৮ ঘণ্টা আগে
আবৃত্তি কেবল একটি শিল্পমাধ্যম নয়; এটি শিশুদের মানসিক বিকাশ ও চারিত্রিক গঠনের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে, যেখানে শিশুরা পাঠ্যবইয়ের গণ্ডির বাইরে নিজেদের সৃজনশীলতা ও অন্তর্নিহিত প্রতিভা বিকাশের পর্যাপ্ত সুযোগ পাচ্ছে না, সেখানে আবৃত্তিচর্চা তাদের জন্য এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন..
১৫ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন–২০২৫-এর নির্বাচন কমিশন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচন কমিশনের আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
এ সময় ড. মোস্তফা হাসান আরও জানান, নির্বাচন আয়োজনের জন্য কমিশনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতায় একটি স্বচ্ছ, সুশৃঙ্খল, গ্রহণযোগ্য এবং ঐতিহাসিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মোস্তফা হাসান জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে ভোট গ্রহণ চলবে। তবে বেলা ৩টার মধ্যে যাঁরা ভোটকেন্দ্র এবং কেন্দ্রের বেষ্টনীর ভেতরে প্রবেশ করবেন, তাঁরা সবাই ভোট দিতে পারবেন।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, জকসু নির্বাচনে ৩৯টি ভোটকেন্দ্রে ১৬ হাজার ৬৪৯ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
ভোট গ্রহণ শেষে প্রতিটি কেন্দ্রে পৃথকভাবে ভোট গণনা করা হবে বলে জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এ ছাড়া নিজ কেন্দ্র ছাড়া কোনো প্রার্থী অন্য কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। এমনকি ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী নিজ কেন্দ্রেও পুনরায় প্রবেশ করতে পারবেন না বলে জানান তিনি।
নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ক্যাম্পাসে তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা কার্যকর থাকবে বলে জানান তিনি। পুরো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও প্রতিটি ভোটকেন্দ্র সিসিটিভির আওতায় আনা হয়েছে। এ ছাড়া তিনটি ডিজিটাল বোর্ডের মাধ্যমে ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভোট গণনা লাইভ সম্প্রচারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
মোস্তফা হাসান আরও জানান, যেসব ভোটারের আইডি কার্ডের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে, তাঁরা ভোটার তালিকায় প্রবেশ করে কিউআর কোড স্ক্যানের মাধ্যমে মোবাইলে অথবা প্রিন্ট কপি হিসেবে ভোটার আইডি সংগ্রহ করে ভোট দিতে পারবেন। ভোটার তালিকা হবে ছবিযুক্ত।
নির্বাচন কমিশন জানায়, ভোটকেন্দ্রে অমোচনীয় কালি ব্যবহার করা হবে। সকালে বিভাগভিত্তিক ব্যালট পেপার সরবরাহ করা হবে। যে শিক্ষার্থী যে বিভাগের ভোটার, তিনি সেই বিভাগেই ভোট দেবেন। ব্যালট পেপারে থাকবে বিশেষ নিরাপত্তা কোড।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, নির্বাচনের আগে আজ ‘মক টেস্ট’ সম্পন্ন করা হয়েছে, যেখানে প্রায় ৩০ জন প্রার্থী অংশ নেন। অতিরিক্ত কোনো ব্যালট ছাপানো হয়নি। ভোট দেওয়া শেষে ভোটারদের ক্যাম্পাস ত্যাগ করতে হবে। শুধু প্রার্থী ও বৈধ কার্ডধারীরাই ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে পারবেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. কানিজ ফাতেমা কাকলী, অধ্যাপক ড. জুলফিকার মাহমুদ ও ড. মো. আনিসুর রহমান। এ ছাড়া আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন এবং পিআরআইপি পরিচালক ড. মুহাম্মদ আনওয়ারুস সালাম উপস্থিত ছিলেন।

শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন–২০২৫-এর নির্বাচন কমিশন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচন কমিশনের আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
এ সময় ড. মোস্তফা হাসান আরও জানান, নির্বাচন আয়োজনের জন্য কমিশনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতায় একটি স্বচ্ছ, সুশৃঙ্খল, গ্রহণযোগ্য এবং ঐতিহাসিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মোস্তফা হাসান জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে ভোট গ্রহণ চলবে। তবে বেলা ৩টার মধ্যে যাঁরা ভোটকেন্দ্র এবং কেন্দ্রের বেষ্টনীর ভেতরে প্রবেশ করবেন, তাঁরা সবাই ভোট দিতে পারবেন।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, জকসু নির্বাচনে ৩৯টি ভোটকেন্দ্রে ১৬ হাজার ৬৪৯ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
ভোট গ্রহণ শেষে প্রতিটি কেন্দ্রে পৃথকভাবে ভোট গণনা করা হবে বলে জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এ ছাড়া নিজ কেন্দ্র ছাড়া কোনো প্রার্থী অন্য কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। এমনকি ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী নিজ কেন্দ্রেও পুনরায় প্রবেশ করতে পারবেন না বলে জানান তিনি।
নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ক্যাম্পাসে তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা কার্যকর থাকবে বলে জানান তিনি। পুরো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও প্রতিটি ভোটকেন্দ্র সিসিটিভির আওতায় আনা হয়েছে। এ ছাড়া তিনটি ডিজিটাল বোর্ডের মাধ্যমে ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভোট গণনা লাইভ সম্প্রচারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
মোস্তফা হাসান আরও জানান, যেসব ভোটারের আইডি কার্ডের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে, তাঁরা ভোটার তালিকায় প্রবেশ করে কিউআর কোড স্ক্যানের মাধ্যমে মোবাইলে অথবা প্রিন্ট কপি হিসেবে ভোটার আইডি সংগ্রহ করে ভোট দিতে পারবেন। ভোটার তালিকা হবে ছবিযুক্ত।
নির্বাচন কমিশন জানায়, ভোটকেন্দ্রে অমোচনীয় কালি ব্যবহার করা হবে। সকালে বিভাগভিত্তিক ব্যালট পেপার সরবরাহ করা হবে। যে শিক্ষার্থী যে বিভাগের ভোটার, তিনি সেই বিভাগেই ভোট দেবেন। ব্যালট পেপারে থাকবে বিশেষ নিরাপত্তা কোড।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, নির্বাচনের আগে আজ ‘মক টেস্ট’ সম্পন্ন করা হয়েছে, যেখানে প্রায় ৩০ জন প্রার্থী অংশ নেন। অতিরিক্ত কোনো ব্যালট ছাপানো হয়নি। ভোট দেওয়া শেষে ভোটারদের ক্যাম্পাস ত্যাগ করতে হবে। শুধু প্রার্থী ও বৈধ কার্ডধারীরাই ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে পারবেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. কানিজ ফাতেমা কাকলী, অধ্যাপক ড. জুলফিকার মাহমুদ ও ড. মো. আনিসুর রহমান। এ ছাড়া আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন এবং পিআরআইপি পরিচালক ড. মুহাম্মদ আনওয়ারুস সালাম উপস্থিত ছিলেন।

বিশিষ্ট লেখক মর্গ্যান হাউসেলের লেখা ‘দ্য সাইকোলজি অব মানি’ বইটি বিশ্বের ৫০টির বেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। টাকা মানুষের জীবন ও জগৎকে কীভাবে পাল্টে দিতে পারে, এ বইয়ে লেখক সে বিষয়ে নানা মনস্তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছেন। বইটি পড়ে শিক্ষাগুলো লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
০৫ অক্টোবর ২০২৪
আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৪৩ মিনিট আগে
আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
৮ ঘণ্টা আগে
আবৃত্তি কেবল একটি শিল্পমাধ্যম নয়; এটি শিশুদের মানসিক বিকাশ ও চারিত্রিক গঠনের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে, যেখানে শিশুরা পাঠ্যবইয়ের গণ্ডির বাইরে নিজেদের সৃজনশীলতা ও অন্তর্নিহিত প্রতিভা বিকাশের পর্যাপ্ত সুযোগ পাচ্ছে না, সেখানে আবৃত্তিচর্চা তাদের জন্য এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন..
১৫ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) উপাচার্য অধ্যাপক রেজাউল করিমের নির্দেশক্রমে পরিবহন প্রশাসক ড. তারেক বিন আতিকের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচন-২০২৫ অনুষ্ঠিত হবে। এ অবস্থায়, ভোটগ্রহণ ও নির্বাচনের সব কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল হতে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি নির্ধারণ করা হলো।
(ক) শাহবাগ থেকে ছেড়ে আসবে জবি ক্যাম্পাসে অর্নিবান-২, উল্কা-৪, ধূমকেতু, কালিগঙ্গা, তুরাগ, উত্তরণ-২।
(খ) জবি (ক্যাম্পাস) থেকে ছেড়ে যাবে শাহবাগ, গোমতী, রজতরেখা, উত্তরণ-২, নোঙ্গর, উল্কা-৪ সহ আরো একটি বাস।
(গ) যাত্রাবাড়ী থেকে ছেড়ে আসবে জবি ক্যাম্পাসে, বিজয়-১, ঐতিহ্য, বিজয়-২
(ঘ) জবি (ক্যাম্পাস) থেকে ছেড়ে যাবে যাত্রাবাড়ী পদ্মা, আড়িয়াল, দ্বিতল বাসসহ আরও ২টি বাস।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ছাত্র-ছাত্রীদের দৈনিক চলমান সব রুটের শাটল ট্রিপ ও দুপুরের ট্রিপ যথারীতি চলাচল করবে।
এর আগে, আগামীকাল সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলবে জকসুর ভোটগ্রহণ। কেন্দ্রীয় সংসদের জন্য ৩৮টি এবং হল সংসদের জন্য ১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি ১০০ জন শিক্ষার্থীর জন্য ১টি করে ভোটগ্রহণ বুথ থাকবে এবং ভোটগ্রহণ শেষে মেশিনের মাধ্যমে ভোট গণনা করা হবে।

আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) উপাচার্য অধ্যাপক রেজাউল করিমের নির্দেশক্রমে পরিবহন প্রশাসক ড. তারেক বিন আতিকের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচন-২০২৫ অনুষ্ঠিত হবে। এ অবস্থায়, ভোটগ্রহণ ও নির্বাচনের সব কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল হতে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি নির্ধারণ করা হলো।
(ক) শাহবাগ থেকে ছেড়ে আসবে জবি ক্যাম্পাসে অর্নিবান-২, উল্কা-৪, ধূমকেতু, কালিগঙ্গা, তুরাগ, উত্তরণ-২।
(খ) জবি (ক্যাম্পাস) থেকে ছেড়ে যাবে শাহবাগ, গোমতী, রজতরেখা, উত্তরণ-২, নোঙ্গর, উল্কা-৪ সহ আরো একটি বাস।
(গ) যাত্রাবাড়ী থেকে ছেড়ে আসবে জবি ক্যাম্পাসে, বিজয়-১, ঐতিহ্য, বিজয়-২
(ঘ) জবি (ক্যাম্পাস) থেকে ছেড়ে যাবে যাত্রাবাড়ী পদ্মা, আড়িয়াল, দ্বিতল বাসসহ আরও ২টি বাস।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ছাত্র-ছাত্রীদের দৈনিক চলমান সব রুটের শাটল ট্রিপ ও দুপুরের ট্রিপ যথারীতি চলাচল করবে।
এর আগে, আগামীকাল সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলবে জকসুর ভোটগ্রহণ। কেন্দ্রীয় সংসদের জন্য ৩৮টি এবং হল সংসদের জন্য ১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি ১০০ জন শিক্ষার্থীর জন্য ১টি করে ভোটগ্রহণ বুথ থাকবে এবং ভোটগ্রহণ শেষে মেশিনের মাধ্যমে ভোট গণনা করা হবে।

বিশিষ্ট লেখক মর্গ্যান হাউসেলের লেখা ‘দ্য সাইকোলজি অব মানি’ বইটি বিশ্বের ৫০টির বেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। টাকা মানুষের জীবন ও জগৎকে কীভাবে পাল্টে দিতে পারে, এ বইয়ে লেখক সে বিষয়ে নানা মনস্তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছেন। বইটি পড়ে শিক্ষাগুলো লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
০৫ অক্টোবর ২০২৪
আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৪৩ মিনিট আগে
শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয়...
১ ঘণ্টা আগে
আবৃত্তি কেবল একটি শিল্পমাধ্যম নয়; এটি শিশুদের মানসিক বিকাশ ও চারিত্রিক গঠনের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে, যেখানে শিশুরা পাঠ্যবইয়ের গণ্ডির বাইরে নিজেদের সৃজনশীলতা ও অন্তর্নিহিত প্রতিভা বিকাশের পর্যাপ্ত সুযোগ পাচ্ছে না, সেখানে আবৃত্তিচর্চা তাদের জন্য এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন..
১৫ ঘণ্টা আগেশাহ বিলিয়া জুলফিকার

আবৃত্তি কেবল একটি শিল্পমাধ্যম নয়; এটি শিশুদের মানসিক বিকাশ ও চারিত্রিক গঠনের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে, যেখানে শিশুরা পাঠ্যবইয়ের গণ্ডির বাইরে নিজেদের সৃজনশীলতা ও অন্তর্নিহিত প্রতিভা বিকাশের পর্যাপ্ত সুযোগ পাচ্ছে না, সেখানে আবৃত্তিচর্চা তাদের জন্য এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে। শুদ্ধ উচ্চারণের অনুশীলন, আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলা এবং ভাষার প্রতি গভীর অনুরাগ সৃষ্টির মাধ্যমে আবৃত্তি শিশুদের সার্বিক ব্যক্তিত্ব বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আবৃত্তির এই প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব নিয়ে বিস্তারিত কথা বলেছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের প্রিন্সিপাল ডেমোনস্ট্রেটর আরিফ হাসান। গ্রন্থনা করেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
আবৃত্তির মূল ভিত্তি হলো শুদ্ধ ও প্রমিত উচ্চারণ। একটি কবিতার সঠিক ভাব ও ছন্দ বজায় রেখে পাঠ করতে হলে স্বর, বর্ণ ও শব্দের যথাযথ উচ্চারণ অপরিহার্য। ছোটবেলা থেকে আবৃত্তিচর্চা করলে শিশুরা ধীরে ধীরে আঞ্চলিকতার প্রভাব কাটিয়ে প্রমিত বাচনভঙ্গির অধিকারী হয়। এটি কেবল বাংলা ভাষার ক্ষেত্রেই নয়, অন্যান্য ভাষা শেখার ক্ষেত্রেও সহায়ক এবং শিক্ষাজীবন ও কর্মজীবনে এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়ে।
আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি ও জড়তা দূরীকরণ
জনসমক্ষে নির্ভয়ে ও সুন্দরভাবে কথা বলার সক্ষমতা একজন সফল মানুষের অন্যতম প্রধান গুণ। আবৃত্তি শিশুদের মনের ভেতরের ভয় ও জড়তা কাটাতে কার্যকর ভূমিকা রাখে। মঞ্চে বা সবার সামনে আবৃত্তি পরিবেশন করার মাধ্যমে তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়। নিজেদের ভাব প্রকাশের এই চর্চা লাজুকতা দূর করে এবং ব্যক্তিত্বকে করে তোলে আরও দৃঢ় ও সাবলীল।
শব্দভান্ডার সমৃদ্ধি
কবিতা বা ছড়া আবৃত্তির মাধ্যমে শিশুরা নতুন নতুন শব্দ, বাক্যগঠন ও সাহিত্যের বৈচিত্র্যময় দিক সম্পর্কে জানতে পারে। এর ফলে তাদের শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ হয় এবং ভাষার প্রতি জন্ম নেয় গভীর অনুরাগ। কবিতার ভাব, ছন্দ ও অলংকার অনুধাবনের মধ্য দিয়ে তাদের সৃজনশীলতা ও কল্পনাশক্তি বহুগুণে বৃদ্ধি পায়।
স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগের বিকাশ
একটি কবিতা মুখস্থ করে তা যথাযথ আবেগ ও ভাবসহ উপস্থাপন করা স্মৃতিশক্তির জন্য একটি কার্যকর অনুশীলন। আবৃত্তিচর্চার জন্য কবিতার বিষয়বস্তু মনোযোগ দিয়ে বুঝতে হয়, যা শিশুদের একাগ্রতা বাড়াতে সাহায্য করে। নিয়মিত এই অনুশীলন মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে এবং শেখার ক্ষমতা জোরদার করে।
মানবিক মূল্যবোধের চর্চা
সাহিত্য; বিশেষ করে কবিতা—মানবজীবন, দেশপ্রেম, মানবতা ও প্রকৃতিপ্রেমের গভীর বার্তা বহন করে। আবৃত্তির মাধ্যমে শিশুরা এসব মানবিক মূল্যবোধের সঙ্গে পরিচিত হয় এবং সেগুলোর প্রতি সংবেদনশীল হয়ে ওঠে। ভালো কবিতার ভাবধারা শিশুদের কোমল মনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে এবং নৈতিক বিকাশে সহায়তা করে।
আবৃত্তি ও মেডিকেল সায়েন্স
স্বাস্থ্যবিজ্ঞানীরা আবৃত্তিকে একধরনের থেরাপি হিসেবেও উল্লেখ করেন। তাঁদের মতে, আবৃত্তি মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি ও স্মৃতিশক্তি জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ বৃদ্ধি
আবৃত্তির জন্য কবিতা বোঝা, মনে রাখা এবং সঠিক আবেগসহ উপস্থাপন করা প্রয়োজন হয়। এ প্রক্রিয়ায় মস্তিষ্কের ভাষা প্রক্রিয়াকরণ ও স্মৃতিসংশ্লিষ্ট অংশ সক্রিয় হয়। ফলে স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ এবং সামগ্রিক সংজ্ঞানাত্মক দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।
স্নায়বিক সংযোগ শক্তিশালীকরণ
নিয়মিত কবিতা মুখস্থ করা ও আবৃত্তি করার ফলে মস্তিষ্কের স্নায়বিক সংযোগ আরও দৃঢ় হয়, যা তথ্য প্রক্রিয়াকরণের গতি বাড়াতে সাহায্য করে।
ডিমেনশিয়া ও আলঝেইমার্সের ঝুঁকি হ্রাস
কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত মুখস্থ করার অনুশীলন যেমন কবিতা বা ধর্মীয় স্তোত্র আবৃত্তি মস্তিষ্কের সক্ষমতা বাড়ায় এবং বার্ধক্যের স্মৃতিভ্রম বা ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমাতে সহায়ক হতে পারে।
স্ট্রেস ও উদ্বেগ কমায়
আবৃত্তির সময় সুর, ছন্দ ও শ্বাসপ্রশ্বাসের একটি নিয়ন্ত্রিত ব্যবহার হয়, যা ধ্যান বা মেডিটেশনের মতো প্রভাব ফেলে। এতে প্যারাসিমপ্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেম সক্রিয় হয় এবং স্ট্রেস হরমোন কর্টিসোলের মাত্রা কমতে সাহায্য করে।
কবিতা মানুষের গভীর অনুভূতি ও আবেগকে প্রকাশ করে। আবৃত্তির মাধ্যমে সেই আবেগ প্রকাশ বা অনুভব করার সুযোগ তৈরি হয়, যা মানসিক চাপ কমিয়ে স্থিতিশীলতা বাড়ায়। মনোরোগ চিকিৎসায় ‘পোয়েট্রি থেরাপি’ বা ‘গ্রন্থ চিকিৎসা’ একটি সহায়ক পদ্ধতি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। আবৃত্তির সময় মস্তিষ্কে এন্ডোরফিন ও সেরোটোনিনের মতো ‘সুখের হরমোন’ নিঃসৃত হতে পারে, যা মন ভালো রাখতে সহায়তা করে।

