আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশ্বের অধিকাংশ দেশই কোনো না কোনো খাদ্যপণ্যের জন্য আমদানির ওপর নির্ভরশীল। তবে এই নিয়মের ব্যতিক্রম মাত্র দক্ষিণ আমেরিকার ছোট দেশ গায়ানা। নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে, বিশ্বের ১৮৬টি দেশের মধ্যে একমাত্র গায়ানাই এমন দেশ, যা জনগণের চাহিদা পূরণের জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের খাদ্য নিজেই উৎপাদন করে থাকে।
‘নেচার ফুড’ সাময়িকীতে প্রকাশিত এই গবেষণায় বলা হয়েছে, সাতটি প্রধান খাদ্য উপাদান—ফল, সবজি, দুগ্ধজাত পণ্য, মাছ, মাংস, উদ্ভিজ্জ প্রোটিন ও শর্করার উৎস—এই সব কটিতেই স্বয়ংসম্পূর্ণ গায়ানা।
দক্ষিণ আমেরিকার উত্তর-পূর্ব উপকূলে অবস্থিত গায়ানা একটি ছোট, প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ দেশ। এর উত্তর-পশ্চিমে ভেনেজুয়েলা, দক্ষিণে ব্রাজিল, পূর্বে সুরিনাম এবং উত্তরে আটলান্টিক মহাসাগর। ৮ লাখের কিছু বেশি জনসংখ্যার এই দেশ তুলনামূলক কম জনবসতিপূর্ণ এবং বিস্তীর্ণ কৃষিজমির অধিকারী। উর্বর মাটি, প্রচুর বৃষ্টিপাত ও অনুকূল জলবায়ুর কারণে কৃষিকাজ এখানে সহজ এবং উৎপাদনক্ষমতা অনেক বেশি।
গায়ানার অর্থনীতি মূলত কৃষি, খনিজসম্পদ এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তেল ও গ্যাস উত্তোলনের ওপর নির্ভরশীল হলেও খাদ্য উৎপাদনে দেশের দীর্ঘদিনের আত্মনির্ভরশীলতা আন্তর্জাতিক গবেষণায় এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।
গায়ানার প্রধান কৃষিপণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে ধান, আখ, ফলমূল, সবজি এবং মাছ। এখানকার কৃষিকাজ অনেকাংশেই স্থানীয় চাহিদা পূরণের দিকে কেন্দ্রীভূত; ফলে দেশটি সাতটি খাদ্য উপাদানেই স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পেরেছে বলে গবেষকেরা মনে করছেন।
জার্মানির গটিনজেন বিশ্ববিদ্যালয় ও যুক্তরাজ্যের এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা মিলে এই গবেষণা পরিচালনা করেন। গবেষণায় প্রতিটি দেশের খাদ্য উৎপাদনের পরিমাণ এবং সেই দেশের নাগরিকদের পুষ্টির চাহিদা (বিশ্ব প্রকৃতি তহবিলের ‘লাইভওয়েল ডায়েট’-এর মানদণ্ড অনুযায়ী) তুলনা করে দেখা হয়।
বিশ্বব্যাপী ৬৫ শতাংশ দেশ নাগরিকদের চাহিদার তুলনায় বেশি পরিমাণে মাংস ও দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদন করলেও অধিকাংশ দেশেই পুষ্টিকর উদ্ভিজ্জ খাবারের ঘাটতি রয়েছে। মাত্র ২৪ শতাংশ দেশ পর্যাপ্ত পরিমাণে সবজি উৎপাদন করতে পারে। উদ্ভিজ্জ প্রোটিন (যেমন: ডাল, ছোলা, মসুর, বাদাম ও বীজজাতীয় শস্য) ও শর্করার উৎস উৎপাদনে বিশ্বের অর্ধেকের কম দেশ সফল।
গবেষণায় দেখা গেছে, গায়ানা ছাড়াও চীন ও ভিয়েতনাম সাতটি খাদ্য উপাদানের মধ্যে ছয়টিতেই প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। মোট দেশগুলোর মধ্যে প্রতি সাতটির মধ্যে মাত্র একটি দেশ পাঁচটি বা তার বেশি উপাদানে স্বয়ংসম্পূর্ণ।
এদিকে, ইউরোপ ও দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলো তুলনামূলকভাবে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার দিক থেকে এগিয়ে থাকলেও ছোট দ্বীপরাষ্ট্র, আরব উপদ্বীপের দেশগুলো ও নিম্ন আয়ের দেশগুলো খাদ্য আমদানির ওপর অধিক নির্ভরশীল।
সবচেয়ে দুর্বল অবস্থানে আছে আফগানিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইরাক, ম্যাকাও, কাতার ও ইয়েমেন। এই ছয়টি দেশ কোনো একটি খাদ্য উপাদানেও স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়।
গবেষণা প্রতিবেদনের প্রধান লেখক ও গটিনজেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. জোনাস স্টেহল বলেন, ‘স্বয়ংসম্পূর্ণতা কম মানেই খারাপ কিছু নয়। অনেক সময় একটি দেশ প্রাকৃতিকভাবে খাদ্য উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত নয়; যেমন পর্যাপ্ত বৃষ্টি, উর্বর মাটি বা স্থিতিশীল তাপমাত্রার অভাব।’
তিনি বলেন, ‘কোনো কোনো ক্ষেত্রে খাদ্য আমদানি করাই বেশি কার্যকর হতে পারে, যদি অন্য দেশগুলো বেশি দক্ষতার সঙ্গে সেগুলো উৎপাদন করতে পারে।’
তবে ড. স্টেহল সতর্ক করে বলেন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা না থাকলে বৈশ্বিক খাদ্য সরবরাহে হঠাৎ কোনো ধাক্কা (যেমন খরা, যুদ্ধ বা রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা) এলে দেশগুলোর তা সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯ মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর খাদ্য আমদানিনির্ভর দেশগুলোর মধ্যে খাদ্যনিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। একই সঙ্গে জাতীয় খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা নিয়ে আলোচনাও জোরালো হয়েছে।
স্টেহল বলেন, ‘এই নতুন আগ্রহের পেছনে জাতীয়তাবাদী রাজনীতির বাড়বাড়ন্ত এবং বিদেশি নির্ভরতা কমানোর আকাঙ্ক্ষা কাজ করছে।’
তাঁর মতে, ‘জনস্বাস্থ্যের সুরক্ষায় টেকসই ও স্থিতিশীল খাদ্য সরবরাহের ব্যবস্থা গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি।’
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস

বিশ্বের অধিকাংশ দেশই কোনো না কোনো খাদ্যপণ্যের জন্য আমদানির ওপর নির্ভরশীল। তবে এই নিয়মের ব্যতিক্রম মাত্র দক্ষিণ আমেরিকার ছোট দেশ গায়ানা। নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে, বিশ্বের ১৮৬টি দেশের মধ্যে একমাত্র গায়ানাই এমন দেশ, যা জনগণের চাহিদা পূরণের জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের খাদ্য নিজেই উৎপাদন করে থাকে।
‘নেচার ফুড’ সাময়িকীতে প্রকাশিত এই গবেষণায় বলা হয়েছে, সাতটি প্রধান খাদ্য উপাদান—ফল, সবজি, দুগ্ধজাত পণ্য, মাছ, মাংস, উদ্ভিজ্জ প্রোটিন ও শর্করার উৎস—এই সব কটিতেই স্বয়ংসম্পূর্ণ গায়ানা।
দক্ষিণ আমেরিকার উত্তর-পূর্ব উপকূলে অবস্থিত গায়ানা একটি ছোট, প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ দেশ। এর উত্তর-পশ্চিমে ভেনেজুয়েলা, দক্ষিণে ব্রাজিল, পূর্বে সুরিনাম এবং উত্তরে আটলান্টিক মহাসাগর। ৮ লাখের কিছু বেশি জনসংখ্যার এই দেশ তুলনামূলক কম জনবসতিপূর্ণ এবং বিস্তীর্ণ কৃষিজমির অধিকারী। উর্বর মাটি, প্রচুর বৃষ্টিপাত ও অনুকূল জলবায়ুর কারণে কৃষিকাজ এখানে সহজ এবং উৎপাদনক্ষমতা অনেক বেশি।
গায়ানার অর্থনীতি মূলত কৃষি, খনিজসম্পদ এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তেল ও গ্যাস উত্তোলনের ওপর নির্ভরশীল হলেও খাদ্য উৎপাদনে দেশের দীর্ঘদিনের আত্মনির্ভরশীলতা আন্তর্জাতিক গবেষণায় এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।
গায়ানার প্রধান কৃষিপণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে ধান, আখ, ফলমূল, সবজি এবং মাছ। এখানকার কৃষিকাজ অনেকাংশেই স্থানীয় চাহিদা পূরণের দিকে কেন্দ্রীভূত; ফলে দেশটি সাতটি খাদ্য উপাদানেই স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পেরেছে বলে গবেষকেরা মনে করছেন।
জার্মানির গটিনজেন বিশ্ববিদ্যালয় ও যুক্তরাজ্যের এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা মিলে এই গবেষণা পরিচালনা করেন। গবেষণায় প্রতিটি দেশের খাদ্য উৎপাদনের পরিমাণ এবং সেই দেশের নাগরিকদের পুষ্টির চাহিদা (বিশ্ব প্রকৃতি তহবিলের ‘লাইভওয়েল ডায়েট’-এর মানদণ্ড অনুযায়ী) তুলনা করে দেখা হয়।
বিশ্বব্যাপী ৬৫ শতাংশ দেশ নাগরিকদের চাহিদার তুলনায় বেশি পরিমাণে মাংস ও দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদন করলেও অধিকাংশ দেশেই পুষ্টিকর উদ্ভিজ্জ খাবারের ঘাটতি রয়েছে। মাত্র ২৪ শতাংশ দেশ পর্যাপ্ত পরিমাণে সবজি উৎপাদন করতে পারে। উদ্ভিজ্জ প্রোটিন (যেমন: ডাল, ছোলা, মসুর, বাদাম ও বীজজাতীয় শস্য) ও শর্করার উৎস উৎপাদনে বিশ্বের অর্ধেকের কম দেশ সফল।
গবেষণায় দেখা গেছে, গায়ানা ছাড়াও চীন ও ভিয়েতনাম সাতটি খাদ্য উপাদানের মধ্যে ছয়টিতেই প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। মোট দেশগুলোর মধ্যে প্রতি সাতটির মধ্যে মাত্র একটি দেশ পাঁচটি বা তার বেশি উপাদানে স্বয়ংসম্পূর্ণ।
এদিকে, ইউরোপ ও দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলো তুলনামূলকভাবে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার দিক থেকে এগিয়ে থাকলেও ছোট দ্বীপরাষ্ট্র, আরব উপদ্বীপের দেশগুলো ও নিম্ন আয়ের দেশগুলো খাদ্য আমদানির ওপর অধিক নির্ভরশীল।
সবচেয়ে দুর্বল অবস্থানে আছে আফগানিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইরাক, ম্যাকাও, কাতার ও ইয়েমেন। এই ছয়টি দেশ কোনো একটি খাদ্য উপাদানেও স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়।
গবেষণা প্রতিবেদনের প্রধান লেখক ও গটিনজেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. জোনাস স্টেহল বলেন, ‘স্বয়ংসম্পূর্ণতা কম মানেই খারাপ কিছু নয়। অনেক সময় একটি দেশ প্রাকৃতিকভাবে খাদ্য উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত নয়; যেমন পর্যাপ্ত বৃষ্টি, উর্বর মাটি বা স্থিতিশীল তাপমাত্রার অভাব।’
তিনি বলেন, ‘কোনো কোনো ক্ষেত্রে খাদ্য আমদানি করাই বেশি কার্যকর হতে পারে, যদি অন্য দেশগুলো বেশি দক্ষতার সঙ্গে সেগুলো উৎপাদন করতে পারে।’
তবে ড. স্টেহল সতর্ক করে বলেন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা না থাকলে বৈশ্বিক খাদ্য সরবরাহে হঠাৎ কোনো ধাক্কা (যেমন খরা, যুদ্ধ বা রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা) এলে দেশগুলোর তা সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯ মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর খাদ্য আমদানিনির্ভর দেশগুলোর মধ্যে খাদ্যনিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। একই সঙ্গে জাতীয় খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা নিয়ে আলোচনাও জোরালো হয়েছে।
স্টেহল বলেন, ‘এই নতুন আগ্রহের পেছনে জাতীয়তাবাদী রাজনীতির বাড়বাড়ন্ত এবং বিদেশি নির্ভরতা কমানোর আকাঙ্ক্ষা কাজ করছে।’
তাঁর মতে, ‘জনস্বাস্থ্যের সুরক্ষায় টেকসই ও স্থিতিশীল খাদ্য সরবরাহের ব্যবস্থা গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি।’
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশ্বের অধিকাংশ দেশই কোনো না কোনো খাদ্যপণ্যের জন্য আমদানির ওপর নির্ভরশীল। তবে এই নিয়মের ব্যতিক্রম মাত্র দক্ষিণ আমেরিকার ছোট দেশ গায়ানা। নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে, বিশ্বের ১৮৬টি দেশের মধ্যে একমাত্র গায়ানাই এমন দেশ, যা জনগণের চাহিদা পূরণের জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের খাদ্য নিজেই উৎপাদন করে থাকে।
‘নেচার ফুড’ সাময়িকীতে প্রকাশিত এই গবেষণায় বলা হয়েছে, সাতটি প্রধান খাদ্য উপাদান—ফল, সবজি, দুগ্ধজাত পণ্য, মাছ, মাংস, উদ্ভিজ্জ প্রোটিন ও শর্করার উৎস—এই সব কটিতেই স্বয়ংসম্পূর্ণ গায়ানা।
দক্ষিণ আমেরিকার উত্তর-পূর্ব উপকূলে অবস্থিত গায়ানা একটি ছোট, প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ দেশ। এর উত্তর-পশ্চিমে ভেনেজুয়েলা, দক্ষিণে ব্রাজিল, পূর্বে সুরিনাম এবং উত্তরে আটলান্টিক মহাসাগর। ৮ লাখের কিছু বেশি জনসংখ্যার এই দেশ তুলনামূলক কম জনবসতিপূর্ণ এবং বিস্তীর্ণ কৃষিজমির অধিকারী। উর্বর মাটি, প্রচুর বৃষ্টিপাত ও অনুকূল জলবায়ুর কারণে কৃষিকাজ এখানে সহজ এবং উৎপাদনক্ষমতা অনেক বেশি।
গায়ানার অর্থনীতি মূলত কৃষি, খনিজসম্পদ এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তেল ও গ্যাস উত্তোলনের ওপর নির্ভরশীল হলেও খাদ্য উৎপাদনে দেশের দীর্ঘদিনের আত্মনির্ভরশীলতা আন্তর্জাতিক গবেষণায় এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।
গায়ানার প্রধান কৃষিপণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে ধান, আখ, ফলমূল, সবজি এবং মাছ। এখানকার কৃষিকাজ অনেকাংশেই স্থানীয় চাহিদা পূরণের দিকে কেন্দ্রীভূত; ফলে দেশটি সাতটি খাদ্য উপাদানেই স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পেরেছে বলে গবেষকেরা মনে করছেন।
জার্মানির গটিনজেন বিশ্ববিদ্যালয় ও যুক্তরাজ্যের এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা মিলে এই গবেষণা পরিচালনা করেন। গবেষণায় প্রতিটি দেশের খাদ্য উৎপাদনের পরিমাণ এবং সেই দেশের নাগরিকদের পুষ্টির চাহিদা (বিশ্ব প্রকৃতি তহবিলের ‘লাইভওয়েল ডায়েট’-এর মানদণ্ড অনুযায়ী) তুলনা করে দেখা হয়।
বিশ্বব্যাপী ৬৫ শতাংশ দেশ নাগরিকদের চাহিদার তুলনায় বেশি পরিমাণে মাংস ও দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদন করলেও অধিকাংশ দেশেই পুষ্টিকর উদ্ভিজ্জ খাবারের ঘাটতি রয়েছে। মাত্র ২৪ শতাংশ দেশ পর্যাপ্ত পরিমাণে সবজি উৎপাদন করতে পারে। উদ্ভিজ্জ প্রোটিন (যেমন: ডাল, ছোলা, মসুর, বাদাম ও বীজজাতীয় শস্য) ও শর্করার উৎস উৎপাদনে বিশ্বের অর্ধেকের কম দেশ সফল।
গবেষণায় দেখা গেছে, গায়ানা ছাড়াও চীন ও ভিয়েতনাম সাতটি খাদ্য উপাদানের মধ্যে ছয়টিতেই প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। মোট দেশগুলোর মধ্যে প্রতি সাতটির মধ্যে মাত্র একটি দেশ পাঁচটি বা তার বেশি উপাদানে স্বয়ংসম্পূর্ণ।
এদিকে, ইউরোপ ও দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলো তুলনামূলকভাবে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার দিক থেকে এগিয়ে থাকলেও ছোট দ্বীপরাষ্ট্র, আরব উপদ্বীপের দেশগুলো ও নিম্ন আয়ের দেশগুলো খাদ্য আমদানির ওপর অধিক নির্ভরশীল।
সবচেয়ে দুর্বল অবস্থানে আছে আফগানিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইরাক, ম্যাকাও, কাতার ও ইয়েমেন। এই ছয়টি দেশ কোনো একটি খাদ্য উপাদানেও স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়।
গবেষণা প্রতিবেদনের প্রধান লেখক ও গটিনজেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. জোনাস স্টেহল বলেন, ‘স্বয়ংসম্পূর্ণতা কম মানেই খারাপ কিছু নয়। অনেক সময় একটি দেশ প্রাকৃতিকভাবে খাদ্য উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত নয়; যেমন পর্যাপ্ত বৃষ্টি, উর্বর মাটি বা স্থিতিশীল তাপমাত্রার অভাব।’
তিনি বলেন, ‘কোনো কোনো ক্ষেত্রে খাদ্য আমদানি করাই বেশি কার্যকর হতে পারে, যদি অন্য দেশগুলো বেশি দক্ষতার সঙ্গে সেগুলো উৎপাদন করতে পারে।’
তবে ড. স্টেহল সতর্ক করে বলেন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা না থাকলে বৈশ্বিক খাদ্য সরবরাহে হঠাৎ কোনো ধাক্কা (যেমন খরা, যুদ্ধ বা রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা) এলে দেশগুলোর তা সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯ মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর খাদ্য আমদানিনির্ভর দেশগুলোর মধ্যে খাদ্যনিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। একই সঙ্গে জাতীয় খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা নিয়ে আলোচনাও জোরালো হয়েছে।
স্টেহল বলেন, ‘এই নতুন আগ্রহের পেছনে জাতীয়তাবাদী রাজনীতির বাড়বাড়ন্ত এবং বিদেশি নির্ভরতা কমানোর আকাঙ্ক্ষা কাজ করছে।’
তাঁর মতে, ‘জনস্বাস্থ্যের সুরক্ষায় টেকসই ও স্থিতিশীল খাদ্য সরবরাহের ব্যবস্থা গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি।’
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস

বিশ্বের অধিকাংশ দেশই কোনো না কোনো খাদ্যপণ্যের জন্য আমদানির ওপর নির্ভরশীল। তবে এই নিয়মের ব্যতিক্রম মাত্র দক্ষিণ আমেরিকার ছোট দেশ গায়ানা। নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে, বিশ্বের ১৮৬টি দেশের মধ্যে একমাত্র গায়ানাই এমন দেশ, যা জনগণের চাহিদা পূরণের জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের খাদ্য নিজেই উৎপাদন করে থাকে।
‘নেচার ফুড’ সাময়িকীতে প্রকাশিত এই গবেষণায় বলা হয়েছে, সাতটি প্রধান খাদ্য উপাদান—ফল, সবজি, দুগ্ধজাত পণ্য, মাছ, মাংস, উদ্ভিজ্জ প্রোটিন ও শর্করার উৎস—এই সব কটিতেই স্বয়ংসম্পূর্ণ গায়ানা।
দক্ষিণ আমেরিকার উত্তর-পূর্ব উপকূলে অবস্থিত গায়ানা একটি ছোট, প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ দেশ। এর উত্তর-পশ্চিমে ভেনেজুয়েলা, দক্ষিণে ব্রাজিল, পূর্বে সুরিনাম এবং উত্তরে আটলান্টিক মহাসাগর। ৮ লাখের কিছু বেশি জনসংখ্যার এই দেশ তুলনামূলক কম জনবসতিপূর্ণ এবং বিস্তীর্ণ কৃষিজমির অধিকারী। উর্বর মাটি, প্রচুর বৃষ্টিপাত ও অনুকূল জলবায়ুর কারণে কৃষিকাজ এখানে সহজ এবং উৎপাদনক্ষমতা অনেক বেশি।
গায়ানার অর্থনীতি মূলত কৃষি, খনিজসম্পদ এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তেল ও গ্যাস উত্তোলনের ওপর নির্ভরশীল হলেও খাদ্য উৎপাদনে দেশের দীর্ঘদিনের আত্মনির্ভরশীলতা আন্তর্জাতিক গবেষণায় এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।
গায়ানার প্রধান কৃষিপণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে ধান, আখ, ফলমূল, সবজি এবং মাছ। এখানকার কৃষিকাজ অনেকাংশেই স্থানীয় চাহিদা পূরণের দিকে কেন্দ্রীভূত; ফলে দেশটি সাতটি খাদ্য উপাদানেই স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পেরেছে বলে গবেষকেরা মনে করছেন।
জার্মানির গটিনজেন বিশ্ববিদ্যালয় ও যুক্তরাজ্যের এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা মিলে এই গবেষণা পরিচালনা করেন। গবেষণায় প্রতিটি দেশের খাদ্য উৎপাদনের পরিমাণ এবং সেই দেশের নাগরিকদের পুষ্টির চাহিদা (বিশ্ব প্রকৃতি তহবিলের ‘লাইভওয়েল ডায়েট’-এর মানদণ্ড অনুযায়ী) তুলনা করে দেখা হয়।
বিশ্বব্যাপী ৬৫ শতাংশ দেশ নাগরিকদের চাহিদার তুলনায় বেশি পরিমাণে মাংস ও দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদন করলেও অধিকাংশ দেশেই পুষ্টিকর উদ্ভিজ্জ খাবারের ঘাটতি রয়েছে। মাত্র ২৪ শতাংশ দেশ পর্যাপ্ত পরিমাণে সবজি উৎপাদন করতে পারে। উদ্ভিজ্জ প্রোটিন (যেমন: ডাল, ছোলা, মসুর, বাদাম ও বীজজাতীয় শস্য) ও শর্করার উৎস উৎপাদনে বিশ্বের অর্ধেকের কম দেশ সফল।
গবেষণায় দেখা গেছে, গায়ানা ছাড়াও চীন ও ভিয়েতনাম সাতটি খাদ্য উপাদানের মধ্যে ছয়টিতেই প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। মোট দেশগুলোর মধ্যে প্রতি সাতটির মধ্যে মাত্র একটি দেশ পাঁচটি বা তার বেশি উপাদানে স্বয়ংসম্পূর্ণ।
এদিকে, ইউরোপ ও দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলো তুলনামূলকভাবে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার দিক থেকে এগিয়ে থাকলেও ছোট দ্বীপরাষ্ট্র, আরব উপদ্বীপের দেশগুলো ও নিম্ন আয়ের দেশগুলো খাদ্য আমদানির ওপর অধিক নির্ভরশীল।
সবচেয়ে দুর্বল অবস্থানে আছে আফগানিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইরাক, ম্যাকাও, কাতার ও ইয়েমেন। এই ছয়টি দেশ কোনো একটি খাদ্য উপাদানেও স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়।
