নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট

সিলেটের বিয়ানীবাজার ও মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার পাঁচ সীমান্ত এলাকা দিয়ে ১৫৩ জনকে পুশ ইন করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। আজ রোববার ভোরে বিয়ানীবাজারের একটি ও বড়লেখার চার সীমান্ত এলাকায় তাদের পুশ ইন করা হয়। বিয়ানীবাজার, বড়লেখা উপজেলা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ৫২ (বিয়ানীবাজার) ব্যাটালিয়নের অধীনে রয়েছে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় বিয়ানীবাজার ব্যাটালিয়নের জোয়ানরা ১৫৩ জনকে আটক করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আজ দুপুর দেড়টার দিকে তাদের বিয়ানীবাজার ও বড়লেখা থানায় হস্তান্তর করা হয়।
আজ সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিজিবির ৫২ ব্যাটালিয়নের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মেহেদী হাসান। তিনি বলেন, বিয়ানীবাজারের নয়াগ্রাম সীমান্তে ৩২ জন, বড়লেখার লাতু সীমান্তে ৭৯ জন ও পাল্লাথল, নিউ পাল্লাথল সীমান্তে ৪২ জনকে পুশ ইন করে বিএসএফ। আগে থেকেই বিজিবি তৎপর থাকায় সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিওপি ক্যাম্প জোয়ানরা ১৫৩ জনকে আটক করেছেন। তাদের মধ্যে ৩২ জনকে বিয়ানীবাজার ও ১২১ জনকে বড়খেলা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিরা সবাই বাংলাদেশের কুড়িগ্রামের বাসিন্দা। তারা বিভিন্ন সময় ভারতে গিয়ে কাজ করছিল। ৪ মে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে অভিযান চালিয়ে এদের আটক করে সেখানকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তারপর কিছু এদিকে আর কিছু ত্রিপুরার দিকে পুশ ইন করছে। পুশ ইন ঠেকাতে বিজিবি তৎপর রয়েছে।
সীমান্ত দিয়ে বিএসএফের পুশ ইনে সিলেট ঢুকেছেন সুফিয়ান আলী। তিনি বলেন, তাঁরা সবাই ভারতের রাজস্থানের একটি ইটভাটার শ্রমিক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাঁরা প্রায় ১৫ বছর আগে ভারতে পাড়ি জমান। ২ মে কর্মস্থল থেকে তাঁদের আটক করা হয়। এরপর ৩ দিন আগে হেলিকপ্টারে করে তাঁদের গৌহাটি বিমানবন্দরে নিয়ে আসা হয়। সেখানে তাঁদের প্রত্যেকের সঙ্গে থাকা টাকা-পয়সা, মোবাইল ফোন, কাপড়-চোপড় রেখে দেয় ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। তাঁদের সঙ্গে অমানবিক আচরণ করে তারা। অনেককে খাবার পর্যন্ত দেওয়া হয়নি।
বিয়ানীবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আশরাফ উজ্জামান ও বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাশেম সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিজিবি কর্তৃক হস্তান্তর করা নারী-শিশুসহ ১৫৩ জনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আদালত সম্ভবত তাদের সেইফ কাস্টডিতে দিবেন। পরে অভিভাবকদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হবে।

সিলেটের বিয়ানীবাজার ও মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার পাঁচ সীমান্ত এলাকা দিয়ে ১৫৩ জনকে পুশ ইন করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। আজ রোববার ভোরে বিয়ানীবাজারের একটি ও বড়লেখার চার সীমান্ত এলাকায় তাদের পুশ ইন করা হয়। বিয়ানীবাজার, বড়লেখা উপজেলা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ৫২ (বিয়ানীবাজার) ব্যাটালিয়নের অধীনে রয়েছে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় বিয়ানীবাজার ব্যাটালিয়নের জোয়ানরা ১৫৩ জনকে আটক করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আজ দুপুর দেড়টার দিকে তাদের বিয়ানীবাজার ও বড়লেখা থানায় হস্তান্তর করা হয়।
আজ সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিজিবির ৫২ ব্যাটালিয়নের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মেহেদী হাসান। তিনি বলেন, বিয়ানীবাজারের নয়াগ্রাম সীমান্তে ৩২ জন, বড়লেখার লাতু সীমান্তে ৭৯ জন ও পাল্লাথল, নিউ পাল্লাথল সীমান্তে ৪২ জনকে পুশ ইন করে বিএসএফ। আগে থেকেই বিজিবি তৎপর থাকায় সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিওপি ক্যাম্প জোয়ানরা ১৫৩ জনকে আটক করেছেন। তাদের মধ্যে ৩২ জনকে বিয়ানীবাজার ও ১২১ জনকে বড়খেলা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিরা সবাই বাংলাদেশের কুড়িগ্রামের বাসিন্দা। তারা বিভিন্ন সময় ভারতে গিয়ে কাজ করছিল। ৪ মে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে অভিযান চালিয়ে এদের আটক করে সেখানকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তারপর কিছু এদিকে আর কিছু ত্রিপুরার দিকে পুশ ইন করছে। পুশ ইন ঠেকাতে বিজিবি তৎপর রয়েছে।
সীমান্ত দিয়ে বিএসএফের পুশ ইনে সিলেট ঢুকেছেন সুফিয়ান আলী। তিনি বলেন, তাঁরা সবাই ভারতের রাজস্থানের একটি ইটভাটার শ্রমিক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাঁরা প্রায় ১৫ বছর আগে ভারতে পাড়ি জমান। ২ মে কর্মস্থল থেকে তাঁদের আটক করা হয়। এরপর ৩ দিন আগে হেলিকপ্টারে করে তাঁদের গৌহাটি বিমানবন্দরে নিয়ে আসা হয়। সেখানে তাঁদের প্রত্যেকের সঙ্গে থাকা টাকা-পয়সা, মোবাইল ফোন, কাপড়-চোপড় রেখে দেয় ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। তাঁদের সঙ্গে অমানবিক আচরণ করে তারা। অনেককে খাবার পর্যন্ত দেওয়া হয়নি।
বিয়ানীবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আশরাফ উজ্জামান ও বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাশেম সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিজিবি কর্তৃক হস্তান্তর করা নারী-শিশুসহ ১৫৩ জনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আদালত সম্ভবত তাদের সেইফ কাস্টডিতে দিবেন। পরে অভিভাবকদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২৮ মিনিট আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়।
২ ঘণ্টা আগে