নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের ছোড়া গুলিতে রেস্তোরাঁর বাবুর্চি গুলিবিদ্ধ হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার বিকেলে তারাব পৌরসভার বরপা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। আহত বাবুর্চির নাম বিল্লাল হোসেন (৫১)। তিনি সংঘর্ষে জড়ানো যুবলীগ নেতার পারিবারিক মালিকানাধীন রেস্তোরাঁয় কর্মরত ছিলেন। সংঘর্ষে আরও চারজন আহত হয়েছে বলে জানায় ভুক্তভোগীরা।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা যায়, বিকেলে মোটরসাইকেলের সঙ্গে মাইক্রোবাসের সংঘর্ষকে কেন্দ্র পৌর যুবলীগের ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক বায়েজিত সাউদ ও ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তানজির আহমেদ রিয়াজের সঙ্গে সংঘর্ষ বাঁধে। এক পর্যায় গোলাগুলি শুরু হলে পুরো তারাব এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পরে।
ঘটনার বিবরণ দিয়ে বায়েজিদ সাউদের চাচাতো ভাই ইউসুফ সাউদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুপুরে পৌর ছাত্রলীগের সদস্য রিফাতের সঙ্গে একটি মাইক্রোবাসের ধাক্কা লাগে। রিফাত সেই চালককে নামিয়ে বেধড়ক মারধর করে। এ নিয়ে বিকেলে বিচার বসে বায়েজিদ সাউদ ও রিফাতের লোকজন। সেখানে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে পৌর ছাত্রলীগ কর্মী রিফাত, সিফাত বিষয়টি উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানজির আহমেদ রিয়াজকে জানায়। রিয়াজের জন্য অপেক্ষা করতে বায়েজিদ সাউদ ও তাঁর অনুসারীরা প্রিন্স রেস্তোরাঁয় অবস্থান নিলে হঠাৎ রিয়াজের নেতৃত্বে রেস্তোরাঁয় আক্রমণ চালায় ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা। এ সময় গোলাগুলি শুরু করলে রেস্তোরাঁর বাবুর্চি বিল্লাল গুলিবিদ্ধ হন। আহত হয় আফজাল, আশরাফুল, কামাল, মাসুদ। বিল্লালকে প্রথমে ইউএস বাংলা হাসপাতাল ও পরে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।’
রেস্তোরাঁটির মালিক নাদিম সাউদ জানান, ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা ঢুকেই ভাঙচুর ও মারধর শুরু করে। ভেতরে বায়েজিদ সাউদকে দেখে গুলি ছোড়া শুরু করে। একপর্যায়ে তাদেরই কারোর ছোড়া গুলিতে আহত হয় বাবুর্চি বিল্লাল।
সংঘর্ষে বিষয়ে পৌর যুবলীগের ত্রাণ সম্পাদক বায়েজিদ সাউদ বলেন, সিফাতের বাইকে আমাদের শ্রমিক লীগ নেতা মোহাম্মদ আলীর মাইক্রোর সঙ্গে ধাক্কা লাগে। মোহাম্মদ আলী আমাকে জানালে আমি ঘটনাস্থলে এসে মীমাংসার চেষ্টা করি। কিন্তু তানজির আহমেদ রিয়াজের লোকজন অতর্কিত আমাদের হামলা চালায়।
এ বিষয়ে জানতে উপজেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তানজির আহমেদ রিয়াজের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি মুঠোফোন কল রিসিভ করেননি।
গুলিবিদ্ধ ব্যক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাড়ির পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘রূপগঞ্জ থেকে বিল্লাল নামে এক ব্যক্তি কোমরে গুলিবিদ্ধ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তিনি বর্তমানে আশঙ্কামুক্ত। ঘটনাটি রূপগঞ্জ থানা-পুলিশকে জানানো হয়েছে।’
এই বিষয়ে রূপগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আতাউর রহমান বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ ফোর্স পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে সেখানকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। কোনো পক্ষ থানায় অভিযোগ দেয়নি। এই বিষয়ে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের ছোড়া গুলিতে রেস্তোরাঁর বাবুর্চি গুলিবিদ্ধ হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার বিকেলে তারাব পৌরসভার বরপা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। আহত বাবুর্চির নাম বিল্লাল হোসেন (৫১)। তিনি সংঘর্ষে জড়ানো যুবলীগ নেতার পারিবারিক মালিকানাধীন রেস্তোরাঁয় কর্মরত ছিলেন। সংঘর্ষে আরও চারজন আহত হয়েছে বলে জানায় ভুক্তভোগীরা।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা যায়, বিকেলে মোটরসাইকেলের সঙ্গে মাইক্রোবাসের সংঘর্ষকে কেন্দ্র পৌর যুবলীগের ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক বায়েজিত সাউদ ও ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তানজির আহমেদ রিয়াজের সঙ্গে সংঘর্ষ বাঁধে। এক পর্যায় গোলাগুলি শুরু হলে পুরো তারাব এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পরে।
ঘটনার বিবরণ দিয়ে বায়েজিদ সাউদের চাচাতো ভাই ইউসুফ সাউদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুপুরে পৌর ছাত্রলীগের সদস্য রিফাতের সঙ্গে একটি মাইক্রোবাসের ধাক্কা লাগে। রিফাত সেই চালককে নামিয়ে বেধড়ক মারধর করে। এ নিয়ে বিকেলে বিচার বসে বায়েজিদ সাউদ ও রিফাতের লোকজন। সেখানে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে পৌর ছাত্রলীগ কর্মী রিফাত, সিফাত বিষয়টি উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানজির আহমেদ রিয়াজকে জানায়। রিয়াজের জন্য অপেক্ষা করতে বায়েজিদ সাউদ ও তাঁর অনুসারীরা প্রিন্স রেস্তোরাঁয় অবস্থান নিলে হঠাৎ রিয়াজের নেতৃত্বে রেস্তোরাঁয় আক্রমণ চালায় ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা। এ সময় গোলাগুলি শুরু করলে রেস্তোরাঁর বাবুর্চি বিল্লাল গুলিবিদ্ধ হন। আহত হয় আফজাল, আশরাফুল, কামাল, মাসুদ। বিল্লালকে প্রথমে ইউএস বাংলা হাসপাতাল ও পরে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।’
রেস্তোরাঁটির মালিক নাদিম সাউদ জানান, ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা ঢুকেই ভাঙচুর ও মারধর শুরু করে। ভেতরে বায়েজিদ সাউদকে দেখে গুলি ছোড়া শুরু করে। একপর্যায়ে তাদেরই কারোর ছোড়া গুলিতে আহত হয় বাবুর্চি বিল্লাল।
সংঘর্ষে বিষয়ে পৌর যুবলীগের ত্রাণ সম্পাদক বায়েজিদ সাউদ বলেন, সিফাতের বাইকে আমাদের শ্রমিক লীগ নেতা মোহাম্মদ আলীর মাইক্রোর সঙ্গে ধাক্কা লাগে। মোহাম্মদ আলী আমাকে জানালে আমি ঘটনাস্থলে এসে মীমাংসার চেষ্টা করি। কিন্তু তানজির আহমেদ রিয়াজের লোকজন অতর্কিত আমাদের হামলা চালায়।
এ বিষয়ে জানতে উপজেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তানজির আহমেদ রিয়াজের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি মুঠোফোন কল রিসিভ করেননি।
গুলিবিদ্ধ ব্যক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাড়ির পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘রূপগঞ্জ থেকে বিল্লাল নামে এক ব্যক্তি কোমরে গুলিবিদ্ধ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তিনি বর্তমানে আশঙ্কামুক্ত। ঘটনাটি রূপগঞ্জ থানা-পুলিশকে জানানো হয়েছে।’
এই বিষয়ে রূপগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আতাউর রহমান বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ ফোর্স পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে সেখানকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। কোনো পক্ষ থানায় অভিযোগ দেয়নি। এই বিষয়ে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে