সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে বজরা হাতিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। তাঁর বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন অভিভাবক ও এলাকাবাসী। আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে বিদ্যালয় সংলগ্ন সুন্দরগঞ্জ-গাইবান্ধা সড়কের চৌধুরী বাজারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে প্রধান শিক্ষক বলেন, সংঘবদ্ধ একটি কুচক্রী মহল তাঁর পেছনে লেগেছে। তাঁকে ঘিরে অপবাদ রটাচ্ছে।
ঘণ্টাব্যাপী চলা এ মানববন্ধনে বক্তব্য দেন শিক্ষার্থী-অভিভাবক কওছর আজম হাননু, নুরুল আমিন, বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতার ছেলে রওশন আলম বেলাল, দাতার ছেলে আনন্দ চৌধুরী, এলাকাবাসীর পক্ষে রাজা সরকার, শাহজাহান চৌধুরী, আরিফুল চৌধুরী, শহিদুল ইসলাম, সবুজ চৌধুরী প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, ‘প্রধান শিক্ষক মো. সোহরাব আলী ২০১২ সালে দায়িত্বে আসার পর থেকেই পকেট কমিটি দিয়ে বিদ্যালয় পরিচালনা করে আসছেন। এ সময়ে তিনি বিভিন্ন পদে পাঁচজনকে নিয়োগ দিয়েছেন। তাঁদের কাছ থেকে ৫০ লাখেরও বেশি টাকা নিয়েছেন। বিদ্যালয়ের কোনো উন্নয়ন না করে প্রধান শিক্ষক সেই টাকায় ব্যক্তিগত উন্নয়ন করছেন।’
এ সময় তাঁরা প্রধান শিক্ষক সোহরাব আলীর পদত্যাগ, নিয়োগ থেকে পাওয়া টাকা বিদ্যালয়ের উন্নয়নকাজে লাগানো এবং বিদ্যালয়ের পরবর্তী পরিচালনা কমিটির নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার দাবি জানান। মানববন্ধন শেষে ওই সড়কে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে প্রধান শিক্ষক সোহরাব আলী বলেন, ‘আমার সময়ে কখনো পকেট কমিটি করা হয়নি। তা ছাড়া আমার সময়ে পাঁচজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়নি। ক্লার্ক ও পিয়ন পদে দুজনকে নিয়োগ দিয়েছে কমিটি। এক কাপ চা খাওয়ার টাকাও দেওয়া হয়নি আমাকে।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সংঘবদ্ধ একটি কুচক্রী মহল আমার পেছনে লেগেছে। নিজেদের স্বার্থরক্ষায় তাঁরা আমাকে জড়িয়ে যে ধরনের অপবাদ রটাচ্ছেন, সেগুলো মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।’

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে বজরা হাতিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। তাঁর বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন অভিভাবক ও এলাকাবাসী। আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে বিদ্যালয় সংলগ্ন সুন্দরগঞ্জ-গাইবান্ধা সড়কের চৌধুরী বাজারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে প্রধান শিক্ষক বলেন, সংঘবদ্ধ একটি কুচক্রী মহল তাঁর পেছনে লেগেছে। তাঁকে ঘিরে অপবাদ রটাচ্ছে।
ঘণ্টাব্যাপী চলা এ মানববন্ধনে বক্তব্য দেন শিক্ষার্থী-অভিভাবক কওছর আজম হাননু, নুরুল আমিন, বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতার ছেলে রওশন আলম বেলাল, দাতার ছেলে আনন্দ চৌধুরী, এলাকাবাসীর পক্ষে রাজা সরকার, শাহজাহান চৌধুরী, আরিফুল চৌধুরী, শহিদুল ইসলাম, সবুজ চৌধুরী প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, ‘প্রধান শিক্ষক মো. সোহরাব আলী ২০১২ সালে দায়িত্বে আসার পর থেকেই পকেট কমিটি দিয়ে বিদ্যালয় পরিচালনা করে আসছেন। এ সময়ে তিনি বিভিন্ন পদে পাঁচজনকে নিয়োগ দিয়েছেন। তাঁদের কাছ থেকে ৫০ লাখেরও বেশি টাকা নিয়েছেন। বিদ্যালয়ের কোনো উন্নয়ন না করে প্রধান শিক্ষক সেই টাকায় ব্যক্তিগত উন্নয়ন করছেন।’
এ সময় তাঁরা প্রধান শিক্ষক সোহরাব আলীর পদত্যাগ, নিয়োগ থেকে পাওয়া টাকা বিদ্যালয়ের উন্নয়নকাজে লাগানো এবং বিদ্যালয়ের পরবর্তী পরিচালনা কমিটির নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার দাবি জানান। মানববন্ধন শেষে ওই সড়কে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে প্রধান শিক্ষক সোহরাব আলী বলেন, ‘আমার সময়ে কখনো পকেট কমিটি করা হয়নি। তা ছাড়া আমার সময়ে পাঁচজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়নি। ক্লার্ক ও পিয়ন পদে দুজনকে নিয়োগ দিয়েছে কমিটি। এক কাপ চা খাওয়ার টাকাও দেওয়া হয়নি আমাকে।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সংঘবদ্ধ একটি কুচক্রী মহল আমার পেছনে লেগেছে। নিজেদের স্বার্থরক্ষায় তাঁরা আমাকে জড়িয়ে যে ধরনের অপবাদ রটাচ্ছেন, সেগুলো মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে