নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবশেষে এক মঞ্চে মিলল সরকার, বিনিয়োগকারী ও অর্থনীতিবিদদের কণ্ঠ—বাংলাদেশে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে এখনই নিতে হবে বড় ধরনের নীতি ও কাঠামোগত পরিবর্তন।
গতকাল বুধবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিটের তৃতীয় দিনে এক বিশেষ সেমিনারে উঠে আসে এ দেশের বিনিয়োগ বাস্তবতার সুস্পষ্ট চিত্র। আলোচনায় অংশ নিয়ে দেশি-বিদেশি ব্যবসায়ী, খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ ও সরকারের প্রতিনিধিরা একবাক্যে স্বীকার করেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে গিয়ে এখনো নানামুখী চ্যালেঞ্জে পড়তে হয়। আর এই চ্যালেঞ্জগুলো দূর না হলে কাঙ্ক্ষিত হারে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না।
সবচেয়ে বড় অভিযোগ ছিল নীতির ধারাবাহিকতা ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার অভাব। বিনিয়োগকারীরা বলছেন, বাংলাদেশের নীতিমালা হঠাৎ বদলে যায়, যা তাঁদের আস্থায় বড় ধাক্কা দেয়। সরকারের বিভিন্ন সংস্থা একই বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন সিদ্ধান্ত নেয়, ফলে বিভ্রান্তি বাড়ে। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাও তাঁদের বিনিয়োগ প্রস্তুতিকে ঠেকিয়ে রাখে। শুধু বিদেশিরা নন, দেশি বিনিয়োগকারীরাও এই অনিশ্চয়তায় পিছিয়ে যাচ্ছেন।
সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন এই বাস্তবতা তুলে ধরে বলেন, বাংলাদেশ এখন আর স্বল্পোন্নত দেশের তালিকায় নেই। ফলে আগের মতো রপ্তানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা পাওয়া যাবে না। তাই এখন থেকে প্রস্তুতি নিতে হবে নতুন বাজার, নতুন চাহিদা, নতুন প্রতিযোগিতার জন্য। তাঁর মতে, দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি, টেকসই জ্বালানির ব্যবহার ও ভৌগোলিক অবস্থানকে কাজে লাগানো ছাড়া ভবিষ্যতের বাজারে টিকে থাকা কঠিন হবে।
ফাহমিদা খাতুন আরও বলেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী ভারত দক্ষিণ এশিয়ার বড় বাজার হলেও তার সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য তুলনামূলক কম। একই চিত্র চীনের ক্ষেত্রে। এই ঘাটতি দূর করতে রাজনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়ন ও ব্যবসায়িক সমঝোতা বাড়ানোর দিকে নজর দিতে হবে।’
বিনিয়োগের পথে যে প্রাতিষ্ঠানিক জটিলতা বড় বাধা, সেটি উঠে আসে বিল্ডের সিইও ফেরদৌস আরার বক্তব্যে। তিনি বলেন, ‘যারা নতুন উদ্যোগ নিতে চায়, বিশেষ করে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল খাতে, তাদের বিভিন্ন সংস্থার অনুমোদন পেতে অনেক সময় লেগে যায়। বিএসইসি থেকে শুরু করে একাধিক জায়গায় কাগজপত্র দাখিল করতে হয়। বিডা চালু করা ওয়ান-স্টপ সার্ভিস কিছুটা সহায়ক হলেও এখনো অনেক দূর যেতে হবে।’
এপেক্স ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন তোলেন—বাংলাদেশে কেন কেউ বিনিয়োগ করবে? তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের সামনে এখন অনেক বিকল্প রয়েছে—ভারত, চীন, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া। তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হলে শুধু স্বপ্ন বা সম্ভাবনা দিয়ে হবে না, বাস্তব ও কার্যকর নীতি এখানে মুখ্য।
জাপান-বাংলাদেশ চেম্বারের সভাপতি তারেক রাফি ভূঁইয়া জানান, শুধু নতুন বিনিয়োগ টানলে হবে না। যারা ইতিমধ্যে বাংলাদেশে এসেছে, তাদের অভিজ্ঞতা উন্নত করতে হবে। বিদ্যমান সুবিধাগুলো বজায় রেখে, বিশ্বাস তৈরি করে, সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দিলে নতুনেরা আসবে।
বিটিএমএর সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ‘এখন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিনা শুল্কে সুতা আমদানি করা যায়, যা ভবিষ্যতে হয়তো বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে আমাদের উচিত হবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় বসা, খাতভিত্তিক চুক্তি করা, যেন হঠাৎ করে কোনো ক্ষতি মারাত্মক আকার না নেয়।’
সরকারের পক্ষ থেকে অবশ্য আশ্বাস এসেছে। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ‘বাংলাদেশ এখন একটি বড় পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। বিনিয়োগ নীতিমালাগুলো পর্যালোচনা করা হচ্ছে। সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের নবম বৃহত্তম ভোক্তা বাজার হতে যাচ্ছে। এখানে শক্তিশালী কর্মক্ষম জনবল রয়েছে, যা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বড় একটি প্লাস পয়েন্ট।
প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে, শুধু সম্ভাবনার কথা বললে কি বিনিয়োগ আসবে, নাকি বিনিয়োগকারীর চোখে বাংলাদেশকে আরও বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে হবে?
এ সম্মেলনের মূল বার্তা ছিল পরিষ্কার—কাগজে-কলমে নীতির কথা নয়, দরকার নীতির বাস্তবায়ন। সরকারকে বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয় করতে হবে। রাজনৈতিক অস্থিরতা থেকে বেরিয়ে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ঠিক করে এগোতে হবে।
সব মিলিয়ে বলা যায়, বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহ রয়েছে, সক্ষমতা ও বাজার রয়েছে। কিন্তু এ সম্ভাবনা কাজে লাগাতে প্রথমে দূর করতে হবে আস্থার সংকট। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে বাস্তব সমস্যাগুলোকে স্বীকার করে তার সমাধানে সাহসী পদক্ষেপ নিতে হবে; তাহলে সত্যিকারের বিনিয়োগবান্ধব বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব।
অবশেষে এক মঞ্চে মিলল সরকার, বিনিয়োগকারী ও অর্থনীতিবিদদের কণ্ঠ—বাংলাদেশে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে এখনই নিতে হবে বড় ধরনের নীতি ও কাঠামোগত পরিবর্তন।
গতকাল বুধবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিটের তৃতীয় দিনে এক বিশেষ সেমিনারে উঠে আসে এ দেশের বিনিয়োগ বাস্তবতার সুস্পষ্ট চিত্র। আলোচনায় অংশ নিয়ে দেশি-বিদেশি ব্যবসায়ী, খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ ও সরকারের প্রতিনিধিরা একবাক্যে স্বীকার করেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে গিয়ে এখনো নানামুখী চ্যালেঞ্জে পড়তে হয়। আর এই চ্যালেঞ্জগুলো দূর না হলে কাঙ্ক্ষিত হারে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না।
সবচেয়ে বড় অভিযোগ ছিল নীতির ধারাবাহিকতা ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার অভাব। বিনিয়োগকারীরা বলছেন, বাংলাদেশের নীতিমালা হঠাৎ বদলে যায়, যা তাঁদের আস্থায় বড় ধাক্কা দেয়। সরকারের বিভিন্ন সংস্থা একই বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন সিদ্ধান্ত নেয়, ফলে বিভ্রান্তি বাড়ে। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাও তাঁদের বিনিয়োগ প্রস্তুতিকে ঠেকিয়ে রাখে। শুধু বিদেশিরা নন, দেশি বিনিয়োগকারীরাও এই অনিশ্চয়তায় পিছিয়ে যাচ্ছেন।
সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন এই বাস্তবতা তুলে ধরে বলেন, বাংলাদেশ এখন আর স্বল্পোন্নত দেশের তালিকায় নেই। ফলে আগের মতো রপ্তানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা পাওয়া যাবে না। তাই এখন থেকে প্রস্তুতি নিতে হবে নতুন বাজার, নতুন চাহিদা, নতুন প্রতিযোগিতার জন্য। তাঁর মতে, দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি, টেকসই জ্বালানির ব্যবহার ও ভৌগোলিক অবস্থানকে কাজে লাগানো ছাড়া ভবিষ্যতের বাজারে টিকে থাকা কঠিন হবে।
ফাহমিদা খাতুন আরও বলেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী ভারত দক্ষিণ এশিয়ার বড় বাজার হলেও তার সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য তুলনামূলক কম। একই চিত্র চীনের ক্ষেত্রে। এই ঘাটতি দূর করতে রাজনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়ন ও ব্যবসায়িক সমঝোতা বাড়ানোর দিকে নজর দিতে হবে।’
বিনিয়োগের পথে যে প্রাতিষ্ঠানিক জটিলতা বড় বাধা, সেটি উঠে আসে বিল্ডের সিইও ফেরদৌস আরার বক্তব্যে। তিনি বলেন, ‘যারা নতুন উদ্যোগ নিতে চায়, বিশেষ করে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল খাতে, তাদের বিভিন্ন সংস্থার অনুমোদন পেতে অনেক সময় লেগে যায়। বিএসইসি থেকে শুরু করে একাধিক জায়গায় কাগজপত্র দাখিল করতে হয়। বিডা চালু করা ওয়ান-স্টপ সার্ভিস কিছুটা সহায়ক হলেও এখনো অনেক দূর যেতে হবে।’
এপেক্স ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন তোলেন—বাংলাদেশে কেন কেউ বিনিয়োগ করবে? তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের সামনে এখন অনেক বিকল্প রয়েছে—ভারত, চীন, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া। তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হলে শুধু স্বপ্ন বা সম্ভাবনা দিয়ে হবে না, বাস্তব ও কার্যকর নীতি এখানে মুখ্য।
জাপান-বাংলাদেশ চেম্বারের সভাপতি তারেক রাফি ভূঁইয়া জানান, শুধু নতুন বিনিয়োগ টানলে হবে না। যারা ইতিমধ্যে বাংলাদেশে এসেছে, তাদের অভিজ্ঞতা উন্নত করতে হবে। বিদ্যমান সুবিধাগুলো বজায় রেখে, বিশ্বাস তৈরি করে, সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দিলে নতুনেরা আসবে।
বিটিএমএর সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ‘এখন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিনা শুল্কে সুতা আমদানি করা যায়, যা ভবিষ্যতে হয়তো বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে আমাদের উচিত হবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় বসা, খাতভিত্তিক চুক্তি করা, যেন হঠাৎ করে কোনো ক্ষতি মারাত্মক আকার না নেয়।’
সরকারের পক্ষ থেকে অবশ্য আশ্বাস এসেছে। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ‘বাংলাদেশ এখন একটি বড় পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। বিনিয়োগ নীতিমালাগুলো পর্যালোচনা করা হচ্ছে। সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের নবম বৃহত্তম ভোক্তা বাজার হতে যাচ্ছে। এখানে শক্তিশালী কর্মক্ষম জনবল রয়েছে, যা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বড় একটি প্লাস পয়েন্ট।
প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে, শুধু সম্ভাবনার কথা বললে কি বিনিয়োগ আসবে, নাকি বিনিয়োগকারীর চোখে বাংলাদেশকে আরও বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে হবে?
এ সম্মেলনের মূল বার্তা ছিল পরিষ্কার—কাগজে-কলমে নীতির কথা নয়, দরকার নীতির বাস্তবায়ন। সরকারকে বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয় করতে হবে। রাজনৈতিক অস্থিরতা থেকে বেরিয়ে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ঠিক করে এগোতে হবে।
সব মিলিয়ে বলা যায়, বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহ রয়েছে, সক্ষমতা ও বাজার রয়েছে। কিন্তু এ সম্ভাবনা কাজে লাগাতে প্রথমে দূর করতে হবে আস্থার সংকট। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে বাস্তব সমস্যাগুলোকে স্বীকার করে তার সমাধানে সাহসী পদক্ষেপ নিতে হবে; তাহলে সত্যিকারের বিনিয়োগবান্ধব বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব।
অসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
৯ ঘণ্টা আগেপেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি। তার আগেই দাম বাড়তে শুরু করেছে। বাজারে দাম আরও বাড়বে; সেই আশায় কৃষক, ফড়িয়া, ব্যবসায়ী—সবাই সাধ্যমতো পেঁয়াজ ধরে রাখছেন, সুবিধামতো সময়ে ছাড়ছেন অল্প অল্প করে। আর এতেই মোকামে বাড়ছে পণ্যটির দাম, যার প্রভাব পড়ছে পাইকারি ও খুচরা বাজারে।
৯ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্য মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থান বদলে দিতে যাচ্ছে মাতারবাড়ী। বহুল কাঙ্ক্ষিত গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটি এখন আর কাগজে আঁকা স্বপ্ন নয়, সেটি বাস্তবায়নের মোক্ষম বাঁক পেরিয়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছে নির্মাণপর্বে। এ লক্ষ্যে আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জাপানের দুটি
৯ ঘণ্টা আগে৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড় নিয়ে বাংলাদেশ সফর শেষ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। তবে এবারের মিশনে পূর্বের মতো সফরের শেষে ‘স্টাফ লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট’ হয়নি। আইএমএফের এই সিদ্ধান্ত, অর্থাৎ চুক্তি ছাড়াই মিশন শেষ করা, পূর্বের রীতি থেকে একটি বড়
৯ ঘণ্টা আগে