জসিম উদ্দিন, নীলফামারী

নীলফামারীর সৈয়দপুরের প্রত্যন্ত গ্রামের কৃষক অহিদুল ইসলাম উন্নত জাতের টমেটো আবাদে মিলছে আশানুরূপ ফলন। তিনি এ টমেটো চাষাবাদে তাঁর ব্যয়ের তিন থেকে চারগুণ বেশি লাভের আশা করছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের দক্ষিণ অসুরখাই সরকারপাড়া গ্রামের কৃষক অহিদুল ইসলাম। বর্তমানে তিনি একজন জনপ্রতিনিধিও। তাঁর বাড়ি সংলগ্ন ২০ শতক জমিতে উচ্চমূল্য ও নিরাপদ সবজি উৎপাদন প্রদর্শনী প্লটে উন্নত বাহুবলী জাতের টমেটো আবাদ করেছেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের রংপুর বিভাগ কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের আর্থিক সহযোগিতায় ওই টমেটো আবাদ করা হয়েছে।
উল্লিখিত প্রকল্প থেকে কৃষক অহিদুল ইসলামকে টমেটো চাষের প্রয়োজনীয় বীজ ও সার সরবরাহ করা হয়। বিগত ২০২২ সালের ১০ নভেম্বর জমিতে ওই টমেটোর চারা রোপণ করেন তিনি। কৃষক অহিদুল ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের সার্বিক পরিচর্যায় এবং সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের দিকনির্দেশনা ও তদারকিতে চারা রোপণে পর নির্দিষ্ট সময়ে টমেটো খেতে ফলন আসেন।
বিপুলসংখ্যক টমেটো ধরেছে প্রতিটি টমেটো গাছে। আর এরপর ৪০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে গাছের টমেটোগুলো খাবার উপযোগী হয়ে উঠে। সেই থেকে কৃষক অহিদুল প্রতি সপ্তাহে দুই দিন করে খেত থেকে টমেটো উত্তোলন করে বাজারে বিক্রি করে আসছেন। খেত থেকে ২০০ কেজিরও বেশি টমেটো মিলছে একদিনেই।
আজ শুক্রবার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, কৃষক অহিদুলে খেত থেকে পরিবারের সদস্যরা টমেটো তুলছেন। গাছ থেকে টমেটো তুলে প্লাস্টিকের ক্যারেটে রাখা হচ্ছে। ওই দিন তাঁর খেত থেকে টমেটো তুলে সেসব ১১টি প্লাস্টিকের ক্যারেটে ভর্তি করা হয়েছে। প্রতিটি ক্যারেটে ২১–২২ কেজি করে টমেটো রয়েছে। সে হিসেবে ওই দিন প্রায় ২৩০ কেজি থেকে ২৪০ কেজি পর্যন্ত টমেটো মিলেছে তাঁর খেত থেকে।
কৃষক অহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, টমেটো আবাদে জৈব সার ব্যবহার করা হয়। কোনো রকম রাসায়নিক সার কিংবা কীটনাশক ব্যবহার করা হয়নি। আর পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে টমেটো খেত বাঁচাতে ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করেছেন। তাঁর ২০ শতক জমিতে টমেটো চাষে ২০ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে। তিনি প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকার টমেটো বাজারে বিক্রি করেছেন ইতিমধ্যে। আর তাঁর টমেটো খেত থেকে চলতি মার্চ ও আগামী এপ্রিল মাস পর্যন্ত টমেটোর ফলন এবং টমেটো আবাদের খরচের চেয়ে ৪–৫ গুন টাকা বেশি টাকার টমেটো বিক্রি করে আসবে বলে আশা করছেন তিনি।
সম্প্রতি কৃষক অহিদুলের টমেটো খেত পরিদর্শন করেছেন রংপুর বিভাগ কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়ন প্রকল্পের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটেড ডিরেক্টর ড. মো. আব্দুস সালাম, ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (আইএসডিবি) ঢাকা রিজিয়ন হাব এর অপারেশন টিম লিডার নাসের মোহাম্মদ ইয়াকুবু, প্রজেক্ট অর্ডিনেটর (স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর, এলজিইডি) কান্তেশ্বর বর্মা, সিনিয়র মনিটরিং অফিসার আবু ফাত্তাহ মো. রওশন কবিরসহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এ সময় প্রকল্পের কর্মকর্তারা কৃষক অহিদুলের টমেটো খেত ও ফলন দেখে সন্তোষ প্রকাশ এবং প্রশংসা করেন। সেই সঙ্গে তারা টমেটো চাষাবাদ ও বাজারজাতকরণ বিষয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেন।
এ সময় সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ ধীমান ভূষণ, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার কৃষিবিদ মো. সালাহউদ্দিন, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ডিপ্লোমা কৃষিবিদ মমিনুর মোস্তফা জামান, কৃষি উদ্যোক্তা মো. আহসান উল-হক বাবু, মো. মাজাহ্রাল ইসলাম মিজু বসুনিয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

নীলফামারীর সৈয়দপুরের প্রত্যন্ত গ্রামের কৃষক অহিদুল ইসলাম উন্নত জাতের টমেটো আবাদে মিলছে আশানুরূপ ফলন। তিনি এ টমেটো চাষাবাদে তাঁর ব্যয়ের তিন থেকে চারগুণ বেশি লাভের আশা করছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের দক্ষিণ অসুরখাই সরকারপাড়া গ্রামের কৃষক অহিদুল ইসলাম। বর্তমানে তিনি একজন জনপ্রতিনিধিও। তাঁর বাড়ি সংলগ্ন ২০ শতক জমিতে উচ্চমূল্য ও নিরাপদ সবজি উৎপাদন প্রদর্শনী প্লটে উন্নত বাহুবলী জাতের টমেটো আবাদ করেছেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের রংপুর বিভাগ কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের আর্থিক সহযোগিতায় ওই টমেটো আবাদ করা হয়েছে।
উল্লিখিত প্রকল্প থেকে কৃষক অহিদুল ইসলামকে টমেটো চাষের প্রয়োজনীয় বীজ ও সার সরবরাহ করা হয়। বিগত ২০২২ সালের ১০ নভেম্বর জমিতে ওই টমেটোর চারা রোপণ করেন তিনি। কৃষক অহিদুল ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের সার্বিক পরিচর্যায় এবং সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের দিকনির্দেশনা ও তদারকিতে চারা রোপণে পর নির্দিষ্ট সময়ে টমেটো খেতে ফলন আসেন।
বিপুলসংখ্যক টমেটো ধরেছে প্রতিটি টমেটো গাছে। আর এরপর ৪০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে গাছের টমেটোগুলো খাবার উপযোগী হয়ে উঠে। সেই থেকে কৃষক অহিদুল প্রতি সপ্তাহে দুই দিন করে খেত থেকে টমেটো উত্তোলন করে বাজারে বিক্রি করে আসছেন। খেত থেকে ২০০ কেজিরও বেশি টমেটো মিলছে একদিনেই।
আজ শুক্রবার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, কৃষক অহিদুলে খেত থেকে পরিবারের সদস্যরা টমেটো তুলছেন। গাছ থেকে টমেটো তুলে প্লাস্টিকের ক্যারেটে রাখা হচ্ছে। ওই দিন তাঁর খেত থেকে টমেটো তুলে সেসব ১১টি প্লাস্টিকের ক্যারেটে ভর্তি করা হয়েছে। প্রতিটি ক্যারেটে ২১–২২ কেজি করে টমেটো রয়েছে। সে হিসেবে ওই দিন প্রায় ২৩০ কেজি থেকে ২৪০ কেজি পর্যন্ত টমেটো মিলেছে তাঁর খেত থেকে।
কৃষক অহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, টমেটো আবাদে জৈব সার ব্যবহার করা হয়। কোনো রকম রাসায়নিক সার কিংবা কীটনাশক ব্যবহার করা হয়নি। আর পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে টমেটো খেত বাঁচাতে ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করেছেন। তাঁর ২০ শতক জমিতে টমেটো চাষে ২০ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে। তিনি প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকার টমেটো বাজারে বিক্রি করেছেন ইতিমধ্যে। আর তাঁর টমেটো খেত থেকে চলতি মার্চ ও আগামী এপ্রিল মাস পর্যন্ত টমেটোর ফলন এবং টমেটো আবাদের খরচের চেয়ে ৪–৫ গুন টাকা বেশি টাকার টমেটো বিক্রি করে আসবে বলে আশা করছেন তিনি।
সম্প্রতি কৃষক অহিদুলের টমেটো খেত পরিদর্শন করেছেন রংপুর বিভাগ কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়ন প্রকল্পের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটেড ডিরেক্টর ড. মো. আব্দুস সালাম, ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (আইএসডিবি) ঢাকা রিজিয়ন হাব এর অপারেশন টিম লিডার নাসের মোহাম্মদ ইয়াকুবু, প্রজেক্ট অর্ডিনেটর (স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর, এলজিইডি) কান্তেশ্বর বর্মা, সিনিয়র মনিটরিং অফিসার আবু ফাত্তাহ মো. রওশন কবিরসহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এ সময় প্রকল্পের কর্মকর্তারা কৃষক অহিদুলের টমেটো খেত ও ফলন দেখে সন্তোষ প্রকাশ এবং প্রশংসা করেন। সেই সঙ্গে তারা টমেটো চাষাবাদ ও বাজারজাতকরণ বিষয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেন।
এ সময় সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ ধীমান ভূষণ, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার কৃষিবিদ মো. সালাহউদ্দিন, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ডিপ্লোমা কৃষিবিদ মমিনুর মোস্তফা জামান, কৃষি উদ্যোক্তা মো. আহসান উল-হক বাবু, মো. মাজাহ্রাল ইসলাম মিজু বসুনিয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জসিম উদ্দিন, নীলফামারী

নীলফামারীর সৈয়দপুরের প্রত্যন্ত গ্রামের কৃষক অহিদুল ইসলাম উন্নত জাতের টমেটো আবাদে মিলছে আশানুরূপ ফলন। তিনি এ টমেটো চাষাবাদে তাঁর ব্যয়ের তিন থেকে চারগুণ বেশি লাভের আশা করছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের দক্ষিণ অসুরখাই সরকারপাড়া গ্রামের কৃষক অহিদুল ইসলাম। বর্তমানে তিনি একজন জনপ্রতিনিধিও। তাঁর বাড়ি সংলগ্ন ২০ শতক জমিতে উচ্চমূল্য ও নিরাপদ সবজি উৎপাদন প্রদর্শনী প্লটে উন্নত বাহুবলী জাতের টমেটো আবাদ করেছেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের রংপুর বিভাগ কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের আর্থিক সহযোগিতায় ওই টমেটো আবাদ করা হয়েছে।
উল্লিখিত প্রকল্প থেকে কৃষক অহিদুল ইসলামকে টমেটো চাষের প্রয়োজনীয় বীজ ও সার সরবরাহ করা হয়। বিগত ২০২২ সালের ১০ নভেম্বর জমিতে ওই টমেটোর চারা রোপণ করেন তিনি। কৃষক অহিদুল ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের সার্বিক পরিচর্যায় এবং সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের দিকনির্দেশনা ও তদারকিতে চারা রোপণে পর নির্দিষ্ট সময়ে টমেটো খেতে ফলন আসেন।
বিপুলসংখ্যক টমেটো ধরেছে প্রতিটি টমেটো গাছে। আর এরপর ৪০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে গাছের টমেটোগুলো খাবার উপযোগী হয়ে উঠে। সেই থেকে কৃষক অহিদুল প্রতি সপ্তাহে দুই দিন করে খেত থেকে টমেটো উত্তোলন করে বাজারে বিক্রি করে আসছেন। খেত থেকে ২০০ কেজিরও বেশি টমেটো মিলছে একদিনেই।
আজ শুক্রবার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, কৃষক অহিদুলে খেত থেকে পরিবারের সদস্যরা টমেটো তুলছেন। গাছ থেকে টমেটো তুলে প্লাস্টিকের ক্যারেটে রাখা হচ্ছে। ওই দিন তাঁর খেত থেকে টমেটো তুলে সেসব ১১টি প্লাস্টিকের ক্যারেটে ভর্তি করা হয়েছে। প্রতিটি ক্যারেটে ২১–২২ কেজি করে টমেটো রয়েছে। সে হিসেবে ওই দিন প্রায় ২৩০ কেজি থেকে ২৪০ কেজি পর্যন্ত টমেটো মিলেছে তাঁর খেত থেকে।
কৃষক অহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, টমেটো আবাদে জৈব সার ব্যবহার করা হয়। কোনো রকম রাসায়নিক সার কিংবা কীটনাশক ব্যবহার করা হয়নি। আর পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে টমেটো খেত বাঁচাতে ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করেছেন। তাঁর ২০ শতক জমিতে টমেটো চাষে ২০ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে। তিনি প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকার টমেটো বাজারে বিক্রি করেছেন ইতিমধ্যে। আর তাঁর টমেটো খেত থেকে চলতি মার্চ ও আগামী এপ্রিল মাস পর্যন্ত টমেটোর ফলন এবং টমেটো আবাদের খরচের চেয়ে ৪–৫ গুন টাকা বেশি টাকার টমেটো বিক্রি করে আসবে বলে আশা করছেন তিনি।
সম্প্রতি কৃষক অহিদুলের টমেটো খেত পরিদর্শন করেছেন রংপুর বিভাগ কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়ন প্রকল্পের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটেড ডিরেক্টর ড. মো. আব্দুস সালাম, ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (আইএসডিবি) ঢাকা রিজিয়ন হাব এর অপারেশন টিম লিডার নাসের মোহাম্মদ ইয়াকুবু, প্রজেক্ট অর্ডিনেটর (স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর, এলজিইডি) কান্তেশ্বর বর্মা, সিনিয়র মনিটরিং অফিসার আবু ফাত্তাহ মো. রওশন কবিরসহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এ সময় প্রকল্পের কর্মকর্তারা কৃষক অহিদুলের টমেটো খেত ও ফলন দেখে সন্তোষ প্রকাশ এবং প্রশংসা করেন। সেই সঙ্গে তারা টমেটো চাষাবাদ ও বাজারজাতকরণ বিষয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেন।
এ সময় সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ ধীমান ভূষণ, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার কৃষিবিদ মো. সালাহউদ্দিন, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ডিপ্লোমা কৃষিবিদ মমিনুর মোস্তফা জামান, কৃষি উদ্যোক্তা মো. আহসান উল-হক বাবু, মো. মাজাহ্রাল ইসলাম মিজু বসুনিয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

নীলফামারীর সৈয়দপুরের প্রত্যন্ত গ্রামের কৃষক অহিদুল ইসলাম উন্নত জাতের টমেটো আবাদে মিলছে আশানুরূপ ফলন। তিনি এ টমেটো চাষাবাদে তাঁর ব্যয়ের তিন থেকে চারগুণ বেশি লাভের আশা করছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের দক্ষিণ অসুরখাই সরকারপাড়া গ্রামের কৃষক অহিদুল ইসলাম। বর্তমানে তিনি একজন জনপ্রতিনিধিও। তাঁর বাড়ি সংলগ্ন ২০ শতক জমিতে উচ্চমূল্য ও নিরাপদ সবজি উৎপাদন প্রদর্শনী প্লটে উন্নত বাহুবলী জাতের টমেটো আবাদ করেছেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের রংপুর বিভাগ কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের আর্থিক সহযোগিতায় ওই টমেটো আবাদ করা হয়েছে।
উল্লিখিত প্রকল্প থেকে কৃষক অহিদুল ইসলামকে টমেটো চাষের প্রয়োজনীয় বীজ ও সার সরবরাহ করা হয়। বিগত ২০২২ সালের ১০ নভেম্বর জমিতে ওই টমেটোর চারা রোপণ করেন তিনি। কৃষক অহিদুল ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের সার্বিক পরিচর্যায় এবং সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের দিকনির্দেশনা ও তদারকিতে চারা রোপণে পর নির্দিষ্ট সময়ে টমেটো খেতে ফলন আসেন।
বিপুলসংখ্যক টমেটো ধরেছে প্রতিটি টমেটো গাছে। আর এরপর ৪০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে গাছের টমেটোগুলো খাবার উপযোগী হয়ে উঠে। সেই থেকে কৃষক অহিদুল প্রতি সপ্তাহে দুই দিন করে খেত থেকে টমেটো উত্তোলন করে বাজারে বিক্রি করে আসছেন। খেত থেকে ২০০ কেজিরও বেশি টমেটো মিলছে একদিনেই।
আজ শুক্রবার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, কৃষক অহিদুলে খেত থেকে পরিবারের সদস্যরা টমেটো তুলছেন। গাছ থেকে টমেটো তুলে প্লাস্টিকের ক্যারেটে রাখা হচ্ছে। ওই দিন তাঁর খেত থেকে টমেটো তুলে সেসব ১১টি প্লাস্টিকের ক্যারেটে ভর্তি করা হয়েছে। প্রতিটি ক্যারেটে ২১–২২ কেজি করে টমেটো রয়েছে। সে হিসেবে ওই দিন প্রায় ২৩০ কেজি থেকে ২৪০ কেজি পর্যন্ত টমেটো মিলেছে তাঁর খেত থেকে।
কৃষক অহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, টমেটো আবাদে জৈব সার ব্যবহার করা হয়। কোনো রকম রাসায়নিক সার কিংবা কীটনাশক ব্যবহার করা হয়নি। আর পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে টমেটো খেত বাঁচাতে ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করেছেন। তাঁর ২০ শতক জমিতে টমেটো চাষে ২০ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে। তিনি প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকার টমেটো বাজারে বিক্রি করেছেন ইতিমধ্যে। আর তাঁর টমেটো খেত থেকে চলতি মার্চ ও আগামী এপ্রিল মাস পর্যন্ত টমেটোর ফলন এবং টমেটো আবাদের খরচের চেয়ে ৪–৫ গুন টাকা বেশি টাকার টমেটো বিক্রি করে আসবে বলে আশা করছেন তিনি।
সম্প্রতি কৃষক অহিদুলের টমেটো খেত পরিদর্শন করেছেন রংপুর বিভাগ কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়ন প্রকল্পের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটেড ডিরেক্টর ড. মো. আব্দুস সালাম, ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (আইএসডিবি) ঢাকা রিজিয়ন হাব এর অপারেশন টিম লিডার নাসের মোহাম্মদ ইয়াকুবু, প্রজেক্ট অর্ডিনেটর (স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর, এলজিইডি) কান্তেশ্বর বর্মা, সিনিয়র মনিটরিং অফিসার আবু ফাত্তাহ মো. রওশন কবিরসহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এ সময় প্রকল্পের কর্মকর্তারা কৃষক অহিদুলের টমেটো খেত ও ফলন দেখে সন্তোষ প্রকাশ এবং প্রশংসা করেন। সেই সঙ্গে তারা টমেটো চাষাবাদ ও বাজারজাতকরণ বিষয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেন।
এ সময় সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ ধীমান ভূষণ, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার কৃষিবিদ মো. সালাহউদ্দিন, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ডিপ্লোমা কৃষিবিদ মমিনুর মোস্তফা জামান, কৃষি উদ্যোক্তা মো. আহসান উল-হক বাবু, মো. মাজাহ্রাল ইসলাম মিজু বসুনিয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বৈলর ইউনিয়নের মঠবাড়ী গ্রামের এই ভিক্ষুক হলেন আবুল মুনসুর ফকির। আসন্ন ২০২৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
৮ মিনিট আগে
নেত্রকোনা-৪ (মদন, মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুরী) আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। একই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তাঁর স্ত্রী তাহমিনা জামান শ্রাবণী।
১২ মিনিট আগে
পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হাসান মামুনসহ আরও দুজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
২৮ মিনিট আগে
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, এনসিপি জামায়াতে বিলীন হয়ে যায়নি এবং গণঅধিকার পরিষদও কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিলীন হয়নি। গণঅধিকার পরিষদ একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বতন্ত্র অবস্থানেই রয়েছে।
৪৪ মিনিট আগেত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

জীবন কেটেছে অভাব-অনটনে। নেই কোনো ঘরবাড়ি। পথেঘাটে ভিক্ষা করে দুমুঠো ভাতের জোগান দেন তিনি। তবুও স্বপ্ন দেখেন, জনপ্রতিনিধি হয়ে একদিন জাতীয় সংসদে যাবেন। সেখানে বড় বড় নেতাদের সামনে তাঁর মতো দুঃখী-দরিদ্র মানুষের কষ্টের কথা তুলে ধরবেন তিনি। এই স্বপ্নপূরণের আশায় আজ সোমবার ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) আসন থেকে এমপি প্রার্থী হতে মনোনয়ন দাখিল করেছেন তিনি।
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বৈলর ইউনিয়নের মঠবাড়ী গ্রামের এই ভিক্ষুক হলেন আবুল মুনসুর ফকির। আসন্ন ২০২৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনি। ভিক্ষুক হয়েও তাঁর সংসদ সদস্য হওয়ার প্রচেষ্টা স্থানীয়ভাবে ব্যাপক কৌতূহল, আলোচনা ও মিশ্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ত্রিশাল উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, মনোনয়ন দাখিলের শেষ দিনে আজ আবুল মুনসুর ফকির স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তাঁর মনোনয়নপত্র জমা দেন।
স্থানীয়রা জানায়, আবুল মুনসুরের জনপ্রতিনিধি হওয়ার চেষ্টা নতুন নয়। এর আগেও তিনি বিভিন্ন নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার চেষ্টা করেছেন। এবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে পেয়েছিলেন ৩৭৭ ভোট। সেই ভোটকে তখন অনেকেই জনপ্রতিনিধিদের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদী ভোট হিসেবে ব্যাখ্যা করেছিলেন। সেই নির্বাচনে ভিক্ষুক আবুল মুনসুর ফকিরের প্রচারণার ধরন ছিল একেবারেই আলাদা। ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত একাই পাড়া-মহল্লা ও হাট-বাজারে ঘুরে পোস্টার সাঁটানো, মানুষের কাছে গিয়ে সরাসরি ভোট চাওয়া—সবকিছুই করতেন নিজেই। কোনো দল, টাকা কিংবা প্রভাবশালী মহলের আশীর্বাদ না থাকলেও দমে যাননি তিনি। একাই করে গেছেন স্বপ্নপূরণের লড়াই।