আবৃত্তি কেবল একটি শিল্পমাধ্যম নয়; এটি শিশুদের মানসিক বিকাশ ও চারিত্রিক গঠনের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে, যেখানে শিশুরা পাঠ্যবইয়ের গণ্ডির বাইরে নিজেদের সৃজনশীলতা ও অন্তর্নিহিত প্রতিভা বিকাশের পর্যাপ্ত সুযোগ পাচ্ছে না, সেখানে আবৃত্তিচর্চা তাদের জন্য এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে। শুদ্ধ উচ্চারণের অনুশীলন, আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলা এবং ভাষার প্রতি গভীর অনুরাগ সৃষ্টির মাধ্যমে আবৃত্তি শিশুদের সার্বিক ব্যক্তিত্ব বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আবৃত্তির এই প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব নিয়ে বিস্তারিত কথা বলেছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের প্রিন্সিপাল ডেমোনস্ট্রেটর আরিফ হাসান। গ্রন্থনা করেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
আবৃত্তির মূল ভিত্তি হলো শুদ্ধ ও প্রমিত উচ্চারণ। একটি কবিতার সঠিক ভাব ও ছন্দ বজায় রেখে পাঠ করতে হলে স্বর, বর্ণ ও শব্দের যথাযথ উচ্চারণ অপরিহার্য। ছোটবেলা থেকে আবৃত্তিচর্চা করলে শিশুরা ধীরে ধীরে আঞ্চলিকতার প্রভাব কাটিয়ে প্রমিত বাচনভঙ্গির অধিকারী হয়। এটি কেবল বাংলা ভাষার ক্ষেত্রেই নয়, অন্যান্য ভাষা শেখার ক্ষেত্রেও সহায়ক এবং শিক্ষাজীবন ও কর্মজীবনে এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়ে।
আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি ও জড়তা দূরীকরণ
জনসমক্ষে নির্ভয়ে ও সুন্দরভাবে কথা বলার সক্ষমতা একজন সফল মানুষের অন্যতম প্রধান গুণ। আবৃত্তি শিশুদের মনের ভেতরের ভয় ও জড়তা কাটাতে কার্যকর ভূমিকা রাখে। মঞ্চে বা সবার সামনে আবৃত্তি পরিবেশন করার মাধ্যমে তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়। নিজেদের ভাব প্রকাশের এই চর্চা লাজুকতা দূর করে এবং ব্যক্তিত্বকে করে তোলে আরও দৃঢ় ও সাবলীল।
শব্দভান্ডার সমৃদ্ধি
কবিতা বা ছড়া আবৃত্তির মাধ্যমে শিশুরা নতুন নতুন শব্দ, বাক্যগঠন ও সাহিত্যের বৈচিত্র্যময় দিক সম্পর্কে জানতে পারে। এর ফলে তাদের শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ হয় এবং ভাষার প্রতি জন্ম নেয় গভীর অনুরাগ। কবিতার ভাব, ছন্দ ও অলংকার অনুধাবনের মধ্য দিয়ে তাদের সৃজনশীলতা ও কল্পনাশক্তি বহুগুণে বৃদ্ধি পায়।
স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগের বিকাশ
একটি কবিতা মুখস্থ করে তা যথাযথ আবেগ ও ভাবসহ উপস্থাপন করা স্মৃতিশক্তির জন্য একটি কার্যকর অনুশীলন। আবৃত্তিচর্চার জন্য কবিতার বিষয়বস্তু মনোযোগ দিয়ে বুঝতে হয়, যা শিশুদের একাগ্রতা বাড়াতে সাহায্য করে। নিয়মিত এই অনুশীলন মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে এবং শেখার ক্ষমতা জোরদার করে।
মানবিক মূল্যবোধের চর্চা
সাহিত্য; বিশেষ করে কবিতা—মানবজীবন, দেশপ্রেম, মানবতা ও প্রকৃতিপ্রেমের গভীর বার্তা বহন করে। আবৃত্তির মাধ্যমে শিশুরা এসব মানবিক মূল্যবোধের সঙ্গে পরিচিত হয় এবং সেগুলোর প্রতি সংবেদনশীল হয়ে ওঠে। ভালো কবিতার ভাবধারা শিশুদের কোমল মনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে এবং নৈতিক বিকাশে সহায়তা করে।
আবৃত্তি ও মেডিকেল সায়েন্স
স্বাস্থ্যবিজ্ঞানীরা আবৃত্তিকে একধরনের থেরাপি হিসেবেও উল্লেখ করেন। তাঁদের মতে, আবৃত্তি মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি ও স্মৃতিশক্তি জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ বৃদ্ধি
আবৃত্তির জন্য কবিতা বোঝা, মনে রাখা এবং সঠিক আবেগসহ উপস্থাপন করা প্রয়োজন হয়। এ প্রক্রিয়ায় মস্তিষ্কের ভাষা প্রক্রিয়াকরণ ও স্মৃতিসংশ্লিষ্ট অংশ সক্রিয় হয়। ফলে স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ এবং সামগ্রিক সংজ্ঞানাত্মক দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।
স্নায়বিক সংযোগ শক্তিশালীকরণ
নিয়মিত কবিতা মুখস্থ করা ও আবৃত্তি করার ফলে মস্তিষ্কের স্নায়বিক সংযোগ আরও দৃঢ় হয়, যা তথ্য প্রক্রিয়াকরণের গতি বাড়াতে সাহায্য করে।
ডিমেনশিয়া ও আলঝেইমার্সের ঝুঁকি হ্রাস
কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত মুখস্থ করার অনুশীলন যেমন কবিতা বা ধর্মীয় স্তোত্র আবৃত্তি মস্তিষ্কের সক্ষমতা বাড়ায় এবং বার্ধক্যের স্মৃতিভ্রম বা ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমাতে সহায়ক হতে পারে।
স্ট্রেস ও উদ্বেগ কমায়
আবৃত্তির সময় সুর, ছন্দ ও শ্বাসপ্রশ্বাসের একটি নিয়ন্ত্রিত ব্যবহার হয়, যা ধ্যান বা মেডিটেশনের মতো প্রভাব ফেলে। এতে প্যারাসিমপ্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেম সক্রিয় হয় এবং স্ট্রেস হরমোন কর্টিসোলের মাত্রা কমতে সাহায্য করে।
কবিতা মানুষের গভীর অনুভূতি ও আবেগকে প্রকাশ করে। আবৃত্তির মাধ্যমে সেই আবেগ প্রকাশ বা অনুভব করার সুযোগ তৈরি হয়, যা মানসিক চাপ কমিয়ে স্থিতিশীলতা বাড়ায়। মনোরোগ চিকিৎসায় ‘পোয়েট্রি থেরাপি’ বা ‘গ্রন্থ চিকিৎসা’ একটি সহায়ক পদ্ধতি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। আবৃত্তির সময় মস্তিষ্কে এন্ডোরফিন ও সেরোটোনিনের মতো ‘সুখের হরমোন’ নিঃসৃত হতে পারে, যা মন ভালো রাখতে সহায়তা করে।

বিশিষ্ট লেখক মর্গ্যান হাউসেলের লেখা ‘দ্য সাইকোলজি অব মানি’ বইটি বিশ্বের ৫০টির বেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। টাকা মানুষের জীবন ও জগৎকে কীভাবে পাল্টে দিতে পারে, এ বইয়ে লেখক সে বিষয়ে নানা মনস্তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছেন। বইটি পড়ে শিক্ষাগুলো লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
০৫ অক্টোবর ২০২৪
আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৪৩ মিনিট আগে
শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয়...
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
৮ ঘণ্টা আগে