পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি

লালমনিরহাটের পাটগ্রামে সরকারি ঘর পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে মেয়েসহ কয়েকজনের কাছ থেকে টাকা নিয়েছিলেন। দীর্ঘদিনেও ঘর দেননি, এখন টাকা নেওয়ার কথাই অস্বীকার করছেন। এ ঘটনার প্রতিকার পেতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, সারা দেশে ‘জমি আছে ঘর নাই প্রকল্পের’ মাধ্যমে দরিদ্র পরিবারকে বিনা মূল্যে সরকার ঘর নির্মাণ করে দেয়। ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও সদস্যদের মাধ্যমে এসব ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়। উপজেলার শ্রীরামপুর ইউপি চেয়ারম্যানের সঙ্গে ভালো সম্পর্কের সুবাদে এ ঘর পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে চার বছর আগে মেয়ে সুলতানা বেগমের কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা নেন আজহারুল হক।
একই সঙ্গে একই ইউনিয়নের মধ্য ইসলামপুর এলাকার দরিদ্র বিধবা নাজমা বেগম, ফুলমতি বেগম ও ফাতেমা বেগমের কাছ থেকে ১০ হাজার করে টাকা নেন আজহারুল। দীর্ঘদিনেও ঘর বরাদ্দ না পেয়ে টাকা ফেরত চান তাঁর মেয়েসহ অন্যরা। কিন্তু টাকা নেওয়ার কথা অস্বীকার করেন আজহারুল।
বিষয়টি স্থানীয় শ্রীরামপুর ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম প্রধানকে জানালে তিনি আজহারুলকে ডেকে পাঠান। কিন্তু তিনি চেয়ারম্যানের ডাকে সাড়া দেননি। শেষ পর্যন্ত এক সপ্তাহ আগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দেন ভুক্তভোগীরা।
সুলতানা বেগম বলেন, ‘সরকারি ঘর পাওয়ার আশায় বাবাকে টাকা দিয়ে স্বামীর সংসারে অশান্তি চলছে। টাকা চাইলে ভয়ভীতি দেখান, হুমকি দেন। এ জন্য কজন মিলে ইউএনওর কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।’
ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম প্রধান বলেন, ‘মরহুম সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হাশেমের মেয়াদের সময়ে অভিযুক্ত আজহারুল তাঁর মেয়েসহ দরিদ্র ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে টাকা নেন। আমি টাকা উদ্ধারের চেষ্টা করেছি। কিন্তু আজহারুল ধরা দিচ্ছেন না।’
আজহারুল হক বলেন, ‘কে কিসের টাকা পাবে? তাদের প্রমাণ দেখাতে বলেন। এসব মিথ্যা কথা। মেয়ে-জামাইয়ের সঙ্গে একটু ঝামেলা চলছে। এ জন্য আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা কথা ছড়াচ্ছে।’
পাটগ্রামের ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে দেখা হবে। তবে সরকারি ঘর দেওয়ার নামে এ ধরনের টাকা লেনদেনের অভিযোগ প্রায়ই ওঠে।’

লালমনিরহাটের পাটগ্রামে সরকারি ঘর পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে মেয়েসহ কয়েকজনের কাছ থেকে টাকা নিয়েছিলেন। দীর্ঘদিনেও ঘর দেননি, এখন টাকা নেওয়ার কথাই অস্বীকার করছেন। এ ঘটনার প্রতিকার পেতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, সারা দেশে ‘জমি আছে ঘর নাই প্রকল্পের’ মাধ্যমে দরিদ্র পরিবারকে বিনা মূল্যে সরকার ঘর নির্মাণ করে দেয়। ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও সদস্যদের মাধ্যমে এসব ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়। উপজেলার শ্রীরামপুর ইউপি চেয়ারম্যানের সঙ্গে ভালো সম্পর্কের সুবাদে এ ঘর পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে চার বছর আগে মেয়ে সুলতানা বেগমের কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা নেন আজহারুল হক।
একই সঙ্গে একই ইউনিয়নের মধ্য ইসলামপুর এলাকার দরিদ্র বিধবা নাজমা বেগম, ফুলমতি বেগম ও ফাতেমা বেগমের কাছ থেকে ১০ হাজার করে টাকা নেন আজহারুল। দীর্ঘদিনেও ঘর বরাদ্দ না পেয়ে টাকা ফেরত চান তাঁর মেয়েসহ অন্যরা। কিন্তু টাকা নেওয়ার কথা অস্বীকার করেন আজহারুল।
বিষয়টি স্থানীয় শ্রীরামপুর ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম প্রধানকে জানালে তিনি আজহারুলকে ডেকে পাঠান। কিন্তু তিনি চেয়ারম্যানের ডাকে সাড়া দেননি। শেষ পর্যন্ত এক সপ্তাহ আগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দেন ভুক্তভোগীরা।
সুলতানা বেগম বলেন, ‘সরকারি ঘর পাওয়ার আশায় বাবাকে টাকা দিয়ে স্বামীর সংসারে অশান্তি চলছে। টাকা চাইলে ভয়ভীতি দেখান, হুমকি দেন। এ জন্য কজন মিলে ইউএনওর কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।’
ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম প্রধান বলেন, ‘মরহুম সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হাশেমের মেয়াদের সময়ে অভিযুক্ত আজহারুল তাঁর মেয়েসহ দরিদ্র ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে টাকা নেন। আমি টাকা উদ্ধারের চেষ্টা করেছি। কিন্তু আজহারুল ধরা দিচ্ছেন না।’
আজহারুল হক বলেন, ‘কে কিসের টাকা পাবে? তাদের প্রমাণ দেখাতে বলেন। এসব মিথ্যা কথা। মেয়ে-জামাইয়ের সঙ্গে একটু ঝামেলা চলছে। এ জন্য আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা কথা ছড়াচ্ছে।’
পাটগ্রামের ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে দেখা হবে। তবে সরকারি ঘর দেওয়ার নামে এ ধরনের টাকা লেনদেনের অভিযোগ প্রায়ই ওঠে।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
২ মিনিট আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে