শাহ বিলিয়া জুলফিকার

নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি কিছুটা অপরিচিত হলেও বর্তমানে এর প্রয়োজনীয়তা ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়টির সম্পর্কে বিভিন্ন বিয়ষ তুলে ধরেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. এস এম রাশিদুল হাসান।
বিভাগের জয়যাত্রা
সমুদ্রসীমায় যাবতীয় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ব্লু ইকোনমির মূল চালিকা শক্তি হলো বিভিন্ন ধরনের জাহাজ ও অফশোর কাঠামো। ব্লু ইকোনমি কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশে প্রথম এবং এখন পর্যন্ত একমাত্র প্রকৌশল শিক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে। যেখানে নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রকৌশল ডিগ্রি দেওয়া হয়। নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি বাংলাদেশে আরও ৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হলেও, সমুদ্রসীমায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি যে প্রকৌশল বিভাগ জড়িত থাকে তা হলো, ‘নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং’। এ বিষয়টি শুধু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়।
পঠন-পাঠন
বিভাগের নাম নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং হলেও এটি মোটেও আর্কিটেকচার সাবজেক্ট নয়; বরং পরিপূর্ণ প্রকৌশল বিভাগ। এই বিভাগে আর্কিটেকচারটাও ইঞ্জিনিয়ারিং আর্কিটেকচার। স্ট্যাবিলিটি, কাঠামো নির্মাণ, প্রোপালশন সিস্টেমের মতো বেসিক নেভাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সঙ্গে ফায়ার সেফটি, প্যাসেঞ্জার সেফটি, ওয়াটার ট্রিটমেন্ট, পলুশন প্রিভেনশন, ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেম ডিজাইন, কন্ট্রোল ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদির মতো বিষয়গুলো মূল ডিজাইনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। বিএসএমআরএমইউর নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের কোর্স কারিকুলাম যুগোপযোগী ও আন্তর্জাতিক মানের। এর মাধ্যমে ছাত্ররা মৌলিক জ্ঞানসহ বাস্তবভিত্তিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ পেয়ে থাকে। এতে করে পেশাদারি জীবনে নিজেকে একজন আত্মবিশ্বাসী ও দক্ষ প্রকৌশলী রূপে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন তাঁরা। বিভিন্ন ল্যাবে হাতেকলমে প্রজেক্টের কাজ করানো হয়। তৃতীয় বর্ষ শেষে ছাত্রছাত্রীদের ২১ দিনের ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করতে হয়, যা বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত শিপইয়ার্ডগুলোতে সম্পাদন করা হয়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলক তিনটি সার্টিফিকেট ট্রেনিং কোর্স করতে হয়, যেখানে তারা বিভিন্ন ধরনের শিপ ডিজাইন সফটওয়্যার হাতেকলমে শেখার সুযোগ পায়।
গবেষণা ও উচ্চশিক্ষা
গবেষণার জন্য এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের গবেষণাক্ষেত্র জয় করা সমুদ্রের মতো বিশাল। জাহাজের ডিজাইন কনস্ট্রাকশন অপটিমাইজেশন, অফশোর স্ট্রাকচার উন্নয়ন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, এনার্জি এফিসিয়েন্ট শিপ ডিজাইন, জিরো এমিশন শিপ ডিজাইন, অফশোর স্ট্রাকচার লোডিং অ্যান্ড স্ট্রেস অ্যানালাইসিস, ফেটিগ অ্যানালাইসিস, অয়েল রিগ, উইন্ড টারবাইন, ওয়েভ এনার্জি কনভারটার, উইন্ড এনার্জি হারনেসিং, সিএফডি সিমুলেশনের মাধ্যমে ফ্লুইড ফ্লো অ্যানালাইসিস, মেশিন লার্নিং, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, মেরিটাইম সেফটি ও রিস্ক অ্যানালাইসিস, মেরিনে পলুশন প্রিভেনশনসহ নানাবিধ গবেষণা ক্ষেত্র উন্মুক্ত।
উচ্চ শিক্ষার জন্য এই বিভাগের জন্য রয়েছে অবারিত সুযোগ। বিএসএমআরএমইউতে বর্তমানে মাস্টার্স ডিগ্রি পর্যন্ত পাঠদান করা হলেও অদূর ভবিষ্যতে এখানে পিএইচডি গবেষণা শুরু করা হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে ওই বিষয়ের ওপর মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করা যায়। দেশের বাইরে এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার সুযোগ অনেক বেশি। কারণ জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, আমেরিকা, কানাডা ও সিঙ্গাপুরের মতো উন্নত দেশগুলো জাহাজ নির্মাণ ও অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে অনেক বেশি অগ্রগামী হওয়ায় সেখানে রয়েছে অবারিত সম্ভাবনা।
চাকরির সুযোগ
এই বিভাগের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা গত বছর ডিসেম্বরে পাস করে বের হয়, যার প্রায় অর্ধেক শিক্ষার্থীর চাকরির রেজাল্ট বের হওয়ার আগেই চাকরি নিশ্চিত হয়ে যায়। বাকিদের সবাই চাকরি ও উচ্চশিক্ষায় নিয়োজিত রয়েছে। বাংলাদেশে চাকরির ক্ষেত্র হিসেবে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন শিপ ইয়ার্ড, ডক ইয়ার্ড, ক্ল্যাসিফিকেশন সোসাইটি ইঞ্জিনিয়ার, এনডিটি ইত্যাদি সেক্টরেও এই বিভাগের গ্র্যাজুয়েটরা চাকরি বা ব্যবসা করছে। বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় এখনো সে অর্থে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরু হয়নি। তবে দেশের প্রয়োজনে আমাদের বিভাগের গ্র্যাজুয়েটরাই নেতৃত্ব দেবে। দেশের বাইরে চাকরির একটি বড় বাজার হলো সিঙ্গাপুর। বাংলাদেশ থেকে প্রচুর নেভাল আর্কিটেক্ট সেখানে চাকরি করছে। এ ছাড়া অনেকে ইউরোপ, আমেরিকায় মাস্টার্স বা পিএইচডি ডিগ্রি সম্পন্ন করে সে দেশে ভালো অবস্থানে আছে।
ড. এস এম রাশিদুল হাসান, সহকারী অধ্যাপক, নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসএমআরএমইউ।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি কিছুটা অপরিচিত হলেও বর্তমানে এর প্রয়োজনীয়তা ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়টির সম্পর্কে বিভিন্ন বিয়ষ তুলে ধরেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. এস এম রাশিদুল হাসান।
বিভাগের জয়যাত্রা
সমুদ্রসীমায় যাবতীয় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ব্লু ইকোনমির মূল চালিকা শক্তি হলো বিভিন্ন ধরনের জাহাজ ও অফশোর কাঠামো। ব্লু ইকোনমি কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশে প্রথম এবং এখন পর্যন্ত একমাত্র প্রকৌশল শিক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে। যেখানে নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রকৌশল ডিগ্রি দেওয়া হয়। নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি বাংলাদেশে আরও ৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হলেও, সমুদ্রসীমায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি যে প্রকৌশল বিভাগ জড়িত থাকে তা হলো, ‘নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং’। এ বিষয়টি শুধু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়।
পঠন-পাঠন
বিভাগের নাম নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং হলেও এটি মোটেও আর্কিটেকচার সাবজেক্ট নয়; বরং পরিপূর্ণ প্রকৌশল বিভাগ। এই বিভাগে আর্কিটেকচারটাও ইঞ্জিনিয়ারিং আর্কিটেকচার। স্ট্যাবিলিটি, কাঠামো নির্মাণ, প্রোপালশন সিস্টেমের মতো বেসিক নেভাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সঙ্গে ফায়ার সেফটি, প্যাসেঞ্জার সেফটি, ওয়াটার ট্রিটমেন্ট, পলুশন প্রিভেনশন, ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেম ডিজাইন, কন্ট্রোল ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদির মতো বিষয়গুলো মূল ডিজাইনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। বিএসএমআরএমইউর নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের কোর্স কারিকুলাম যুগোপযোগী ও আন্তর্জাতিক মানের। এর মাধ্যমে ছাত্ররা মৌলিক জ্ঞানসহ বাস্তবভিত্তিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ পেয়ে থাকে। এতে করে পেশাদারি জীবনে নিজেকে একজন আত্মবিশ্বাসী ও দক্ষ প্রকৌশলী রূপে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন তাঁরা। বিভিন্ন ল্যাবে হাতেকলমে প্রজেক্টের কাজ করানো হয়। তৃতীয় বর্ষ শেষে ছাত্রছাত্রীদের ২১ দিনের ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করতে হয়, যা বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত শিপইয়ার্ডগুলোতে সম্পাদন করা হয়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলক তিনটি সার্টিফিকেট ট্রেনিং কোর্স করতে হয়, যেখানে তারা বিভিন্ন ধরনের শিপ ডিজাইন সফটওয়্যার হাতেকলমে শেখার সুযোগ পায়।
গবেষণা ও উচ্চশিক্ষা
গবেষণার জন্য এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের গবেষণাক্ষেত্র জয় করা সমুদ্রের মতো বিশাল। জাহাজের ডিজাইন কনস্ট্রাকশন অপটিমাইজেশন, অফশোর স্ট্রাকচার উন্নয়ন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, এনার্জি এফিসিয়েন্ট শিপ ডিজাইন, জিরো এমিশন শিপ ডিজাইন, অফশোর স্ট্রাকচার লোডিং অ্যান্ড স্ট্রেস অ্যানালাইসিস, ফেটিগ অ্যানালাইসিস, অয়েল রিগ, উইন্ড টারবাইন, ওয়েভ এনার্জি কনভারটার, উইন্ড এনার্জি হারনেসিং, সিএফডি সিমুলেশনের মাধ্যমে ফ্লুইড ফ্লো অ্যানালাইসিস, মেশিন লার্নিং, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, মেরিটাইম সেফটি ও রিস্ক অ্যানালাইসিস, মেরিনে পলুশন প্রিভেনশনসহ নানাবিধ গবেষণা ক্ষেত্র উন্মুক্ত।
উচ্চ শিক্ষার জন্য এই বিভাগের জন্য রয়েছে অবারিত সুযোগ। বিএসএমআরএমইউতে বর্তমানে মাস্টার্স ডিগ্রি পর্যন্ত পাঠদান করা হলেও অদূর ভবিষ্যতে এখানে পিএইচডি গবেষণা শুরু করা হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে ওই বিষয়ের ওপর মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করা যায়। দেশের বাইরে এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার সুযোগ অনেক বেশি। কারণ জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, আমেরিকা, কানাডা ও সিঙ্গাপুরের মতো উন্নত দেশগুলো জাহাজ নির্মাণ ও অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে অনেক বেশি অগ্রগামী হওয়ায় সেখানে রয়েছে অবারিত সম্ভাবনা।
চাকরির সুযোগ
এই বিভাগের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা গত বছর ডিসেম্বরে পাস করে বের হয়, যার প্রায় অর্ধেক শিক্ষার্থীর চাকরির রেজাল্ট বের হওয়ার আগেই চাকরি নিশ্চিত হয়ে যায়। বাকিদের সবাই চাকরি ও উচ্চশিক্ষায় নিয়োজিত রয়েছে। বাংলাদেশে চাকরির ক্ষেত্র হিসেবে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন শিপ ইয়ার্ড, ডক ইয়ার্ড, ক্ল্যাসিফিকেশন সোসাইটি ইঞ্জিনিয়ার, এনডিটি ইত্যাদি সেক্টরেও এই বিভাগের গ্র্যাজুয়েটরা চাকরি বা ব্যবসা করছে। বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় এখনো সে অর্থে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরু হয়নি। তবে দেশের প্রয়োজনে আমাদের বিভাগের গ্র্যাজুয়েটরাই নেতৃত্ব দেবে। দেশের বাইরে চাকরির একটি বড় বাজার হলো সিঙ্গাপুর। বাংলাদেশ থেকে প্রচুর নেভাল আর্কিটেক্ট সেখানে চাকরি করছে। এ ছাড়া অনেকে ইউরোপ, আমেরিকায় মাস্টার্স বা পিএইচডি ডিগ্রি সম্পন্ন করে সে দেশে ভালো অবস্থানে আছে।
ড. এস এম রাশিদুল হাসান, সহকারী অধ্যাপক, নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসএমআরএমইউ।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার
শাহ বিলিয়া জুলফিকার

নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি কিছুটা অপরিচিত হলেও বর্তমানে এর প্রয়োজনীয়তা ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়টির সম্পর্কে বিভিন্ন বিয়ষ তুলে ধরেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. এস এম রাশিদুল হাসান।
বিভাগের জয়যাত্রা
সমুদ্রসীমায় যাবতীয় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ব্লু ইকোনমির মূল চালিকা শক্তি হলো বিভিন্ন ধরনের জাহাজ ও অফশোর কাঠামো। ব্লু ইকোনমি কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশে প্রথম এবং এখন পর্যন্ত একমাত্র প্রকৌশল শিক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে। যেখানে নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রকৌশল ডিগ্রি দেওয়া হয়। নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি বাংলাদেশে আরও ৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হলেও, সমুদ্রসীমায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি যে প্রকৌশল বিভাগ জড়িত থাকে তা হলো, ‘নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং’। এ বিষয়টি শুধু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়।
পঠন-পাঠন
বিভাগের নাম নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং হলেও এটি মোটেও আর্কিটেকচার সাবজেক্ট নয়; বরং পরিপূর্ণ প্রকৌশল বিভাগ। এই বিভাগে আর্কিটেকচারটাও ইঞ্জিনিয়ারিং আর্কিটেকচার। স্ট্যাবিলিটি, কাঠামো নির্মাণ, প্রোপালশন সিস্টেমের মতো বেসিক নেভাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সঙ্গে ফায়ার সেফটি, প্যাসেঞ্জার সেফটি, ওয়াটার ট্রিটমেন্ট, পলুশন প্রিভেনশন, ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেম ডিজাইন, কন্ট্রোল ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদির মতো বিষয়গুলো মূল ডিজাইনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। বিএসএমআরএমইউর নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের কোর্স কারিকুলাম যুগোপযোগী ও আন্তর্জাতিক মানের। এর মাধ্যমে ছাত্ররা মৌলিক জ্ঞানসহ বাস্তবভিত্তিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ পেয়ে থাকে। এতে করে পেশাদারি জীবনে নিজেকে একজন আত্মবিশ্বাসী ও দক্ষ প্রকৌশলী রূপে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন তাঁরা। বিভিন্ন ল্যাবে হাতেকলমে প্রজেক্টের কাজ করানো হয়। তৃতীয় বর্ষ শেষে ছাত্রছাত্রীদের ২১ দিনের ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করতে হয়, যা বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত শিপইয়ার্ডগুলোতে সম্পাদন করা হয়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলক তিনটি সার্টিফিকেট ট্রেনিং কোর্স করতে হয়, যেখানে তারা বিভিন্ন ধরনের শিপ ডিজাইন সফটওয়্যার হাতেকলমে শেখার সুযোগ পায়।
গবেষণা ও উচ্চশিক্ষা
গবেষণার জন্য এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের গবেষণাক্ষেত্র জয় করা সমুদ্রের মতো বিশাল। জাহাজের ডিজাইন কনস্ট্রাকশন অপটিমাইজেশন, অফশোর স্ট্রাকচার উন্নয়ন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, এনার্জি এফিসিয়েন্ট শিপ ডিজাইন, জিরো এমিশন শিপ ডিজাইন, অফশোর স্ট্রাকচার লোডিং অ্যান্ড স্ট্রেস অ্যানালাইসিস, ফেটিগ অ্যানালাইসিস, অয়েল রিগ, উইন্ড টারবাইন, ওয়েভ এনার্জি কনভারটার, উইন্ড এনার্জি হারনেসিং, সিএফডি সিমুলেশনের মাধ্যমে ফ্লুইড ফ্লো অ্যানালাইসিস, মেশিন লার্নিং, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, মেরিটাইম সেফটি ও রিস্ক অ্যানালাইসিস, মেরিনে পলুশন প্রিভেনশনসহ নানাবিধ গবেষণা ক্ষেত্র উন্মুক্ত।
উচ্চ শিক্ষার জন্য এই বিভাগের জন্য রয়েছে অবারিত সুযোগ। বিএসএমআরএমইউতে বর্তমানে মাস্টার্স ডিগ্রি পর্যন্ত পাঠদান করা হলেও অদূর ভবিষ্যতে এখানে পিএইচডি গবেষণা শুরু করা হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে ওই বিষয়ের ওপর মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করা যায়। দেশের বাইরে এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার সুযোগ অনেক বেশি। কারণ জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, আমেরিকা, কানাডা ও সিঙ্গাপুরের মতো উন্নত দেশগুলো জাহাজ নির্মাণ ও অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে অনেক বেশি অগ্রগামী হওয়ায় সেখানে রয়েছে অবারিত সম্ভাবনা।
চাকরির সুযোগ
এই বিভাগের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা গত বছর ডিসেম্বরে পাস করে বের হয়, যার প্রায় অর্ধেক শিক্ষার্থীর চাকরির রেজাল্ট বের হওয়ার আগেই চাকরি নিশ্চিত হয়ে যায়। বাকিদের সবাই চাকরি ও উচ্চশিক্ষায় নিয়োজিত রয়েছে। বাংলাদেশে চাকরির ক্ষেত্র হিসেবে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন শিপ ইয়ার্ড, ডক ইয়ার্ড, ক্ল্যাসিফিকেশন সোসাইটি ইঞ্জিনিয়ার, এনডিটি ইত্যাদি সেক্টরেও এই বিভাগের গ্র্যাজুয়েটরা চাকরি বা ব্যবসা করছে। বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় এখনো সে অর্থে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরু হয়নি। তবে দেশের প্রয়োজনে আমাদের বিভাগের গ্র্যাজুয়েটরাই নেতৃত্ব দেবে। দেশের বাইরে চাকরির একটি বড় বাজার হলো সিঙ্গাপুর। বাংলাদেশ থেকে প্রচুর নেভাল আর্কিটেক্ট সেখানে চাকরি করছে। এ ছাড়া অনেকে ইউরোপ, আমেরিকায় মাস্টার্স বা পিএইচডি ডিগ্রি সম্পন্ন করে সে দেশে ভালো অবস্থানে আছে।
ড. এস এম রাশিদুল হাসান, সহকারী অধ্যাপক, নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসএমআরএমইউ।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি কিছুটা অপরিচিত হলেও বর্তমানে এর প্রয়োজনীয়তা ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়টির সম্পর্কে বিভিন্ন বিয়ষ তুলে ধরেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. এস এম রাশিদুল হাসান।
বিভাগের জয়যাত্রা
সমুদ্রসীমায় যাবতীয় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ব্লু ইকোনমির মূল চালিকা শক্তি হলো বিভিন্ন ধরনের জাহাজ ও অফশোর কাঠামো। ব্লু ইকোনমি কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশে প্রথম এবং এখন পর্যন্ত একমাত্র প্রকৌশল শিক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে। যেখানে নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রকৌশল ডিগ্রি দেওয়া হয়। নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি বাংলাদেশে আরও ৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হলেও, সমুদ্রসীমায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি যে প্রকৌশল বিভাগ জড়িত থাকে তা হলো, ‘নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং’। এ বিষয়টি শুধু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়।
পঠন-পাঠন
বিভাগের নাম নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং হলেও এটি মোটেও আর্কিটেকচার সাবজেক্ট নয়; বরং পরিপূর্ণ প্রকৌশল বিভাগ। এই বিভাগে আর্কিটেকচারটাও ইঞ্জিনিয়ারিং আর্কিটেকচার। স্ট্যাবিলিটি, কাঠামো নির্মাণ, প্রোপালশন সিস্টেমের মতো বেসিক নেভাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সঙ্গে ফায়ার সেফটি, প্যাসেঞ্জার সেফটি, ওয়াটার ট্রিটমেন্ট, পলুশন প্রিভেনশন, ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেম ডিজাইন, কন্ট্রোল ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদির মতো বিষয়গুলো মূল ডিজাইনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। বিএসএমআরএমইউর নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের কোর্স কারিকুলাম যুগোপযোগী ও আন্তর্জাতিক মানের। এর মাধ্যমে ছাত্ররা মৌলিক জ্ঞানসহ বাস্তবভিত্তিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ পেয়ে থাকে। এতে করে পেশাদারি জীবনে নিজেকে একজন আত্মবিশ্বাসী ও দক্ষ প্রকৌশলী রূপে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন তাঁরা। বিভিন্ন ল্যাবে হাতেকলমে প্রজেক্টের কাজ করানো হয়। তৃতীয় বর্ষ শেষে ছাত্রছাত্রীদের ২১ দিনের ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করতে হয়, যা বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত শিপইয়ার্ডগুলোতে সম্পাদন করা হয়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলক তিনটি সার্টিফিকেট ট্রেনিং কোর্স করতে হয়, যেখানে তারা বিভিন্ন ধরনের শিপ ডিজাইন সফটওয়্যার হাতেকলমে শেখার সুযোগ পায়।
গবেষণা ও উচ্চশিক্ষা
গবেষণার জন্য এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের গবেষণাক্ষেত্র জয় করা সমুদ্রের মতো বিশাল। জাহাজের ডিজাইন কনস্ট্রাকশন অপটিমাইজেশন, অফশোর স্ট্রাকচার উন্নয়ন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, এনার্জি এফিসিয়েন্ট শিপ ডিজাইন, জিরো এমিশন শিপ ডিজাইন, অফশোর স্ট্রাকচার লোডিং অ্যান্ড স্ট্রেস অ্যানালাইসিস, ফেটিগ অ্যানালাইসিস, অয়েল রিগ, উইন্ড টারবাইন, ওয়েভ এনার্জি কনভারটার, উইন্ড এনার্জি হারনেসিং, সিএফডি সিমুলেশনের মাধ্যমে ফ্লুইড ফ্লো অ্যানালাইসিস, মেশিন লার্নিং, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, মেরিটাইম সেফটি ও রিস্ক অ্যানালাইসিস, মেরিনে পলুশন প্রিভেনশনসহ নানাবিধ গবেষণা ক্ষেত্র উন্মুক্ত।
উচ্চ শিক্ষার জন্য এই বিভাগের জন্য রয়েছে অবারিত সুযোগ। বিএসএমআরএমইউতে বর্তমানে মাস্টার্স ডিগ্রি পর্যন্ত পাঠদান করা হলেও অদূর ভবিষ্যতে এখানে পিএইচডি গবেষণা শুরু করা হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে ওই বিষয়ের ওপর মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করা যায়। দেশের বাইরে এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার সুযোগ অনেক বেশি। কারণ জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, আমেরিকা, কানাডা ও সিঙ্গাপুরের মতো উন্নত দেশগুলো জাহাজ নির্মাণ ও অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে অনেক বেশি অগ্রগামী হওয়ায় সেখানে রয়েছে অবারিত সম্ভাবনা।
চাকরির সুযোগ
এই বিভাগের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা গত বছর ডিসেম্বরে পাস করে বের হয়, যার প্রায় অর্ধেক শিক্ষার্থীর চাকরির রেজাল্ট বের হওয়ার আগেই চাকরি নিশ্চিত হয়ে যায়। বাকিদের সবাই চাকরি ও উচ্চশিক্ষায় নিয়োজিত রয়েছে। বাংলাদেশে চাকরির ক্ষেত্র হিসেবে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন শিপ ইয়ার্ড, ডক ইয়ার্ড, ক্ল্যাসিফিকেশন সোসাইটি ইঞ্জিনিয়ার, এনডিটি ইত্যাদি সেক্টরেও এই বিভাগের গ্র্যাজুয়েটরা চাকরি বা ব্যবসা করছে। বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় এখনো সে অর্থে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরু হয়নি। তবে দেশের প্রয়োজনে আমাদের বিভাগের গ্র্যাজুয়েটরাই নেতৃত্ব দেবে। দেশের বাইরে চাকরির একটি বড় বাজার হলো সিঙ্গাপুর। বাংলাদেশ থেকে প্রচুর নেভাল আর্কিটেক্ট সেখানে চাকরি করছে। এ ছাড়া অনেকে ইউরোপ, আমেরিকায় মাস্টার্স বা পিএইচডি ডিগ্রি সম্পন্ন করে সে দেশে ভালো অবস্থানে আছে।
ড. এস এম রাশিদুল হাসান, সহকারী অধ্যাপক, নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসএমআরএমইউ।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৭ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৫ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি কিছুটা অপরিচিত হলেও বর্তমানে এর প্রয়োজনীয়তা ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়টির সম্পর্কে বিভিন্ন বিয়ষ তুলে ধরেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. এস এম রাশিদুল হাসান।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৫ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি কিছুটা অপরিচিত হলেও বর্তমানে এর প্রয়োজনীয়তা ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়টির সম্পর্কে বিভিন্ন বিয়ষ তুলে ধরেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. এস এম রাশিদুল হাসান।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৭ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি কিছুটা অপরিচিত হলেও বর্তমানে এর প্রয়োজনীয়তা ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়টির সম্পর্কে বিভিন্ন বিয়ষ তুলে ধরেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. এস এম রাশিদুল হাসান।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৭ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৫ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি কিছুটা অপরিচিত হলেও বর্তমানে এর প্রয়োজনীয়তা ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়টির সম্পর্কে বিভিন্ন বিয়ষ তুলে ধরেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. এস এম রাশিদুল হাসান।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৭ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১২ ঘণ্টা আগে