অনেকেই আবুল মুনসুর ফকিরের মতো একজন ভিক্ষুকের জনপ্রতিনিধি হতে চাওয়ার চেষ্টাকে পাগলামি হিসেবে দেখেন। আবার অনেকেই এটিকে নির্বাচনে টাকার ছড়াছড়ি, কালো টাকা ও দুর্নীতির রাজনীতির বিরুদ্ধে এক ধরনের নীরব প্রতিবাদ বলে মনে করেন।
বৈলর গ্রামের বাসিন্দা মাহবুব আলম বলেন, ‘কতজনকে যোগ্য মনে করে ভোট দিলাম। কিন্তু এলাকার বা সাধারণ মানুষের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন দেখিনি। অন্তত এই মানুষটা গরিবের কষ্ট জানে। এবার এই ফকিরকেই ভোট দিতে মন চায়।’
আরেকজন স্থানীয় ব্যবসায়ী বাদল শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সে এমপি হবেন কিনা জানি না, কিন্তু তাঁর দাঁড়ানোটা অনেক রাজনীতিবিদের জন্য লজ্জার।’
আবুল মুনসুর ফকির বলেন, ‘আমি গরিব, আমি ভিক্ষা করি। কিন্তু দেশের নাগরিক হিসেবে আমারও ভোট দেওয়ার অধিকার আছে, নির্বাচনে দাঁড়ানোর অধিকার আছে। সংসদে গেলে গরিব মানুষের কথা বলব—এইটাই আমার স্বপ্ন।’
ত্রিশাল উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. তাজুল রায়হান বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী সব প্রার্থীর মনোনয়ন গ্রহণ করা হয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মনোনয়ন দাখিলের মধ্য দিয়ে ত্রিশালে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক তৎপরতা ও নির্বাচনী আমেজ জোরালো হয়ে উঠেছে। তবে তাবড় তাবড় প্রার্থীদের ভিড়ে ভিক্ষুক আবুল মুনসুর ফকিরের উপস্থিতি নির্বাচনী মাঠে এনেছে এক ভিন্ন মাত্রা, যা অনেকের কাছে গণতন্ত্রের প্রকৃত সৌন্দর্যের প্রতীক হয়ে উঠেছে। এলাকাবাসী মনে করে, সময়ই বলে দেবে, ব্যালটের রায়ে আবুল মুনসুরের স্বপ্ন কত দূর এগোয়।

জীবন কেটেছে অভাব-অনটনে। নেই কোনো ঘরবাড়ি। পথেঘাটে ভিক্ষা করে দুমুঠো ভাতের জোগান দেন তিনি। তবুও স্বপ্ন দেখেন, জনপ্রতিনিধি হয়ে একদিন জাতীয় সংসদে যাবেন। সেখানে বড় বড় নেতাদের সামনে তাঁর মতো দুঃখী-দরিদ্র মানুষের কষ্টের কথা তুলে ধরবেন তিনি। এই স্বপ্নপূরণের আশায় আজ সোমবার ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) আসন থেকে এমপি প্রার্থী হতে মনোনয়ন দাখিল করেছেন তিনি।
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বৈলর ইউনিয়নের মঠবাড়ী গ্রামের এই ভিক্ষুক হলেন আবুল মুনসুর ফকির। আসন্ন ২০২৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনি। ভিক্ষুক হয়েও তাঁর সংসদ সদস্য হওয়ার প্রচেষ্টা স্থানীয়ভাবে ব্যাপক কৌতূহল, আলোচনা ও মিশ্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ত্রিশাল উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, মনোনয়ন দাখিলের শেষ দিনে আজ আবুল মুনসুর ফকির স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তাঁর মনোনয়নপত্র জমা দেন।
স্থানীয়রা জানায়, আবুল মুনসুরের জনপ্রতিনিধি হওয়ার চেষ্টা নতুন নয়। এর আগেও তিনি বিভিন্ন নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার চেষ্টা করেছেন। এবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে পেয়েছিলেন ৩৭৭ ভোট। সেই ভোটকে তখন অনেকেই জনপ্রতিনিধিদের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদী ভোট হিসেবে ব্যাখ্যা করেছিলেন। সেই নির্বাচনে ভিক্ষুক আবুল মুনসুর ফকিরের প্রচারণার ধরন ছিল একেবারেই আলাদা। ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত একাই পাড়া-মহল্লা ও হাট-বাজারে ঘুরে পোস্টার সাঁটানো, মানুষের কাছে গিয়ে সরাসরি ভোট চাওয়া—সবকিছুই করতেন নিজেই। কোনো দল, টাকা কিংবা প্রভাবশালী মহলের আশীর্বাদ না থাকলেও দমে যাননি তিনি। একাই করে গেছেন স্বপ্নপূরণের লড়াই।
অনেকেই আবুল মুনসুর ফকিরের মতো একজন ভিক্ষুকের জনপ্রতিনিধি হতে চাওয়ার চেষ্টাকে পাগলামি হিসেবে দেখেন। আবার অনেকেই এটিকে নির্বাচনে টাকার ছড়াছড়ি, কালো টাকা ও দুর্নীতির রাজনীতির বিরুদ্ধে এক ধরনের নীরব প্রতিবাদ বলে মনে করেন।
বৈলর গ্রামের বাসিন্দা মাহবুব আলম বলেন, ‘কতজনকে যোগ্য মনে করে ভোট দিলাম। কিন্তু এলাকার বা সাধারণ মানুষের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন দেখিনি। অন্তত এই মানুষটা গরিবের কষ্ট জানে। এবার এই ফকিরকেই ভোট দিতে মন চায়।’
আরেকজন স্থানীয় ব্যবসায়ী বাদল শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সে এমপি হবেন কিনা জানি না, কিন্তু তাঁর দাঁড়ানোটা অনেক রাজনীতিবিদের জন্য লজ্জার।’
আবুল মুনসুর ফকির বলেন, ‘আমি গরিব, আমি ভিক্ষা করি। কিন্তু দেশের নাগরিক হিসেবে আমারও ভোট দেওয়ার অধিকার আছে, নির্বাচনে দাঁড়ানোর অধিকার আছে। সংসদে গেলে গরিব মানুষের কথা বলব—এইটাই আমার স্বপ্ন।’
ত্রিশাল উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. তাজুল রায়হান বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী সব প্রার্থীর মনোনয়ন গ্রহণ করা হয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মনোনয়ন দাখিলের মধ্য দিয়ে ত্রিশালে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক তৎপরতা ও নির্বাচনী আমেজ জোরালো হয়ে উঠেছে। তবে তাবড় তাবড় প্রার্থীদের ভিড়ে ভিক্ষুক আবুল মুনসুর ফকিরের উপস্থিতি নির্বাচনী মাঠে এনেছে এক ভিন্ন মাত্রা, যা অনেকের কাছে গণতন্ত্রের প্রকৃত সৌন্দর্যের প্রতীক হয়ে উঠেছে। এলাকাবাসী মনে করে, সময়ই বলে দেবে, ব্যালটের রায়ে আবুল মুনসুরের স্বপ্ন কত দূর এগোয়।

নীলফামারীর সৈয়দপুরের প্রত্যন্ত গ্রামের কৃষক অহিদুল ইসলাম উন্নত জাতের টমেটো আবাদে মিলছে আশানুরূপ ফলন। তিনি এ টমেটো চাষাবাদে তাঁর ব্যয়ের তিন থেকে চারগুণ বেশি লাভের আশা করছেন।
১০ মার্চ ২০২৩
নেত্রকোনা-৪ (মদন, মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুরী) আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। একই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তাঁর স্ত্রী তাহমিনা জামান শ্রাবণী।
১২ মিনিট আগে
পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হাসান মামুনসহ আরও দুজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
২৮ মিনিট আগে
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, এনসিপি জামায়াতে বিলীন হয়ে যায়নি এবং গণঅধিকার পরিষদও কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিলীন হয়নি। গণঅধিকার পরিষদ একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বতন্ত্র অবস্থানেই রয়েছে।
৪৪ মিনিট আগেনেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনা-৪ (মদন, মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুরী) আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। একই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তাঁর স্ত্রী তাহমিনা জামান শ্রাবণী।
আজ সোমবার বিকেলে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন লুৎফুজ্জামান বাবর। এরপর তাহমিনা জামান শ্রাবণীর পক্ষে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন বাবরের ব্যক্তিগত সহকারী মির্জা হায়দার আলী।
নেত্রকোনা জেলা প্রশাসক মো. সাইফুর রহমান এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
শ্রাবণী এর আগে ২০১৮ সালে এই আসনে নির্বাচন করেন। তবে এই আসনে এবার তিনজন নারী প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। অন্য দুজন হলেন সিপিবির জলি তালুকদার ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির চম্পা রানী সরকার।
অন্য প্রার্থীরা হলেন জামায়াতে ইসলামীর মো. আল হেলাল, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির জলি তালুকদার, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির চম্পা রানী সরকার ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাওলানা মোখলেছুর রহমান।

নেত্রকোনা-৪ (মদন, মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুরী) আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। একই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তাঁর স্ত্রী তাহমিনা জামান শ্রাবণী।
আজ সোমবার বিকেলে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন লুৎফুজ্জামান বাবর। এরপর তাহমিনা জামান শ্রাবণীর পক্ষে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন বাবরের ব্যক্তিগত সহকারী মির্জা হায়দার আলী।
নেত্রকোনা জেলা প্রশাসক মো. সাইফুর রহমান এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
শ্রাবণী এর আগে ২০১৮ সালে এই আসনে নির্বাচন করেন। তবে এই আসনে এবার তিনজন নারী প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। অন্য দুজন হলেন সিপিবির জলি তালুকদার ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির চম্পা রানী সরকার।
অন্য প্রার্থীরা হলেন জামায়াতে ইসলামীর মো. আল হেলাল, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির জলি তালুকদার, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির চম্পা রানী সরকার ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাওলানা মোখলেছুর রহমান।

নীলফামারীর সৈয়দপুরের প্রত্যন্ত গ্রামের কৃষক অহিদুল ইসলাম উন্নত জাতের টমেটো আবাদে মিলছে আশানুরূপ ফলন। তিনি এ টমেটো চাষাবাদে তাঁর ব্যয়ের তিন থেকে চারগুণ বেশি লাভের আশা করছেন।
১০ মার্চ ২০২৩
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বৈলর ইউনিয়নের মঠবাড়ী গ্রামের এই ভিক্ষুক হলেন আবুল মুনসুর ফকির। আসন্ন ২০২৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
৮ মিনিট আগে
পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হাসান মামুনসহ আরও দুজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
২৮ মিনিট আগে
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, এনসিপি জামায়াতে বিলীন হয়ে যায়নি এবং গণঅধিকার পরিষদও কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিলীন হয়নি। গণঅধিকার পরিষদ একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বতন্ত্র অবস্থানেই রয়েছে।
৪৪ মিনিট আগেদশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি

পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হাসান মামুনসহ আরও দুজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
আজ সোমবার দশমিনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
জানা গেছে, যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দল হিসেবে দলীয় প্রার্থী না দিয়ে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে আসনটি ছেড়ে দিয়েছে বিএনপি। তবে এই আসনটিতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা নিয়ে শক্ত অবস্থানে ছিল বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হাসান মামুন।
গণঅধিকার পরিষদের সঙ্গে আসন সমঝোতা হলেও গলাচিপা-দশমিনা আসনটি ছাড়তে নারাজ বিএনপির নেতা-কর্মীরা। ২৪ ডিসেম্বর হাসান মামুনের পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন গলাচিপা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান।
জানতে চাইলে হাসান মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, এখানের স্থানীয় বিএনপি ও সাধারণ মানুষের প্রতিনিধি হিসেবে আমি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি। দল যে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিবে। সেই সাংগঠনিক ব্যবস্থা আমি গ্রহণ করেই এসেছি।’

পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হাসান মামুনসহ আরও দুজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
আজ সোমবার দশমিনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
জানা গেছে, যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দল হিসেবে দলীয় প্রার্থী না দিয়ে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে আসনটি ছেড়ে দিয়েছে বিএনপি। তবে এই আসনটিতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা নিয়ে শক্ত অবস্থানে ছিল বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হাসান মামুন।
গণঅধিকার পরিষদের সঙ্গে আসন সমঝোতা হলেও গলাচিপা-দশমিনা আসনটি ছাড়তে নারাজ বিএনপির নেতা-কর্মীরা। ২৪ ডিসেম্বর হাসান মামুনের পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন গলাচিপা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান।
জানতে চাইলে হাসান মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, এখানের স্থানীয় বিএনপি ও সাধারণ মানুষের প্রতিনিধি হিসেবে আমি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি। দল যে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিবে। সেই সাংগঠনিক ব্যবস্থা আমি গ্রহণ করেই এসেছি।’

নীলফামারীর সৈয়দপুরের প্রত্যন্ত গ্রামের কৃষক অহিদুল ইসলাম উন্নত জাতের টমেটো আবাদে মিলছে আশানুরূপ ফলন। তিনি এ টমেটো চাষাবাদে তাঁর ব্যয়ের তিন থেকে চারগুণ বেশি লাভের আশা করছেন।
১০ মার্চ ২০২৩
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বৈলর ইউনিয়নের মঠবাড়ী গ্রামের এই ভিক্ষুক হলেন আবুল মুনসুর ফকির। আসন্ন ২০২৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
৮ মিনিট আগে
নেত্রকোনা-৪ (মদন, মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুরী) আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। একই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তাঁর স্ত্রী তাহমিনা জামান শ্রাবণী।
১২ মিনিট আগে
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, এনসিপি জামায়াতে বিলীন হয়ে যায়নি এবং গণঅধিকার পরিষদও কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিলীন হয়নি। গণঅধিকার পরিষদ একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বতন্ত্র অবস্থানেই রয়েছে।
৪৪ মিনিট আগেপটুয়াখালী প্রতিনিধি

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, এনসিপি জামায়াতে বিলীন হয়ে যায়নি এবং গণঅধিকার পরিষদও কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিলীন হয়নি। গণঅধিকার পরিষদ একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বতন্ত্র অবস্থানেই রয়েছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
নুরুল হক নুর বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী যে সরকার গঠিত হবে, তা হবে একটি ঐতিহাসিক সরকার। এই সরকারই জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।’
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি আরও বলেন, ‘আমরা প্রকৃত অর্থেই নবীন ও তরুণ রাজনৈতিক শক্তি। অত্যন্ত প্রতিকূল সময়ের মধ্যে রাজনীতি করেছি। সে কারণে প্রত্যাশিতভাবে সারা দেশে সংগঠিত হতে পারিনি। এনসিপি আমাদের চেয়েও নবীন; তারাও সে অর্থে এখনো পূর্ণাঙ্গভাবে সংগঠিত হতে পারেনি।’
বিএনপির প্রসঙ্গ টেনে ভিপি নুর বলেন, ‘বিএনপির মতো একটি দল ১৭ বছর ক্ষমতার বাইরে থেকেও টিকে ছিল এবং ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সময় ধরে আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়েছে। দীর্ঘ এই লড়াইয়ের পর দলটি আবার ক্ষমতায় আসছে।’
রাজনীতিতে শর্টকাট কোনো পথ নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা নিজেদের ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, দেশকে স্থিতিশীল রাখা এবং এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে বিএনপির বিকল্প কোনো রাজনৈতিক শক্তি নেই। বিএনপি ছাড়া অন্য কেউ ক্ষমতায় এলে রাষ্ট্র পরিচালনা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখা কঠিন হবে। এতে দেশ আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মুখে পড়ে বিপর্যয়ের দিকে যেতে পারে।’
নুর আরও বলেন, ‘এ কারণেই আমাদের দলীয় কিছু ক্ষতি হলেও জাতীয় স্বার্থকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিএনপির সঙ্গে অ্যালায়েন্স করে তাদের ক্ষমতায় আনতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা মাঠে কাজ করছি।’
এ সময় পটুয়াখালী জেলা যুবদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শিপলু খান, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি ইখতিয়ার রহমান কবিরসহ গণঅধিকার পরিষদের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, এনসিপি জামায়াতে বিলীন হয়ে যায়নি এবং গণঅধিকার পরিষদও কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিলীন হয়নি। গণঅধিকার পরিষদ একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বতন্ত্র অবস্থানেই রয়েছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
নুরুল হক নুর বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী যে সরকার গঠিত হবে, তা হবে একটি ঐতিহাসিক সরকার। এই সরকারই জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।’
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি আরও বলেন, ‘আমরা প্রকৃত অর্থেই নবীন ও তরুণ রাজনৈতিক শক্তি। অত্যন্ত প্রতিকূল সময়ের মধ্যে রাজনীতি করেছি। সে কারণে প্রত্যাশিতভাবে সারা দেশে সংগঠিত হতে পারিনি। এনসিপি আমাদের চেয়েও নবীন; তারাও সে অর্থে এখনো পূর্ণাঙ্গভাবে সংগঠিত হতে পারেনি।’
বিএনপির প্রসঙ্গ টেনে ভিপি নুর বলেন, ‘বিএনপির মতো একটি দল ১৭ বছর ক্ষমতার বাইরে থেকেও টিকে ছিল এবং ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সময় ধরে আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়েছে। দীর্ঘ এই লড়াইয়ের পর দলটি আবার ক্ষমতায় আসছে।’
রাজনীতিতে শর্টকাট কোনো পথ নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা নিজেদের ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, দেশকে স্থিতিশীল রাখা এবং এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে বিএনপির বিকল্প কোনো রাজনৈতিক শক্তি নেই। বিএনপি ছাড়া অন্য কেউ ক্ষমতায় এলে রাষ্ট্র পরিচালনা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখা কঠিন হবে। এতে দেশ আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মুখে পড়ে বিপর্যয়ের দিকে যেতে পারে।’
নুর আরও বলেন, ‘এ কারণেই আমাদের দলীয় কিছু ক্ষতি হলেও জাতীয় স্বার্থকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিএনপির সঙ্গে অ্যালায়েন্স করে তাদের ক্ষমতায় আনতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা মাঠে কাজ করছি।’
এ সময় পটুয়াখালী জেলা যুবদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শিপলু খান, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি ইখতিয়ার রহমান কবিরসহ গণঅধিকার পরিষদের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

নীলফামারীর সৈয়দপুরের প্রত্যন্ত গ্রামের কৃষক অহিদুল ইসলাম উন্নত জাতের টমেটো আবাদে মিলছে আশানুরূপ ফলন। তিনি এ টমেটো চাষাবাদে তাঁর ব্যয়ের তিন থেকে চারগুণ বেশি লাভের আশা করছেন।
১০ মার্চ ২০২৩
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বৈলর ইউনিয়নের মঠবাড়ী গ্রামের এই ভিক্ষুক হলেন আবুল মুনসুর ফকির। আসন্ন ২০২৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
৮ মিনিট আগে
নেত্রকোনা-৪ (মদন, মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুরী) আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। একই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তাঁর স্ত্রী তাহমিনা জামান শ্রাবণী।
১২ মিনিট আগে
পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা-দশমিনা) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হাসান মামুনসহ আরও দুজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
২৮ মিনিট আগে