গবেষণা প্রতিবেদনের প্রধান লেখক ও গটিনজেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. জোনাস স্টেহল বলেন, ‘স্বয়ংসম্পূর্ণতা কম মানেই খারাপ কিছু নয়। অনেক সময় একটি দেশ প্রাকৃতিকভাবে খাদ্য উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত নয়; যেমন পর্যাপ্ত বৃষ্টি, উর্বর মাটি বা স্থিতিশীল তাপমাত্রার অভাব।’
তিনি বলেন, ‘কোনো কোনো ক্ষেত্রে খাদ্য আমদানি করাই বেশি কার্যকর হতে পারে, যদি অন্য দেশগুলো বেশি দক্ষতার সঙ্গে সেগুলো উৎপাদন করতে পারে।’
তবে ড. স্টেহল সতর্ক করে বলেন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা না থাকলে বৈশ্বিক খাদ্য সরবরাহে হঠাৎ কোনো ধাক্কা (যেমন খরা, যুদ্ধ বা রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা) এলে দেশগুলোর তা সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯ মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর খাদ্য আমদানিনির্ভর দেশগুলোর মধ্যে খাদ্যনিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। একই সঙ্গে জাতীয় খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা নিয়ে আলোচনাও জোরালো হয়েছে।
স্টেহল বলেন, ‘এই নতুন আগ্রহের পেছনে জাতীয়তাবাদী রাজনীতির বাড়বাড়ন্ত এবং বিদেশি নির্ভরতা কমানোর আকাঙ্ক্ষা কাজ করছে।’
তাঁর মতে, ‘জনস্বাস্থ্যের সুরক্ষায় টেকসই ও স্থিতিশীল খাদ্য সরবরাহের ব্যবস্থা গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি।’
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯ মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর খাদ্য আমদানিনির্ভর দেশগুলোর মধ্যে খাদ্যনিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। একই সঙ্গে জাতীয় খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা নিয়ে আলোচনাও জোরালো হয়েছে।
২৫ মে ২০২৫
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯ মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর খাদ্য আমদানিনির্ভর দেশগুলোর মধ্যে খাদ্যনিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। একই সঙ্গে জাতীয় খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা নিয়ে আলোচনাও জোরালো হয়েছে।
২৫ মে ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯ মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর খাদ্য আমদানিনির্ভর দেশগুলোর মধ্যে খাদ্যনিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। একই সঙ্গে জাতীয় খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা নিয়ে আলোচনাও জোরালো হয়েছে।
২৫ মে ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯ মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর খাদ্য আমদানিনির্ভর দেশগুলোর মধ্যে খাদ্যনিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। একই সঙ্গে জাতীয় খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা নিয়ে আলোচনাও জোরালো হয়েছে।
২৫ মে ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে