রংপুর প্রতিনিধি

আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতার একটা ব্যাপার রয়েছে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে আমি তো বলতে পারি না—এই সময়ের মধ্যে বিচার করতে হবে। তাহলে তো হস্তক্ষেপ করা হয়। আমি নিশ্চিত আমাদের সরকারের শাসনামলেই আপনারা আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যাবেন।’
আজ বুধবার দুপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) ‘শহীদ জুলাই দিবস’ ও আবু সাঈদের প্রথম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে অলোচনা সভায় আসিফ নজরুল এ মন্তব্য করেন।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘আবু সাঈদ আমাদের জুলাইয়ের বীরশ্রেষ্ঠ। এত বড় বীরত্ব অনেক বছর লাগবে আমাদের রিয়েলাইজ করতে। আবু সাঈদের সঙ্গে অন্য শহীদদের কথা আমাদের বলতে হয়, ঘটনার দিন প্রতিবাদ করে আর পাঁচজন প্রাণ হারিয়েছিলেন। ওয়াসিমের কথা আমার মনে আছে। সেও ছাত্র ছিল। চট্টগ্রামের একটা কলেজের। সবাই জেনে গেছে এভাবে দাঁড়ালে পুলিশ গুলি করবে, মৃত্যু হবে। এটা জেনে এই দেশে এক হাজারেরও বেশি তরুণ আত্মাহুতি দিয়েছে দেশ গড়ার জন্য।’
উপদেষ্টার দায়িত্ব নেওয়ার ব্যাপারে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘এত বড় আত্মদান যখন হয়, তখন আমরা যখন দায়িত্ব নিই, আমাদের সত্যি মাঝে মাঝে মনে হয়, প্রোপার সম্মান করার সাধ্য কি আমাদের আছে। আসলে নাই, কিন্তু আমরা চেষ্টা করি।’
আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘সাঈদ হত্যাকাণ্ডের জন্য স্পষ্টভাবে দুজন পুলিশ কনস্টেবল দায়ী ছিল। সুজন ও আমির হোসেন। তারা দুজনেই গ্রেপ্তার হয়েছে। তাদের বিচারকাজ শুরু হয়েছে। ফরমাল চার্জ দেওয়ার মাধ্যমিক বিচারকার্য শুরু হয়।’
বিচারব্যবস্থা নিয়ে উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমরা যেখানেই যাই, সেখানেই বলে বিচার দেরি হচ্ছে কেন? আরও দ্রুত করতে হবে, বিচার দেখে যেতে চাই। এই যে আপনারা মুক্তভাবে আমাকে লিখে দিয়ে প্রশ্নগুলো করতে পারেন, এটার জন্যই তো জুলাই গণ-আন্দোলন হয়েছে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থান হয়েছে। এই স্বাধীনতার চর্চা সব সময় বজায় রাখতে হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারকে জবাবদিহির মধ্যে রাখার আহ্বান জানিয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনারা যতভাবে পারেন, আমাদের জবাবদিহির মধ্যে রাখবেন। আমি শুধু আপনাদের একটা কথা বলি, যখন আমরা বিচারকার্য শুরু করলাম, প্রথমদিকে কোর্টই নাই। কোর্ট ভবন রেনভেট করতে হয়েছে। আমাদের ইঞ্জিনিয়ার বলেছিল, তিন মাস লাগবে। আমি ও আমাদের আদিলুর রহমান খান, আমরা রেগুলার ওখানে ইনস্পেকশনে যেতাম। যেটা তিন মাস লাগবে বলেছিল, সেটা আমরা এক মাসে করেছি।’
বিচারকার্যে কারও কোনো গাফিলতি নেই উল্লেখ্য করে আসিফ নজরুল বলেন, ‘কোর্ট ছিল না, বিচারক ছিল না, বিচারক নিয়োগ দিতে হয়েছে। প্রসিকিউটর ছিল না, প্রসিকিউটর নিয়োগ দিতে হয়েছে। তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তারপর দেখা গেল, কিছু লোক কাজ করছে না। তাদের চেঞ্জ করে দেওয়া হয়েছে এবং আপনাদের আমি নিশ্চিত করছি, বিচারককার্য দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। কারও কোনো গাফিলতি নাই।’
শেখ হাসিনার শাসনামলের উদাহরণ টেনে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘শেখ হাসিনা কথায় কথায় তার বাবার মৃত্যুর কথা বলত। সেই বাবার মৃত্যুর হত্যাকাণ্ডের যে বিচার, সেটা করতেই উনার আমলে সাড়ে তিন বছর সময় লেগেছিল। একটা বিচারকার্য যদি স্পষ্টভাবে, সুষ্ঠুভাবে, সারা পৃথিবীর কাছে গ্রহণযোগ্যভাবে করতে যাই, আমাদের সমস্ত কিছু চিন্তা করতে হয়।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমরা তো শেখ হাসিনার বিচার করতে আসি নাই। শেখ হাসিনার আমলের বিচার করতে এখানে আসিনি। শেখ হাসিনার আমলের মতো ধরলাম, ফাঁসি দিয়ে দিলাম। কিছু কিছু ক্ষেত্রে হয়েছে পরবর্তীকালে। সেটা না, আমরা চেয়েছি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষা করে সারা পৃথিবীর কাছে গ্রহণযোগ্যভাবে এ বিচারকার্যটা যেন হয়।’

ভারত ও থাইল্যান্ডে চিকিৎসা না করে মানুষ রংপুরে আসবে জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, ‘চীনের যে হাসপাতাল রংপুরে নির্মাণের কথা রয়েছে, ওই হসপিটালটাকে ঘিরে একটি সর্বাধুনিক হেলথ সিটি গড়ার পরিকল্পনা আমাদের প্রধান উপদেষ্টার আছে। উনি বলেন, এমন হসপিটাল করতে হবে, মানুষ ভারতে, থাইল্যান্ড না গিয়ে রংপুর যেন যায়।
এর পাশাপাশি লালমনিরহাটে যে বিমানবন্দর রয়েছে, সেটি সর্বজনীনভাবে গড়ে তোলার চেষ্টা করা হচ্ছে একটা সমন্বিত পরিকল্পনার মাধ্যমে। আমরা আমাদের সময়ে হয়তো শেষ করতে পারব না, আমরা যেখান থেকে শুরু করে যাব, সেটাকে পাহারা দেওয়ার, রক্ষা করার দায়িত্ব আপনাদের থাকবে।’
এর আগে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে কালো ব্যাচ ধারণ করার পাশাপাশি অনুষ্ঠিত হয় শোকযাত্রা। ক্যাম্পাসের ১ নম্বর গেটে শহীদ আবু সাঈদ তোরণ এবং পার্কের মোড়ে আবু সাঈদ মিউজিয়ামের উদ্বোধন করে অতিথিরা। এরপর বেরোবি ক্যাম্পাসে আলোচনা সভায় অংশ নেন অতিথিরা।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন শহীদ আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন রংপুরে শহীদ পরিবারের সদস্যরা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয় উপদেষ্টা প্রফেসর ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, বেরোবির ভিসি প্রফেসর ড. শওকাত আলী প্রমুখ।
আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এস এম এ ফায়েজ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়ের ও বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. তানজীমউদ্দীন খান। অনুষ্ঠানে অংশ নেয় জেলা প্রশাসক, বিভাগীয় কমিশনার, ডিআইজি, পুলিশ কমিশনার, পুলিশ সুপার, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।

আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতার একটা ব্যাপার রয়েছে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে আমি তো বলতে পারি না—এই সময়ের মধ্যে বিচার করতে হবে। তাহলে তো হস্তক্ষেপ করা হয়। আমি নিশ্চিত আমাদের সরকারের শাসনামলেই আপনারা আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যাবেন।’
আজ বুধবার দুপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) ‘শহীদ জুলাই দিবস’ ও আবু সাঈদের প্রথম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে অলোচনা সভায় আসিফ নজরুল এ মন্তব্য করেন।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘আবু সাঈদ আমাদের জুলাইয়ের বীরশ্রেষ্ঠ। এত বড় বীরত্ব অনেক বছর লাগবে আমাদের রিয়েলাইজ করতে। আবু সাঈদের সঙ্গে অন্য শহীদদের কথা আমাদের বলতে হয়, ঘটনার দিন প্রতিবাদ করে আর পাঁচজন প্রাণ হারিয়েছিলেন। ওয়াসিমের কথা আমার মনে আছে। সেও ছাত্র ছিল। চট্টগ্রামের একটা কলেজের। সবাই জেনে গেছে এভাবে দাঁড়ালে পুলিশ গুলি করবে, মৃত্যু হবে। এটা জেনে এই দেশে এক হাজারেরও বেশি তরুণ আত্মাহুতি দিয়েছে দেশ গড়ার জন্য।’
উপদেষ্টার দায়িত্ব নেওয়ার ব্যাপারে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘এত বড় আত্মদান যখন হয়, তখন আমরা যখন দায়িত্ব নিই, আমাদের সত্যি মাঝে মাঝে মনে হয়, প্রোপার সম্মান করার সাধ্য কি আমাদের আছে। আসলে নাই, কিন্তু আমরা চেষ্টা করি।’
আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘সাঈদ হত্যাকাণ্ডের জন্য স্পষ্টভাবে দুজন পুলিশ কনস্টেবল দায়ী ছিল। সুজন ও আমির হোসেন। তারা দুজনেই গ্রেপ্তার হয়েছে। তাদের বিচারকাজ শুরু হয়েছে। ফরমাল চার্জ দেওয়ার মাধ্যমিক বিচারকার্য শুরু হয়।’
বিচারব্যবস্থা নিয়ে উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমরা যেখানেই যাই, সেখানেই বলে বিচার দেরি হচ্ছে কেন? আরও দ্রুত করতে হবে, বিচার দেখে যেতে চাই। এই যে আপনারা মুক্তভাবে আমাকে লিখে দিয়ে প্রশ্নগুলো করতে পারেন, এটার জন্যই তো জুলাই গণ-আন্দোলন হয়েছে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থান হয়েছে। এই স্বাধীনতার চর্চা সব সময় বজায় রাখতে হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারকে জবাবদিহির মধ্যে রাখার আহ্বান জানিয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনারা যতভাবে পারেন, আমাদের জবাবদিহির মধ্যে রাখবেন। আমি শুধু আপনাদের একটা কথা বলি, যখন আমরা বিচারকার্য শুরু করলাম, প্রথমদিকে কোর্টই নাই। কোর্ট ভবন রেনভেট করতে হয়েছে। আমাদের ইঞ্জিনিয়ার বলেছিল, তিন মাস লাগবে। আমি ও আমাদের আদিলুর রহমান খান, আমরা রেগুলার ওখানে ইনস্পেকশনে যেতাম। যেটা তিন মাস লাগবে বলেছিল, সেটা আমরা এক মাসে করেছি।’
বিচারকার্যে কারও কোনো গাফিলতি নেই উল্লেখ্য করে আসিফ নজরুল বলেন, ‘কোর্ট ছিল না, বিচারক ছিল না, বিচারক নিয়োগ দিতে হয়েছে। প্রসিকিউটর ছিল না, প্রসিকিউটর নিয়োগ দিতে হয়েছে। তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তারপর দেখা গেল, কিছু লোক কাজ করছে না। তাদের চেঞ্জ করে দেওয়া হয়েছে এবং আপনাদের আমি নিশ্চিত করছি, বিচারককার্য দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। কারও কোনো গাফিলতি নাই।’
শেখ হাসিনার শাসনামলের উদাহরণ টেনে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘শেখ হাসিনা কথায় কথায় তার বাবার মৃত্যুর কথা বলত। সেই বাবার মৃত্যুর হত্যাকাণ্ডের যে বিচার, সেটা করতেই উনার আমলে সাড়ে তিন বছর সময় লেগেছিল। একটা বিচারকার্য যদি স্পষ্টভাবে, সুষ্ঠুভাবে, সারা পৃথিবীর কাছে গ্রহণযোগ্যভাবে করতে যাই, আমাদের সমস্ত কিছু চিন্তা করতে হয়।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমরা তো শেখ হাসিনার বিচার করতে আসি নাই। শেখ হাসিনার আমলের বিচার করতে এখানে আসিনি। শেখ হাসিনার আমলের মতো ধরলাম, ফাঁসি দিয়ে দিলাম। কিছু কিছু ক্ষেত্রে হয়েছে পরবর্তীকালে। সেটা না, আমরা চেয়েছি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষা করে সারা পৃথিবীর কাছে গ্রহণযোগ্যভাবে এ বিচারকার্যটা যেন হয়।’

ভারত ও থাইল্যান্ডে চিকিৎসা না করে মানুষ রংপুরে আসবে জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, ‘চীনের যে হাসপাতাল রংপুরে নির্মাণের কথা রয়েছে, ওই হসপিটালটাকে ঘিরে একটি সর্বাধুনিক হেলথ সিটি গড়ার পরিকল্পনা আমাদের প্রধান উপদেষ্টার আছে। উনি বলেন, এমন হসপিটাল করতে হবে, মানুষ ভারতে, থাইল্যান্ড না গিয়ে রংপুর যেন যায়।
এর পাশাপাশি লালমনিরহাটে যে বিমানবন্দর রয়েছে, সেটি সর্বজনীনভাবে গড়ে তোলার চেষ্টা করা হচ্ছে একটা সমন্বিত পরিকল্পনার মাধ্যমে। আমরা আমাদের সময়ে হয়তো শেষ করতে পারব না, আমরা যেখান থেকে শুরু করে যাব, সেটাকে পাহারা দেওয়ার, রক্ষা করার দায়িত্ব আপনাদের থাকবে।’
এর আগে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে কালো ব্যাচ ধারণ করার পাশাপাশি অনুষ্ঠিত হয় শোকযাত্রা। ক্যাম্পাসের ১ নম্বর গেটে শহীদ আবু সাঈদ তোরণ এবং পার্কের মোড়ে আবু সাঈদ মিউজিয়ামের উদ্বোধন করে অতিথিরা। এরপর বেরোবি ক্যাম্পাসে আলোচনা সভায় অংশ নেন অতিথিরা।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন শহীদ আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন রংপুরে শহীদ পরিবারের সদস্যরা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয় উপদেষ্টা প্রফেসর ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, বেরোবির ভিসি প্রফেসর ড. শওকাত আলী প্রমুখ।
আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এস এম এ ফায়েজ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়ের ও বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. তানজীমউদ্দীন খান। অনুষ্ঠানে অংশ নেয় জেলা প্রশাসক, বিভাগীয় কমিশনার, ডিআইজি, পুলিশ কমিশনার, পুলিশ সুপার, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।

যশোর থেকে অ্যাম্বুলেন্সে রোগী নিয়ে ঢাকায় যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় মনিরামপুরের একই পরিবারের তিনজন নিহত হয়েছেন। নিহত তিনজন সম্পর্কে ভাই-বোন ও ভগ্নিপতি। তাঁদের বাড়ি ঝাঁপা ইউনিয়ন পরিষদের পেছনে রাজগঞ্জ বাজার এলাকায়। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ভাঙ্গা-খুলনা মহাসড়কের মনসুরাবাদ...
৩০ মিনিট আগে
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার সুবিদপুর ইউনিয়নের সাহার বাজারে অগ্নিকাণ্ডে সাব্বির হোসেন (১৫) নামের এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনায় বাজারের পাঁচটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে। নিহত সাব্বির হোসেন ফরিদগঞ্জ উপজেলার শালদহ ছৈয়ালবাড়ি এলাকার বাসিন্দা। তিনি জয়নালের মুদিদোকানে কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন।
১ ঘণ্টা আগে
আজ শনিবার সকাল ১১টার দিকে তারেক রহমানের শাহবাগে আসা উপলক্ষে ইনকিলাব মঞ্চ শাহবাগ মোড় থেকে পার্শ্ববর্তী পশ্চিম দিকে সাময়িক অবস্থান নেয়। এরপরে তাঁর কবর জিয়ারত শেষ হলে পুনরায় শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেয় ইনকিলাব মঞ্চ। এ সময় স্লোগানে স্লোগানে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে শাহবাগ চত্বর।
১ ঘণ্টা আগে
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কয়েক দিন ধরে ঘন কুয়াশায় ঢেকে থাকছে পুরো এলাকা। তাপমাত্রা ১১ থেকে ১৩ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করছে। কুয়াশা ও হিমেল বাতাসের কারণে প্রয়োজন ছাড়া মানুষ খুব একটা ঘর থেকে বের হচ্ছে না।
২ ঘণ্টা আগেমনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি

যশোর থেকে অ্যাম্বুলেন্সে রোগী নিয়ে ঢাকায় যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় মনিরামপুরের একই পরিবারের তিনজন নিহত হয়েছেন। নিহত তিনজন সম্পর্কে ভাই-বোন ও ভগ্নিপতি। তাঁদের বাড়ি ঝাঁপা ইউনিয়ন পরিষদের পেছনে রাজগঞ্জ বাজার এলাকায়। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ভাঙ্গা-খুলনা মহাসড়কের মনসুরাবাদ এলাকায় ট্রাক ও রোগী বহনকারী অ্যাম্বুলেন্সের মুখোমুখি সংঘর্ষে তাঁরা নিহত হন।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন রাজগঞ্জ বাজার এলাকার রহমতউল্লাহর ছেলে নিশান (২৩), মেয়ে নীলা (২৫) ও মেয়ের স্বামী মিজানুর রহমান (৩৫)।
নিহত মিজানুর রহমান একটি বেসরকারি ঋণদান সংস্থার শাখা ব্যবস্থাপক ছিলেন। তাঁর বাড়ি কেশবপুর উপজেলার ভাল্লুকঘর এলাকায়। আর নিশান রাজগঞ্জ বাজারে একটি কিন্ডারগার্টেনের সহকারী শিক্ষক ও তাঁর বোন নীলা গৃহিণী ছিলেন।
নিহত নীলা-মিজানুর রহমান দম্পতির ছয় ও চার বছর বয়সী দুটি ছেলে রয়েছে। এই ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের বাড়িতে মাতম চলছে। শোক নেমে এসেছে গ্রামজুড়ে।
নিহত ব্যক্তিদের প্রতিবেশী হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘মিজানুর রহমান ব্রেন স্ট্রোক করে এক মাস ধরে অসুস্থ হয়ে যশোরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় আজ সকালে একটি অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে ঢাকায় চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাচ্ছিলেন স্ত্রী নীলা ও শ্যালক নিশান। তাঁরা ফরিদপুরের ভাঙ্গায় পৌঁছালে একটি ট্রাকের সঙ্গে অ্যাম্বুলেন্সের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে মিজানুর রহমান, নিশান ও তাঁর বোন নীলা নিহত হন।’
মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রজিউল্লাহ খান বলেন, ‘ফরিদপুরের ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় মনিরামপুরের একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যুর খবর আমাদের কেউ জানায়নি। নিহত ব্যক্তিদের পরিবার কোনো আইনি সহায়তা চাইলে সহযোগিতা করব।’

যশোর থেকে অ্যাম্বুলেন্সে রোগী নিয়ে ঢাকায় যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় মনিরামপুরের একই পরিবারের তিনজন নিহত হয়েছেন। নিহত তিনজন সম্পর্কে ভাই-বোন ও ভগ্নিপতি। তাঁদের বাড়ি ঝাঁপা ইউনিয়ন পরিষদের পেছনে রাজগঞ্জ বাজার এলাকায়। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ভাঙ্গা-খুলনা মহাসড়কের মনসুরাবাদ এলাকায় ট্রাক ও রোগী বহনকারী অ্যাম্বুলেন্সের মুখোমুখি সংঘর্ষে তাঁরা নিহত হন।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন রাজগঞ্জ বাজার এলাকার রহমতউল্লাহর ছেলে নিশান (২৩), মেয়ে নীলা (২৫) ও মেয়ের স্বামী মিজানুর রহমান (৩৫)।
নিহত মিজানুর রহমান একটি বেসরকারি ঋণদান সংস্থার শাখা ব্যবস্থাপক ছিলেন। তাঁর বাড়ি কেশবপুর উপজেলার ভাল্লুকঘর এলাকায়। আর নিশান রাজগঞ্জ বাজারে একটি কিন্ডারগার্টেনের সহকারী শিক্ষক ও তাঁর বোন নীলা গৃহিণী ছিলেন।
নিহত নীলা-মিজানুর রহমান দম্পতির ছয় ও চার বছর বয়সী দুটি ছেলে রয়েছে। এই ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের বাড়িতে মাতম চলছে। শোক নেমে এসেছে গ্রামজুড়ে।
নিহত ব্যক্তিদের প্রতিবেশী হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘মিজানুর রহমান ব্রেন স্ট্রোক করে এক মাস ধরে অসুস্থ হয়ে যশোরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় আজ সকালে একটি অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে ঢাকায় চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাচ্ছিলেন স্ত্রী নীলা ও শ্যালক নিশান। তাঁরা ফরিদপুরের ভাঙ্গায় পৌঁছালে একটি ট্রাকের সঙ্গে অ্যাম্বুলেন্সের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে মিজানুর রহমান, নিশান ও তাঁর বোন নীলা নিহত হন।’
মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রজিউল্লাহ খান বলেন, ‘ফরিদপুরের ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় মনিরামপুরের একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যুর খবর আমাদের কেউ জানায়নি। নিহত ব্যক্তিদের পরিবার কোনো আইনি সহায়তা চাইলে সহযোগিতা করব।’

বিচার বিভাগের স্বাধীনতার একটা ব্যাপার রয়েছে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে আমি তো বলতে পারি না—এই সময়ে মধ্যে বিচার করতে হবে। তাহলে তো হস্তক্ষেপ করা হয়। আমি নিশ্চিত আমাদের সরকারের শাসনামলেই আপনারা আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যাবেন।
১৬ জুলাই ২০২৫
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার সুবিদপুর ইউনিয়নের সাহার বাজারে অগ্নিকাণ্ডে সাব্বির হোসেন (১৫) নামের এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনায় বাজারের পাঁচটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে। নিহত সাব্বির হোসেন ফরিদগঞ্জ উপজেলার শালদহ ছৈয়ালবাড়ি এলাকার বাসিন্দা। তিনি জয়নালের মুদিদোকানে কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন।
১ ঘণ্টা আগে
আজ শনিবার সকাল ১১টার দিকে তারেক রহমানের শাহবাগে আসা উপলক্ষে ইনকিলাব মঞ্চ শাহবাগ মোড় থেকে পার্শ্ববর্তী পশ্চিম দিকে সাময়িক অবস্থান নেয়। এরপরে তাঁর কবর জিয়ারত শেষ হলে পুনরায় শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেয় ইনকিলাব মঞ্চ। এ সময় স্লোগানে স্লোগানে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে শাহবাগ চত্বর।
১ ঘণ্টা আগে
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কয়েক দিন ধরে ঘন কুয়াশায় ঢেকে থাকছে পুরো এলাকা। তাপমাত্রা ১১ থেকে ১৩ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করছে। কুয়াশা ও হিমেল বাতাসের কারণে প্রয়োজন ছাড়া মানুষ খুব একটা ঘর থেকে বের হচ্ছে না।
২ ঘণ্টা আগেচাঁদপুর প্রতিনিধি

চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার সুবিদপুর ইউনিয়নের সাহার বাজারে অগ্নিকাণ্ডে সাব্বির হোসেন (১৫) নামের এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনায় বাজারের পাঁচটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে। নিহত সাব্বির হোসেন ফরিদগঞ্জ উপজেলার শালদহ ছৈয়ালবাড়ি এলাকার বাসিন্দা। তিনি জয়নালের মুদিদোকানে কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে সাহার বাজারে জয়নালের মুদিদোকানে আগুনের সূত্রপাত হয়। ফায়ার সার্ভিসের প্রাথমিক ধারণা, শর্টসার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।
আগুনে পুড়ে যাওয়া ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো হলো ইমাম হোসেনের ফার্মেসি, নজরুল ইসলামের মাছের খাদ্যের দোকান, জহিরের ওয়ার্কশপ, রুবেলের সাইকেল গ্যারেজ এবং শাহ আলমের হার্ডওয়্যারের দোকান।
ফরিদগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ইনচার্জ কামরুল হাসান বলেন, শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে পুড়ে মারা যাওয়া কিশোরের মরদেহ উদ্ধার করে আইনানুগ প্রক্রিয়ার জন্য পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার সুবিদপুর ইউনিয়নের সাহার বাজারে অগ্নিকাণ্ডে সাব্বির হোসেন (১৫) নামের এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনায় বাজারের পাঁচটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে। নিহত সাব্বির হোসেন ফরিদগঞ্জ উপজেলার শালদহ ছৈয়ালবাড়ি এলাকার বাসিন্দা। তিনি জয়নালের মুদিদোকানে কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে সাহার বাজারে জয়নালের মুদিদোকানে আগুনের সূত্রপাত হয়। ফায়ার সার্ভিসের প্রাথমিক ধারণা, শর্টসার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।
আগুনে পুড়ে যাওয়া ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো হলো ইমাম হোসেনের ফার্মেসি, নজরুল ইসলামের মাছের খাদ্যের দোকান, জহিরের ওয়ার্কশপ, রুবেলের সাইকেল গ্যারেজ এবং শাহ আলমের হার্ডওয়্যারের দোকান।
ফরিদগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ইনচার্জ কামরুল হাসান বলেন, শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে পুড়ে মারা যাওয়া কিশোরের মরদেহ উদ্ধার করে আইনানুগ প্রক্রিয়ার জন্য পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

বিচার বিভাগের স্বাধীনতার একটা ব্যাপার রয়েছে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে আমি তো বলতে পারি না—এই সময়ে মধ্যে বিচার করতে হবে। তাহলে তো হস্তক্ষেপ করা হয়। আমি নিশ্চিত আমাদের সরকারের শাসনামলেই আপনারা আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যাবেন।
১৬ জুলাই ২০২৫
যশোর থেকে অ্যাম্বুলেন্সে রোগী নিয়ে ঢাকায় যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় মনিরামপুরের একই পরিবারের তিনজন নিহত হয়েছেন। নিহত তিনজন সম্পর্কে ভাই-বোন ও ভগ্নিপতি। তাঁদের বাড়ি ঝাঁপা ইউনিয়ন পরিষদের পেছনে রাজগঞ্জ বাজার এলাকায়। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ভাঙ্গা-খুলনা মহাসড়কের মনসুরাবাদ...
৩০ মিনিট আগে
আজ শনিবার সকাল ১১টার দিকে তারেক রহমানের শাহবাগে আসা উপলক্ষে ইনকিলাব মঞ্চ শাহবাগ মোড় থেকে পার্শ্ববর্তী পশ্চিম দিকে সাময়িক অবস্থান নেয়। এরপরে তাঁর কবর জিয়ারত শেষ হলে পুনরায় শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেয় ইনকিলাব মঞ্চ। এ সময় স্লোগানে স্লোগানে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে শাহবাগ চত্বর।
১ ঘণ্টা আগে
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কয়েক দিন ধরে ঘন কুয়াশায় ঢেকে থাকছে পুরো এলাকা। তাপমাত্রা ১১ থেকে ১৩ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করছে। কুয়াশা ও হিমেল বাতাসের কারণে প্রয়োজন ছাড়া মানুষ খুব একটা ঘর থেকে বের হচ্ছে না।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। কবর জিয়ারত শেষে তারেক রহমান শাহবাগ এলাকা থেকে চলে আসার পর বেলা ১২টায় হাদি হত্যার বিচার চেয়ে আবারও শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
আজ শনিবার সকাল ১১টার দিকে তারেক রহমানের শাহবাগে আসা উপলক্ষে ইনকিলাব মঞ্চ শাহবাগ মোড় থেকে পার্শ্ববর্তী পশ্চিম দিকে সাময়িক অবস্থান নেয়। এরপরে তাঁর কবর জিয়ারত শেষ হলে পুনরায় শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেয় ইনকিলাব মঞ্চ। এ সময় স্লোগানে স্লোগানে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে শাহবাগ চত্বর।
ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য মুন্সি বোরহান মাহমুদ বলেন, ‘আমরা ১২টার সময়ে আবারও শাহবাগ মোড়ে এসেছি হাদির হত্যার বিচার চাইতে। তারেক রহমান হাদির কবর জিয়ারত করতে আসায় আমরা সাময়িক সময়ের জন্য শাহবাগের পশ্চিম দিকে একটি পাশে অবস্থান নিয়েছিলাম।’
আজ শনিবার বেলা ১১টা ১৬ মিনিটে শাহবাগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে শায়িত শরিফ ওসমান বিন হাদির কবর জিয়ারত করেন তারেক রহমান। ওসমান হাদির কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়ে কবরের পাশে দাঁড়িয়ে দোয়া ও মোনাজাত করেন তিনি। এরপর সেখানে শায়িত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরেও শ্রদ্ধা জানান ও জিয়ারত করেন।
গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর হাদি হত্যার বিচার দাবি শাহবাগে অবস্থান নেয় ইনকিলাব মঞ্চ। রাতভর অবস্থানের পর সকাল ১১টার আগে শাহবাগ মোড় ছেড়ে একদিকে সরে যান অবস্থান কর্মসূচি পালনকারীরা।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। কবর জিয়ারত শেষে তারেক রহমান শাহবাগ এলাকা থেকে চলে আসার পর বেলা ১২টায় হাদি হত্যার বিচার চেয়ে আবারও শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
আজ শনিবার সকাল ১১টার দিকে তারেক রহমানের শাহবাগে আসা উপলক্ষে ইনকিলাব মঞ্চ শাহবাগ মোড় থেকে পার্শ্ববর্তী পশ্চিম দিকে সাময়িক অবস্থান নেয়। এরপরে তাঁর কবর জিয়ারত শেষ হলে পুনরায় শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেয় ইনকিলাব মঞ্চ। এ সময় স্লোগানে স্লোগানে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে শাহবাগ চত্বর।
ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য মুন্সি বোরহান মাহমুদ বলেন, ‘আমরা ১২টার সময়ে আবারও শাহবাগ মোড়ে এসেছি হাদির হত্যার বিচার চাইতে। তারেক রহমান হাদির কবর জিয়ারত করতে আসায় আমরা সাময়িক সময়ের জন্য শাহবাগের পশ্চিম দিকে একটি পাশে অবস্থান নিয়েছিলাম।’
আজ শনিবার বেলা ১১টা ১৬ মিনিটে শাহবাগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে শায়িত শরিফ ওসমান বিন হাদির কবর জিয়ারত করেন তারেক রহমান। ওসমান হাদির কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়ে কবরের পাশে দাঁড়িয়ে দোয়া ও মোনাজাত করেন তিনি। এরপর সেখানে শায়িত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরেও শ্রদ্ধা জানান ও জিয়ারত করেন।
গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর হাদি হত্যার বিচার দাবি শাহবাগে অবস্থান নেয় ইনকিলাব মঞ্চ। রাতভর অবস্থানের পর সকাল ১১টার আগে শাহবাগ মোড় ছেড়ে একদিকে সরে যান অবস্থান কর্মসূচি পালনকারীরা।

বিচার বিভাগের স্বাধীনতার একটা ব্যাপার রয়েছে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে আমি তো বলতে পারি না—এই সময়ে মধ্যে বিচার করতে হবে। তাহলে তো হস্তক্ষেপ করা হয়। আমি নিশ্চিত আমাদের সরকারের শাসনামলেই আপনারা আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যাবেন।
১৬ জুলাই ২০২৫
যশোর থেকে অ্যাম্বুলেন্সে রোগী নিয়ে ঢাকায় যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় মনিরামপুরের একই পরিবারের তিনজন নিহত হয়েছেন। নিহত তিনজন সম্পর্কে ভাই-বোন ও ভগ্নিপতি। তাঁদের বাড়ি ঝাঁপা ইউনিয়ন পরিষদের পেছনে রাজগঞ্জ বাজার এলাকায়। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ভাঙ্গা-খুলনা মহাসড়কের মনসুরাবাদ...
৩০ মিনিট আগে
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার সুবিদপুর ইউনিয়নের সাহার বাজারে অগ্নিকাণ্ডে সাব্বির হোসেন (১৫) নামের এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনায় বাজারের পাঁচটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে। নিহত সাব্বির হোসেন ফরিদগঞ্জ উপজেলার শালদহ ছৈয়ালবাড়ি এলাকার বাসিন্দা। তিনি জয়নালের মুদিদোকানে কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন।
১ ঘণ্টা আগে
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কয়েক দিন ধরে ঘন কুয়াশায় ঢেকে থাকছে পুরো এলাকা। তাপমাত্রা ১১ থেকে ১৩ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করছে। কুয়াশা ও হিমেল বাতাসের কারণে প্রয়োজন ছাড়া মানুষ খুব একটা ঘর থেকে বের হচ্ছে না।
২ ঘণ্টা আগেনওগাঁ প্রতিনিধি

নওগাঁয় গত কয়েক দিনে ক্রমান্বয়ে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। দিনের বেশির ভাগ সময় সূর্যের দেখা মিলছে না। ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে জবুথবু হয়ে পড়েছে জনজীবন। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষ। শীত উপেক্ষা করে কাজে বেরিয়েও অনেককে কাজ না পেয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে খালি হাতে।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কয়েক দিন ধরে ঘন কুয়াশায় ঢেকে থাকছে পুরো এলাকা। তাপমাত্রা ১১ থেকে ১৩ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করছে। কুয়াশা ও হিমেল বাতাসের কারণে প্রয়োজন ছাড়া মানুষ খুব একটা ঘর থেকে বের হচ্ছেন না।
সরেজমিনে দেখা যায়, কাকডাকা ভোরে কাজের সন্ধানে গ্রাম থেকে এসে মুক্তির মোড়, ব্রিজের মোড় ও শিবপুর ব্রিজ (বাইপাস) এলাকায় জড়ো হয়েছেন দিনমজুরেরা। জীবিকার তাগিদে আসা এসব শ্রমজীবীর সঙ্গে থাকে মাটি কাটার ঝুড়ি ও কোদাল। কিন্তু একদিকে শীতের কষ্ট, অন্যদিকে কাজ না পাওয়ার হতাশা—দুইয়ের বোঝা নিয়েই অনেককে ফিরতে হচ্ছে বাড়ি।
মুক্তির মোড়ে বসে থাকা ৭০ বছর বয়সী আবুল কাশেম বলেন, ‘কয়েক দিন শীত কম ছিল। এখন হঠাৎ খুব শীত পড়েছে, সঙ্গে বাতাস। এই শীতে ঘর থেকে বের হওয়াই কষ্ট। তারপরও পেটের দায়ে কাজে আসতে হয়। সর্দি-কাশি লেগেই থাকছে। আয় কমে যাওয়ায় খুব বিপদে আছি।’
আরেক শ্রমজীবী তছলিম বলেন, ‘ঘন কুয়াশা আর কনকনে শীতে সাইকেল চালিয়ে কাজে এলে হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায়। গরিব মানুষ, কাজ না করলে চলবে না। শীতে যত কষ্টই হোক, বের হতে হয়। কিন্তু গত দুই দিন কোনো কাজই পাইনি।’
ব্রিজের মোড়ে কাজের অপেক্ষায় থাকা ৬৫ বছর বয়সী হাজের আলী বলেন, ‘আমাদের কাজ রোদ-বৃষ্টি সবকিছুর ওপর নির্ভর করে। শীত পড়ার পর থেকেই কাজ কমে গেছে। পারিশ্রমিক কম হলেও যা পাই তা-ই করি। কেউ কাজ পায়, কেউ পায় না। কাজ না পেলে কোদাল-ঝুড়ি নিয়ে বাড়ি ফিরে বসে থাকতে হয়।’

নওগাঁয় গত কয়েক দিনে ক্রমান্বয়ে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। দিনের বেশির ভাগ সময় সূর্যের দেখা মিলছে না। ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে জবুথবু হয়ে পড়েছে জনজীবন। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষ। শীত উপেক্ষা করে কাজে বেরিয়েও অনেককে কাজ না পেয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে খালি হাতে।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কয়েক দিন ধরে ঘন কুয়াশায় ঢেকে থাকছে পুরো এলাকা। তাপমাত্রা ১১ থেকে ১৩ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করছে। কুয়াশা ও হিমেল বাতাসের কারণে প্রয়োজন ছাড়া মানুষ খুব একটা ঘর থেকে বের হচ্ছেন না।
সরেজমিনে দেখা যায়, কাকডাকা ভোরে কাজের সন্ধানে গ্রাম থেকে এসে মুক্তির মোড়, ব্রিজের মোড় ও শিবপুর ব্রিজ (বাইপাস) এলাকায় জড়ো হয়েছেন দিনমজুরেরা। জীবিকার তাগিদে আসা এসব শ্রমজীবীর সঙ্গে থাকে মাটি কাটার ঝুড়ি ও কোদাল। কিন্তু একদিকে শীতের কষ্ট, অন্যদিকে কাজ না পাওয়ার হতাশা—দুইয়ের বোঝা নিয়েই অনেককে ফিরতে হচ্ছে বাড়ি।
মুক্তির মোড়ে বসে থাকা ৭০ বছর বয়সী আবুল কাশেম বলেন, ‘কয়েক দিন শীত কম ছিল। এখন হঠাৎ খুব শীত পড়েছে, সঙ্গে বাতাস। এই শীতে ঘর থেকে বের হওয়াই কষ্ট। তারপরও পেটের দায়ে কাজে আসতে হয়। সর্দি-কাশি লেগেই থাকছে। আয় কমে যাওয়ায় খুব বিপদে আছি।’
আরেক শ্রমজীবী তছলিম বলেন, ‘ঘন কুয়াশা আর কনকনে শীতে সাইকেল চালিয়ে কাজে এলে হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায়। গরিব মানুষ, কাজ না করলে চলবে না। শীতে যত কষ্টই হোক, বের হতে হয়। কিন্তু গত দুই দিন কোনো কাজই পাইনি।’
ব্রিজের মোড়ে কাজের অপেক্ষায় থাকা ৬৫ বছর বয়সী হাজের আলী বলেন, ‘আমাদের কাজ রোদ-বৃষ্টি সবকিছুর ওপর নির্ভর করে। শীত পড়ার পর থেকেই কাজ কমে গেছে। পারিশ্রমিক কম হলেও যা পাই তা-ই করি। কেউ কাজ পায়, কেউ পায় না। কাজ না পেলে কোদাল-ঝুড়ি নিয়ে বাড়ি ফিরে বসে থাকতে হয়।’

বিচার বিভাগের স্বাধীনতার একটা ব্যাপার রয়েছে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে আমি তো বলতে পারি না—এই সময়ে মধ্যে বিচার করতে হবে। তাহলে তো হস্তক্ষেপ করা হয়। আমি নিশ্চিত আমাদের সরকারের শাসনামলেই আপনারা আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যাবেন।
১৬ জুলাই ২০২৫
যশোর থেকে অ্যাম্বুলেন্সে রোগী নিয়ে ঢাকায় যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় মনিরামপুরের একই পরিবারের তিনজন নিহত হয়েছেন। নিহত তিনজন সম্পর্কে ভাই-বোন ও ভগ্নিপতি। তাঁদের বাড়ি ঝাঁপা ইউনিয়ন পরিষদের পেছনে রাজগঞ্জ বাজার এলাকায়। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ভাঙ্গা-খুলনা মহাসড়কের মনসুরাবাদ...
৩০ মিনিট আগে
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার সুবিদপুর ইউনিয়নের সাহার বাজারে অগ্নিকাণ্ডে সাব্বির হোসেন (১৫) নামের এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনায় বাজারের পাঁচটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে। নিহত সাব্বির হোসেন ফরিদগঞ্জ উপজেলার শালদহ ছৈয়ালবাড়ি এলাকার বাসিন্দা। তিনি জয়নালের মুদিদোকানে কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন।
১ ঘণ্টা আগে
আজ শনিবার সকাল ১১টার দিকে তারেক রহমানের শাহবাগে আসা উপলক্ষে ইনকিলাব মঞ্চ শাহবাগ মোড় থেকে পার্শ্ববর্তী পশ্চিম দিকে সাময়িক অবস্থান নেয়। এরপরে তাঁর কবর জিয়ারত শেষ হলে পুনরায় শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেয় ইনকিলাব মঞ্চ। এ সময় স্লোগানে স্লোগানে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে শাহবাগ চত্বর।
১ ঘণ্টা আগে