সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি

১৫ বছর পর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-৪ আসনে (সুনামগঞ্জ সদর-বিশ্বম্ভরপুর) নৌকা প্রতীকের প্রার্থী পেল ভোটারেরা। এর আগে তিনটি নির্বাচনে আসনটি জোটের শরিক জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেয় আওয়ামী লীগ। দীর্ঘদিন জেলার গুরুত্বপূর্ণ এ আসনটি হাতছাড়া থাকায় হতাশ ছিলেন দলের তৃণমূলের নেতা কর্মীরা।
এবার নেতা কর্মীদের মনোভাব বুঝে আসনটিতে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিককে মনোনয়ন দেয় আওয়ামী লীগ। তবে জোটগত কারণে বিষয়টি ঝুলে ছিল আজ রোববার ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত। শেষ পর্যন্ত আসনটি শরিক দলকে ছাড় না দেওয়ায় নির্বাচনে তিনি নৌকা প্রতীকেই লড়বেন।
এর আগে ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ওই আসনে জাপার বেগম মমতাজ ইকবাল লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হন। ২০০৯ সনে তিনি মারা গেলে উপনির্বাচনে জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মো. মতিউর রহমান নির্বাচিত হন।
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে যুবলীগ থেকে পদত্যাগ করে জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন অ্যাডভোকেট পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ। পরে তিনি জাপার মনোনয়ন নিয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এমপি নির্বাচিত হন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি মহাজোট প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হন।
নির্বাচন অফিসের তথ্যানুযায়ী, সুনামগঞ্জ সদর-বিশ্বম্ভরপুর নিয়ে বিস্তৃত আসনটিতে মোট ভোটার সংখ্যা তিন লাখ ৪৪ হাজার ৪২৭। এর মধ্যে পুরুষ এক লাখ ৭৪ হাজার ৭৯৩ জন এবং নারী ভোটার এক লাখ ৬৯ হাজার ৬৩৪ জন। ১১২টি ভোট কেন্দ্রের আসনটিতে দুটি উপজেলা, একটি পৌরসভা ১৪টি ইউনিয়ন রয়েছে।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নোমান বখত পলিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুনামগঞ্জ-৪ আসন নিয়ে আমাদের চিন্তা বেশি ছিল। কারণ ১৫ বছর জোটবদ্ধ হয়ে থাকায় দলীয় নেতা কর্মীরা কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল। জেলার বাকি চারটি আসনে আওয়ামী লীগের উন্নয়নের জোয়ার বইলেও এ আসনটিতে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন হয়নি। এবার নৌকা প্রতীকের প্রার্থী পাওয়ায় আমরা তৃণমূলের নেতা কর্মীরা খুশি।’
এদিকে জেলার পাঁচটি সংসদীয় আসনে আজ রোববার প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন চারজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।
তারা হলেন, সুনামগঞ্জ-১ আসনে বিকল্পধারার প্রার্থী মো. রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-৩ আসনে জাকের পার্টির প্রার্থী মো. নজরুল ইসলাম, সুনামগঞ্জ-৪ আসনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল–জাসদের প্রার্থী আবু তাহের মো. রুহুল আমিন এবং সুনামগঞ্জ-৫ আসনে জাকের পার্টির প্রার্থী শেখ ইয়াকুব আলী।

১৫ বছর পর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-৪ আসনে (সুনামগঞ্জ সদর-বিশ্বম্ভরপুর) নৌকা প্রতীকের প্রার্থী পেল ভোটারেরা। এর আগে তিনটি নির্বাচনে আসনটি জোটের শরিক জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেয় আওয়ামী লীগ। দীর্ঘদিন জেলার গুরুত্বপূর্ণ এ আসনটি হাতছাড়া থাকায় হতাশ ছিলেন দলের তৃণমূলের নেতা কর্মীরা।
এবার নেতা কর্মীদের মনোভাব বুঝে আসনটিতে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিককে মনোনয়ন দেয় আওয়ামী লীগ। তবে জোটগত কারণে বিষয়টি ঝুলে ছিল আজ রোববার ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত। শেষ পর্যন্ত আসনটি শরিক দলকে ছাড় না দেওয়ায় নির্বাচনে তিনি নৌকা প্রতীকেই লড়বেন।
এর আগে ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ওই আসনে জাপার বেগম মমতাজ ইকবাল লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হন। ২০০৯ সনে তিনি মারা গেলে উপনির্বাচনে জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মো. মতিউর রহমান নির্বাচিত হন।
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে যুবলীগ থেকে পদত্যাগ করে জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন অ্যাডভোকেট পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ। পরে তিনি জাপার মনোনয়ন নিয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এমপি নির্বাচিত হন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি মহাজোট প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হন।
নির্বাচন অফিসের তথ্যানুযায়ী, সুনামগঞ্জ সদর-বিশ্বম্ভরপুর নিয়ে বিস্তৃত আসনটিতে মোট ভোটার সংখ্যা তিন লাখ ৪৪ হাজার ৪২৭। এর মধ্যে পুরুষ এক লাখ ৭৪ হাজার ৭৯৩ জন এবং নারী ভোটার এক লাখ ৬৯ হাজার ৬৩৪ জন। ১১২টি ভোট কেন্দ্রের আসনটিতে দুটি উপজেলা, একটি পৌরসভা ১৪টি ইউনিয়ন রয়েছে।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নোমান বখত পলিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুনামগঞ্জ-৪ আসন নিয়ে আমাদের চিন্তা বেশি ছিল। কারণ ১৫ বছর জোটবদ্ধ হয়ে থাকায় দলীয় নেতা কর্মীরা কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল। জেলার বাকি চারটি আসনে আওয়ামী লীগের উন্নয়নের জোয়ার বইলেও এ আসনটিতে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন হয়নি। এবার নৌকা প্রতীকের প্রার্থী পাওয়ায় আমরা তৃণমূলের নেতা কর্মীরা খুশি।’
এদিকে জেলার পাঁচটি সংসদীয় আসনে আজ রোববার প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন চারজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।
তারা হলেন, সুনামগঞ্জ-১ আসনে বিকল্পধারার প্রার্থী মো. রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-৩ আসনে জাকের পার্টির প্রার্থী মো. নজরুল ইসলাম, সুনামগঞ্জ-৪ আসনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল–জাসদের প্রার্থী আবু তাহের মো. রুহুল আমিন এবং সুনামগঞ্জ-৫ আসনে জাকের পার্টির প্রার্থী শেখ ইয়াকুব আলী।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৩ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে