রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার লতিবপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। সচিবের নামে বরাদ্দের ডিও থাকলেও চাল বিতরণের দায়িত্ব পান স্থানীয় বিএনপি ও জামায়াত নেতা। এতে হতদরিদ্র মানুষের জন্য বরাদ্দ করা ২৮ বস্তা চাল রহস্যজনকভাবে উধাও হয়ে যায়।


রংপুরের মিঠাপুকুরে ভরা মৌসুমেও সবজির বাজারে নেই স্বস্তি। ১৫ টাকার আলু ২৫ এবং ৬০ টাকার করলা ১২০ টাকা দরে বেচাকেনা হচ্ছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে আলুসহ শীতকালীন সব ধরনের সবজিতে কেজিপ্রতি ১০-৪০ টাকা বেড়েছে। অথচ আগের তুলনায় সরবরাহ বেড়েছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। সরেজমিনে আজ শুক্রবার বিকেলে রংপুরের মিঠাপুকুর

প্রশ্ন শুনে মুচকি হাসলেন রহিম। জানালেন, তাঁর দাঁত পড়েনি, এমনকি নড়বড়েও হয়নি। আলাপচারিতার মাঝেই পান-সুপারি মুখে দিয়ে কাপড়ের পোঁটলা থেকে চুনের ডিব্বা বের করলেন। তিনি জানান, তাঁর বয়স এখন ১০৫ বছর। মুক্তিযুদ্ধের সময় তাঁর বয়স ছিল ৫১ বছর।

‘ভাই সব, চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা করা গরুর মাংস প্রতি কেজি মাত্র ৬২০ টাকা! এখনই চলে আসুন মিঠাপুকুর বাজারে তহিদুল ভাইয়ের দোকানে!’ —কয়েক দিন ধরে মাইকে এমন প্রচারণা চলছে মিঠাপুকুর বাজারে। তবু মিলছে না ক্রেতা। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সদর বাজার ও গড়েরমাথা এলাকায় গরুর মাংস বিক্রি হয়।