গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধি

সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার চার ইউনিয়নের প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে উৎসবমুখর পরিবেশে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হলেও তার আগেই ভোটাররা কেন্দ্রে এসে লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে থাকেন।
গোয়াইনঘাটের সদর ইউনিয়ন, পূর্ব জাফলং, পশ্চিম জাফলং ও মধ্য জাফলং ইউনিয়নে ইভিএমে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
সকাল ১১টায় পূর্ব জাফলং ইউনিয়নের আমির মিয়া স্কুল গিয়ে দেখা যায়, ভোটারদের দীর্ঘ সারি। বেশ উৎসাহ-উদ্দীপনায় ভোট দেন। ভোটকেন্দ্রের বাইরে ও ভেতরে উপস্থিত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরাও সতর্ক অবস্থানে ছিল। তবে পুরুষ ভোটারদের চেয়ে নারী ভোটারদের উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়। তবে একাধিক ভোটারদের অভিযোগ, দীর্ঘ সময় তাঁদের সরি বদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়।
ভোটার রিনা বেগম বলেন, ‘সকাল ৮টা থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলাম। পরে ১০টায় ভোট দিই। তবে ভোটের পরিবেশ ভালো ছিল।’
ভোট দিয়ে বের হওয়ার সময় কথা হয় ভোটার সালাহ উদ্দিনের (২৭) সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘মেশিনের মাধ্যমে এই প্রথম ভোট দেওয়ার অভিজ্ঞতা। ভালোই লাগছে। তবে লাইনে অনেক সময় দাঁড়িয়ে ছিলাম। প্রথমে বিরক্তি লাগলেও ভোট দিতে পেরে ভালোই লাগছে।’
মধ্য জাফলং ইউনিয়নের রাধানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দিতে আসা নাজমুল হোসেন (৪৭) বলেন, ‘ভোটের পরিবেশ শান্ত। ইভিএমের মাধ্যমে ভোট দিতে সময়ও তেমন বেশি লাগেনি।’
জাফলং আমির মিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভোট কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা জামাল খাঁন বলেন, এই কেন্দ্রে ৩ হাজার ৩৫৫ জন ভোটার রয়েছেন। এখানে সকাল থেকেই শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ চলে। ভোটাররা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দেন।
এদিকে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণের জন্য উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়। গোয়াইনঘাটের চার ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ২৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার চার ইউনিয়নের প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে উৎসবমুখর পরিবেশে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হলেও তার আগেই ভোটাররা কেন্দ্রে এসে লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে থাকেন।
গোয়াইনঘাটের সদর ইউনিয়ন, পূর্ব জাফলং, পশ্চিম জাফলং ও মধ্য জাফলং ইউনিয়নে ইভিএমে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
সকাল ১১টায় পূর্ব জাফলং ইউনিয়নের আমির মিয়া স্কুল গিয়ে দেখা যায়, ভোটারদের দীর্ঘ সারি। বেশ উৎসাহ-উদ্দীপনায় ভোট দেন। ভোটকেন্দ্রের বাইরে ও ভেতরে উপস্থিত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরাও সতর্ক অবস্থানে ছিল। তবে পুরুষ ভোটারদের চেয়ে নারী ভোটারদের উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়। তবে একাধিক ভোটারদের অভিযোগ, দীর্ঘ সময় তাঁদের সরি বদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়।
ভোটার রিনা বেগম বলেন, ‘সকাল ৮টা থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলাম। পরে ১০টায় ভোট দিই। তবে ভোটের পরিবেশ ভালো ছিল।’
ভোট দিয়ে বের হওয়ার সময় কথা হয় ভোটার সালাহ উদ্দিনের (২৭) সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘মেশিনের মাধ্যমে এই প্রথম ভোট দেওয়ার অভিজ্ঞতা। ভালোই লাগছে। তবে লাইনে অনেক সময় দাঁড়িয়ে ছিলাম। প্রথমে বিরক্তি লাগলেও ভোট দিতে পেরে ভালোই লাগছে।’
মধ্য জাফলং ইউনিয়নের রাধানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দিতে আসা নাজমুল হোসেন (৪৭) বলেন, ‘ভোটের পরিবেশ শান্ত। ইভিএমের মাধ্যমে ভোট দিতে সময়ও তেমন বেশি লাগেনি।’
জাফলং আমির মিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভোট কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা জামাল খাঁন বলেন, এই কেন্দ্রে ৩ হাজার ৩৫৫ জন ভোটার রয়েছেন। এখানে সকাল থেকেই শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ চলে। ভোটাররা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দেন।
এদিকে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণের জন্য উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়। গোয়াইনঘাটের চার ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ২৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৮ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে